Sajal Ch

যাদের চেহারা'ও খারাপ, পড়ালেখার অবস্থা'ও খারাপ তারাই শেয়ার করেন!'

- আধা ঘন্টা মোজা পড়লে পা সাদা হয়ে যায়, শুধু জাই'ঙ্গা টাই বেঈ'মানী করে .....! 🐸🐸

Follow to follow
Sajal Ch

In this photos Only for memories 💝

SUPER NEW PAGE PROMOTION

FOLLOW Sajal Ch

TARGET: 10K FOLLOWERS

ঐ যে নদীটা দেখতে পাচ্ছেন এটির নাম হচ্ছে কাট
কাচালং নদী ( কাট্টলী বিল) যেখানে ডুবিয়ে আছে আমাদের হাজারো স্মৃতি। নিজ চোখে না দেখলেও আমার দাদুর কাছ থেকে শুনেছি সেই ১৯৬০ এর আগের কাট্টলী বিলের পড়ে থাকা হাজারো স্মৃতির কথা😥

Hi all🫣

Coming soon new video😁

বলেছিলাম ছবি উঠবো তারপর যা হবার তাই হলো😁

ভাতিজা দের নিয়ে💝

পেলে আসা কিছু স্মৃতি 😍
ছবিগুলো ২০১৬-১৭ সালের

""কারো চাই টাকা আর কারো চাই স্ট্যাটাস""😚
ভালোবাসাটা এখানে সান্ত্বনা 😞

আপনি পুরুষ মানুষ হয়েছেন , আর আপনার বিসিএস নাই, এফসিপিএস নাই, আবার টাকা ও নাই। ভুলেও নিজেকে পুরুষ ভাববেন না। যে দিন বউ চলে যাবে সে দিন বুঝবেন নিজেকে ভুল জেনেছেন।
'ভালোবাসার সাথে টাকার কোনো সম্পর্ক নেই' এই কথা যে বলে তার দুই গালে কষে থাপ্পড় দিন। নিকৃষ্টতম মিথ্যা কথাটি সে আপনাকে বলেছে।☹️
টাকা সবারই লাগে।অথচ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি থাকে পুরুষের পকেটে ।এর ওজন ও ব্যাথা প্রতিটি পুরুষকে বইতে হয়। টাকা না থাকলে কোনো মেয়ে অমানুষ হয়ে যায় না, কিন্তু একটি পুরুষ মহিলা হয়ে যায়।

টাকা আসে আবার চলে যায়।মাঝ থেকে ভালোবাসাটা নিয়ে গেলে আর কষ্টের সীমা থাকে না।😢

🇼​🇷​🇮​🇹​🇹​🇪​🇷

আমি তোমাকে ভালবাসি শুধু তোমাকেই পেতে চাই,আজ থেকে ৫০ বছর পর হলেও তোমার সৃতি আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চাই 🙂🌸
© খোলা চিঠি 🕊

রাঙ্গামাটির সবচেয়ে উচু পাহাড় দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন
https://youtu.be/TKTKvD-1T-g

#

Best high hill in Rangamati district Best high hill in Rangamati district.One of the most high hill in Rangamati district. Its look like very awesome.

হয় জীবন 💔
জীবনটা সুন্দর প্রিয় মানুষ সাথে থাকলে।

প্রিয় মানুষটা অবস্থায় এই ছবির দিকে তাকালে বুঝা যায় কিন্তুু কিছু মানুষ তা বুঝতে পারে যখন সেই মানুষ গুলো হারিয়ে যায়।

তাই বলবো, প্রিয় মানুষ থাকতে মুল্য দিও। সুখ-দুঃখ নিয়েই জীবন পার করতে হয় এই বলে ছেড়ে যাওয়ার এমন সিদ্ধান্ত কখনো নেওয়া ঠিক নয়!🙂💔

আজ বৌদ্ধদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ‘শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা’। প্রবারণা পূর্ণিমার অপর নাম আশ্বিনী পূর্ণিমা। ‘প্রবারণা’ শব্দের অর্থ প্রকৃষ্টরূপে বরণ করা, নিষেধ করা ইত্যাদি। ‘বরণ করা’ অর্থে বিশুদ্ধ বিনয়াচারে জীবন পরিচালিত করার আদর্শে ব্রতী হওয়া। আর ‘নিষেধ’ অর্থে আদর্শ ও ধর্মাচারের পরিপন্থী কর্মগুলো পরিহার করাকে বোঝায়।

প্রবারণা আত্মশুদ্ধির অনুষ্ঠান। অকুশলকে বর্জন করে কুশলকে বরণের উৎসব। প্রবারণা পূর্ণিমা হলো ভিক্ষুসঙ্ঘের ত্রৈমাসিক ব্রত অবসানে আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে বহুজন হিতায় বহুজন সুখায় আদর্শে বলীয়ান হয়ে দিকে দিকে শান্তি ও মৈত্রীর বাণী প্রচারে আত্মনিয়োগ করার অনুষ্ঠান।

এ পূর্ণিমা তিথিতে তিন মাসব্যাপী তথাগত বুদ্ধ তাবতিংস স্বর্গে মাতৃদেবীকে অভিধর্ম দেশনার পর বহুজন হিত, সুখ ও কল্যাণে সদ্ধর্ম প্রচারের জন্য বুদ্ধ ভিক্ষুসঙ্ঘকে নির্দেশ প্রদান করেছিলেন। আজ ভিক্ষুসঙ্ঘের সেই ত্রৈমাসিক বর্ষাবাসের পরিসমাপ্তির দিন। কাল থেকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বৌদ্ধ প্রধান দেশগুলোর বিহারগুলোতে (প্যাগোডা) শুরু হবে মাসব্যাপী দানোত্তম কঠিন চীবর দান। এ দিন থেকে মাসব্যাপী ‘ভিক্ষুসঙ্ঘ বহুজন হিতায়, বহুজন সুখায়’ আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে মানব কল্যাণে ছড়িয়ে পড়বেন।

জগতের সকল প্রাণী সুখী হউক।
Photo Samma Ditti

💝

ক্রাসকে শুধু মোবাইল স্কিন থেকে দেখা কখনো সামনে যাওয়ার সাহস হয়নি🤪💔

রাত তখন ৩টা তোদের ভালুপাসার ঠেলায়🤪

প্রথম দর্শনেই হয়তো চোখ বন্ধ করে মন্তব্য করবেন, নিশ্চয় সাবেক শান্তিবাহিনীর কোন সদস্য!
এবার চোখ খুলে দেখুনতো| শান্তিবাহিনী এমন থার্ডক্লাশ মার্কা অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করেছে কিনা?
এই আদিবাসী ১৯৭১ সালে আপনার সাথেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অস্ত্র ধরেছিল পাকিস্তানী সেনাদের বিরুদ্ধে| সন্মুখ যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল|
আর আজ তার বিনিময়ে আপনি আমি কি করছি? করছি দেশত্যাগে বাধ্য, উন্নয়নের নাম দিয়ে কেড়ে নিচ্ছি তাদের বাসভূমিটুকু| তার পাশাপাশি খেতাব জুড়ে দিয়েছি তারা স্বাধীনতা বিরোধী, রাজাকার! ধিক্কার জানাই আমার আপনার এই একচোখা বিচারবোধকে|

পূর্ণিমার মৃত্যু; অমাবস্যায় পাহাড়ের মানবাধিকার
গত শুক্রবার পূর্ণিমা চাকমার মৃত্যু হয়েছে । রাঙামাটি সরকারী মহিলা কলেজে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী ছিল পূর্ণিমা। এ মৃত্যু নানান প্রশ্ন তৈরি করেছে। মৃত্যুকে ঘিরে রহস্যর শেষ নেই। অধিকাংশের ধারণা এটি হত্যাকান্ড। পূর্ণিমা সহপাঠীদের দাবী পুর্ণিমার সেদিন আত্মহত্যার কথা ছিল না। তার বাসা বদল করার কথা ছিল।
হত্যার বিচারের দাবীতে সহপাঠীরা সোমবার রাস্তায় মানববন্ধন করে । হত্যাকান্ড দাবী করে এর বিচার চেয়েছে তারা।
কিন্তু আমরা যারা মানবাধিকারের কথা বলি তাদের কারোরই দেখা নেই মানববন্ধনে । আমাদের মেয়েরা একা রাস্তায় দাড়িয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছে। আমরা জানারও চেষ্টা করছি না পুর্ণিমার এ পরিণতি কিভাবে হল? আর পাহাড়ের নারী নেতৃত্ব তথা মানবাধিকার কর্মীরা একেবারে নিশ্চুপ।
আমি মনে করি পূর্ণিমার এ অস্বাভাবিক মৃত্যু পাহাড়ের দুর্গম এলাকায় নারী শিক্ষা প্রসারে অন্তরায় হবে। দুর্গম পাহাড়ের মেয়েরা পড়াশুনার নেশায় সাহসী হবে না। তারা ভিতু হবে। কারণ নীরবে হারিয়ে যায় পূর্ণিমা। প্রতিবাদ হয় না। বিচার হয় না। প্রতিবাদের সময় কাউকে পাওয়া যায় না।
এ কথা এ কারণে বলছি পূর্ণিমার বাড়ি বগাখালী। এটি জুরাছড়ি উপজেলার দুমদুম্যা ইউনিয়নে। ঠেগা নদীর পাড়ে বগাখালী গ্রামটি। ঠেগা নদীটি ভারত বাংলাদেশকে ভাগ করেছে। বগাখালী একেবারে ভারত সীমান্ত। দুর্গমতার শেষ প্রান্ত যাকে বলে তা হল বগাখালী।
সন্ধ্যা হলে বগাখালী থেকে ওপাড়ে ভারতের বিদ্যুতের আলো দেখা যায়। ভারত যখন রাতে বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত তখন বগাখালীতে মিটি মিটি জোনাকী জ্বলে। ঝিঝি পোকা ডাকে। বগাখালীতে নেই কোন সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
দেশের সাথে বগাখালীর যোগাযোগের কথা যদি বলি বগাখালী থেকে জুরাছড়ির একমাত্র মাধ্যম পায়ে হাটা পথ। শুধু জুরাছড়িতে আসতে সময় লাগে ২ দিন বা তার বেশী।
আমি বরকল-ঠেগা হয়ে স্পীড বোট ও বার্মিস বোট দিয়ে গেছি টানা একদিন। রাঙামাটি পাবলিক হেলথ ঘাট থেকে সকাল ৭ টায় রওনা দিয়েছি বগাখালী পৌছেছি সন্ধ্যা ৭ টায়।
বোটের গতি যদি ঘন্টায় গড়ে মিনিমাম ৪০ কিলোমিটার ধরি তাহলে রাঙামাটি সদর থেকে বগাখালীর দুরত্ব ৪৮০ কিলোমিটার। এখানে নেই কোন সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এ এলাকা থেকে উঠে এসে রাঙামাটি সরকারী মহিলা কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়া কম কথা নয়।
দুর্মগতা, দারিদ্রতা জয় করে এ পর্যন্ত আসা পূর্ণিমার। মেয়েটি মরে গেল নানান প্রশ্ন রেখে। আর আমরা নিশ্চুপ আছি। পূর্ণিমার মত মেয়ে পাহাড়ে শতকরা কতজন জন্মে তার এ মৃত্যুটি সে জরিপের প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি করেছে।
সাংবাদিক হওয়ায় এ খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে কত তথ্য পেলাম। কিছু সত্য, আংশিক সত্য, কিছু অনুমান নির্ভর তথ্য পেলাম। এগুলো ক্রস চেক করতে হয়।
যার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ সে নিকেতা দেওয়ানকে আজ (সোমবার) সোয়া ১ টায় মোবাইলে আমার বিস্তারিত পরিচয় দিয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করলাম আপনার বিরুদ্ধে এত অভিযোগ আপনার বক্তব্য কি? কোন জবাব না দিয়ে প্যারেন্টের সাথে কথা বলে দেখি বলে ফোন কেটে দিয়ে আমার মোবাইল নম্বর ব্লাক লিস্টে রেখে দিল! কি আজব। তার কেন এত ভয়! আত্মপক্ষ সমর্থনে তো তাকে সত্য ঘটনাটি বলা দরকার। তা না বলে এ কাজ করল! সত্য কথা বললে বার বার এক কথা আসবে। তো জবাব তো রেডি থাকার কথা তার। মিথ্যা বলতে হলে প্রতিটি মিথ্যার জন্য রেডি থাকতে হবে। তাই সম্ভবত এত ভয়।
বলতে পারত মোবাইলে এ ঘটনা বলা যাবে না। সামনা সামনি বলি। কিন্তু জবাব না দিয়ে আমাকে একেবারে কালো তালিকায় পাঠাল!
এবার আসি অন্য কথায়। শুক্রবার ২৯ অক্টোবর যখন পূর্ণিমার লাশ রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয় তখন প্রত্যক্ষদর্শী ছিল রিপেন চাকমা (২৮)। সে যখন বলল আমি দেখেছি প্রথম। তাকে বললাম তুমি সেখানে উপস্থিত হলা কিভাবে? সে বলল আমার হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল। বাইরে আসতেই এ ঘটনার স্বাক্ষী হলাম।
তারপর বললাম বলেন কি দেখেছ। বলল, মেয়েটিকে পরিচিত মনে হওয়ায় তিনি জরুরী বিভাগে যান। সেখানে গিয়ে দেখেন পূর্ণিমা। পুর্ণিমা জুরাছড়িতে দীর্ঘদিন থাকায় তাকে ভাল করে চিনেন রিপেন। রিপেনের বক্তব্য হল পূর্ণিমাকে যে ব্যাক্তি সিএনজিতে করে হাসপাতালে আনে তার নাম গান্ডি। গান্ডির আসল নাম অঞ্জলী। গান্ডি জরুরী বিভাগে রিপোর্ট করেছেন মেয়েটি হার্টফেল করেছে। কিন্তু গলার দাগ দেখে রিপেনের সন্দেহ হয়। আবার দেখে মেয়ের প্যান্ট ভিজা। তার বক্তব্য পূর্ণিমা প্যান্টসহ প্রশ্রাব করেছে। এর কিছুক্ষুণ পর যার বিরুদ্ধে অভিযোগ নিকেতার মা মল্লিকা দেওয়ান আসে তখন সে বলে আত্মহত্যা করেছে ফ্যানের সাথে। তার মানে দু ধরণের বক্তব্য। পরে দুজনই হাসপাতাল থেকে উধাও। পুর্ণিমার লাশ দেখার কেউ নেই।
এসব দেখেছেন শুনেছেন অর্থাৎ আরেক প্রত্যক্ষদর্শী ক্ষুদিরাম চাকমা (৩৫)। তার বক্তব্যও একই। মেয়েটিকে খুন করা হয়েছে বলে দাবী ক্ষুদিরামের।
এখন কথা হচ্ছে মেয়েটি যদি আত্মহত্যা করে থাকে তাহলে তা দেখল কে? উত্তর কেউ দেখেনি। দেখলে মল্লিকা, নিকেতা, গান্ডি দেখেছে। এদের বাইরে কেউ দেখেনি। যদি ফ্যানের সাথে ঝুলে থাকে তাহলে তো পুলিশকে জানানোর কথা কিন্তু জানানো হয়নি। এখন যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা যা বলে তা যদি সত্য হয়ে থাকে তাহলে নানান প্রশ্নের উত্তর দেবে কে? তার মানে এখানে পূর্ণিমার অধ্যায় শেষ?
এ ঘটনাটি অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে নিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত করা হোক। যদি হেলাফেলা করে ছেড়ে দেওয়া হয় তাহলে এর মাসুল গুণতে হবে গরীব ও দুর্গম এলাকা থেকে আসা ছেলেমেয়েদের।
শেষকথা: পুর্ণিমার মৃত্যুতে মানবাধিকার যদি অমাবস্যায় থাকে তাহলে গরীব মানুষ বিচার চাইতে ভুলে যাবে।
সংগৃহীত কপি পোস্ট।
কপি লিংক দেখুন 👇👇👇
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=4555161137874644&id=100001424082138

খুব বেশি মনে কষ্ট জমলে মায়ের সাথে কথা বলে দেখো দেখবে মনটা অনেক হাল্কা লাগবে💝😭