মৌমাছি পালন ও মধু চাষ কর্মসূচি
Ghagra, Kawkhali, Rangamati. Ghagra,Kawkhali, Rangamati.
লাউ গাছগুলো খুব দ্রুত মাচায় পোঁছছে,,,
শুধু জৈব সার,খৈল দিয়েছি।
আমরা ইউটিউবে ও খবরে একটা ভিডিও দেখেছিলাম যে,এক মধু ব্যবসায়ী বা গবেষক, তিনি বলেছেন মধু এক গ্লাস পানি তে কয়েক ফোটা দিলে সেই মধু গ্লাসের পানির নিচে চলে যাবে। যদি মধু পানির নিচে যায় তাহলে সেটা খাঁটি, আর যদি না যায় তবে ভেজাল মধু।আসলে ভদ্রলোকের ধারণা ভুল। কারন সুন্দর বনের চাষের খলিশা ফুলের মধু, অথবা পাতলা কোন খাঁটি মধু গ্লাস ভর্তি কোন পানিতে কয়েক ফোটা দিলে সেই মধু পানির নিচ পর্যন্ত যাবে না। পানির সাথেই মিশে যাবে। কারণ মধুটি পাতলা।
মধু ঘন হলে সেই মধু গ্লাস ভর্তি পানির নিচে অবশ্যই যাবে।
আবার আপনি চিনির সিরা ঘন করে জাল দিন। সেই ঘন চিনির সিরা গ্লাস ভর্তি পানিতে কয়েক ফোটা দিলে পানির নিচে চলে যাবে। তাহলে ঘন চিনির সিরা কে আপনি মধু বলবেন নাকি?
এজন্য আধুনিক বিজ্ঞান এই পরীক্ষা কে সমর্থন করে না।
সব থেকে বড় কথা হলো বাংলাদেশের ৯৫% মানুষ খাঁটি মধু চেনে না। তাই মধু ক্রয় করতে চাইলে আগে মধুর সম্পর্কে ধারণা নিন।যার কাছে থেকে মধু ক্রয় করতে চাচ্ছেন তাকে চিনুন, তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করুন। তাকে বিশ্বাস করতে পারলে তার কাছে থেকে মধু কিনুন। তাহলে ঠকার সম্ভাবনা কম থাকে।
মৌমাছি বয়স ক্ষনস্থায়ী বটে। মৌমাছির কর্মসক্ষম
সময়ে হাজার
হাজার ফুলে
বিচরন করে
যা সঞ্চয় করে
সে সবের আমাদের
এক চামচ মধূ,কিন্তুু মৌমাছিদের জন্যে সারা জীবন।মৌমাছি তোমার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।মৌমাছি তুমি লোকালয়
ছেড়ে কোত্থাও যেও
না।
স্বাস্থ্য সুরক্ষার পাশাপাশি বলতে গেলে যাবতীয় রোগ নিরাময়ে মধুর গুণ অপরিসীম। আয়ূর্বেদ এবং ইউনানী চিকিৎসা শাস্ত্রেও মধুকে মহৌষধ হিসেবে গবেষকরা ব্যাখ্যা করে থাকেন!
বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে মধুতে ১৮১টি রাসায়নিক উপাদান পাওয়া গেছে। এই প্রাকৃতিক নির্যাসটি কৃত্রিমভাবে তৈরি করা সম্ভব নয়। খাঁটি মধু কখনো পচে না। কারণ, এটি নিজেই একটি পচনরোধক। ইউনানি, আয়ুর্বেদিক ওষুধের একটি প্রধান উপাদান মধু। আয়ুর্বেধিক মতে প্রতিদিন পরিমানমত খাঁটি মধু সেবনে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, নানা রোগের উপশমসহ জীবনীশক্তি বাড়িয়ে দেয়।
আয়ুর্বেদিক মতে নিয়মিত ও পরিমিত মধু সেবন করলে নানাবিধ উপকার পাওয়া যায়।
* হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালী প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশীর কার্যক্রম বৃদ্ধি করে।
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
* ক্যান্সার প্রতিরোধ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
* দাঁতকে পরিষ্কার ও শক্তিশালী করে।
* দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে।
* মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা রোগের ঘাত-প্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে ও বার্ধক্য ঠেকাতে সাহায্য করে।
* মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লাবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়।
* আন্ত্রিক রোগে উপকারী। মধুকে এককভাবে ব্যবহার করলে পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগের উপকার পাওয়া যায়।
* দুর্বল শিশুদের মুখের ভেতর পচনশীল ঘা-এর জন্য খুবই উপকারী।
* শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে।
* ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিস্কের কলা সুদৃঢ় করে।
* মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টি এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ও ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে।
* মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
* যারা রক্ত স্বল্পতায় বেশি ভোগে বিশেষ করে মহিলারা, তাদের জন্য নিয়মিত মধু সেবন অত্যন্ত ফলদায়ক।
* শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না।
* ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি করে।
* রক্ত পরিশোধন করে।
* শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে।
* জিহ্বার জড়তা দূর করে।
* মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
* বাতের ব্যথা উপশম করে।
* মাথা ব্যথা দূর করে।
* শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে।
* কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডাজনিত রোগে বিশেষ উপকার করে।
* শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে।
* মধু খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, ফলে শরীর হয়ে ওঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম। বিশ্বের প্রখ্যাত মধু বিজ্ঞানীদের মতে দৈনিক পর্যাপ্ত মধু সেবন অপরিহার্য।
(সংগৃহীত)
মধু সংরক্ষনের নিয়মাবলি:
~~~~~~~~~~~~~~
আমরা অনেকেই সঠিক ভাবে মধু সংরক্ষন করতে জানিনা আবার জানলেও অনেক সময় অবহেলা করে সঠিক ভাবে সংরক্ষন করি না ফলে মধুর গুনাগুন নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে বলে মধু নাকি নষ্ট হয় না, কথাটা ঠিক তবে সঠিক ভাবে মধু সংরক্ষন না করলে মধুর গুনাগুনে তারতম্য দেখাদেয়। আসুন আমরা এবার মধুর সংরক্ষনের নিয়ম জানি।
১। মধু সবসময় অবশ্যই পরিস্কার ও শুকনা কাঁচের পাত্রে বা বৌয়ামে সংরক্ষন করতে হবে। যদিও অনেক মধু বিক্রেতা পরিবহন জনিত কারনে প্লাস্টিকের পাত্র যেমন বোতল বা বৌয়ামে বাজারজাত করে থাকেন। প্রত্যেকের উচিৎ হবে সেসব মধু কে কাঁচের জারে সংরক্ষন করা। এতে মধুর গুনগত মান ও রং অক্ষুন্ন থাকবে।
২। সবসময় মধু স্বাভাবিক তাপমাত্রায় সংরক্ষন করা উচিৎ। মধূ কোন পচনশীল দ্রব্য নয়, তবুও অনেকে মধু ফ্রিজে সংরক্ষন করে থাকেন এটা ঠিক নয়। মধু ফ্রিজে রাখলে স্ফটিকায়িত হয়ে জমাট বেঁধে যায়। আবার বাসার যেস্থানে অধিক তাপমাত্রা যেমন রান্নাঘরে বা যে স্থানে সরাসরি সূর্যের আলে পরে সেস্থানে মধু রাখা ঠিক নয়।
৩। মধু খাবার পর মধুর পাত্র ভালভাবে বন্ধ করা উচিৎ।
৪। মধু উঠাতে সবসময় পরিস্কার চামচ বা হানিষ্টিক ব্যাবহার করা উচিৎ।
(সংগৃহীত)
পৃথিবীর অনেক দেশে ফসলের উৎপাদন এবং একইসঙ্গে তার গুণগত মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে মৌমাছির ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। পরাগায়ন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করার জন্য কৃষি জমিতে বিভিন্ন ফসলের মৌসুমে ও ফল ফলাদির বাগানে সাময়িক সময়ের জন্যে ‘মৌ কলোনি’ স্থাপন করা অতীত গুরুত্বপূর্ন। এতে একদিকে যেমন ফলন বৃদ্ধি পাবে এবং সেই সঙ্গে অধিক পরিমাণে মধুও উৎপাদিত হবে। যাহা কৃষকের জন্য বাড়তি আয়ের উৎস হবে।
তেলবীজ জাতীয় ফসল, যেমন: সরিষা, সূর্যমুখী, তিল ইত্যাদির বেলায় মৌমাছি মূখ্য পরাগায়নকারীর ভূমিকা পালন করে।
বিভিন্ন ধরণের ফল যেমন:
আম,লিচু,পেঁপে,পেয়ারা,জলপাই,কামারাঙা,কুল,লেবু,জাম্বুরা ও নানাবিধ ফলের গঠন, গুণগত মান এবং ফলনের ক্ষেত্রে পরাগায়নের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে মৌমাছি। ধান সহ তৈলবীজ জাতীয় ফসল ও বিভিন্ন ধরনের সবজি যেমন লাউ, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া ,শসা, করলা, ঝিঙ্গা, চিচিঙ্গা, পটল, কাঁকরোল, বেগুন,ঢেঁড়স প্রধান পরাগায়নকারী হল মৌমাছি। এরকম আরও বহু ফসল যেমন তরমুজ, বাঙ্গি কিংবা বিভিন্ন ধরনের ডাল এমনকি তুলার মতোও ধান সহ অৰ্থকরী ফসল উৎপাদনে মৌমাছির রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান।
"বিশ্বের সকল মৌমাছি নিরাপদে থাকুক"
আজ ১৬মে২০২৩ইং রোজ মঙ্গলবার 'মৌমচাক' মৌমাছি পালন ও মধূচাষ কর্মসুচির ৩য় পর্যায় মধূ সংগৃহীত/উত্তেলন করা হচ্ছে।
১০০% সম্পুর্ণ সীল করা পরিপক্ক মধূ।
সংগ্রহের সহযোগিতায় মন্জু বিকাশ চাকমা(মৌ-পালক) মোঃ আলমগীর (এলাকাবাসী)। কারোর প্রয়োজনে ইনবক্সে যোগাযোগ করতে পারেন।
এ বছর মৌমচাক(মৌমাছি পালন ও মধুচাষ কর্মসূচি) সেকেন্ড রাউন্ডের মধু সংগ্রহ করা হচ্ছে। একদম শতভাগ ক্যাপিং করা খাঁটি তাজা মধূ।
কারোর প্রয়োজনে চলমান বিজু সাংগ্রাই বৈসুক বিযু বিহু মেলা আজ শেষ দিনে ক্ষুনৃসাই হতে নিতে পারবেন এবং আগামীকাল ৮ এপ্রিল ২০২৩ ইং হতে বিসিক প্রাঙ্গন,রাংগামাটি অনুষ্টিত মেলা থেকেও আপনার প্রয়োজনীয় মধূ সংগ্রহ করতে পারবেন।
সারদিন পরিশ্রমের সব ক্লান্তি দূর করতে আপনার শরবতে চিনির বদলে মেশান এক চামচ খাটি মধু । এতে সারাদিনের ক্লান্তিও কেটে যাবে এবং শরীর হয়ে উঠবে সতেজ ও ফুরফুরা মনের। শতভাগ তাজা খাটি মধুর প্রাপ্তির প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে "মৌমচাক"(ভরসা বহুমূখী প্রকল্পের অংশ বিশেষ) মৌমাছি পালন ও মধূ চাষ কর্মসুচি। দেশের ভেজাল মধুর ভীরে মৌমচাক আপনাকে দিচ্ছে অরজিনাল মধুর স্বাদ এবং পার্বত্য বনের মিশ্র ফুলের সম্পুর্ন তাজা মধূ।
চিনিকে বিদায় বলুন আর খাটি মধুকে ঘরে তুলুন। থাকুন সুস্থ ও সতেজ।
আপনার প্রয়োজন পরিমানে শীঘ্রই সংগ্রহ করতে পারেন " ক্ষুনৃসাই" কতৃক আয়োজিত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ইনটটিউট অডিটোরিয়াম প্রাঙ্গন বিজু সাংগ্রাই বৈসুব বিযু বিহু -২০২৩ মেলা হতে।
অন লাইনে অর্ডার করতে এখনই আপনার পরিমান এবং নির্দিষ্ট ঠিকানা সম্বলিত ইনবক্স করুন।
ধন্যবাদ,
আগামী ৩ এপ্রিল ২০২৩ হতে ৭ এপ্রিল ২০২৩ ইং তারিখ পর্য্যন্ত মৌমচাক(মৌমাছি পালন ও মধু চাষ কর্মসুচি "ভরসা বহুমুখী প্রকল্প"র একটি অংশবিশেষ))এর "এপিস সিরানা" প্রজাতি মৌমাছির উৎপাদিত নিজস্ব চাষের পার্বত্য বনের মিশ্র ফুলের খাঁটি মধু সুলভ মুল্যে পাবেন "ক্ষুনৃসাই"এর অডিটরিয়াম প্রঙ্গনে আয়োজিত
৫দিন ব্যাপী"বিজু,সাংগ্রাই,বৈসুব,বিযু,বিহু"
মেলায়। উক্ত মেলা থেকে চাহিদানুযায়ী এবং আপনার প্রয়োজনীয় মধু সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।
বিঃ দ্রঃ স্টক সীমিত কেবল প্রচারে প্রসার এ উদ্দেশ্য সামনে রেখে অনুষ্টিতব্য মেলায় নিজস্ব চাষের উৎপাদিত মধূ উপস্থাপন করা মাত্র। মেলা
চলাকালীন "মৌমচাক" কর্তৃক উপস্থাপিত স্টল পরিদর্শন সময়ে দর্শনার্থীর নিকট হতে আমার গৃহীত কর্মসুচি এগিয়ে নেয়ার সহযোগিতা স্বরূপ পরামর্শের একান্তভাবে কামনা করছি।
আজ সাত সকালে খামারে গিয়ে দেখি ভুট্টা ফুলে মৌমাছিদের ভীর, দেখে খুব মজা উপভোগ করলাম।
আসলেই একত্রীকরনের মাধ্যমে দুর্বল কলোনীকে সবল করা যায়। এটিই বাস্তবে প্রমাণিত। এ কলোনীতে রাণী মৌমাছি সহ ২০/৩০ টি মৌমাছি ছিল।
বিগত সপ্তাহখানেক আগে এক রাণীবিহীন কলোনী মৌমাছি ঝাঁক এনে বিশেষ কায়দা ফলো করে মিলিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন কলোনীটি সম্পুর্ন সবল কর্মী মৌমাছিরা দ্রুত কাজ করে যাচ্ছে।
বিশ্বের সকল প্রাণী নিরাপদ অবস্থানে থাকুক,সুখে থাকুক।
বাংলা নববর্ষে এ প্রার্থণা।
শুভ নব বর্ষ,
আজ ২৯মার্চ ২০২২ ইং বিকালের দিকে জুনুমাছড়া ব্লকের কয়েকটি মৌ-কলোনী বক্স চেক করা হলো। তন্মধ্যে একটি কলোনী খুব খারাপ। বক্সটি অতি গরমে চাকগুলো ঝড়ে গিয়ে সবকটি চাক নষ্ট হয়ে গেছে। এমনকি বক্সের দরজা আটকা পড়ে মৌরাণীও মরে গেছে।
চাকগুলো পঁচে মধুও সব নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ফেলে দেয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। পরে রাণী ছাড়া মৌমাছিগুলো ধরে নিয়ে দুর্বল আর একটি কলোনীতে বিশেষ কায়দায় একত্রীকরনের মাধ্যমে মিলিয়ে দেয়া হয়েছে।
"মৌমাছি পালন ও মধূচাষ কর্মসূচি"(মৌমচাক) অদুর ভবিৎষ্যতে খাঁটি মধূ প্রাপ্তির স্থানীয়ভাবে খ্যাতি ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। তাই এই কর্মসুচি ক্রয় নির্ভর না হয়ে উৎপাদন নির্ভরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ।
এমতাবস্থায় দেশের মৌমাছি বিজ্ঞানী এবং মধূচাষে অভিজ্ঞদের নিকট থেকে সার্বিক সহযোগিতা ও সুপরামর্শ কামনা করছি।
আপনারা পরামর্শ দিন, কর্মসূচি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে খাঁটি মানের ভেজালমুক্ত বিশ্বমানের রপ্তানীযোগ্য পন্য হাতে তুলে দেয়া হবে এবং দারিদ্র বিমোচন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বিশেষ অবদান রাখার সচেষ্ট থাকবে ।
পুঁজি কম হলেও কিন্তু আপনাদের সাহায্যে সহযোগিতা, আত্মবিশ্বাস ধৈর্য্য আর সবার পরামর্শে জাতিকে বুঝাতে চাই, আমরা প্রত্যেকে আমাদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারি।
এখন বরই ফুলের মৌসুম। এ মৌসুমে সামান্য পরিমান "বরই ফুলের মধূ জমা আছে। কারোর প্রয়োজনে ইনবক্সে নির্দিস্ট ঠিকানা ও মোমাইল নম্বর সহ আপনার চাহিদা দিতে পারেন।
মৌমাছি পালন ও মধূ চাষ কর্মসুচি(শিসকে,বিসিক,রাংগামাটি কতৃক নিবন্ধিত রেজি:নং ২৪ তাং ০৮/০৩/২০২০ইং)"মৌমচাক" ঘাগড়া,কাউখালী, রাংগামাটি উপস্থাপন করছে "এপিস সিরানা" প্রজাতি মৌমাছির উৎপাদিত নিজস্ব চাষের পার্বত্য বনের মিশ্র ফুলের খাঁটি মধূ। আপনার প্রয়োজনে ইনবক্সে চাহিদার জন্যে যোগাযোগ করতে পারেন।
মধু খেতে যেমন সুস্বাদু, স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
মধূ সংক্রান্ত কিছু সংগৃহীত তথ্য উপস্থাপন করা হইল>
আসন্ন শীতকালে ঠান্ডা- কাশি থেকে রেহাই পেতে মধু হতে পারে রক্ষাকবচ।
মানুষের জন্য প্রকৃতির প্রদত্ত এক অপূর্ব নেয়ামত। স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং যাবতীয় রোগ নিরাময়ে মধুর গুণ অপরিসীম।
আয়ুর্বেদ এবং ইউনানি চিকিৎসা শাস্ত্রেও মধুকে বলা হয় মহৌষধ। এটা যেমন বলকারক, সুস্বাদু ও উত্তম উপাদেয় খাদ্যনির্যাস, তেমনি নিরাময়ের ব্যবস্থাপত্রও।
মধু খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি ও উপকারিতা :
👉সঠিক পদ্ধতিতে মধু খেলে আপনি যেমন ভীষণ উপকার পাবেন তেমনি ভুল পদ্ধতিতে এটি সেবন করলে দেখা দিতে পারে হয়ত বিভিন্ন জটিলতা।
👉গরম পানি বা গরম দুধে সাথে মধু মিশিয়ে খাওয়া ঠিক না।
👉মধু কখনো গরম অথবা রান্না করে খাবেন না।
👉দুধের সাথে মধু খেতে চাইলে আগে দুধ ঠান্ডা করে নিন।
👉মধু খাওয়ার সবথেকে ভালো সময় সকালে খালি পেটে মধু খাওয়া।
👉লেবুর রসের সঙ্গে কাঁচা মধু মিশ্রিত করে খেলে অ্যাসিডিটি কমে।
👉হজমের সমস্যা দূর করতে প্রতিবার ভারি খাবার খাওয়ার আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন।
👉রক্তনালীর সমস্যা দূর করতে মধুর সঙ্গে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে ভাল ফল পাওয়া যায়। এছাড়াও মধু ও দারচিনির এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
👉লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে ও লিভার পরিস্কার থাকে।
👉যৌন দুর্বলতা কাটাতে প্রতিদিন ছোলার সঙ্গে মধু সেবনে ভালো ফল পাওয়া যায়।
👉দুই চা চামচের সমপরিমাণ মধু ও বাসকপাতার রস মিশিয়ে খেলে সর্দি ও কাশি সেরে যায়।
👉তুলসী পাতার এক চা চামচ রস ও সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে খেলে অল্প সময়ের মধ্যেই কাশি দূর হয়।
👉কচি বেল ও আমগাছের কচি চামড়া বাটার সঙ্গে গুড় ও মধু মিশিয়ে খেলে আমাশয় ভালো হয়ে যায়।
👉মধুর সঙ্গে গুড়ের রস মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়ে যায়।
👉এক চা চামচ আদার রস এবং এক চা চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে সকালে ও সন্ধেবেলা খেলে সর্দি সেরে যায় ও খিদে বৃদ্ধিপায়।
(সংগৃহীত)
এখন বড়ই ফুলের মৌসুম চলছে। এবার হয়তো দেখতে পারি বড়ই ফুলের মধূ কেমন স্বাদের ?
মৌমাছি নামে মানুষের জন্যে উপকারী পতঙ্গটি তিনটি মন্ত্রণালয়ের সাথে সম্পৃক্ত করে রাখা হয়েছে।
১) শিল্প মন্ত্রণালয়
২) কৃষি মন্ত্রনালয়
৩) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়। ছোট্ট মৌমাছিটিকে ৩টি বাঘা বাঘা মন্ত্রণালয়ের সাথে সম্পৃক্ত।
১)কৃষি মন্ত্রণালয়
২)শিল্প মন্ত্রণালয়
৩)পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়।
বিসিক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বনবিভাগ, বাংলাদেশ সুগারক্রপ রিসার্চ ইনস্টিটিউট, এসকল বড় বড় সরকারি অফিসে ক্ষুদ্র অবলা পতঙ্গটি, ফাইলের লাল ফিতায় বন্দি করে রাখা হয়েছে।
এ পতঙ্গটিকে স্বতন্ত্রভাবে কোথাও ছাড়া হচ্ছে না। বেচারা কোথায় ঠাঁই হয় নিজেরও কারোর জানার আকুতি নেই।
গতকাল ১/২টি বক্স/কলোনী চেক করে দেখা গেল কোষগুলোর মধূ পরিপক্ষ হয় নাই। কোষগুলো ক্যাপিং/মোমদিয়ে আবৃত করে ফেললে মধু পরিপক্ক হবে। পরিপক্ক হওয়ার পরই মধূ সংগ্রহ করা হবে। অর্থাৎ আগামী ১/২ মাস পরেরই মধূ সংগ্রহ করার উপযুক্ত হবে।
এ বসরের নতুন মধূর জন্যে অপেক্ষা করুন।
গতকাল কর্মস্থল হতে ফেরার পথে ঠিক রাস্তার প্বার্শে এক আমগাছের নিচু ডালে অল্প সংখ্যক পরিমাণে প্রকৃতি হতে মৌমাছি এক কলোনি পাওয়া গেল।
মৌ-কলোনি বক্সে ইনপুট করার পর কমপক্ষে একটি বছর নিবির পরিচর্যায় রেখে ঠিকিয়ে রাখতে হবে, তারপরই মধূ সংগ্রহ করা যাবে ।
কলোনিতে মৌমাছি কম হলেও প্রকৃতিতে খাদ্য(ফুল) থাকলে দ্রুত বেড়ে যায়। তবে ধরে আনার বা নতুন বক্সে ইনপুট করার অবস্থা বিশেষে ১০/১৫ দিন পয্যন্ত খাদ্য যোগান দিতে পারলে ভাল হয়।
এতদ্বারা মৌমাছি পালন ও মধূচাষ কর্মসূচি(মৌমচাক)
এর আওতায় মৌ-পালকদের অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে,আগামীতে শীঘ্রই মৌমাছি পালন ও মধূ চাষ সংক্রান্ত প্রশিক্ষনের জন্য প্রকৃত মৌ-পালকদের তালিকা করার নিমিত্তে আপনাদের ছবি, এনআইডি নম্বর ও মোবাইল নম্বর প্রয়োজন। তাই এযাবত যাদের তথ্য বাকী আছে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো আগামী ১ ২/১ দিনের মধ্যে জমা দেয়ার জন্য সবিনয়ে অনুরোধ করা হলো।
ধন্যবাদান্তে
"মৌমচাক"
ঘাগড়া,কাউখালী
রাংগামাটি।
আজ ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ রোজ রবিবার বেলা ৫টা দিকে ছোট পাগলী পাড়া হতে এক কলোনী মৌমাছি ইনপুট করা হল। সাথে ছোট ভাই কল্লোল চাকমা ছিলেন।
এ সপ্তাহে দুটো মৌ-কলোনি প্রকৃতি হতে সংগহীত হলো।
আজ এক মৌ-কলোনি প্রকৃতি হতে সংগৃহীত হলো।
এই ফুলগাছগুলো লাগানো হবে এই মৌসুমে।
এই পাউলোনিয়া গাছগুলো মৌমাছিদের মধু সংগ্রহের সহায়ক হিসেবে এবার লাগানোর পদক্ষেপ নেয়া হবে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Rangamati
4500
Rangamati
It’s a pre-order based page. We sell original china products. For any order u have to payment 50%
Rangamati, 4500
"Rangamati Fashion Accessories" is an online based shop. Feel free to share your honest thoughts because "We Believe In Customer Satisfaction" "Best Qu...
ইসহাক টাওয়ার-দারুচিনি ক্যাফে এর তৃতীয় তলা, বনরুপা বাজার, রাঙ্গামাটি সদর
Rangamati, 4500
এখানে সকল প্রকার একুরিয়াম,একুরিয়াম ম?
Rangamati
Rangamati
Welcome to Blush It Up 💕 It's a pre-order-based online shopping store 🛒🛍️