আবু রায়হান ফুয়াদ
It's my personal facebook blog page! Here you can find some creative and innovative writing, memories, literature, thoughts and many more.
Stay connected with this Era and enjoy it.
যে কারণে মধ্যবিত্তরা সর্বস্বান্ত হন।
১. ভুল জমি বা ফ্লাট কেনা।
দেশে অসংখ্য রিয়েল এস্টেট কোম্পানি আছে, এরা বরশি ফেলে বসে আছে টোপ গেলার জন্য এবং এ টোপ হচ্ছে মধ্যবিত্ত। কেনার সময় আপনাকে যে জমি দেখানো হয়েছে আসলে তা হয়তো কেনাই হয়নি। জমির মালিককে মাসে দুহাজার টাকা ভাড়া দিয়ে জমির উপর কোম্পানিটি সাইনবোর্ড লাগিয়েছে মাত্র।
এ জমি কিনলেন তো বুড়িগঙ্গায় কষ্টের টাকা বিসর্জন দিলেন। সর্বস্ব হারানো মানুষটির এসব মাফিয়াদের বিরুদ্ধে কিছুই করার থাকে না। আশেপাশে তাকালেই এদের হাতে পথের ফকির হওয়া অনেককেই দেখবেন।
উল্টাপাল্টা ডেভেলপার থেকে ফ্লাট কিনলেও একই দশা অপেক্ষা করছে।
একটি ভুল জমি বা ফ্লাট ইকুয়াল টু বাকি জীবনের কান্না।
২. অস্বাভাবিক ডিসকাউন্ট দেওয়া কোম্পানি।
এরা পঞ্চাশ হাজার টাকার জিনিস দশ হাজার টাকায় অফার করবে। কমদাম দেখে মধ্যবিত্তরা ঝাঁপ দেবেন। এর মধ্যে সামান্য কয়েকজনকে পণ্য সরবরাহ করা হবে, বাকি অসংখ্য অর্ডারকারিকে দেবে না, সোজা কথায় তাঁদের টাকা মেরে দেওয়া হবে। বঞ্চিতরা এ কোম্পানির মালিককে জীবনেও ধরতে পারবেন না। কারণ তাঁদের টাকায় সে টাউট ইতোমধ্যে শত কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে, গড়ে তুলেছে মাস্তান বাহিনী, চড়ে বুলেট প্রুফ গাড়িতে, বাস করে দূর্গে। ক্ষমতাহীন মধ্যবিত্তের সাধ্য নেই তাকে ধরার।
৩. ক্রেডিট কার্ড।
নগদ টাকা বের হয়ে যাওয়ার সময় যেমন মন খচখচ করে করে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কেনার সময় তা করে না। তাই সব কিছু কিনে ফেলতে ইচ্ছে করে। একবারও মনে আসে না যে, ক্রেডিট কার্ড কোম্পানি প্রায় ত্রিশ পার্সেন্ট সুদ আরোপ করবে। মানে ১০০ টাকার জিনিস আসলে আপনি কিনছেন ১৩০ টাকায়। এটি এমন একটি গর্ত, যেখানে ঢুকা যায়, কিন্তু বের হতে জান বেরিয়ে যায়। মিনিমাম পেমেন্টের গাড্ডায় পড়লে তো জান যাবে কিন্তু ওই গর্ত থেকে বেরুতে পারবেন না।
৪. শেয়ার বাজার।
এটি এমন একটি সুড়ঙ্গ যার ওপর পারে অপেক্ষা করছে অভিজ্ঞ খেলোয়ারেরা। ভালোভাবে এ বাজার না বুঝে সে সুড়ঙ্গে টাকা ঢুকালেন তো অপর প্রান্তে অপেক্ষামান ফিল্ডাররা ক্রিকেট বলের মতো তা খপ করে লুফে নেবে। তার মানে আপনি আউট! পারমানেন্ট আউট। জীবনেও আর খেলার সুযোগ পাবেন না। এরকম আউট হওয়া হতভাগ্য খেলোয়ার আশেপাশেই দেখতে পাবেন।
৫. অতিরিক্ত মুনাফার লোভ।
যখন কোনো প্রতিষ্ঠান বাজারে প্রচলিত বা সরকার নির্ধারিত সর্বোচ্চ মুনাফা বা সুদের চাইতে বেশি অফার করে তখনই সে প্রতিষ্ঠানে লাল পতাকা কল্পনা করবেন। মানে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি লালবাতি জ্বালিয়ে ভাগবে, তার টিকিটার খোঁজও আপনি পাবেন না। এরা তো জ্বীন-ভূত না যে বাজারের প্রতিষ্ঠিত অতি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠানের চাইতে বেশি মুনাফা দেবে! এটা কি সম্ভব? এদের হাতে কি আলাদীনের চেরাগ আছে? না নেই। তবে আপনার আমানতের টাকায় এ চেরাগ তারা নিজেদের জন্য তৈরি করছে। যেদিন চেরাগটি পুরোপরি জ্বলবে সেদিন আপনার টাকা বস্তায় ভরে ম্যাজিক কার্পেটে চড়ে এরা গায়েব হয়ে যাবে।
কার্পেট রেডি, কেবল উড়াল দেওয়ার অপেক্ষা।
৬. ব্যাবসা করার জন্য অন্যকে টাকা দেওয়া।
আমি এমন মানুষ খুব কম দেখেছি যারা অন্যকে ব্যাবসা করার জন্য টাকা দিয়ে সব হারান নি। দুটো কারণে এটা হয়। প্রথমত যিনি ব্যবসার জন্য টাকা নিয়েছেন তিনি নিজেই মার খেয়েছেন, ফেরত কোত্থেকে দেবেন? দুই নম্বর হলো টাকা মেরে দেওয়া। কয়েকমাস লাভ দিয়ে তারপর অস্বীকার! লাভ তো দূরের কথা আসলই ফেরত পাওয়া যায় না। তাই ব্যাবসা যদি নিজে বুঝেন তাহলে করবেন, না বুঝে লাভের আশায় অন্যকে টাকা দিলেন মানে ব্যাংকের চেক কাটলেন না, নিজের ভাগ্যকেই নিজে কেটে দিলেন। দুনিয়ার কোনো সার্জনের সাধ্য নেই তা জোড়া লাগানোর।
৭. অন্ধ প্রতিযোগিতা।
আমাদের একটা বাজে অভ্যাস হলো অন্যদের সাথে অন্ধ প্রতিযোগিতা। পাশের বাসায় ৪২ ইঞ্চি টিভি কেনা হয়েছে! আমারও কিনতে হবে। কেউ গাড়ি কিনেছে! ধারকর্জ করে আমাকেও কিনতে হবে। ফলাফল হচ্ছে, পায়ের নিচের মাটি সরে যাওয়া। এ ইঁদুর দৌড়ের কারণে যখন জীবনে ঘোর বর্ষা নামবে তখন হাতে ছাতা থাকবে না। ফালতু প্রতিযোগিতার কারণে সে ছাতা তো কবেই বিক্রি করে দিয়েছি!
তাহলে কী করবেন?
উত্তর: উপরের কোনোটিই করবেন না। টাকাও নিরাপদ থাকবে, আপনিও নিরাপদ থাকবেন। হাতের ছাতা হাতেই থাকুক, বর্ষাকালের জন্য।
সবার জন্য শ্রদ্ধা, শুভকামনা।
*************************ধন্যবাদ ।।।।সংগৃহীত
কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা গল্পের শুধু প্রথম অংশটাই পড়েছি।
আপনি কি জানতেন যে, এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে! যা হয়তো আমরা কেউ কেউ পড়েছি বা শুনেছি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই পড়িনি।
গল্পের বাকি অংশটুকু এবার জেনে নিন🥰🥰
🔰১ম অংশ:
এই অংশটা আমরা ছোটবেলায় বইয়ে পড়ছি। এখানে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তারমানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!
🔰২য় অংশ:
হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল।
এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়।
আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থির ভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতা মূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!
🔰৩য় অংশ:
কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমারা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল।
যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি।
কারণ দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল।
খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।
গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়‼️
🔰চতুর্থ অংশ:
এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরংএবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো।এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল।তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু জনই একসাথে জয়ী হল।
📚এখান থেকে আমরা আসলে কি শিখলাম?
আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।
আপনি কি এই গল্পটার পুরোটা আগে জানতেন? মজার এই গল্পটি শেয়ার করে সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন🥰🥰
Collected
মা-বাবার মাঝে মধুর সম্পর্ক দেখতে পাওয়া আল্লাহর অনেক বড় একটা নেয়ামত। মা-বাবার ভালোবাসা দেখে বড় হওয়া সন্তানদের মনও হয় আকাশের সমান বড়৷
গুড প্যারেন্টিং এর শুরুটাই হয় স্বামী স্ত্রীর মাঝে ভালো সম্পর্কের মধ্য দিয়ে। রাগী,বদমেজাজি,ঝগড়াটে বাবা-মা সন্তানদের জন্য অভিশাপ। এরকম পরিবেশে জন্ম নেয়া সন্তানরাই ভুল করে বেশি। পরিবারের অশান্তির কারনে তারা আশ্রয় খুঁজে, সহানুভূতির হাত খুঁজে তারপর সুযোগসন্ধানী ভুল মানুষদের পাল্লায় পরে জীবনকে আরো জাহান্নামে ঠেলে দেয়।
মা বাবার হক নিয়ে সমাজে অনেক লম্বা লম্বা আলোচনা নিয়মিত চললেও সন্তানের হক নিয়ে অনেকেই উদাসীন৷ আসলে ধর্মীয় কিংবা সামাজিক মূল্যবোধ যখন অর্ধেক মানবেন, অর্ধেক নিয়ে উদাসীন থাকবেন তখন নানাবিধ সমস্যা সৃষ্টি হওয়াটাই স্বাভাবিক।
শুধু সন্তানরা বখে যাচ্ছে এ যুক্তি দিয়ে এক চোখ বন্ধ রাখলে তা হবে অন্যয্য ৷কারন কোনো যুগেই বখে যাওযা থেমে থাকেনি বরং যুগের সাথে এর চরিত্রটা বদলেছে মাত্র। এ যুক্তি দিয়ে পিতা মাতার বদ অভ্যাসকে সাপোর্ট করা যায়না। অন্যায় সব শ্রেণীর,সব সম্পর্কের মানুষের জন্যই অন্যায়।
মানুষের রাগ থাকা যেমন খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয় তেমনি একে নিয়ন্ত্রন করাও অনেক বড় মানবীয় একটা গুণ। রাগ দেখানোর মাঝে কোনো বীরত্ব নেই বরং সে ই সবচেয়ে বড় বীর যে তার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে৷
সন্তান আপনাদের (স্বামী-স্ত্রী) মাঝে ভালোবাসা দেখবে, আপনাদের সামনে মন খুলে কথা বলতে পারবে আবার প্রয়োজনে আপনার সামান্য চোখরাঙ্গানিতেই বুঝে নিবে কাজটা হয়তো সে ঠিক করছেনা।
ক্রেডিটঃ অরিত্র রহমান
📸 Look at this post on Facebook
https://www.facebook.com/share/6P5X2BNYDNUBDj53/?mibextid=xfxF2i
শুভেচ্ছা বিজয়ের।
অসংখ্য ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এ বিজয়, এ বিজয় মাথা নোওয়াবার নয়।
বড় সাহেব যখন আমার ব্লাউজের বোতাম খুলছিলেন,তখন আমি তার চোখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। কেমন যেন লোভাতুর চকচকে দৃষ্টিতে সে আমার শরীর দেখছে। হয়তো আমার চোখে তাচ্ছিল্যের কোন ভাব ছিল,সম্ভবত ঠোঁটের কোনাটাও হাল্কা বেঁকে গিয়েছিল। কারণ সে হঠাত আমার দিকে তাকিয়ে চমকে উঠলো। আমি তাড়াতাড়ি ভয়ে কুঁকড়ে ওঠার ভান করে বুকের ওপর হাত গুটিয়ে আনলাম। সে কি বুঝলো কি জানি। এবার লোভাতুর চোখের সাথে যুক্ত হলো অশ্লীল হাসি। আমি ভয়ের ভান করে জিজ্ঞাসা করলাম,আমার সাথে কি করবেন বড় সাহেব? সে জিভ দিয়ে নিজের ঠোঁট চেটে বললো, ও তুম আভি দেখোগে।
যদিও আমি তাকিয়েই ছিলাম,কিন্তু আসলে আমি কিছুই দেখিনি। তাকে কোন বাধাও দেইনি। শুধু কিছুক্ষণ পর পর ব্যথায় শরীরটা কুঁকড়ে যাচ্ছিল,কিন্তু তাও চোখে পানি আসতে দেইনি। শুধু শরীরটাই দূষিত হচ্ছিল,কিন্তু মন ঠিকই জানতো,এই ঘরের ঠিক পেছনে এই মুহুর্তে সোহাগ লুকিয়ে আছে। এভাবে কতক্ষন কাটলো জানিনা। কতবার যে আমাকে দুষিত করলো তাও বলতে পারবো না। বড় সাহেব আমার চুলের মুঠি ধরে মেঝেতে আছড়ে ফেলার পর আমার ঘোর ভাঙে। সে শোয়ার কাপড় পড়ে ঘুমাতে গেল। রাতের খাবারের পর সে এক বোতল মদ খেয়েছে,এখন বেঘোরে ঘুমাবে।আমাকে দিয়ে তার আপাতত প্রয়োজন শেষ,তাই আমি কি করবো এটা নিয়ে সে চিন্তিত না। তাছাড়া সে জানে,ঘরের বাইরে একজন আর মাঠে দুইজন সেন্ট্রি আছে,তাই আমার পক্ষে পালানোও সম্ভব না। রক্তাক্ত আমি, ঘরের এক কোনায় বস্ত্রহীন অবস্থায় চুপচাপ বসে রইলাম। আধা ঘন্টা পর বড় সাহেব ওরফে মেজর ওয়াসিমের নাক ডাকার আওয়াজ পেলাম।
আমি বেলি, এখন যে ঘরটায় আমি আছি,সেটা আমার স্কুলের প্রিন্সিপালের অফিস ছিল। বর্তমানে পাকিস্তান সেনা ক্যাম্পের কমান্ডারের ঘর। অন্যান্য ক্লাসরুম গুলো সৈনিকদের ব্যারাক হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আমি আর সোহাগ এই স্কুলে একই সাথে পড়তাম। এই স্কুলের প্রতিটা কোনা আমাদের মুখস্থ। এরপর কলেজ,আর এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও একসাথে পড়ি। সোহাগ আমার বাগদত্তা। গত এপ্রিলে আমাদের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যুদ্ধ শুরু হয়ে যাওয়ার কারনে বিয়ে পিছানো হয়। আমরাও ঢাকা ছেড়ে গ্রামে চলে আসি।কিন্তু গ্রামের অবস্থাও খারাপের দিকে যেতে থাকলে আমাদের পরিবার বর্ডার পার হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করে।
একরাতে সোহাগ আমার কাছ থেকে বিদায় নিতে আসে,মুক্তিবাহিনীতে যোগ দেবে বলে। আমার তখন কষ্টে বুক ভেঙে আসছিল। আমিও জোর করি ওর সাথে যাওয়ার। সোহাগ যেন চমকে ওঠে,মাথা নেড়ে বারবার জানায়, এ সম্ভব না! পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কোন মেয়েদের ছেড়ে দিচ্ছেনা। তা সে যে ধর্মেরই হোক। আমি ওকে বললাম যে,আমি ওকে ছাড়া থাকতে পারবো না। ও আমাকে আশা দিচ্ছিল, স্বাধীন দেশে আমাদের বিয়ে হবে। আমাদের সুন্দর একটা সংসার হবে। আমি হঠাত প্রশ্ন করে বসলাম,যদি তুমি না ফিরে আসো,তাহলে এই স্বাধীন দেশে আমি কি নিয়ে বেঁচে থাকবো? সোহাগ চুপ হয়ে যায়, আমি জানতাম ওর কাছে এই প্রশ্নের উত্তর নেই।
আমি আরো আধাঘণ্টা ঝিম মেরে পড়ে রইলাম।এরপর আস্তে আস্তে উঠে দাঁড়ালাম। ব্যথায় শরীর ভেঙে যাচ্ছে। দাঁড়াতেও পারছিনা ঠিকমত। আস্তে আস্তে হেটে রুমের কোনায় রাখা, ঝোলা গুড়ের কলসির ভিতর হাত ঢুকিয়ে চাকুটা বের করে আনলাম। বুদ্ধিটা অবশ্য বারী ভাইয়ের। বারী ভাই হচ্ছেন আমাদের এলাকার মুক্তিবাহিনীর কমান্ডার। আমাদের গ্রামেরই ছেলে।আর সোহাগ তার সেকেন্ড ইন কমান্ড। সেই রাতে সোহাগের সাথে পালিয়ে যখন মুক্তিক্যাম্পে এলাম,বারী ভাই উচ্ছসিত হয়ে আমাকে মুক্তিবাহিনীতে রিক্রুট করে নিলেন। তিনি আমাকে বললেন,বিশ্বাস কর বেলি,তোকে দেখে যে আমার কি পরিমান শ্রদ্ধা হচ্ছে! তোর এত সাহস!!! আমি আসলেই তোকে নিয়ে খুব গর্ববোধ করছি রে,তুই আমার গ্রামের মেয়ে! সবাই আমাদের ভুলে গেলেও তোকে সারা দেশ চিনবে!
বারী ভাইয়ের কথায়,মনোবল অনেক বেড়ে গেল। আর সাথে সোহাগ তো আছেই! এভাবে বেশ কিছুদিন কাটলো ট্রেনিং নিয়ে। তারপর যেদিন স্কুলে বানানো ক্যাম্পে অভিযান চালানোর কথা হচ্ছিল,সেদিন সবাই বেশ চিন্তিত ছিল। ক্যাম্পে ঢোকাটা বেশ কষ্টসাধ্য ছিল,কারণ এই ক্যাম্পে সেনাসদস্যদের সংখ্যা অনেক বেশি। সবার আলোচনা শুনে আমি প্রস্তাব দিলাম যে আমি তাদের ভেতরে যাওয়ার রাস্তা করে দেব। সোহাগ বুঝলো আমি কি বলতে চাইছি। সে চমকে উঠে আমার আমার হাত চেপে ধরলো। জিজ্ঞাসা করলো,তুই কি বলছিস বুঝতে পারছিস বেলি? আমি খুব ঠাণ্ডা গলায় জিজ্ঞাসা করলাম,আমাকে যেতে দিবি না? আমাদের জন্য? আমাদের দেশের জন্য? ওর চোখে শুধু দুফোঁটা পানি দেখেছিলাম। তবে সেটা গড়িয়ে পড়ার আগেই ও মুছে ফেললো। হাসিমুখে বললো,আমাদের ভবিষ্যতেও জন্যও তো!
বারীভাই এতক্ষন মাথা নিচু করে বসে ছিলেন। এরপর আস্তে আস্তে আমাদের প্ল্যান বুঝিয়ে দিলেন। চাকুটা বের করে আমি শাড়ি দিয়ে ভালোভাবে গুড়গুলো পরিষ্কার করে নিলাম। এরপর বড় সাহেবের খাটের পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম। আশ্চর্য, আমার কোন ভয় লাগছে না। শুধু পাশের বাড়ির ছয়বছরের মায়ারানীর খুবলে খাওয়া রক্তাক্ত দেহটার কথা মনে পড়ছে। বড় সাহেবের নাকি কচি মেয়ে পছন্দ,তাই ছয় বছরের বাচ্চাকেও ছাড়েনি। এইতো স্কুলের সামনে পুকুর পাড়ে ওর লাশটা পড়েছিল কেউ নিতে আসেনি। দুই দিনের দিন হয়তো শেয়াল এসে নিয়ে যায়। আমিও এই পুকুর পার দিয়ে গুড় বিক্রির নাম করে হেটে যাচ্ছিলাম। পাহারারত সৈনিক যখন আমাকে ডেকে জেরা করছিল,তখনই বড় সাহেব আমাকে ডেকে পাঠান। আমিও তাই চাইছিলাম,সেজন্যই তার দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য উঁচু গলায় কথা বলছিলাম। ক্যাম্প কমান্ডার ভাবছিল, আমি বাকিদের মত অমত করবো, হাতে পায়ে ধরে প্রান ভিক্ষা চাইবো। কিন্তু আমি উল্টা রাস্তার মেয়েদের মত বিচিত্র অংগভংগি করে তার মনোরঞ্জনের চেষ্টা করতে লাগলাম। কথায় কথায় গুড়ের হাড়ি থেকে একটু গুড়ও তার মুখে দিয়ে দিলাম। তার লোভী চোখ আমার এলোভাবে পড়া পাতলা সুতি শাড়ি ভেদ করে আমার শরীর উপভোগ করতে লাগলো। আমাকে তার রুমের ভেতরে নিতে বেশিক্ষন লাগলো না।
নাহ, চোখ বন্ধ করিনি। বরং খোলা চোখেই বড়সাহেবের গলায় অবলীলায় চাকু চালিয়ে দিলাম। সে বিষ্ফোরিত চোখে চেয়ে দেখলো আমার ঠোঁটের কোনে একটুকরো হাসি। চিৎকার করা তো দূরে থাক,তার গলা থেকে ঘরঘর জাতীয় আওয়াজ ছাড়া আর কোন আওয়াজ বের হলো না। কিছুক্ষন জবাই করা মুরগীর মত খাটে দাপাদাপি করলো,তারপর সব চুপ। একেবারেই চুপ।আমি অবশ্য দাপাদাপির আওয়াজে চিন্তিত হলাম না।কারণ দরজার বাইরের সেন্ট্রি হয়ত ভাবছে,সাহেব লীলা খেলায় ব্যস্ত,তাই এত শব্দ। আমার শরীর রক্তে মাখামাখি। কোন রকম শাড়িটা গায়ে ফেলে,রক্ত মুছে আস্তে করে দরজা খুললাম। সেন্ট্রিটা বোধহয় ঘুমিয়ে ছিল। ধরমর করে উঠে বসতে আমি তাকে বললাম যে, সাহেব তাকে ভেতরে ডাকে। তাকে ভেতরে নেয়ার পর বাকি কাজটা আর কঠিন কিছু ছিল না।
এলোমেলো শাড়ি পড়ে এবার সৈনিক ব্যারাকের সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম। একটা রুমে কিছু সৈন্য তাস খেলছে।আমি তাদের সামনে এমনভাবে দাঁড়ালাম, যেন ভুল করে চলে এসেছি। তারা এম্নিতেই মনোরঞ্জনে ব্যস্ত ছিল।আমি তাদের সামনে যাওয়াতে তারা যেন আরেকটা খোরাক পেয়ে গেল। একদল হায়েনা যেমন অন্য পশুর ঝুটা খাবারের জন্য ওত পেতে থাকে,ওরাও তেমন যেন ওত পেতে ছিল। চোখের পলকে আমি আবার বিবস্ত্র হলাম।যে যেভাবে পারছে আমাকে ছুড়ে, ছিড়ে, খুবলে খাচ্ছে।আমি চোখের সামনে অন্ধকার দেখতে পাচ্ছিলাম।মুহুর্তেই জ্ঞান হারাবো।
এরমধ্যেই শুনলাম সেই কাঙ্ক্ষিত শব্দ,"সকাল"----আমাদের কোডওয়ার্ড। প্ল্যান অনুযায়ী এই শব্দ শোনার পর আমার প্রথম কাজ হবে মেঝেতে শুয়ে পড়া। তারপর গড়িয়ে গড়িয়ে দরজা দিয়ে বের হয়ে যাওয়া। আমি সাথে সাথেই মেঝেতে শুয়ে পড়লাম।কিন্তু একচুল নড়তে পারলাম না। ক্লান্তিতে শরীর যেন আর চলছে না। মুক্তিবাহিনীর অস্ত্র যেন ঘরের ভেতরে আগুনের ফুল্কি তুলছে। বুলেটের আওয়াজে সারা স্কুলঘর কেঁপে কেঁপে উঠছে। ঘুমন্ত সৈনিকদের ব্যারাকে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়েছে,ঠিক যেমন ওরা সাধারণ নিরীহ মানুষগুলোর ঘরে দিয়েছে। তবে যারা বেড়িয়ে আসার চেষ্টা করছিল,তাদের জন্য বাড়তি হিসেবে গ্রেনেড ছোড়া হয়।
হঠাত দেখি দরজার বাইরে যেন সূর্য্য উঠছে আর সোহাগ আমাকে হাত বাড়িয়ে ডাকছে। আমি রক্তাক্ত শাড়িটা কুড়িয়ে, ধীরে ধীরে দরজার দিকে গড়িয়ে গড়িয়ে আগাতে লাগলাম। বাইরে এসে বুঝলাম আলোটা সূর্যের ছিলনা,ব্যারাকের আগুনের ছিল। আমি কাঁপতে কাঁপতে উঠে দাঁড়ালাম । আমার পরবর্তী গন্তব্য পুকুরের দক্ষিণ পাশের তালগাছের নিচের ঝোপ থেকে ১০০ গজ পূর্বে। যেতে আমাকে হবেই। আমাকে যেতেই হবে! টলমলে পায়ে হোঁচট খেতে খেতে হাটতে শুরু করলাম। ক্লান্তিতে,কষ্টে চোখ বারবার বুঁজে আসছে। টলতে টলতে পড়েই যাচ্ছিলাম,কোথাথেকে যেন একজোড়া হাত আমাকে ধরে ফেলে। চোখ বুঁজেও বুঝলাম,এ সোহাগ ছাড়া আর কেউ না।একরাশ কান্না যেন গলায় দলা পাকিয়ে গেল। আমি ওর দিকে তাকিয়ে বললাম, দেখেছিস,বলেছিলাম না পারবো?
সোহাগ আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো,আমরা পেরেছি রে! আমরা একসাথে পেরেছি!!!
আমি সোহাগের কাধে মাথা এলিয়ে দেই। ইশ, ভালোবাসার স্পর্শে কি আনন্দ!!!
#সূর্যোদয়ের_হাতছানি
“নিজেই নিজেকে মারা, অন্যকে দিয়ে নিজেকে মারানো আর নিজেকে মরতে দেওয়া - এই তিনভাবেই আত্মহত্যা সম্ভব। কাজেই নিজেকে উদ্যোগ নিয়ে নিজেকে মারতে হবে - এমন নয়।”
- অরিন্দম চক্রবর্তী।
যদি বারেবারে একই সুরে
প্রেম তোমায় কাঁদায়,
তবে প্রেমিকা কোথায়
আর প্রেমই বা কোথায়?
যদি দিশেহারা ইশারাতে
প্রেমই ডেকে যায়,
তবে ইশারা কোথায়
আর আশারা কোথায়?
যদি মিথ্যে মনে হয় সব পুরোনো কথা,
যদি চায়ের কাপেতে জমে নীরবতা,
তবে বুঝে নিও চাঁদের আলো কত নিরুপায়!
যদি প্রতিদিন সেই রঙিন
হাসি ব্যথা দেয়,
যদি সত্যগুলো স্বপ্ন হয়ে
শুধু কথা দেয়,
তবে শুনে দেখো প্রেমিকের
গানও অসহায়।
যদি অভিযোগ কেড়ে
নেয় সব অধিকার,
তবে অভিনয় হয়
সবগুলো অভিসার।
যদি ঝিলমিল নীল আলো কে
ঢেকে দেয় আঁধার,
তবে কি থাকে তোমার
বলো কি থাকে আমার?
যদি ভালোবাসা সরে গেলে
মরে যেতে হয়,
ক্যানো সেই প্রেম ফিরে এলে
হেরে যেতে ভয়?
শেষে কবিতারা দায়সারা
গান হয়ে যায়।
১২ ই আগষ্ট, মেজ সন্তান দিবস!
মা-বাবার প্রথম সন্তানকে চমৎকার জীবন্ত খেলনার সঙ্গে তুলনা করেছেন কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ। আসলেই তা–ই। প্রথম সন্তান হওয়ার সুবাদে সবার সর্বোচ্চ মনোযোগ, গুরুত্ব আর আদরযত্ন পেয়ে থাকে বড় সন্তানটি। ছোট সন্তান এসব তো পায়ই, পাশাপাশি পেয়ে থাকে অবাধ প্রশ্রয়। ছোট সন্তান মানেই যেন নির্ভার, নিশ্চিন্ত; গায়ে হাওয়া লাগিয়ে বেড়ানো জীবন। আর মেজ সন্তান? এসব পারিবারিক ভালোবাসাবাসি-আদরযত্ন থেকে যেন অনেকটাই দূরে। বড় আর ছোটর মাঝে যে সংসারে আরেকটা ছেলে বা মেয়ে আছে, পরিবারের লোকজন এটা যেন অনেক সময় ভুলেই যান। অবশ্য পরিবারভেদে ভিন্নতা থাকে। সব পরিবারেই যে মেজ সন্তান অবহেলিত হয়, এমন নয়। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মেজ সন্তান বেড়ে ওঠে কিছুটা অলক্ষ্যে, আড়ালে-আবডালে। অনেকটা নিজের মতো। একে বলা হয় ‘মিডল চাইল্ড সিনড্রোম’।
ব্যাপারগুলো তাদের মানসিক বিকাশ ও ব্যক্তিত্ব গঠনে প্রভাব ফেলে। মানসিকভাবে বেশ দৃঢ় হয় তারা। অবচেতনে বুঝে নেয় নিজের দায়িত্ব। তারা হয়ে থাকে দিলখোলা, সহানুভূতিশীল, আপসকামী ও শান্তিপ্রিয়। সাংসারিক নানা বিরোধ, জটিলতা ও বিপর্যয় সামলানোর ক্ষেত্রে অন্য ভাইবোনদের চেয়ে তারা একটু বেশিই পারঙ্গম হয়। অপেক্ষাকৃত সৃজনশীল ও সাহসী হয়ে থাকে। যেকোনো পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার শক্তি থাকে অনেক বেশি। তারা মিশুক, পরোপকারী ও বহির্মুখী। সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে মিলেমিশে থাকার প্রবণতা তাদের বেশি। তাদের ভেতর জটিলতা কম। কোনো কিছু পছন্দ করার ক্ষেত্রে খুব বেশি খুঁতখুঁতে ভাব তাদের থাকে না। অল্পে তুষ্টি তাদের অন্যতম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। অভিযোগপ্রবণতা নেই বললেই চলে। তারা তুলনামূলক কম জাজমেন্টাল, কোনো বিষয়ে খুব দ্রুতই সিদ্ধান্তে পৌঁছায় না।
আজ ১২ আগস্ট, মেজ সন্তান দিবস। ১৯৮৬ সালে এলিজাবেথ ওয়াকার নামের একজন মার্কিনের উদ্যোগে দিনটির চল হয়। মেজ সন্তানও যেন সমান গুরুত্ব, যত্ন ও ভালোবাসা পায়—এ ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করতেই দিবসটির প্রচলন। আপনার পরিবারে যদি মেজ সন্তান, ভাই বা বোন থাকে, তাহলে আজ তার জন্য বিশেষ কোনো আয়োজন করতে পারেন। আজ থেকেই সচেতন হোন। তাদের প্রতিও সমান ভালোবাসা ও মনোযোগ দিন, যাতে মেজ সন্তান হওয়ার ফলে তার মনে জমে থাকা গোপন দুঃখ দূর হয়ে যায়।
সূত্র: ডেজ অব দ্য ইয়ার
How can i compare you to those who taught you!............. Angela Merkel.
অপরিচিত কাউকে সম্মানসূচক কোনো শব্দে সম্মোধন করতে আমার আপত্তি থাকে না। আর অফিস আদালত পাড়ায় আমি গণহারে স্যার বলি।
স্যার বলায় আমার কোনো ক্ষতি নাই। এতে বরং আমার পজিশনটা ঠিক থাকে।
স্যার কাউকে বলা মানে তাকে অনেক সমীহ করলাম। ব্যাপারটা এমন না। স্যার বলার মাধ্যমে দু'জনের মধ্যে পারস্পরিক মর্যাদাশীল একটা দুরত্ব বজায় থাকে।
কাউকে কিছু বলার আগে তাকে নিজের পরিচয়ও দেয়া উচিত।
আপনি যদি কোনো ডিসি বা সচিবের কক্ষে যান বা ফোনে কথা বলেন, আপনি শুরুতেই আপনার পরিচয় দিবেন। যদি আপনার কাছে মনে হয় আপনার পজিশন অনুযায়ী স্যার বলতে দ্বিধা লাগে তাহলে তাকে ডিসি মহোদয় বা ডিসি সাহেব বলেন। কিন্তু ভাই, দাদা দরকার নাই। এতে দুজনের পেশাগত অবস্থানের সৌন্দর্য থাকে না।
আমার স্যার বলা নিয়ে আপত্তি নাই।
স্যার আপনাকে ধন্যবাদ!
© Jahid Hasan
😲😯😲
বিপদে পরে টাকা চেয়েছেন কারো কাছে, সাথে সাথেই ব্যবস্থা করে দিয়েছে। তারমানে এই নয় যে আপনার জন্য অলস টাকা নিয়ে সে বসে ছিলো। কেউ আপনার খাবারের বিল আগে দিয়ে দিয়েছে, মানে এই নয় যে তার কাছে টাকার পাহাড় আছে। লোকাল বাসে আপনার ভাড়াটা পরিচিত কেউ দিয়ে দিয়েছে, মানে এই নয় যে তার মানিব্যাগ ভর্তি টাকা আছে। তার টাকার পাহাড় নেই কিন্তু পাহাড়ের চেয়েও উঁচু একটা মন আছে..
কেউ আপনাকে বিনয়ের সাথে 'সরি' বলেছে মানে এই নয় যে সব দোষ তার। কিছু দোষ হয়তো আপনারও ছিল অথবা তার আসলে কোনো দোষই ছিল না, শুধু অহেতুক ঝগড়া করে সম্পর্কটা নষ্ট করতে চায়নি বলেই সে সরিটা নিজেই বলে দিয়েছে। এটা তার দুর্বলতা নয়, এটা তার বিনয়।
কেউ আপনার সব কথা মেনে নিয়েছে মানে এই নয় যে, আপনি সবসময় যৌক্তিক কথা বলেন। বরং আপনাকে সে প্রচন্ড ভালোবাসে বলেই আপনার যৌক্তিক অযৌক্তিক সব কথাই সে মেনে নেয়। যাতে আপনি এতটুকু কষ্ট না পান।
সব কথার জবাব সবাই মুখে দেয় না। কেউ কেউ সময়ের হাতে ছেড়ে দেয়। কেউ একটু হেসেই চলে যায়। তার হাসির মানে এই নয় যে আপনার কথা তার ভালো লেগেছে।
যার সম্পর্কে আপনি খুব মিথ্যা বাজে কথা বলেছেন তিনি সেসব শুনেও প্রতিবাদ না করে চলে গেছে মানে এই নয় যে সে আসলেই তাই যা আপনি তার সম্পর্কে বলেছেন। বরং লোকটার তার নিজের প্রতি সম্মানটা অনেক বেশি যার কারণে কারো নোংরা কথার জবাব দিয়ে তিনি তর্কে জড়াতে চায়নি।
কেউ আপনাকে ক্ষমা করে দিয়েছে মানে এই নয় যে আপনি খুব ছোট ভুল করেছেন বা কোনো অপরাধই করেননি। বরং এমনও হতে পারে তিনি বিচারটা মহান স্রষ্টার হাতেই তুলে দিয়েছেন।
প্রতিশোধ না নেওয়াটাই কখনো কখনো বড় প্রতিশোধ হয়ে যায়।
-সংগৃহীত
"ক" ব্যবহার করে দীর্ঘ লেখা.....
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী কলেজের কনিষ্ঠ কেরাণী কার্তিক কুমার কর্মকারের কোকিল কন্ঠী কন্যা কপিলা কর্মকার কাশিতে কাশিতে করুণ কন্ঠে কমল কাকাকে কহিল, "কাকা, কড়ি কাঠের কেদারা কিংবা কারখানার কাপড় কেনাকাটায় কৃষাণীরা কিছুটা কৃচ্ছতা করিলেও কলকাতার কিশোরী কন্যাদের কাছে কুষ্টিয়ার কুচকুচে কালো কাতান কাপড়ের কদর কল্পনাতীত। কীর্তিমান কতিপয় কলাকুশলী কিংবা কিশোর কবিরাও কালি-কলমের কল্যাণে- কদরের কিছু কার্যকর কথা কৌশলে, কখনো কবিতার কিতাবে, কখনো 'কালের কন্ঠ' কাগজের কলামে কহিয়াছেন।
কিন্তু কাকা, কষ্মীনকালে কেউ কী কখনো কহিয়াছেন? কী কারণে, কিসের কারসাজিতে, কেমন করিয়া কোথাকার কোন কাশ্মিরী কম্বল কিংবা কর্ণাটকের কমলা কাতানের কাছে কালক্রমে কুলীন কূলের কায়িক কৃষাণীদের কাঙ্খিত কালজয়ী কারুকার্যময় কাতান কাপড়ের কদর কমিল ? কাজে কর্মে কুশীলব কিন্তু কেবলই কৌতুহলী কপিলা কর্মকারের কঠিন কথায় কিঞ্চিত কর্ণপাত করিয়া ক্লান্ত কাকা কুষ্টিয়ার কিংবদন্তি কালো কাতানের ক্রমেই কদর কমার কয়েকটি কারণ কোমল কন্ঠে কপিলার কানে কানে কহিলেন।
কৃষ্ণকায় কাকাকে কাপড়ের কষ্টের কিচ্ছা কাহিনী কহিয়া কপিলা কর্দমাক্ত কলস কাঙ্খে করিয়া কালোকেশী কাকিকে কহিল, কাবেরী কোলের কেয়া- কুঞ্জে কোয়েলের কলকা কলি কিংবা কেতকী কদম কুসুম কাননে কোকিলের কন্ঠে কুহু কুহু কুজনের কতই কারিশমা! কিন্তু কাকী, কদর্য কাক কী কারণে কর্কশ কন্ঠে কানের কাছে কেবল কা-কা করে ?কাঁচের কংকন করিয়া কিংকর্তব্যবিমূঢ় কাকী কিলানো কাঁঠালের কদলি কচলাইতে কচলাইতে কহিলেন, কুৎসিত কেতাদুরস্ত কাকের কাজই কা-কা কলরবে কোলাহল করিয়া কেরামতির কৃতিত্ব কুড়ানো"। কদমার কদর কল্পনাতীত!
('সংগৃহীত')।
👉আপনি রাগের মাথায় 😡
আপনার সন্তানকে বললেন...মর তুই😡
👉ফেরেস্তারা তখন বললো...আমিন🤲
আপনার সন্তানকে বললেন.......
তোর ভবিষ্যত অন্ধকার🌑
👉ফেরেস্তারা তখন বললো......আমিন🤲
আপনি রাগের মাথায় আপনার সন্তানকে বললেন..
তোর মুখ আমি দেখতে চাই না 😤
👉ফেরেস্তারা তখন বললো.....আমিন🤲
আপনি রাগের মাথায় সন্তানকে বললেন,
জীবনে স্বামীর ভাত খাইতে পারবি না....
👉ফেরেস্তারা তখন বললো... আমিন🤲
আপনি রাগের সময় সন্তানকে বললেন,
মরার সময় পানি পাবি না......
👉ফেরেস্তারা তখন বললো......আমিন🤲
আপনি রাগের মাথায়, আপনার সন্তানকে বললেন..
আচ্ছা আপনি তো সেই মানুষ তাই না?
যে নিজের সন্তানকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসে?
আপনি তো সেই মানুষ তাই না?
যার থেকে কেউ বেশি আন্তরিক দোয়া করতে পারবে না!
👉আপনি কি জানেন? ❓
ফেরেস্তারা প্রতিটা কথার পরে..আমিন আমিন বলেন..
আপনি কি জানেন?❓🌼🥀
মা- বাবার রাগের মাথায় বলা প্রতিটা কথা আল্লাহ এর দরবারে কবুল হয়, তো আপনার কলিজার টুকরা সন্তানের ক্ষতি আপনি নিজেই করছেন না তো?❓♦️🥀
👉আপনার সন্তান অন্যায় করছে,,,,
মা - বাবা হিসেবে আপনি এই ভাষা ব্যবহার না করে,
এগুলো বলুন......😊🌻
আল্লাহ তোকে হেদায়েত দিন.......
আমার জন্য চক্ষু শীতলকারী বানান....
👉অথবা বলতে পারেন
আল্লাহ তোমাকে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু এর মত বানান.....🌺🌻
আল্লাহ তোকে আয়েশা (রাঃ) এর মত বানান....
ছুম্মা আমিন🤲🥀
🥀আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে বুঝার ও আমল করার তাওফিক দান করুক (আমিন)💖
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের গুরুত্বপূর্ণ সিক্রেট কোড যা আমরা অনেকেই জানিনা। এই কোডগুলো ব্যবহার করে সেটিংস পরিবর্তন ও টেস্ট পরিচালনা করা যাবে।
* #06 # – IMEI নাম্বার প্রদর্শন করবে।
* #* #2664 #* #* – টাচ স্ক্রীন টেস্ট কোড।
* #* #0* #* #* – এলসিডি টেস্ট।
* #* #2664 #* #* – টাচ স্ক্রীন টেস্ট।
* #* #3264 #* #* – র্যাম ভার্সন টেস্ট
* #* #34971539 #* #* – ক্যামেরা ইনফর্মেশন।
* #* #232338 #* #* – ওয়াইফাই ম্যাক এড্রেস।
* #* #1472365 #* #* – জিপিএস টেস্ট।
*2767*3855 # – ফ্যাক্টরি রিসেট কোড( ফনের সব ডাটা ডিলিট হয়ে যাবে )
* #* #4636 #* #* – ফোন এবং ব্যাটারি সংক্রান্ত তথ্য।
* #* #273282*255*663282* #* #* – সকল মিডিয়া ফাইল ব্যাক আপ করার কোড।
* #* #197328640 #* #* – সার্ভিস টেস্ট মোড কোড।
* #* #1111 #* #* – FTA সফটওয়্যার ভার্সন ।
* #* #1234 #* #* – PDA এবং firmware ভার্সন।
* #* #232339 #* #* – Wireless LAN টেস্ট কোড।
* #* #0842 #* #* – ব্যাক লাইট ও ভাইব্রেসন টেস্ট কোড।
* #12580*369 # – সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার ইনফর্মেশন।
* #9090 # – ডায়াগনস্টিক কনফিগারেশন।
* #872564 # – ইউএসবি লগিন কন্ট্রোল।
* #301279 # – HSDPA/HSUPA কন্ট্রোল মেনু।
* #7465625 # – ফোন লক স্ট্যাটাস।
* #* #7780 #* #* – ফ্যাক্টরি রি-স্টোর সেটিং। গুগল অ্যাকাউন্ট সহ সকল সিস্টেম ডাটা মুছে যাবে।
*2767*3855 # – ফ্যাক্টরি ফরম্যাট সেটিং। সকল ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল ডাটা মুছে যাবে এবং ফার্মওয়্যার রি-ইন্সটল হবে।
* #* #4636 #* #* – ফোন এবং ব্যাটারি ইনফর্মেশন।
* #* #273283*255*663282* #* #* – ফাইল কপি স্ক্রীন। সব ইমেজ, সাউন্ড, ভিডিও, ভয়েস মেমো ব্যাক আপ করা যাবে।
* #* #197328640 #* #* – সার্ভিস মোড কোড। বিভিন্ন টেস্ট ও সেটিং বদলানোর জন্য।
* #* #7594 #* #* – এই কোড আপনার ইন্ড কল/ পাওয়ার বাটন কে ডাইরেক্ট পাওয়ার অফ বাটন এ পরিনত করবে।
* #* #8255 #* #* – G Talk সার্ভিস মনিটর কোড।
* #* #34971539 #* #* – ক্যামেরা ইনফর্মেশন। ক্যামেরা ফার্মওয়্যার আপডেট অপশন টি ব্যবহার করবেন না। এতে আপনার ক্যামেরা ফাংশন বন্ধ হয়ে যাবে।
W-LAN, GPS and Bluetooth Test Codes:
* #* #232339 #* #* OR * #* #526 #* #* OR * #* #528 #* #* – W-LAN টেস্ট কোড। টেস্ট শুরু করার জন্য মেনু বাটন ব্যবহার করুন।
* #* #1575 #* #* – আরেকটি জিপিএস টেস্ট কোড।
* #* #232331 #* #* – Bluetooth টেস্ট কোড।
* #* #232337 #* # – Bluetooth ডিভাইস ইনফর্মেশতেস
* #* #0588 #* #* – প্রক্সিমিটি সেন্সর টেস্ট।
* #* #0283 #* #* – প্যাকেট লুপ ব্যাক।
* #* #0673 #* #* OR * #* #0289 #* #* – মেলোডি টেস্ট।
* #* #2663 #* #* – টাচ স্ক্রীন ভার্সন।
* #9900 # – সিস্টেম ডাম্প মোড।
স্যামসাং মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য অনেক গুলো গুরুত্বপূর্ণ কোড, সিকিউরিটি কোড আসা করি স্যামসাং মোবাইল যারা ব্যবহার করেন তাদের অনেক কাজে
লাগবে । Samsung Secret Codes
Software version: * #9999 #
IMEI number: * #06 #
Serial number: * #0001 #
Battery status- Memory capacity : * #9998*246 #
Debug screen: * #9998*324 # – * #8999*324 #
LCD kontrast: * #9998*523 #
Vibration test: * #9998*842 # – * #8999*842 #
Alarm beeper – Ringtone test : * #9998*289 # – * #8999*289 #
Smiley: * #9125 #
Software version: * #0837 #
Display contrast: * #0523 # – * #8999*523 #
Battery info: * #0228 # or * #8999*228 #
Display storage capacity: * #8999*636 #
Display SIM card information: * #8999*778 #
Show date and alarm clock: * #8999*782 #
The display during warning: * #8999*786 #
Samsung hardware version: * #8999*837 #
Show network information: * #8999*638 #
Display received channel number and received intensity: * #8999*9266 #
* #1111 # S/W Version
* #1234 # Firmware Version
* #2222 # H/W Version
* #8999*8376263 # All Versions Together
* #8999*8378 # Test Menu
* #4777*8665 # GPSR Tool
* #8999*523 # LCD Brightness
* #8999*377 # Error LOG Menu
* #8999*327 # EEP Menu
* #8999*667 # Debug Mode
* #92782 # PhoneModel (Wap)
#*5737425 # JAVA Mode
* #2255 # Call List
* #232337 # Bluetooth MAC Adress
* #5282837 # Java Version
Type in * #0000 # on a Samsung A300 to reset the language
Master reset(unlock) #*7337 # (for the new samsungs E700 x600 but not E710)
Samsung E700 type * #2255 # to show secret call log (not tested)
Samsung A300, A800 phone unlock enter this *2767*637 #
Samsung V200, S100, S300 phone unlock : *2767*782257378 #
#*4773 # Incremental Redundancy
#*7785 # Reset wakeup & RTK timer cariables/variables
#*7200 # Tone Generator Mute
#*3888 # BLUETOOTH Test mode
#*7828 # Task screen
#* #8377466 # S/W Version & H/W Version
#*2562 # Restarts Phone
#*2565 # No Blocking? General Defense.
#*3353 # General Defense, Code Erased.
#*3837 # Phone Hangs on White screen.
#*3849 # Restarts Phone
#*7337 # Restarts Phone (Resets Wap Settings)
#*2886 # AutoAnswer ON/OFF
#*7288 # GPRS Detached/Attached
#*7287 # GPRS Attached
#*7666 # White Screen
#*7693 # Sleep Deactivate/Activate
#*2286 # Databattery
#*2527 # GPRS switching set to (Class 4, 8, 9, 10)
#*2679 # Copycat feature Activa/Deactivate
#*3940 # External looptest 9600 bps
#*4263 # Handsfree mode Activate/Deactivate
#*2558 # Time ON
#*3941 # External looptest 115200 bps
#*5176 # L1 Sleep
#*7462 # SIM Phase
#*7983 # Voltage/Freq
#*7986 # Voltage
#*8466 # Old Time
#*2255 # Call Failed
#*5376 # DELETE ALL SMS!!!!
#*6837 # Official Software Version: (0003000016000702)
#*2337 # Permanent Registration Beep
#*2474 # Charging Duration
#*2834 # Audio Path (Handsfree)
#*3270 # DCS Support Activate/Deactivate
#*3282 # Data Activate/Deactivate
#*3476 # EGSM Activate/Deactivate
#*3676 # FORMAT FLASH VOLUME!!!
#*4760 # GSM Activate/Deactivate
#*4864 # White Screen
#*7326 # Accessory
#*7683 # Sleep variable
#*3797 # Blinks 3D030300 in RED
#*7372 # Resetting the time to DPB variables
#*3273 # EGPRS multislot (Class 4, 8, 9, 10)
#*7722 # RLC bitmap compression Activate/Deactivate
#*2351 # Blinks 1347E201 in RED
#*2775 # Switch to 2 inner speaker
#*7878 # FirstStartup (0=NO, 1=YES)
#*3838 # Blinks 3D030300 in RED
#*2077 # GPRS Switch
#*2027 # GPRS Switch
#*0227 # GPRS Switch
#*0277 # GPRS Switch
#*22671 # AMR REC START
#*22672 # Stop AMR REC (File name: /a/multimedia/sounds/voice list/ENGMODE.amr)
#*22673 # Pause REC
#*22674 # Resume REC
#*22675 # AMR Playback
#*22676 # AMR Stop Play
#*22677 # Pause Play
#*22678 # Resume Play
#*77261 # PCM Rec Req
#*77262 # Stop PCM Rec
#*77263 # PCM Playback
#*77264 # PCM Stop Play
#*22679 # AMR Get Time
* #8999*364 # Watchdog ON/OFF
* #8999*427 # WATCHDOG signal route setup
*2767*3855 # = Full Reset (Caution every stored data will be deleted.)
*2767*2878 # = Custom Reset
*2767*927 # = Wap Reset
*2767*226372 # = Camera Reset (deletes photos)
*2767*688 # Reset Mobile TV
#7263867 # = RAM Dump (On or Off)
*2767*49927 # = Germany WAP Settings
*2767*44927 # = UK WAP Settings
*2767*31927 # = Netherlands WAP Settings
*2767*420927 # = Czech WAP Settings
*2767*43927 # = Austria WAP Settings
*2767*39927 # = Italy WAP Settings
*2767*33927 # = France WAP Settings
*2767*351927 # = Portugal WAP Settings
*2767*34927 # = Spain WAP Settings
*2767*46927 # = Sweden WAP Settings
*2767*380927 # = Ukraine WAP Settings
*2767*7927 # = Russia WAP Settings
*2767*30927 # = GREECE WAP Settings
*2767*73738927 # = WAP Settings Reset
*2767*49667 # = Germany MMS Settings
*2767*44667 # = UK MMS Settings
*2767*31667 # = Netherlands MMS Settings
*2767*420667 # = Czech MMS Settings
*2767*43667 # = Austria MMS Settings
*2767*39667 # = Italy MMS Settings
*2767*33667 # = France MMS Settings
*2767*351667 # = Portugal MMS Settings
*2767*34667 # = Spain MMS Settings
*2767*46667 # = Sweden MMS Settings
*2767*380667 # = Ukraine MMS Settings
*2767*7667 #. = Russia MMS Settings
*2767*30667 # = GREECE MMS Settings
* #7465625 # = Check the phone lock status
*7465625*638*Code # = Enables Network lock
#7465625*638*Code # = Disables Network lock
*7465625*782*Code # = Enables Subset lock
#7465625*782*Code # = Disables Subset lock
*7465625*77*Code # = Enables SP lock
#7465625*77*Code # = Disables SP lock
*7465625*27*Code # = Enables CP lock
#7465625*27*Code # = Disables CP lock
*7465625*746*Code # = Enables SIM lock
#7465625*746*Code # = Disables SIM lock
*7465625*228 # = Activa lock ON
#7465625*228 # = Activa lock OFF
*7465625*28638 # = Auto Network lock ON
#7465625*28638 # = Auto Network lock OFF
*7465625*28782 # = Auto subset lock ON
#7465625*28782 # = Auto subset lock OFF
*7465625*2877 # = Auto SP lock ON
#7465625*2877 # = Auto SP lock OFF
*7465625*2827 # = Auto CP lock ON
#7465625*2827 # = Auto CP lock OFF
*7465625*28746 # = Auto SIM lock ON
#7465625*28746 # = Auto SIM lock OFF
Type * #9998*627837793 # Go to the ‘my parameters’ and there you will find new menu where you can unlock phone.(not tested-for samsung C100)
To unlock a Samsung turn the phone off take the sim card and type the following code
* +15853649247w # .
Java status code: #*53696 # (Samsung X600)
If you want to unlock your phone put a sim from another company then type * #9998*3323 # it will reset your phone. Push exit and then push 7, it will reset again. Put your other sim in and it will say sim lock, type in 00000000 then it should be unlocked.
Type in *0141 # then the green call batton and it’s unlocked to all networks. This code may not work on the older phones and some of the newer phones. If it doesn’t work you will have to reset your phone without a sim in it by typing * #2767*2878 # or * #9998*3855 # (not tested) –
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের অনেক সিক্রেট কোড যা আমরা অনেকেই জানিনা। এই কোডগুলো ব্যবহার করে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের বিভিন্ন সেটিংস্ পরিবর্তন ও ফোনে বিভিন্ন টেস্ট পরিচালনা করা যাবে। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the school
Telephone
Website
Address
5470
Opening Hours
Monday | 15:00 - 23:00 |
Tuesday | 15:00 - 23:00 |
Wednesday | 15:00 - 23:00 |
Thursday | 15:00 - 23:00 |
Friday | 20:00 - 23:00 |
Saturday | 15:00 - 23:00 |
Sunday | 15:00 - 23:00 |
G. L. Roy Road
Rangpur, 5400
Lions School and College is one of the biggest schools and colleges in Rangpur city. It is situated at G.L. Roy Road, Ranpur.
Medical East Gate, Dhap
Rangpur, 5400
Rangpur Dental College is one of the first dental college offering quality and affordable dental car
পীরগাছা পাওটানা
Rangpur
assalamu alaykum bundhura amader peije Islamic songit waj short film and aro Shikkha nio video folo korepete Amader peijer sathei. thakun
Pandul Hazipara, Pandul , Ulipur, Kurigram
Rangpur, 5601
I am a teacher, a motivational speaker, a content creator and a social media marketer