BGM Diagonistic Centre
অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এবং অত্যাধুনিক মেশিন ও প্রযুক্তির অপূর্ব সমন্বয়ে গঠিত রোগনির্ণয় কেন্দ্র।
প্রয়োজনীয় কিছু টিপস 🙂🫰
🍂 কাঁচকলা ও লেবু অন্ততঃ এক ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বেশিদিন টাটকা থাকে।
🍂 কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে পানি শুকিয়ে কাপড়ের বা কাগজের প্যাকেটে সংরক্ষণ করলে বেশি দিন ভালো থাকে।
🍂আঙ্গুর, টমেটো প্রভৃতি ফল ফুটন্ত পানিতে দু’মিনিট রেখে সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানিতে রেখে দিলে সহজেই খোসা ছড়ানো যায়।
🍂 চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না।
🍂চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল—এসব খাবার অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়িয়ে রাখলে সহজে নষ্ট হয় না।
🍂সিরকা/ভিনেগার ও সোডিয়াম বেনজোয়েট দিলে আচার দীর্ঘদিন ভালো থাকে।
🍂 আচার বয়াম থেকে নেওয়ার সময় পরিষ্কার চামচ ব্যবহার করলে আচারে ফাঙ্গাস পড়ে না।আবার চামচে পানি থাকলেও ফাঙ্গাস পরে।
🍂চাল ধোয়া পানিতে স্টীল ও কাঁচের বাসন কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রেখে তারপর ধুয়ে নিলে বাসনগুলো ঝকঝক করবে।
🍂যে কোনো মসল্লা শীতল ও অন্ধকার জায়গায় রাখলে বেশিদিন ভালো থাকে।
🍂ন্যুডলস সিদ্ধ করার পর সাথে সাথে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিলে ঝরঝরা থাকে।
🍂ভারী বেগুণের থেকে হালকা বেগুণ ভালো। কারণ ভারী বেগুণে বিচি বেশি থাকে।
🍂 পেয়াঁজ এবং আলু একসাথে একই পাত্রে রাখলে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়।
🍂 আচারে তেল কম হলে তেল ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে দিলে গন্ধ হয় না।
🍂 ভ্রমণের সময় শুকনা খাবার নেওয়াই ভালো। অনেকক্ষণ খাবার ভালো থাকে।
🍂রান্না করা খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখার আগে বাতাসে ঠান্ডা করে নিতে হবে। গরম খাবার রাখলে রেফ্রিজারেটর খারাব নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
🍂ঘরের বাইরে খাবার নিতে হলে যদি সাধারণ টিফিন বাক্স ব্যবহার করা হয় তাহলে খাবার বাতাসে ঠান্ডা করে নিতে হবে। কখনোই গরম গরম খাবার বাক্সে নেওয়া যাবে না, এতে খাবার গন্ধ হয়ে যেতে পারে।
🍂পিঁয়াজ কাটার আগে দুফালি করে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রেখে কাটলে চোখের পানি আসে না।
🍂আটার ভুষি দিয়ে বাসন মাজলে পরিষ্কার ও ঝকঝকে হয়।
🍂একসাথে অনেক রসুন ছাড়াতে সময় বেশি লাগে। আস্ত রসুন ফুটন্ত জলে মিনিট দুয়েক ভিজিয়ে হাতে ঘষলে ওপরের খোসা ছেড়ে যায়।
🍂দেশলাই বাক্সে কয়েকটা শুকনো চাল রেখে দিলে বর্ষাকলেও দেশলাই কাঠির বারুদ ভাল থাকে।
🍂তেলে আচার ডুবিয়ে রাখলে আচারে ফাঙ্গাস পড়ে না।
🍂 তরকারি কাটার সময় আঙ্গুলে দাগ পড়লে ভিনিগার অথবা লাবুর রসে লবণ মিশিয়ে আঙ্গুলে লাগিয়ে রেখে ধুয়ে নিলে দাগ উঠে যায়।
🍂 ভাজার জন্য কেটে রাকা বেগুন বেশ কিছুক্ষণ আগে লবণ-হলুদ মাখিয়ে রাখলে ভাজতে তেল কম লাগে।
🍂বাড়তি বাটা মশলায় সামান্য তেল ও লবণ মাখিয়ে রেখে দিলে কয়েকদিন পরও ব্যবহার করা যায়।
🍂পানিতে সামান্য কেরোসিন মিশিয়ে রান্নাঘর মুছলে মাশা-মাছি- পিঁপড়ে ও তেলাপোকার উৎপাত কমে যায়।
🍂যে সব সবজি বা আনাজ কাটলে হাতে কালচে দাগ হয় তা কাটার আগে হাতে সরষের তল মাখলে কালচে দাগ আর হবে না।
🍂পাত্রের কানায় সামান্য মাখন বা গ্লিসারিন লাগিয়ে দিলে দুধ উথলে পড়ার সমস্যা থাকে না।
🍂 বাজার থেকে কেনা যে কোনো পাকা ফল খাওয়ার আগে অন্ততঃ আধঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে নেওয়া উচিত। কারণ বেশির ভাগ ফল পাকানো ও সংরক্ষণের জন্য কারবাইড ও ফরমালিন ব্যবহার করা হয়।
🍂 মাছ ও মাংস রান্না করার জন্য রেফ্রিজারেটর থেকে নামালে বরফ গলিয়ে বেশিক্ষণ বাইরে রাখা যাবে না। তাতে গরমে সেগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
🍂ফ্রিজে একটি পাতিলেবু টুকরো টুকরো করে কেটে রাখে দিলে ফ্রিজের ভেতরে গন্ধ থাকবে না।
🍂চায়ের কাপে লেঘে থাকা বাদামী দাগ লবণ দিয়ে ঘষলে উঠে যায়।.......
©
আপনার কিডনির যত্ন নিন, সঠিক ভাবে কিডনির কার্যক্ষমতা নির্ণয়ের জন্য বিজিএম ডায়াগনস্টিক সেন্টার আপনাকে ৩০-৪০% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট দিচ্ছে।
৩০ বছরের পর থেকেই রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি মাত্রায় পাওয়া যাচ্ছে যা হার্ট, ডায়াবেটিস, কিডনী বিকল সহ বিভিন্ন জটিল রোগের জন্য দিচ্ছে, বছরে একবার আপনার রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে অনেক জটিল রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।রক্তের কোলেস্টেরল বা লওপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করুন ৫০% ছাড়ে।
ডাক্তার এর পরামর্শ ও যে কেন শারীরিক পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন:-01750-783000,
01717-177357
অভিজ্ঞ ও নিজ নিজ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এবং অত্যাধুনিক মেশিন ও প্রযুক্তির অপূর্ব সমন্বয়ে গঠিত রোগ নির্ণয় ও নিরাময় কেন্দ্র। সঠিক রোগ নির্ণয় রোগীর শারীরিক ও আর্থিক কষ্ট লাঘব করে।
আপনাদের সেবায় বিজিএম ডায়াগনস্টিক সেন্টার বদ্ধ পরিকর। আর্থিক ভাবে অসচ্ছলদের জন্য মূল্যছাড় রয়েছে।ডাক্তার এর পরামর্শ ও যে কেন শারীরিক পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন:-01750-783000,
01717-177357
হিজরি নববর্ষ
মহানবী সা. এর ঐতিহাসিক মদিনা হিজরতের ১৭ বছর পর মুসলিম জাহানের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর ফারুক (রা:) কুফার গভর্নর হযরত আবু মুসা আল আশয়ারী (রা:) এর পরামর্শে একটি সন ও তারিখ নির্ধারণের জন্য এক সভা আহবান করেন। সে সভাতেই হযরত আলী (রা:) এর প্রস্তাব ক্রমে প্রিয় নবীর মদিনা হিজরতের দিনকে প্রথম দিন ধরে হিজরি সন গণনার সুচনা হয়।
হিজরি ১৪৪১ সন আমাদের মাঝে সমাগত। মুসলিম জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত-বন্দেগী হিজরি সনকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়। এটি ইসলামী সন হিসেবেও পরিচিত। বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত ও কল্যাণের প্রতীক রাসূল সা. এর স্মৃতিবিজড়িত হিজরি সনের প্রতি সন্মান জানিয়ে ১ মহররম ইসলামী নববর্ষ উপলক্ষে সরকারি ছুটি ঘোষণার দাবি জানাই।
মহান আল্লাহর ইচ্ছায় হিজরি নববর্ষ ১৪৪১ দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসুক। সবার প্রতি রইলো ইসলামী নববর্ষের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
মানুষের শরীরের সবচেয়ে বড় অভ্যন্তরীণ অঙ্গ হলো লিভার যা ৫০০ এর বেশি কাজ করে শরীর সচল রাখে। কিন্তু অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কারণে যেসব অসুখ সহজেই শরীরে বাসা বাঁধে, তার মধ্যে অন্যতম লিভারের অসুখ। লিভার ঠিকমতো কাজ করছে কিনা লিভার ফাংশন টেস্টের মাধ্যমে সহজেই নির্ণয় করে চিকিৎসা শুরু করা যায়। বুকিং এর জন্য কল করুন ০১৭৫০৭৮৩০০০এ।
আশা করছি ঘুমের ব্যপারে আমরা সবাই যত্নবান হব।
আপনার স্বাস্থ্য? সচেতন আপনাকেই হতে হবে।
লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষায় ৫০% ছাড়ে আপনার ও আপনার প্রিয়জনের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করুন।
বিজিএম, ডায়াগনস্টিক
০১৭৫০-৭৮৩০০০
এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পরার জন্য অনুরোধ রইলো। সবাই বেশী বেশী শেয়ার করুন।নিজে ও পরিবারের প্রতিটি মানুষ ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।আল্লাহপাক সবাইকে হেফাজতে রাখুন সুস্থ রাখুন।
(আমিন)
"Heat Wave" আসিতেছে
----------------------------------
তাই সাবধান হোন।
সম্ভবতঃ ৪০°-৫০° সে.।
--------------------------------
স্বভাবিক পানি পান করুন।
ধীরে ধীরে।
ঠান্ডা পানি পান পরিহার করুন।
বরফ/বরফ পানি পুরোপুরিই পরিহার করুন।
বর্তমানে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুরে এই HEAT WAVE চলছে।
করণীয় ও পরিত্যজ্য--------
১) যখন তাপমাত্রা ৪০°সে-এ পৌঁছে তখন খুব ঠান্ডা পানি পান করতে নিষেধ করেন চিকিৎসকগণ। কারণ এতে রক্তনালী হঠাৎই সঙ্কুচিত হয়ে
হঠাৎই স্ট্রোক হতে পারে।
২) যখন বাহিরের তাপমাত্রা ৩৮°সে অতিক্রম করে তখন ঘরে চলে আসুন বা ছায়ায় অবস্থান করুন। ঠান্ডা পানি পান করবেন না। স্বভাবিক তাপের পানি পান করুন বা ঈষৎ গরম পানি।
তাও ধীরে ধীরে।
৩) ঘরে এসেই হাত-পা-মুখ ধুবেন না।হাত-মুখ ধোয়ার আগে একটু অপেক্ষা করুন। দেহকে ঘরের তাপের সাথে খাপ খেতে দিন।
অন্ততঃ আধা ঘন্টা অপেক্ষা করুন হাত-মুখ ধোযার আগে বা গোসলের আগে।
৪) অল্প অল্প করে বারে বারে স্বাভাবিক পানি পান করুন।জ্যুস বা এজাতীয় পানিয় পরিহার করুন। স্বাভাবিক শরবত,ডাব বা লবণ পানির শরবত পান করতে পারেন যদি তা আপনার জন্য অন্য কারণে নিষিদ্ধ না হয়ে থাকে।তবে তাও স্বল্প পরিমানে।
★প্রচন্ড গরমে বা যদি আপনি খুবই ক্লান্ত থাকেন তবে ভুলেও বরফ মিশ্রিত পানি বা ফ্রিজের পানি পান করবেন না,যদিও ওইসময় ঠান্ডা পানি খুব ভালো লাগে।এটা শরীরে প্রশান্তি ভাব এনে দেয়।কিন্তু এতে হঠাৎই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
নিজে জানুন।
অন্যকে জানান।
সংগৃহীত.....
https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/j85wqram7h
কীভাবে বুঝবেন আপনার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে রক্তচাপ মাপার আগে কিছু প্রস্তুতি নেওয়ার আছে। হাসপাতালে ৩০ মিনিট শান্তভাবে বসে থাকার পর সাধারণত রক্তচাপ দেখা উচি....
বিজিএম হসপিটাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সৌজন্যে ফ্রি স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্পেইন উদ্বোধন হল বদরগনজ ময়নাকুরি আলিম মাদ্রাসায়। এ ধরনের প্রোগ্রাম অব্যাহত থাকবে রংপুর বিভাগের প্রতিটি উপজেলা ও জেলায় আপনারা সকলে দোয়া রাখবেন।স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কিত যে কোনে সহযোগিতায় যেগাযোগ করুন,
বিজিএম ডায়াগনস্টিক সেন্টার
০১৭৫০৭৮৩০০০
সরকারী হাসপাতাল কিংবা প্রাইভেট ক্লিনিক, যেখানেই রোগী নিয়ে যান না কেন, নিচের পরামর্শগুলো অনুসরনের চেষ্টা করেই দেখুন না, কি ফল পাওয়া যায় !
১. সরকারী হাসপাতালে অপরিচিত যে লোকটি উপযাজক হয়ে আপনার ঘনিষ্ট হিসাবে ডাক্তারকে পরিচয় দিবে বা আপনার জন্য এখানে সেখানে ছুটোছুটি করবে, বুঝে নেবেন সে একজন দালাল। শুরুতেই মার্ক করে রাখুন। এড়িয়ে চলুন। তাতে টাকা, সম্মান ও রোগী তিনটাই বাঁচবে।
২. জরুরী বিভাগ থেকে ভর্তির পর কাগজটি নিজ হাতে বহন করে নিজের ওয়ার্ডে যাবার অভ্যাস করুন। অথবা বহনকারী লোকটি আপনাকে বড়সড় খরচ করিয়ে শুইয়ে দিতে পারে।
৩. ইমার্জেন্সীর ইএমও বা ওয়ার্ডের ডিউটি ডাক্তাররা ( ইন্টার্ন বা ইউনিটের সিএ, রেজিস্টার, আইএমও ) উচ্চশিক্ষিত ও আপনার রোগীর চিকিৎসা দেয়ার জন্য যথেষ্ট কোয়ালিফাইড।
সেখানে গিয়ে নিজের ক্ষমতা, শিক্ষাগত যোগ্যাতা,
স্মার্টনেসের প্রমান দিতে যাবেন না। আপনি যতটুকু ভদ্রলোক হবেন, তারা তার চাইতে বেশি ভদ্র লোকের মত আপনাকে চিকিৎসা দিবে।
৪. হাসপাতালের সব সিরিয়াস রোগীর চিকিৎসা শুরু হয় ইএমও/ ইন্টার্ন/সিএ/আইএমও / রেজিস্টারের হাত দিয়েই। তারা জানে কিভাবে রোগীকে দ্রুত সময়ে প্রাণ রক্ষাকারী চিকিৎসা দিতে হয়। বড় স্যার কখন দেখবে, কেন এখনো প্রফেসর / কন্স্যালট্যান্ট/ বড় ডাক্তার আসছে না বলে অতি স্মার্টনেসের পরিচয় দিবেন না। এতে চিকিতসা প্রদানকারী চিকিতসকের প্রতি আপনার অনাস্থা প্রকাশ পাবে। সেক্ষেত্রে আপনার জন্য প্রয়োজনীয় ইমার্জেন্সী চিকিতসা দেয়াটা তার পক্ষে বিব্রতকর হয়ে উঠলে আপনারই ক্ষতি।
৫. শুক্রবার সাধারনত হাসপাতালের কন্স্যালটেন্ট/প্রফেসর এর রাউন্ড বন্ধ থাকে। বন্ধের দিনে ইএমও/ আইএমও/ এইচএমও/ ইন্টার্নরা থাকেন। এসময় ডাক্তার নাই, ডাক্তার দেখে নাই বলে হুলস্থুল বা চেচামেচী করে কাউকে বিব্রত করবেন না বা অন্য রোগীর অসুবিধা সৃষ্টি করবেন না। ডাক্তাররাও মানুষ। মনে রাখবেন, সরকারের অন্য সব বিভাগ সপ্তাহে ২ দিন ছুটি পায়, আর হাসপাতালের ডাক্তারদের ছুটি ১ দিন।
৬. হাসপাতাল থেকে সাপ্লাইকৃত ঔষুধ ডাক্তাররা দিবে না। সংশ্লিষ্ট ঔষুধের জন্য নার্স বা ইনচার্জকে
ভদ্রভাষায় বলুন।
৭. রোগীর পাশ থেকে আপনার সমস্ত আত্মীয় স্বজনকে সরিয়ে ফেলুন। তারা রোগীর কোন কল্যানে আসবে না। তাদের জন্য চিকিৎসা প্রদানে দেরি হয়, এতে এমনকি রোগী মারাও যেতে পারে। রোগীর পাশে মানুষ যত কম থাকবে, তত রোগীর তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হবার সম্ভাবনা বাড়বে।
৮. সরকারী হাসপাতালে বেড এর জন্য অযথা অনুযোগ / অনুরোধ করে করে চিকিতসক বা নার্সদের অস্থির করে তুলবেন না। হাসপাতালে কেউ অযথা বেড দখল করে শুয়ে থাকেনা। সবাই অসুস্থ্য রোগী। সেখানে মুচি ডোম শুয়ে থাকলেও তাকে নামিয়ে আপনাকে উঠানো যাবেনা। বেড না থাকলে একজন ডাক্তারের মা নিজে অসুস্থ্য হয়ে আসলেও তাকে মেঝেতেই থাকতে হবে। সকল রোগী সমান। আর, রোগী বেড বা মেঝে যেখানেই থাকুক, সবাইকে সমান চিকিৎসাই দেওয়া হয়।
৯. কোন ধরনের রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে অতিরিক্ত এটেনশন আদায়ের চেষ্টা করবেন না। যদি কোন রোগী বা তাদের আত্মীয় স্বজন হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স বা ষ্টাফদের খুব বেশী বিরক্তির কারন হয়ে দাড়ান, অতিরিক্ত ঝামেলা এড়ানোর জন্য তখন হয়তো তারা সবাই ঐ রোগীকে এড়িয়ে চলতে পারেন। এটা খুবই স্বাভাবিক। এতে কিন্তু ক্ষতিটা আপনারই।
১০. রোগী খাবে কি… বলে বারবার বিরক্ত করবেন না। যদি স্যালাইন চলে তাহলে ভেবে নিন তাকে আলাদা করে খাওয়াতে হবেনা। খাবার বন্ধ রাখা হয় রোগীর ভালোর জন্যই। কিছুক্ষন না খেলে আপনার রোগী মারা যাবেনা।
১১. ক্যানুলা খুলে গেছে, স্যালাইন অফ কেন, ঔষুধ কখন খাবে, কিভাবে খাবে, ঔষুধটা চেক করে দিন তো…. এই প্রশ্নগুলো নার্সকে ভদ্রভাষায় জিজ্ঞাসা করুন। সাধারণত এগুলো তাদের দায়িত্ব। তারা শিক্ষিত ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তাদের সম্মান করুন।এগুলো ডাক্তারের কাজ নয়।
১২. চিকিৎসককে সুন্দর ও ভদ্র ভাষায় সম্বোধন করুন। একইভাবে মহিলা ও পুরুষ নার্সকে " নার্স'" সম্বোধন করুন। আয়া বা কর্মচারীদেরকেও সুন্দর ভাষায় সম্বোধন করবেন। এগুলো আপনাকে ছোট করবে না বরং সম্মানীয় বানাবে। ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীরাও আপনাকে সাহায্য ও সম্মান করবে।
১৩. সরকারী হাসপাতাল কিন্তু আপনার ট্যাক্সের টাকায় তৈরী! এই হাসপাতালকে নিজের টাকায় বানানো বাড়ির মতই পরিষ্কার ও সুন্দর রাখতে চেষ্টা করুন। আপনি যেখানে থুথু বা নোংরা ফেলবেন, অন্যেরা সবাই আপনার ফেলা জায়গাতেই আরো থুথু বা ময়লা ফেলে ভাসিয়ে দেবে। অপরাধের শুরুটা কিন্তু আপনিই করলেন!
১৪. হাসপাতালের ডাক্তারদের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনিই লাভবান হবেন। কারণ আপনাকে সেবা কম দিলে ডাক্তাররা লাভবান হবে না।
১৫. রোগী মারা গেলে ডাক্তারকে গালিগালাজ না
করে স্ব-স্ব ধর্মের সৃষ্টিকর্তার কাছে অনুযোগ বা অভিযোগ করুন।
ডাক্তার একজন মানুষ। তিনি চেষ্টা করেছেন কিন্তু
সৃষ্টিকর্তা আপনার রোগীর সুস্থ্যতা চাননি।
ডায়াবেটিস রোগীর জন্য যা জানা অত্যান্ত জরুরী............
কিছুক্ষণ আগে আমাদের হাসপাতাল থেকে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফোন দিয়েছেন-স্ট্রোক ও ডায়াবেটিস এর রোগীটা ঘামছিল। তখন ডায়াবেটিস টেস্ট করে দেখে রক্তে গ্লুকোজ 2. যেহেতু এই রোগী অজ্ঞান এবং নাকে নল দিয়ে খাওয়া-দাওয়া করেন সেহেতু এই রুগীকে দ্রুত চিনির শরবত করে খাওয়ানো হল। এরপরেও রক্তের গ্লুকোজ স্বাভাবিক না হওয়ায় তাকে স্যালাইন দেয়া হয়েছে।
ডায়াবেটিস রোগীর জন্য সবচেয়ে ইমারজেন্সি হচ্ছে রক্তের গ্লুকোজ কমে যাওয়া।
রক্তের গ্লুকোজ কমে যাবার লক্ষণগুলো কি কি?
খুব ক্ষুধা লাগা, শরীর ঘেমে যাওয়া, বুক ধড়পড় করা, উল্টাপাল্টা কথা বলা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া (খুব বেশি কমে গেলে)।
রক্তের গ্লুকোজ কমে যাবার লক্ষণ দেখা দিলে কি করবেন?
হাতের কাছে গ্লুকোমিটার থাকলে দ্রুত টেস্ট করবেন। লক্ষণের সাথে গ্লুকোজ যদি 4 mmol বা 70 মিগ্রা এর কম হয় তবে অতি দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
রোগী যদি মুখে খেতে পারে তবে হাতের কাছে যা পাওয়া যাবে তাই খেতে দেবেন (এই সময় মিষ্টি বা চিনি জাতীয় খাবারগুলো দেয়া উচিত যেমনঃ চিনির শরবত, গুড়, চকলেট, কেক, বিস্কুট ইত্যাদি).
রোগী অজ্ঞান হয়ে গেলে চিনি বা গুড় জিহবার নিচে দেয়া যেতে পারে (খেয়াল রাখতে হবে যেন গলায় শ্বাসনালিতে না যায়)। এছাড়া গুড় বা চকলেট (কিটক্যাট, ডেইরি মিল্ক) রোগীর পায়খানার রাস্তায় দিয়ে দেয়া যেতে পারে।
এসব প্রাথমিক কাজ করলে আশা করি রোগীর উন্নতি হবে। এরপর দ্রুত রোগীকে একজন এমবিবিএস চিকিৎসক বা হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
মনে রাখতে হবে ডায়াবেটিস রোগীর রক্তের গ্লুকোজ কমে গেলে বাসায় প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে তারপর হাসপাতালে যেতে হবে। কারণ রক্তের গ্লুকোজ কমে যাওয়ার চিকিৎসা অতি দ্রুত (কয়েক মিনিটের) করতে না পারলে রোগীর মারাত্নক ক্ষতি এমনকি মৃত্যও হতে পারে।
ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মন্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।
Happy new year 2023
আমলকির বিশেষ উপকারিতা
বিজিএম হসপিটালে একজন অভিজ্ঞ হিসাবরক্ষক (মেয়ে) জরুরী ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে। মাইক্রোসফট excel জানা আবশ্যক।
যোগাযোগ ঃবিজিএম হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক
বাসা #০৫ রোড #০৪ ধাপ শ্যামলী লেন, রংপুর
[email protected]
[email protected]
01750-783000
কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মরগ্যান ফ্রিম্যান এর সাথে যে যুবকটি'কে দেখা যায় কে তিনি?
তিনি হলেন গানিম আল মুফতাহ, যিনি কাতারে'র সর্বকনিষ্ঠ এক উদ্যোক্তা। তিনি দুই পাবিহীন জন্ম নেয়া প্রতিবন্ধী কিশোর গানিম আল মুফতাহ। কাতারের অধিবাসী সে। তিনি কাতারের সর্বকনিষ্ঠ উদ্যোক্তা, তিনি ঘারিসা আইসক্রিম প্রতিষ্ঠা করেছেন, এটি একটি কোম্পানি যার ৬টি শাখা রয়েছে এবং ৬০জন কর্মী রয়েছেন। গানিম সমগ্র উপসাগরীয় অঞ্চল জুড়ে তার ব্যবসা সম্প্রসারণ এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি খুলতে চায়। গানিম ভবিষ্যৎ এ প্যারালিম্পিয়ান হওয়ার আশা আছে। গানিম প্রতিবন্ধী হওয়া সত্ত্বেও, তার প্রিয় খেলা হচ্ছে সাঁতার, স্কুবা ডাইভিং, ফুটবল, হাইকিং এবং স্কেটবোর্ডিংকে । স্কুলে, গানিম তার হাতে জুতা পরে ফুটবল খেলত এবং তার 'সাধারণ আকারের' বন্ধুদের সাথে বলের পিছনে তাড়া করত। আশ্চর্যজনকভাবে, গানিম সমগ্র উপসাগরীয় অঞ্চলের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ জেবেল শামস আরোহণ করেছেন। নির্ভীক, তিনি প্রকাশ্যে মাউন্ট এভারেস্ট আরোহনের তার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছেন। ইনস্টাগ্রামে ১ মিলিয়নেরও বেশি ফলোয়ার আছে গানিম এর। গানিম আল-মুফতাহ কাতারের ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান অধ্যয়ন করার লক্ষ্য রেখেছেন।
সংগৃহীত
আর্জেন্টিনার সাপোর্টারদের জন্য শুভকামনা রইলো।
শীতে শিশুর যত্ন নেওয়ার 10 টি টিপস😍।
শীতকালে পারদমাত্রা কমে যাওয়ার ফলে আপনার শিশুর সংক্রমণের সম্ভাবনা বেড়ে যায় এবং সে অসুস্থ হয়ে পড়ে; আর সেই কারণে একজন মা–বাবা হিসাবে তার স্বাস্থ্যের ব্যাপারে আপনাকে আরও এক মাইল অতিরিক্ত পথ হাঁটতে হবে।আপনি কীভাবে শীতে আপনার শিশুর যত্ন নিতে পারেন এবং সারা শীতকাল ব্যাপী প্রতিটি দিনই সারাদিন ধরে তাকে নিরাপদ, সুরক্ষিত এবং উষ্ণ রাখতে পারেন তার একটি সহজ গাইডলাইন এখানে দেওয়া হল।
1.🇧🇩আপনার শিশুকে গরম ও আরামদায়ক পোশাক পরান
শীতের কনকনে ঠান্ডার কামড়ের হাত থেকে আপনার শিশুকে রক্ষা করতে স্বভাবতই আপনার সুস্পষ্ট পছন্দ হয়ে উঠবে তাকে মোটা সোয়েটার, দস্তানা, মোজা এবং আর কী দিয়ে না তাকে ঢেকে রাখা।এইসকল শীতকালীন প্রয়োজনীয় জিনিসগুলি শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় হলেও খুব বেশি উষ্ণতা আবার তাকে অস্বস্তি বোধ করাতে পারে। প্রথমে, ঘরের তাপমাত্রা মূল্যায়ন করুন এবং সেই অনুযায়ী আপনার শিশুকে পোশাক পরান।তাকে এমন পোশাক পরিধান করান যা তার দেহটিকে ঢেকে রাখে তবে তার চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে না।তাকে বিছানায় রাখার সময়, তার দস্তানা এবং মোজাগুলি পরিয়ে দিন কারণ এগুলি তার হাত ও পায়ের পাতাগুলি গরম রাখে এবং তাকে নির্বিঘ্নে আরামদায়কভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে।
2.🇧🇩তার ঘরের সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখুন
আপনার বাড়িতে, বিশেষত আপনার শিশুর ঘরটিকে উষন রাখার জন্য সেখানে গরম তাপমাত্রা বজায় রাখুন।শীতের শুরু থেকেই, শীতল বাতাস সমস্ত দিক থেকে বয়ে আসার আগে হিটার, হিউমিডিফায়ার এবং গিজারের মতো সমস্ত গরম করার সরঞ্জামগুলি যে কার্যকরী অবস্থায় রয়েছে তা নিশ্চিত হয়ে নিন।আপনি যদি এমন কোনও জায়গায় বসবাস করেন যেখানে বেশিরভাগ রাতেই ঠাণ্ডায় জমে যাওয়ার মতো কনকনে ঠাণ্ডা পড়ে, তবে জানালাগুলি বন্ধ রাখুন এবং হিটারটি চালিয়ে দিন।আপনি যদি আপনার শিশুর ঘরে হিটার ব্যবহার করেন তবে ঘরের তাপমাত্রা তার পক্ষে স্বাচ্ছন্দ্যজনক কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন – এটি খুব বেশি গরম হওয়া উচিত না।এছাড়াও, আপনার শিশুর ঘরটিকে বায়ুচলাচল উপযুক্ত রাখুন।
3.🇧🇩আপনার শিশুকে ম্যাসাজ করুন
শীতকালে আপনার ছোট্টটিকে ম্যাসাজ করার ব্যাপারে আর কোনও দ্বিতীয় চিন্তাভাবনা করার প্রয়োজন নেই, কারণ একটা মালিশ তার ত্বক এবং স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী হয়ে উঠতে পারে।ভিকস বেবিরাব* এর মতো একটি প্রশমনকারী বাম দিয়ে আপনার শিশুকে ম্যাসেজ করলে তা তার ত্বকে আর্দ্রতা বজায় রাখতে এবং সেটি শুকিয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করবে।আবার নিয়মিত ম্যাসেজ তার দেহে রক্ত প্রবাহকে উদ্দীপিত করতে এবং তার রোগ প্রতিরোধ কার্যক্ষমতার উন্নতি করতে সহায়তা করবে।সুতরাং, বাচ্চাকে মালিশ করা বাদ দেবেন না।যাইহোক, তবে ম্যাসেজের জন্য সময় এবং স্থানটি যথাযথভাবে বিবেচনা করুন।আদর্শগতভাবে, আপনার বাচ্চা যখন খেলার মেজাজে ও আনন্দপূর্ণ হয়ে থাকে তখন তাকে ম্যাসেজ করুন।এছাড়াও, শিশুকে মালিশের জন্য এমন একটি ঘর চয়ন করুন যেটি তার পক্ষে পর্যাপ্ত উষ্ণ এবং আরামদায়ক।
4.🇧🇩স্তন্যপান করান, কারণ এটি আপনার শিশুর পুষ্টির প্রধান উৎস
আদর্শগতভাবে বাচ্চার ছয় মাস বয়স পর্যন্ত তার মায়ের বুকের দুধই তার জন্য পুষ্টি এবং অ্যান্টিবডিগুলির একমাত্র উৎস হওয়া উচিত।বুকের দুধ এমনকি আবার শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সর্দি–কাশি ও সংক্রমণ থেকে তাকে দূরে রাখে।সুতরাং, আপনার বাচ্চাকে যতটা সম্ভব স্তন্যপান করান।যদি আপনার শিশুটি ছয় মাসের সীমারেখাটি অতিক্রম করে থাকে, তবে আপনি তার ডায়েটে গরম তরল অন্তর্ভুক্ত করার সাথে স্তন্যপান পান করানোকেও বজায় রাখতে পারেন।এটি তাকে অতিরিক্ত পুষ্টি সরবরাহ করবে এবং শীতকালে তাকে নিরাপদ, সুরক্ষিত এবং উষ্ণ রাখবে।
5.🇧🇩সংক্রমণের কোনওরূপ লক্ষণের দিকে নজর রাখুন
শিশুদের শীতকালে সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে, এর মূলে যে বিষয়টি রয়েছে তা হল এই যে, তাদের প্রতিরোধ ক্ষমতার মাত্রাটি থাকে কম।আপনি যদি আপনার বাচ্চার ঘুমের সময় তাকে জোরে জোরে শাঁ শাঁ শব্দের সাথে শ্বাস ফেলতে, মারাত্মক কাশতে লক্ষ্য করেন অথবা শ্বাসকষ্ট জনিত অসুবিধা হতে দেখেন, সেক্ষেত্রে সে হয়ত কোনও সংক্রমণে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারে, অবিলম্বে আপনার বাচ্চাকে তার চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান।আর যদি এটি একটি সাধারণ সর্দি–কাশি হয় এবং অবস্থাটি খুব তীব্র না হয় তবে আপনি ঘরোয়া প্রতিকারগুলি বেছে নিতে পারেন। একটা সাধারণ সর্দি–কাশিও আপনার শিশুর ঘুমের ধরণকে ব্যাহত করতে পারে এবং তা পরের দিন তাকে ক্লান্ত এবং বিপর্যস্ত করে তুলতে পারে।তাই তাকে রাত্রে ঠিকমতো বিশ্রাম পেতে সহায়তা করার জন্য ভিক্স ভেপোরাব** (2 বছর বা তার বেশি বয়সী শিশুদের জন্য উপযুক্ত) দিয়ে তার গলা, বুক এবং পিঠের উপর একটা হালকা মালিশ করে তার গায়ে একটা হালকা কম্বল জড়িয়ে দিন।মেন্থল এবং ইউক্যালিপটাস তেলের প্রাকৃতিক গুণ আপনার শিশুকে কোনওরকম অসুবিধা ছাড়াই শ্বাস–প্রশ্বাস নিতে এবং কাশি থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করবে। 3 মাস বা তারও বেশি বয়সী বাচ্চাদের জন্য আপনি ভিকস বেবিরাব * ব্যবহার করতে পারেন যা কোনও শিশুকে ময়েশ্চারাইজ, প্রশমিত ও শান্ত করতে সহায়তা করে।বেবিরাব এবং আপনার স্নেহের স্পর্শ যৌথভাবে আপনার শিশুকে ময়েশ্চারাইজ করবে আর এই বামের ল্যাভেন্ডার এবং রোজমেরির সুবাস তাকে শিথিল করতে এবং ঘুমাতে সহায়তা করবে।
6.🇧🇩 টিকাদানের সময়সূচী মেনে চলুন
শীতকালে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মাত্রা হ্রাস পাওয়ার সাথে সাথে তার ঠান্ডা লাগা বা সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।অতএব, একটি অতিরিক্ত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসাবে, তাকে অবশ্যই নির্ধারিত তারিখগুলিতে টিকা দিতে হবে।7
7🇧🇩হালকা কম্বল ব্যবহার করুন।
শীতকালে, আপনার স্বাভাবিক প্রবৃত্তিটি হল আপনার বাচ্চাকে বেশ কয়েক স্তরের আস্তরণ দিয়ে ঢেকে রাখা এবং তার ঘুমের সময় তার গায়ে একটা ভারী কম্বল চাপা দিয়ে দেওয়া, কিন্তু এটা আপনার ছোট্ট শিশুর পক্ষে সবচেয়ে ভাল কিছু নাও হতে পারে।মোজা এবং দস্তানাগুলির সাথে তাকে উষ্ণ রাখার সময়, ভারী কম্বলটি চাপা দেওয়া–একেবারেই না – এটি তার পক্ষে দমবন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং আপনার শিশুর জন্য এসআইডিএস হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে।সুতরাং, আপনার শিশুর জন্য হালকা কম্বল ব্যবহার করুন এবং ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় রাখুন।
8. 🇧🇩আপনার শিশুকে বাইরে নিয়ে যাওয়ার সময় তাকে যা পরাবেন এবং যেভাবে তার যত্ন নেবেন
একান্ত প্রয়োজন না হলে আপনার শিশুকে বাইরের ঠান্ডা, কনকনে বাতাসের মধ্যে নিয়ে বের করা এড়িয়ে চলুন।তাকে নিরাপদে বাড়িতেই সুরক্ষিত রাখুন।যদি তাকে নিতান্তই বাইরে নিয়ে যেতে হয় তবে তাকে গরম পোশাক পরান – তার বুক, কান, হাত এবং পা ঢেকে রাখুন।জরুরী কিছু না থাকলে, দুপুরে বা পরে যে কোনও সময় যখন ঠাণ্ডা বাতাস বওয়া হ্রাস পায়, তখন তাকে বাইরে নিয়ে যান।আর আপনি যদি আপনার শিশুকে নিয়ে বাইরে হাঁটার কোনও পরিকল্পনা করেন তবে তাকে একটি শিশুধারক ঝোলা বা বেবিওয়ারিং স্লিং–এর মধ্যে রেখে আপনার বুকের কাছাকাছি ধরে রাখুন কারণ আপনার শরীরের উষ্ণতা তাকে উষ্ণ এবং স্বাচ্ছন্দ্যে রাখবে।
9.🇧🇩আপনার নিজস্ব স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখুন
আপনার নিজস্ব স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখুন
যদিও শিশুর জন্য শীতের যত্ন নেওয়ার সেরকম বিশেষ কোনও পরামর্শ নেই, তবে এটি উল্লেখ করাটাও দরকার।আপনি অনেকটা সময়ই আপনার শিশুর সাথে ব্যয় করেন; তাই আপনার শিশুর মঙ্গলার্থেই আপনাকে পরিষ্কার এবং সুস্থ থাকতে হবে। আপনার শিশুকে কোলে নেওয়ার বা ধরার আগে আপনার হাতগুলি ভালোমতো ধুয়ে নিন (সম্ভব হলে স্যানিটাইজ করুন)।পরিবারের যে কোনও সদস্য বা বাড়িতে আগত অতিথিদের যেকোনও ব্যক্তির থেকেই তার মধ্যে সংক্রমণ হয়ে যেতে পারে, তাই শিশুর কাছে যাওয়ার আগে বিনয়ের সাথে তাদের হাত ধুতে বলুন।প্রতিরোধ হল সর্বোত্তম যত্ন যা আপনি আপনার একরাশ আনন্দের এই ক্ষুদ্র ডালিটিকে দিতে পারেন, তাই স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখুন এবং রোগ–জীবাণু থেকে দূরে থাকুন।
10.🇧🇩স্নান করান তবে কদাচিৎ
যদি স্নান করানোর পরে আপনার বাচ্চার দিকে সেভাবে মনোযোগ না দেওয়া হয় তবে তার সর্দি–কাশি হয়ে যেতে পারে। শীতের সময় আপনার বাচ্চাকে মাঝেমধ্যে কখনও সখনও স্নান করান।হালকা গরম জল ব্যবহার করুন এবং বাথরুম ও ঘরের তাপমাত্রার মধ্যে একটা ভারসাম্য বজায় রাখুন।স্নানের পরে, তাকে একটা তোয়ালে জড়িয়ে রাখুন এবং আরও বেশি দেরি না করে চটপট তাকে পোশাক পরিয়ে দিন।শীতকালে তাকে স্পঞ্জ স্নান করানোটাই সবচেয়ে ভাল, আর আবহাওয়া যদি খুব শীতল বা ঠান্ডা হয় তবে সেটি এড়ানোই ঠিক হবে।
সংগৃহীতঃ
শিশু সাস্থ্য বিষয়ক যেকোনো পরামর্শ এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ-
বিজিএম ডায়াগনস্টিক সেন্টার
ধাপ, শ্যামলী লেন, রংপুর।
০১৭৫০-৭৮৩০০০
যেসব লক্ষণ দেখলে ডায়াবেটিস দেখা যায়ঃ-
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টাইপ-২ ধরণের ডায়াবেটিসের ৭৫ শতাংশ ক্ষেত্রেই আগেভাগে সতর্ক থাকলে, শারীরিক পরিশ্রম করলে এবং খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাপনে নিয়ন্ত্রণ আনলে ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব। কিন্তু একবার ডায়াবেটিস হয়ে গেলে আর এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না।
যে সব লক্ষণ দেখলে সতর্ক হতে হবে:
★ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া ও পিপাসা লাগা
★দুর্বল লাগা' ঘোর ঘোর ভাব আসা
★ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া
★সময়মতো খাওয়া-দাওয়া না হলে রক্তের শর্করা কমে ★হাইপো হওয়া
★মিষ্টি জাতীয় জিনিসের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যাওয়া
★কোন কারণ ছাড়াই অনেক ওজন কমে যাওয়া
★শরীরে ক্ষত বা কাটাছেঁড়া হলেও দীর্ঘদিনেও সেটা না সারা
★চামড়ায় শুষ্ক, খসখসে ও চুলকানি ভাব
★বিরক্তি ও মেজাজ খিটখিটে হয়ে ওঠা
★চোখে কম দেখতে শুরু করা
সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন 🙂
উপরোল্লিখিত লক্ষণগুলো থাকলে দ্রত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করুন।
ডায়াবেটিস ডে উপলক্ষে বিজিএম ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ সপ্তাহব্যাপী মাত্র ৫০ টাকায় ডায়াবেটিস পরীক্ষা করুন, সুস্থ থাকুন।
বিজিএম ডায়াগনস্টিক সেন্টার
ধাপ, শ্যামলী লেন, রংপুর।
মোবাইলঃ০১৭৫০-৭৮৩০০০
রংপুরে মান সম্মত ও নির্ভুল রোগ নির্ণয়ের প্রতিশ্রুতি নিয়ে আজ সকাল ১১. ০০ টায় শুভ উদ্বোধন হলো 'বিজিএম ডায়াগনস্টিক সেন্টার' এর।প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান,ভাইস প্রিন্সিপাল, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষ অতিথি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আতিয়ার রহমান । আপনার স্বাস্থ্যের সর্বোচ্চ সুরক্ষায় আমরা বদ্ধ পরিকর।
রংপুরে মান সম্মত ও নির্ভুল রোগ নির্ণয়ের প্রতিশ্রুতি নিয়ে উদ্বোধনের অপেক্ষায় 'বিজিএম ডায়াগনস্টিক সেন্টার'। আপনার স্বাস্থ্যের সর্বোচ্চ সুরক্ষায় আমরা বদ্ধ পরিকর।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Rangpur
5400
Opening Hours
Monday | 08:00 - 22:00 |
Tuesday | 08:00 - 22:00 |
Wednesday | 08:00 - 22:00 |
Thursday | 08:00 - 22:00 |
Friday | 08:00 - 21:00 |
Saturday | 08:00 - 22:00 |
Sunday | 08:00 - 22:00 |