Aristocrat DreaM
Welcome to 'Aristocrat DreaM'. We all have aristrocacy inside us. But we hardly get the products to match our desires.
But now our dreams can be fulfilled with the perfect products that can make us be the aristrocat that we actually are.
এই মুহুর্তে সেন্টমার্টিন দ্বীপ ঘিরে যে চরম অস্থিরতা চলছে, সেটা সবার জানা উচিৎ। এই খবরগুলো কেন গুরুত্বের সাথে মিডিয়ায় ফোকাস পাচ্ছে না, সেটাও বড়সড় প্রশ্নের দাবি রাখে। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে সেন্টমার্টিন দ্বীপের প্রায় দশ হাজার মানুষ দ্বীপে অবরুদ্ধ জীবনযাপন করছে। যেই ৪০০-৫০০ মানুষ দ্বীপ থেকে গতসপ্তাহে টেকনাফ গিয়েছিলো নানা কাজে, তারাও টেকনাফের আশ্রয়কেন্দ্রে অত্যন্ত গাদাগাদি করে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে, তারা দ্বীপের বাড়িতে ব্যাক করতে পারছে না।
খাবার-দাবার, কাঁচাবাজার থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় সবকিছুর জন্য সেন্টমার্টিন দ্বীপের মানুষ উপকূল টেকনাফের ওপর নির্ভরশীল। টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন রুটে ট্রলার এবং স্পিডবোট চলে তাদের যাতায়াতের জন্য।
গত সপ্তাহ থেকেই এই নৌপথে তীব্র নিরাপত্তাহীনতা তৈরী হয়েছে। বাংলাদেশের ট্রলার টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে চলাচলের সময় নিকটবর্তী মিয়ানমার সীমান্ত থেকে ছোঁড়া গোলাগুলির শিকার হয়েছে। একাধিক বাংলাদেশি ট্রলারকে টার্গেট করে গুলি করা হয়েছে। এখনও প্রতিনিয়ত মিয়ানমার বর্ডারে গোলাগুলির আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। এসব কারণে তীব্র নিরাপত্তাহীনতায় টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে ট্রলার, স্পিডবোট চলাচল বন্ধ রয়েছে সাত দিনের বেশি সময় ধরে।
এরফলে সেন্টমার্টিন দ্বীপে খাদ্য সংকট শুরু হয়েছে। কারণ ওই দ্বীপের মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় সবকিছুর জন্যই পুরোপুরি টেকনাফের ওপর নির্ভরশীল।
আমার পরিচিত এক ছোটভাই আছে, ওদের পরিবার সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা। ওর সাথে কথা বলে খবর পেলাম আজকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুট বাদ দিয়ে কক্সবাজার থেকে ভিন্ন রুটে একটা জাহাজ পাঠানো হচ্ছে সেন্টমার্টিনে। ওই জাহাজে করে দ্বীপের কিছু লোককে কক্সবাজারে নিয়ে আসা হবে যাতে করে তারা প্রয়োজনীয় নিত্যপণ্য কিনতে পারে। এরপর আবার তাদেরকে দ্বীপে নামিয়ে দিয়ে আসবে। তার কাছ থেকে খবর পেলাম দ্বীপের মানুষ তীব্র আশংকার ভেতর দিনাতিপাত করছে। একদিকে নিরাপত্তার ঝুঁকি, অন্যদিকে খাদ্যসংকট— সবকিছু মিলিয়ে খুবই বাজে অবস্থা।
সেন্টমার্টিনের এই পুরো ঘটনা অবজার্ভ করে আমার মনে দুইটা প্রশ্ন উঁকি দিলো—
১. বারবার করে বলা হয় আমাদের দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীকে অনেক উন্নত করা হয়েছে, সক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে নৌবাহিনীসহ সব ফোর্সের। তাহলে সাতদিনেরও বেশি সময় ধরে এই রুটের এমন অবস্থা কেন হলো? আমাদের দেশের সীমানার ভেতরে আমাদের দেশের মানুষ নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারছেনা এতগুলো দিন? তাহলে কি মিয়ানমারের মত দেশের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার সক্ষমতায় ঘাটতি দেখা যাচ্ছে আজকাল?
২. এতগুলো দিন ধরে এই অত্যন্ত অস্বস্তিকর অবস্থা চলছে। এটা দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকিস্বরূপ অবস্থা। শুধু এই নৌ সীমান্তেই না, বান্দরবানের রুমা, থানছি বর্ডার বহুদিন যাবৎ অস্থির। আবার এখন তো টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে মিয়ানমার থেকে আমাদের বর্ডারের অভ্যন্তরে চলাফেরা করা ট্রলারে গুলি করা হয়েছে একাধিকবার, এইটার কি শক্ত কোন ডিপ্লোমেটিক প্রতিবাদ করা হয়েছে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে? বা কোন প্রতিরোধমূলক স্টেপ? মানে সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কি এতোটাই নতজানু অবস্থা আমাদের? চিন্তা করেন তো ঘটনা যদি উল্টো হতো, বাংলাদেশের ভেতর থেকে যদি অন্যদেশের বর্ডারের অভ্যন্তরে সেইম আক্রমণ করা হতো, কেমন তুলকালাম কাণ্ড বেঁধে যেতো এতক্ষণে?
দ্রুত এই অস্বস্তিকর অবস্থার অবসান ঘটুক এবং চরম এই প্রতিকূলতা কাটিয়ে সেন্টমার্টিন দ্বীপের প্রায় দশ হাজার সাধারণ মানুষের জীবন নির্বিঘ্ন হোক— সেটাই কাম্য।
© Saiyed Abdullah
সাল ২০০৮, সেন্ট মার্টিন থেকে ৫০ নটিক্যাল মাইল দূরে কোরিয়ান অয়েল রিগ এর পাশে পজিশনে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর দুটি শিপ।
তখন বাংলাদেশ-মিয়ানমার সমুদ্রসীমা অমিমাংসিত থাকায়, এখানে কোরিয়ান কোম্পানীকে রিগ স্থাপনের অনুমতি দেওয়ায় মিয়ানমার এর চরম বিরোধীতা করে। দুইদেশের উত্তেজনা ব্যাপক আকার ধারন করে, বাংলাদেশ দুটি যুদ্ধজাহাজ পাঠায়, মিয়ানমারের জবাব হিসেবে। ২-৯ নভেম্বর টানা আটদিন দুইদেশের যুদ্ধজাহাজ গুলো মুখোমুখি অবস্থান করে, এরপর মিয়ানমার তাদের শিপ উইথড্র করে ফেরত চলে যায়।
আজ ২০২৪ এ এসে, প্রায় ৬ দিন হয়ে যাচ্ছে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন। দ্বীপের কাছে মিয়ানমারের জাহাজ দেখা যাচ্ছে, আতঙ্কিত দ্বীপবাসী৷ রসদ, চাল-ডাল সবই ফুরিয়ে আসছে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের পরিনাম ভুগছে সেন্ট-মার্টিনের জনগন। আমাদের নৌবাহিনীর কি এখন উচিত নয় ২০০৮ সালের মতো আবারো একটি শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া?
নিজ দেশের জনগনকে এই সামান্য বিপদ থেকে রক্ষা করতে না পারলে, কার জন্য ট্যাক্স দেওয়া হয়?
সেন্টমার্টিনে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, আগে আগে সকল বাসিন্দাদের দ্বীপ থেকে সবাই যাতে উপকূলে চলে আসে৷ প্রশাসন জাহাজ পাঠাবে, সেই জাহাজে সবার চলে আসতে হবে।
সম্ভবত এক সাগর রক্ত দিয়ে কেনা ভূখন্ড হারানোর যাত্রা শুরু হলো।
May Allah Save our Saint Martin
Aristocrat DreaM
゚
Saint Martin Island is Ours✊
We Want our Saint Martin's Stability Back!
❝আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাদলিক❞
অর্থ: হে আল্লাহ আপনি আমার ভাগ্যকে খুলে দিন।
❤️
𝙇𝙖𝙗𝙗𝙖𝙞𝙠 𝘼𝙡𝙡𝙖𝙝𝙪𝙢𝙢𝙖 𝙇𝙖𝙗𝙗𝙖𝙞𝙠`🕋
❝লাব্বাঈক আল্লাহুম্মা লাব্বাঈক, লাব্বাঈক, লা-শারীকা-লাকা লাব্বাঈক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্ নি’মাতা লাকা ওয়াল-মুল্ক, লা শারীকালাক।❞
অর্থঃ ❝আমি হাজির হে আল্লাহ! আমি উপস্থিত! আপনার ডাকে সাড়া দিতে আমি হাজির। আপনার কোন অংশীদার নেই। নিঃসন্দেহে সমস্ত প্রশংসা ও সম্পদরাজি আপনার এবং একচ্ছত্র আধিপত্য আপনার। আপনার কোন অংশীদার নেই।❞
❝Labbaik Allahumma Labbaik, Labbaik, La-Sharika-Laka Labbaik, Innal Hamda Wan Ni'mata Laka Wal-Mulk, La Sharikalaq.❞
Meaning: ❝I am present O Allah! I am present! I am here to answer your call. You have no partner. Undoubtedly, all praise and wealth are Yours and Yours is the sole dominion. You have no partner.❞
এক কানাডা প্রবাসী বাংলাদেশি আটাশ বছর বয়সে এসে বিয়ে করবেন বলে দেশে আসলেন। বাবা-মা হুলুস্থুল হয়ে মেয়ে খুজছে, মেয়ে হতে হবে বাঙালি, লম্বায় পাচ ফুট তিন থেকে পাচ ইঞ্চি। এর কম না, বেশি না। রঙ ফর্সা কিংবা উজ্জ্বল শ্যামলা, উচ্চ বংশ, পড়ালিখা অনার্স পাশ।
ষোল আনা চাই পরিবারের
তিন মাসের বাংলাদেশ ভ্রমণ, এক মাসের মাথায় মেয়ে ঠিকঠাক। ষোল আনা পেয়েছিল কিনা জানিনা, তবে ছেলের জ্বলজ্বল করা চোখ দেখে মনে হল যা চেয়েছে তার চেয়ে বেশি গুণবতী মেয়ে। আমি আগ্রহ নিয়ে দাওয়াত পাওয়ার অপেক্ষ্যা করছিলাম। দাওয়াতের উদ্দেশ্য মুরগীর রোস্ট চাবানোর জন্য না,
ষোল আনা পারফেক্ট মেয়েটাকে দেখা
কথা অনেক এগিয়েছে শুনেছিলাম, তবু কেন জানি ছেলেটা পরিবার নিয়ে কানাডায় ফিরে গেল। আমার আর মেয়েটাকে দেখা হল না। নিশ্চয় কানাডায় বড় হওয়া ছেলেটা মেম সাহেব নিয়ে জীবন কাটানোর চিন্তা করেছে।
তিনমাস পর ছেলের বাবা ফিরে এল। গ্রামের বাড়ি, জায়গা জমি কি ছিল তার আবছা মনে আছে। সেই আবছা মন নিয়ে সব বিক্রি করলেন অল্প সময়ে। সব সম্পদ ক্যাশ করে যেদিন ফিরে যাবেন, সেদিন এয়ারপোর্ট এ দেখা।
মানুষটা বুড়ো হয়ে গেছে কম সময়ে। এই বয়সে দরকার ছিল দেশে এসে ছোটবেলার বন্ধুদের সাথে চা দোকানে আড্ডা দেয়া, ডায়াবেটিক নিয়ে বউয়ের ভয়ে লুকিয়ে সন্দেশ খাওয়া, প্রতি ওয়াক্ত নামাজ শেষে দেশ কিভাবে ধংস হচ্ছে এসব আলোচনা করা। এসব না করে যাচ্ছে কানাডায় কানটুপি পড়ে পার্কের টুলে বসে থাকতে।
ভবিষ্যৎ প্ল্যানিংটাই ভুল।
বিমানের জন্য অপেক্ষ্যা করছেন দেখে জিজ্ঞেস করলাম সব সম্পদ বিক্রি করে চলে যাচ্ছেন, দেশে ফিরবেন না আর? ছেলের বিয়ে হল?
উত্তর পাইনি, অন্যমনস্ক হয়ে কি যেন ভাবছেন। তার বিমানের ঘোষণা চলছে এয়ারপোর্ট এ। আমি উঠে দাঁড়ালাম। সালাম দিয়ে আসার সময় মানুষটা আমার হাত ধরে রাখল।
"আমার ছেলে মারা যাচ্ছে বাবা। দেশে আসার পর বিয়ে ঠিকঠাক, হুট করে ছেলের পেটে যন্ত্রনার কারনে ডাক্তার দেখালাম। ছেলে যন্ত্রনায় কু কু আওয়াজ করত। দুইদিনের মাথায় জানা গেল ছেলের ক্যান্সার। বাচবে সর্বোচ্চ এক বছর। কানাডায় নিয়ে গেলাম উন্নত চিকিৎসা করাব। সেই সুযোগ নেই,
কঠিন রোগ শরীরে লুকিয়ে ছিল।
এখন দামী ওষুধ, দামী হাসপাতাল দিয়ে যতদিন বেচে থাকে। সব বিক্রি করে নিয়ে যাচ্ছি। আমার ছেলের জন্য দোয়া কর বাবা, আলৌকিক কিছু যেন হয়।"
মানুষটার বিমান ছেড়ে দিবে, লম্বা পা ফেলে চলে যাচ্ছেন। চোখে পানি নেই, হয়ত সব পানি শুকিয়ে গেছে। আমি স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম, কিছুই বলার ছিল না।
ছেলেটা এক মাসের মধ্যে মা/ রা গেল। আলৌকিক কিছু বাঁচাতে আসেনি। আমি যেদিন তার মৃ/ত্যু/ র খবর শুনেছি সেরাতে অফিস থেকে ফিরে তার ফেসবুক দেখলাম। মৃ/ত্যু/ র দুদিন আগে তার শেষ স্ট্যাটাস ছিল দুই লাইনের একটা শত কোটি টাকার দামী বাক্য;
"যদি তোমার একটা সুস্থ শরীর থাকে, তবে,
খোদার কাছে আর কোন বিষয়ে অভিযোগ কর না"।
লেখাঃ সাখাওয়াত সাব্বির
#ঘুমের_প্রকৃত_সময়_কখন!!
#এশার_সালাতের_পর_৯টা_থেকে_১২টা :-
এই সময় ঘুম খুবই উপকারী। এ সময় যে কেউ ৮০% গভীর ঘুম পেতে পারে। এ সময় ঘুমের যে বারাকাহ পাওয়া যায় তা হলো ১ ঘন্টার ঘুম= ৩ ঘন্টার ঘুম। এ সময় পিনিয়াল গ্রন্থি দুটি শর্তে মেলাটোনিন হরমোন উৎপন্ন করে।
#এক. কক্ষটি নিঃশব্দ ও অন্ধকার হতে হবে।
#দুই. পূর্ণভাবে আরামে শায়িত হতে হবে।
যদি ঘুম না আসে তাহলে মেলাটোনিন হরমোন ঘুমাতে সাহায্য করে। বাচ্চাদের জন্য তো এ সময় ঘুমানো জরুরি৷ এ সময় ঘুমালে শিশুদের শরীরের শরীরের গ্রোথ বাড়ে।
#রাত_১২টা_থেকে_২টা:-
এ সময় ২০% গভীর ঘুম হয়। বাকী ঘুম গুলো ঘুমন্ত স্বপ্ন হয়। এই সময় ১ঘন্টা ঘুম = ১ঘন্টা ঘুম।
#রাত_২টা_থেকে_ফজরের_আগ_পর্যন্ত:-
উত্তম একটা সময় যা মন মানসিকতা ও শরীরকে প্রশান্ত রাখে। এই সময় মুখস্ত করা, আল্লাহকে স্মরণ করা, ইস্তেগফার করার জন্য মন সু-স্থির থাকে।
#ফজরের_পর_ঘুমঃ-
এই সময় ঘুমের কোন উপকারিতা নেই। এ সময় ৩ ঘন্টা ঘুম = ১ঘন্টা ঘুম। এই সময়ে ঘুমের কোন বারাকা থাকে না। উপরন্তু শরীর নির্জীব, অলস, অবসাদ, মাথাব্যাথা, মনঃসংযোগের অভাব দেখা দেয়।
#ফজরের পর থেকে সূর্য উঠা পর্যন্ত ঘুম:-
এই সময় পিনিয়াল গ্রন্থি অন্য আরেক রকম হরমোন সেরোটোনিয়ম দুটি শর্তে উৎপন্ন করে এবং এটা ফজরের পর থেকে সূর্যোদয় সময়ে উৎপন্ন হয়।
শর্ত দুটি হলো-
এক. ব্যক্তিটি জাগ্রত থাকতে হবে।
দুই. হালকা নড়াচড়া থাকতে হবে। (like mental exercise)
যেমন এক ব্যক্তি সালাত আদায় করল। এ সময় কুরআন তেলোয়াত স্নায়ুকে উদ্দীপ্ত করে। আত্মাকে প্রশান্ত করে। এ সময় দিনের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর প্লান করার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায়। সূর্যোদয়ের পর হালকা ব্যায়াম ও শ্রম সাধ্য কাজ শুরু করা ভাল।
সাম্প্রতিক এক গবেষনায় প্রমানিত হয়েছে যে, সূর্যোদয়ের পূর্বে ঘুম থেকে উঠা মানুষের জীবনি শক্তি ও কোষের সক্রিয়তা বৃদ্ধি করে।এছাড়াও মানুষের উপলব্ধি ও মানুষিক ক্ষমতা উন্নত করে।
বয়স ৪০ এর পর থেকে পিনিয়াল গ্রন্থি মেলাটোনিন উৎপাদন কমাতে শুরু করে, এবং বয়স ৫০ এর মধ্যে তা উৎপাদন বন্ধ করে। তখন কোন ব্যক্তি তার পূর্বের সঞ্চয় থেকে বাকী জীবন মেলাটোনিন ব্যবহার করে। তাই কোন ব্যক্তি যদি অ্যালঝেইমার/ স্মৃতিভষ্ট, উম্মাদ হয়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে সে সারাজীবন দেরীতে ঘুমানোর অভ্যাস ছিল। এ সবই তো বিজ্ঞানের কথা।
এখন আমরা দেখি মহান আল্লাহ মানুষদের প্রতি কি নির্দেশ দেন,
১)"রাতের শেষ প্রহরে তারা ক্ষমা প্রার্থনা করত।"
-সূরা যারিয়াত(৫১:১৮)
২) "হে বস্ত্রাবৃত! রাত্রিতে দন্ডায়মান হোন কিছু অংশ বাদ দিয়ে। অর্ধরাত্রি অথবা তদপেক্ষা কিছু কম। অথবা তদপেক্ষা বেশী এবং কোরআন আবৃত্তি করুন সুবিন্যস্ত ভাবে ও স্পষ্টভাবে।"
-সূরা মুজ্জাম্মিল(৭৩:১-৪)
৩)"নিশ্চয় ইবাদতের জন্যে রাত্রিতে উঠা প্রবৃত্তি দলনে সহায়ক এবং স্পষ্ট উচ্চারণের অনুকূল। নিশ্চয় দিবাভাগে রয়েছে আপনার দীর্ঘ কর্মব্যস্ততা।" -সূরা মুযযাম্মিল(৭৩:৬-৭)
৪) "আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত্রিকে করেছেন আবরন স্বরুপ এবং বিশ্রামের জন্য দিয়েছেন নিদ্রা আর দিনকে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।"
-সূরা ফুরকান(২৫:৪৭)
উপরের আয়াতগুলোর সারমর্ম বুঝা যায় রাতের শেষ ভাগ পর্যন্ত জাগ্রত থেকে ইবাদত করতে হবে , আর রাতের শেষভাগে উঠতে হলে আমাদের এশার পরপরই ঘুমাতে হবে ।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এশার পরই ঘুমিয়ে পড়তেন এবং গভীর রাত থেকে ফজর পর্যন্ত ইবাদতে মশগুল থাকতেন। "রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এশার নামাযের পূর্বে ঘুমানো এবং নামাযের পর অহেতুক গল্প-গুজব করাকে খুব অপছন্দ করতেন। - সহিহ বুখারী
তাই নিজেদের দুনিয়া ও আখিরাতের সুরক্ষার জন্য সুন্নাহ জীবন-যাপনে অভ্যস্ত হতে হবে। মহান আল্লাহ যেন সেই তৌফিক দেয়। আমিন।
-সংগৃহীত ও সম্পাদিত।
-Summary of Lecture by Dr.Hamza Al Hamzawi
চারুকারু মেলা 🌼
Baizid Model school
২৫ থেকে ৩০ বয়সটা মেয়েদের জন্য খুব কঠিন সময়।
- এই বয়সে কারো হয়ত নতুন বিয়ে হয়েছে কিংবা কারো এক দুটো ছানাপোনা হয়েছে। কিন্তু মনের মধ্যে সেই ২০ এর এক রঙ্গিন ছায়া কোথায় যেনো রয়ে গেছে৷ এই বয়সে বিয়ে হলে চাইলেই ২০ এর
মত ন্যাকামি করা যায় না, আবার খুব বেশি জ্যাঠামি'ও করা যায় না, লোকে তখনো জ্যাঠামিকে মেনে নিতে সক্ষম হয় না, আবার ন্যাকামি করলেও সকলের কথা শুনতে হয়৷ অথচ এই ২৫-৩০ এর ন্যাকামিটাই বেশ শক্ত হয়। কোন খাদ থাকে না। কোন চাওয়া পাওয়াও থাকে না। ভালোবাসার মানুষটার সাথে একটু আহ্লাদ করতেই এই ন্যাকামি, কিন্তু তবুও সমাজ এটা মেনে নিতেই নারাজ।
- ২৫-৩০ বয়সে চাইলেই নিজের ভুল সিদ্ধান্ত শুধরানোর সময় পাওয়া যায় না। যায় না বলতে, এই বয়সের ভুলটা কেউ একসেপ্ট করতে পারে না। সবাই ভাবে এই বয়সেও ভুল করলে আর শুধরাবে কবে! অথচ পুরো জীবনটাই কিন্তু একটা প্রাথমিক স্কুলের মত। শিখতে শিখতেই একদিন মরে যেতে হয়। এই বয়সে নিজের কোন সিদ্ধান্তে পরিবার কোন দায়িত্ব নিতে চায় না। নিজের ভুল নিজেকে শুধরাতে হবে অথবা পচতাতে হবে নিরবে। কাউকে প্রকাশ করলেও লজ্জা পেতে হবে। জীবনটা এই বয়সে এসেই ফ্যাকাসে লাগা শুরু হয়ে যায়।
- এই বয়সে এসে খুব করে চোখ এঁকে কিংবা চোখ ল্যাপ্টে কাজল পরা যায় না। আবার মুরুব্বিদের মতোও থাকা যায় না। খুব করে সাজলে সমাজ বলবে বাচ্চামি করছে আবার ফ্যাকাসে থাকলে বলবে মুরুব্বি ভাব ধরেছে। এই দো'টানা কথায় জীবনটাকে অদ্ভুত লাগা শুরু হয়ে যায়।
- প্রেম করে বিয়ে করা কিংবা বাবা মায়ের পছন্দে বিয়ে করা মানুষটাও তখন বদলাতে থাকে। প্রেমের বয়সের মত সেই আবেগে এখন আর প্রেম ভিজে না। বছর খানেক হওয়া বিয়েটাও তখন বোরিং লাগা শুরু হয়। তোমার চুল উষ্কখুষ্ক কেনো!? তুমি মোটা হয়ে যাচ্ছ কেনো!? তোমার চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল কেনো!? এই কথাগুলো শুনা তখন নিত্য রুটিন হয়ে যায়।
-এই বয়সে মেজাজ হঠাৎ খিটমিট করে উঠে,অনেকের কথাই তখন সহ্য হতে চায় না। অনেকের সিদ্ধান্ত মেনে নিতেও তখন কষ্ট হয়। এই সময়ে সেই ১৬ বছরের মত মাঝে মাঝে আদর পেতে ইচ্ছে করে, আবার মাঝেমাঝে সেটাও খুব অসহ্য লাগে। এটা এক অদ্ভুত অনুভূতি। মুড সুইং করে ক্ষনেক্ষনে। হঠাৎ পাশে থাকা ভালোবাসার মানুষটাকেও তখন অপ্রিয় মনে হয়।
-আয়নায় তাঁকিয়ে নিজের ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া স্কিনের দিকে তাকালেও তখন মেজাজ খারাপ লাগতে শুরু করে। যদি সদ্য বাচ্চা হওয়া মা হয় তাহলে এই সময়টা ভয়ংকর লাগে। হুট করে এত বড় দায়িত্ব নেয়াটাও দম বন্ধের মত লাগে। আবার শারীরিক পরিবর্তনটাও মেনে নিতে কষ্ট হয়ে যায়।
- এই বয়সে আবদার করা যায় না। আবদারটা কেবল নিজের কাছে নিজের করতে হয়। পরিবার তখন বিয়ে না হওয়া মেয়েটাকে নিয়ে চিন্তিত, আবার সদ্য বিয়ে হয়ে যাওয়া মেয়েটা নতুন পরিবারের সাথে এডজাস্ট করতে করতে বিধবস্ত, সদ্য মা হওয়া মেয়েটা বাচ্চা সামলানো শিখাতে ব্যস্ত। জীবনটা কেনো এই বয়সটা দিয়েছে সেটা চিন্তা করতে করতেই মেয়েটার দম বন্ধ লাগা শুরু করে।
- হয়ত প্রিয়জন কাছে এলে ভালো লাগবে, আবার অনেক সময় ভালো নাও লাগতে পারে৷ সারাদিন সংসার সামলানো কিংবা চাকরি করা মেয়েটা অফিস সামলানোর পর কিংবা ঐ যে সদ্য মা হওয়া মেয়েটা বাচ্চাকে সামলানোর পর হয়ত প্রিয়জনের আক্ষেপ মেটাতে একটু বিরক্ত হতেই পারে। মেয়েটা তখন প্রিয়জনের বুকে শুয়ে থাকতে চায়। মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে হয়ত প্রিয় মানুষটার নিঃশ্বাসের শব্দ শুনতেই সুখ অনুভব করছে। কিন্তু পাশে থাকা মানুষটা হয়ত সেটা ধরতেই পারছে না কিংবা বুঝতে পারছে না। বাচ্চার কান্নায় ঘুম হবে না, সকালে অফিসের চিন্তায় হয়ত পাশের ঘরে গিয়ে ঘুমাবে, অথবা মেয়েটার গায়ে আগের মত সুঘ্রান আসে না বলে হয়ত ' তুমি কেমন যেনো বদলে গেছো' কথাটা নিমিষেই ছুড়ে মারল মেয়েটার দিকে। মেয়েটা হয়ত তখন অভিমান করে মেনেই নিল জীবনটা এমনই। এভাবেই কাটাতে হবে।
জীবনে মেনে নিতে নিতে আর মানিয়ে নিতে নিতেই এক সময় অনেকেই মৃত্যু হয়। জীবনটা যে আসলেই ভয়ংকর সুন্দর ভাবে কাটানো যায় কিংবা জীবন যে আসলেই সুখে ভাসাতে পারে এমন তৃপ্তি অনেকে না পেয়ে মরে যায়। আশেপাশে খুজলেই এমন অনেক বেঁচে থেকেও মরে আছে এমন মেয়ে পাওয়া যাবে। আফসোস হয়, কষ্টও হয়, তবুও মেনে নিচ্ছি, মানিয়ে নিচ্ছি। জীবন চলে যাচ্ছে! 🙂
-আনিকা তাহসিন সাদিয়া
BESPOKE LUXURY,
TAILORED FOR YOU
Army Welfare Trust Rest House "Baywatch", Inani, Cox’s Bazar.
Experience Dine-in
At The Highest Point
Of Inani, Cox's Bazar
Baywatch
Army Welfare Trust
Inani Cox's Bazar
Hotline: +880 9666 800 100
"এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।"
দোষী যুবককে টেনে-হিঁচড়ে খলীফার দরবারে নিয়ে এসেছেন দুই ব্যক্তি। তারা তাদের পিতার হত্যার বিচার চান।
খলীফা হযরত উমর (রা) সেই যুবককে জিজ্ঞেস করলেন যে তার বিপক্ষে করা অভিযোগ সত্য কিনা। অভিযোগ স্বীকার করল যুবক। দোষী যুবক সেই ঘটনার বর্ণনা দিলঃ
"অনেক পরিশ্রমের কাজ করে আমি বিশ্রামের জন্য একটি খেজুর গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্প সময়েই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার একমাত্র বাহন উটটি পাশে নেই। খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গিয়ে পেলাম, তবে তা ছিল মৃত। অভিযোগকারী এই দুই ব্যক্তির বাবাকে আমার মৃত উটের পাশে পেলাম। সে আমার উটকে তার বাগানে প্রবেশের অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছে। এই কারণে আমি হঠাৎ করে রাগান্বিত হয়ে পড়ি এবং তার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি। ফলে সে সেইখানেই মারা যায়। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে ঘটে গেছে। এর জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"
বাদী’রা জানালেন- "আমরা এর মৃত্যুদণ্ড চাই।" সব শুনে হযরত উমর (রা) অপরাধী যুবককে বললেন, "উট হত্যার বদলে তুমি একটা উট দাবি করতে পারতে, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে হত্যা করেছ। হত্যার বদলে হত্যা। এখন তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। তোমার কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো।" নওজোয়ান বললো, "আমার কাছে কিছু ঋণ ও অন্যের রাখা কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছু দিন সময় দিতেন, আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋণগুলি পরিশোধ করে আসতাম।"
খলিফা হযরত উমর (রা) বললেন, "তোমাকে এভাবে একা ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে তোমায় সাময়িক সময়ের জন্য যেতে দিতে পারি।“ নওজোয়ান বললো, "এখানে আমার কেউ নেই যে আমার জিম্মাদার হবে।" যুবকটি তখন নিরুপায় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।
এই সময় হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত একজন সাহাবী হযরত আবু যর গিফারী (রা) দাঁড়িয়ে বললেন, "আমি হবো ঐ ব্যক্তির জামিনদার। তাকে যেতে দিন।" আবু যর গিফারীর (রা) এই উত্তরে সভায় উপস্থিত সবাই হতবাক। একে তো অপরিচিত ব্যক্তি, তার উপর হত্যার দন্ডপ্রাপ্ত আসামী! তার জামিনদার কেন হচ্ছেন আবু জর!
খলিফা বললেন, "আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত নওজোয়ানকে মুক্তি দেয়া হলো। জুম্মার আগে নওজোয়ান মদীনায় ফেরত না আসলে নওজোয়ানের বদলে আবু যরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে।" মুক্তি পেয়ে নওজোয়ান ছুটলো মাইলের পর মাইল দূরে তার বাড়ির দিকে। আবু যর গিফারী (রা) চলে গেলেন নিজ বাড়িতে।
দেখতে দেখতে জুম্মাবার এসে গেল। নওজোয়ানের আসার কোনো খবর নেই। হযরত উমর (রা) রাষ্ট্রীয় পত্রবাহক পাঠিয়ে দিলেন আবু যর গিফারির (রা) কাছে। পত্রে লিখা, আজ শুক্রবার বাদ জুমা সেই যুবক যদি না আসে, আইন মোতাবেক আবু যর গিফারির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। আবু যর যেন সময় মত জুম্মার প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে নববীতে হাজির হন। খবর শুনে সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা। একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবু যর গিফারী আজ বিনা দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন।
জুমার পর মদীনার সবাই মসজিদে নববীর সামনে হাজির। সবার চোখে পানি। কারণ দন্ডপ্রাপ্ত যুবক এখনো ফিরে আসেনি। জল্লাদ প্রস্তুত।
জীবনে কত জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসেব নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি আটকাতে পারছে না জল্লাদ। আবু যরের মত একজন সাহাবী সম্পূর্ণ বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে পারছেন না। এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ প্রদানকারী খলিফা উমর (রা) নিজেও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। হৃদয় তাঁর ভারাক্রান্ত। তবু আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো পরিবর্তনের হাত নেই। আবু যর (রা) তখনও নিশ্চিন্ত মনে হাঁসি মুখে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত। জল্লাদ ধীর পায়ে আবু যর (রা) এর দিকে এগুচ্ছেন আর কাঁদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা চলে না। পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে রেখেছে।
এমন সময় এক সাহাবী উচ্চ স্বরে জল্লাদকে বলে উঠলেন, "হে জল্লাদ একটু থামো। মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ দেখ কে যেন আসছে। হতে পারে ঐটা নওজোয়ানের ঘোড়ার পদধুলি। একটু দেখে নাও।" ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এ সেই নওজোয়ান।
নওজোয়ান দ্রুত খলিফার সামনে এসে বললো, "আমীরুল মুমিনীন, মাফ করবেন। রাস্তায় যদি আমার ঘোড়া পায়ে ব্যথা না পেত, তবে যথা সময়েই আসতে পারতাম। বাড়িতে গিয়ে আমি একটুও দেরি করিনি। বাড়ি পৌঁছে গচ্ছিত আমানত ও ঋণ পরিশোধ করি। তারপর বাবা, মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে চিরবিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এখন আমার জামিনদার ভাইকে ছেড়ে দিন আর আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র করুন। কেননা কেয়ামতের দিন আমি খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে চাই না।"
আশেপাশের সবাই একেবারেই নীরব। চারিদিকে একদম থমথমে অবস্থা। সবাই হতবাক, কী হতে চলেছে! যুবকের পুনরায় ফিরে আসাটা অবাক করে দিলো সবাইকে।
খলিফা হযরত উমর (রা) যুবককে বললেন, "তুমি জানো তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে, তারপরেও কেন ফিরে এলে?" উত্তরে সেই যুবক বলল- "আমি ফিরে এসেছি, কেউ যাতে বলতে না পারে, এক মুসলমানের বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে এসে নিজেই বিপদে পড়ে গেছিলো।"
এবার হযরত উমর (রা) হযরত আবু যর গিফারী (রা) কে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কেন না চেনা সত্যেও এর জামিনদার হলেন?" উত্তরে হযরত আবু যর গিফারী (রা) বললেন, "পরবর্তিতে কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান বিপদে পড়েছিলো, অথচ কেউ তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি।"
এমন কথা শুনে, হঠাৎ বৃদ্ধের দুই সন্তানের মাঝে একজন বলে উঠল, "হে খলীফা, আপনি তাকে মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা অভিযোগ তুলে নিলাম।"
হযরত উমর (রা) বললেন, “কেন তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছ?” তাদের এক ভাই বলে উঠলো, "কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল করে নিজেই স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও অন্য মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি।"
[হায়াতুস সাহাবা-৮৪৪]
ছবিটি প্রতিকি
লেখাটা নেট থেকে সংগৃহীত
রাসুল (ﷺ) যখন সবার মাঝে বসে থাকতেন, তাঁকে আলাদা করে চেনা যেতো না। তাঁর জন্য সবার থেকে আলাদা কোন উঁচু আসন বা চেয়ারও থাকতো না।
অপরিচিত কেউ এলে তাকে জিজ্ঞেস করতে হত, তোমাদের মধ্যে মুহাম্মদ কে? সাহাবীদেরকে নিয়ে কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন হলে, তিনি থাকতেন সবার পেছনে। এমন ভাবে সবার সাথে মিশে যেতেন, প্রয়োজন পড়তো তাঁকে খুঁজে নেয়ার।
তিনি যখন কারো সাথে মুসাফাহা করতেন, ততক্ষণ পর্যন্ত নিজের হাত সরিয়ে নিতেন না, যতক্ষণ না মুসাফাহাকারী নিজের হাত সরিয়ে নেন। কারো সাথে যখন কথা বলতেন, তাঁর দিকে ফিরে কথা বলতেন। বাঁকা চোখে অন্য দিকে তাকিয়ে থাকতেন না। অধিকাংশ সময়ই তাঁর ঠোটে লেগে থাকতো মুচকি হাসি।
দূর থেকে কেউ তাঁকে দেখলে তাঁর ব্যক্তিত্ত্বের কারনে ভয় পেতো। কিন্তু তাঁর সাথে মিশতে শুরু করলেই তিনি হয়ে উঠতেন সবচেয়ে প্রিয়।
তিনি ছিলেন সবচেয়ে সম্ভ্রান্ত বংশের মানুষ। সবচেয়ে সুন্দর, সবচেয়ে প্রভাবশালী। তিনি ছিলেন আল্লাহর রাসুল, তিনি হবেন সর্বপ্রথম সুপারিশকারী। পৃথিবীতে যদি কারো জন্য অহংকার করা জায়েজ থাকতো, তাহলে অহংকার করার সবচেয়ে বড় হকদার ছিলেন আল্লাহর রাসুল। অথচ এই মানুষটিই ছিলেন সবচেয়ে বেশি নিরহঙ্কারী, সবচেয়ে বেশি বিনয়ী।
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
©Rizwanul Kabir
আমার এক বন্ধু বিরাট বড় কোকের পাগল, সে কোকের পিছনে এই দুই বছর যত টাকা ঢালছে তাতে মনে হয় গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনে এক দুই খান বাড়ি বানানো যেতো।
ইদানীং সে কোক খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে।
এর আগেও ওজন কমানোর তাগিদে সে একশ চল্লিশ বারের বেশি কোক ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে, ঘোষণা দেওয়ার পরপরই তার কোকের জন্য গলা শুকিয়ে গেছে, সে ঝপাৎ করে কোক কিনে খাওয়া শুরু করেছে। এইবারও আমরা তাই ভেবেছি, দুদিন পরই কপকপ করে কোক খাবে।
কিন্তু সে খেলোই না। শুধু কোক না, পেপসি টু যত ই*স*রা*ইলের পন্য বাদ দেওয়া সম্ভব সবই বাদ দিয়ে ঝিম মেরে বসে রইলো। অন্যসব বাদ দেওয়া তার জন্য দূরহ নাও হতে পারে, কিন্তু চার মাস সে কোক পুরো ছেড়ে বসে আছে এই তথ্য তার নিজের আম্মা জানার পরও বিশ্বাস করেনি,
আমরা তো দূরের কেইস।
কারণটা খুব সাধারণ, তার একার কোক খাওয়া না খাওয়াতে হয়তো তেমন কিছু আসবে যাবে না, কিন্তু এটা তার জন্য মনের শান্তি।
দুনিয়ার এক প্রান্তে নির্বিচারে গনহত্যা চলছে, আর সেই গনহত্যার মূলনায়কের একটা প্রডাক্ট বর্জন করে যতটা সম্ভব প্রতিবাদ করছে।
আর দশটা মানুষের প্রতিবাদ হয়তো এই লেভেলেই থেমে যেতো, কিন্তু সে আরেকটা কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলল, টার্ম ফাইনালের প্রেজেন্টেশনের পিপিটি ফাইলের শেষ স্লাইডকে আমরা বলি থ্যাংক ইউ স্লাইড। এই স্লাইড অন্য সবাই ফুল পাতা লতা দিয়ে সাজিয়ে একসার করে। সে পুরো উলটো কাহিনি করে বসলো।
থ্যাংক ইউ স্লাইডের বদলায় গাজার ধ্বংসস্তপের ছবি সাথে হ্যাশট্যাগ স্টপ গাজা জেনোসাইড দিয়ে প্রেজেন্টেশন শেষ করলো। পুরো রুমে পিন পতন নিরবতা। দুই কোর্স ইন্সট্রাকটর কটকট করে তার দিকে তাকিয়ে আছে।
"রিসার্চ ওয়ার্কে রাজনীতি ঢুকানোর কারণে তোমাকে আমি জিরো দিতে পারি এই তথ্য জানো?" এক স্যার খড়খড়ে গলায় বলল।
আমার বন্ধু শান্ত গলায় বললো, "এটা রাজনীতি না স্যার, এটা জেনোসাইড। এখানে নির্বিচারে মানুষ মারা হচ্ছে। রিসার্চ করে কি লাভ যদি মানুষই না বাচে? সাইন্স ইজ ফর পিপল।"
আরেক কোর্স ইন্সট্রাকটর কড়া গলায় বলল, এতে কি লাভ হলো? তোমার এই প্রেজেন্টেশন তো ই*জ*রা*&ইল দেখে নাই যে তারা তোমার প্রতিবাদের ঝড়ে উড়ে যুদ্ধ থামাবে।"
"এই রুমের ত্রিশজনের মত মানুষ আছে, স্যার। এই ত্রিশজন মানুষ এই প্রেজেন্টেশন দেখবে। তারা আজকে একবার হলেও এই গণহত্যার কথা ভাববে। ত্রিশজনের মধ্যে পনেরজন বাসায় গিয়ে এটা নিয়ে সার্চ দেবে, শেয়ার দেবে। এই পনেরজনের মধ্যে একজন হয়ত ভবিষ্যতে বড় কোনো পজিশনে যাবে। আমাদের পক্ষ থেকে সে তখন বলতে পারবে। ইট'স লাইক এ চেইন রিয়েকশন।"
আমার বন্ধুর উত্তরটা ছিলো এইরকম।
ক্লাশের পিনপতন নিরবতা ভেঙে তালির শব্দে সে দিন ডিন অফিস থেকে লোক পর্যন্ত ছুটে এসেছিলো।
গল্প এখানেই শেষ। তবে একটা ছোট তথ্য শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না। সেই প্রেজেন্টেশন আমার বন্ধু পেয়েছিল ২০ মার্ক। পুরো প্রেজেন্টেশনে মার্ক ছিলো ১৫, এক্সটা ৫ নাম্বার সে পেয়েছে খুব সহজ একটা কারনে, কারণ সে তার শেষের স্লাইড দিয়ে প্রুভ করতে পেরেছে "রিসার্চ ইজ ফর পিপল।"
এবং একটা ছাত্র ছাত্রীও, আমাদের মিনমিনা... টপারগুলো পর্যন্ত বিন্দুমাত্র কথা বলেনি তার মার্কিং নিয়ে।
আমার এই কাহিনি শেয়ারের উদ্দেশ্য খুব সাধারণ। রা*ফায় যে গনহত্যা চলছে, তা নিয়ে যারা শেয়ার করছে বা লেখালিখি করছেন তারা প্রায়শই হয়ত শুনে যাচ্ছে, "তুমি একলা কি করবা? তারা কি তোমার কথায় যুদ্ধ বন্ধ করবে?"
উত্তরটা হচ্ছে একা একা না। আপনার আমার শেয়ার করা এই লেখা বা ভিডিও আর দশটা মানুষের কাছে যাবে, তারাও দেখবে আর জানবে পৃথিবীর অন্যপ্রান্তে আপনার আমার মতোই মানুষগুলো কি ভয়ংকর বিভীষিকাময় দিন কাটাচ্ছে...
কেউ শুনুক, আর নাই বা শুনুক।
[সংগ্রহীত এবং কিঞ্চিৎ সক্ষেপিত লিখা]
কপি করে ছড়িয়ে দিতে পারেন।
゚ ゚
Aristocrat DreaM
আমাদের ও একদিন এই গাড়িতে উঠে এই তাসবী পড়ার সুযোগ দিও ইয়া আল্লাহ 📌❤️
লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক। ইন্না আল-হামদ ওয়াল-নি'মাতা লাকা ওয়াল-মুলক, লা শারিকা লাক!
#হজ্জ
🔥
Pink & Purple Color Available
Regular Price : 1520tk❌
🔥Eid Offer Price : 1150 tk✅
আমাদের উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক (অবসরপ্রাপ্ত), আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক প্রফেসর টিএমটি ইকবাল স্যার ইন্তেকাল করিয়াছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ স্যার কে জান্নাতবাসি করুন।
একজন মানুষ এর অবসরে শুধু ছাত্রছাত্রী না প্রকৃতিও তার অভাব অনুভব করবে। স্যারের মত একজন খাঁটি মনের মানুষ পাওয়া এখন কঠিন!
-- এখন হয়তো গাছের প্রজাতি চিনাতে তার সংগে মিলিয়ে কত গান হয় তাও হয়তো হারিয়ে যাবে --তবে আমাদের কানে ভাসে স্যারের গলা।।স্যার যেন এভাবেই কৃষি-প্রকৃতি সর্বোপরি দেশের জন্য আরো ভালো কাজ করে যেতে পারেন।
এখন আর হয়তো হর্টিকালচার প্রাকটিক্যাল এ সারা ক্যাম্পাস ঘুরে অসংখ্য বিরল প্রজাতির গাছ আর বর্ণনা শুনে পা ফুলিয়ে কেউ রুমে ফিরবে না, সাইন করাতে যেয়ে এ প্রাকটিক্যাল নোট বুক উড়ার দৃশ্য কেউ দেখবে না, ভাইবার আগের দিন নির্ঘুম রাত্রি সাইন্টিফিক নাম মুখস্থ ও হয়তো শিথিল হবে , এখন আর একটা গাছের পাতাও ছেঁড়ার সময় ভয় হবে না "টিএমটি" স্যার দেখলে কি হবে!
আসলে এসবের মাধ্যমেই আমরা প্রকৃতির আরো কাছে এসেছি একটা জিনিষ কিভাবে পারফেক্ট করতে হয় জেনেছি।ভালোবাসতে শিখেছি প্রকৃতিকে আরো নিবিড়ভাবে ।।
কৃষি-প্রকৃতি নিয়ে স্যারের যত অবদান তা আমাদের জন্য অনুসরণীয়। স্যার তার কাজগুলো অব্যাহত রাখুক আমাদেরকে নিত্য নির্দেশনা আর অনুপ্রেরণার মাধ্যমে। আল্লাহর স্যারকে দীর্ঘজীবী করুন।
সানজিদা সোমা
কৃষি অনুষদ -১৭ব্যাচ🌿
ক্যাম্পাসে একসময় টি এম টি ইকবাল স্যার ছিলেন,
পরম যত্নে আগলে রাখতেন ক্যাম্পাসের সব গাছ। পুরো দেশ থেকে খুঁজে খুঁজে বিরল, বিপদাপন্ন বিভিন্ন গাছ ক্যাম্পাসে লাগিয়েছে।
ঝড়ে ক্যাম্পাসের বহু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া গাছের মধ্যে অনেক গাছই আছে যেগুলো খুব বিরল প্রজাতির।
ক্যাম্পাসে হয়তোবা কেউ এখন খুঁজে খুঁজে এই গাছ গুলো সংগ্রহ করে আবারও ক্যাম্পাসের বৃক্ষ সমাহার সমৃদ্ধ করার চিন্তাও করবে না।
একজন বৃক্ষপ্রেমী ও বিজ্ঞ অধ্যাপকের কর্মজীবনের অবসান।
অধ্যাপক টি এম টি ইকবাল স্যার ❤️💚
১.
টি এম টি স্যার একদিন এক ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করলেন, এই অমুক তুমি এটা কি প্যান্ট পড়ছ?
ছাত্র: স্যার জিন্স প্যান্ট।
টি এম টি স্যার : পৃথিবীতে জিন্স প্যান্ট বলে কোন প্যান্ট নেই,যেটা আছে ডেনিম প্যান্ট আর ডেনিমের একটি অন্যতম ব্র্যান্ড হচ্ছে জিন্স।
ছাত্র: স্যার অসংখ্য ধন্যবাদ।
২.
টি এম টি স্যার এক ছাত্রীকে একটা প্রশ্নের উত্তর জিজ্ঞাসা করলেন।
ছাত্রী উত্তর দিল। উত্তরটা স্যারের মন মত হয় নি।সেই উত্তরে পেক্ষিতে স্যার বললেন," তোমাকে যদি প্রশ্ন করি স্বামী কাকে বলে।তুমি উত্তর দিলে শ্বশুড়ের ছেলেকে স্বামী বলে। উত্তর টা ঠিক একদিকে। কিন্তু সমস্যা হলো তোমার শ্বশুড়ের ছেলে আছে তিনটা। তাহলে বলো কি উত্তর ঠিক হলো? তোমার প্রশ্নের উত্তর টা ঠিক এমন ই।
ছাত্রী থ হয়ে গেল।
৩.
সম্ভবত কোনো একটা ট্যুরে বাস সুপারভাইজার টি এম টি ইকবাল স্যারকে জিজ্ঞাসা করলেনঃ স্যার, মিনারেল ওয়াটার লাগবে?
স্যার জবাবে বললেন, "তুমি কি আমাকে মেরে ফেলতে চাও?
বাস সুপারভাইজার কিছুটা ভড়কে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, "কেন স্যার? মাফ করবেন কিছু ভুল বলছি।"
স্যার এবারে একটু হেসে বললেন," মিনারেল ওয়াটার হলো হাই এমাউন্টের মিনারেলস বা যাতে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস, সালফার, ক্লোরিন ইত্যাদি থাকবে। এটা মূলত খনিতে পাওয়া যায়। সেটা খেলে তুমি বা আমি মারাও যেতে পারি।
বাস সুপারভাইজার উত্তরে বললেন, "ওহহহ, কিন্তু স্যার সবাই তো বলে মিনারেল ওয়াটার।"
জবাবে স্যার বললেন, "ওটা আসলে হবে ড্রিংকিং ওয়াটার। তুমি যদি আমাকে মেরে ফেলতে না চাও তাহলে আমাকে মিনারেল ওয়াটার না দিয়ে ড্রিংকিং ওয়াটার দাও।"
বাস সুপারভাইজার অবাক দৃষ্টিতে স্যারের দিকে তাকিয়ে রইলেন।
পাদটিকাঃ স্যারের জ্ঞান আচ করার ক্ষমতা আমাদের নেই।
📩 সোয়াদ
#টিএমটিইকবাল ゚ Aristocrat DreaM
Branded Exclusive Watch Gift Box 🔥
✅Brand Name: ROLEX
✅Style: Fashion & Casual
✅Movement: Quartz
✅Clasp Type: Bracelet Clasp including 2x Bracelet
✅Water Resistance Depth: 3Bar
✅Case Material: Stainless steel
✅Band Length: 20.5cm
✅Case Thickness: 6.7mm
✅Case Shape: Round
✅Item Type: Quartz Wristwatches
✅Band Material Type: Stainless steel
✅Dial Diameter: 40mm
✅Dial Window Material Type: Hardlex
⭕️Tag: RLX
💰1800tk/Box
কুমড়া ফুল 🌼
ইউরোপে যার মূল্য ১.৯৯ ইউরো। বাংলা টাকায় যার মূল্য প্রায় (২৫৮) টাকা। তবে স্থান বদলের মধ্যে, আপনিও রাস্তার পাশে পড়ে থাকা কুমড়া ফুলের মতো মূল্যহীন।
বর্তমানে আপনি যে স্থানে আছেন তাতে যদি আপনি মূল্যহীন হয়ে থাকেন, তাহলে সুযোগ বুঝে স্থান পরিবর্তন করে ফেলুন।দেখবেন আপনার মূল্য ঠিক এই সুপার শপের কুমড়া ফুলের মতো বেড়ে যাবে। স্থান,কাল,পাত্র ভেদে অনেক সময় অনেক কিছুর মূল্য অনেক বেশি বেড়ে যায়। সঠিক সময়ে স্থান পরিবর্তন করাটাই জরুরি।
© মনের বয়স ১৬
হুজুর পাক (সা.) কে একবার আবু জেহেল বলেছিল, ‘মুহাম্মদ তুমি বড়ই কুৎসিত।’ হুজুর পাক বললেন, ‘তুমি ঠিক বলেছো।’
হযরত ওমর (রা.) প্রতিবাদ করে বললেন, ‘হুজুর, আপনি পূর্ণিমার চাঁদের চেয়েও সুন্দর।’ হুজুর বললেন, ‘তুমি ঠিক বলেছো।’
হযরত আবু বকর (রা.) বললেন, ‘হুজুর, আপনি দুজনকেই বললেন ঠিক বলেছো - এর অর্থ কি?’
হুজুর পাক বললেন ‘মানুষ যখন কিছু দেখে তখন তার মধ্যে সে নিজেকেই দেখতে পায়।’ অর্থ্যাৎ সৌন্দর্য মানুষের অন্তরে বসবাস করে। যে নিজে যত সুন্দর, অন্যকে সে তত সুন্দর করে দেখতে পায়।
সুবহানআল্লাহ..
একদিকে আমরা এভারেস্ট জয় করলাম অন্য দিকে ৪২ হাজার ফিট উপরে বাংলাদেশের পতাকা হাতে লাফিয়ে পড়লো শুভ্র। এটাও আমাদের বিশ্বরেকর্ড।
৪২ হাজার ফিট ওপরে। এত ওপরে যেখান থেকে পৃথিবীর কার্ভেচার দেখা যায়। এত উপরে যেখানে আকাশ নীল থেকে মহাকাশের কালোতে গিয়ে ঠেকে। এত উপরে যেখানে অক্সিজেন নিয়েই উঠতে হয়।
আর সেখান থেকে শুভ্র লাফ দিয়েছে গতকাল। বাংলাদেশের পতাকা হাতে। লিটারেলি পতাকা হাতে। সাড়ে তিন মিনিট লাগামছাড়া নীচে পড়েছে যেখানে ওর হাইয়েস্ট স্পিড ছিল ৩২০ কিমি/ঘন্টা। আর তারপর মাটিতে নেমে এসেছে।
আর সেই জাম্পে শুভ্র করেছে ফ্ল্যাগ হাতে জাম্পের একটা বিশ্বরেকর্ড। মানুষের হাতে করে বাংলাদেশ এত উপরে এবারই।
স্কাইডাইভিং।
এসব যারা করে তাদেরকে এজন্যেই মানুষ পাগল বলে।
আর এসব পাগলকেই আমার মানুষ মনে হয়।
শেয়ার করেন। কপি করেন। যা খুশি করেন।
স্ট্রেটোস্ফিয়ারের বাংলাদেশীর গল্পটা বলে যান সবাইকে।
©
Alhamdulillah
But this doesn't mean the war(genocide) is over
You guys are missunderstanding this
And spreading false belief that Palestine gained independence from Israel
It's just 3 more countries started recognizing Palestine as a independent state brings the number of states doing so 146
But let's hope for the best.
🇵🇸❤️
Alhamdulillah ❤️
28/05/2024 AD.
Palestine has been Recognized as an Independent country. 🇵🇸 🤍🫶🏻
প্রতিবেশিনীর সদ্য মেয়ে হয়েছে। নতুন বাচ্চা, দেখতে যাওয়া উচিত। কিন্তু মায়ের শারীরিক আর মানসিক অবস্থার কথাও ভাবতে হবে। ওখানে গিয়ে আড্ডা দেব, নাস্তা খাবো, এ ধরনের মনমানসিকতা আমার কখনোই হয়নি। এটা যে নতুন মায়ের উপর অত্যাচার, তা বোঝার বুদ্ধিটুকু ঘটে আছে।
অবশেষে ঠিক করলাম, ঠিক ১০ মিনিটের জন্য যাবো। আগেই শুনে নিলাম কখন ও জেগে থাকবে। নতুন মা, যখন তখন ঘুমাতেই পারে।
রোজার মাস। এক বক্সে নিলাম টুকটাক ইফতার সামগ্রী, মিষ্টি। আরেক বক্সে তেহারী। অন্তত একদিন যেন রান্না করতে না হয়।
ওর বাসায় একাই গেলাম, আবির আভাকে নিয়ে গেলে ঝামেলা বোধ করতে পারতো, আর সেটা উচিতও হতো না।
সি সেকশন হয়েছে, তাই বিছানাতেই ছিল। আমি খাবার গুলো কিচেনে রেখে ওর রুমে গিয়ে বাচ্চাকে দেখলাম। ছোট এক দেবশিশু ঘুমাচ্ছিল। চারপাশের অগোছালো কাপড়গুলো গুছিয়ে দিয়ে আসলাম। কিচেনটাও একটু গুছিয়ে রেখে আসলাম।
বাচ্চা ঘুমাচ্ছে নাকি রাতে, বুকের দুধ দিচ্ছ নাকি ফর্মুলা, বাচ্চা কাঁদে নাকি, এসব অবান্তর প্রশ্ন করলাম না। শুধু বললাম, যে কোনো প্রয়োজনে যেন নির্দ্বিধায় জানায়।
ওর বড় বাচ্চাটার জন্য একটা খেলনা আর সারপ্রাইজ এগ নিয়ে গিয়েছিলাম। বাচ্চাটা শুকনো মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে, মাকে আগের মতো পাচ্ছে না। ওর সাথে একটু খেলা করে ওর মুখে হাসি আনালাম।
১০ মিনিটের জায়গায় ২০ মিনিট থাকা হলো। বিদায় নিয়ে চলে আসলাম। বাচ্চাকে দেখতে গিয়ে আমি ওদের উপর বারডেন হইনি, এটা ভেবেই আমি খুশি।
এদেশে আমাদের পরিবার পরিজন কেউ নেই। কিন্তু দেশে তো পরিবারের লোক, আত্মীয়স্বজন সবাই আছে। নতুন মাকে সবাই নিজেদের সাধ্যমতো সাহায্য করলে, আর অবান্তর কথা বলা হতে বিরত থাকলে নতুন মায়েরা একটু শান্তিতে থাকতে পারে।
সদ্যোজাত শিশুটির ভালোর জন্য মায়ের শান্তিতে থাকাটা যে আবশ্যকীয়!
উম্মে সালমা কলি
টরেন্টো, কানাডা
C
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Website
Address
Rangpur
5400
Rangpur
বিশ্বাসের হাতে, সৌন্দর্যের স্পর্শ! আমাদের গহনা ও ত্বকের যত্নের পণ্যগুলি দিয়ে 🍁নিজের সেরা রূপ ফুটিয়ে তুলুন🍁
College Road, Thikadarpara, Alamnagar
Rangpur, 5402
Welcome to Erabza. We eat, sleep, live in Graphic Design. We are the best in making beautiful graphic and premium quality interiors for KDP Low Content Publishing Business.
Dewanbari Road, Betpotti Mor
Rangpur, 5400
( " জীবনের প্রতিটি শুভক্ষণে, আমরা আছি আপনাদের সাথে ")
Alomnogor, Khamerpara, Rangpur Sadar, Rangpur
Rangpur, 5400
HB Multi Collection is a online shopping store.We are provide women fashion wear and Accessories.
Rangpur
A page is a public profile specifically created for businesses, brands, celebrities, causes, and other organizations. Unlike personal profiles, pages do not gain "friends,...
R556 Shukurerhat High School Street
Rangpur, 5460
Hi, This is MD Rana. I am a trader of Forex SG. I have a google my business page . Please follow me.
Rangpur, 5400
Online shop for Jewelry,Bags directly imported from China.Wholesale & retail service.Cash On Delivery
Purbo Para, Khaled Saroni Mor, Gaibandha Sadar, Gaibandha
Rangpur, 5400RANGPUR
Here you'll get girls all jewelry such as various hand bracelets, girls dress, anklets, ear rings,ha
Mulatol Boro Pukhur Par
Rangpur, 5402
গায়ে হলুদ,বসন্ত,বৈশাখ সহ যেকোনো অনুষ্?