Israfil Islam
-আমি তখনই থেমে যাই!
-যখন ভাবি, মৃত্যুর ত?
- জীবন মানেই একটা যুদ্ধ। কখনো পরিস্থিতির সাথে, কখনো মানুষ চিনতে না পারার কারণে, কখনো নিজের বিবেকের সাথে, কখনো কর্মের সাথে, আবার কখনো বা সময়ের সাথে।💔
টাকা ছাড়া জীবন ভয়ংকর অসুন্দর ! শুধু টাকার কাছে হেরে যায় সকালের রাজসিক ঘুম, বিকেলের মাঠে খেলা, প্রিয় মানুষের বিয়ে, বন্ধুত্বের আবদার, বাবার চিকিৎসা, মায়ের ছেড়া শাড়ি, নিজের শখ- আহ্লাদ। ভালো থাকার স্বপ্ন। টাকা জীবন নয়। তবে টাকা ছাড়া একটা জীবন ভয়ংকর অসুন্দর, অপ্রাপ্তির, অসহায়ত্বের, দীর্ঘস্বাস লুকিয়ে বেঁচে থাকার।😔
তুমি সবার প্রিয় কখনোই হতে পারবে না,কারন তুমি মানুষ, টাকা নাহ্😒
হঠাৎ দাম বেড়ে গেলে এড়িয়ে চলুন। হোক তা পিঁয়াজ অথবা মানুষ।
দেখবেন পঁচে গলে আবার আগের জায়গায় ফিরে আসবে।
হে আল্লাহ তোমার কাছে না চাইলে চাইবো কার কাছে
তুমি তো রহমানুর রাহীম ❤️🌸
অহংকার নাই, অপমান করলে আবার মিশে যাই। এটা আমার ছোট কাল থেকেই অভ্যাস 🌸🙂
জীবনের যাত্রায়, আল্লাহর পরিকল্পনার উপর ভরসা রাখুন। কারণ, তিনিই সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী।❤️
কি সুন্দর আপনার সাথে চলছে হাসছে! অথচ শুনবেন এরা'ই আপনার অগোচরে "বদনাম" করছে 🙂
মন, মস্তিষ্ক, দেহ, শরীর, চেহারা, সুরত, ব্রেইন, পড়াশোনা, হাসিখুশি, সব নষ্ট হয়ে গেছে🙂
মানুষ হয়েও বিপদে আছি, চারপাশে শুধু ফেরেস্তা আর ফেরেস্তা 🤦👍
💔🌸
একটা সময় এসে আপনার মনে হবে, সবার সাথে এতো ভালো সম্পর্ক রাখার দরকার ছিলো না। সবাই সব কিছু ডিজার্ভ করেনা।
কত ক্ষ'ত শুকিয়ে গেছে পরিচর্যা ছাড়াই, সময় গুলো অতীত হবে আমিও সেরে উঠবো। 🤍🌸
আমার কাছে সেরা মানুষ তারাই, যারা কথা দিয়ে কথা রাখতে জানে।
মানুষ কথা দেয় শুধু মূহর্তকে সুন্দর করার জন্য 🖤
সব বাদ দিয়ে কীভাবে টাকা কামানো যায় সেটা ভাবা উচিত। পকেটে টাকা থাকলে কখনোই মন বেশিক্ষন খারাপ থাকে না। টাকাতে সম্মান বেড়ে যায়, আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়, সম*স্যা'র সমাধান হয়ে যায়, প্রিয় মানুষকে হাতে রাখা যায়, পরিবারের খুশি বেড়ে যায়। টাকা, টাকা; দিনশেষে সবকিছুরই মোড় ঘুড়িয়ে দিতে পারে এই টাকা ই..
টাকা আছে তো জীবন সুন্দর!🖤🫡
বাবা ভাবে বাবারাই সব কষ্ট লুকায়, মা ভাবে মায়েরাই সব কষ্ট লুকিয়ে রাখে কিন্তু জানেন কি?কিছু সন্তান আছে যারা কিন্তু অনেক কষ্ট লুকিয়ে রাখে শুধু মা বাবাকে খুশী রাখার জন্য।
সন্তান কে বোঝার চেষ্টা করুন! 🤍
আমি আসলে ব্যক্তি জীবনে খুব চমৎকার একজন ব্যর্থ মানুষ!
আমার এই জীবনে স্থায়ী হয়েছে এমন কিছুই নেই, পছন্দের জিনিস থেকে শুরু করে, যে কোনো ধরনের সম্পর্ক পর্যন্ত আমার জীবনে স্থায়ী হয়নি!
"দুঃসময়ে ছিলো যারা
তাদের কাঁধে হাত দিও,রক্তের যোগ না থাকলে ও তারাই তোমার আত্মীয়"
- ফুল শুধু দেখতে সৌন্দর্য্য না,এক প্রকারের মানসিক শান্তি!🌸🤍
আজীবন দেখলাম মৃত মানুষকে শেষ গোসল করানোর জন্য লাশ আল মারকাজুলে নিয়ে আসে। আজ দেখলাম ব্যাতিক্রমী ঘটনা। একজন জীবিত মানুষকে গোসল করাতে নিয়ে এসেছে!
'জীবিত লাশটা' এখনো আল মারকাজুলের সামনে আছে। মহিলা ডেঙ্গু আক্রান্ত। বয়স চল্লিশের মত। আইসিউ, লাইফ সাপোর্ট সব পার করে ফেলেছেন। ওনার কোন অর্গান কাজ করছে না। ডাক্তার আশা ছেড়ে দিয়েছে। ডাক্তার বলেছে লাইফ সাপোর্টের মেশিন খুলে ফেললে ১ ঘন্টার মত বাঁচবে আনুমানিক। রোগীর স্বজনরা হাসপাতাল থেকে বাসায় না নিয়ে সরাসরি আল মারকাজুলে নিয়ে এসেছে। উদ্দেশ্য- এখন যেহেতু মারাই যাবে তাই গোসল করিয়ে একেবারে দাফনের ব্যবস্থা করবে। তাই মহিলাকে এম্বুলেন্সে করে মৃত্যুর অপেক্ষায় পরিবারের লোকজন বসে আছে। কখন মারা যাবে আর মারা গেলে গোসল করাবে।
জীবনের শেষ সময়ে (যদিও জানি না ওনার হায়াত আর আছে কিনা) আমি শুধু আমার মাকে দেখেছিলাম। এখন এই মহিলাকে দেখছি। শুধু বুকটা ওঠানামা করছে, শ্বাস কস্টের ধরপড়ানি।
এ ধরনের ঘটনা জীবনে দেখব কল্পনা করিনি, চিন্তাও করিনি এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে 'শান্তির মৃত্যু' দান করুন। শান্তিতে মরাও যে কারো কারো কামনা হতে পারে তা চোখের সামনে দেখলাম।
আপডেট- লোকজন এই ঘটনা দেখে ভীড় করায় ও সমালোচনার মুখে তারা এম্বুলেন্স নিয়ে অন্য জায়গায় চলে গেছে।
আপডেট 6.50 PM -২- এম্বুলেন্সটি বাবর রোডের একটা গলিতে এতক্ষণ ছিল। কিছুক্ষণ আগে মহিলাটি মারা যান। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল মারকাজুলে ওনার শেষ গোসল শেষে ওনাকে নিয়ে যাওয়া হয়। ওনার বাড়ি নোয়াখালী।
লেখক: ফখরুল ইসলাম।
Sharir Mim
Drbtv.live
তোমরা যারা আমার সামনে ভালো মানুষের অভিনয় করো তোমাদের অভিনয় হয় না।😀
ফেসবুক মেমোরি দেখে গত জীবনের ভুল মানুষদের চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়। ভুল মানুষদের ভুল না ভেবে নস্টালজিয়ায় ইমোশনাল হয়ে যাওয়াটাই পাপ। অনুতাপে আক্রান্ত হওয়াটা সুন্দর এবং দূর জীবনের প্রশান্তি।
অন্যকে খুশি রাখাতে
যে ব্য'ক্তি নিজেকে বি'স'র্জ'ন দেয়।
সে ব্য'ক্তি'র দুঃ'খে'র সময়ে
কাউকেই পাশে পায় না।
যদি কখনো শুনেন আমি আর নাই। আমায় মাফ করে দিয়েন আর মন থেকে একটু দোয়া কইরেন ব্যাস!'🖤
যে মানুষ আমায় ছেড়ে যাবার ক্ষমতা রাখে, আমিও তাকে ভুলে যাবার সক্ষমতা রাখি! 🖤
Sorry, বলে কিছু হয় না।
যে কথাটা রূদয়ে এসে আঘাত করে, সে কথাটা আর কখনো মু'ছে যায় না!"❤️🩹
মোনাজাতের এক ফোটা চোখের পানি, ভাগ্য পরিবর্তন করে দিতে পারে সুবহানাল্লাহ 🌼
বিংশ শতাব্দীতে আমেরিকায় সবচে কম বয়সী মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত মানুষটির নাম "জর্জ স্টিনি জুনিয়র"।
মাত্র ১৪ বছর বয়সেই ছেলেটিকে ইলেট্রিক চেয়ারে বসিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।
ট্রায়াল(শুনানির)দিন থেকে শুরু করে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বাচ্ছাটির হাতে ছিলো বাইবেল। প্রতিটা মূহূর্তে ছেলেটা নিজেকে নির্দোষ দাবী করছিলো।
তার বিরুদ্ধে ছিলো ২ জন শেতাঙ্গ মেয়েকে হত্যার অভিযোগ। তাদের মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছিলো স্টিনিদের বাড়ির পাশেই।
ট্রায়াল(শুনানি)হয়েছিলো মাত্র দুই ঘন্টা। শুনানির ১০ মিনিট পরেই রায় শুনিয়ে দেওয়া হয় মৃত্যুদন্ড। স্টিনের বাবা-মাকে হত্যার হুমকি ছাড়াও ছেলের সাথে দেখা করতেও দেওয়া হয়নি। পরবর্তীতে তাদের শহর থেকেই বের করে দেওয়া হয়।
৫৩৮০ ভোল্ট বিদু্যৎ প্রয়োগেরর মাধ্যমে স্টিনের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।
মৃত্যুর ৭০ বছর পর সাউথ ক্যালিফোর্নিয়ার এক জজ প্রমান করলেন স্টিনি ছিলো একেবারেই নিরাপরাধ। কারন দুই মেয়েকে যে ভীমের মাধ্যমে হত্যা করা হয় তার ওজন ১৯কেজিরও বেশী। ১৪ বছরের বাচ্চা স্টিনির কাছে সেই ভীম ওঠানোই ছিলো অসম্ভব, খুন করা তো অনেক দূরের ব্যাপার।
এই ঘটনায় অনুপ্রাণীত হয়ে স্টিফেন হকিং লেখেন দ্যা গ্রীন লাইন। যার বই পড়ে কেদেছিলো হাজারো মানুষ। সংগৃহীত।
শিক্ষনীয় বিষয় হচ্ছে কিছু লোক আপনি নিরাপরাধ জেনেও আপনাকে অপরাধী হিসেবে প্রমান করাতে সর্বোচ্চ নিকৃষ্ট পন্থা অবলম্বন করবে।
কিন্তু সত্য সূর্য্যের আলোর ন্যায় দ্বীপ্ত। একদিন সকল প্রকার মিথ্যার বেড়াজাল ভেঙে সত্য প্রতিষ্ঠিত হবে।
(কালেক্টেড)
মানুষ ঠোকিয়ে জান্নাতের আশা ছেড়ে দিন, সৃষ্টিকর্তা দয়াবান কিন্তু ন্যায়বিচারক😊🖤
... বিস্বাদ স্বর্গ...
তোমাদের স্বর্গের সমস্ত তীব্র নহরে আমার সাঁতার কেটেছি, প্রেম কানায় কানায় ভরে তুলেছে আমার স্নায়ুতন্ত্র । কোনোকিছুর অভাববোধ করিনি কখনো, সমস্ত নহর আমার হৃদয়ে খুলে দিয়েছে তাদের অর্গল, এমনকিছুই নেই যা আমি পাইনি, তবু আমি বীতশ্রদ্ধ এই পৃথিবীর উপর, সব মানুষের উপর, এবার বলো কিভাবে তোমরা আমার হৃদয়ে পৃথিবীর প্রতি প্রেম ফেরাবে!
দেখেছি আমি সব সফল জন্তুদের, যারা সফলতার জন্য সারাদিন শান দেয় তাদের দাঁতে আর নখরে, আর দামী পোশাক আর প্রসাধনে ঢেকে রাখে তাদের পশুর মতো নির্মম হৃদয়, আমি এদের হৃদয়ের ভেতর ঢুকে দেখে এসেছি সব এবং আমি জানি তারা কত নিঃস্ব।
মানুষ যা যা পেতে পারেনা, এমনকি আমি পেয়েছি তা সব, আর জানি কত নিঃস্ব আমি, কেননা এইসব পাওয়া কিছুটা স্বস্তি দিয়েছিলো আমাকে, আর জানি স্বস্তি কি দরকার খোঁয়াড়ে বন্দী পশুদের। পশু তার হৃদয়ের ভেতর ঢোকে তারপর যখন দেখে সে পরিপূর্ণ তখন কি বিস্বাদে সে এগিয়ে যায় মৃত্যুর দিকে, হ্যা আমি সেই পরিতৃপ্ত পশু, যাকে মৃত্যুও দিয়ে দিয়েছিলো তার সব, তারপর নিঃস্ব হয়ে সে অন্য পশুদের কাছে ভিক্ষা চাচ্ছিলো তার হারানো জীবনীশক্তি ।
বলো তোমরা আর কি কি পেলে ভাববে পাওয়ার আর কিছুই নেই, যেমন আমি ভাবছি, তোমরা তো ব্যর্থ পশু, সারাদিন হাড় না পাওয়ার জন্য কাঁদতে থাকো, আর সুখ তিক্ত লাগে বলে দুঃখকে বলো জীবনের পাথেয়।
তোমাদের ঊজ্জ্বল সব মানুষকে দেখেছি আমি আর ভেবেছি, কি অন্ধকার এই মাংসের দলাগুলো, যারা নিজেদের কাছে এতই অন্ধকার যে বারবার অন্যদের কাছে ঊজ্জ্বল হতে চায়। হায় হতভাগ্য ঊজ্জ্বল মানুষের দল, তোমাদের চেয়ে করুণ মানুষ আর কারা হতে পারে! আর সেইসব ঊজ্জ্বল ভূত দেখা ছিচকাঁদুনে ব্যর্থ মানুষেরা, তোমরা এমন নির্লজ্জ আর বেহায়া কেনো, নিজের ভেতরে না তাকিয়ে অন্যের দিকে তাকিয়ে যারা পড়ে আছো গর্তে। আমি এইসব সফল আর ব্যর্থ মানুষ সব দেখেছি, আর দেখেছি কি হতচ্ছাড়া বেহায়া মানুষ তারা, নিজের ধড় থেকে মাথা কেটে অন্যের ধড়ে লাগিয়ে যারা নিজেকে দেখার চেষ্টা করে।
মৃত মানুষদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ যে কবরস্থান, যাকে মানুষ বলে দেশ, তেমনই এক সুজলা, সুফলা বিষ শ্যামলা দেশের মাটির সমস্ত রস আমার দেহে প্রবাহিত, এর মাটির নিচের সমস্ত মদে আমি মাতাল থেকেছি আজীবন, এবং ঘোর কেটে যেতেই দেখেছি কি ভয়ংকর নরক এই দেশ, শুধু মরে মাটিতে পড়ে গেলেই কেবল টের পাওয়া যায় মাটির সান্নিধ্য।
কোনো প্রেমে আমি ব্যর্থ হইনি কখনো, সব প্রেমিকারা আমাকে ঢেলে দিয়েছে অঢেল প্রেমের মদ, আমি সূর্যের সাথে মাতাল হয়েছি, আর ঘুমিয়েছি চাঁদের সাথে, নারীরা তাদের দেহের সমস্ত সুধা ঢেলে দিয়েছে আমার চোখে, আর আমি ঘুমিয়ে পড়েছি তার আবেশে, এবং জেগে উঠে দেখেছি প্রেমের চেয়ে জঘন্য কারাগার আর কি হতে পারে! বন্দী বলেই কি মানুষ একে অপরকে এত ভালোবাসাতে চায় , অথচ পাহাড়ের চূড়ায় ওঠার প্রথম উপায় হলো, কাঁধের ব্যাগের সব অপ্রয়োজনীয় জিনিস ফেলে দেওয়া । অথচ এই প্রেমকে সাথে নিতে গিয়ে সবাই পড়ে থেকেছি পাহাড়ের গ্লানিকর পাদদেশে।
আহ মানুষ, জয় পরাজয়ের অনন্ত শেকলে বন্দী মানুষ, যারা সব প্রতিযোগিতায় জয়ের পুরষ্কার হিসেবে পায় তাদের মৃত্যু। আমি সবকিছু জিতেছি আর জিতে জেনেছি কি জঘন্য এই জয়ের আনন্দ, কি বিস্বাদ তার পু্রষ্কার, জীবনে কিছু পেলাম না বলে অপেক্ষায় থাকি মৃত্যুর পুরষ্কারের, হায় হতচ্ছাড়ার দল, তোমরা মরবে আবার তোমাদের পুরষ্কারের নিচে চাপা পড়ে! এবং তোমরা তখন এতই মৃত যে তা বোঝার মতো কোনো ক্ষমতা নেই তোমাদের।
সফলতার সব রাজধানী দেখেছি আমি, কি করুণ ধোঁয়ায় ঢাকা সেই চিড়িয়াখানা যেখানে নাগরিকেরা ভাবে, বাঘ বন্দী খাঁচায় আর বাঘ ভাবে নাগরিকেরা বন্দী আরও বড় কোনো খাঁচায়, বাঘ দেখার তবু দর্শনার্থী আছে, কিন্তু নাগরিকদের দেখার কেউ নেই তারা নিজেরা ছাড়া। আমি সেইসব বড় বড় শহরের সব উঁচু উঁচু দালান দেখেছি কি নির্লজ্জ, ভেতরে রিক্ত বলে দেয়ালে কত বর্ণিল রঙ! রঙহীন প্রজাপতির মতো কি করুণ তাদের শিশুরা, ডানা হারিয়ে নর্দমায় খুঁজছে রঙ আর তার ভেতর পড়ে গিয়ে হারিয়ে যাচ্ছে ম্যানহোল দিয়ে বিষাক্ত নদীর অতলে।
এবার আমাকে বলো না আমি গর্বিত, তোমাদের পৃথিবীতে এমন কিছু নেই যা আমাকে গর্বিত করতে পারে, এমনকিছু নেই যা আমাকে আর আনন্দ দিতে পারে, এমন কোনো নারীর চোখ নেই যারা পলকের ভেতর আমি নিজেকে আড়াল করতে পারি, আমার চেয়ে কেউ আর শক্তিশালী নেই যে পৃথিবীকে এত ঘৃণা করতে পারে।
আহ সন্তের দল, তোমাদের চেয়ে বড় শয়তান আর কে আছে, তোমাদের কাছে গিয়ে আমি ভুলে গেছি পবিত্র বলে আর কিছু থাকতে পারে। আহ হতচ্ছাড়া রাজনীতিবিদের দল, তোমাদের চেয়ে ভয়ংকর মাংসখেকো, রক্তখেকো আর কে হতে পারে, তোমাদের সাথে মিশে বুঝেছি, পৃথিবী আর যোগ্য নয় বসবাসের। আহ কবি শিল্পীর দল, তোমাদের চেয়ে নির্জীব বস্তু আর কি হতে পারে, এতটাই প্রাণহীন তোমরা যে, সৃষ্টি করে হয়ে উঠতে চাও উন্নত প্রাণী, আর এই আকাঙ্ক্ষাই কারণ হয় তোমাদের নির্লজ্জ করুণ মৃত্যুর। হ্যা আমার এদের সবার সাথেই দেখা হয়েছে, আর তারা সমীহ করেছে আমাকে, কিন্তু আমি এই তিন প্রজাতি থেকে দূরে থাকতে চাই, নিজের ভেতর বিষের নহরের স্রোত ভুলে থাকতে।
ইতিহাস আমার শরীরের ঢেলে দিয়েছে তার মোম, আমি জড়ো হয়ে আবার জ্বলে উঠেছি, তারপর নিভে গেছি নিজের ফুঁৎকারে। আহ মানুষের কালো কালো ইতিহাস, কি রক্তের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে সেই মোমবাতি, যেনো রক্ত দিয়ে বানানো তার মোম, আর যে আগুন জ্বলে ওঠে তার সলতেতে, সে আগুন যেনো অনাগত শিশুর মৃতদেহে জ্বলে ওঠা শিখা।
আমি সব দেখেছি, মানুষের যা ভালো হতে পারে, মানুষের খারাপের শীর্ষে বসে তা দেখেছি, আর জেনেছি মানুষের আর কোনো আশা নেই। আমি পেয়েছি সব, ক্ষুধা বলে কিছু নেই আর আমার, অতৃপ্তি বলে কিছুই নেই আমার, তবু আমি পৃথিবীর প্রতি বীতশ্রদ্ধ । এবার তোমরা ভাবতে পারো এই বিস্বাদ স্বর্গ ছেড়ে আমি চলে যাচ্ছি, কিন্তু না, আমি তোমাদের পৃথিবীর উপর এতই বীতশ্রদ্ধ যে তাকে বিদায় বলতেও রাজী নই আর কাউকে বলতে রাজী নই “আমাকে ফেরাও এই মৃত্যুকূপ থেকে”
Probar Ripon boss
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Website
Address
Rangpur, 5470
This page only for update news. you can get here everyday nation and international update news. I will try to my best
Rangpur, Khulna
Rangpur
Photography is a way of feeling, of touching, of loving. What you have caught on film is captured forever… It remembers little things, long after you have forgotten everything.
Haragach
Rangpur, 5441
Marketing graduate with highest exam results in class and a passion for embarking on a long and succ