Anha garden & nursary
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Anha garden & nursary, Public Figure, Uttar talbag savar, Sabhar.
বারোমাসি সবজি তালিকা | কোন মাসে কোন সবজি ও ফল চাষ করবেন
+ Follow
বারোমাসি সবজি তালিকা – ছয় ঋতুর দেশ হিসাবে পরিচিত আমাদের এই দেশ। ঋতু বৈচিত্রের কারনে এ দেশের মাটিতে ফলে নানা রকম ফল ও সবজি। আর আমাদের দেশের কৃষির মৌসুম তিনটি- খরিফ-১, খরিফ-২ ও রবি। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে যদিও কৃষি মৌসুমকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে, কিন্তু ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া, জলবায়ু এবং আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে প্রতি মাসের প্রতিটি দিনই কিছু না কিছু কৃষি কাজ করতে হয়।
বৈশাখ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?
বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল-মধ্য মে):
লালশাক, গিমাকলমি, ডাটা, পাতাপেঁয়াজ, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স বীজ বপনের উত্তম সময়।
সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চারা রোপণ করা যায়।
মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা, চিচিংগা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন করতে হবে।
কুমড়া জাতীয় সবজির পোকা মাকড় দমনের ব্যবস্থা ও সেচ প্রদান করতে হবে।
খরিফ-১ মৌসুমের সবজির বীজবপন, চারা রোপণ করতে হবে, ডাটা, পুঁইশাক, লালশাক, বরবটি ফসল সংগ্রহ করতে হবে।
খরিফ-২ সবজির বেড ও চারা তৈরি করতে হবে। কচি শজিনা, তরমুজ, বাঙ্গি সংগ্রহ করতে হবে।
ফল চাষের স্থান নির্বাচন, উন্নতজাতের ফলের চারা বা কলম সংগ্রহ, পুরনো ফলগাছে সুষম সার প্রয়োগ ও ফলন্ত গাছে সেচ প্রদান করতে হবে।
জ্যৈষ্ঠ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?
জ্যৈষ্ঠ (মধ্য মে-মধ্য জুন):
আগে বীজতলায় বপনকৃত খরিফ-২ এর সবজির চারা রোপণ, সেচ ও সার প্রয়োগ ও পরিচর্যা করতে হবে।
শজিনা সংগ্রহ করতে হবে এবং গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চারা রোপণ ও পরিচর্যা করতে হবে।
ঝিঙা, চিচিংগা, ধুন্দুল, পটল, কাকরোল সংগ্রহ ও পোকামাকড় দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
নাবীকুমড়া জাতীয় ফসলের মাচা তৈরি, সেচ ও সার প্রয়োগ করতে হবে।
ফলের চারা রোপণের গর্ত প্রস্তুত ও বয়স্ক ফল গাছে সুষম সার প্রয়োগ, ফলন্ত গাছের ফল সংগ্রহ এবং বাজারজাতকরণের ব্যবস্থা করতে হবে।
আষাঢ় মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?
আষাঢ় (মধ্য জুন-মধ্য জুলাই):
গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টমেটো, কঁাচা মরিচের পরিচর্যা, শিমের বীজবপন, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড়, রোগবালাই দমন করতে হবে।
আগে লাগানো বেগুন, টমেটো ও ঢেঁড়সের বাগান থেকে ফসল সংগ্রহ করতে হবে।
খরিফ-২ সবজির চারা রোপণ ও পরিচর্যা, সেচ, সার প্রয়োগ করতে হবে।
ফলসহ ওষুধি গাছের চারা বা কলম রোপণ, খুঁটি দিয়ে চারা বেঁধে দেয়া,
Alovera
প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন ভেষজ উদ্ভিদ অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর গুনের কোনো সীমা পরিসীমা নেই।
দাম খুব কম প্রতি পিছ মাএ ৩০/
আলো ছায়া খেলা করে এরকম একটি জায়গা বা বারান্দায় খূব সহজে এটি বেড়ে ওঠে ।
অধিক পরিচচা' প্রয়োজন পরে না ।
#কোন সমস্যায় কী ভাবে ব্যবহার করবেন অ্যালোভেরা?
যারা ডায়াবেটিসের সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত অ্যালোভেরা রস খেলে রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে আনতে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন ।
রাস্তাঘাটে কিংবা বাজারে খুবই সহজলভ্য এটি। রস হিসেবে খাওয়া যায় আবার ত্বকের প্রদাহে প্রতিষেধক হিসেবেও লাগানো যায়। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, জিংক, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, ফলিক অ্যাসিড, অ্যামিনো অ্যাসিড ও ভিটামিন-এ, বি৬ ও বি২ ইত্যাদি, যা স্বাস্থ্যরক্ষার বিভিন্ন কাজে লাগে।
হজম প্রক্রিয়া-
হজম শক্তি বৃদ্ধিতে অ্যালোভেরার তুলনা হয় না। এর অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান পাকস্থলী ঠাণ্ডা রাখে এবং গ্যাসের সমস্যা দূর করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস জল বা গুড়ের শরবতের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
ডায়াবেটিস-
যারা ডায়াবেটিসের সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত অ্যালোভেরা রস খেলে রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে আনতে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।
আরও পড়ুন, বয়স বাড়ছে? মেদমুক্ত থাকবেন কী ভাবে, জেনে নিন
চুলের যত্নে-
চুলের শুষ্ক ভাব এবং ত্বকে চুলকানি দূর করার জন্য অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারবেন। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান চুল পড়া ও খুশকির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে। তাই অ্যালোভেরা রসের সঙ্গে আমলকীর রস মিশিয়ে চুলে লাগালে এতে চুলের উজ্জ্বলতাও বেড়ে যাবে।
ত্বকের যত্নে-
বহু বছর ধরে ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ত্বকে র্যাশ, চুলকানি, রোদে পড়া দাগ দূর করতে অ্যালোভেরার তুলনা হয় না। যেকোনো উপটান বা প্যাক অথবা সরাসরি এই জেল লাগালে ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ থাকে এবং বয়সের ছাপ মুছে যায়।
আরও পড়ুন, আপনার হেয়ার স্টাইলের জন্যই চুল পড়ছে না তো?
ওজন কমাতে-
ওজন কমাতে অ্যালোভেরার জুস অনেক বেশ কার্যকরী। অ্যালোভেরা জুসের অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান শরীরের জমে থাকা মেদ দূর করে এবং কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ওজন কমাতে সাহায্য করে।
হার্ট ও দাঁতের যত্নে-
অ্যালোভেরার জুস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে রাখ
জবা ফুল
কুয়াশাজড়ানো প্রকৃতিতে মোহনীয় সৌন্দর্যের অপুর্ব নৈসর্গিক দৃশ্য ভোরের জবা। মুক্তোর মত শিশিরবিন্দু জমে থাকা ফুলের গায়ে সূর্যের আলো পড়ার পর এর সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি পায়।
আমাদের দেশে এই ফুল রক্তজবা, জবা বা রক্ত কুশূম নামেই বেশি পরিচিত। এই ফুল গোলাপী, সাদা, লাল, হলুদ-নানা বর্ণের হয়। সাধারণত শোভাবর্ধক হিসাবে বাড়ির উঠানে বা ছাদে এই ফুলগাছ লাগানো হয়ে থাকে। মালভেসি গোত্রের অন্তর্গত চিরসবুজ পুষ্পধারী গুল্ম এই জবা।
সৌন্দর্যের পাশাপাশি এর গুণাগুণও কিন্তু অনেক।
অনেকেই অতিরিক্ত প্রস্রাবের সমস্যা ভোগেন। তারা এক চামচ জবা গাছের ছাল থেতো করা রস পানিতে মিশিয়ে পাঁচ-সাত দিন খেলে উপশম হয়।
যাদের চুল পড়ে যাচ্ছে তারা এই জবা ফুল দিয়ে হেয়ারপ্যাক বনিয়ে ব্যবহার করলে ভাল ফলাফল পাবেন। এছাড়াও চুল প্রাকৃতিকভাবে কালো করবে অকালে চুল পাকা বন্ধ করবে।
শীতে ত্বকের রুক্ষতা দুর করে উজ্জল ও সতেজ করতে জবা ফুল টনিক হিসেবে কাজ করে।
পুদিনা
পুদিনা পাতার ঔষধি গুনাগুন
পুদিনা পাতার রেসিপি, পুদিনা পাতার ব্যবহার, রান্নায় পুদিনা পাতার ব্যবহার, পুদিনা পাতার উপকারিতা কি, পুদিনা পাতার চাষ, পুদিনা পাতার শরবত রেসিপি, পুদিনা পাতার তেল, পুদিনা পাতা খেলে কি হয়,
What are the benefits of Spearmint in Bengali
পরিচিতিঃ
১) রোদে পোড়া ত্বকের জ্বালা কমাতে পুদিনা পাতার রস ও অ্যালোভেরার রস এক সাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন সানবার্নের জ্বালা গায়েব।
২) আশ্চর্যজনক হলেও পুদিনা পাতার গুণ খুব সত্যি। বহু বিজ্ঞানীদের দাবি, পুদিনা পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে। পুদিনা পাতার পেরিলেল অ্যালকোহল যা ফাইটো নিউট্রিয়েন্টসের একটি উপাদান দেহে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে।
৩) ব্রণ দূর করতে ও ত্বকের তেলতেলে ভাব কমাতে তাজা পুদিনা পাতা বেটে ত্বকে লাগান। দশ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ব্রণের দাগ দূর করতে প্রতিদিন রাতে পুদিনা পাতার রস লাগান। সম্ভব হলে সারারাত রাখুন। যদি সম্ভব না হয়, তাহলে কমপক্ষে ২/৩ ঘণ্টা রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। মাসখানেক এইভাবে লাগালে ব্রণের দাগ উধাও হয়ে যাবে।
৪) চুলে উকুন হলে পুদিনার শেকড়ের রস লাগাতে পারেন। উকুনের মোক্ষম ওষুধ হল পুদিনার পাতা বা শেকড়ের রস। গোটা মাথায় চুলের গোড়ায় এই রস ভাল করে লাগান। এরপর একটি পাতলা কাপড় মাথায় পেঁচিয়ে রাখুন। এক ঘণ্টা পর চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দু বার এটা করুন। এক মাসের মধ্য চুল হবে উকুনমুক্ত।
৫) সর্দি হলে নাক বুজে যাওয়া, শ্বাস-প্রশ্বাসের মতো মারাত্মক কষ্ট পান অনেকেই। সেই সময় যদি পুদিনা পাতার রস খান, তাহলে এই কষ্ট থেকে রেহাই পাবেন নিমেষে। যাঁরা অ্যাজমা এবং কাশির সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের তাৎক্ষণিক উপশমে পুদিনা পাতা বেশ কার্যকরী। খুব বেশি নিঃশ্বাসের এবং কাশির সমস্যায় পড়লে পুদিনা পাতা গরম জলে ফুটিয়ে সেই জলেরর ভাপ নিতে পারেন। ভাপ নিতে অসুবিধা হলে গার্গল করার অভ্যাস তৈরি করুন।
৬) গোলাপ, পুদিনা, আমলা, বাঁধাকপি ও শশার নির্যাস একসঙ্গে মিশিয়ে টোনার তৈরি করে মুখে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে। মসৃণও হয়।
৭) পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা পেটের যে কোনও সমস্যার সমাধান করতে পারে খুব দ্রুত। যাঁরা হজমের সমস্যা এবং পেটের ব্যথা কিংবা পেটের নানান সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাঁরা খাবার কাওয়ার
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দ্বারা সমৃদ্ধ বর্তমান পৃথিবীতে আবিস্কার হচ্ছে নতুন নতুন তথ্য এবং এসব তথ্যের বিকাশ ও প্রয়োগ নিয়ে চলছে নানা গবেষণা। এ সব গবেষণার সূত্র ধরে প্রস্তুত হচ্ছে বিভিন্ন প্রকারের নিত্য ব্যবহার্য্য দ্রব্য, যা আমাদের জীবনধারণের মান ও মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে চলেছে। দেহকে বাঁচিয়ে রাখা এবং সে সঙ্গে উন্নত মানের জীবন ভোগ করার লক্ষ্যে আমাদের দৃষ্টি এখন আধুনিক দ্রব্যসামগ্রীর উপর নিবন্ধ। তাই যে প্রকৃতি আমাদের জীবনধারণের প্রকৃত ইন্ধন যোগাচ্ছে, মানবদেহের উপর এর প্রভাবকে আমরা নানাভাবে উপেক্ষা করে চলেছি। প্রকৃতির অমূল্য সম্পদ বৃক্ষ এবং পরিবেশের উপর বৃক্ষের প্রভাব নিয়ে তাইতো চালানো হচ্ছে নানা প্রকার সচেতনতামূলক অভিযান। পরিবেশ বিজ্ঞানকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে স্কুল-কলেজের পাঠ্য তালিকায়। গাছপালার ব্যবহার ও উপকারিতা নিয়ে পরিকল্পিত চিন্তা-চর্চার ফাঁকে যে বিষয়টি অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্ব পাচ্ছে তা নিয়ে এ আলোচনাটির অবতারণা।
অনেক সময় আমরা বিভিন্ন প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়ার জন্য সুন্দর কিছু দৃশ্যপট খুঁজে বের হই। অনেকেই দৃশ্যের ছোঁয়ায় শহর থেকে গ্রামে এসে সেই প্রাকৃতিক দৃশ্যের সাথে মিশে বা প্রকৃতিক দৃশ্যের সাথে মিলিয়ে নিজেকে উদাসীন করে দিতে চায়। সেই প্রকৃতির সাথে মিশে গাছপালা সাথে মিশে যেতে অনেকেরই ভালো লাগে তাই আমরা অনেক সময় গাছপালার সাথে মিশে যেয়ে সুন্দর প্রকৃতির সাথে আমাদের কিছু দৃশ্যপট সাদৃশ্য করে রাখার জন্য ক্যামেরাবন্দি করে রাখি। আমাদের সেই দৃশ্যপটে সময়টুকু ক্যামেরাবন্দি করে রাখার জন্য অবশ্যই আমাদের গাছ নিয়ে কিছু ক্যাপশন এবং প্রকৃতি নিয়ে কিছু ক্যাপশন প্রয়োজন হয়। তাদের কথা চিন্তা করে আমরা আমাদের এই প্রতিবেদনটিতে তুলে ধরলাম গাছ নিয়ে কিছু ক্যাপশন। যেগুলো আপনি শেয়ার করতে পারেন আপনার প্রিয় মানুষদের সাথে।
আপনি যদি শক্তি এবং ধৈর্য থাকে তবে গাছের জগতে স্বাগতম ।
— হাল বোরল্যান্ড
Tree
গাছ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধির সাথে সাথে মানুষের অক্সিজেন প্রদান করেন এবং মানুষকে বেছে রাখতে সহযোগিতা করে। তাই গাছের ভূমিকা আমাদের জীবনে বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। মানব জীবনের জন্য গাছ একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস এবং গাছ মানব জীবনে বিভিন্ন ধরনের উপকারে আসে। গাছ নিয়ে উক্তি। গাছ নিয়ে কবিতা। গাছ নিয়ে স্ট্যাটাস এ ধরনের যারা বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করার জন্য তথ্য প্রকাশ করেছেন ইতিপূর্বেই তারা আমাদের এই প্রতিবেদনটি থেকে গাছ নিয়ে যাবতীয় তথ্যগুলো সুন্দরভাবে সংগ্রহ করতে পারবেন। গাছের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম যুগ যুগ অনেক মনীষী তাদের কথায় সেই বিষয়কে বুঝাতে চেয়েছেন। সাধারণ অর্থে বলতে গেলে গাছ ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারবেনা। তাই আমরা গাছ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস উক্তিগুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।গাছ মানুষদের দৈনিক ব্যবহারের জিনিসপত্র তৈরি করার কাজে ব্যবহার হয় এবং এছাড়াও বিশেষভাবে গাছ আমাদের অক্সিজেন প্রদান করে এবং মানুষকে বেছে রাখার সাহায্য করে। তাই আমরা আপনাদের সামনে গাছের গুরুত্ব বলে বোঝাতে পারবো না এবং গাছের গুরুত্ব বলে শেষ করতে পারবো না। তবে আমাদের পরিবেশ রক্ষার জন্য গাছ লাগানো বিশেষ প্রয়োজন বৃক্ষরোপণ আমাদের বিশেষ প্রয়োজন কারণ বৃক্ষরোপণ ছাড়া কখনোই আমরা সুন্দর পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারবো না। বৃক্ষরোপণ করার জন্য বিভিন্ন মনীষী এবং সরকার বিভিন্নভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং মানুষকে বোঝাচ্ছেন গাছ রোপন করতে। তাই আমরা আপনাদের সামনে সুন্দরভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম গাছ সম্পর্কে কিছু স্ট্যাটাস এবং কবিতাগুলো যেগুলো শেয়ারের মাধ্যমে আপনি গাছ লাগাতে উদ্বুদ্ধ করতে পারবেন আপনার এলাকার সকলকে।গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান এই সংজ্ঞাটি সামনে রেখে অবশ্যই আপনারা নিজের পরিবেশ রক্ষার জন্য গাছ লাগাবেন বাড়ির আশেপাশে। আপনার বাসা বাড়ির আশেপাশে যদি সুন্দর পরিবেশে আপনি গাছ লাগান এবং গাছের পরিচর্যা করেন তাহলে যেমনি গাছও ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে আর্থিকভাবে লাভবান হবেন এবং আপনাকে সুন্দর একটি পরিবেশ তৈরি করে দিবে এই গাছ। এছাড়াও আপনার শ্বাসকষ্টের জন্য গাছ অক্সিজেন প্রদান করবে এবং সেই অক্সিজেন গ্রহণ করে আপনি সুন্দর ভাবে বাঁচতে পারবেন। তাই বিভিন্নভাবে অনেকেই গাছ নিয়ে উক্তিগুলো সংগ্রহ করার চেষ্টা করেন বিভিন্ন প্লাটফর্মে তাই আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম গাছ নিয়ে উক্তিগুলো।
“আশা হল সেই গাছ যা
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Sabhar