Palas sad
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Palas sad, Gaming Video Creator, Munshipara Nearby to Satkhira Sadar Upzila, Satkhira.
Best Outsourcing virtual Training Center in satkhira, Bangladesh for Freelancers who want to build better career and learn on demand skills by following a customized learn and earn path for their respective courses in online trainee student support's are always accessible and provide exceptional career guidance Free Class Topic
Love Meta
Easty to earn Make Money online
🍅👨❤️💋এই ফরমটা পুরন করে
আমাদের সাথে এই ইমেল এ - [email protected]
যোগাযোগ করতে পার-🍅👨❤️💋👨🍎
🍅👨❤️💋এই ফরমটা পুরন করে
আমাদের সাথে এই নাম্বারে 01783244463 ও [email protected] এই ইমেল
যোগাযোগ করতে পার-🍅👨❤️💋👨🍎
👨❤️💋👨🍒🍎 কারা ইন্টারনেটের কাজ
শিখে মাসে ২০ হাজার থেকে
৪০ হাজার টাকা টাকা ইনকাম করতে চাও 👨❤️💋👨🍒🍎
🍅🍎👨❤️💋👨🍒🍎 যারা ইন্টারনেটের কাজ
শিখে মাসে ২০ হাজার থেকে
৪০ হাজার টাকা টাকা ইনকাম করতে চাও
তারা এই ফরমটা পুরন করে
আমাদের সাথে এই নাম্বারে ০১৭৬৩২৪৪৪৬৩ ও [email protected] এই ইমেল
যোগাযোগ করতে পার-🍅👨❤️💋👨🍎🍒
https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSd04q3wJEybVMByFZU79ve0ypxT9pbHm8eGXf0uMJtkC2s9zQ/viewform?fbclid=IwAR3aPWfTz7WYc9nuL7hyCkF18-Lkg5eKdG5TNgjxbHihwyayDKiSi3VoX3U
Google Forms - create and analyze surveys, for free. Create a new survey on your own or with others at the same time. Choose from a variety of survey types and analyze results in Google Forms. Free from Google.
🍅🍎👨❤️💋👨🍒🍎 নেটের কাজ শিখে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পার-🍅👨❤️💋👨🍎🍒
একটা প্রজেক্টের ইনকাম একজন ফ্রিলান্সারের:
=================================
শুধু একটা প্রজেক্টের ইনকাম একজন ফ্রিলান্সারের দেখেন ৫৬,২০৮ ডলার গুনিতক *৮৩.০০ টাকা=৪৬,৬৫,২৬৪/- একজন ফ্রিলান্সারের একসাথে একাধিক প্রজেক্ট ও একাধিক মার্কেটপ্লেসে কাজ চলে তাহলে ভাবুন ইনকাম কি পরিমান করা যায়-
আরেকজন ফ্রিলান্সারের একটা প্রজেক্টের ইনকাম দেখেন ১,১৪,০০৬ ডলার গুনিতক *৮৩.০০ টাকা=৯৪,৬২,৪৯৮/- একজন ফ্রিলান্সারের একসাথে একাধিক প্রজেক্ট ও একাধিক মার্কেটপ্লেসে কাজ চলে তাহলে ভাবুন ইনকাম কি পরিমান করা যায়-
ডলার রেট টা একটু ভেরিয়েশন হয়ে থাকে।
এখানে শুধু একটা ধারনা দিলাম আসলে ইনকাম করা যায় কি না আবার ইনকাম করা গেলেও তার পরিমান কেমন হতে পারে।
আমি শুধু বলছি আপনারা কেন বসে থাকবেন? আপনারা কাজ শিখুন, পাশাপশি ইনকাম করা শুরু করুন।
সবকিছুর বিস্তারিত থাকবে আমাদের ফেসবুক FACEBOOK PRIVATE GROUP এ ।
ফ্রিলান্সিং করে কেমন ইনকাম করা যায় এখানে আপনি হিসাব করেন--80Kহলো গুনিতক ১০০০=৮০০০০ডলার*৮৩.০০ টাকা=৬৬,৪০০০০/- অনুরুপ ভাবে 40K হলো গুনিতক ১০০০=৪০০০০ডলার*৮৩.০০=?
অনলাইনে ইনকাম :-
==============
আমি প্রথমে বলে নিচ্ছি যে, আমি যে ইনকাম প্রুফ এবং কাজ সম্পর্কে বলবো যা কেউ কখনও ইতো পুর্বে বলেছে বা দেখায়েছে কিনা তা আমার জানা নেই। তবে এটা বলতে পারি আপনি আমাদের সাথে থাকলে আমাদের যে কোন কোর্স্ করলে আপনি দারুন কিছু শিখতে পারবেন এবং দারুন কিছু পেতে যাচ্ছেন। অপেক্ষা করুন- ভাল কিছু আসতে যাচ্ছে-
আমাদের কাছে এমনও কিছু তথ্য আছে, কোন শহরের কোন ফ্রিলান্সাররা কেমন ইনকাম করছে কি কাজ তারা করছে ইত্যাদি ,তবে আমরা সবকিছু আমাদের পাবলিক GROUP -এ বা পেজে শেয়ার করবো না, কারন এটা অত্যন্ত সিক্রেট ও কিছু প্রাইভেসী বিষয় ।
আমি বলবো অনলাইনে হাজারও রকম কাজ আছে আবার কাজের চহিদাও অনেক আছে- সে সম্পর্কে কিছু কাজের ডিমান্ডের স্কীনশট শেয়ার করবো। কিন্তু আমরা সব কাজ সম্পর্কে বলবো না কারন সেগুলো সম্পর্কে আমাদের গভীর নলেজ নেই । আপনারা যেগুলো ভাল বোঝেন বা পারেন সেগুলো আপনারা করবেন। এখানে আমরা শুধু সেগুলো সম্পর্কে বলবো যা আমরা পারি।
ফ্রিলান্সিং এর একটা কঠিন সূত্র:
========================
নিত্য নতুন তথ্য জানা ও শেখার চেষ্টা ও আগ্রহ + ডিটারমাইন্ড + অধ্যবসায়ী + এবং সাকসেস না হওয়া পর্যন্ত হাল ছাড়া যাবে না+ বায়ারদের নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে করতে হবে এবং,যত দ্রুত সম্ভব কোয়ালিটিফুল প্রজেক্ট সাপ্লাই দিতে হবে, কিন্তু ডেড লাইনের আগে= তাহলে সাফল্য আসতেই থাকবে, আসতেই থাকবে, কেউ তোমাকে রুখতে পারবেনা।
যে কোন চাকুরি পাওয়ার জন্য আমরা লক্ষ্ লক্ষ্ টাকা ঘুষ দিতে পারি, চাকুরি না হলেও তাও ফেরত পেতেও পারি আবার না ও পারি । না পাওয়ার সম্ভাবনাটাই বেশি। সেখানে ফ্রিলান্সিং এর জন্য ১৫-২০ হাজার টাকা আমরা খরচ করতে পারি না। এটাই আমাদের দুভাগ্য, উন্নত দেশে এই কাজ শেখার জন্য তারা লক্ষ লক্ষ ডলার খরচ করে কারন তারা জানে এটা শিখতে পারলে ভবিষ্যতে তারা লক্ষ লক্ষ বিলিয়ন ডলার ইনকাম করবে। আমাদের দেশেও যারা এখন বড় বড় মাপের ফ্রিলান্সার ও আইটি বিশেষজ্ঞ তারাও কিন্তু বিভিন্ন কোর্স করার জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে। আসলে আমাদের সমস্যাটা কোথায় জানেন, যখন আমাদের কিছু টাকা খরচ করে কিছু শেখা উচিত, তখন আমরা সেটা করিনা বা আমাদের গার্ডিয়ানরাও যেন এ ব্যাপারে একেবারে উদাসীন। আমাদেরকে এই সব জায়গা থেকে একটু বের হয়ে আসতে হবে এবং আমাদের আরও একটু উদার হতে হবে।
ছোট বেলায় আমাদের গার্ডিয়ানরা ছেলে-মেয়েকে অংক, ইংরেজি ও অন্যান্য বিষয় পড়া লেখা করার জন্য প্রাইভেট মাষ্টার বা কোচিং সেন্টারকে প্রতিমাসে একটা এমাউন্ট খরচ করে থাকে অথচ লেখাপড়া শেষে ছেলে-মেয়েকে ফ্রিলান্সার বা আইটি বিশেষজ্ঞ বানাবে তাতে কিছু টাকা খরচ না করলে হবে?
আসলে একটা সত্যি কথা হলো এই কাজে প্রচুর পরিমানে ইনকাম করে অনেকে, এবং অনেক ইনকাম করার সুযোগ আছে। এটা সাধারন কোন ছক বা গতানুগতিক কোন গাইড লাইন নেই যে আপনি রাতারাতি শিখে রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যাবেন। এর জন্য দরকার পরিশ্রম ও ধৈয্য, এই ইনকামের জন্য আপনার মাসের পর মাস বছরের পর বছর একটানা পরিশ্রম করে যেতে হবে, দেখবেন ২-৩ বছর পরে আপনার একমাসের ইনকাম কত হয়?
এই কাজ আপনি নিজে করতে পারেন, এই কাজের মাধ্যমে আপনি ব্যবসা করতে পারেন এই কাজের মাধ্যমে আপনি অন্যকেও আপনার ফার্মে চাকুরি দিতে পারেন। এই কাজ কেউ কাউকে সহজে শিখাতে চায়না, কারণ এটা শিখতে তার অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। অনেক ত্যাগ ও স্টাগাল, করতে হয়েছে. কত বিনিদ্র রজনী অতিবাহিত করতে হয়েছে কোন কোন কাজের সমাধান বের করতে রাতের পর রাত চলে গেছে।
যারা অনলাইনে ফ্রিলান্সিং এর কাজ শিখতে আগ্রহী তারা এই ফরমটি পুরন করে দ্রুত পাঠালে আমরা পরবর্তী ধাপ শুরু করবো।
https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSd04q3wJEybVMByFZU79ve0ypxT9pbHm8eGXf0uMJtkC2s9zQ/viewform?usp=sf_link
ঘরে বসে অনলাইনের ১০০% ইনকামের নিশ্চয়তা Best Outsourcing virtual Training Center in satkhira, Bangladesh for Freelancers who want to build better career and learn on demand skills by following a customized learn and earn path for their respective courses in online trainee student support's are always accessible and provide exceptional c...
Freelancing Income Proof:
====================
ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমে যে টাকা উপার্জন করা যায় তার প্রমাণ স্বরুপ একটা স্কীন শট দিলাম এবং এর পরিমান কেমন হতে পারে তার ছোট একটা উদাহরন :
ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমে যে টাকা উপার্জন করা যায় এ সম্পর্কে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের তথ্য উপাত্ত-
অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং/ আউটসোর্সিং, এর মাধ্যমে ডলার ইনকাম করুন বাসায় বসে
অনলাইন ইনকামের সহজ উপায় (Freelancing, Outsoucing, make money online)
ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমে যে টাকা উপার্জন করা যায় এ সম্পর্কে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের তথ্য উপাত্ত-
অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং/ আউটসোর্সিং, এর মাধ্যমে ডলার ইনকাম করুন বাসায় বসে
অনলাইন ইনকামের সহজ উপায় (Freelancing, Outsoucing, make money online)
ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমে যে টাকা উপার্জন করা যায় এ সম্পর্কে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের তথ্য উপাত্ত-
ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমে যে টাকা উপার্জন করা যায় এ সম্পর্কে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের তথ্য উপাত্ত-
নিজের কর্মসংস্থান নিজেই তৈরি করে নিন, তৈরি করুন আরো মানুষের কর্মসংস্থান।
এ দেশে কর্মমুখী শিক্ষার খুব অভাব। কর্মমুখী শিক্ষা বাস্তবায়ন করতে হবে। একজন যুবককে শুধু শিক্ষিত হলে হবে না। তাকে হাতে-কলমে কাজ শিখতে হবে।
যুগোপযোগী কারিগরি জ্ঞানের অভাব, আধুনিক প্রযুক্তিগত জ্ঞানের অভাব! তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেটে আউটসোর্সিং হতে পারে বেকারত্ব হ্রাসের আরেকটি উপায়।
বেকারত্বের মূল কারণ অদক্ষ শিক্ষাব্যবস্থা, স্বজনপ্রীতি, মানসিকতা পরিবর্তনের অভাব, অতিরিক্ত আত্মসম্মানবোধ, পুঁজির অভাব।
আত্মসম্মানবোধ, পুঁজির অভাব।
কিভাবে এটার সমাধান হবে?
এ সমস্যা কমিয়ে আনার জন্য কিছু পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে। যেমন- এ দেশে কর্মমুখী শিক্ষার খুব অভাব। কর্মমুখী শিক্ষা বাস্তবায়ন করতে হবে। একজন যুবককে শুধু শিক্ষিত হলে হবে না। তাকে হাতে-কলমে কাজ শিখতে হবে।
চাকরির অপেক্ষা না করে যুবকদের স্বল্প পুঁজি নিয়ে হলেও উদ্যোক্তা হতে হবে। পরনির্ভরশীল না হয়ে আত্মনির্ভরশীল হতে হবে।
মনোবল বা আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। নিজের উদ্যোগকে ছোট করে দেখা যাবে না। মনে রাখতে হবে ‘বিন্দু বিন্দু করেই মহাসিন্ধু’। পাছে লোকে উপহাস করবে তাতে কান দেয়া যাবে না।
যুবকদের যোগ্যতা সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রযুক্তিনির্ভর কর্মদক্ষতা বাড়াতে হবে। ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে অনলাইনভিত্তিক কাজ করার মাধ্যমেও কর্মসংস্থান করা যেতে পারে। পরিশেষে, আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। কোনো কাজকে ছোট করে দেখলে হবে না। নিজের কাজের প্রতি যত্নবান, শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। তাহলে ধীরে ধীরে আমাদের দেশে বেকারত্ব কমিয়ে আনা সম্ভব।
#বেকারত্ব সমস্যা নিরসন:-
বেকারত্ব সমস্যা নিরসনে শিক্ষিত বেকার যুবসমাজ অনায়াসে আত্মকর্মসংস্থানে আগ্রহ দেখাতে পারেন। সৃজনশীল কর্মপ্রচেষ্টা মানুষকে দারিদ্র্য ও বেকারত্ব উভয় থেকেই মুক্তি দিতে পারে। বেকারদের মাঝে নতুন কর্ম উদ্যম সৃষ্টি করুক আত্মকর্মসংস্থান। অর্থনৈতিক পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে একজন সাধারণ মানুষ হয়ে উঠুক একজন দক্ষ উদ্যোক্তা। একজন আত্মবিশ্বাসী, সাহসী, উদ্যমী উদ্যোক্তাই সুগম করবে দেশের উন্নয়নের পথ। ক্রমেই পরিবর্তন হতে শুরু করবে দেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট। বেকার ও দারিদ্র্যের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে দেশের যুবসমাজ। এই পথে যাতে রাজনৈতিক কিংবা প্রশাসনিক কোনো বাধা-প্রতিবন্ধকতা না আসে, সেদিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে।
আপনি কি জানেন যে আপনার মাঝে অনেক সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে? আপনি হয়তো জানেন না যে আপনি অনেক কিছু করতে পারেন, কিন্তু আমি বিশ্বাস করি আপনি অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারেন । এ পৃথিবীতে অনেকে তাই করতে পেরেছে অথচ একটু আগেও সে ভাবিনি সে কখন্ও এটা করতে পারবে। আর এটাই বাস্তবতা। এ পৃথিবীতে সবাই সবকিছু মায়ের গর্ভ থেকে শিখে আসেনি।
বেকারত্ব একটি সামাজিক ব্যাধি
বর্তমানে বাংলাদেশের ৪৭ শতাংশ স্নাতকই বেকার।
চাকরির ক্ষেত্রে যে ধরণের কর্ম দক্ষতা জরুরী, তা আমাদের নেই।
আমাদের দেশে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করার জন্য যে শিক্ষা ব্যবস্থা থাকা দরকার তার ঘাটতি আছে। আমাদের মূলত কারিগরি শিক্ষার উপর জোর দেয়ার দরকার। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে যারা ভাববেন, তাদের বেশির ভাগেরই ছেলে-মেয়ে দেখা যায় বিদেশে লেখা-পড়া করছেন। আবার যারা কলকারখানার মালিক তাদের ছেলে-মেয়েও বেশিরভাগ বিদেশে লেখা-পড়া করছে।
বেকার জীবন অভিশপ্ত জীবন’।
=======================
বিশ্বাস করো,
আমি কোনো মহাপুরুষ নই
নই বিশেষ কোনো ব্যাক্তি
আমি তোমাদেরই মত সাধারন
খোদার নগন্য এক সৃষ্টি
আমি দূর দিগন্তের এক চাষী
যার আজ সকালের নাস্তাটাও ছিলো বাসী
আমি সেই দিনমজুর টগর
যার সর্বস্ব কেড়ে নিয়েছে এই নগর !!
আমরা কারোর উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতে চাইনা, আমরা দেখিয়ে দিতে চাই আমরা ও পারি, আমরা বেকার থাকবো না, আমি জানি আমাদের সবার মাঝে অনেক সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে।
#চাকুরীপ্রত্যাশী #সরকারীচাকুরী অথবা #বেসরকারীচাকুরী:-........................................................................................
চাকরি বা সন্তোষজনক চাকরি পাওয়া নিয়ে উচ্চশিক্ষিত তরুণদের মধ্যে হতাশা ক্রমেই বাড়ছে। কেউ চাকরি না পেলেই আমরা ভেবে নিচ্ছি, তাঁর যোগ্যতা নেই। ভাবখানা এমন, পৃথিবীতে যোগ্যতাই যেন চাকরি পাওয়ার একমাত্র উপায় বা মাধ্যম। আবার যাঁরা চাকরিতে সন্তোষজনক মাইনে পাচ্ছেন না, তাঁদের ক্ষেত্রেও বলা হচ্ছে, যোগ্যতা বা দক্ষতার ঘাটতির কারণেই তাঁরা বেতন কম পাচ্ছেন। কিন্তু ব্যাপারটা কি সব সময় তা-ই? দেশে বেসরকারি খাত কাঙ্ক্ষিত হারে বাড়ছে না, তাই কর্মসংস্থানও সে অনুযায়ী বাড়ছে না। বিবিএসের জরিপ থেকে জানা যায়, দেশে উচ্চশিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বিপুল। বেসরকারি খাতের চাকরি বাড়ছে না বলে তরুণেরা হন্যে হয়ে সরকারি চাকরির পেছনে ছুটছেন। ৩৮ তম বিসিএসে ৩৭ তম বিসিএসের তুলনায় ৪২ ভাগ আবেদন বেশি পড়েছে। এর পেছনে সরকারি চাকরির বেতন ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি এবং সামাজিক প্রতিপত্তি ও মর্যাদার বিষয় থাকলেও আরেকটি কারণ আছে যার দিকে আমরা নজর দিচ্ছি না। সেটা হলো বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ কাঙ্ক্ষিত হারে না বাড়া। সরকারি চাকরি সীমিত, সবাই তা পাবেন না। তাহলে যাঁরা সরকারি বা বেসরকারি কোনো চাকরি পাচ্ছেন , তাঁরা কি শুধু যোগ্যতার অভাবেই পাচ্ছেন না? নাকি চাকরির অভাবে তাঁরা বেকার হয়ে পড়ছেন?
প্রশ্ন হলো, এই চাকরি পাওয়া কি শুধু ব্যক্তিক ব্যাপার, এর সঙ্গে কি রাষ্ট্রের সম্পর্ক নেই? গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের তো নাগরিকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার কথা। কিন্তু এই সত্যটি আমরা একরকম ভুলতে বসেছি। আমরা খুব স্বাভাবিকভাবে ধরে নিচ্ছি, এখানে রাষ্ট্রের ভূমিকা নেই। তবে এ কথা বলছি না যে রাষ্ট্র সবাইকে সরকারি চাকরি দেবে। সক্ষম মানুষেরা যেন কাজ পান, তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।
প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশে মানুষের দক্ষতা বাড়ে, কিন্তু সেটাই একমাত্র নিয়ামক হতে পারে না। এই ব্যবস্থায় নাগরিকেরা স্রেফ ভোক্তায় পরিণত হন। আর নাগরিকেরা গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করেন বড়জোর ক্রয়-বিক্রয়ের মধ্য দিয়ে। এ প্রক্রিয়ায় মেধাবীদের মূল্যায়ন হয় না আর সেখানে কম তুলনামুলক মেধাবীদের কথা নাই বা বললাম।
#বাংলাদেশে #বেকার বা #বেকারত্ব:-
-----------------------------------------
আমাদের দেশে কাঙ্ক্ষিত হারে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ছে না। অন্যদিকে বিদেশি বিনিয়োগ আসার অনেক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও সুশাসনের অভাবের জন্য তা আসছে না। সুশাসন নিশ্চিত করতে পারে সরকার। সরকার যদি বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে, তাহলে বেকারত্ব সমস্যা এমনিতেই অনেকটা ঘুচে যাবে। এটাই এখন সবচেয়ে বেশি জরুরি। অন্যদিকে আমাদের মধ্যবিত্তের মানসিকতায়ও পরিবর্তন আনা জরুরি। শুধু চাকরি করাটাই জীবনের লক্ষ্য হতে পারে না। আমাদের উদ্যোক্তা হওয়ার মানসিকতা অর্জন করা জরুরি। কিন্তু উদ্যোক্তা হওয়াটা অনেক কঠিন কাজ।
ILO -এর তথ্যমতে—বর্তমান বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষিত তরুণদের মধ্যে বেকারত্বের হার সবচেয়ে বেশি।
--------------------------------------------------------------------
তাদের দেয়া তথ্যমতে বর্তমান বাংলাদেশে কর্মোপযোগী মানুষের সংখ্যা ১০ কোটি ৯১ লাখ। এর মধ্যে কর্মে নিয়োজিত ৬ কোটি ৮ লাখ মানুষ। বাকি ৪ কোটি ৮২ লাখ ৮০ হাজার মানুষ কর্মক্ষম, তবে শ্রমশক্তির বাইরে। এর মধ্যে শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত ও অশিক্ষিত নারী-পুরুষ রয়েছে। বেকারের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার দায়িত্ব রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রকদের। রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রকদের অনেকের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, বাংলাদেশে এখন বেকার নেই। স্বাভাবিক রীতিতে কাউকে যদি প্রশ্ন করা হয়, আপনি কী করেন? আত্মসম্মানে উদ্দীপ্ত তরুণদের কেউ কিন্তু বলে না—আমি বেকার, আপনি কী করেন? প্রত্যেকেই কোনও না কোনও একটা কাজে যুক্ত থাকার কথা বলেন। কেউ বলেন ঠিকাদারির কথা, কেউ বলেন ব্যবসা করছি। কারও কারও উত্তর হয়—পড়ালেখা শেষ, ভাবছি কী করবো। ভাবতে ভাবতে শিক্ষিত বেকার তরুণরা যুক্ত হয়ে যান নগরে নতুন রাইড সার্ভিস কিংবা অ্যাপসভিত্তিক খাবার সরবরাহে।
বাংলাদেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা যে বাড়ছে, তার একটি হিসাব দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সূত্র দিয়ে তার দেওয়া তথ্যমতে, বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা মাত্র ২৬ লাখ ৭৭ হাজার। তার মধ্যে শিক্ষিত ও স্বল্প শিক্ষিত বেকার ২৩ লাখ ৭৭ হাজার, আর নিরক্ষর বেকারের সংখ্যা ৩ লাখ জন। শিক্ষিত ও অশিক্ষিতদের মধ্যে নারী বেকার ১৩ লাখ ৩০৯ এবং বেকার পুরুষ ১৩ লাখ ৪৭ হাজার জন। নিরক্ষর ৩ লাখ বেকারের মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ২৭ হাজার এবং নারী ১ লাখ ৭৩ হাজার। প্রাথমিক পাস বেকারের সংখ্যা ৪ লাখ ২৮ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ২ হাজার, নারী ২ লাখ ২৬ হাজার। মাধ্যমিক পাস ৮ লাখ ৯৭ হাজার বেকারের মধ্যে পুরুষ লাখ ২২ হাজার এবং নারী ৪ লাখ ৭৪ হাজার। উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেকার ৬ লাখ ৩৮ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ ৩ লাখ ৫৩ হাজার ও নারী ১ লাখ ৭১ হাজার। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ৪ লাখ ৫ হাজার বেকারের মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৪ হাজার ও নারী ১ লাখ ৭১ হাজার। (তথ্যসূত্র: জাতীয় সংসদে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানের বক্তব্য)।
তবে আশার কখা হচ্ছে- প্রধানমন্ত্রী আশা দিয়েছেন—২০৩০ সাল নাগাদ ৩ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। যে বরাদ্দ ব্যয় হবে শিক্ষা, প্রযুক্তি, কারিগরি ও ভোকেশনাল প্রশিক্ষণে। এ বছর (১৪ জুন) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রস্তাবিত বাজেট বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন-উত্তর পর্বে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এখন ধান কাটার লোক পাওয়া যায় না। এত বেশি বেকার যদি থাকে, তাহলে তো ধান কাটলেও চার-পাঁচশ’ টাকা পাওয়া যাবে। প্লাস দুই বেলা খাবার বাড়িতে। সেই লোক কেন পাওয়া যাচ্ছে না, বিবেচনা করেছেন।
# মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word ) ও এক্সেল (Excel) জানা ও শেখা কেন এত জরুরী এবং গুরুত্বপুর্ন ?
===========================================================
যারা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও মাইক্রোসফট এক্সেল এ দক্ষ তাদের কোন চাকুরীর অভাব হবে না এবং তারা তাদের কর্মস্থলে সম্মানিত হবেন এবং পদোন্নতি প্রাপ্ত হবেন। বিশেষকরে যারা মাইক্রোসফট এক্সেল এ দক্ষ তাদের চাহিদা সবসময় সারা বিশ্বব্যাপী। তাই বর্তমান এই কম্পিটিশনের যুগে ভাল স্যালারীতে স্মাট ক্যারিয়ার গড়তে চান তারা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও মাইক্রোসফট এক্সেল শিখতে পারেন। বর্তমান এই ডিাজটালের যুগে আপনি যদি নিজেকে প্রস্তুত করতে না পারেন তাহলে চাকুরী ও ব্যবসা বাণিজ্যে আপনি পিছিয়ে পড়বেন তাই অবহেলা না করে এখনি শেখা শুরু করুন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও মাইক্রোসফট এক্সেল শিখে আপনার ক্যারিয়ারকে সামনে এগিয়ে নিতে পারেন।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও মাইক্রোসফট এক্সেলে শেখার ব্যাপারে আমাদের টিম আপনাকে সার্বিক সহযোগিতা করবে।
আপনি যদি মাইক্রোসফট এক্সেল এ নিজেকে দক্ষ (Expert) হিসেবে তৈরী করতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনার ডিমান্ড কতখানি বাড়ে, এবং আপনার জন্য বড় বড় চাকুরীর অফার আসতেই থাকবে।
# মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word):
==================================
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হল একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার (Word Processing Software)। এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে Compose Type, Drawing, Project Profile তৈরি করা, ছোটখাট ডিজাইন করা, বই তৈরি করা, দলিল, প্রশ্ন, চিঠিপত্র টাইপ করা ছাড়াও প্রিন্ট দেওয়া ও অফিসিয়াল কাজ সম্পাদন সহ যাবতীয় কাজ করা যায়।
অত্যন্ত সহজ এই প্রোগ্রামটি সারা বিশ্বে প্রচলিত আছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Microsoft Corporation কতৃক এই সফটওয়্যার তৈরী তাই একে (Microsoft Word) বা (MS Word) বলে নামকরণ করা হয়েছে।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) এর সাহায্যে কি কি করা যায়?
MS Word এর সাহায্যে যে যে কাজ করা যায় তা হল:-
*যে কোন ধরণের Document বা Text লেখা,
* বিভিন্ন চিঠিপত্র, দলিল, প্রশ্নপত্র টাইপ ও প্রিন্ট করা,
*ডিজাইন করা,
*বিভিন্ন ধরণের Project Profile তৈরী করা,
*বিভিন্ন ধরণের Drawing, টেবিল এবং ডায়াগ্রাম তৈরী করা,
*বিভিন্ন ধরণের কম্পোজ ও টাইপ করা,
*ব্যাক্তিগত নোট তৈরী করা সহ আরো অনেক ধরণের কাজ সম্পাদন করা হয়।
#মাইক্রোসফট এক্সেল (Microsoft Excel):
=============================
আপনার কাজ যেই সেক্টরেই হোক না কেন, মাইক্রোসফট এক্সেলে আপনাকে কাজ করতেই হবে। আপনি সরকারী বা বেসরকারী কর্মকর্তা, ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার, সায়েন্টিস্ট বা রিসার্চ এনালিস্ট, ব্যবসায়ী বা বিজনেস এনালিস্ট - যাই হোন আপনার কাজের সাথে এর সখ্যতা থাকবেই। এর মূল কারণ হল এক্সেলের ইউজার ইন্টারফেস তৈরির ক্ষেত্রে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানকে। এক্সেলের সাহায্যে বিভিন্নধর্মী কাজ করা যায়। আমারা দৈনন্দিন হিসাব থেকে শুরু করে বার্ষিক প্রতিবেদন ও বাজেট প্রণয়নে এক্সেলের ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও, ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় এক্সেলের কথা তো না বললেই নয়। এই এপ্লিকেশনের ব্যবহার ছাড়া ব্যাংক বলতে গেলে অচল। হাজার হাজার কাস্টোমারের তথ্য এক্সেলের সাহায্য ছাড়া সংরক্ষণ করা প্রায় অসম্ভব। আয়কর ও অন্যান্য হিসাব-নিকাশ তৈরি করতে এক্সেল ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন তৈরিতে যে শিটের ব্যবহৃত হয় তাও মাইক্রোসফট এক্সেলের কাজ। এমনকি স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়য়ের রেজাল্ট শিট তৈরিতেও কিন্তু এক্সেলের বহুল ব্যবহার দেখা যায়। সায়েন্টিস্টরা জটিল সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেশনগুলোও সহজে করে ফেলতে পারছেন মাইক্রোসফট এক্সেলে। তাই বলা যায় যে, আপনি যেই প্রফেশনেই থাকুন না কেন, মাইক্রোসফট এক্সেলের এই বহুমুখী ব্যবহার আপনাকে সবক্ষেত্রেই রাখবে সবার চেয়ে এগিয়ে।
যেকোন কোম্পানীর একাউন্টস ও ফিন্যান্স ডিপার্ট্মেন্টের কর্মকর্তাদের সবচেয়ে বেশি কম্পিউটারে যে সফটওয়্যারে কাজ করতে হয় তা হল এই মাইক্রোসফট এক্সেল। কোম্পানীর যাবতীয় হিসাব-নিকাশ হোক তা ছোট বা বড়, আপনি সহজেই এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে এই হিসাব-নিকাশের কাজ সহজেই করতে পারবেন। এক্সেলের সুবিশাল ডাটা শিটে এই অসংখ্য ডাটার সমন্বয়ে আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন সারি ও কলাম ধরে কাজ করে এই সমস্যা গুলো সহজেই সমাধান করতে পারবেন। কোম্পানীর মালিকদের মাথায় সবার প্রথমে থাকে প্রোডাক্ট ফোরকাস্টিং এর বিষয়গুলো। এর জন্য যে বিশাল সেলস ডাটাগুলো এনালাইসিস করতে হয়, তার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করে মাইক্রোসফট এক্সেলের চার্ট এর অপশনগুলো। চার্টের মাধ্যমে আপনি খুব সহজে ডাটা এনালাইসিসের কাজ করতে পারবেন; এই সুবিশাল স্প্রেডশিটে হারিয়ে যেতে হবে না। এছাড়াও, মাইক্রোসফট এক্সেলে রয়েছে প্রচুর ফর্মুলা আর ফাংশন। এসব ফাংশনের কোনটা লজিক ফাংশন, কোনটা আবার স্ট্যাটিসটিক্যাল। এসব ফাংশন ও ফর্মুলা ব্যবহার করে খুব সহজেই কিন্তু আপনি বিশাল ডাটাকে একটি সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিতে নিয়ে আসতে পারেন যা আপনার কাজকে করে তুলবে আরো সহজ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Free Online Course Tutorials to build up a Exceptional Career
Best Outsourcing virtual Training Center in Satkhira, for Bangladeshi Freelancers who want to build their career on information Technical based education and learn on demand skills by following our respective guidelines to set up their goal to learning tutorials courses in online, trainee student support's are always open and provide exceptional career guideline in Free Class Topic
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Satkhira
9400
Satkhira
Satkhira, 9460
HI im Ck gaming .im a Bangladeshi streamer. welcome to my gaming world. if you are a game lover.than follow my page and support me.
Satkhira, 9400
Welcome to Kids Education Games Page! Are you wondering for best place for your Child? if yes then ki
Satkhira
Satkhira
Hey Guez.. I am (Afran Sajib). Its a Gaming page....where are the game lover's..? Massage me��