Dr.Mizanur Rahman Masud
ডাঃ মিজানুর রহমান মাসুদ
MBBS( DU), BCS( Health)
PGT(Ortho),EDC(Birdem)
CMU(Ultra), IMCI(Child)
Special Training On Burn, Plastic & Reconstructive Surgery.
বয়সজনিত হাঁটুর ব্যথা চিকিৎসায় নতুন সম্ভাবনা নিয়ে এসেছে পিআরপি থেরাপি।
হাড়ক্ষয় জনিত হাঁটুর ব্যথা বা অস্টিওআর্থ্রাইটিস অফ নী(Knee) প্লেটিলেট রিচ প্লাজমা বা পিআরপি থেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসকেরা হাঁটু ব্যথার দীর্ঘস্থায়ী উপশম অর্জনে সক্ষম হয়েছেন।
পিআরপি থেরাপি কি?
হাঁটুর অস্থিসন্ধিতে প্লেটিলেট রিচ প্লাজমা বা পিআরপি ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়। এর আগে রোগীর নিজ শরীর থেকে রক্ত সংগ্রহ করে সেন্ট্রিফিউজ মেশিনের মাধ্যমে প্লেটিলেট রিচ প্লাজমা প্রস্তুত করা হয়।
পিআরপি থেরাপি কিভাবে কাজ করে?
রক্তকণিকা প্লেটিলেট মূলত রক্তজমাট বাধঁতে ভুমিকা রাখে। এছাড়া কোন কাঁটাছেড়া বা আঘাতে শরীরবৃত্তীয় প্রতিক্রিয়া হিসেবে ক্ষতস্থানে প্লেটিলেট পৌঁছে বিভিন্ন গ্রোথ ফ্যাক্টর নিঃসরণ করে। এভাবে মানব দেহের সহজাত ক্ষয়পূরণ প্রক্রিয়ায় প্লেটিলেট অংশ নেয়। একারণে সাম্প্রতিককালে টেন্ডন, লিগামেন্ট ও অস্থিসন্ধির বিভিন্ন আঘাতে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া তরান্বিত করতে প্ল্যাটিলেট রিচ প্লাজমা ব্যবহৃত হয়।
পিআরপি কিভাবে তৈরি এবং প্রয়োগ করা হয়?
সাধারণ রক্ত পরীক্ষার মত রক্ত সংগ্রহ করে সেন্ট্রিফিউজ মেশিনের মাধ্যমে লোহিত ও শ্বেত রক্তকণিকা থেকে প্লেটিলেট ও প্লাজমা আলাদা করা হয়। এরপর অস্টিওআর্থ্রাইটিক হাঁটুর ব্যথা স্থানে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে পিআরপি দেয়া হয়। থেরাপির ছয় সপ্তাহের মাঝে রোগীর হাঁটু ব্যথা কমে আসে এবং পূর্বের চেয়ে অধিক কর্মক্ষম হয়ে থাকে। যে সকল রোগীর ক্ষেত্রে পিআরপি কার্যকর হয় তাদের দুবার থেকে ছয়বার থেরাপি প্রয়োজন পরে। থেরাপির পর ফিজিক্যাল থেরাপি দেয়া হলে অধিকতর ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
অস্টিওআর্থ্রাইটিসে পিআরপি প্রাথমিক চিকিৎসা নয়। অন্যান্য নিয়মিত চিকিৎসার পরেও যাদের ব্যথা থাকে তাদের জন্য পিআরপি হাঁটুতে স্টেরয়েড, হায়ালুরনিক এসিড ইঞ্জেকশন এমনকি হাঁটুর অস্থিসন্ধি প্রতিস্থাপনের বিকল্প হতে পারে।
দক্ষ চিকিৎসকের অধীনে পিআরপি চিকিৎসা নিরাপদ। তবে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে চিকিৎসার নূন্যতম ঝুঁকি যেমন সংক্রমণ, স্নায়ুর আঘাত, রক্তপাত ইত্যাদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। যেহেতু রোগীর নিজ দেহের রক্ত নিয়ে প্রক্রিয়াজাত করে পিআরপি থেরাপি দেয়া হয় সেহেতু এলার্জিক রিএকশন বা অন্যান্য সংক্রমণের সম্ভাবনা কম থাকে।
পিআরপি থেরাপি কেবল অস্টিও আর্থ্রাইটিসেই নয়, লাম্বার ডিস্ক সম্পর্কিত ব্যথা, রোটেটর কাফ ইনজুরি, টেনিস এলবো, এংকেল স্প্রেইন, একিলিস টেন্ডিনাইটিস, প্ল্যান্টার ফ্যাসাইটিস, কার্পাল টানেল সিন্ড্রোম, স্যাকরো ইলিয়াক জয়েন্ট পেইনে দেয়া যেতে পারে। (Collected)
Dr.Mizanur Rahman Masud
MBBS,BCS(Health)
PGT(Orthopedics)
পরিস্থিতি খুব কঠিন। এই পরিস্থিতিতে অকারণে panic না করে কয়েকটি কথা মনে রাখুন।
1. Covid রোগীর গায়ে হাত দিলেই Covid ছড়ায় না...
এটি এক প্রকার Droplet infection. একমাত্র তার হাঁচি, কাশি বা কথা বলার সময়েই লালার সূক্ষ্ম কণিকার মাধ্যমে ভাইরাস তার শরীর থেকে বেরোতে পারে। এবং তাও আপনার গায়ে লাগলে, পিঠে লাগলে, এমনকি তা খাবারের সঙ্গে আপনার পেটে গেলেও আপনি আক্রান্ত হবেন না। ভাইরাস একমাত্র আপনার শ্বাসনালীর মাধ্যমে ফুসফুসে গেলেই সংক্রমণ সম্ভব।
তাই কোনো Covid রোগী মাথা ঘুরে পরে গেলে তাকে তুলতে গেলে আপনারও Covid হয়ে যাবে না। বিপদে পাশে থাকুন। তবেই আপনারও বিপদে মানুষকে পাশে পাবেন। শুধু মনে রাখবেন নাকে বা মুখে হাত দেবেন না। ভয় করলে Covid রোগীর সংস্পর্শে আসার পর হাত Alcohol Sanitizer দিয়ে Sanitise করে ফেলুন বা সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। খুব ভয় করলে পরনের পোশাক কেচে ফেলুন এবং স্নান করে নিন।
2. Covid হলেই মানুষ মরে না, এটি কোনো মারন ব্যাধি নয়। এর Death Rate দুই শতাংশেরও কম। কিন্তু Covid রোগী isolation-এ থেকে প্রচণ্ড ভাবে মানসিক ভাবেও অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তার immunity বা অনাক্রমনতা কমে যায়। তাই রোগীকে সহজপাচ্য পুষ্টিকর খাবার দিন এবং পরিচিতদের Covid হলে call করে, Video call করে, একসঙ্গে online games খেলে, movie suggest করে তাকে মাতিয়ে রাখুন।
3. বাড়িতে Covid Patient না থাকলে বাড়ির মধ্যে Mask পরে থাকবেন না। ঘর থেকে না বেরোলে মনের বিকার ঘটা এবং immunity কমে যাওয়া স্বাভাবিক। তাই বিকেলবেলা রাস্তায় না, বাগান থাকলে সেখানে বা না থাকলে ছাদে একটু হেঁটে ও শরীর চর্চা করে আসুন। এতে ঘরে বসে বসে ওবেসিটির সম্ভাবনাও কমবে। (মনে রাখবেন শুধুমাত্র immunity boosting খাবার খেয়ে আদৌ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে না, প্রকৃতির সংস্পর্শে না এলে কখনোই বাড়বে না।) শরীরচর্চা করা বা নির্জন ছাদে হাঁটার সময় মাস্ক পড়বেন না। সাবধানতা অবলম্বনের এক দারুণ অস্ত্র Mask. কিন্তু এর Overuse করবেন না তথা বিনা কারণে (যেমন গাড়ি চালানোর সময় Helmet এর ভিতরে) পড়বেন না। এতে এমনিতেই আপনার শরীরে Oxygen এর ঘাটতি দেখা দেবে।
4. Oximeter থাকলে বিনা কারণে ঘন ঘন Saturation check করবেন না। এতে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বেন। একমাত্র জ্বর কিংবা অসুস্থ হলে check করবেন। 95 অবধি saturation খুব স্বাভাবিক। তাছাড়াও এই পরিস্থিতিতে Mask ব্যবহারের ফলে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা কম দেখানোও একদমই অস্বাভাবিক না। Panic করবেন না।
5. রোগ না হয়ে থাকলে আগে থেকে ভয় পেয়ে ওষুধ কিনে বা অক্সিজেন সিলিন্ডার কিনে মজুত করে রাখবেন না। এও এক প্রকার কালোবাজারি। এতে যাদের প্রয়োজন তারা পাচ্ছেন না। দাম বেড়ে যাচ্ছে। after all সমগ্র মানবজাতির ক্ষতি করবেন না একা হাতে।
6. কোভিড সংক্রান্ত কোনো রকম সমস্যা হলেই নিকটবর্তী হাসপাতালে যান। সেখানে তৎক্ষণাৎ বেড না পেলেও আপনাকে Oxygen দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে এবং Rapid Test করানো হবে।
7. মাস্ক এবং Sanitizer এখন essential commodities. তাই এদের দাম এখন বেঁধে দেওয়া উচিৎ। Office-এ বা বাইরে থাকলে কিছুক্ষণ অন্তর হাত Sanitise করুন। একটু হাত ঘষে ফেলার মতো একটি ক্ষুদ্র অভ্যেস যদি আপনার জীবন বাঁচিয়ে দিতে পারে তাহলে তা করবেন না কেনো?
এ বিষয়ে Face Shield - ও একটি দারুণ সুরক্ষা প্রদানকরী বস্তু। ব্যবহার করতে পারেন।
8. Covid Virus এর কিন্তু ডানা নেই, উড়ে উড়ে ছড়ায় না এই রোগ। তাই প্রতিবেশীর বাড়িতে Covid হলে একদমই panic করবেন না। বরং তাকে সাহায্য করুন। ওষুধ, খাদ্যসামগ্রী ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস ঘরের দরজায় পৌঁছে দিন। এতে আপনার Covid হবে না। ভয় করলে Mask, Face Shield, হাতে rubber gloves use করতে পারেন।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সাবধানতা অবলম্বন করুন। কিন্তু তাই বলে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর থেকে সরে আসবেন না। মনে রাখবেন তাদের বিপদের আপনি দাঁড়ালে একদিন আপনার বিপদেও তারা দাঁড়াবে।
আর এটুকুতেই ভয় পাওয়ার আগে মনে রাখবেন ডাক্তার এবং নার্সরা হাজার হাজার কোভিড রোগীকে নিয়ে কাজ করছেন। তারা কিন্তু সবাই সংক্রমিত হয়ে যাচ্ছেন না। তাই আপনার প্রতিবেশী, বন্ধু, আত্মীয় বা পরিচিত কেউ আক্রান্ত হলে যতোটুকু সম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।
আবারও বলছি, সময়টা খুব কঠিন। মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে। এখন আপনি হেলাফেলা করলে আপনার জীবন বা আপনার পরিবারের মানুষদের জীবনও কিন্তু হেলাফেলা হয়ে যেতে পারে।
তাই নিজের যত্ন নিন।
মানুষের পাশে থাকুন।
সাবধানে থাকুন।
.............সংগৃহীত।
-19
সম্ভবত কোভিড ১৯ নিয়ে এটিই এখন পর্যন্তু পৃথিবীর সেরা ভাষন:
“সৃষ্টিকর্তার অনেক কাজ আছে — পুরো দুনিয়াটা দেখভাল করার দায়িত্ব তাঁর। তিনি শুধুমাত্র উগান্ডার বোকা মানুষদের দেখাশুনার জন্যে এখানে বসে নেই।
যুদ্ধাবস্থায় কেউ কাউকে ঘরের মধ্যে বসে থাকতে বলে না। আপনি ঘরে থাকলে সেটা আপনার নিজের চয়েস। সত্যি কথা বলতে কী, আপনার যদি একটা বেজমেন্টও থাকে নিজেকে লুকিয়ে রাখার জন্যে তাহলে যুদ্ধের ধ্বংসলীলা যতদিন না শেষ হয় ততদিন আপনি সেখানেই লুকিয়ে থাকবেন।
যুদ্ধের সময় স্বাধীনতা খর্ব হয়। আপনি ইচ্ছে করেই স্বাধীনতাকে বিসর্জন দেন শুধুমাত্র নিজের বেঁচে থাকার জন্যে। এ সময় আপনি ক্ষুধার জন্যে কারো কাছে নালিশ করেন না। এ সময় আপনি কায়মনোবাক্যে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করেন শুধুমাত্র বেঁচে থাকার জন্যে, বেঁচে থাকলে খেতে পারবেন।
যুদ্ধের সময় আপনি আপনার ব্যবসা খোলা রাখার জন্যে তর্ক করেন না। আপনি আপনার দোকান বন্ধ করে দেন (তবে সেই সময়টুকু যদি আপনি পান), এবং জীবন বাঁচানোর জন্যে দৌড়ে পালান। আপনি সারাক্ষণ প্রার্থনা করেন যেন যুদ্ধটা তাড়াতাড়ি শেষ হয় এবং আপনি আপনার ব্যবসাটা আবার চালু করতে পারেন, যদি না আপনার দোকানের সমস্ত মালপত্র লুট হয়ে যায় বা মর্টারের আঘাতে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়।
যুদ্ধের সময় একটি দিন বেঁচে থাকতে পারলে আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া আদায় করেন। এ সময় আপনার সন্তানরা স্কুলে যেতে পারলো না বলে আপনি দু:খ করেন না। আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করেন যাতে সরকার আপনার সন্তানদেরকে যুদ্ধে যাওয়ার জন্যে সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত না করে এবং তাদের স্কুলমাঠেই (যেটি এখন সেনা ক্যাম্প) তাদেরকে প্রশিক্ষণের জন্যে নিয়ে না যায়।
পৃথিবীতে এখন একটি যুদ্ধ চলছে — এমন একটি যুদ্ধ যেখানে বন্দুক ও গুলির ব্যবহার নেই, যে যুদ্ধের কোনো সীমানা নেই, যে যুদ্ধ কোনো সীমানা নিয়েও বাধে নাই, কোনো পবিত্র ভূমি নিয়েও না। এই যুদ্ধে কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিও নেই; এ যুদ্ধ থামানোর জন্যে কোনো জাতিসংঘও নেই।
এই যুদ্ধের সৈন্যদের কোনোপ্রকার দয়ামায়া নেই। শিশু, মহিলা বা প্রার্থনার স্থান, কোনোকিছুর প্রতিই এই সৈন্যদের কোনো শ্রদ্ধাবোধ নেই। কোনো শাসকগোষ্ঠীকে পরিবর্তন করার ইচ্ছা এদের নেই। মাটির নিচের মূল্যবান খনিজসম্পদ লুন্ঠনের কোনো খায়েশ এদের নেই। ধর্ম, গোষ্ঠী বা আদর্শগত প্রভুত্ব বিস্তারের কোনো লিপ্সাও এদের নেই।
শুধু একটাই খায়েশ এদের, আর তা হলো মৃত্যু ঘটানো, মৃতদের আত্মা নিয়ে তাদের ঘরে তোলা, যেমন করে কৃষক ফসল ঘরে তোলেন। এরা ততক্ষণ পর্যন্তু তাদের এ মহোৎসবে মেতে থাকবে যতক্ষণ না পুরো পৃথিবীটা একটা মৃত্যুকূপে পরিনত হবে। এদের উদ্দেশ্য সাধনের ক্ষমতা সম্পর্কে বিন্দুমাত্র সন্দেহ থাকার কোনো কারণ নেই। কোনোরকম যুদ্ধাস্ত্র ছাড়াই পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশে এরা ঘাঁটি গেড়েছে। এদের গতিবিধি বা আক্রমণ কোনো রীতিনীতি বা প্রটোকল দ্বারা আবদ্ধ নয়। এ যুদ্ধের সৈনিকরাই হচ্ছে করোনা ভাইরাস যাকে আমরা সংক্ষেপে কোভিড ১৯ বলি।
তবে আশার কথা হচ্ছে, এই সৈন্যদেরও একটা দুর্বলতা আছে এবং এদেরকে হারানো সম্ভব। এর জন্যে যা দরকার তা হলো — আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা, নিয়মনুবর্তিতা এবং ধৈর্য। কোভিড ১৯ সামাজিক এবং শারিরীক দুরত্বে টিকে থাকতে পারে না। এটা সংস্পর্শ/সংঘর্ষকে পছন্দ করে। এটি আমাদের সামাজিক বা শারিরীক দুরত্বের কাছে পরাজয় বরণ করে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কাছেও হার মানে। আপনার হাত জীবানুমুক্ত থাকলে এরা একেবারেই অসহায়।
আসুন আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি এবং কোভিড ১৯-কে পরাজিত করি। কষ্ট হলেও একটু ধৈর্যধারণ করি। বেশিদিন লাগবে না আমরা আবার স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারবো, আমাদের মন যা চায় তা করতে পারবো! এই জরুরী মূহুর্তে আমরা জরুরী সেবা প্রদানে রত থাকি এবং অন্যদেরকে ভালোবাসি! “
বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।
তিনটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান।
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা,
২) অতীত নিয়ে অনুশোচনা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হওয়া।
চারটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন কমিয়ে নিন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) দুগ্ধ /ডিম জাতীয় খাবার,
৪) স্ট্রাচি/কার্ব জাতীয় খাবার।
চারটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২)সব রকম সবুজ সব্জি , সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম।
সুখে কিংবা দুখে চারটি জিনিস সবসময় সাথে রাখুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়।
পাঁচটি জিনিসের চর্চা রাখুন।
১) রোজা রাখা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪)নিয়মিত শরীর চর্চা করা,
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
ছয়টি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা।
ছয়টি জিনিস কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে পানি পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া
(Collected)
একটি নিউজ থেকে আঁতকে উঠলাম— গত এক বছরে তিন হাজার কোটি টাকার গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়েছে বাঙালি!
এই ওষুধ বাঙালি সকালে খায়, রাতে খায়, খালি পেটে খায়, ভরে পেটে খায়, বিয়ের দাওয়াতে খায়, বাসায় খাইলেও খায়, পেট ব্যাথা করলে খায়, পেটে গ্যাস হলে খায়, পেট জ্বললে খায়, বুক জ্বললে খায়, পায়খানা না হলে খায়— এভাবে লিখতে লিখতে অনন্তকাল লিখেও হয়ত শেষ করা যাবে না! বলতে পারি, এটা খাওয়া নেশা হয়ে গেছে, ইয়াবার চেয়েও ভয়ংকর নেশা!
আমি নিজে বাসায় সবাইকে বকাবকি করেও এটা খাওয়া বন্ধ করতে পারি না। এটা খায়তে না করলে মনে করে আমার ডাক্তারি পড়া বৃথা, আমি কিচ্ছু জানি না।
এই ওষুধগুলোর আসল কাজ হলো, আপনার পাকস্থলীর অ্যাসিডের ক্ষরণ কমানো, যা আপনার খাবার পরিপাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তাররা আলসার এবং অন্যান্য রোগে সুনির্দিষ্ট কারণে এই ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন।
আপনি নিজ থেকে খেতে থাকলে আপনার অ্যাসিডের ক্ষরণ কমতে থাকবে, কমতে থাকবে হজম শক্তি। একসময় দেখবেন আপনার খাবার হজম হচ্ছেই না! এই ওষুধগুলোর সাইড ইফেক্টও মাশাআল্লাহ অনেক! যেমন, মাথাব্যথা, ডায়েরিয়া, পেটব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটফাঁপা, জ্বর, বমি, ফুসকুড়ি— এসব সাধারণ সাইড ইফেক্ট। এখন যেগুলোর কথা বলবো সেগুলো একটু উন্নত পর্যায়ের, দেখলেই বুঝতে পারবেন! যেমন: কোলনে ইনফেকশন, হাড়ক্ষয়, ভিটামিনের অভাব, হার্টঅ্যাটাক, কিডনির কার্যকারিতা হ্রাস, অগ্নাশয়ের প্রদাহ, যকৃতের কার্যকারিতা হ্রাস ইত্যাদি!
এবার নিজ দায়িত্বে মুড়ির মত গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খান। মহান জাতি আমরা। নেক কিউটও! সর্বরোগের মহৌষধ পিপিআই জিন্দাবাদ! ফার্মাসিউটিক্যালস ব্যবসা জিন্দাবাদ!
--Collected post
মেয়ে হোন কিংবা ছেলে, বিপদে পড়েছেন?
-
এতোটাই বিপদ যে চিৎকার করা যাচ্ছে না, কাউকে ডাকা যাচ্ছে না? ডাকলেই প্রাণনাশের ভয় কিংবা আরো বেশি অত্যাচারের ভয়?
সেসব ক্ষেত্রে SOS সার্ভিসটি ব্যবহার করতে পারেন। সব এন্ড্রয়েড ফোনেই বিল্ড ইন হিসেবেই SOS সার্ভিসটি দেয়া আছে।
Setting এ গিয়ে SOS লিখে সার্চ দিন। এনেবল করুন আর ৫ টি কন্টাক নাম্বার এড করে দিন।
বিপদের সময় Power বাটনে ফোন বিশেষে ৩/৫ বার চাপ দিলেই সেই কন্টাক নাম্বারে আপনার বর্তমান একুরেট লোকেশান, ছবি, ভয়েস রেকর্ড চলে যাবে।
তাই বাসা থেকে বের হবার সময় অন্তত কিছু টাকা, ডেটা মোবাইলে রাখুন।
আর দিন শেষে আমাদের অবশ্যই পুলিশের উপরই ভরসা করতে হবে। তাই SOS এর মাঝে অন্তত নিজের জেলার/ থানার উর্ধ্বতন কর্মকর্তার নাম্বার একটি রাখুন।
Copied.
Dr.Mizanur Rahman Masud
MBBS,BCS(Health)
০৪-১৭ অক্টোবর ২০২০
গলায় মাছের কাঁটা আটকে যাওয়া যেমন অস্বস্তিকর ঠিক তেমনি কষ্টকর। তবে কিছু জিনিস জানা থাকলে আপনি অল্প সময়ে কাঁটা দূর করতে পারবেন।জেনে নিন তার উপায়----
লেবুঃ
এক টুকরা লেবু নিন এবং তাতে সামান্য লবন মিশিয়ে চুষে চুষে খেয়ে ফেলুন।এতে কাটা নরম হয়ে গলা থেকে নেমে যাবে।
কলাঃ
গলার কাঁটা দুর করার জন্য অনেক কার্যকারী। কলা না চিবিয়ে গিলে ফেলুন।কলা পিচ্ছিল হওয়ার কারনে সহজে গলা থেকে কাঁটা নামিয়ে ফেলে এবং টেরও পাওয়া যায় না।
ভাতঃ
গলায় কাঁটা আটকে গেলে ভাত চটকে নরম করে ছোট ছোট বল বানিয়ে না চিবিয়ে গিলে ফেলুন।কাঁটা গলা থেকে নিচে নেমে যাবে।
পাউরুটি/মুড়ি ঃ
হাতের কাছে ভাত না থাকলে পাউরুটি/মুড়ি মুখে দিয়ে হালকা চিবিয়ে গিলে ফেলুন। এতে কাঁটা নেমে যাবে।
(যদিও উপরের কথা গুলোর বৈজ্ঞানিক সত্যতা নাই।)
তার পরও যদি কাটা না নামে তাহলে একজন নাক,কান,গলা(ENT) বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
Dr.Mizanur Rahman Masud.
MBBS,BCS(HEALTH)
PGT(ORTHO),EDC(BIRDEM)
Chamber:
Unique Diagnostic Center
Jalil Plaza,Hemayetpur,Savar,Dhaka.
১. ভুলঃ কোমর ব্যথা মানে কিডনি রোগ!
নির্ভুলঃ কিডনি রোগে প্রস্রাব কমে যায়, খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমি বমি লাগে, মুখ ফুলে যায়!
২. ভুলঃ ঘন ঘন প্রস্রাব মানেই ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ!!
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হলে প্রথম অনুভূতি হল- এতো খেলাম, তবুও কেন শক্তি পাইনা, এছাড়া ওজন কমে যায়, মুখে দুর্গন্ধ হয়, ঘা শুকাতে চায়না!
৩. ভুলঃ ঘাড়ে ব্যথা মানেই প্রেসার!
নির্ভুলঃ প্রেসার বাড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ পাওয়া যায় না! একটু অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় মাত্র।
৪. ভুলঃ বুকের বামে ব্যথা মানে হার্টের রোগ!
নির্ভুলঃ হার্টের রোগে সাধারণত বুকে ব্যথা হয় না। হলেও বামে নয়তো বুকের মাঝখানে ব্যথা হয়... হার্টের সমস্যায় সাধারণত বুকের মাঝখানে চাপ চাপ অনুভূতি হয়, মনে হয় বুকের মাঝখানটা যেন কেউ শক্ত করে ধরে আছে!!
৫. ভুলঃ মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয়।
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হরমোনাল অসুখ। অগ্ন্যাশয় ঠিকমত কাজ না করলে ডায়াবেটিস হয়। তাই মিষ্টি খাওয়ার সাথে এই রোগ হবার সম্পর্ক নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস হয়ে গেলে মিষ্টি খেতে হয় না।
৬. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে বেশি পানি খেলে পায়ে পানি আসে।
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে প্রোটিন কম খেয়ে, কার্বোহাইড্রেট বেশি খেলে পায়ে পানি আসে। তাই প্রোটিন বেশি বেশি খেতে হয়।
৭. ভুলঃ এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করাকালীন বেবির (৬মাসের আগে পানিও খাওয়ানো যায় না একারণে) ডায়রিয়া হলে, মা স্যালাইন খেলেই বেবিরও চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।
নির্ভুলঃ মা খেলেই বাচ্চার চাহিদা পূরণ হয় না... বেবিকেও স্যালাইন খাওয়াতে হয়।
৮. ভুলঃ দাঁত তুললে চোখের আর ব্রেইনের ক্ষতি হয়।
নির্ভুলঃ দাঁত তোলার সাথে চোখের আর ব্রেইনের কোনো সম্পর্ক নেই। দাঁত, চোখ, মাথার নার্ভ সাপ্লাই সম্পূর্ণ আলাদা।
৯. ভুলঃ মাস্টারবেশন করলে চোখের জ্যোতি কমে যায়!
নির্ভুলঃ ভিটামিন এ জাতীয় খাবার না খেলে চোখের জ্যোতি কমে যায়।
১০. টক/ ডিম/ দুধ খেলে ঘা দেরীতে শুকায়।
নির্ভুলঃ টক/ ডিমের সাদা অংশ/ দুধ খেলে ঘা তাড়াতাড়ি শুকায়।
১১. ভুলঃ অস্বাভাবিক আচরন, ভাংচুর, পাগলামি মানেই জ্বিন ভুতে ধরা!!!
নির্ভুলঃ এটা বাইপোলার ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া, হ্যালুসিনেশন।
১২. ভুলঃ তালু কাটা, এক চোখ, কপালে চোখ, বাঘের মত ডোরাকাটা দাগ নিয়ে জন্ম গ্রহন করা বাচ্চা কিয়ামতের আলামত, আল্লাহর গজব, বাঘের বাচ্চা।
নির্ভুলঃ মানুষের পেট থেকে বাঘের বাচ্চা হয় না আর কিয়ামতের আলামত বা গজব বাচ্চাদের উপর আসে না। এসব জিনগত রোগ বা জন্মগত রোগ।
১৩. ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম এসব খেলে বাচ্চা বড় হয়ে যায়। তাই গাইনী ডাক্তার সিজার করার জন্য এগুলা প্রেসক্রাইব করে....
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম না খেলে গর্ভস্থ বেবির নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়।
১৪. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে সাদাস্রাব হলে ফ্লুইড কমে যায়।
নির্ভুলঃ White discharge এবং Amniotic fluid সম্পূর্ণ আলাদা দুটো ফ্লুইড.. একটার সাথে আর একটার কোনো সম্পর্ক নেই।
১৫. বাচ্চা না হওয়া মানেই বন্ধ্যা নারী।
নির্ভুলঃ বন্ধ্যা, নারী এবং পুরুষ উভয়ই হতে পারে।।
(Collected)
__________________________________________
Dr.Mizanur Rahman Masud
MBBS.BCS(Health)
Chamber:
Unique Diagnostic Center
Jalil Plaza,Hemayetpur,savar,Dhaka
গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা কম বেশি প্রায় সবার হয়ে থাকে। স্বাস্থ্যকর খাবার না খাওয়া, খাওয়া-দাওয়ায় অনিয়মসহ বিভিন্ন কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। প্রথমদিকেই সচেতন না হলে পরবর্তীতে আলসার হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
গ্যাস্ট্রিক প্রতিরোধে করণীয়ঃ
১.প্রতিবার আহারের (নাস্তা,দুপুরের খাবার,রাতের খাবার) ১ ঘন্টা আগে তরলখাবার ও পানি পান বন্ধ করে দিবেন।
২.আহারের সময় কোন প্রকার তরল খাবার পান করা যাবে না ( স্যূপ,ডাল ও ঝোল সহ) কিন্তু খাবার গলায় আটকে গেলে অল্প পানি পান করবেন।
৩.সকাল ও দুপুেরের আহারের দেড় ঘন্টা পর পানি পান করবেন।
৪.প্রতি ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১গ্লাস পানি ওান করতে পারবেন।
৫.ঘুমানোর ২ ঘন্টা আগে খাওয়া দাওয়া শেষ করে সঙ্গে সঙ্গে ২ ঢোক পানি পান করবেন।
৬.সারা রাত আর পানি এবং তরল খাবার খাবেন না ( বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া)।
৭.যে সমস্ত খাবার খেলে বুক জ্বালা পোড়া করে তা খাওয়া জাবে না।
৮.পাউরুটি সেঁকে খাবেন।
৯.নামায/উপাসনা সব সময় আহারের পূর্বে আদায় করবেন।
১০.ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখবেন।
১১.পান,জর্দা,গুল,সাদা পাতা খাবেন না।
১২.ধূমপান/এ্যালকোহল পান করবেন না।
১৩.আপনার মাথার দিকে খাটের পায়র নিচে ইট দিয়ে ৩ ইনচি উচু করে নিবেন।
এমনকিছু খাবার আছে যেগুলো খুব সহজেই আপনার গ্যাস্ট্রিক দূর করতে সাহায্য করবে। সম্মানিত সুধি চলুন তাহলে জেনে নিই খাবারগুলি সম্পর্কে-
আদা :
পেট ফাঁপা এবং পেটে গ্যাস হলে কাঁচা আদা কুচি করে লবণ দিয়ে খান, দেখবেন গ্যাসের সমস্যার দ্রুত সমাধান পাবেন।
দই :
দই খেলে হজম ভালো হয়, গ্যাস কমে। এই জন্যই খাবারের পর দই খাওয়া বেশ কার্যকর।
শসা :
শসা পেট ঠাণ্ডা রাখতে বেশ কার্যকরী একটি খাবার। কাঁচা শসা চিবিয়ে খেলে হজমে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। নিয়মিত শসা খেলে দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
পেঁপে :
পেঁপেতে রয়েছে পেপেইন নামক এনজাইম যা হজমশক্তি বাড়ায়। তাই নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলে গ্যাসের সমস্যা কমে।
আনারস :
আনারসে রয়েছে ৮৫ শতাংশ পানি এবং ব্রোমেলিন নামক হজমে সাহায্যকারী প্রাকৃতিক এনজাইম যা অত্যন্ত কার্যকরী একটি পাচক রস। এটি পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার রাখে। তাছাড়া আনারস ত্বকের জন্যও উপকারী।
হলুদ :
হজমসংক্রান্ত সব ধরনের সমস্যা সমাধানে হলুদ দারুণ কার্যকর। এটি চর্বিজাতীয় খাবার হজমে ভূমিকা রাখে। তাছাড়া হলুদে প্রদাহনাশক উপাদান থাকে, যা প্রদাহ কমায়।
ডাঃমিজানুর রহমান মাসুদ
এমবিবিএস,বিসিএস(স্বাস্থ্য)
ইউনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার
হেমায়েতপুর, সাভার, ঢাকা।
হাঁটু ব্যথার রোগী প্রায় প্রতিটি পরিবারেই দেখতে পাওয়া যায়। এর বিভিন্ন কারণের মধ্যে প্রধান কারণ অস্টিও আর্থ্রাইটিস বা অস্থিসন্ধির ক্ষয়জনিত কারণ। আমাদের দেহের প্রতিটি সন্ধি বা জয়েন্টের মতোই হাঁটুর জয়েন্টের হাড়ও নরম এবং মসৃণ আবরণ বা কার্টিলেজ দ্বারা আবৃত। এই কার্টিলেজ যখন ক্ষয় হয়ে অমসৃণ আকার ধারণ করে তখন জয়েন্ট নাড়াচাড়ায় ব্যথা অনুভূত হয়, জয়েন্ট ফুলে যায়। এটি অস্টিও আর্থ্রাইটিস বা হাঁটুর এক প্রকার বাত।
হাটু ব্যথায় রোগীর জন্য নির্দেশনাঃ
করণীয়ঃ
১.ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবেন।
২.চেয়ারে বসে নামাজ পড়বেন।
৩.হাই কমোড/টয়লেট চেয়ার ব্যবহার করবেন।
৪.নিয়মিত ৩০ মিনিট হাটবেন।
৫.নিয়মিত হাটুর ব্যায়াম করবেন।
৬.নরম জুতা ব্যবহার করবেন।
৭.পরিমিত খাবার গ্রহন কটবেন।
৮.ঠান্ডা /গরম পানির সেঁক হাটুতে দিবেন
৯.উঁচুতে উঠার সময় যে হাটুতে ব্যথা কম হয় তা আগে দিবেন,নামার সময় যে হাটুতে বেশি ব্যথা সে হাটু আগে দিবেন।
১০.হাটুর ব্যথা কমাতে সাতার একটি উত্তম ব্যয়াম।
বর্জণীয়ঃ
১.দীর্ঘ সময় হাটু ভাজ করে বসবেন না।
২.দীর্ঘ সময় এক টানা দাড়ানো এবং বসা থেকে বিরত থাকবেন।
৩.দুই হাটু ক্রস করে বসবেন না।
৪.ভারী পজন ওঠাবেন না।
৫.নিচু জায়গা যেমন পিড়ি, নিচু মোড়া বা মেঝেতে বডে কাজ করবেন না।
৬.সিড়ি দিয়ে উঠা নামা বা উঁচু নিচু জায়গায় হাটা থেকে বিরত থাকবেন।
ডাঃ মিজানুর রহমান মাসুদ
এমবিবিএস,বিসিএস(স্বাস্হ্য)
ইউনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার
হেমায়েতপুর,সাভার,ঢাকা।
বাংলাদেশে প্রায় দুই কোটি মানুষ কোন না কোনভাবে কিডনি রোগে ভুগছে। আর আক্রান্তদের মধ্যে ৪০ হাজারের কিডনি পুরোপুরি অকেজো হচ্ছে প্রতিবছর।
এ ধরনের রোগীর জন্য মাত্র দুরকম চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে। হয় ডায়ালাইসিস অর্থাৎ যন্ত্রের মাধ্যমে কৃত্রিমভাবে কিডনির কাজ করানো বা কিডনি প্রতিস্থাপন।
কিন্তু এই দুই ধরণের চিকিৎসা পদ্ধতিই ব্যয়বহুল।
আজকাল (গ্যাস্ট্রিক ঔষধ) হলো সেই ঔষধ যেটা
- রুগীরা মুড়ির মত খায়
-ডাক্তাররা আলুর মত লিখে
-কোম্পানী পাগলা মলমের মত প্রচার করে।
অনেকদিন(Long Term) গ্যাস্ট্রিক এর ঔষধ(PPI) খেলে কি হতে পারে????
# হাড়ের ক্ষয় আর হাড় ভাঙ্গার সম্ভাবনা বাড়ে।
Magnesium absorption কমায়
# রক্তশূন্যতা হতে পারে।
Iron absorption কমায়
Vit B12 absorption কমায়।
#অনেকদিন PPI খেলেও বুক জ্বালা কমে না কেন জানেন??
কারণ PPI increases the risk of H. pylori infection.
to enteric infections with Salmonella, Campylobacter & C. difficile.
term PPI cause Interstitial nephritis.
Copied post...
Dr.Mizanur Rahman Masud
MBBS(DU).BCS(HEALTH)
Unique Diagnostic Center
Hemayetpur Bus stand, Savar,Dhaka.
ডাঃ মিজানুর রহমান মাসুদ নিয়মিত চেম্বারে রোগী দেখছেন।
চেম্বারের ঠিকানাঃ
ইউনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার
জলিল প্লাজা,হেমায়েতপুর বাস স্ট্যান্ড,
সাভার,ঢাকা
হটলাইনঃ ০১৭৬৫০৩৮৪০০,০১৮২০৫২৮৭৮৭
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Website
Address
Chowdhury Electronic Market, Baipail Mour, Bogabari, Ashulia E. P. Z Road
Savar
টেলিফোনে (01787687619) বা অনলাইনে সেবা গ্রহনে?
Enam Medical College Hospital
Savar
Allah is almighty FCPS, DGO, MCPS, MBBS
Lab Aid Cancer Hospital
Savar
To confer surgical service and help the community with medical advice
R. S Plaza, Zirani, Ashulia
Savar, 1349
Specialized Doctor Chamber and Complete Digital Diagnostic Center
Shaheed Suhrawardy Medical College And Hospital
Savar, 1207
Dr. Dilip Kumar Ghosh MBBS (Dhaka), BCS (Health) MD (Gastro.), FCPS (Medicine) Digestive System, Pancreas, Liver and Medicine Specialist Associate Professor & Head Interventional G...
Hazi Ashraf Shopping Complex, Jadurchar, Hemayetpur
Savar
টেলিফোনে (01787687620) বা অনলাইনে সেবা গ্রহনে?