Alhamdulillah Halal Shopping
Business is not just about making money, business is about doing favors from each other…
গ্যাসের সমস্যা কমান ঘরোয়া উপায়ে।
অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, খারাপ খাদ্যাভ্যাসের কারণে ধীরে ধীরে আমাদের পরিপাক তন্ত্র দুর্বল হয়ে যায়। আর সেই কারণেই অনেক সময় গ্যাসের সমস্যায় ভোগেন কেউ কেউ। শুধু তাই নয়, অম্বল, বদহজম, অ্যাসিডিটি, বদহজম এবং পেটে ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দেয়। অনেকের পেট শুধুমাত্র গ্যাসের কারণেই ফুলে থাকে। তার ফলে ভুঁড়ি না থাকলেও পেট বড় মনে হয়। আপনারও যদি গ্যাসের সমস্যা থাকে, তাহলে তার থেকে মুক্তি পেতে এই ৪টি জিনিস অবিলম্বে আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করুন।
কলা-
কলা খেলে গ্যাসের সমস্যা কমবে। কলায় উপস্থিত ফাইবার সহায়ক। রোজ অন্তত ১টি কলা খাওয়ার চেষ্টা করুন।
ডাবের পানি-
ডাবের পানি খেলে পেটে গ্যাসের সমস্যা দূর হয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এটি। উপকারি মিনারেলসও রয়েছে।
দই-
দই খাবার হজম করতে সাহায্য করে। নিয়মিত খেলে এটি আপনার হজমশক্তিও সবল রাখবে। দুপুরের খাবারের পর অল্প টক দই খেতে পারেন। তবে হ্যাঁ, তাতে চিনির বদলে অল্প বিট নুন দিয়ে খান।
রসুন-
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক কোয়া কাঁচা রসুন খান। দুপুরে ভাতের সঙ্গেও ১ কোয়া রসুন বেটে খেতে পারেন। সপ্তাহে ২-৩ দিন খান। এটি পরিপাকের জন্য বেশ উপকারি।
এর পাশাপাশি আরও কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখুন :
অতিরিক্ত মশলাদার, গুরুপাক খাবার খেলে গ্যাসের সমস্যা হবেই। তাই এমন খাবারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন। বাইরে খেলে ঝোল-কারি এড়িয়ে চলুন।
অতিরিক্ত প্রোটিন খেলে অনেক সময়ে গ্যাসের সমস্যা হয়। তাই প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত মাছ-মাংস, দুধ না খাওয়াই ভাল।
নিয়মিত শারীরিক কসরত করুন। তাতে পেটে গ্যাস জমার প্রবণতা কম হবে। পেটের পেশির ব্যায়াম করলেও উপকার পাবেন।
উপরে বর্নিত দিকনির্দেশনা গুলো যদি আপনার কাছে কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়, তাহলে আপনার জন্য আছে সহজ সমাধান আর সেটা হলো "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার"।
মাশরুম কিভাবে জন্ম নেয় দেখেছেন কখনো, না দেখলে ভিডিওতে দেখুন। এই বহুগুণে গুনান্বিত পুষ্টিকর মাশরুম দিয়ে তৈরি "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার"। যার সাথে আছে আরো অনেক প্রকার ভেষজ ও খনিজ উপাদান।
"মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" গ্রহণ করেন,
গ্যাস্ট্রিক মুক্ত জীবন গড়েন।
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
অসুস্থতার ব্যাপারে যারা মানি ব্যাক গ্যারান্টি দেয় মানে বিফলে মূল্য ফেরত, তাদের থেকে সাবধান...
অসুস্থতার ব্যাপারে ইনশাআল্লাহ বলে ১০০% গ্যারান্টি দেওয়া যায়। আবার কোনো ক্যামিকেল মিক্সড না করলে বলা যায় বা গ্যারান্টি দেওয়া যায় যে ক্যামিকেল আছে প্রমাণ করতে পারলে টাকা ফেরত। কিন্তু রোগ মুক্তির ব্যাপারে বলা যাবে না, কারণ সুস্থ করার মালিক আল্লাহ। আর ভবিষ্যৎ একমাত্র আল্লাহই জানেন। একই ঔষধ খেয়ে পাঁচজন ভালো হয়েছে আবার একজন ভালো হয়নি, এখানে আপনি কি বলবেন?
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার ঢাকা বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
আসসালামুআলাইকুম...
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আরো অনেক সমস্যার সৃষ্টি করে তাই অবহেলা না করে দ্রুত সমাধান করুন। তবে অবশ্যই ক্ষতিকর ঔষধ দিয়ে নয়।
আমরা নিয়ে এসেছি "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" যা বহুপ্রকার ঔষধীগুণের অধিকারী অনেকগুলো প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরী।
আপনি নিজের জন্য এবং আপনার আপনজনের জন্য এখনি অর্ডার করুন। কুরিয়ার চার্জ একদম ফ্রি।
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
আপনি কি "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" খেয়েছেন কখনো?
পেটের সমস্যা দূর করতে এখনই অর্ডার করুন। সারা দেশে ফ্রি হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়, ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717055255 & 01883414676
এই ভিডিও দেয়ার কারণ কি জানেন? কারণ হচ্ছে এই উপকারী ফলটি "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" এর অনেকগুলি উপাদানের মধ্যে একটি।
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার ঢাকা বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
আমলকী খেলে শরীরে কি হয় জানেন আমলকীর ২০টি উপকারিতা Benefits of amloki
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে ২/৩ দিন খেলেই বুঝতে পারবেন উপকারীতা, সাহসীরা রিক্স নিয়ে একটা কিনেই দেখেন না। ইনশাআল্লাহ উপকৃত হবেনই হবেন।
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
পরকালকে যে সত্যি সত্যিই বিশ্বাস করবে সে অবশ্যই আল্লাহকে ভয় করবে। আর যে আল্লাহকে ভয় পায় সে মিথ্যাও বলতে পারবে না আর মিথ্যা না বললে তো মানুষ ঠকানোও হবে না, ঠিক কিনা?
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
সকালে উঠে "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" খাই,
সারাদিন ভাজাপোড়া খেতে আর কোনো নিষেধ নাই।
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
অপকারী এলোপ্যাথিক বর্জন করুন, উপকারী ভেষজ গ্রহণ করুন...
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সমাধানের জন্য আর নয় এলোপ্যাথিক, এখন শুধু ভেজাল মুক্ত ভেষজ।
মাশরুম এমন একটি সবজি যা পুষ্টি ও ঔষধীগুণে ভরপুর, এই সবজি অন্যান্য শারীরিক সমস্যা এবং রোগব্যাধি সমাধানের সাথে সাথে Acidity/গ্যাস্ট্রিকের সমস্যারও সমাধান করে।
***"মাশরুমে থাকা এনজাইম খাবার হজম করায় ও অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।"***
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
#মাশরুম
#মাশরুমমিক্সগ্যাস্ট্রিকরিমুভার
👉 গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সমাধানের জন্য আর নয় ক্ষতিকারক এলোপ্যাথিক ঔষধ, "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে আপনাকে গ্যাস্ট্রিক যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দিবে ইনশাআল্লাহ।
১. নতুন ও পুরানো গ্যাস্ট্রিক নির্মুল করা।
২. উর্ধমুখী ও নিম্নগামী গ্যাস নির্মূল করা।
৩. কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি লাভ।
৪. বুক জ্বালা থেকে মুক্তি লাভ।
৫. হজম শক্তি বৃদ্ধি করা।
৬. খাবারের রুচি বৃদ্ধি করা।
৭. বদহজমসহ পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ করতে সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় কমবেশি ভোগেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
পেটে গ্যাস, গলা/বুক জ্বলা ,অরুচি, বমি বমি ভাব, পেট ফাঁপা বা চিনচিন করে ব্যথা, এসব সমস্যা হলেই আমরা গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ অথবা অ্যাসিডিটির সিরাপ খাই। এতে কিছুটা স্বস্তি হয়তো মিলছে তবে সমস্যা কিন্তু থেকেই যায়।
ডাক্তারদের কাছেই শুনে দেখেন ওমিপ্রাজল জাতীয় গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ দিনের পর দিন খাওয়া কতটা বিপজ্জনক। এতে পাকস্থলীর পিএইচ পরিবর্তিত হয়ে যায়, ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে, রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। হাড় ক্ষয় এবং শরীরে রোগজীবাণু প্রবেশের পথ প্রশস্ত হয়। এমনকি কিডনি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
তাই ঝুঁকি না নিয়ে প্রাকৃতিক সুরক্ষা নিন। বিস্তারিত জানতে অথবা ঔষধ কিনতে যোগাযোগ করুন নিচে দেয়া নাম্বারে, ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটি নাই এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে। আর এর যন্ত্রণা কতখানি অস্বস্তিকর ভুক্তভোগী মাত্রই বিষয়টি অনুধাবন করতে পারেন। একটু ভাজাপোড়া অথবা দাওয়াত-পার্টিতে মশলাযু্ক্ত খাবার খেলেই শুরু হয়ে যায় গ্যাস্ট্রিকের অস্বস্তিকর সমস্যা। আর এর থেকে পরিত্রাণ পেতে সবাই হাত বাড়ান ঔষধের দিকে, বিশেষ করে এলোপ্যাথিক ঔষধ।
খোঁজ নিয়ে দেখুন সারাদেশে যে পরিমাণ গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ(এলোপ্যাথিক) বিক্রি হয় অন্য সব রোগ মিলেও এ পরিমাণ হয় না।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে এলোপ্যাথিক ঔষধ সেবন করবেন না কারণ গ্যাস্ট্রিকের জন্য যে এলোপ্যাথিক ঔষধ দেয়া হয় তাতে একটি সমস্যা সমাধান করে এবং অপরদিকে পাঁচটি সমস্যা তৈরী করে মানে নানা ধরনের রোগ সৃষ্টি করে। তাই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধানের জন্য সম্পূর্ণ ক্যামিকেল ফ্রি ও পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত ভেষজ/ঔষধ (মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার) গ্রহণ করুন।
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
ওষুধ ছাড়াই চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার ঘরোয়া পদ্ধতিঃ
গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটি নাই এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে। আর এর যন্ত্রণা কতখানি অস্বস্তিকর ভুক্তভোগী মাত্রই বিষয়টি অনুধাবন করতে পারেন। একটু ভাজাপোড়া অথবা দাওয়াত-পার্টিতে মশলাযু্ক্ত খাবার খেলেই শুরু হয়ে যায় গ্যাস্ট্রিকের অস্বস্তিকর সমস্যা। আর এর থেকে পরিত্রাণ পেতে সবাই হাত বাড়ান ঔষধের দিকে।
খোঁজ নিয়ে দেখুন সারাদেশে যে পরিমাণ গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ বিক্রি হয় অন্য সব রোগ মিলেও এ পরিমাণ হয় না। অথচ ওষুধের উপর নির্ভরশীল না হয়ে খাবারের দিকে মনযোগী হয়ে কিছু নিয়ম মেনে চললেই গ্যাস্ট্রিক আপনার ধারে-কাছেও ঘেঁষতে পারবে না।
তাহলে জেনে নেওয়া যাক ওষুধ ছাড়াই কীভাবে গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তি পাবেন-
শসা:
শসা পেট ঠাণ্ডা রাখতে অনেক বেশি কার্যকর। এতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের উদ্রেক কমায়।
দই:
দই আমাদের হজম শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। এতে করে দ্রুত খাবার হজম হয়, ফলে পেটে গ্যাস হওয়ার প্রবণতা কমে আসে।
পেঁপে:
পেঁপেতে রয়েছে পাপায়া নামের এনজাইম যা হজমশক্তি বাড়ায়। নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলেও গ্যাসের সমস্যা কমে।
কলা ও কমলা:
কলা ও কমলা পাকস্থলির অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। ফলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও কলার দ্রবীভূত হতে সক্ষম ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা রাখে। সারাদিনে অন্তত দুটি কলা খান। পেট পরিষ্কার রাখতে কলার জুড়ি মেলা ভার।
আদা:
আদা সব চাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানসমৃদ্ধ খাবার। পেট ফাঁপা ও পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে খান, দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্যাসের সমস্যা সমাধান হবে।
লবঙ্গ:
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, লবঙ্গে উপস্থিত একাধিক উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার সাথে সাথেই গ্যাসের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না। তাই এবার থেকে বেশি মাত্রায় খাবার খাওয়ার পর বুক জ্বালা ও ঢেঁকুর উঠলে দু-একটি লবঙ্গ খেয়ে ফেলতে ভুলবেন না যেন!
অ্যালোভেরা:
অ্যালোভেরায় উপস্থিত নানাবিধ খনিজ একদিকে যেমন ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনি হজম ক্ষমতার উন্নতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, অ্যালোভেরার উপাদান পেটে তৈরি হওয়া অ্যাসিডের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। ফলে অ্যাসিডিটির সমস্যা একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
পুদিনা পাতার পানি:
এক কাপ পানিতে ৫টি পুদিনা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে খান। পেট ফাঁপা, বমিভাব দূরে রাখতে এর বিকল্প নেই।
রসুন:
অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে রসুনের কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে এক কোয়া রসুন খেয়ে ফেললেই স্টমাকে অ্যাসিড ক্ষরণের মাত্রা স্বাভাবিক হতে শুরু করে। ফলে গ্যাস সংক্রান্ত বিভিন্ন উপসর্গ ধীরে ধীরে কমে যেতে শুরু করে।
ডাবের পানি:
ডাবের পানি খেলে হজম ক্ষমতা বাড়ে এবং সব খাবার সহজেই হজম হয়ে যায়। এছাড়া গ্যাসের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায় নিয়মিত ডাবের পানি খেলে। তাই সম্ভব হলে প্রতিদিন ডাবের পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন। তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
এছাড়া ওজন কমানো, খাবার গ্রহণের সময়ের সঠিক ব্যবধান রাখা, খালি পেটে চা না খাওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো নিজের আয়ত্বে রাখতে পারলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে পারেন।
গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া খুব বেশি কঠিন কিছু নয়। শুধু একটু নজর রাখতে হবে নিজের খাওয়া-দাওয়ার প্রতি। উল্লেখিত খাবারগুলোর সঙ্গে আঁশ জাতীয় খাবার বেশি বেশি করে নিয়মিত খাওয়া শুরু করুন তাহলে দেখবেন আপনাকে আর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগতে হবে না। কিনতে হবে না ওষুধ এবং সাশ্রয় হবে আপনার উপার্জিত অর্থ।
আর যদি আপনার ওগুলো মেইনটেইন করে চলতে সমস্যা হয় তাহলে আপনার জন্য পরামর্শ:
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে এলোপ্যাথিক ঔষধ সেবন করবেন না কারণ এলোপ্যাথিক একটি সমস্যা সমাধান করে এবং অপরদিকে পাঁচটি সমস্যা তৈরী করে। ক্যামিকেল ও পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত ভেষজ/ঔষধ গ্রহণ করুন।
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
আলহামদুলিল্লাহ, সৌভাগ্যবান চারজনকে গ্যাস্ট্রিকের যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য একটু পরেই যাত্রা শুরু করবে নিচের চার যোদ্ধা (মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার) এবং কুরিয়ারের মাধ্যমে গন্তব্যে পৌঁছে গ্যাস্ট্রিক থেকে ভুক্তভোগীদের মুক্তি দেবে ইনশাআল্লাহ।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধানের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন, ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717-055255 , 01883414676
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
আপনি কি খেয়াল করেছেন? কোনো কোনো অসুস্থতার কারণে অনেকগুলো এলোপ্যাথিক ঔষধ প্রেসক্রাইব করা হয় এবং এই অনেকগুলো ঔষধের সাথে একটি গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ দিয়ে দেয় যা অন্য ঔষধের কারণে সৃষ্ট গ্যাস্ট্রিক রিমুভ করবে। গ্যাস্ট্রিক রিমুভ করার জন্য যে ঔষধ দিচ্ছে ঔ ডাক্তারের কাছে যদি প্রশ্ন করেন এই গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খাওয়া কি ভালো? তখন ডাক্তার সাহেব নিজেই বলবেন না ভালো না এগুলো বেশিদিন খেলে নানা ধরনের রোগ সৃষ্টি হয়।
ডাক্তার বলুক আর না বলুক, আমরা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধানের জন্য নানা ধরনের ক্যামিকেলযুক্ত এলোপ্যাথিক ঔষধ খাই যা সাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
তাই আপনাদের প্রতি অনুরোধ, গ্যাস্ট্রিকের জন্য ক্যামিকেল মুক্ত ভেষজ ঔষধ গ্রহণ করুন এবং এলোপ্যাথিক ঔষধ বর্জন করুন।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
আপনি আপনার আপনজনদের অর্থাৎ মা-বাবা ভাই-বোন আত্মীয়-স্বজনদের কতো রকম উপহার/গিফট দেন এবং তারাও অনেক আনন্দিত হন এবং হয়তো আনন্দ পর্যন্তই থেমে থাকে ঐ গিফটের সিমানা। তবে আপনি চাইলে এই আনন্দের সিমানা আরো অনেকগুণ বড়ো করতে পারেন যদি আপনার গিফট হয় যাকে দিচ্ছেন তার কোনো সমস্যার সমাধান। তখন যাকে গিফটটা দিচ্ছেন তখন সে আপনাকে শুধু ধন্যবাদ দিবে না সাথে দোয়া করবেন অন্তর থেকে। আমাদের মধ্যে ৭০-৮০ ভাগ মানুষ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছি। আর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে আস্তে আস্তে নানা ধরনের জটিল কঠিন রোগেও আক্রান্ত হয়ে পরছি অনেকে। কারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে ক্যামিকেলযুক্ত ঔষধ খাচ্ছি।
আমার অনুরোধ গ্যাস্ট্রিক আমাশয় IBS এরজন্য ক্যামিকেল মুক্ত পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত ভেষজ সেবন
করুন।
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা:
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা, যা পেটের সমস্যা বা হজমের ব্যাঘাত নামেও পরিচিত, অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে এবং দৈনন্দিন জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে। এই ব্লগে, আমরা গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কি, তাদের কারণ, উপসর্গ এবং কার্যকরী চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা করব। উপরন্তু, আমরা খাদ্য পরিবর্তন, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা, ঘরোয়া প্রতিকার এবং ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করার সঠিক সময় অন্বেষণ করব।
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কি?
গ্যাস্ট্রিক সমস্যাগুলি পাকস্থলী এবং পাচনতন্ত্রকে প্রভাবিত করে এমন বিভিন্ন সমস্যাকে অন্তর্ভুক্ত করে। এর মধ্যে ফোলাভাব, গ্যাস, বদহজম, অ্যাসিডিটি এবং আরও অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। প্রায়ই গুরুতর না হলেও, ক্রমাগত গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে।
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার কারণ কি?
খাদ্যের পছন্দ, মানসিক চাপ, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং কিছু চিকিৎসা শর্ত সহ গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় বিভিন্ন কারণ অবদান রাখে।
অন্যান্য কারণগুলি যা এই অবস্থাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে তা হল উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার, মশলাদার খাবার এবং কার্বনেটেড পানীয় এই সমস্যাগুলিকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণ
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
স্ফীত হত্তয়া
Belching
অম্বল
বমি বমি ভাব
পেটের অস্বস্তি
অনিয়মিত অন্ত্রের গতিবিধি
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার চিকিৎসা
চিকিত্সার বিকল্পগুলি নির্দিষ্ট সমস্যার উপর নির্ভর করে। ওভার-দ্য-কাউন্টার অ্যান্টাসিড, জীবনযাত্রার পরিবর্তন এবং প্রেসক্রিপশনের ওষুধগুলি উপসর্গগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে। সঠিক নির্ণয় এবং উপযোগী চিকিত্সার জন্য একজন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের সাথে পরামর্শ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমাতে ডায়েট পরিবর্তন
ফাইবার, ফলমূল, শাকসবজি এবং গোটা শস্য সমৃদ্ধ সুষম খাদ্য গ্রহণ হজমে সাহায্য করতে পারে। চর্বিযুক্ত এবং মশলাদার খাবার হ্রাস করা, অতিরিক্ত খাওয়া এড়ানো এবং হাইড্রেটেড থাকা গ্যাস্ট্রিক সমস্যাগুলি পরিচালনা করতে সহায়তা করতে পারে।
কিভাবে পেটে গ্যাস প্রতিরোধ করবেন?
ধীরে ধীরে খাবার চিবানো, খাওয়ার সময় কথা বলা এড়িয়ে যাওয়া এবং ছোট খাবার খাওয়া অত্যধিক গ্যাস গঠন প্রতিরোধ করতে পারে। নিয়মিত শারীরিক ক্রিয়াকলাপ এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট কৌশলগুলি ভাল হজম স্বাস্থ্যে অবদান রাখে।
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার ঘরোয়া প্রতিকার
বেশ কিছু ঘরোয়া প্রতিকার উপশম দিতে পারে। আদা চা, পেপারমিন্ট তেল এবং ক্যামোমাইল চা পেট প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে। দইয়ের মতো প্রোবায়োটিক খাওয়াও স্বাস্থ্যকর অন্ত্রকে উন্নীত করতে পারে।
আমি কখন একজন ডাক্তারের কাছে যেতে পারি?
আপনার অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত যদি আপনি ক্রমাগত বা গুরুতর গ্যাস্ট্রিক সমস্যা অনুভব করেন, উপসর্গগুলি যা দৈনন্দিন কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটায়, অব্যক্ত ওজন হ্রাস করে, বা মলের রক্তের মতো লক্ষণগুলির সাথে থাকে।
উপসংহার
গ্যাস্ট্রিক সমস্যাগুলি সাধারণ কিন্তু সঠিক জীবনধারা পছন্দ, খাদ্যতালিকাগত পরিবর্তন এবং সময়মত চিকিৎসা হস্তক্ষেপের মাধ্যমে কার্যকরভাবে পরিচালনা করা যেতে পারে। পাচক স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দেওয়া সামগ্রিক সুস্থতায় অবদান রাখে এবং জীবনের মান উন্নত করে।
বিবরণ
1. গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কি গুরুতর?
বেশিরভাগ গ্যাস্ট্রিক সমস্যা গুরুতর নয়, তবে যে কোনও অন্তর্নিহিত গুরুতর অবস্থাকে বাতিল করতে এবং জটিলতাগুলি প্রতিরোধ করতে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
2. লেবু কি গ্যাস্ট্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল?
লেবু পাচন রসের উৎপাদনকে উদ্দীপিত করতে পারে, যার ফলে বদহজম এবং ফোলা রোগের চিকিৎসা হয়। যাইহোক, এটি কিছু ব্যক্তির জন্য অম্লতা বাড়িয়ে তুলতে পারে, তাই আপনি যদি নিশ্চিত না হন তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
3. গরম জল গ্যাস্ট্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল?
উষ্ণ জলে চুমুক দেওয়া পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় করতে পারে এবং হজমে সহায়তা করতে পারে এবং কিছু ক্ষেত্রে অস্বস্তি দূর করতে পারে। আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্য বা অ্যাসিডিটির সম্মুখীন হন তবে এক কাপ গরম পানি পান করলে এই অবস্থা কমতে পারে।
4. হলুদ কি অ্যাসিড রিফ্লাক্সের জন্য ভাল?
হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে পারে। যাইহোক, অ্যাসিড রিফ্লাক্সের জন্য এটি ব্যবহার করার আগে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
5. গ্যাস্ট্রিক সমস্যার ঝুঁকির কারণগুলি কী কী?
খারাপ খাদ্যাভ্যাস, মানসিক চাপ, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং কিছু চিকিৎসা শর্ত গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় অবদান রাখতে পারে।
From Google
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার ঢাকা বাংলাদেশ
01717-055255 & 01883414676
আসসালামুআলাইকুম...
গ্যাস্ট্রিক এবং আমাশয় পেটের রোগ কিন্তু এক রোগ নয়, দুইটার জন্য দুই ধরনের ঔষধ। তাই যারা এক ঔষধ দিয়ে দুই রোগ সারতে চায় তাদের থেকে সাবধান...
বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
"পেট ঠিক তো দুনিয়া ঠিক বা পেট ঠান্ডা তো সব ঠান্ডা " এই কথাটি বললে আমরা সাধারণত বুঝি পেট ভরা থাকা বা ক্ষুধা থেকে মুক্তি, আসলেই কি তাই? আসল ব্যাপার ওটা না। আপনি খাবার খাচ্ছেন কিন্তু হজম হচ্ছে না, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হচ্ছে, পেট ব্যাথা হচ্ছে, বমি বমি ভাব হচ্ছে, বারবার ঢেকুর হচ্ছে, নানা ধরনের পেটের অসস্তি হচ্ছে। তাহলে কি বোঝা গেলো? পেট ভরা থাকলেও দুনিয়া ঠিক না বা সব ঠান্ডা না। দুনিয়া ঠিক বা সব ঠান্ডা রাখতে হলে ভরা পেট নয়, সুস্থ পেট বা স্টোমাক দরকার। আর পেট বা স্টোমাক সুস্থ রাখতে হলে ভেষজ বা প্রাকৃতিক খাবারই হবে প্রকৃত সমাধানের পথ। আর আপনাদের উপকার করার জন্য আমরা তৈরী করেছি সম্পূর্ণরূপে পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত এসিডিটি/গ্যাস্ট্রিকের ভেষজ ও খনিজ মিশ্রিত ঔষধ "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার"।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন...
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ
01717055255 & 01883414676
বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
উপকার করতে চাই...
"মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" যতো বড়,
আপনার গ্যাস্ট্রিক ততো বড় নয়।
কোষ্ঠকাঠিন্য/ ক্ষুধামন্দা/ বদ হজম/ গলা বুক জ্বালাপোড়া/ পেট ফাঁপা/পেট ব্যাথা/ নিম্নগামী গ্যাস/উর্ধগামী গ্যাস/ বমি বমি ভাব/ ইত্যাদি গ্যাস্ট্রিকজনিত পেটের সকল সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" কাজ করবে ইনশাআল্লাহ।
সম্পূর্ণ পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত সকল হালাল ভেষজের ও খনিজ পদার্থের সংমিশ্রণে ঘরোয়াভাবে তৈরী। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ।
01717055255,01883414676
বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
উপকার করতে চাই...
"মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" যতো বড়,
আপনার গ্যাস্ট্রিক ততো বড় নয়।
কোষ্ঠকাঠিন্য/ ক্ষুধামন্দা/ বদ হজম/ গলা বুক জ্বালাপোড়া/ পেট ফাঁপা/পেট ব্যাথা/ নিম্নগামী গ্যাস/উর্ধগামী গ্যাস/ বমি বমি ভাব/ ইত্যাদি গ্যাস্ট্রিকজনিত পেটের সকল সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" কাজ করবে ইনশাআল্লাহ।
সম্পূর্ণ পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত সকল হালাল ভেষজের ও খনিজ পদার্থের সংমিশ্রণে ঘরোয়াভাবে তৈরী। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ।
01717055255,01883414676
পৃথিবীজুড়ে কোন রোগের ওষুধ সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় জানেন?
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
কালোজিরের গুণাগুণ জানলে আপনি সত্যিই অবাক হবেন!
আমাদের রান্নাঘরে থাকা নানা মশলা দিয়ে যেমন চট করে বেড়ে যায় খাবারের স্বাদ, তেমনই সেই সব মশলার ব্যবহারে আপনি ঝটাপট কমিয়ে ফেলতে পারবেন ওজনও। কমবে পেটের মেদ-ও। আজকে চলুন কালোজিরের নানা উপকারিতার গল্প শুনে নেওয়া যাক। দেখে নিন রোজ কালোজিরে খেতে চাইলে কী কী সাবধানতা আপনাদের মেনে চলতে হবে।
ওজন কমিয়ে দিতে পারে কালোজিরে: টানা তিন মাস কালোজিরে খেলে অনেকটাই কমবে আপনাদের ওজন। কমবে পেটের জমে থাকা চর্বি বা মেদও। কালো জিরে শরীরে জমে থাকা চর্বি গলিয়ে তা মল ও মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে। ফলে আপনি কিছুদিনের মধ্যেই পাবেন আপনার আকাঙ্খিত চেহারা। কালোজিরে-র মূত্রবর্ধক প্রভাবের কারণে এর নিয়মিত ব্যবহার ওজন কমাতে সহায়ক প্রমাণিত হয়েছে নানা গবেষণায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: এটি আমাদের শরীরে থাকে ইমিউন কোষগুলোকে আরও সতেজ করে তোলে। যার ফলে আমাদের শরীর যে কোনও রোগের সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম হয়। কালো জিরে আমাদের শরীরে থাকা বোন ম্যারো (অস্থিমজ্জা), ন্যাচারাল ইন্টারফেরন (একধরনের প্রোটিন, যা রোগ প্রিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়) এবং ইমিউনিটি কোষের মাধ্যমে আপনাকে আরও শক্তিশালী করে তোলে। এটি ক্লান্তি এবং দুর্বলতা দূর করে। শরীরে শক্তি সঞ্চার করতে সাহায্য করে।
পেটের সমস্যায় কার্যকরী: কালোজিরে-তে থাকা অ্যান্টি-মাইক্রোবায়াল এজেন্ট পেটের নানা সমস্যায় খুব উপকারী। এটি বদহজম, গ্যাস্ট্রিক, পেট ফাঁপা, পেট ব্যথা, ডায়রিয়া, পেটে কৃমি ইত্যাদি সমস্যায় দারুণ কাজে আসে। গুরুপাক খাওয়ার পর একটু কালোজিরে চিবিয়ে খেলে খুব উপকার পাবেন। এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর করতে সাহায্য করে।
ঠান্ডা লাগার সমস্যা: সর্দি -কাশির মতো ঠান্ডা, কফ, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া বা শ্বাসনালীতে সমস্যার ক্ষেত্রে কালোজিরা ম্যাজিকের মতো কাজ করে। কালোজিরে সামান্য বেটে কাঁচা তেল দিয়ে তা গরম ভাতের সঙ্গে খান। একটা সুতির কাপড়ে কালোজিরে বেঁধে তার গন্ধ শুকলেও নাক খুলে যায় ঝটাপট। এটি হাঁপানি, হুপিং কাশি, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যালার্জির কারণে দেখা দেওয়া শ্বাসকষ্টজনিত রোগের ক্ষেত্রেও বেশ উপকারী।
কী কী অবললম্বন করবেন কালোজিরে খাওয়ার সময়?
কালোজিরে শরীরকে গরম করে দেয়। এই কারণে দিনে তিন গ্রামের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। বিশেষ করে সেইসব মানুষ, যাদের দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিক সময়তেই একটু বেশির দিকে থাকে, যাঁদের উচ্চ-রক্তচাপের সমস্যা আছে, যাঁরা গর্ভবতী এবং ৫ বছরের ছোট বয়সের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে। শিশুরা দিনে ১ গ্রাম মতো কালোজিরে খেতে পারেন। অন্তঃসত্ত্বারা কালোজিরে খাওয়ারব আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
#মাশরুমমিক্সগ্যাস্ট্রিকরিমুভার #আইবিএস #আমাশয় #মাশরুম #গ্যাস #উপাদান
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
ঔষধ নয় গঠনমূলক জীবনযাপনের মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্ত থাকুন। যেমন:
১) সুন্নত তরিকায় খানা খাওয়ার অভ্যাস করুন। অর্থাৎ পেটকে তিন ভাগ করবেন একভাগ খাবার একভাগ পানি একভাগ খালি রাখবেন।
২) ভোর বেলায় এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করুন।
৩) তিন বেলা খাওয়ার পর 15 থেকে 20 মিনিট হাটাহাটি করুন।
৪) ব্রেইনকে অস্থিরতা মুক্ত রাখুন।
৫) সয়াবিন তেল নামক কেমিক্যাল বর্জন করুন।
৬) খাদ্য তালিকায় সরিষার তেল যুক্ত করুন।
৭) খাওয়ার পর অন্তত দু'ঘণ্টার ভিতরে স্ত্রী সহবাস থেকে নিরাপদ দূরে থাকুন।
৮) খাওয়ার পরপরই পেটভর্তি পানি খাবেন না অন্তত আধা ঘন্টা পরে পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
৯) তরকারিতে পাঁচফোড়ন ব্যবহার করুন।
১০) কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে কুমড়া এবং বেগুন বেশি করে খাবেন।
১১) মেদ ভুঁড়ি থাকলে প্রতিবার খাওয়ার সময় চার থেকে পাঁচটি কাঁচা মরিচ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। (আলসার ঘা থাকলে বর্জনীয়)
১২) সকাল এবং রাতে খাবারের সাথে কাঁচা মরিচ ও কাঁচা পিয়াজ খেতে পারেন। তবে খাওয়ার পরে অবশ্যই ভালোভাবে মিসওয়াক করে নিবেন। কারণ নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন যে জিনিসে মানুষের কষ্ট হয় তাতে ফেরেশতারাও কষ্ট পায়। এছাড়াও দুর্গন্ধযুক্ত খাবার খেয়ে মসজিদে প্রবেশ নিষেধ আছে।
১৩) ফ্রিজের ঠান্ডা খাবার বর্জন করুন কারণ, অতিরিক্ত ঠান্ডা খাবার কষ্টকাঠিন্য বৃদ্ধি করে।
১৪) ফার্মের মুরগি বর্জন করুন। আর যদি খেতেই হয় তাহলে হাড্ডি, মাথা, কলিজা এবং ঝোল খাবেন না।
১৫) যৌন উত্তেজক কথা, কাজ, চিন্তা এবং আচরণ থেকে দূরে থাকুন।
১৬) ফাস্টফুড খাবেন না।
সর্বোপরি আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।
নিয়মিত এলোপ্যাথিক ঔষধ সেবন করে অসংখ্য মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তাই আমার এই ক্ষুদ্র পরামর্শ।
#মাশরুমমিক্সগ্যাস্ট্রিকরিমুভার #আইবিএস #আমাশয় #মাশরুম #গ্যাস #পাউডার
বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
উপকার করতে চাই...
"মাশরুম মিক্স গ্যাস রিমুভার যতো বড়,
আপনার গ্যাস্ট্রিক ততো বড় নয়।"
কোষ্ঠকাঠিন্য/ ক্ষুধামন্দা/ বদ হজম/ গলা বুক জ্বালাপোড়া/ পেট ফাঁপা/পেট ব্যাথা/ নিম্নগামী গ্যাস/উর্ধগামী গ্যাস/ বমি বমি ভাব/ ইত্যাদি গ্যাস্ট্রিকজনিত পেটের সকল সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য মাশরুম মিক্স গ্যাস রিমুভার ১০০% কাজ করবে ইনশাআল্লাহ।
সম্পূর্ণ পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত ১০০% হালাল ভেষজের ও খনিজ পদার্থের সংমিশ্রণে ঘরোয়াভাবে তৈরী। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ
আলহামদুলিল্লাহ হালাল শপিং
সাভার, ঢাকা, বাংলাদেশ।
01717055255,01883414676
#মাশরুমমিক্সগ্যাস্ট্রিকরিমুভার #আইবিএস #আমাশয় #মাশরুম #গ্যাস #পাউডার
এ্যালোপ্যাথি হোমিওপ্যাথি খান সমস্যা নেই, তবে আপনাদের প্রতি একটি অনুরোধ এসিডিটি/গ্যাস্ট্রিক/আমাশয়/IBS অর্থাৎ পেটের সমস্যার জন্য ক্যামিকেল ফ্রি পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত ১০০% ভেষজ ও খনিজ উপাদান দ্বারা তৈরি ঔষধ খান। এগুলো এমনসব ঔষধীগুন সম্পন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি যা পেটের সমস্যাসহ আরো অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আমাদের এই বিশেষ পাউডারটি খেয়ে দেখেন, নিচের সমস্যা গুলি মোকাবেলায় উপকার পাবেন ইনশাআল্লাহ।
১) পেটে ব্যথা
২) বুকে জ্বালা
৩) কোষ্ঠকাঠিন্য
৪) গ্যাস্ট্রিকের কারণে পিঠে ব্যথা
৫) গ্যাস্ট্রিকের কারণে মাথা ব্যথা এবং মাথা ঘুরা
৬) হার্ট দুর্বলতা, বুক ধড়-ফড় করা,
৭) শারীরিক ক্লান্তি বা দুর্বলতা
৮) উচ্চ রক্ত চাপ বা হাই প্রেসার
৯) গ্যাস্ট্রিকের কারণে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি নানা ধরনের সমস্যা।
#মাশরুমমিক্সগ্যাস্ট্রিকরিমুভার #আইবিএস #আমাশয় #মাশরুম #গ্যাস #পাউডার
এমন কোনো পরিবার দেখাতে পারবেন, যে পরিবারের কোনো সদস্যের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নেই?
আমার মনে হয় খুজে পাওয়া কঠিন।
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
জিহ্বাকে এতো ভালোবাসেন আর পেটকে কেনো এতো অবহেলা?
জিহ্বাকে অতিরিক্ত ভালোবাসা মানে পেটকে কষ্ট দেয়া বা অসুস্থ করা। যারা পেটকে কষ্ট দিচ্ছেন তাদের প্রতি অনুরোধ "মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার" খান পেটকে কষ্ট থেকে বাচান। আর পেটের কষ্ট মানে নিচের সব কষ্ট:
কোষ্ঠকাঠিন্য/ ক্ষুধামন্দা/ বদ হজম/ গলা বুক জ্বালাপোড়া/পেট ফাঁপা/পেট ব্যাথা/ নিম্নগামী গ্যাস/ উর্ধ্বগামী গ্যাস/ বমি বমি ভাব/ ইত্যাদি গ্যাস্ট্রিকজনিত সকল সমস্যা।
#মাশরুমমিক্সগ্যাস্ট্রিকরিমুভার #আইবিএস #আমাশয় #মাশরুম #গ্যাস #পাউডার
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
যে লক্ষণগুলো দেখে আপনি বুঝবেন আপনার গ্যাস্ট্রিক আছে:-
দীর্ঘদিনের প্রদাহ থেকেই পেটে গ্যাস্ট্রিকের মতো সমস্যার শুরু হয়। দীর্ঘদিন ধরে তার কোনো চিকিৎসা শুরু না করা হয় তাহলে ক্যান্সারের সম্ভাবনা থাকে। গ্যাস্ট্রিক হলে প্রথমেই যে সব লক্ষণ ধরা পড়ে এমনটা কিন্তু নয়। হেলিকো ব্যাকটর ফাইলোরি নামক এক ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবেই গ্যাস্ট্রিকের মতো সমস্যার শুরু হয়ে থাকে। তবুও প্রাথমিক যে লক্ষণগুলো দেখে আপনি বুঝবেন গ্যাস্ট্রিক আছে তা জেনে নিন।
বমি:
বেশিক্ষণ পেট খালি থাকলেই যকৃৎ থেকে যে বিনি নির্গত হয় তা গলব্লাডারে জমা হয়। জমা এই তরল হজমে বাধা দেয়। ফলে বারবার বমি, পিত্তবমির মতো লক্ষণ দেখা যায়। এছাড়াও খাবারের সংক্রমণ থেকে প্রায়ই পেটে ইনফেকশনের মতো সমস্যার সৃষ্টি হয়। অ্যাসিড বেশিমাত্রায় ক্ষরণ হয় বলে গলা জ্বালা, পেট ব্যথার মতো সমস্যা দেখা যায়।
ভিটামিন বি১২ এর অভাব:
অনেক সময়ই আমরা ভিটামিন বি ১২ এর অভাব বুঝতে পারি না। এছাড়াও ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, ডিপ্রেশন, শ্বাসের সমস্যা দেখা যায়। যারা গ্যাসট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা যদি ডিম, লো ফ্যাট মিল্ক, লো ফ্যাট মিল্কের দই, চিকেন ব্রেস্ট খেতে পারেন তাহলে উপকার পাবেন।
ডায়েরিয়া ও পেটে ব্যথা:
প্রায়ই কি ডায়রিয়া হয়? আপনি ভাবেন খাবার সমস্যা বা পানির থেকে কোনো কারণে তা হচ্ছে। কিন্তু ঘনঘন যদি এই সমস্যা দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে। এই সঙ্গে হঠাৎ করে পেট ব্যথা, বমি, ফুড পয়োজন মানেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে।
পেটে প্রায়ই ব্যথা:
প্রায়ই পেটে ব্যথা হলে তা অবহেলা করবেন না। অনেক কিছুরই লক্ষণ হতে পারে এটি। আর পেটে ব্যথা তো গ্যাস্ট্রিকের অন্যতম লক্ষণ।
খিদে পেলে খুব দ্রুত পেট ভরে যায়:
দীর্ঘ সময় ধরেই খিদে পেয়েছে বুঝতে পারছেন কিন্তু একটু খেলেই মনে হয় আর খেতে পারছেন না। অনেকে বুঝতে না পারলেও এটি কিন্তু গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ।
অভ্যন্তরীন ব্লিডিং:
যদি বুঝতে পারেন ভেতরে রক্তক্ষরণ হচ্ছে তাহলে প্রথমেই সতর্ক হন। রক্ত বমি, রক্ত আমাশা হলো এর লক্ষণ।
ভুঁড়ি বেড়ে যাওয়া:
বেশি ফ্যাট জাতীয় খাবার খাওয়া, ওজন বেড়ে যাওয়া, বেশি পরিমাণ লবণ খাওয়া প্রভৃতি কারণে পেটে মেদ জমে থাকে। এর ফলে শুধুই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নয়, প্রায়ই গ্যাস ও মেয়েদের মাসিক সংক্রান্ত সমস্যা হয়।
Edited from Google
#মাশরুমমিক্সগ্যাস্ট্রিকরিমুভার #আইবিএস #আমাশয় #মাশরুম #গ্যাস
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ...
আমার ঔষধের (মাশরুম মিক্স গ্যাস্ট্রিক রিমুভার এবং আলহামদুলিল্লাহ আমাশয় আইবিএস রিমুভার) প্রথম ডেলিভারী কিছুক্ষণ আগে সম্পন্ন করলাম। যা আমার জন্য খুবই আনন্দের আর কিছু কিছু আনন্দ সবার সাথে শেয়ার না করলে পূর্ণতা পায় না। আমার এই ঔষধ ১০০% পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত কারণ এগুলো ১০০% প্রাকৃতিক ও খনিজ উপাদান দিয়ে তৈরি। আমার জন্য দোয়া করবেন, আপনাদের উপকারে নিজেকে নিয়োজিত রাখবো সবসময় ইনশাআল্লাহ।
#আইবিএস #মাশরুম #মাশরুমমিক্সগ্যাস্ট্রিকরিমুভার #আমাশয় #গ্যাস #আইবিএস
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
আমাশয় এক ভয়ানক রোগের নাম।
পেট ফাঁপা, পেটের মাঝে ডাকাডাকি করা,
পায়খানার সঙ্গে চর্বি জাতীয় বা বিজল জাতীয় পদার্থ যাওয়া। দিনে ৫-৬ বার পায়খানা হওয়া, পায়খানার বেগ কন্ট্রোল করতে না পারা ইত্যাদি সমস্যার সমন্বয়কে আমাশয় বলে।
আমাশয় হলে কি হয়?
দীর্ঘদিন আমাশয়ের ফলে নিম্নোক্ত সমস্যাগুলো দেখা দেয় যেমন:
শরীরে অলসতা এবং ক্লান্তি ভাব থাকা, যৌন শক্তি হারিয়ে যাওয়া, হার্ট দুর্বল হয়ে যাওয়া, স্মরণশক্তি কমে যাওয়া, (এলজাইমারস ডিজিজ),চোখে ঝাপসা দেখা, মাথাব্যথা ইত্যাদি সমস্যা হয়ে থাকে।
একজন আমাশয় রোগী বেশ কিছু খাবার খেতে পারেন না যেমন: দুধ, মুসুরির ডাল, বেগুন, আটার তৈরি খাবার, মিষ্টি কুমড়া ইত্যাদি।
আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ ভরসা রাখুন এই মর্মে যে আমাদের এই সাপ্লিমেন্ট গুলো সেবন করলে আপনি পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠবেন এবং উক্ত মজাদার খাবারগুলি আপনিও খেতে পারবেন নিয়মিত ইনশাআল্লাহ।
#মাশরুমমিক্সগ্যাস্ট্রিকরিমুভার #মাশরুম #গ্যাস #পাউডার #আমাশয় #আইবিএস
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ...
কোষ্ঠকাঠিন্যের মহৌষধ সোনাপাতা:-
রাসুল সাঃ বলেন, এমন কোনো প্রতিষেধক যদি থাকতো, যা মৃত্যুকে প্রতিরোধ করতে পারতো, তাহলে তা হতো সিনা/ সোনা পাতা। (সুনান ইবনে মাজাহ, হাদিস নং-৩৪৬১)
এই কথা থেকেই সোনাপাতার কার্যকারিতা ও গুরুত্ব কতটা ব্যাপক তা ধারণা পাওয়া যায়। আধুনিক বিজ্ঞানেও সোনাপাতা বিপুল রোগ নিরাময়ে উপকারী বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। অনেকে ধারণা করে থাকেন যে, এক হাজারেরও অধিক রোগ উপশম করার ক্ষমতা রয়েছে সোনাপাতার। তাই ধর্মীয় অনুপ্রেরণা থেকে হোক বা আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের বহুবর্ষের ব্যবহার বিধি থেকে হোক, সুস্থ ও সুন্দর জীবন-যাপনে সোনাপাতার কোন বিকল্প নেই।
সোনাপাতার পরিচিতি:
সোনাপাতা দেখতে কাঁচা অবস্থায় অনেকটা হলুদাভ সবুজ এবং শুকনো অবস্থায় অনেকটা হলুদাভ সোনালি বর্ণের হয়। এর মাথায় হলুদ রঙের ফুল ফোটে। ফুল অনেক সময় সাদা বা গোলাপি রঙেরও হয়ে থাকে। এর ফল অনেকটা শিমজাতীয় নলাকার বা চ্যাপ্টা হয়। ফলের ভিতরে আড়াআড়িভাবে বীজ থাকে।
সোমালিয়া, সুদান, সিন্দু প্রদেশ, পাঞ্জাব ও দক্ষিণ ভারতে বাণিজ্যিকভাবে সোনাপাতার চাষ হয়। বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের আরও অনেক অঞ্চলে সোনাপাতা পাওয়া যায়। আরব দেশেও বিভিন্ন জঙ্গলে প্রচুর পরিমাণে সোনাপাতা জন্মে থাকে। সোনাপাতা গাছ মুলত উষ্ণমন্ডলীয়। ফলে এসকল দেশ সমূহে বেশী জন্মে।
সোনাপাতার পুষ্টি গুণাগুণ:
সোনাপাতা এক প্রকার বীরৎ জাতীয় উদ্ভিদ। এর পাতা দেখতে অনেকটা মেহেদি পাতার মত হলেও, গুণাগুণ সম্পূর্ণ ভিন্ন। এতে রয়েছে ১.৫-৩% হাইড্রোজায়ানথ্রাসিন গ্লাইকোসাইড, প্রধানত সেনোসাইড এ এবং বি যা রেইন-হায়ানথ্রোন এবং কম পরিমাণে সেনোসাইড সি এবং ডি যা রেইন-এলো-ইমোডিন-হেটেরোডায়ানথ্রোন, ন্যাপথলিন গ্লাইকোসাইড ফ্ল্যাভোনয়েড(কেম্পফেরল এবং আইসো-রামানিটিন এর ডেরিভেটিভ), ১০-১২% খনিজ উপাদান, ৭-১০% মিউসিলেজ(গ্যালাক্টোজ, এরাবিনোজ, রামনোজ এবং গ্যালাকটিউরোনিক এসিড), প্রায় ৮% পলিঅল (পিনিটল); সুগার(গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজ) এবং রেজিন। এসকল খনিজ, লবণ, ক্যালসিয়াম, ফ্ল্যাভোনয়েড নামক এন্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানগুলো সোনাপাতার ভেষজ গুণাগুণ বহন করে এবং মানুষের নানবিধ সমস্যা সমাধানে উপকারে আসে।
সোনাপাতার উপকারিতা:
সোনাপাতার অনেক উপকারিতা রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু উপকারিতা হল –
১। সোনাপাতা কোষ্ট-কাঠিন্য দূর করতে ব্যাপক উপকারে আসে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে একে কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের মহৌষধ বলা হয়ে থাকে।
২। সোনা পাতায় বিদ্যমান এনথ্রানয়েড রেচক হিসেবে কাজ করে এবং হজম প্রক্রিয়াকে সক্রিয় রাখে। এতে কোলনের সঞ্চালন উদ্দীপিত হয়। ফলে খুব অল্প সময়ে এবং খুব সহজেই মল দেহ থেকে বাইরে নিষ্কাষিত হয়।
৩। নিয়মিত সেবনে শরীরের ওজন ও ক্ষুধা কমে।
৪। উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
৫। সোনাপাতা কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে।
৬। অর্শ রোগের প্রতিরোধক ও প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
৭। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে সোনাপাতার তাৎপর্য
বিশ্ব হার্বাল গবেষণা ইন্সটিটিউট সোনাপাতাকে অত্যন্ত শক্তিশালী ভেষজ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। সারা বিশ্বে কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ের জন্য সোনাপাতা গ্রহণের অনুমতি দেয়া হয়েছে। এমনকি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) ক্ষণকালীন সংঘটিত কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য সাময়িক চিকিৎসা হিসেবে সোনাপাতা ব্যবহারের অনুমতি দেয়। অধিকাংশ বিশেষজ্ঞের মতে, সোনা পাতা ভেষজ হিসেবে সরাসরি ব্যবহারের চাইতে গুঁড়া করে নিয়মিত খেলে শরীর ভেতর থেকে অধিক পরিষ্কার হয় ও এর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। এক কথায়, কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে সোনাপাতা সর্বাধিক কার্যকর ভেষজ।
সোনাপাতা এন্টি-সেপটিক ও এন্টি আলসার হিসেবেও কাজ করে। এটি এন্হ্রাকুইনোন সাইটোটক্সিক এবং কোষ পুনরুদ্ধার-এ রিজেনারেশনে উদ্দীপনা জাগায়, ডিটক্সিফিকেশন এবং পরিষ্কারক হিসেবেও কাজ করে।
সোনা পাতা খাওয়ার নিয়ম:
যেহেতু সোনাপাতা গুঁড়া অধিক কার্যকরী সেহেতু ন্যাচারালস সোনাপাতা গুঁড়া খাওয়াই উত্তম। সেক্ষেত্রে হাফ চা চামচ সোনাপাতা গুঁড়া এক কাপ গরম পানিতে মিশিয়ে ৫ মিনিট পর খেয়ে নিতে হবে। সোনাপাতা গুঁড়া চায়ের সাথেও খাওয়া যায়।
সতর্কতা:
আমাশয়, পাতলা পায়খানা জনিত সমস্যা থাকলে বা কোন অন্ত্রের রোগ থাকলে (যেমন- অন্ত্রের প্রদাহ, আলসার, এপেনহিসাইটিস ইত্যাদি) সোনাপাতা খাওয়া যাবে না। এছাড়া গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মা, বৃদ্ধ, শিশু ও দুর্বলদের জন্য সোনাপাতা খাওয়া নিষেধ।
সোনাপাতা খাওয়ার ৪-৫ ঘণ্টার মধ্যে বাথরুমের আশেপাশে থাকতে হবে এবং সপ্তাহে দুই দিন বা তিন দিনের বেশি সেবন করা উচিত না।
পরিশেষে:
সোনাপাতা অত্যন্ত উপকারী একটি ভেষজ। নানা রোগ নিরাময়ের পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে সোনাপাতা ব্যাপক উপকারে আসে। সোনাপাতা থেকে সঠিক উপকার পেতে বাজারের খোলা সোনাপাতা নয়, ভরসা রাখুন ন্যাচারালস সোনাপাতায়। যা সরাসরি প্রকৃতি থেকে সংগ্রহ করে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে প্রক্রিয়াজাত করে উন্নতমানের প্লাস্টিক বায়ুনিরোধক পাত্রে সংরক্ষণ করা হয়। এতে সোনাপাতার আসল গুণাগুণ অক্ষুণ্ণ থাকে এবং যথাযথ উপকার পাওয়া যায়।
Edited from Google
#মাশরুমমিক্সগ্যাস্ট্রিকরিমুভার #মাশরুম #গ্যাস #পাউডার
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
Savar
1340
55-1
Savar, 1343
প্রতিটি ঘরে ঘরে থাকবে বাদাম এবং মিল্ক নিট্রেশন। সুস্থ সুন্দর জীবনযাপন এর লক্ষে বদ্ধপরিকর।💞
Savar Thana Stand, Savar Food City, Savar, Dhaka
Savar, 1340
The first and most modern food market in Savar, Here is a collection of all kinds of eateries in one,
B/98, Badda Vat Para Savar Dhaka
Savar, 1340
#আসসালামু আলাইকুম,কাজ করছি গরুর ভুড়ি নিয়ে। ভালো মানের ভুড়ি নিতে চাইলে চলে আসুন হালাল বাজার বিডি
Savar, 1340
we ensure all genuine and healthy product. to get our best support follow our page.
Savar
Welcome to Cooking story by faria . Here I will share my Cooking story and recipes.
B-Block, Dokkhin Para, Thana Road, Dhamrai
Savar, 1350
Nadia's Kitchen is Providing Delicious Homemade Cakes & Pastry. Celebrate Your Memorable Occasions o