Dhaka Homoeo Care Center
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dhaka Homoeo Care Center, Medical and health, Dilkushabag (ward no. 7), Savar.
রিয়্যাল
👉👉বাংলা বিহার উড়িষ্যার স্বাধীনতা বিলুপ্ত হয়েছিলো মুন্নী নামক এক নটীর কারণে, যদিও ঐতিহাসিকগণ এবং আমরা দায়ী করি ঘষেটি বেগমকে।
মারাঠাদের বিরূদ্ধে যুদ্ধ করে মীরজাফর খ্যাতি লাভ করে। ধীরে ধীরে নবাবের সাথে তার সখ্যতা বাড়তে থাকে এবং নবাব তাঁর বৈমাত্রেয় বোন শাহ খানম সাহিবাকে তার সাথে বিবাহ দেন।
নিজের চেয়ে উঁচু পরিবারে বিবাহ করলে অধিকাংশ পুরুষের অবস্থা হয় ফান্দে পড়া বগার মতো। মীরজাফরের অবস্থাও ছিল সেরকম। আলীবর্দীর বোন শাহ খানম চোখে পড়ার মত অত সুন্দরী ছিলো না। তাঁর চেয়ে মহলের দাসীরা অধিক সুন্দরী ছিলো।
মীরন এবং ফাতিমার জন্মের পর থেকে তিনি প্রায় সময়ই অসুস্থ থাকতেন। অসুস্থ ঘোড়ায় চড়ে রাস্তা পার হওয়া যায়, কিন্তু যুদ্ধ জয় করা যায় না। অসুস্থ স্ত্রী নিয়ে সংসার করা গেলেও, কামনা পূরণ সম্ভব নয়।
আলীবর্দীর তিন মেয়ের বিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর বড় ভাই হাজী আহমেদের তিন ছেলের সাথে। এর মাঝে বড় মেয়ে ঘসেটি বেগম ছিলেন নিঃসন্তান।
তিনি আমিনার ছেলে সিরাজউদ্দৌলার ভাই একরামুদ্দৌলাকে দত্তক নিয়েছিলেন। একরামুদ্দৌলার বিবাহ উৎসবে জৌলুস বাড়ানোর জন্য পারস্য থেকে নটীর দল আনা হয়।
ঐ নটী দলের সদস্য ছিলো মুন্নী বাঈ। আরো অনুষ্ঠানের আশায় নটীর দল মুর্শিদাবাদে থেকে যায়। অসম্ভব সুন্দর দেহবল্লবীর অধিকারিণী মুন্নী বাঈ।
তার রূপ মাধুরী আর নুপুরের নিক্কনে মহলের অনেক যুবা, বৃদ্ধ পুরুষেরই অন্তরে কাঁপন ধরে। সুন্দরী মুন্নী বাঈ আলীবর্দী খানের প্রধান সেনাপতি মীর জাফরেরও নজর কাড়ে। মীরজাফর প্রায়ই জলসা ঘরে গিয়ে মুন্নী বাঈয়ের সাথে খোশগল্প, ফূর্তিতে মেতে উঠতেন।
"কামনা হতে হয় প্রেমের উদয়, প্রেম হইলে কামনা থাকে না," মীরজাফরের জীবন যেন এর বাস্তবরূপ পাওয়া যায়। কামনা বাসনা চরিতার্থ করার জন্য মীরজাফর মুন্নীর জলসাতে গেলেও এক সময় প্রেমে পড়ে যায়।
মীরজাফরের মরু হৃদয়ে সে যেন এক বহতা নদী। কিন্তু সে নদী যে কোন সময়ে গতিপথ বদল করতে পারে, তাই সে দখল করতে চাইলো।
তৎকালে রাজা, বাদশাহ, শাহজাদা, আমত্যদের জন্য ইন্দ্রিয়বিলাস দোষের কিছু ছিলো না। কিন্তু তখনকার প্রচলিত রীতি অনুযায়ী অভিজাত শ্রেণীর পুরুষেরা দাসীদের বিয়ে করতে পারলেও রং মহলের কোন নটীকে বিয়ে করা সম্ভব ছিলো না।
দাসীদের মর্যাদা অনেকটা বর্তমান সময়ের গৃহকর্মীর ন্যায়; আর নাচনেওয়ালী নটীদের মূল্য পতিতাদের চেয়ে বেশি না। বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায়ও অনেকে গৃহকর্মী বিয়ে করলেও, পতিতাকে সহজে বিয়ে করে না।
মুন্নী বাঈ মীরজাফরের কাছে শাহ খানমের চেয়ে প্রিয় হলেও তাকে বিয়ে করে সমাজকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর মত হিম্মত মীরজাফরের ছিলো না।
সে একেতো নবাবের বোন জামাই, অন্যদিকে প্রধান সেনাপতি। তার নিজস্ব কোনো ঘরও নেই যে মুন্নীকে বিয়ে করে সে ঘরে তুলবে। বোনকে দেওয়া নবাবের জাফরাগঞ্জ মঞ্জিল ছিলো তার বাস।
সুতরাং মুন্নী বাঈকে ঘরে তোলার স্বপ্ন বুকে মাটি চাপা দিয়ে, অপেক্ষা করা ছাড়া তার সামনে আর কোন পথ ছিলো না।
নবাব আলীবর্দী খাঁ'র মৃত্যু এবং সিরাজউদ্দৌলার সিংহাসন আরোহন তার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার পথ সুগম করে দেয়। নবাব সিরাজউদ্দৌলা মাত্র পনেরো মাস মসনদে ছিলেন।
পলাশীর যুদ্ধে মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের পর সে তার খায়েশ পূরণ করে বাংলার নবাব হয়ে।
সকল লোক লজ্জাকে পায়ে ঠেলে পঁয়ষট্রি বছরের বৃদ্ধ নবাব মীর জাফর আলী খাঁ এক নটীকে বিয়ে করে।
মীরজফরই প্রথম ব্যক্তি যিনি নটীকে বেগমের মর্যাদা প্রদান করেছেন। শাহজাদা সেলিমের প্রেম যেখানে ব্যর্থ, মীরজাফরের প্রেম সেখানে সফল। তার এই প্রেম কাহিনী নিয়ে অমর প্রেমের গল্প, কবিতা, উপন্যাস রচিত হতে পারতো।
প্রেমিক প্রবরদের কাছে সে হতে পারতো আদর্শ কিন্তু তা হয়নি, কারণ যেভাবে সফল হয়েছে সেভাবে সফল হওয়া লোকদের মানুষ মুখে কিছু না বললেও মনে মনে ঘৃণাই করে। পরে মীরজাফর রব্বু বাঈ নামে আরেক নটীকে বিবাহ করে।
মীরজাফরের মৃত্যুর পর থেকে ভারতবর্ষ স্বাধীন হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এই দুই নটীর গর্ভজাত সন্তান এবং তাদের উত্তরাধিকাররা বাংলা বিহার উড়িষ্যার নবাব ছিল।
কিন্তু তাদের নিয়ে ঐতিহাসিকদের কাছে না তেমন তথ্য পাওয়া যায়, না জনগণের মুখে কোন কথা শোনা যায়।
কারণ, নটীর পোলাদের নিয়ে মাথা ঘামিয়ে ঐতিহাসিকগণ বা জনগণ সময় নষ্ট করতে চায়নি। নবাবের আসনে শত বছর বসে থাকলেও নটীর পোলা নটীর পোলাই থাকে।♥️♥️
পোস্টদাতা--( বিপাশা ইসলাম)
পেজ লিংক----👇👇👇👇👇
https://www.facebook.com/profile.php?id=100082696543842
আমাদের দেখা জীবনের গল্প।
অজানা কে জানতে এমন উপস্থাপন এর তুলনা কি কিরে হবে?
অসাধারণ!
মৃত্যুর ঠিক কিছুকাল আগেই স্যার আইজাক নিউটন বলেছিলেন ❝ আমি জানিনা বিশ্বের কাছে আমি কিভাবে উপস্থাপিত হয়েছি, কিন্তু আমার কাছে আমার নিজেকে মনে হয় এক ছোট বালক , যে কেবল সমুদ্র উপত্যকায় খেলা করছে এবং একটি ক্ষুদ্র নুড়ি বা ক্ষুদ্রতর ও খুব সাধারণ পাথর সন্ধান করছে, অথচ সত্যের মহাসমুদ্র তার সম্মুখে পড়ে রয়েছে যা অনাবিষ্কৃতই রয়ে গেল।❞
মানুষ তাঁর সৃষ্টির আদিকাল থেকেই জানতে ও বুঝতে চেয়েছে সুবিশাল এই প্রকৃতি জগৎকে। একটি নির্দিষ্ট কোন আবিস্কারের পর মানুষ সেখানেই থেমে যায়নি বরং সৃষ্টির নেশা তাকে টেনে নিয়েছে শূন্য থেকে মহাশূন্যের পথে! এই পথেই জ্ঞ্যানের যে বিশেষ ভান্ডার বিশেষরুপে আবিষ্কার ও চর্চার মাধ্যমে সমৃদ্ধ হয়েছে, হচ্ছে তাকে আমরা বলছি বিজ্ঞান। মানুষ যেহেতু তার সৃষ্টির আদি লগ্ন থেকেই প্রকৃতির নিয়মগুলোকে জেনে প্রকৃতিকে জয় করতে চেয়েছে তাই মানুষের সভ্যতার বিকাশের সাথে বিজ্ঞানের বিকাশ অঙ্গাঙ্গীভাবেই সম্পর্কিত। মধ্যযুগীয় কালো যুগের আধার কেটে যখন আলো স্ফুরণ দেখা দিলো, সেই আলোর দিশারি হয়ে আলো জ্বেলেছেন কোপার্নিকাস, ব্রুনো, গ্যালিলিও, কেপলার ও নিউটন প্রমুখেরা। তাঁদের এই আবিষ্কার সমুহ প্রতক্ষ্য ও পরোক্ষভাবে সমৃদ্ধ করেছে সমগ্র সভ্যতাকে!
আইজ্যাক নিউটন জন্ম গ্রহণ করেন ১৬৪২ সালের ২৫ ডিসেম্বর ইংল্যান্ডের লিংকনশায়ারে। অত্যন্ত একগুয়ে স্বভাবের বালক নিউটন ছিলেন গণিতে বিশেষভাবে পারদর্শী। প্রাতিষ্ঠানিক গতানুগতিক শিক্ষায় তার সম্পুর্ন মন বসতো না। খুঁজতে চাইতেন আরও নতুন কিছু। ১৬৬৫ সালে ইংল্যান্ডে বুবোনিক প্লেগের প্রাদুর্ভাব ঘটলে স্কুল-কলেজ সব বন্ধ হয়ে যায় দুই বছরের জন্য। ১৬৬৫-৬৬ এই দুই বছর নিউটন আবিষ্কার করেন তাঁর যুগান্তকারী সূত্রগুলো। জোতির্বিজ্ঞানে বস্তু জগতের যেকোন দুটি বস্তুর মধ্যে ক্রিয়াশীল মহাকর্ষ বলের গাণিতিক সূত্র, আলোকবিজ্ঞানে আলোরবিচ্ছুরণ, বস্তুর গতির সূত্র এবং গণিতের অন্যতম একটি ধারা ক্যালকুলাস।
১৬৮৭ খ্রিস্টাব্দে তার বিশ্ব নন্দিত গ্রন্থ 'ফিলোসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামেটিকা' প্রকাশিত হয় যাতে তিনি বিধৃত করেছিলেন সর্বজনীন মহাকর্ষ এবং গতির তিনটি সূত্র। একে আমরা 'নিউটনিয়ান বলবিদ্যা' বা 'চিরায়ত বলবিদ্যা' বলি। এই সূত্র ও মৌলিক নীতিগুলোই চিরায়ত বলবিজ্ঞানের ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে, আর তার গবেষণার ফলে উদ্ভূত এই চিরায়ত বলবিজ্ঞান পরবর্তী তিন শতক জুড়ে বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার জগতে একক আধিপত্য করেছে।
মহান বিজ্ঞানী আইন্সটাইন স্যার আইজ্যাক নিউটন সমন্ধে বলেছিলেন “প্রকৃতি ছিল নিউটনের কাছে একটি খোলা বইয়ের মতোই, যার পাতাগুলো নিউটন কোনোরকম কষ্ট ছাড়াই পড়তে পারতেন"
জীবনব্যপী অক্ষুন্ন মনোবল, একাগ্রতা আর বিচক্ষণতা তাঁকে নিয়ে গেছেন এক অন্যন্য উচ্চতায়। একাধারে পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রাকৃতিক দার্শনিক এবং আলকেমিস্ট এই মানুষটি মৃত্যুবরন করেন ১৭২৭ সালের ২০ মার্চ আজকের এই দিনে।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, তাঁর অমূল্য অবদানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছে।
#আইজাক_নিউটন #শ্রদ্ধা_ও_স্মরণ #মনিষী_স্মরণ #অনুশীলন
সালাম পবিত্র মাহে রমজানের বরকত ময় সময়ের।
স্যালুট -
সুশিক্ষার এক মহান ঐতিহাসিক গল্পের মহা নায়ক শ্রদ্ধেয় অসীম কুমার,,,
তোমাকে একুশে পদক দেওয়া উচিৎ।
৭শ শিক্ষার্থী'র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা নিশ্চিত করলো অসীম কুমার!
বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের জেনারেল ম্যানেজার অসীম কুমার তালুকদারকে নিয়ে একটি চমৎকার ওয়েবফিল্ম তৈরি হতে পারে। তৈরি হতে পারে ৫মার্চের অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রীর নিশ্চিত মিস হয়ে পড়া ভর্তি পরীক্ষাটিতে অংশগ্রহণ করে ফেলার কাহিনী নিয়ে!
মার্চের ৫ তারিখ থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। সেই পরীক্ষায় অংশ নিতে ৭০০ এর মতো শিক্ষার্থী ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী ধূমকেতু এক্সপ্রেসে চেপে বসেন। বিকেল ৩.৩০ মিনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন বলে।
কিন্তু সমস্যা শুরু হয় গোড়া থেকেই! রেল ব্রোকেনের ফলে ধূমকেতু এক্সপ্রেস ঢাকা থেকেই বেশ বিলম্বেই রওনা হয়। সকাল ১১টার দিকে হিসেব করে দেখা গেলো, ট্রেনটি রাজশাহী স্টেশনে পৌঁছাতে বিকেল ৩টার মতো বাজবে। তখন থেকেই কাজ শুরু করেন অসীম কুমার তালুকদার।
পরীক্ষার্থীদের সময়ের ব্যাপারে চিন্তা করে ধূমকেতু এক্সপ্রেসকে এগিয়ে নিয়ে আসেন অন্য কয়েকটি ট্রেনকে বসিয়ে রেখে।
তারপরেও ভাগ্য সহায় হয়নি। লাহেড়ী মোহনপুর স্টেশনে এসে ধূমকেতুর ইঞ্জিন ফেইল করে। ফলে ট্রেনটির চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। তখনও এগিয়ে আসেন অসীম কুমার তালুকদার।আবারো পরীক্ষার্থীদের জন্য শরৎনগরে থাকা চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেনটির ইঞ্জিন কেটে এনে ধূমকেতু এক্সপ্রেসে সেট করে আবার ধূমকেতু এক্সপ্রেসটি সচল করান। কিন্তু ততোক্ষণে আরো ঘণ্টাদেড়েক সময় নষ্ট হয়ে গিয়েছে। হিসেব করে দেখা যায় ট্রেনটি বিকেল ৪টায় রাজশাহী স্টেশনে পৌঁছুবে।
এইসময়ে আর কোনো উপায় না পেয়ে অসীম স্যার রাজশাহী ইউনিভার্সিটির ভিসিকে পরীক্ষার সময় পিছিয়ে দেয়ার জন্য অনুরোধ জানান। পাশাপাশি ট্রেনের লোকো পাইলটকে সর্বোচ্চ গতিতে ট্রেন চালানোর নির্দেশ দেন। সাথে যোগাযোগ রাখেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারের সাথে। তারপরও সময় বাঁচাতে আড়ানি স্টেশনের স্টপেজে ট্রেন না থামানোর নিদের্শ দেন। অবশেষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশনে ট্রেন গিয়ে পৌঁছে বিকেল ৩.৩৮ মিনিটে। কিন্তু ৪টার মধ্যে হলে ঢুকতে হবে!
তখন আবারো তিনি ভিসিকে অনুরোধ জানালেন শিক্ষার্থীদের হলে ঢোকার সুযোগ দেওয়ার জন্য। ভিসি স্যার অসীম স্যারের অনুরোধেই শিক্ষার্থীদের হলে ঢুকতে দিলেন। এভাবেই প্রায় ৭০০ শিক্ষার্থী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিশ্চিত মিস হতে যাওয়া পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারলো। কোনো দৈব বলে নয়, একজন অসীম তালুকদারের একান্ত প্রচেষ্ঠায়। যার সাথে যোগ দিয়েছিলেন রেলের অংসখ্য কর্মী।
ইন্ডিয়ান ওয়েব সিরিজ "দ্যা রেলওয়ে ম্যান" আমরা অনেকেই তো দেখেছি। জেনেছি রেল কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের অসামান্য অবদানের কথা।
আমাদের রেলওয়ে ম্যানদের এই অনন্য কাজটিও দেখতে চাই পর্দায়। রেলের অসংখ্য দূর্নীতি অনিয়মের মধ্যেও যে এমন চমৎকার কাজ হয় তাতো সকলেরই জানা উচিৎ!
সংগ্রহীত - তসলিমা বাবলির ওয়াল থেকে।
এতোদিন পরে নেতার মুখে বিপ্লবী আওয়াজ তবে কথাগুলো খুবই তাৎপর্য পূর্ণ। কি ভাবে একজন সাংসদ সাধারণ মানুষ কে এতো তামাশা করতে পারে।
জিনিস পত্রের দাম কমানোর মুরুদ নাই ফালতো কথার গোসাই।
ঘৃণা লাগে এদের নচিয়ত শুনলে।
অসাধারণ উপস্থাপন
স্বাগতম
🌟বইটির বৈশিষ্ট্যঃ
✅ডাক্তার কেন্টের ইংরেজি রেপার্টরী পেইজ টু পেইজ হুবহু অনুবাদ।।
✅তিনটি কালার গ্রেডিং- লাল,নীল ও কালো
✅সম্পূর্ণ হোয়াইট প্রিন্ট কাগজ
✅উন্নত মানের বাঁধাই
👉🏻বইটি পেতে আজই অর্ডার করুন আমাদের Similia.com.bd ওয়েব সাইটে।।
অথবা
📞কল করুনঃ 01317-241734
শুভ সকাল
হোমিওপ্যাথিক শিক্ষা অধ্যাদেশ -২০২৩ ইং মহান সংসদে চুড়ান্ত রুপে অনুমোদিত হলো আলহামদুলিল্লাহ।
এখন আর নামের আগে ডাক্তার পদবী ব্যবহার করতে কোন বাঁধা নেই।
দূরের কাছের এপার ওপারের সকল সনাতনী ধর্মের মানুষের জন্য জন্য শভ বিজয়ারর শুভেচ্ছা।
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
beautiful picture of the day ❤❤❤
’sgo
Islamic video 1See less See less See less See See less See less Se See less See less See less See less See less See less
আজ শুক্রবার ২০/১০/২৩ এই প্রতিবন্ধী বাবুটাকে নিয়ে আমার চেম্বারে আসছেন-এই দম্পতি *
বললেন একজন আপনার কাছে পাঠিয়েছে এখান থেকে চিকিৎসা নিয়ে উনাদের বাবুর নাকি অনেক উন্নতি হয়েছে তাই আমরা আসছি।
জন্মের পর থেকেই বাচ্চাটা কথা বলেনা,কানেও শোনেনা পাঁয়ে ভর দিয়ে দাঁড়াতেও পারেনা।
অনেক বড় বড় ডাক্তার দেখায়েছে স্পষ্ট উনারা বলছেন এই ছেলে জন্মগত ভাবে মস্তিষ্কের অপূর্ণতা নিয়ে জন্মেছে তাই এর চিকিৎসা ব্যবস্থা নাই।
হতাশ হয়ে উনারা কবিরাজি, আআয়ুর্বেদিক পানিপরা তাবিজ ইত্যাদি করাচ্ছেন, এখন প্রায় ৩ মাস একটানা সাভার CRP তে থেরাপি দিয়ে যাচ্ছেন কোন পরিবর্তন না দেখে হতাশ হয়েই হোমিওপ্যাথি তে ফিরে আসা।
মূলতঃ এই প্রকারের প্রতিবন্ধী শিশুদের প্রথম থেকেই হোমিও চিকিৎসা গ্রহণ করলে বহুলাংশেই এই জটিলতা থেকে অনেক সুস্থ্য স্বাভাবিক জীবনে আনা সম্ভব হয়।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যেন কোন পিতা মাতাকে এমন অসুস্থ বাচ্ছা উপহার না দেন সে কামনা করছি।
বাচ্চাটাকে নিয়ে চিন্তা ভাবনা করেই ট্রিটমেন্ট করার কথা ভাবছি।
কারণ উনারা গরীব ফ্যামিলি আজ চিকিৎসা নেবেনা শ্যধু পরামর্শ করতেই এসেছেন।
আমি কথা দিয়েছি ফ্রিতেই এ বাচ্চার চিকিৎসা ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
ঢাকা হোমিও কেয়ার সেন্টারের পক্ষ থেকে সবাইর সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
আমার চেম্বারে প্রিয় ডাক্তার বন্ধুদের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে আলাপচারিতার অংশ।
*ঢাকা হোমিও কেয়ার সেন্টার** এর পক্ষ থেকে সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানালার।
শুভকামনা থাকলো অবিরাম অন্তহীন।
Dr.GmSalimBhiuyan
Savar-dhaka
01670-147758
প্রিয় শিল্পীর কাজও গান নিয়ে অজানা অনেক কথার কিছু কথা শুনলাম।
চারদিকে ডেঙ্গু পজিটিভ পাওয়া যাচ্ছে।
সবাই সচেতন থাকুন।
কি করে এই তারকাদের মায়াবী সময় ভুলা যায়!
আল্লাহু আকবর
আল্লাহু আকবর
আপনার স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হৌন।
শুভ সকাল
ঔষধ শক্তির গুনে
রোগ শক্তি কে পরাজিত করে একজন স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ পারে নিজেকে আমৃত্যু সুস্থ্য সুন্দর রাখতে।সে শক্তি আছে একমাত্র হোমিওপ্যাথি তে।
স্বাস্থ্য সচেতন থেকে নিয়মিত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে যে কোন জটিল রোগ থেকে পেতে গ্রহণ করুন হোমিওপ্যাথি।
চিকিৎসা জগতে সব চেয়ে নিরাপদ ও সম্পূর্ণ নিরাময় করা সম্ভব একমাত্র হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে।
GmSalimBhuiyan
Homeo practitioner
সকল প্রকার জটিল রোগীর চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি একটি নিরাপদ ও উত্তম ব্যবস্থা।
সুস্থ্য সুন্দর থাকুন হোমিওপ্যাথি সেবন করুন।
সবাই স্বাস্থ্য নীতি মেনে জীবন যাপন করুন
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়ে আজীবন সুন্দর সুস্থ্য থাকুন।
শুভ কামনা সবার জন্য।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Savar
1340
Savar
Savar, 1433
All Kinds of Medicine and Surgical equipment Wholesale and Retail hare... Successful Distributor some medicine company.
Savar, 1340
Bangladesh army is great Defence for our country I think bd army improve oneday popular in world
Savar, 1340
Labtech Medical Services provides all of the facilities which a patient needs for his/her proper treatment.It has the latest lab services and medical equipments.
Zirabo Bazar, Ashulia Highway
Savar, 1340
Checkup Point Diagnostic & Consultation Center