Orgnic Herbs
স্বল্প মূল্যে সকল প্রকার ভেষজ ও অর্গা?
একটি বিশেষ ঘোষণা- লিটন দাসের রানের উপর আজ আমাদের কোনো ডিসকাউন্ট অফার ছিলো না 🤧
ঘোষণাটি শেষ হলো😒
বেল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।বেলের শরবত প্রতিদিন খেলে উপকার পাওয়া যায়।
#বেল দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।
#বেল ব্লাড প্রেশার কমাতে সাহায্য করে।
#কিডনি ভালো রাখে
#ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে
#বেলে থাকা মিথানল উপাদান ব্লাড সুগার কমাতে সাহায্য করে
#হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
#বেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
#গ্যাসট্রিক ও আলসার হলে বেশি করে বেল খান
#লিভার সুস্থ রাখতে প্রতিদিন বেল খান
#শরীর সতেজ রাখতে সাহায্য করে
#ত্বক সুস্থ রাখে
ইউনানি & আয়ুর্বেদিক বিজ্ঞানে ত্রিফলা নামে পরিচিত তিনটি ফলের একটি হরতকি।
এর নানা গুণ আছে। স্বাদ তিতা। এটি ট্যানিন, অ্যামাইনো এসিড, ফ্রুকটোজ ও বিটা সাইটোস্টেবল সমৃদ্ধ। হরতকি দেহের অন্ত্র পরিষ্কার করে এবং একই সঙ্গে দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। এটা রক্তচাপ ও অন্ত্রের খিঁচুনি কমায়। হৃদপিণ্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে। এটি পরজীবীনাশক, পরিবর্তনসাধক, অন্ত্রের খিঁচুনি রোধক এবং স্নায়ুবিক শক্তিবর্ধক। হরতকি কোষ্ঠকাঠিন্য, স্নায়ুবিক দুর্বলতা, অবসাদ এবং অধিক ওজনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। চলুন জেনে নেয়া যাক হরতকির আরো কিছু উপকারিতা-
১. হরতকিতে অ্যানথ্রাইকুইনোন থাকার কারণে রেচক বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে হরিতকি। অ্যালার্জি দূর করতে হরতকি বিশেষ উপকারী।
২. হরতকি ফুটিয়ে সেই পানি খেলে অ্যালার্জি কমে যাবে।
৩. হরতকি গুঁড়া নারিকেল তেলের সঙ্গে ফুটিয়ে মাথায় লাগালে চুল ভালো থাকবে।
৪. হরতকির গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
৫. গলা ব্যথা বা মুখ ফুলে গেলে হরিতকি পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গার্গল করলে আরাম পাবেন।
৬. দাঁতে ব্যথা হলে হরতকি গুঁড়া লাগান, ব্যথা দূর হবে।
৭. রাতে শোয়ার আগে অল্প বিট লবণের সঙ্গে ২ গ্রাম লবঙ্গ বা দারুচিনির সঙ্গে হরিতকির গুঁড়া মিশিয়ে খান। পেট পরিষ্কার হবে।
***১০০% বিশুদ্ধ হরতকি পাউডার/শুট
***অর্ডার করতে ইনবক্স করুন
🌿🌿হ্যাঁ,,সমগ্র বাংলাদেশে সব চেয়ে সূলভ মূল্যে আমরা ই হার্বস সরবরাহ করে থাকি।
শারীরিক সক্ষমতা বাড়াতে অনন্য ন্যাচারালস শিমুল চূর্ণ।
নিয়মিত শিমুল চূর্ণ সেবনে শারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি ঘটে,পৌঢ় বয়স পর্যন্ত তারুণ্য বজায় থাকে।
অসাধারণ উপকারি তাই একে আশ্চর্য্য ফল বলা হয়।আয়ুর্বেদ এর ভাষায় অমৃত ফল।
আমলকীতে রয়েছে পেয়ারার চেয়ে ৩ গুণ, কাগজি লেবুর চেয়ে ১০ গুণ, কমলালেবুর চেয়ে ১৫-২০ গুণ, আপেলের চেয়ে ১২০ গুণ, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার চেয়ে ৬০ গুণ ভিটামিন সি। এছাড়াও আমিষ, চর্বি, ক্যালসিয়াম, লৌহ, খনিজ, শর্করা,মিনারেলস রয়েছে আমলকিতে।
উপকারিতাঃ
১।আমলকি স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
২। চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে।
৩।এটি হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক।
৪।আমলকি খাওয়ার রুচি বাড়ায়।কোষ্ঠকাঠিন্য,মাথাব্যথা,অম্ল,রক্তশূন্যতা,বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে।
৫।আমলকী শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে।
৬।আমলকি ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি করে।
🍀অর্গানিক নব্যশক্তি 🍀 নয়টি শক্তিশালী ভেষজের অত্যাশ্চর্য সংমিশ্রণ।
শরীরে নব তারুণ্য ফিরে পেতে প্রাকৃতিক সমাধান অর্গানিক নব্যশক্তি।
🍀🍀নব্যশক্তিতে আছে ৯টি অতি প্রাচীণ,কার্যকর ও শক্তিশালী ভেষজ উপাদান যা প্রাকৃতিকভাবে শরীরকে করে সুঠাম,সবল ও ফিট। এতে আছে শিমুল, অশ্বগন্ধা, শতমূলী, তেঁতুল বীজ, আলকুশী সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ যা তারুণ্যের উদ্দীপক হিসেবে যুগ যুগ ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে।
🍀শিমুলকে বলা হয় পুরুষের শক্তির উৎস।
🍀অশ্বগন্ধাকে ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করে শরীরে শক্তি ফিরিয়ে আনে।
🍀শতমূলী ২০০০ বছর ধরে শক্তিবর্ধক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ১৯ শতকে ইউরোপে নব দম্পতিকে বাসর ঘরে পাঠানোর আগে শতমূলীর জুস খাওয়ানো হতো।
🍀তেতুল বীজ,আলকুশী ও অন্যান্য উপাদানসমূহ তারুণ্য উদ্দীপক হিসেবে বহুকাল ধরে সুপরিচিত।
উপকারিতাসমূহঃ
🌱 শরিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে।
🌱 শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ও তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
🌱 শরীরের টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বাড়ায়।
🌱 নিয়মিত সেবনে শরীর থাকে সতেজ,ঝরঝরে ও প্রান চাঞ্চল্যে ভরপুর।
হাজার বছরের ঐতিহ্য,অত্যাশ্চর্য ঔষধিগুণসম্পন্ন ভেষজ পণ্যগুলো ঘরে বসে পেতে অর্ডার করুন ।
মূল্য: ৫০০ টাকা মাত্র
পরিমান: ২০০ গ্রাম।
ঢাকা সহ ৬৪ জেলা শহরে হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা রয়েছে।
🌞নীরোগ থাকতে অর্গানিক এর সাথেই থাকুন
আমরা এশিয়া মহাদেশের মানুষ খুব রসনা বিলাসী। তাই খাদ্য বস্তু আমাদের কাছে খুবই প্রিয়। কিন্তু আমরা খাদ্য গ্রহণ করার সময় এর পুষ্টিগুণ বিবেচনা না করেই তা গ্রহণ করে থাকি।
তাই আমরা মুটিয়ে যচ্ছি। আমরা যদি একটু জেনে-শুনে ও বুঝে খাদ্য গ্রহণ করি তাহলে আমরা বেশ কিছু উপকার পেতে পারি।
যেমনঃ- হজমশক্তি বৃদ্ধি, হৃদরোগের ঝুঁকি কমা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকা, দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি, চুলের সৌন্দর্য, কোলেস্টেরলের সঠিক পরিমাণ, ত্বকের উজ্জ্বলতা, ব্রণের সমস্যা সমাধান ও ব্যাথা নিরাময় ইত্যাদি। আমরা মাঝে মাঝে পেঁপে খাই। কিন্তু পেঁপে সম্পর্কে কি জানি? পেঁপের রয়েছে বিশেষ কিছু পুষ্টিগুণ। যা আমরা আজ জানব।
পেঁপে একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সুস্বাদু খাদ্য। পেঁপের ইংরেজী নাম Papaya । এ ফল গ্ররীষ্মকালে ফলে কিন্তু এখন এই পেঁপে প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়। আমাদের বাংলাদেশে এর জনপ্রিয়তা অনেক। পেঁপে ফল বা সবজি হেসেবেই আমরা চিনি। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা পেঁপেতে রয়েছে ৩৯ গ্রাম ক্যালরি, ৯.৮১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ০.১৪ গ্রাম ফ্যাট, ০.৬১ গড়াম প্রোটিন, ভিটামিন বি১, বি৬ ইত্যাদি।
পাকা পেঁপের ১০ টি পুষ্টিগুণঃ
হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ
পাকা পেঁপে খেলে ঘন ঘন খিদে লাগে। পেটের কোষ্ট পরিস্কার করে এবং বায়ু জনিত সকল সমস্যা সমাধান করে। তাই যাদের হজম শক্তিতে দুর্বলতা রয়েছে নিয়মিত পাকা পেঁপে খান।
হৃদরোগে ঝুঁকি কমায়ঃ
পাকা পেঁপেতে বিদ্যমান ভিটামিন এ, সি, ই, ফাইবার এবং শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এই উপাদানগুলো আমাদের শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখে ও হার্ট এটাক ও স্ট্রোক এর হাত থেকে আমাদের সুরক্ষা করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ
পাকা পেঁপেতে যতেষ্ট পরিমাণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি থাকায় নিয়মিত পাকা পেঁপে খেলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে আমরা বিভিন্ন ছোট-খাট রোগ আমাদের আক্রমণ করে না।
ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে পেঁপেঃ
পাকা পেঁপে যতেস্ট পরিমাণ মিষ্টি হওয়া সত্বেও ডায়বেটিস রোগীরা পাকা পেঁপে খেতে পারেন। কারন এই পাকা পেঁপে রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়ায় না।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করেঃ
পাকা পেঁপেতে ভিটামিন এ থাকায় চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায় ও চোখের অন্যান্য সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দেয়।
চুলের যত্নে পেপেঃ
চুলের বিশেষ যত্ন নিতে টক দইয়ের সাথে পাকা পেঁপে মিশিয়ে চুলে মাখুন। এতে চুলের গোড়া শক্ত হয় এবং সিল্কি হয়। ১ চামচ পেঁপের আঠা ৬-৭ চামচ পানি দিয়ে ভাল করে ফেটে চুলের গোড়ায় ভাল করে মাখুন এবং ১ ঘন্টা পরে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। এতে উকুন মরে যাবে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ
পাকা পেঁপেতে থাকা এক বিশেষ উপাদান অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা আমাদের শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।
ত্বকের যত্নে পেপেঃ
পাকা পেঁপেতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট নামক উপাদান থাকায় নিয়মিত পাকা পেঁপে খেলে ত্বকের লাবণ্য বাড়ে। দেহে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। প্রতিদিন পাকা পেঁপের সাথে অল্প পরিমাণ মধু মিশিয়ে ত্বকে মাখলে ত্বক মসৃণ হয়।
ব্রণের সমস্যায় পেঁপেঃ
ব্রণের সমস্যা ভুগেননি এমন লোক খুব কমই আছে। এ সমস্যা সাধারণত বাড়তি বয়সেই হয়ে থাকে। তবে প্রাপ্তবয়সেও এ সমস্যা অনের ক্ষেত্রে দেখা যায়। নিয়মিত পাকা পেঁপে খেলে এ সমস্যা দেখা দেয় না।
ব্যাথা নিরাময়ে পেঁপেঃ
পেপে পাতা, তেঁতুল, লবন একসাথে মিশিয়ে পানি দিয়ে খেলে ব্যাথা নিরাময় হয়। মহিলাদের ক্ষেত্রে এধরনের ব্যাথা বেশী হয়।
"কাঠ বাদাম" শুধু দুটো শব্দ নয়, আপনার শরীরের উপকারি বন্ধুও। জানেন কী কাঠ বাদাম বা আমন্ডকে অনেকসময় ‘সুপারফুড’ বলা হয় কেন♦
✍সকালে ঘুম থেকে উঠে কাঁচা কাঠ বাদাম বা আমন্ড ভেজানো খাবার অভ্যেস নিশ্চয়ই আপনাদের অনেকেরই আছে। জানেন কি, কাঠ বাদাম বা আমন্ডকে অনেকসময় ‘সুপারফুড’ বলা হয়। এর রয়েছে হাজার গুণ। তবে এ প্রসঙ্গে একটা বলে রাখা ভাল যে, কাঁচা কাঠবাদাম কিছু সময় জলে ভিজিয়ে রেখে খেলে আরও উপকার মেলে।
🔸কাঠবাদামের পুষ্টিগুণঃ
কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি থাকে যা আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ১ আউন্স বা প্রায় ২৮ গ্রাম কাঠ বাদামে ৩.৫ গ্রাম ফাইবার, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১৪ গ্রাম ফ্যাট থাকে। এছাড়া কাঠ বাদামে প্রায় ৩৭ শতাংশ ভিটামিন ই ও প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ (৩২ শতাংশ), ম্যাগনেশিয়াম (২০ শতাংশ), তামা ইত্যাদি খাদ্য পরিপোষক উপাদান থাকে, যা আমাদের শরীরের পক্ষে প্রচণ্ড প্রয়োজনীয় ও উপকারী।
🔸কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা🔸
🔹কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেঃ
জলে ভেজানো কাঠবাদাম কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক রাখতে সাহায্য করে। কাঠবাদামে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, কাঠবাদামের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই থাকে। এই ভিটামিনটিও কোলেস্টেরলের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
🔹হৃদরোগের সম্ভাবনাকে কমায়ঃ
কাঠ বাদামে থাকা মোনো-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ও পটাশিয়াম হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে ও হৃদরোগের সম্ভাবনাকে কমায়। কাঠ বাদামের খোসায় প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে যা ভিটামিন ই-র সাথে ধমনীতে রক্ত চলাচলে সাহায্য করে ও প্রদাহকে কমায়। কাঠ বাদামে থাকা ফলিক অ্যাসিড রক্তবাহে ফ্যাট জমতে বাধা দেয়। ফলে আমাদের হৃদরোগের সম্ভাবনা অনেকাংশে হ্রাস পায়।
🔹ডায়াবেটিস কমাতেঃ
কাঠ বাদামের গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স কম, তাছাড়া কাঠ বাদামে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণও অনেক কম থাকে। কাঠ বাদামে থাকা প্রচুর ম্যাগনেশিয়াম আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে ও ইনসুলিনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে নিয়ম করে কাঠ বাদাম খাওয়া অনেকসময় ডায়াবেটিসের ওষুধ খাবার থেকেও বেশী উপকার দেয়।
🔹রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেঃ
কাঠ বাদামে থাকা পটাসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম আমাদের রক্তচাপকে কমায় এবং রক্তে সোডিয়ামের মাত্রাকে কমায়। উচ্চ রক্তচাপ যেহেতু হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাকে বাড়ায় তাই নিয়ম করে কাঠ বাদাম খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে ও হৃদরোগের সম্ভাবনাকে কমায়। এছাড়া, কাঠবাদামের ভেতরে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম এবং ফলিক অ্যাসিড রক্ত জমাট বাধার সম্ভাবনা দূর করে।
🔹মস্তিষ্কের জন্য উপকারীঃ
কাঠ বাদামের মধ্যে প্রচুর খাদ্য পরিপোষক থাকে যা আমাদের মস্তিষ্কের জন্যও উপকারী। শিশুদের মস্তিষ্কের গঠনের জন্য বাচ্চাদের ছোট থেকেই কাঠ বাদাম খাওয়ানো উপকারী। মস্তিষ্কের জন্য উপকারী দুটি প্রধান পরিপোষক রাইবোফ্ল্যাভিন ও এল-কারনিটাইন কাঠ বাদামে থাকে যা মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাকে বাড়ায়।
এছাড়া বিভিন্ন স্টাডি থেকে জানা গেছে, কাঠ বাদাম অ্যালজাইমারের সম্ভাবনাকে কমায়।
🔹ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে:
জলে ভেজানো কাঠবাদাম নিয়মিত খেলে ওজন খুব তাড়াতাড়ি কমে। কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে মনো স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। ফলে কয়েকটি কাঠবাদাম খেলেই পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে এবং অতিরিক্ত খাওয়ার ইচ্ছা থেকে বিরত থাকা যায়। আর কম খেলে ওজন কমবেই।
🔹হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ
কাঠবাদাম ভিজিয়ে খেলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আসলে ভেজানো কাঠ বাদামে এক ধরণের উৎসেচক থাকে, যা লিপেস নামে পরিচিত। এটি খাবারে থাকা ফ্যাট এবং অন্যান্য জটিল উপাদান সহজে হজম করতে সাহায্য করে।
🔹কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করেঃ
যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে খুব কষ্ট পান, তাদের জলে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়া উচিত। কারণ কাঠবাদামের মধ্যে যে ফাইবার থাকে, তা শরীরের অপ্রয়োজনীয় বর্জ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হতে সময় লাগে না।
🔹হাড় ও দাঁত শক্ত রাখতেঃ
কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকে যা হাড়ের বিভিন্ন রোগ যেমন অষ্টিও-পোরোসিসের সম্ভাবনাকে কমায় ও হাড়কে শক্ত ও মজবুত করে। এছাড়া হাড় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করতেও কাঠ বাদাম নিয়ম করে খাওয়া উপকারী।
🔹শক্তি বাড়ায়ঃ
প্রতিদিন একমুঠো কাঠবাদাম খাওয়া শরীরে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা ম্যাঙ্গানিজ, কপার ও রিবোফ্লাবিন শরীরে শক্তি জোগায়। এটি বিপাক প্রক্রিয়া ভালোভাবে হতেও সাহায্য করে।
🔹রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়েঃ
কাঠবাদাম অ্যালকেলাইন সমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-ই; রয়েছে অনেক শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো বিভিন্ন ধরনের রোগের হাত থেকে দেহকে সুরক্ষা দেয়।
🔹প্রেগন্যান্সিতেঃ
কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড থাকে যা শিশুর জন্মের সময় বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে। এছাড়া কোষের বৃদ্ধি ও কোষের গঠনে সাহায্য করে। ডাক্তাররা গর্ভস্থ শিশুর ও মায়ের স্বাস্থ্যর জন্য নিয়ম করে ফলিক অ্যাসিড খাবার পরামর্শ দেন। তাই প্রেগন্যান্ট মহিলাদের নিয়ম করে কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত।
🔹ত্বকের যত্নে কাঠবাদামঃ
প্রতিদিন কাঠবাদাম খেলে অথবা মুখে লাগালে ত্বক থাকে চির নতুন। সেই সঙ্গে ভেজানো কাঠবাদাম বেঁটে যদি মুখে মাখা যায়, তাহলে তা প্রাকৃতিক ক্রিমের মতো কাজ করে। এছাড়াও, ত্বক যদি শুষ্ক হয়, সেই সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে কাঠবাদাম। এক্ষেত্রে কিছুটা ফেটানো ক্রিম, বেঁটে রাখা কাঠবাদামের সঙ্গে মিশিয়ে মাখতে হবে।
🔹চুলের যত্নে কাঠবাদামঃ
চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কাঠ বাদাম খুবই উপকার দেয়। চুল পড়া কমাতেও কাঠ বাদামের তেল সাহায্য করে। কাঠ বাদামের তেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই থাকে, যা চুলের গোড়া শক্ত করে ও নতুন চুল গজাতে ও চুল পড়া বন্ধ করতেও সাহায্য করে।
🔹অ্যানিমিয়া রোধেঃ
কাঠ বাদাম অ্যানিমিয়া কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়ম করে সকালে উঠে ৫-৬ টা কাঠ বাদাম খাওয়ার অভ্যেস করুন। দেখবেন সুস্থ্য থাকছেন। এছাড়া কাঠ বাদাম ভিজিয়ে খেলেও খোসা বাদ না দিয়ে খাবার চেষ্টা করুন। কারণ কাঠ বাদামের খোসাতেই তার বেশীরভাগ পুষ্টিগুণ থাকে। তাই কাঠ বাদাম খান ও সুস্থ্য থাকুন।
🔹ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ
কাঠবাদাম কোলোন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি কোলনকে ভালো রাখতেও কাজ করে।
🔸সতর্কতাঃ
বেশি কাঠ বাদাম খেয়ে ক্ষতি করছেন না তো? কাঠ বাদাম অনেকের পছন্দের খাবার। কিন্তু আতিরিক্ত কাঠ বাদাম খেয়ে যে আপনারা নিজের ক্ষতি করছেন তা কি জানেন? চলুন কাঠ বাদাম খাওয়া সাইড ইফেক্ট গুলো জেনে নেই।
১...কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার রয়েছে। তাই অত্যাধিক পরিমাণে কাঠ বাদাম খেলে কোষ্ঠকাঠিণ্যের সমস্যায় পড়তে পারেন। সে ক্ষেত্রে অনেক বেশি পরিমাণে জল খেতে হবে।
২...১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন-ই রয়েছে। যেখানে দিনে মাত্র ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন-ই আমাদের প্রয়োজন। কিন্তু কাঠ বাদামের সঙ্গে ভিটামিন-ই রয়েছে (যেমন ডিম, পালং শাক) এমন অনেক শাক-সবজিও আমরা খেয়ে থাকি। আর তাতেই আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়। ডায়েরিয়া, দুর্বলতা এমনকী চোখও খারাপ হতে পারে।
৩...কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট এবং ক্যালোরি রয়েছে। ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ৫০ গ্রাম ফ্যাট রয়েছে। ফলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
৪...খুব বেশি কাঠ বাদাম খেলে দেহে টক্সিন জমতে থাকে। কারণ এতে হাইড্রোকার্বন অ্যাসিড রয়েছে। এই অ্যাসিড বেশি দেহে জমলে শ্বাসকষ্ট হয়, নার্ভের সমস্যা হয়, এমন কি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
▫তাই দিনে ৪/৬ টা বা ৪০ গ্রামের বেশি কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত নয়।
লতাগুল্ম জাতীয় বর্ষজীবী উদ্ভিদের বীজ। গাছও বেশ শক্ত। গাছ প্রায় ৫০ সেন্টিমিটার লম্বা হয়, তবে বেশির ভাগ গাছই ৩০ সেন্টিমিটারের মধ্যে থাকে। গাছের কাণ্ড শাখায়িত। কাণ্ডের প্রতিটি গিঁট থেকে পাতা আর কাঁটা বের হয়।কাঁটার রঙ হালকা হলদে বাদামি, পাতার রঙ তামাটে সবুজ। গিঁট থেকে বের হওয়া বাইরের দিকের পাতাগুলো হয় লম্বা আর ভেতরের দিকের পাতাগুলো হয় খাটো। পাতা আর কাঁটা উভয়ই ওপরের দিকে খাড়াভাবে থাকে। ফুলগুলোও ফোটে গিঁট থেকে।এর পাতা শিকড় ও বীজ সবই উপকারী রাসায়নিক উপাদানে ভরপুর।যেমন-এলকালয়েড্স, ফাইটোস্টেরোল, ও সুগন্ধের তৈলাক্ত পদার্থ। আর আছে এনজাইম ডাইয়াসটেস ও লিপেস।ফলে এর রস প্রস্রাববর্ধক,মূত্রনালির নানা রকম রোগ্র উপকারী।এমনকি মূত্রনালির পাথর দূর করতেও বেশ সাহায্য করে থাকে।এ সব ছাড়াও জন্ডিস ও বাতজনিত রোগেও এর বীজের তেল বেশ কার্যকরী।
যৌন দুর্বলতায়: এক গ্লাস দুধ এক সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন একবার পান করুন। এতে আপনার বল বৃদ্ধি, যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি ,বীর্য গাঢ় ,দ্রুত বীর্যপাত রোধ,বীর্য উৎপাদন বৃদ্ধি এবং যৌন আগ্রহের উন্নতি ইত্যাদি উপকার হবে। তালমাখনার পরিমাণ বাড়াবেন না, বাড়ালে বদ হজম হতে পারে।
ছোট কালো রঙের একটি বীজ তোকমা, যা মূলত বিভিন্ন মিষ্টি পানীয় কিংবা শরবত তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায়ও তোকমা বীজ অন্যতম একটি উপাদান। এটি স্থানভেদে সবজা বীজ, মিষ্টি বাসিল, ফালুদা বীজ কিংবা তুর্কমারিয়া বীজ হিসেবে পরিচিত। বহু গুণ রয়েছে বীজটির।
১. ওজন কমাতে
দেহের ওজন কমাতে এ বীজের জুড়ি নেই। পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলেই বীজটি ফুলে ওঠে। এরপর সেই পানি কিংবা নানা মসলা দিয়ে তা সুস্বাদু করে পান করা যায়। তোকমার ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এ ছাড়া এর নানা উপাদান দেহের চর্বি কমাতে সহায়তা করে। এতে রয়েছে প্রচুর আঁশ, যা বাড়তি ক্ষুধা দূর করে এবং পেট দীর্ঘক্ষণ পরিপূর্ণ থাকার অনুভূতি দেয়।
২. দেহের তাপ কমায়
তোকমা গরমকালে দেহের তাপমাত্রা কমাতে সহায়তা করে। আর এ কারণে গরম আবহাওয়ার দেশগুলোতে বহু মানুষ তোকমার শরবত পান করে। এটি সুস্বাদু করার জন্য চিনি, মধু এবং কোথাও কোথাও নারিকেল দুধ দেওয়া হয়।
৩. রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ
রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকর তোকমা। মূলত দেহের বিপাকক্রিয়া ধীর করে দেয় তোকমা। ফলে কার্বোহাইড্রেটকে গ্লুুকোজে রূপান্তরের পদ্ধতি নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। এ কারণে টাইপ টু ডায়াবেটিস যাঁদের রয়েছে, তারা এটি নিয়মিত খেতে পারেন।
৪. কোষ্টকাঠিন্য দূর করে
কোষ্টকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকর তোকমা। সামান্য তোকমা অল্প পানিতে ভিজিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর তা দুধে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া যাবে। এটি হজমের সমস্যাও দূর করতে সহায়তা করে।
৫. এসিডিটি দূর করে
তোকমা এসিডিটি দূর করতেও কার্যকর। এটি পেটের এসিড নিয়ন্ত্রণ করে জ্বালাপোড়া দূর করে। এ জন্য পানিতে সামান্য তোকমা বীজ ভিজিয়ে রেখে পান করতে হবে। তোকমার বীজ পানিতে পরিপূর্ণ থাকে, যা দেহের ক্ষতিকর পদার্থও দূর করতে সহায়ক।
৬. সুস্থ ত্বক ও চুল
ত্বকের নানা সমস্যায় তোকমা ব্যবহার করা যায়। এ জন্য কিছু তোকমা বীজ গুঁড়ো করে তা নারিকেল তেলের সঙ্গে মাখিয়ে ত্বকে লাগাতে হয়। এটি নানা চর্মরোগ নিরাময়ে কাজ করে। এটি একজিমা ও সোরিয়াসিস নিরাময়ে কার্যকর। সুস্থ চুলের জন্য এটি নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে।
৭. ঠাণ্ডার সমস্যায়
তোকমা বীজে রয়েছে ঠাণ্ডা প্রতিরোধী উপাদান। এটি আপনার দেহকে ঠাণ্ডার বিরুদ্ধে প্রতিরোধক্ষমতা গড়তে সহায়তা করবে। সর্দি-কাশি থেকে দূরে থাকতে চাইলে তাই নিয়মিত তোকমা খাওয়া যেতে পারে।
সতর্কতা
গর্ভবতী নারীদের দেহের ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে তোকমা। তাই গর্ভবতী নারী ও শিশুদের তোকমা খাওয়া উচিত নয়। ভালোভাবে পানিতে গুলিয়ে না খেলে এটি পেটে ফুলে যেতে পারে। এতে মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, এমনকি শিশুদের শ্বাসরোধও হতে পারে।
আলকুশী একটি ওষুধী গাছ। এর রয়েছে অনেক গুণ। এ গাছ ব্যবহার করে নানাবিধ অসুখ থেকে আরোগ্য লাভ করার সুয়োগ রয়েছে। এ গাছের গুণাবলি তুলে ধরেছেন ড. তপন কুমার দে তার ‘বাংলাদেশের প্রয়োজনীয় গাছ-গাছড়ার’বইয়ে।
১) কোন পোকামাকড়ের কামড়ে বা বিছের দংশনে আলকুশীর বীজের গুড়া লাগালে অনেকাংশ যন্ত্রণা কমে যায়।
২) এর শিকড়ের রস এক চামচ করে একমাস খেলে আমাশয় রোগ সারে।
৩) আলকুশীর পাতার রস ফোঁড়ায় দিলে অচিরেই সেটি ফেটে যায়।
৪) এর বীজ চিনি ও দুধসহ সেদ্ধ করে খেলে বাত রোগের উপশম হয়, শারীরিক দুর্বলতা দূর হয়, শুক্র বৃদ্ধি গাঢ় হয় এবং স্নায়বিক দুর্বলতা দূর করে।
৫) এর শিকড়ের রসে জ্বর, সর্দি-কাশি ভালো করে।
৬) আলকুশীর শিকড়ের মণ্ডু মূত্রবর্ধক ও মূত্রযন্ত্রের রোগ নিরাময়ে বেশ উপকার।
৭) এর কাণ্ডের রস চোখের রোগের ক্ষেত্রেও ফলপ্রসূ।
৮) শিকড়ের রস জীবজন্তুর গায়ের ঘায়ে লাগালে ক্ষত দ্রুত সরে যায়।
বিশুদ্ধ আলকুশি কোথায় পাবেন? বিশস্ত কোন বুনিয়াদি দোকানে খোঁজ নিতে পারেন। বা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন এবং নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন।
🍀অর্গানিক নবশক্তি 🍀 নয়টি শক্তিশালী ভেষজের অত্যাশ্চর্য সংমিশ্রণ।
শরীরে নব তারুণ্য ফিরে পেতে প্রাকৃতিক সমাধান অর্গানিক নবশক্তি।
🍀🍀নবশক্তিতে আছে ৯টি অতি প্রাচীণ,কার্যকর ও শক্তিশালী ভেষজ উপাদান যা প্রাকৃতিকভাবে শরীরকে করে সুঠাম,সবল ও ফিট। এতে আছে শিমুল, অশ্বগন্ধা, শতমূলী, তেঁতুল বীজ, আলকুশী সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ যা তারুণ্যের উদ্দীপক হিসেবে যুগ যুগ ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে।
🍀শিমুলকে বলা হয় পুরুষের শক্তির উৎস।
🍀অশ্বগন্ধাকে ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করে শরীরে শক্তি ফিরিয়ে আনে।
🍀শতমূলী ২০০০ বছর ধরে শক্তিবর্ধক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ১৯ শতকে ইউরোপে নব দম্পতিকে বাসর ঘরে পাঠানোর আগে শতমূলীর জুস খাওয়ানো হতো।
🍀তেতুল বীজ,আলকুশী ও অন্যান্য উপাদানসমূহ তারুণ্য উদ্দীপক হিসেবে বহুকাল ধরে সুপরিচিত।
উপকারিতাসমূহঃ
🌱 শরিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে।
🌱 শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ও তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
🌱 শরীরের টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বাড়ায়।
🌱 নিয়মিত সেবনে শরীর থাকে সতেজ,ঝরঝরে ও প্রান চাঞ্চল্যে ভরপুর।
হাজার বছরের ঐতিহ্য,অত্যাশ্চর্য ঔষধিগুণসম্পন্ন ভেষজ পণ্যগুলো ঘরে বসে পেতে অর্ডার করুন ।
মূল্য: ৫০০ টাকা মাত্র
পরিমান: ২০০ গ্রাম।
ঢাকা সহ ৬৪ জেলা শহরে হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা রয়েছে।
🌞নীরোগ থাকতে অর্গানিক এর সাথেই থাকুন
শরীরে নব তারুণ্য ফিরিয়ে দিতে এসেছে নবশক্তি। নবশক্তিতে আছে ৯টি অতি প্রাচীণ,কার্যকর ও শক্তিশালী ভেষজ উপাদান। এগুলো হলো অশ্বগন্ধা, শিমুল মূল, তালমাখানা, কাঠ বাদাম, চীনা বাদাম, শতমূলী, তেতুল বীজ, তোকমা দানা এবং আলকুশী। যা প্রাকৃতিকভাবে শরীরকে করে সুঠাম,সবল ও ফিট।
– শিমুলকে বলা হয় পুরুষের শক্তির উৎস।
– অশ্বগন্ধা ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করে শরীরে শক্তি ফিরিয়ে আনে।
– শতমূলী ২০০০ বছর ধরে শক্তিবর্ধক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ১৯ শতকে ইউরোপে নবদম্পতিকে বাসর ঘরে পাঠানোর আগে শতমূলীর জুস খাওয়ানো হতো।
– তেতুল বীজ,আলকুশী ও অন্যান্য উপাদানসমূহ তারুণ্য উদ্দীপক হিসেবে বহুকাল ধরে সুপরিচিত।
নবশক্তির উপকারিতাসমূহঃ
– শারিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে।
– তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
– শরীরের টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বাড়ায়।
– নিয়মিত সেবনে শরীর থাকে সতেজ,ঝরঝরে ও প্রান চাঞ্চল্যে ভরপুর।
নবশক্তি খাওয়ার নিয়মঃ
এক গ্লাস দুধের সাথে এক চামচ নবশক্তি পাউডার মিলিয়ে সকালে ও রাতে খেতে হবে।অধিক উপকার পেতে মধু মিলিয়ে খাওয়া ভালো।
মূল্য: ৫০০ টাকা মাত্র
পরিমান: ২০০ গ্রাম।
ঢাকা সহ ৬৪ জেলা শহরে হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা রয়েছে।
বয়স ত্রিশ পেরোনোর পর পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের পরিমাণ কমতে শুরু করে। ফলে স্মৃতিশক্তি হ্রাসের পাশাপাশি কামবাসনা কমে যাওয়া, উত্থানজনিত সমস্যা,প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন, খারাপ মেজাজসহ মনোযোগের অভাব দেখা দেয়।
ননবশক্তি প্রাকৃতিকভাবে শরীরে টেস্টোস্টেরন এর মাত্রা বাড়ায়।বৃদ্ধি করে শারীরিক সক্ষমতা।ফলে দাম্পত্য সম্পর্ক হয় মধুর।
রোমাঞ্চকর দাম্পত্যের জন্য নিয়মিত সেবন করুন নবশক্তি।
আপনাদের অনেক রিকোয়েস্টের এবং প্রচুর চাহিদার কারনে আমরা খুব শীগ্রই নিয়ে আসতেছি বিশ্ব বিখ্যাত জনপ্রিয় স্প্রে পিনিলি।
সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি সাইড ইফেক্ট বিহীন।
মিলনের সময় বাড়ানোর সবচেয়ে কার্যকরী স্প্রে পিনিলি।
বাজিকরণ প্যাকেজটি সেবন করে অনেকেই উপকৃত হয়েছেন এবং হচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ। শুধুমাত্র যৌ^ন সমস্যার জন্যই নয় বরং একজন সুস্থ্য-স্বাভাবিক মানুষও এই প্যাকেজ খেতে পারেন তার শারীরিক ও যৌ^নশক্তি আরও বাড়াতে। এগুলো সম্পূর্ণ ন্যাচারাল তাই কারও কারও রেজাল্ট দেরীতে আসে বা কারও কারও ক্ষেত্রে নাও আসতে পারে তবে স্বস্তির কথা হচ্ছে এতে কোন পার্শ্বপ°তিক্রিয়া বা ক্ষ°তির আশংকা নেই।
বাজিকরন প্যাকেজের উপকরণগুলো দিয়ে যেভাবে নিজে তৈরি করবেনঃ
এটা খুব সহজ - সকল চূর্ণ সমপরিমাণে মিশিয়ে ফেলুন, এবার মিশ্রণ থেকে ২ চামচ নিয়ে এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। রাতে ভিজিয়ে সকালে, এবং সকালে ভিজিয়ে রাতে শুধু পানিটুকু পান করুন।
আমরা চাই আপনারা উপকরণ গুলো সব নিজে সংগ্রহ করে নিজে তৈরি করে ফেলুন। যদি একান্ত না পাওয়া যায় তখন আমাদের বললে আমরা কুরিয়ারের মাধ্যমে আপনাদের পাঠাতে পারবো।
এই ফর্মুলাটি একইসাথে রসায়ন এবং বাজিকরন ।
বাজিকরন ফর্মুলাটি সকলের জন্য নিরাপদ। শুধুমাত্র যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের জন্য অশ্বগন্ধা খেতে নিষেধ করি আর ডায়াবেটিস থাকলে মধু খেতে নিষেধ করা হয়। বাকি সকলে খেতে পারবেন।
বিস্তারিত যেকোনো তথ্যের জন্য প্রয়োজনে ইনবক্স করুন অথবা আমাদের কাস্টমার কেয়ার নাম্বারে যোগাযোগ করুন প্লিজ!
Qualification- B.sc (in any subject/Organisation)
Responsibility- Selling products
Workings Hours- As per Choice
Salary- Commission basic
বাজিকরণ
১০০% খাটি মানের ভেষজ নিতে যোগাযোগ করুন ইনবক্সে, কোনো প্রকার পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই🙂
বাজিকরণ প্যাকেজ।
দূত বীর্যপাত রোধ করতে সেবন করুন বাজিকরন প্যাকেজ। সম্পুর্ন প্রাকৃতিক উপাধান দিয়ে তৈরি, 💯%পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত,যা নিয়মিত সেবনে আপনি পাবেন স্ত্রী সহবাসে পরিপূর্ণ আনন্দ।
চট্রগ্রামের অর্গানিক হার্বস এর পিকাপ পয়েন্ট-
CTG City CEPZ Chaleh Complex, EPZ, Ctg Sundharban 01936003219 / 01195391501
CTG City Haslishohor H # 07, Rd # 01, Block # L, Boropole, Halishahar, Ctg Sundharban 1957724281 / 01822508995
CTG City Kalurghat 63, F.I.B.C Road, C.M.B More, Kalurghat, Ctg Sundharban 01936003270/01827424224
CTG City Keranihat Unis Plaza, Keranihat, Ctg Sundharban 01936003055 / 0191106222
CTG City Korbanigonj 37- Jolil Building, Korbanigonj, Ctg Sundharban Non Condision
CTG City Reaz Uddin Bzr CDA Market, 1st Floor, Reaz Uddin Bazar, Ctg Sundharban
CTG City Sandip NBL Bank Bhaban, Haramia Complex, Sandip, Ctg Sundharban Non Condision
CTG City Chotopul Access Road, Chotopul KCS 01755597817 / 01755597875
CTG City Alonker Mor Toiobia Market, D T Road KCS 1755597840
CTG City Dewanhat Dewan square, Dewanhat mor, chittagong. Janani 1871042873
CTG City Andorkilla 11 K. M. Bhaban, Andorkilla, chittagong. Janani 1871042875
CTG City Muradpur Nortarn Publication school, Muradpur, ctg. Janani 1871042876
বীর্য পাতলা হলে যৌন মিলনের সময় খুব দ্রুত বীর্য পাত হয়। আর এতে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মনমালিণ্য সৃষ্টি হয়। পুরুষদের মধ্যে প্রায় বেশি ভাগই বীর্য গাঢ় করার কথা ভাবে। ভাবে কিভাবে যৌন মিলন কে আরো দীর্ঘ করা যায়। আজ আপনারদের কে আমি কিছু গাছ গাছালীর গুনাবলীর নিয়ে আলোচনা করবো যা আপনাদের কে এ সমস্যা থেকে রেহাই দিবে।
বীর্য গাঢ়- নিচে বীর্য গাঢ় করার জন্য বিভিন্ন গাছ-গাছালীর গুনাবলী আলোচনা করা হল।
কলমি শাক- কলমি শাক আমরা প্রায় খাই। এ শাকের গুনাবলী অনেক। কলমি শাকের রস 3 চামচ এবং অশ্বদন্ধার মূলের গুড়া (কবিরাজী দোকানে পাওয়া যায়) দেড় গ্রাম গরুর এক কাপ দুধে মিশিয়ে রাতে শোবার সময় একবার করে খেলে বীর্য গাঢ় হবে এবং স্বপ্নদোষও বন্ধ হবে।
বামতুলসী– রামতুলসী পাতার রস ধ্বজভঙ্গের খুবই উপকারী। মাত্র দুই সপ্তাহ নিয়মিত খেরে রোগীর স্বাভাবিক যৌন ক্ষমতা ফিরে আসে।
বেল– যৌবন উত্তেজনা উম্মচিত হয়ে তরুন যুবক কু-পথে চালিত হয়ে শুক্রক্ষয় করে থাকে। তিন থেকে চারটি বেলপাতা ভালোভাবে বেটে তার রস আধাকাপ ঠান্ডা পানির সাথে মিশিয়ে কিছুদিন খেলে শরীরে তীব্র কাম উত্তেজনা হ্রাস পায়। তবে একটা দীর্ঘদিন খাওয়া মোটেই উচিত নয়। দম্পত্য জীবনে বীপরীত ফল হতে পারে।
আলকুশী– যৌবনে নানা প্রকার কু-অভ্যাসের ফলে অতিরিক্ত শুক্র ক্ষয়ের জন্যে মহামূল্যবান বীর্য তরল হয়ে যায়। আলকুশীর পাকা বীজ চার থেকে পাচটি আগের রাতে এক কাপ গরম দুধে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে বীজগুলোর কোসা ছাড়িয়ে শিলে মিহি করে বেটে নিয়ে সামান্য গাওয়া গিয়ে বাটা বীজকে ভেজে নেয়া দরকার। তবে ভাজাটা খুব কড়াভাবে ভাজা চলবে না। ঠান্ডা হলে েএক চামচ মিসরীগুড়া অথবা সমপরিমান চিনি মিশিয়ে দিনে একবার করে খেলে তরল বীর্য ঘন হয়ে যাবে। অন্তত বিশদিন করে খেয়ে যেতে হবে এবং পথ্য হিসেবে গরুর দুধ 250 মি.লি. থেকে 500 মি.লি ঔষুধ চলাকালীন খেয়ে যেতে হবে।
শতমুলী– দেহে যৌবন আসার সাথে কু-অভ্যাসের ফলে বীর্য পাতলা হয়ে যায়। তাছাড়া কুচিন্তা এবং কুদৃশ্য ঐসব কুভাবনা চিন্তা দৃশ্য দেখে ঘুমের মধ্যে পাতলা বীর্য সহজেই বের হয়ে যায়। শতমূলীর রস 50 মিলি লিটার একটি স্টিলের পাত্রে রেখে তাতে 100 মিলিলিটার গাওয়া ঘিয়ে দিয়ে আচে পাক করতেহবে। এ ঘি তিন গ্রাম আধা কাপ সামান্য গরম দুধের সাথে মিশিয়ে সকালে বিকেলে খেলে বীর্য গাঢ় হবে। তবে নিজেকেও কিছুটা সংযত হতে হবার চেষ্টা করতে হবে।
শেয়ার করে টাইমলাইনে রাখুন
আসসালামু আলাইকুম, আমরা আপনার সমস্যার ব্যাপারটি বুঝি,তাই আমরা আর্জেন্ট ডেলিভারি দিয়ে দিই দিনের টা দিনেই!!!
💠৬২জেলায় হোম ডেলিভারি!!
💠৬৪ জেলায় কুরিয়ার!!
💠২৪ঘন্টায় পন্য ডেলিভারি!!
💠পন্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করার সুযোগ!!
🔯ছবিতে আমাদের আজকের ঢাকার বাইরের ডেলিভারি রিসিট গুলো দেখতে পাচ্ছেন😊
অর্ডার কনফার্ম করার পর ঢাকার বাইরে-
এস এ পরিবহনে আগামীকাল(২৪ ঘন্টায়) পাবেন খরচ-১৭০৳
জননী কুরিয়ার-১২০৳ পরশু পাবেন(৪৮ঘন্টা)
সুন্দরবন -১০০৳ ৩/৪দিন
হোম ডেলিভারি -১৫০৳(ঢাকার বাইরে-৫/৭দিন)
ঢাকা সিটির ভিতরে-
হোম ডেলিভারি -১০০টাকা(ঢাকায় ২দিন)
(অর্ডার কনফার্ম করতে নাম ঠিকানা আর ফোন নাম্বার দিয়ে কুরিয়ার চার্জ বিকাশ করতে হবে
*গুটিকয়েক অসাধু লোক অর্ডার করার পর হোম ডেলিভারিতে গেলে কুরিয়ারের ফোন রিসিভ করে না বা কুরিয়ার থেকে প্রডাক্ট উঠায় না!! যার ফলে আমাদের অনেক বিড়ম্বনায় পড়তে হয় আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে, এজন্য আমরা কুরিয়ার চার্জ এডভান্স নিতে বাদ্ধ্য হচ্ছি😔
ধন্যবাদ, আমাদের আজকের ডেলিভারি রিসিট। আপনার লোকেশন অনুযায়ী যে কুরিয়ারে নিতে চান সেখানেই পাঠিয়ে থাকি,অর্গানিক হাবের সাথেই থাকুন, সুস্থ থাকুন🌹
২০১৭ সালে কাশ্মির ঘুরতে গিয়ে পেহেলগাম থেকে ফেরার পথে শখ করে ১ দোকানে গিয়ে ১ কেজি জাফরান কিনবো বলে প্রস্তুতি নিলাম কিন্তু ১ গ্রাম জাফরানের দাম শুনেই মাথা কেমন যেন ভন ভন করে ঘুরছিল😀😀
সেই ১ গ্রাম জাফরান আজও শেষ হয়নি, বুঝতেই পারছেন কত দামি এই মশলা....
১ গ্রাম পিউর জাফরান কিনেছিলাম ২৫০ রুপি দিয়ে
অর্থাৎ প্রতি কেজি প্রায় ৩ লক্ষ টাকার কাছাকাছি
কাশ্মিরের জমিতে জাফরানের চাষ দেখে সত্যি অবাক হয়েছিলাম, অহরহ জাফরানের ফিল্ড দেখা যাবে।
আজ হঠাৎ করে এক ভাই জাফরানের দাম জিজ্ঞেস করার কারনে মনে পড়লো....
পেহেলগাম, সোনমার্গ এর সৌন্দর্য দেখার পর আপনার মাথার মধ্যে একটি বিষয় ঘুরপাক খাবে আর তাহলো আল্লাহ তার নিজ হাত দিয়ে কাশ্মিরকে বানিয়েছেন, এটাই বার বার মনে হবে
একবার হলেও কাশ্মির ঘুরতে যাবেন.....
ভ্রমণ হবে সহজে
আপনাদের এমন ভালোবাসা আমাদের অনুপ্রেরণা দেয়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Savar
1340
Radiocolony
Savar, 1340
Nafha is an online shop which provides the best quality perfume oil/ Fragrance Oil/Attar.
Shamlasi Model Town Road, First Turn After Crossing Bosila Bridge, Just Before The Shamlasi Gudara Ghat
Savar, 1340
In this time of corona epidemic, we have brought online "Khashir Haat" for those of you who are worried about qurbani.
Baipail
Savar
Assalamualaikum apura. Here you will find different types of hijab. At a very affordable price. 
Alam Market, Sugandha Housing (Alamnagar), Hemayetpur
Savar, 1340
Tushe Fashion is an outfit brand. We sell all kinds of clothes, shoes, belts & gift iteams.