EB MSTER
বাংলা ব্যাকরণ এবং ইংরেজি গ্রামার শিখ?
আপনিও হয়েছেন ইংলিশে জিরো থেকে হিরো #মাশাআল্লাহ
বাংলাদেশ বিজ্ঞান বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান ২০২২ ইং
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান
সাধারণ জ্ঞান বিষয়ক
বাস্তব বা চিন্তাজগতের সুসংজ্ঞায়িত বস্তুর সমাবেশ বা সংগ্রহ কে সেট বলে। অর্থাৎ আমাদের চারপাশে যা কিছু দেখি আমাদের ভাবনায়) উপলব্ধি করতে পারি এমন যেকোনো সংগ্রহ বা সমাবেশ হচ্ছে সেট।
কারকের প্রকারভেদ / শ্রেণীবিভাগ
কারক ছয় প্রকার। যথাঃ
কর্তৃকারক
কর্মকারক
করণ কারক
সম্প্রদান কারক
অপাদান কারক
অধিকরণ কারক
কারক কাকে বলে?
কারক অর্থ যা ক্রিয়া সম্পাদন করে। এর সন্ধিবিচ্ছেদ হলো কৃ + ণক = কারক। বাক্যস্থিত ক্রিয়া পদের সাথে নামপদের যে সম্পর্ক তাকে কারক বলে।
নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি : যে সকল সন্ধি ব্যাকরণের নিয়ম অনুসরণ করে না, সেগুলোকে নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি বলে। যেমনঃ বাচঃ+পতি=বাচস্পতি, ভাঃ+কর=ভাস্কর, বন+পতি=বনস্পতি, ষট+দশ=ষোড়শ।
সন্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাংলা ব্যাকরণে সন্ধির প্রয়োজনীয়তা অত্যাধিক। যেমনঃ
(ক) সন্ধির সাহায্যে নতুন নতুন শব্দের সৃষ্টি হয়।
(খ) সন্ধি শব্দকে সুন্দর ও শ্রুতিমধুর করে।
(গ) সন্ধি সহজ ও সুন্দর ভাষা তৈরি করে।
(ঘ) সন্ধি ভাষাকে শ্রুতিমধুর করে।
(ঙ) সন্ধি শব্দকে দ্রুত উচ্চারণে সহায়তা করে।
(চ) সন্ধি শব্দ ও বানান শিখতে সাহায্য করে।
কর্তৃবাচ্যের পদে কর্তায়- শূণ্য বিভক্তি হয়।
কর্মে- দ্বিতীয়া বা ষষ্ঠী বিভক্তি হয়। (শূণ্য বিভক্তিও হতে পারে)
যেমন-
ছাত্ররা বাংলা পড়ছে।
শিক্ষক ছাত্রদের পড়ান।
রোগী পথ্য সেবন করে।
কর্তৃবাচ্য
বাক্যে কর্তার প্রাধান্য রক্ষিত হলে তাকে কর্তৃবাচ্য বলে। এ ধরনের বাক্যে কর্তা অনুযায়ী ক্রিয়াপদ ব্যবহৃত হয় এবং ক্রিয়া কর্তার অনুসারী হয়।
কর্ম
কর্তা যাকে আশ্রয় করে বা অবলম্বন করে ক্রিয়া সম্পাদন করে, তাকে কর্ম বলে।
অর্থাৎ, কর্তা যার সাহায্যে কাজটি করে, তাই কর্ম।
যেমন-
গরু ঘাষ খায়।- এখানে ‘গরু’ ‘খাওয়া’র কাজটি করার জন্য ‘ঘাস’কে অবলম্বন হিসেবে নিয়েছে। সে ‘ঘাস’কে দিয়ে ‘খাওয়া’র কাজ করছে। সুতরাং, এখানে ‘ঘাস’ কর্ম।
কর্তা
যেই পদ বাক্যের ক্রিয়া সম্পাদন করে তাকে কর্তা বলে।
অর্থাৎ, যে বাক্যের কাজটি করে, সে-ই কর্তা। যেমন-
গরু ঘাস খায়। এখানে খাওয়ার কাজটি করছে ‘গরু’।- সুতরাং, এখানে ‘গরু’ কর্তা।
বাংলা ভাষায় ৩টি বাচ্য পাওয়া যায়-
কর্তৃবাচ্য,
কর্মবাচ্য ও
ভাববাচ্য।
ক্রিয়াকে ‘কে/কারা‘ দিয়ে প্রশ্ন করলে কর্তা পদ পাওয়া যায়।
কর্ম
কর্তা যাকে আশ্রয় করে বা অবলম্বন করে ক্রিয়া সম্পাদন করে, তাকে কর্ম বলে।
অর্থাৎ, কর্তা যার সাহায্যে কাজটি করে, তাই কর্ম।
যেমন-
গরু ঘাষ খায়।- এখানে ‘গরু’ ‘খাওয়া’র কাজটি করার জন্য ‘ঘাস’কে অবলম্বন হিসেবে নিয়েছে। সে ‘ঘাস’কে দিয়ে ‘খাওয়া’র কাজ করছে। সুতরাং, এখানে ‘ঘাস’ কর্ম।
বাংলা ভাষায় ৩টি বাচ্য পাওয়া যায়-
কর্তৃবাচ্য,
কর্মবাচ্য ও
ভাববাচ্য।
বিভিন্ন ধরনের বাচ্যের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার আগে বাক্যের কর্তা ও কর্ম সম্পর্কে ভালোভাবে জানা দরকার।
কর্তা
যেই পদ বাক্যের ক্রিয়া সম্পাদন করে তাকে কর্তা বলে।
অর্থাৎ, যে বাক্যের কাজটি করে, সে-ই কর্তা। যেমন-
গরু ঘাস খায়। এখানে খাওয়ার কাজটি করছে ‘গরু’।- সুতরাং, এখানে ‘গরু’ কর্তা।
টেবিলটি সকাল থেকে এরকম নড়বড় করছে।- এখানে ‘নড়বড় করা’র কাজটি করছে ‘টেবিল’। সুতরাং, এখানে কর্তা ‘টেবিল’।
বাচ্য কাকে বলে?
বাচ্যের সংজ্ঞাঃ- বাক্যের বিভিন্ন ধরনের প্রকাশভঙ্গিকে বাচ্য বলে।
ব্যাঞ্জন ধ্বনি কাকে বলে
ব্যাঞ্জন ধ্বনিঃ যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস তাড়িত বাতাস বেরিয়ে যেতে মুখবিবরের কোথাও না কোথাও বাধা পায় কিংবা ঘর্ষণ লাগে, তাদেরকে ব্যাঞ্জন ধ্বনি বলে।যেমন – ক,খ,গ,ঘ ইত্যাদি। বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জনধ্বনি 39 টি।
স্বরধ্বনি আবার দুইভাবে বিভক্ত।যথা-
মৌলিক স্বর
যৌগিক স্বর বা দ্বিস্বর বা দ্বৈতস্বর
মৌলিক স্বরঃ যে স্বরধ্বনি এককভাবে উচ্চারিত হয় তাকে মৌলিক স্বর বলে। বাংলা ভাষায় মৌলিক স্বর ৯ টি। যথা- অ,আ,ই,ঈ,উ,ঊ,ঋ,এ,ঐ
যৌগিক স্বর বা দ্বিস্বর বা দ্বৈতস্বরঃ পাশাপাশি দুটি স্বরধ্বনি থাকলে দ্রুত উচ্চারণের সময় তা একটি সংযুক্ত স্বরধ্বনিরূপে উচ্চারিত হয়। এরূপ একসাথে উচ্চারিত দুটি মিলিত ধ্বনিকে যৌগিক স্বর বা দ্বিস্বর বা দ্বৈতস্বর বলে। বাংলা ভাষায় এরূপ ২৫ টি যৌগিক স্বরধ্বনি আছে। যেমন – আ+ই = আই (যাই, ভাই), আ+এ= আয় (যায়, খায়) ইত্যাদি।আর বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক ধ্বনিজ্ঞাপক বর্ণ মাত্র ২ টি। যথা – ঐ, ঔ।
হ্রস্বস্বরঃ যেসব স্বরধ্বনি উচ্চারণের কম সময় লাগে তাদেরকে হ্রস্বস্বর বলা হয়। হ্রস্বস্বর ৪ টি। যথা- অ, ই, উ,ঋ।
দীর্ঘস্বরঃ যেসব স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় অপেক্ষাকৃত বেশি সময় লাগে তাদেরকে দীর্ঘস্বর বলা হয়। দীর্ঘস্বর ৫ টি। যথাঃ আ,ঈ,ঊ,এ,ও।
দ্বৈতস্বর বা যৌগিক স্বরঃ স্বরধ্বনির সম্মিলিত রূপকে দ্বৈতস্বর বা যৌগিক স্বর বলা হয়। যেমন – ঐ (অ+ই), ঔ (অ+উ)।
স্বরধ্বনি কত প্রকার এবং কি কি ?
স্বরধ্বনি আবার ৩ প্রকার।যথা-
১. হ্রস্বস্বর
২. দীর্ঘস্বর
৩. দ্বৈতস্বর বা যৌগিক
#স্বরধ্বনি কাকে বলে ?
যে ধ্বনি অন্য ধ্বনির সাহায্য ছাড়া নিজেই সম্পূর্ণভাবে উচ্চারিত হয় এবং যাকে আশ্রয় করে অন্য ধ্বনির সৃজন হয়, তাকে স্বরধ্বনি বলে।
#স্বরধ্বনি কয়টি এবং কি কি ?
বাংলা ভাষায় মৌলিক স্বরধ্বনি সাতটি। যথা অ, আ, ই, উ, এ, ও, অ্যা।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the university
Telephone
Website
Address
Sherpur
2100
Shapmari, Vatshala
Sherpur, 2100
Most Active page of Bhir MuktiJoddha Atiur Rahman Model Homeopathic Medical College & Hospital
New Market, Mymensingh
Sherpur, 2100
Sherpur Govt. Mohila College Official Page🥰🥰
Vill/Vimgonj, P. O/Khunua Charpara SHERPUR SADAR/2100
Sherpur
Disclaimer: If you have more information about Beer Muktijodda Atiur Rahman Model College,share me!