Noksha Bunon
বিভিন্ন কোয়ালিটির লুঙ্গি, শাড়ি এবং ব্?
কুমিল্লার খাদি কাপড় --
কুমিল্লার খাদি কাপড়ের জনপ্রিয়তার একমাত্র কারণ মহাত্মা গান্ধী। ১৯২০ সালে ইংরেজদের বিরুদ্ধে স্বদেশি আন্দোলনের ডাক দেয়ার পর এর অংশ হিসেবে তিনি বিদেশি কাপড় বর্জন করে সকলকে দেশীয় কাপড় ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে শুরু করেন। দেশীয় কাপড়গুলো সে সময় চরকায় কাটা সুতা দিয়ে তাঁতে তৈরি হত।১৯২১ সালে কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলায় মহাত্মা গান্ধী আসেন স্থানীয় তাঁতিদের অনুপ্রাণিত করার জন্য এবং তার উদ্যোগে এ সময় কুমিল্লা শহরের অভয়াশ্রমে নিখিল ভারত তন্তুবায় সমিতির একটি শাখা প্রতিষ্ঠিত করা হয়।খাদি কাপড়ের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার কারনে এ সময়ে মুসলমানরাও ব্যাপকহারে তাঁতশিল্পে যোগ দেয়। এর পূর্বে শুধুমাত্র হিন্দু নাথ ও যোগী সম্প্রদায়ের লোকেরাই এ কাজে করতেন।দেশ বিভাগের পর ১৯৪৭ সালে নিখিল ভারত তন্তুবায় সমিতির পৃষ্ঠপোষকতা প্রত্যাহার করে নেয়ার ফলে কুমিল্লার খাদিশিল্পের সঙ্গে জড়িতদের মধ্যে নিদারুণ হতাশা দেখা দেয়। এ সময়ে খাদি শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে ড. আখতার হামিদ খান এর হাল ধরেন যিনি বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি- বার্ডের প্রতিষ্ঠাতা।এরপর থেকে কুমিল্লার গ্রামগুলোতে বিশেষ করে চান্দিনা উপজেলার মাধাইয়া, কুটুম্বপুর, বেলাশ্বর, হারং, রাড়িরচর, কলাগাঁও, গণিপুর, দেবীদ্বারের বরকামতা, সাইতলা, ফুলতলী, দোবারিয়া, বাখরাবাদ, ভানী, গুঞ্জর, দাউদকান্দির গৌরীপুর, মুরাদনগরের রামচন্দ্রপুর, রামকৃষ্ণপুর, ঘোড়াশাল, জাফরাবাদসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় খাদি শিল্পের ব্যাপক প্রসার ঘটে। কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলা হলো খাদি কাপড়ের আদি ঠিকানা।
তথ্যসূত্র-priyocareer
রঙ মিশ্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে জ্ঞান | বিভিন্ন রং তৈরি --
প্রাথমিক মূল রঙ পাই তিনটি
লাল, নীল ও হলুদ। দ্বিতীয়
পর্যায়ে এই তিন রঙের মিশ্রণের ফলে আমরা ৭টি রঙ পাই।। এই সাত রঙ হল রামধনুর রঙ। নামগুলি যথাক্রমে বেগুনী, নীল, আকাশী, সবুজ, হলুদ, কমলা, লাল। এই রঙগুলির ব্যবহার ও মিশ্রণের পদ্ধতিতে কমবেশী মিল ও অমিল আছে। যেমন রঙ-এর গভীরতা ও লঘুতা, গাঢ়তা বা হালকা করতে জল ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে হালকা করতে সাদা রঙ বেশী ব্যবহার করতে হয়। রঙ সংমিশ্রণ – লাল + হলুদ = কমলা, হলুদ + নীল = সবুজ, নীল + লাল = বেগুনী, বেগুনী + সবুজ + লাল = কালাে, লাল + কালাে = খয়েরী, খয়েরী + হলুদ = মেঠো হলুদ, হলুদ + সবুজ = হালকা সবুজ, সবুজ + নীল = গাঢ় সবুজ, সাদা + লাল = গােলাপী, সাদা + হলুদ = হালকা হলুদ, সাদা + কালাে = ধূসর, সাদা + নীল = আকাশী। সাত রঙের সমন্বয়ে সাদা।
তথ্যসূত্র-gitartimages
পৃথিবীর প্রত্যেকটি পদার্থের নিজস্ব রং আছে। সূর্যরশ্মিতে সাতটি রং রয়েছে। সেগুলো হলো-সবুজ, নীল, বেগুনি, হলুদ, কমলা, লাল ও উদ্ভিজ্জ নীল। এগুলো সবই প্রাকৃতিক রং। প্রত্যেকটি রঙেরই রয়েছে নির্দিষ্ট রোগ নিরাময় ক্ষমতা। তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এসব রঙের ভূমিকা অপরিসীম।
রং দিয়ে রোগ নিরাময়ের পদ্ধতিকে বলা হয় ক্রোমোথেরাপি। প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন রং বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রায় ২,৫০০ বছর আগে পিথাগোরাস রঙের মাধ্যমে রোগ নিরাময়ের পদ্ধতি প্রয়োগ করেন চীন, মিশর ও ভারতের বিভিন্ন জায়গায়। ড. র্যাবিটের মতে, ‘প্রাকৃতিক গবেষণাগারে সূর্যের আলো হচ্ছে প্রধান নিরাময়কারী পদার্থ।’
তথ্যসূত্র-জাগো নিউজ ২৪
রঙচিত্র হল রং দিয়ে হাতের আঙ্গুলের মাধ্যমে প্রাচীন আমলে আঁকা হতো। তখন রঙ ছিল ফলের রস, ছাল, গাছের আঠা ও পানি। রঙ বা চিত্র আকা হত পাথরে, পাতায় ও পশুর চামড়াতে। কাপড় তৈরির অনেক আগে মানুষের শরীরে পেইন্ট করার প্রচলন ছিল। তখন গুটি কয়েক রং দিয়ে শরীরে নানা ধরণের চিত্র আকা হতো। পরবর্তী সময়ে কাপড় আবিষ্কার হলে কাপড়ে রঙ করার প্রচলন সৃষ্টি হয়। মধ্যপ্রাচ্যে কাপড়ের রং করার প্রচলন তিন হাজার বছরের পুরোনো।
তথ্যসুত্র: রাইজিং বিডি ডট কম।
পরিচর্যা ঃকাপড়কে প্রায় সব রঙেই রং করা যায়।প্রতি পাউন্ড কাপড় রং করার জন্য কয়েক ডজন গ্যালন পানির প্রয়োজন হয়। রঙিন নকশা তৈরি করতে বিভিন্ন রঙের কাপড় একত্রে জুড়ে দেওয়া হয়। কাপড়ের ওপর রঙিন সুতো সুইয়ের সাহায্যে যুক্ত করা হয়, রঙের সাহায্যে প্যাটার্ন তৈরি করা হয়। নির্দিষ্ট এলাকা ঢেকে রেখে অন্য এলাকায় রঙ করা হয়, কাপড়ের উপর মোম দিয়ে নকশা অংক্ণ এবং এর মধ্যে রং করা, অথবা কাপড়ের উপর চিত্র অংকণ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। ভারত সহ পৃথিবীর অনেক স্থানে এখন ও কাঠের ব্লক ব্যবহার করা হয়।
যা ২২০ খ্রীস্টপূব্দে চীনে কাপড় বিরঞ্জনে ব্যবহার করা হত। কাপড়কে ফ্যাকাশে বা সাদা করতে অনেক সময় ব্লিচ করা হয়।
উনিশ শতকে এবং বিশ শতকের প্রথম দিকে কাপড়ের দাগ এবং কুঞ্জন দূর করতে ব্যাপকভাবে স্টার্চ ব্যবহার করা হত।
উৎপাদন পদ্ধতি ঃ বয়ন বা বোনা হচ্ছে কাপড় তৈরীর পদ্ধতি যেখানে এক সারি লম্বা সুতা থাকে এবং এর মধ্য দিয়ে আড়াআড়ি ভাবে আরেক সারি সুতা থাকে। এটা একটি কাঠামো বা যন্ত্রের সাহায্যে করা হয় যা তাঁত নামে পরিচিত। বিভিন্ন প্রকারের তাঁত আছে। এখনো অনেক স্থানে তাঁতে কাপড় বোনা হয় তবে বেশিরভাগ কাপড় মেশিনে বোনা হয়।সেলাইয়ের সুই বা ক্রোশেই হুক যা বাংলায় মাকু নামে পরিচিত। লম্বা সুতা দুই সাড়িতে সাজানো থাকে। এক সারি উপরে উঠলে এই ফাঁকের মধ্য দিয়ে মাকু চালানো হয়।এভাবে ধারাবাহিকভাবে মাকু চালনা চলতে থাকে।
কৃত্রিম বস্ত্র ঃ প্রথমিকভাবে সকল কৃত্রিম বস্ত্র পোশাক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।সব ধরনের পোশাক তৈরীতেই পলিয়েস্টার ব্যবহার করা হয়।এটা এককভাবে অথবা অন্যান্য তন্ত্র সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করা হয়। আরামিড ফাইবার অগ্নি প্রতিরোধী পোশাক, কাটা সুরক্ষা এবং বর্ম তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। মোটা নাইলন ব্যবহার করে দড়ি এবং বাইরের পোশাক তৈরী করা হয়।বক্ষবন্ধনী, সাঁতারের পোশাক তৈরীতে এটা ব্যবহৃত হয়। অলেফিন ফাইবার ব্যবহার করে লাইনিং এবং গরম পোশাক তৈরী করা হয়। এনজিয়ো হচ্ছে একটি পলিলাকটাইড ফাইবার যা অন্যান্য তন্তু যেমন তুলার সাথে মেশানো হয় এবং পোশাক নির্মাণে ব্যবহৃত হয়। কৃত্রিম তন্তুর মধ্যে এটাই সবথেকে বেশি হাইড্রোফিলিক, এটা সহজে ঘাম শুষে নেয়।
সিল্ক একটি পশুজাত টেক্সটাইল যা চীনা রেশমের গুটি থেকে তৈরি হয় যা একটি মসৃন ফ্যাব্রিক স্নিগ্ধতার জন্য সুপরিচিত। সিল্কের প্রধান প্রকার ভেদ দুটি - রেশম
বম্বিক্স মোরি থেকে উৎপাদিত এবং ওয়াইল্ড সিল্ক যেমন তোষা সিল্ক ।রেশম সিল্ক তৈরীর ক্ষেত্রে প্রথমে শুককীট উৎপাদন করা হয় এবং তাদের কে সতেজ তঁতপাতা খেতে দেওয়া হয় অন্য দিকে তোষা সিল্ক তৈরীর ক্ষেত্রে রেশমপোকাকে ওক পাতা খেতে দেওয়া হয়। বিশ্বের প্রায় চার -পঞ্চমাংশ সিল্ক উৎপাদন সিল্ক চাষের উপর নির্ভরশীল।
২০ শতকে পেট্রোলিয়াম থেকে তৈরি কৃত্তিম তন্ত্র থেকে কাপড় তৈরি হয়। সাধারণ সুতার থেকে কয়েকউন সরু সুতা দিয়ে তৈরি কাপড়ে মাইক্রফাইবার বলা হয়।পাকিয়ে সুতা তৈরিতে সাধারণত ব্যবহৃত হয় উল, তিসি,তুলা বা অন্যান্য উপাদান। সেলাই কাটা, বোনা, বাধা ইত্যাদির সাহায্যে কাপড় তৈরি হয়। ব্যবহারের ওপর ভিত্তি করে কাপড়ের ভিন্ন ভিন্ন নাম হয়। কাপড়ের ইংরেজি শব্দ টেক্সটাইল এসেছে ল্যাটিন বিশেষণ টেক্সলিটিস থেকে যার অর্থ বোনা। বিভিন্ন উৎস থেকে বস্ত্র তৈরি করা যেতে পারে। চারটি প্রধান উৎস থেকে এই উপাদান গুলো পাওয়া যায়-পশু(উল,সিল্ক), উদ্ভিদ (তুলা,শন,পাট), খনিজ অ্যাসবেসটস,গ্লাস,ফাইবার) এবং সিন্থেটিক(নাইলন,পলিয়েস্টার)
কেমন আছেন সবাই। আমরা আবার আসছি নতুন ভাবে
গিফট হিসেবে ব্লকের ড্রেস
কাউকে গিফট করার জন্য কিন্তু ব্লকের ড্রেস খুবই ভাল চয়েজ। দেখতে যেমন স্ট্যান্ডার্ড তেমনি বাজেট ফেন্ডলি। আমাদের সম্মানিত ক্রেতা একটি নিজের জন্য এবং অন্যটি গিফট করার জন্য বুক করলেন।
পূজার নতুন কালেকশন
কালেকশন নয় ক্রিয়েশন
শিবুরী ট্রাইডাই আর চুনরি বাটিকের কম্বিনেশনে এই ড্রেসটি। একদমই ভিন্ন কাজ। কারণ সচারচর একসাথে এই তিনটা কাজ কেউ করে না। রঙটাও ভীষণ সুন্দর।
ব্লক অনেক প্রাচীন একটি ছাপা পদ্ধতি।আদিকালে গাছের পাতা রঙে ডুবিয়ে বস্তুে ছাপার কাজ করা হত।তখন নানা প্রকার ফল, শস্য, ফুল ইত্যাদির সাহায্যে ব্লক ছাপা করা হত।এগুলো পচনশীল ও দীর্ঘ সময় ব্যবহার করার উপযুক্ত নয় বলে শক্ত দ্রব্য ব্যবহার এর প্রচলন শুরু হয়।ব্লক ছাপার জন্য কাঠ,লিনোলিয়াম রাবার ব্যবহার হয়। কিন্তু বস্ত্র ছাপার জন্য কাঠের ব্লক সবচেয়ে উপযোগী। কাঠের ছাপা ব্লক এর শুরুটা আমাদের দেশে হয়নি।এটা শুরু করেছিল প্রথম চীন।পরে বৃহৎ আকারে এর প্রচলন শুরু হয় ভারত,পাকিস্তান বাংলাদেশ সহ সারা দুনিয়ায়। ব্লক এখন দেশীয় কাজ হয়ে গেছে।কিন্তু আমাদের দেশে ধান্দাবাজ সেলারদের জন্য ব্লক এর মান অনেক নেমে গেছে। সস্তা বানাতে বানাতে সস্তার তিন অবস্থা চলছে। ব্লকের কাজ খুবই কষ্ট সাধ্য এবং জটিল।দক্ষতা না থাকলে এ কাজের সফলতা নেই।যেমন খুশি তেমন ছাপা দিলেই হয় না। মাপমত ছাপ বসাতে হয়।না হলে দৃষ্টিনন্দন হয়না। ব্লকের ক্যামিকেলের মিশ্রনের উপর নির্ভর করে কাজের কোয়ালিটি।
কালো ক্রিম কম্বিনেশনের এই ড্রেসটি চলে গেছে তার গন্তব্যে।
কালো আমার অনেক পছন্দের একটা রং। এই ড্রেসটা করার সময় ভাবছিলাম আমিই নিয়ে নেই। তা আর হল না আলহামদুলিল্লাহ solt out।
ঈদের ছুটি শেষে কাজে ফিরতে হবে
আমরাও ফিরছি কাজে। অনেক নক করে তাদের পছন্দের কম্বিনেশনে ড্রেস করে দিতে বলছেন। যেহেতু আমরা নিজেরাই ড্রেস গুলো করছি তাই আপনারা নিজেদের পছন্দের কালারের উপর ব্লকের ড্রেস অর্ডার করতে পারে। তবে সেক্ষেএে আমাদের একটু সময় দিতে হবে। যেনো আমার আপনাদের পছন্দের ড্রেসটি রেডি করতে পারি। ধন্যবাদ সবাই আমাদের পাশে থাকার জন্য।
এই ড্রেসটা সবার এত পছন্দ হয়েছে যে তিনটা অর্ডার পেয়ে গেছি। দুইটা ডেলিভারী ডান আলহামদুলিল্লাহ্
sold
সাদা রঙ আমার খুব প্রিয়। ড্রেসটার কাজ শেষ করার পর মনে হচ্ছিল নিজের জন্যই রেখে দেই। অর্ডারের কাজ তাই আর নিজের জন্য রাখা গেল না। এমণ শুভ্র সুন্দর বাসন পড়ে চোখে একটু কাজল দিলেই যথেষ্ট এর চেয়ে বেশী সাজুগোজু করার প্রয়োজনই পড়ে না।
এই দুইজন চলে গেছে সুদূর চাঁদপুরে।
Alhamdulillah sold out.....
বেক্সিভয়ালের উপর করা ভেজিটবল ডাইয়ের এই থ্রিপিস গুলো দেখতে তেমন ক্লাসি পড়তেও তেমন আরাম। যারা অফিস কিংবা বাইরে কাজ করেন তাদের জন্য একদম পারফেক্ট।
sold out
শেষ একপিস অবশিষ্ট রয়েছে বাকি গুলো sold out
ব্লক নিউ কালেকশন।
কালারঃ কালো+ক্রিম কালার।
ডিজাইনঃ ২ শেড ব্লক।
সাইজঃ ৪৮" জামা(হাতা আলাদা করা আছে)+সেলোয়ার(২.৫গজ)+ওড়না (২.৫গজ)।
প্রাইজঃ ৮০০ টাকা। ( কুরিয়ার চার্জ ছাড়া)।
ড্রেস কিন্তু রেডি হয়ে গেছে গেছে। আপনারা রেডি তো দেখার জন্য.....
উদ্যোক্তা যারা আছেন তাদের জন্য একটা ফ্রি টিপস দেই.....
দোকান সব সময় ঝাড়ু পোছা দিয়ে সাজিয়ে গোছিয়ে রাখতে হয় সেই দিন এক বড় আপু এই কথা বলেছেন। আর অনলাইন উদ্যোক্তাদের জন্য যেহেতু বিজনেস পেজই তাদের দোকান তাই পেজটাকে সাজিয়ে গোছিয়ে রাখা উচিত। যেনো ক্রেতা খুব সহজেই পন্য সম্পর্কে জানতে ও বাছাই করতে পারে।
লকডাউনের জন্য কাজ চলছে ধীর গতিতে। তবে এই সাপ্তাহে বেশ কিছু ড্রেস রেড়ি হবে বলে আশা করছি। ঈদের আগে মার্কেট খুলার সম্ভবনা অনেক কমে গেছে। যেহেতু করোনা পরিস্থিতি বেশ খারাপ। তাই ঘরে বসে কেনাকাটা করুন নিশ্চিতে। কাপড় কোয়াটিলিফুল হবে সেই ব্যাপারে গ্যারেন্টি।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
Sherpur
2100
Nakla, Sherpur
Sherpur, 2150
This website is a uniquely fashionable design. You can shop from this site happily and we care alway