Rajon Ahammed

Rajon Ahammed

Assalamualaikum

I am a Graphics Designer. Contact Me WhatsApp: 01837537756

25/11/2023

▪️প্রথমেই আমি ফরজ সালাত ত্যাগ করিনি। কোনো একদিন যোহরের ওয়াক্তে জায়নামাজে দাঁড়িয়ে খেয়াল এসেছিল—আজ নফল টা বাদ দেই।

প্রথমেই আমি যিকির বন্ধ করিনি। কোনো একদিন আসরের ওয়াক্তের পর মন বললো—আজ যিকিরের সংখ্যাটা কমিয়ে দেই।

প্রথমেই আমি কুরআনের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করিনি। কোনো একদিন এশার ওয়াক্তের পর ভেবেছিলাম—আজ সূরা মূলক না পড়ি।

প্রথমেই আমি আউয়াল ওয়াক্তে সালাত আদায়ের অভ্যাস নষ্ট করিনি। তবে আযান কানে আসার পর কে যেন জানালো—অনলাইনের দাওয়াহ দেবার জন্য লেখাটুকু কমপ্লিট করে নেও।

প্রথমেই আমি নন মাহরামের ফিতনায় পড়িনি। কোনো একদিন লেখকের লেখা পড়া, লিস্টে নেওয়া অতঃপর ডে' তে রিপ্লাই করা। মন বললো—প্রয়োজনে কথা বলার ছাড় আছে।

আমি কোনো কিছুই প্রথমে করিনি। কেবল হিদায়েত ঘুড়ির সুতাকে কিছুটা ঢিল দিয়েছিলাম। আর আজ? সেই ঘুড়ি মুখ থুবড়ে মাটিতে পতিত হয়েছে। সেই যে নফল ছেড়ে আসলাম, ছেড়ে আসলাম যিকিরে মগ্ন থাকা, ছেড়ে আসলাম কুরআনকে—আজ তারাই আমাকে ছেড়ে দিয়েছে। আমি এখনও শুনতে পাই;

'হাইয়া আলাস সালাহ
হাইয়া আলাল ফালাহ'

তবে সাথেসাথে সালাতে দাঁড়াতে পারিনা, পারিনা নফলের হক্ব আদায় করতে কিংবা ফরজের। পারিনা মন খুলে যিকির করতে কিংবা কুরআনের পাতায় মশগুল হতে। আমি প্রথমেই ছাড়িনি.. চাইনি ছাড়তে! অথচ আজ কতখানি দূরত্ব; আমি আঁকড়ে ধরতে চাই তবু পা পিছলে যাই। আমি আমার অতীতে সুখী ছিলাম না, না আছি বর্তমানে।

আমি নিজের ধ্বংস নিজেই করেছি—হেদায়েতের সুমিষ্ট স্বাদ, রহমতের ছায়া থেকে নিজেই নিজেকে সরিয়েছি। আর দাঁড়িয়ে আছি আপন ধ্বংসস্তূপের উপর! নির্বিকার, নির্লিপ্ত বোধহীন...

(সংগৃহীত)

30/08/2023

জীবনটা ঠিক গল্পের মতো হয়না...এখানে সব ইচ্ছা কখনো পূরন হয়না, প্রাপ্তির ঝুলিতে অনেকগুলো জমানো হতাশা থাকে...স্বপ্নগুলোর খুব কাছে গিয়েও ঠিক স্বপ্ন ছুঁয়ে দেখা হয়না...

দিনশেষে আমরা একটা গোলকধাঁধায় ঘুরপাক খাই... মহাবিশ্বের বিশাল কক্ষপথের ছোট্ট এই গ্রহে চোখ বুজে আবারো স্বপ্ন বুনা এই মানুষগুলোই আমরা... একটা মিরাকেল এর আশায় আমরা হাল ছাঁড়িনা... বুকের ভিতর আঁকড়ে থাকা সবকটা স্বপ্ন একদিন সত্য হোক...ভীষণ রকমের সত্য হোক!!!"

06/08/2023

কর্মজীবনে খুব কাজ করছেন, কিন্তু সফলতার দেখা মিলছে না। আবার অনেকে হয়তো জানেনই না যে কিভাবে কাজ করলে সম্ভব সফলতা অর্জন। কাজ হয়তো ঠিকই করে যাচ্ছেন কলুর বলদের মতন, কিন্তু তা হচ্ছে পণ্ডশ্রম। মিলছে না কাঙ্ক্ষিত সাফল্য, অর্জন হচ্ছে না সন্তুষ্টি। এক্ষেত্রে ৫টি বিষয় জেনে রাখুন-

১) কর্মজীবনে ব্যক্তিগত জীবনকে দূরত্ব রাখুন

কাজকে আপনি যতই ভালবাসেন না কেন, যতই পরিশ্রম করুন না কেন ব্যক্তিগত জীবন যদি কর্মজীবনে সংস্পর্শ লাগে তাহলে সফলতা ভঙ্গুর হবে। তাই দূরত্ব অবশ্যই রক্ষা করে চলতে হবে। যদি এই দুটিকে মিলিয়ে ফেলেন, তাহলে কিন্তু সব কিছুই গুবলেট হয়ে যাবে।

২) আত্মবিশ্বাস

আত্মবিশ্বাসই হল সফলতার মূল মন্ত্র। আত্মবিশ্বাসের ঘাটতির কারনেই অনেকে পরিশ্রমের পরও সফলতার দ্বার প্রান্তের কাছাকাছি এসেও ব্যার্থতার গায়ে গিযে পড়তে হয়। নিজের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে নিজেকে সেরা ভাবুন, নিজেকে বলুন আপনিই পারবেন এবং আপনাকে দিয়েই হবে। এই আত্মবিশ্বাসের জোরে আপনি সফলতার কাঠগড়ায় পৌঁছাবেন।

৩) সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য

আপনি গাঁধার মতো শুধু পরিশ্রমই করে যাচ্ছেন। এই পরিশ্রমের কোন লক্ষ্যস্থির নেই, তাহলে সফলতার কোন সিঁড়িতেই পৌঁছাতে পারবেন না। সাফল্য লাভের প্রথম ধাপই হচ্ছে লক্ষ্যস্থির। লক্ষ হচ্ছে সাফল্যের রাস্তা সরূপ। আসলে পরিশ্রম কেন করছি, এর মূল উদ্দেশ্যে কি, এইসবের উত্তর যদি জানা না থাকে তাহলে সাফল্যের প্রথম সিঁড়িতেই হোচট খতে হবে। এ কারনেই নিজের লক্ষ্যস্থির করুন এবং মনেপ্রাণে সেটি ধারণ করুন।

৪) সময়ের সঠিক ব্যবহার

সময় হচ্ছে পৃথীবির সব থেকে মূল্যবান বস্তু। সময়কে মূল্য না দিয়ে শুধু পরিশ্রমই করছেন তাহলে তো জীবনের সাফল্য ধরা ছোঁয়ার বাইরে থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। তাই সাফল্য লাভ করতে হলে সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। কোন ক্রমেই সময়ের অপব্যবহার করা যাবে না। যারা সফল হয়েছে তাদেরকে তাকালে দেখতে পাই তারা কখনোই সময়ের অপব্যবহার করে না।

৫) কোনও সাফল্যে অহংকারী হবেন না

কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আর ব্যর্থতা দুটোই থাকবে। কোনও অর্জনে কখনও অহংকারী হয়ে উঠবেন না। তাতে ক্ষতি আপনারই। অহংকার বিষয়টি থাকলে যতই পরিশ্রম করুন না কেন উন্নত করা সম্ভব হয় না। এক সাফল্যে অহংকারী হয়ে গেলে পরের প্রজেক্টে আপনার বিফলতা অনিবার্য।

06/08/2023

ফুল নিজেই সুন্দর।
সাজার জন্য বাড়তি রঙের প্রয়োজন হয় না।

17/07/2023

⭕️অন্যদের নয় নিজেকে পড়ুন❌

আপনি নিজে একমাত্র ব্যক্তি যাকে আপনার সত্যিকার অর্থে জানতে এবং বুঝতে হবে । আপনি যতই ভালো সমঝদার মানুষ অথবা বিশ্লেষক হোন না কেন, আপনি কখনই একজন মানুষকে পুরোপুরি চিনতে পারবেন না।আপনি সাধারনত কোন বইয়ের প্রচ্ছদ অথবা কয়েকটি অধ্যায় পড়ে বইটি সম্পর্কে একটা সাধারণ ধারণা করতে পারেন, কিন্তু সত্যি সত্যি বিচার করা সম্ভব নয় । একটি বইকে সঠিকভাবে জানতে গেলে গভীর মনোনিবেশের সঙ্গে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বইটি পড়া দরকার। তেমনিভাবে আপনি যদি আপনার জীবনটাকে ঠিকঠাক অনুধাবন করতে পারেন, নিজেকে ঠিকঠাক চিনতে পারেন, পড়তে পারেন তাহলে আপনার জীবনের অনেক গল্পই লেখা হবে।আপনি হয়ে উঠবেন একজন অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব।

20/06/2023

motivation

09/08/2022

নিজেই নিজের খুশির কারন হও..দেখবে লাইফে কখনো কষ্ট পাবে না ☺

05/08/2022

কেউ খাবার যোগাতে কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে।
আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে।

গভীর রাতে, কারো পাজেরো গাড়ি থামছে, নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে.!
কেউ ভাঙা ঘরে থেকে স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত স্বপ্নের জোয়ারে ভাসছে।

কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন! ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি। কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য যুদ্ধ করে চলছে।

কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে। কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!

কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা!
কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে।

কারো দামি খাটে শুয়েও আবার ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায় অঘোরে ঘুমোচ্ছে।

কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করছেনা।
কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!

কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো?
কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, মনে মনে ভাবছে... সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে।

সত্যিই নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি...! ,
তবে শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটি।

©…

03/08/2022

“সবাই বিক্রি হই,কেউ রবের কাছে আর কেউ দুনিয়ার কাছে...!

30/07/2022

মা বেচেঁ থাকলে কেউ আমাকে চড় মারতে পারত না। আমাকে কেউ আঘাত করতে পারত না। আমাকে ষ্টেশনের মেঝেতে শুয়ে রাত পার করতে হতো না।
সে ক্যান্সারে মারা গেছে। তার মৃত্যুর দশ দিনের মাথায় বাবা নতুন মা নিয়ে আসে। নতুন মা আমাকে পছন্দ করত না। কারণ ছাড়াই সে আমার উপর হাত তুলত। নতুন মা আসার পর বাবাও কেমন বদলে যায়, একদম অপিরিচিত এর মতো। সে বিশ্বাসই করতে চাইত না যে নতুন ম আমাকে কারণ ছাড়াই মারত। একবার আমি ভাত চাইলে সে আমার পায়ে গরম পানি ঢেলে দিয়েছিল। আমার জ্বলে যাওয়া পা বাবাকে দেখালেও সে নতুন মা কে কিচ্ছুই বলল না। তারপর একদিন সন্ধায় আমি বাড়ি ছাড়ি, এই শহরে চলে আসি ট্রেনের ছাদে চড়ে। এখন আমি কুলির কাজ করি। একটা ব্যাগ আজকে অনেক ভারী ছিল, মাথায় নিয়েছিলাম, মচেষ্টা করতেছিলাম মাথায় রাখতে কিন্তু পারলাম না, ব্যাগটা নিচে পরেগেল। আমি ইচ্ছা করে ফেলি নাই। কিন্তু ব্যাগের মালিক আমাকে প্রচণ্ড জোরে চড় মারতে লাগল। আশেপাশে অনেক লোক ছিল কিন্তু কেউ তাকে থামালো না। কেউ কিচ্ছু বলল না কেননা আমি একটা রাস্তার ছেলে, আমার মা নেই যে আমাকে বাঁচাবে। এই দুনিয়ায় মা না থাকলে কেউ কারো না।

Want your business to be the top-listed Computer & Electronics Service in Sherpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Motivation
motivation

Category

Telephone

Address

Nakla
Sherpur
2150