It's Abu Emani
আল্লাহর রাস্তায় আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ
সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ! ❤️
পরিস্থিতিটা অনুকূল বা প্রতিকূল হোক!
হাসঁতে শিখো! 🤗
কারণ হাসিতেই এক আকাশ সমপরিমাণ সান্ত্বনা পাওয়া যায়।😮💨
সব মিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি!☺️
শুধু মাত্র একটি মহাদেশকে পিছনে ফেলে শিরোপা জয়ের মানুষদেরকে যদি এতটা সম্মান দেখানো হয়?
তাহলে যারা শুধু একটি দেশ কেই নয়। বরং ১১১ টি দেশকে পিছনে ফেলে প্রতিযোগীতায় চ্যাম্পিয়ন হওয়া ব্যাক্তিটি কি সম্মানের যোগ্য নয়?আলহামদুলিল্লাহ!
আবারো বাংলাদেশি হাফেজ কোরআন এর বিশ্বজয়।
হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরিমকে অভিনন্দন!
সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় ১১১ দেশের মধ্যে ৩য় স্থান অর্জন করেছে।
আলহামদুলিল্লাহ ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।
❣️❣️❣️
❣️
তুমি আমার অপ্রকাশিত
কোনো এক ভাবনা!😊
তুমি সত্যি হয়েও,অদ্ভুত এক কল্পনা।
তুমি আসো,হাঁসো কোনো এক কথার ভ্রান্তিতে।🙃
তুমি আছো এই বক্ষের দামী ওই কর্নারে।😇
💔💔💔
জানি না কিয়ামত আর কত দূরে?
তবে বর্তমান বিশ্বের পরিস্থিতি খুব ভয়াবহ।যেখানে সৎব্যাক্তিদের সৎ কথা বলার অপরাধে তাদের জেল-জুলুম নির্যাতনের শিকার হতে হয়।মুসলিম দেশগুলোর প্রানকেন্দ্র হলো সৌদির মক্কাতুল মুক্কারম। সৌদির হারামাইন শরীফের একজন প্রখ্যাত ইমামকে মিথ্যা এক ষড়যন্ত্রের রসাতলে করাঘাত করে,উনাকে ১০বছরের কারাদণ্ড দিয়ে দেয়।উনার অপরাধ একটাই কেন উনি গান বাজনা,অশ্লীলতা ও পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্রের কথার বিরুদ্ধে কেন বলে ফেলেন।যদি এইসব পশ্চিমাদের দালাল সৌদির সরকার সালমান বিন আবদুল আজিজ কে পতন ঘটনো না হয়।তাহলে সৌদির সরকার দিন দিন আরো খারাপ পরিস্থিতি তৈরি করে দিবে পবিত্র এই দেশে।
স্বৈরাচারী শাসকের পতন নিশ্চিত শুধু সময়ের অপেক্ষা।
মুসলিম বিশ্বে এটার তীব্র নিন্দা জানানোর উচিত।
বর্তমান সময়ে মানুষের ঈমান হাসতে হাসতেই চলে যায়,টেরই পাওয়া যায় না।তেমনি এমনই কিছু কাজ বর্তমানে এতটাই প্রকাশনা পাচ্ছে যে আমরা হাসির চলেই এটাকে ব্যাবহার করি এবং ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করি।যদিও এটা হাসাহাসি মাত্র কিংবা মন থেকে এটাকে বিশ্বাস নাইবা করি।কিন্তু সবাইত আর একরকম সমচেতনা সম্পন্ন মানুষ হয় না,তাই কিছু কিছু মানুষ সমাজে সত্যিই আছে যারা কিনা এটাকে বিশ্বাস করেই ফেলে।আর এসব কার্যক্রমকে বিশ্বাস করার ফলে তাদের ইমানের ক্ষতি সাধন হচ্ছে। মানুষের ভবিষ্যতে কি হবে না হবে সবি একমাত্র আল্লাহই ভলো জানেন, কারন আল্লাহ হলেন গাইবের মালিক,সর্বজ্ঞ যিনি সবকিছু ভালো জানেন।
সামান্য একটি অ্যাপস কিংবা গেম কিভাবে জানবে আপনার ভবিষ্যত অবস্থান?
ঠিক তদ্রুপ কয়েকটি ফেইসবুক গেমিং আছে যেগুলোর মাধ্যমে নিজের আগামীর ভবিষ্যত চেহারা,কিংবা বাড়ি গাড়ি বিলাসিতা সম্পর্কে সাধারন মৌলিক ধারনা বাহির করা যায়।যেমন Face app,WOW, OMG,HAHA swap,Brain Test,iQuiz, BAM ইত্যাদি।
এই গেমিং গুলোর মাঝে আবার হিসেবও হয় যে কতজন ফেসবুক ইউজার এই গুলো ব্যাবহার করা হয়েছে।
এসব অ্যাপস কিংবা গেমিং তৈরীর করার পিছনেও একটা মারাত্মক ষড়যন্ত্রের জাল বোনা রয়েছে।
আর এ ষড়যন্ত্রটি হলো মুসলমানদের ঈমান ধংস্ব করা।
অপরদিকে ফেসবুক প্রতিষ্ঠাকারী মার্ক জুকারবার্গও হলেন একজন খ্রিষ্ঠান পাদ্রী। আর বেধর্মীদের জিবনের একটি চরম শপথ হলো তারা মুসলমানদের ভিতরে শত্রুতা,বিভিন্ন দলে দলে বিভক্ত করানো এবং তাদের ঈমানকে ধংস্ব করানো।ঠিক তদ্রূপ তাদের প্রতিটি সাহায্য কিংবা আবিস্কারের মাঝেও মুসলমানদের নেক সূরতে বেশিরভাগ ধোকার জাল বোনা থাকে।যা হয়ত আমরা সূক্ষ্মভাবে বুঝতে পারিনা।
বর্তমান সময়ে অনেক ইসলামি ভাই বোন আমরা অনেকেই এসব ঘটনার শিকার খুব প্রতিনিয়তই হচ্ছি।কিন্তু আমাদের বুঝার উচিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমাদের কোন কাজ করা এবং কোন কাজ বর্জনীয়।
আসুন আমরা এমন কাজ করা থেকে বিরত থাকি,যার মাধ্যমে আমাদের মহা মূল্যবান ঈমানটাই আমানত রাখতে পারি।
নিশ্চিত আল্লাহর সৃষ্টি অনেক সুন্দর হয়।❣️
গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরি হুজুরের মনোমুগ্ধকর কন্ঠে কার বালার গজল।
যেন হৃদয় ছুয়ে যায়।
আহারে মৃত্যু!
খুবই নিখুত,লোকটি মূহুর্তের মাঝেই
চিরনিদ্রায় শায়িত হয়ে যাচ্ছে। 😢
আহারে মৃত্যু!
কখন,কার,কেউ জানে না!
চলে গেলেন আমাদের মাঝ থেকে কাবিরা ভাই😢
মৃত্যুর কিছুদিন আগেই বের হয়ে
আসলেন জেল থেকে।
আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফেরদৌসে দান করুক🤲
শুধু হাত,পা আর
মানুষের দেহের সুরত থাকলেই
মানুষ হওয়া যায় না।
মানুষ হতে গেলে মনুষ্যত্ব প্রয়োজন।
নয়তো মানুষ আর পশুর মাঝে কোনো ব্যাবধান থাকে না।
বরং পশুই মানুষের চেয়ে ভাল হয়ে যায়।কারন পশুর একটা রীতিমতো অভ্যাস বা স্বভাব আছে,সে তার মালিকের দাসত্বের সাথে কখনো অবমাননা করবে না।সে তার মালিকের গোলামী ঠিক ঠিক মতই করে।
আপনি মেনে নিতে না চাইলেও মেনে নিতেই হবে।
বর্তমান সমাজে যার টাকা আছে সেই প্রকৃত জ্ঞানী, সমাজের টপ লেভেলের লোক।
আর অনেক সময় দেখা যায় কিছু কিছু ছোটমনের মানুষ যখন বড় চেয়ারে বসার সুযোগ পেয়ে যায়,তখন দেখা যায় তার আরো ভাব বেড়ে যায়।সে অনেক সময় ভূলেই যায় তার এই চেয়ারে বসার পিছনে যাদের অবদান জরিত ছিল।
সমাজও থাকে অনেক সম্মান দিবে, তাকে টপকিয়ে কথা বলার মত লোক সমাজে খুব কমই দেখতে পাবেন।
আর এটা হলো মানুষের জন্মগত একটা রোগ।
মানুষ অতীত চিন্তা করে না, বর্তমান নিয়েই ব্যাস্ত।
যার টাকা আছে তার পিছনেই ছুটতে থাকে।
কিন্তু প্রত্যোকটা মানুষের উচিত ছিল কারো টাকা পয়সা নয়।চরিত্র, বংস্ব ইত্যাদি খুঁজা।
সুবহানাল্লাহ আল্লাহর কত সুন্দর সৃষ্টি।
ঈদ কেমন কাটলো সবার?
একজন মানুষের
সবচেয়ে বড় অর্জন কোনটি?
১. টাকা
২.দামি বাড়ি-গাড়ি
৩.সুন্দর নাড়ি
৪.জান্নাত।
It's Abu Emani আল্লাহর রাস্তায় আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ
আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী সাহেবে ও উনার সাথীবর্গ গন এবারও হজ্জের মধ্যে গিয়েছেন
কি অদ্ভুত একটা দুনিয়া
নিজ থেকে কাউকে খোজ না নিলে
কেউ কাউকে মনে রাখে না।
তাহলে অন্ধকার কবরে গেলে কি করে খোঁজবে?
সবাই সবার ব্যাস্ততায় বিচ্ছিন্ন!
কিছু মানুষ নিজের স্বার্থ
উদ্ধারের জন্য কিছু সময়
ভাল সেজে থাকে।
Fact° আপনজন
হে রাসুল,
তোমাকে ভূলি আমি কেমন করে?
তুমি যে হৃদয়ের প্রিয়জন,
তোমাকে যারা চিনলোনা সেইত হতভাগা।
তোমাকে যারা কটুক্তি করে তাদের কে কি করে ছাড় দেই?
তাকে ত আঘাতে রক্তাক্ত করতেই হয়।
একজন simple হতে চাই,
যতটা simple হলে মানুষ ঘৃণা ও করেনা,আবার গর্ব ও করে না।
Allah is always watch me
আমরা সবাই ডিজিটাল,
পৃথিবীটা এখন ভার্চুয়াল জগতের মধ্যেই সীমাবদ্ধ,হাতের মুটোর মাঝেই আমরা সবাই একত্রিত হয়ে আছি।
সবাই আমরা তথ্য প্রযুক্তির আওতায় খুব বেশি জরিত হয়ে গেছি।যার ধরুন দিন দিন আমাদের দৈনিক কার্যকলাপও পরিবর্তন সাধিত হচ্ছে। আমরা একটা সময় অবসর সময় কাটাতাম বই পড়ার মাধ্যমে,যার ফলে আমাদের মন মানসিকতাও থাকত বিস্তর জ্ঞান স্বরূপ।অথবা অবসর সময় কাটাতাম পরিবারের সবাই মিলে বিভিন্ন প্রাচীন কাহিনি
কিংবা আলাদিনের চেরাগের দৈত্যর বিভিন্ন কাল্পনিক ঘটনার গল্প করার মাধ্যমে।সব মিলিয়ে দিনকাল ভালোই কাটত।
কিন্তু এখন এমন এক পরিস্থিতি সারা বিশ্বের মানুষই এখন আর আলাদিনের চেরাগ কিংবা কল্প কাহিনী কিংবা বই পড়ার মাঝে খুব সময়ই কাটায়।সবাই নিজ নিজ থেকেই এসব শখের থেকে আলাদা হওয়া শুরু করে,শুরু করে তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন উপাদানের ব্যাবহার,যেমন মোবাইল,কম্পিউটার,ল্যাপটপ,ট্যাবলেট পিসি সহ আরো অনেক কিছু।আর এগুলোর ব্যাবহার সারা বিশ্বের মানুষ এমন আসক্ত হয়ে ব্যাবহার করে যে তার কাছে তার ব্যাবহারের উপাদানটিই সবকিছু,হাটতে গেলেও,ঘুমুতে,খেতে মানে এক কথায় কোনো এক জায়গায়ই তার ব্যাবহার বাদ দেয়া যাবে না,তাকে ব্যাবহার করতেই হবে।
অথচ এসব উপাদানের অতিরিক্ত ব্যাবহারের কারনে অনেকেই চাইলেও আর ভালো থাকতে পারে না,সারাদিন কোনো কারন বিহীন ছাড়াই মন ভালো থাকে না।
সুতরাং আমি মনে করি তথ্য প্রযুক্তির এসব উপাদানের বিবর্তন যুগে যুগে আমাদের অনেক উন্নতির পাশাপাশি অবনতিও কিন্তু ঘটায়,তবে এটা সবার ক্ষেত্রে না। এটার একটা উদাহরন হল
আমরা যখন ক্লাস সিক্স কিংবা সেভেনে পরি তখন ও কিন্তু আমরা মোবাইল সম্পর্কে এতটা অজ্ঞ ছিলাম না,যার ধরুন আমরা পড়ালেখার মাঝেই খুব বেশি একটা আসক্ত ছিলাম,আমাদের শিক্ষার মানও ছিল ভালো।কিন্তু এখন ক্লাস ফাইভের বাচ্চারাও মোবাইলের প্রতি এতটা আসক্তি জন্মায় যে,তাদের পড়াশুনার চাইতে মোবাইলের প্রতিই আকর্ষণ বেশি থাকে।
সুতরাং আসুন আমরা সবাই খুব সতর্কতার সাথেই ভার্চুয়াল জগতের মধ্যে জড়িত হই,নিজেকে আবার পুরনো কিছু
অভ্যাসের মাঝেই সীমাবদ্ধ রাখার চেষ্টা করি।
✍️ আবু ইমানি
সব রাস্তায় একটা না একটা আরাম খুজে পাওয়া যায়,
আপনি যে রাস্তায়েই হাঁটেন না কেন?
আপনি কিন্তু ওই রাস্তাতে একটা সুখ খুজে পেয়েছেন,যার ফলে আপনি ওই রাস্তাতেই হাঁটতে ছেন।কিন্তু পার্থক্য এটাই আপনি যে সুখের রাস্তা দিয়ে হাটতেছেন ওই রাস্তাটি কি
আসলে সঠিক নাকি বেঠিক।এটা বুঝতে পারটাও একটা
ভাগ্যোর ব্যাপার।তবে হ্যাঁ সবাই একটা সময় বুঝতে পারে
হয়ত তার সেই বুঝতে পারাটা তার জন্য কল্যান বয়ে আনে ,আবার কারো জন্য আফসোস নিয়ে আসে।
মূল বিষয়টা এখানেই।
মনে করেন আপনি গান শুনেন,গান শুনার মাঝেই আপনার মাইন্ডটা একদম সেট করে দিয়েছেন,
যার ফলে আপনার কাছে গান ছাড়া অন্য কোনোকিছুই ভাল লাগেনা।গানের মাঝেই আপনি নিজে মজা খুজে নিয়েছেন,কিন্তু এই গান শুনাটাই আপনার জিবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষতি ঘটায়,যার ফলাফল আপনি সরাসরি বুঝতে পারতেছেন না,কিন্তু ক্ষতিটা কিন্তু আপনার কোনো না কোনো দিক থেকে হচ্ছেই।
ইসলাম গান বাজনাকে হারাম বলেছে।আর হারাম হল ইসলামের সর্বোচ্চ নিষেধাজ্ঞা।যার অমান্য করার কারনে আমাদের ইহকালে যেরকম শান্তি পাওয়া যায়না,ঠিক তেমনি পরকালেও তার সুউচিত শাস্তি বিদ্যমান রাখা আছে।
আপনি নিজেকে কখনোই ভাবেন না?
কি হবে ওই হাশরে যেদিন নাফসি নাফসি বলে মানুষ হাহাকারে দিশেহারা হয়ে থাকবে।
একমাত্র নিজের নেকআমল ছাড়া কোনো কিছুই আসবেনা,সকল হিসেবের বোঝা মাথায় নিয়ে দাড়িয়েই থাকতে হবে,স্বয়ং আল্লাহর ভয়ে।
তাই আসুন নিজেকে গান বাজনার জগৎ থেকে বাহির করে
আল্লাহর রাস্তায় বিলিয়ে দেই,এখনি সময় আপনি যুবক অবস্থায় যতটুকু আমল করতে পারবেন,বৃদ্ধ হলে তার পাই পাই ও করতে পারবেন না।ইসলামে যুবকদের অবদান অনেক আছে।নিজেকে সকল হারাম রাস্তা থেকে বাহির করে ইসলামের হাতে আত্মসমর্পণ করি,আল্লাহর ইবাদাতের মাঝে শান্তি খুজে নিই।আরে প্রকৃত শান্তি সে তু ইসলামের সঠিক ইবাদাতের মাঝেই খুজে পাওয়া সম্ভব,অন্য কোন জায়গায় তা কখনোই সম্ভব না,
আল্লাহ আমাদের সঠিকভাবে তার গোলামী ও তার গোলামীর স্বাদ পাওয়ার মত সুযোগ দান করুক।
✍️ আবু ইমানি
নিজেকে নিয়ে অহংকার করার
কিচ্ছু নেই,
যদি অহংকার করতেই হয়
তাহলে কবরস্থান ঘুরে আসুন।
কারণ কবরস্থানে কত বড় বড় দাপটদারীদের
কবরও সমাহিত আছে।যাদের দাপটে পুরো পৃথিবীটাই
একসময় কম্পন তৈরী হয়ে যেত।
✍️ আবু ইমানি
মৃত্যু হল একপ্রকার দরজাস্বরুপ
যার মাধ্যমে
স্বয়ং স্রষ্টা তার সৃষ্টিকে
কাছে টেনে নেন,
সুবহানাল্লাহ।
✍️ আবু ইমানি
Click here to claim your Sponsored Listing.