Shokti Ronjit Gallery
কবিতা লেখি কবিতা পড়ি
❝কেউ খাঁচা কিনে, কেউ পাখি কিনে, প্রেমিক'রা একসাথে দুটি-ই কিনে❞
শক্তি রঞ্জিত বৈদ্য
শক্তি রঞ্জিত বৈদ্য
❝সময় পরিবর্তন হয়, মানুষ পরিবর্তন হয়, পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়, অনেক কিছুই পরিবর্তন হয়, তবুও কিছু কমন বিষয়ের পরিবর্তন নেই
শক্তি রঞ্জিত বৈদ
I have reached 500 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্ত শিশুসাহিত্যিক আনজীর লিটন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক হলেন। অভিনন্দন ও শুভকামনা 🌹🌹🌹
গানের কথাঃ #জাল্লে_জালাল_শাহা্_জালাল
রচনায়ঃ শক্তি রঞ্জিত বৈদ্য
শিল্পীঃ জাহাঙ্গীর সরকার
স্বপ্ন মিউজিক স্টুডিও
শিয়াল মামা
শান্তা কামালী
শিয়াল মামা শিয়াল মামা
করছো তুমি কি?
রাত্রি গভীর হতেই
তোমার ডকাডাকি, ছিঃ।
দিনের বেলায় থাকো তুমি
বনজঙ্গলে লুকিয়ে,
সন্ধ্যা হলেই কেন তোমার
উৎপাত দাও বাড়িয়ে?
শিয়াল মামা শিয়াল মামা
কেন আসো গরীবের বাড়ি ?
বড়ো বাড়ির ফটকে যাওনা
খাবার মিলবে হাঁড়ি হাঁড়ি।
রাত নিশিতে তোমার
চিৎকারে ঘুমের বেঘাত ঘটিয়ে,
দিনের বেলায় ঘাপটি মেরে চুপটি
করে গর্তে থাকো লুকিয়ে।।
পিপীলিকা অনেক ভালো
শক্তি রঞ্জিত বৈদ্য
ক্ষুধার জ্বালায় মরিমরি
দাও-গো কিছু অন্ন
খেয়ে বাচি আমরাও মানুষ
নয়-গো আমরা বন্য।
তোমরা করো যে-দেশ শাসন
সে-দেশ আমাদে’রো
এ-বার না-হয় দেশি জেনেই
একটু দয়া করো।
কেউ-কেউ নষ্ট করে খাবার
ডাস্টবিনে ফেলে
কেউ-কেউ আবার পেটের দায়ে
পচে মরছে জেলে।
কেউ-কেউ খাচ্ছে বারেবারে
ভুঁড়ি যাচ্ছে বেরে
কেউ পায়'না একবেলা খাবার
প্রাণ যেতে চায় ছেরে।
ফ্রিজ ভরে রাখে খাবার
ক্ষুধার্তকে হঠায়
পিপীলিকা অনেক ভালো
মানুষ, মানুষ ঠকায়।
ক্ষুধার্ত-রা চলো এবার
ভাঙ্গি ওদের বাড়ি
মোদের খাবার খাচ্ছে যাঁরা
ওরাই স্বৈরাচারী।
আমারে কান্দাইয়া গো রাই কি সুখ জানি পাইলে।
শুভ জম্মদিনের শুভেচ্ছা সতত প্রিয় শ্রদ্ধেয়া অভিনেত্রী সাবানা আপা।🌹
গাধা এবং বাঘ
একদিন গাধা বাঘকে বলল,, ঘাসের রং নীল।
বাঘ উত্তর দিল,, না, ঘাসের রং সবুজ।
কিছুক্ষনের মধ্যেই দু'জনের আলোচনা তুমুল তর্কে পরিণত হলে, তারা জঙ্গলের রাজা সিংহের কাছে বিচারের জন্য উপস্থিত হল।
রাজদরবারে সিংহের কাছে পৌঁছানোর আগেই গাধা ডাক ছাড়তে শুরু করে দিল,, মহারাজ, আপনিই বলুন ঘাসের রং নীল কি না?
সিংহ উত্তর দিল,, হ্যাঁ, ঘাসের রং নীল।
গাধা তাড়াতাড়ি সিংহের কাছে পৌঁছালো এবং বলতে থাকল,, বাঘ আমার কথা মানছে না, তর্ক করছে এবং আমাকে বিরক্ত করছে। ওকে শাস্তি দিন।
সিংহ তখন ঘোষণা করল,, বাঘকে ৫ বছরের জন্য মৌন থাকার শাস্তি দেওয়া হল।
গাধা খুশিতে লাফাতে লাগল এবং বলতে বলতে চলে গেল,, ঘাসের রং নীল, ঘাসের রং নীল।
বাঘ শাস্তি মেনে নিল, কিন্তু সিংহকে জিজ্ঞাসা করল,, মহারাজ, আপনি আমায় শাস্তি দিলেন কেন যখন ঘাসের রং সত্যিই সবুজ।
সিংহ বলল,, ঠিক, ঘাসের রং সবুজ।"
বাঘ জিজ্ঞাসা করল,, তাহলে আপনি আমায় শাস্তি দিলেন কেন?
সিংহ উত্তর দিল,, তোমাকে শাস্তি দেওয়ার সাথে ঘাসের রং সবুজ না নীল, সেই প্রশ্নের কোনো সম্পর্ক নেই। তোমাকে শাস্তি দিয়েছি কারণ তোমার মত সাহসী, বুদ্ধিমান প্রাণী একটা গাধার সাথে তর্ক করে সময় নষ্ট করেছ এবং এইরকম একটা বাজে কারণে আমার কাছে এসে আমার সময় নষ্ট করেছ।
লেখকঃ অজ্ঞাত
আত্ম কথন
""""""""""""""""""
(শিলালিপি)
""""""""""""""""""
শূন্য শূন্য কতোটা ফাঁকা অনন্ত পথ
ভাবনা থমকে প্রশ্ন বিদ্ধ' হৃদয়,
পাড়ি দিতে মরুময় সরোজু নদী
বিবাগী ক্লান্ত মন, ছুঁতে লক্ষণসীমা।
শৈশবের কৈশোরের বৈধব্যের মতো
নিখাদ সত্য দিনগুলোর মতো,
জীবন যৌবন আর প্রৌঢ় শেষ কাল
সকল দিনগুলোর একই রঙ
একটাই নিয়তি,একা বড্ড একা
বিনি সুতো মালা যাকে বলা চলে
ডিপ্রশন নয় ডেস্টিনেশন।
বড্ড অপরাধী তোমার মনে হবে কেনো?
যে, সৃষ্টি উল্লাস বলো আর জীবনের
প্রয়োজনে, পা থেকে মাথা,
গ্রীষ্ণের তাপ ঝড়ে কাল বৈশাখীর
দমকা আকাশ ফাটা বিজলি তে,
অবস অলস জরাজীর্ণ কন্ঠ শরীরে,
এক দন্ডও খোঁজ খবর রাখে প্রতিমার।
দূর্বাশার এ বর তো পৃথার জন্য ঋষি,
কিন্তু পৃথা তা কিন্তু চায়নি বর।
চাপিয়ে দেয়া দূর্বাশার অভিকর্ষনে
বড্ড অসহায় এতিম পৃথা।
জীবন প্রকৃতি যেথায় বঞ্চিত,
কামনা বাসনা সলিল সমাধিতে ধাবিত,
পৃথা কি দূর্বাশার অগ্নিবান চেয়েছিলো?
থমকে , হারে পৃথার কাছে
জীবনের নিগূঢ় দর্শন।
পৃথা এখন চায় আরো বৈধব্য প্রকৃতি,
দুহাতে লাল মেহেদী আর জড়িয়ে
রঙিন সোনালী হাত ঝাড়মালা,
বার বার উল্টো পাল্টা অবলোকন,
হেরিয়ে আপন মনে বিভোর
পায়ে লাল আলতা নখের নেইল পলিশ
স্পিরিটের গন্ধ তন্ময় পৃথা,
যখন স্বপ্ন দেখে দুচোখ ভরে,
হাজার লক্ষ স্বপ্ন মরে গলা চাপায়।
পৃথারা হাঁটে অনঢ় অবিচল
দৃঢ় চিত্ত রথপথ।
নিজের অজান্তে নীরব আত্মহুতি
তরতাজা ঘি হোম অনলে।
নিরব নিঃশব্দে সমর্পন প্রকৃতি ভর করা
শরীর মন করজোড়ে ভিক্ষা মাগে,
বড়ো দীর্ঘ শ্বাসে নিজের বুকে।
সেই বাসরে থাকে নুপুরের নিক্কন শব্দ,
চারদিক শুনশান নিরবতা,
একটা প্রতিচ্ছবি হাহাকার
পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশ মালিকানা
যা শুধু জীবন জীবন্ত দীর্ঘশ্বাস,
তবুও অভিলাষ, সেসব,হউক পৃথার
আদিতম প্রয়াশ।
""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
With Dilip Das Dorothy Das Biswas Lalit Mohan Mahata Manabendra Patra
কল্যানী দেব চৌধুরী।
(আইনবিদ কথাসাহিত্যিক মানবাধিকার কর্মী প্রাবন্ধিক)
(সত্ব সংরক্ষিত)
মন বলে ছেড়ে দে...
মস্তিষ্ক বলে লাস্ট
আরেকটা মেরেদে!
যখন ইচ্ছে তখন যেনো পড়ছে টাপুরটুপুর
(বৃষ্টি) যেনো অবুঝ শিশু বুঝবেনা রাতদুপুর!
#শক্তি_রনজিত_বৈদ্য
Happy birthday 🎂 arijit singh
প্রথম পরিচয় -- (১ম পর্ব)
-কল্যাণী দেব চৌধুরী।
এক মায়ের কথা বলছি
ভাবে হউক অভাবে হউক,,
অনুষ্ঠান উম্ভোদন শেষ করে,
একেবারে সামনের সারি চেয়ারে
নির্বাক হয়ে আমি।
অপলক দৃষ্টি মুগ্ধ শান্ত কোমল স্নিগ্ধতায়
প্রশান্তি দূর্বল শরীরে একটা শাল গায়ে,
ঠিক ২য় সারির পেছন প্রথম চেয়ারটা
বসেছিলেন তিনি।
সে সময়টাতে আমি ঠিক বুঝতে পারি নি,
আমার প্রথম আসাম যাওয়া
পৌঁছে সম্মেলন জটিল পরিবেশ
শুধু নয়, নানা মুনির নানা মত মোকাবিলা।
ধিক সাহিত্য সম্মেলনের আয়োজক
এমন রতন জেনেও জানিস না
চিনেও চিনিস না,বুঝেও বুঝিস না
আমি না হয় অপরিচিত ছিলাম
ঠিক তখনও,,চেয়ার দখল আর
সাহিত্য সম্মেলনের নাম করে টাকা
হাতিয়ে নেয়ার ধান্ধা,
এমন উপাস পিচাশদের দখলে আজ
সাহিত্য সম্মেলন।
আর ডেকে এনে অসম্মান
এটাই তোদের কৌশল ছল।
ধিক জানোয়ার শত ধিক।
হঠাৎ আমার কাঁধে হাত,
আমি দেখি এক মহীয়সী
ঠিক পেছনের চেয়ারে,
পেছন ফিরি মায়ার পরশ পেয়ে।
জানালেন আগর তলা থেকে এসেছি,
আগোছাল অনুষ্ঠান নিয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতা
আমি চেতনা ফিরে বলি,
দিদিভাই আমি বাংলাদেশ থেকে।
আমার বড্ড ইচ্ছে একবার বাংলাদেশ যাবো,
চট্টগ্রাম রাম ঠাকুর আশ্রম।
কুমিল্লা আমার শশুর বাড়ি তালপুকুর
বাবার বাড়ি বিক্রমপুর তলতলা,
দিদি আমি চট্টগ্রামে থাকি
কোন অসুবিধা নেই,আপনি আসেন
আমার বাসায় রেখে আমি নিয়ে যাবো।
এভাবেই ছিলো প্রথম পরিচয়।
দুপুরে একসাথে বিভিন্ন টেবিলে
বসে হয়তো খেয়েও ছিলাম।
তারপর বিশৃঙ্খল সাহিত্য সম্মেলনে
হয়তো নিজের মান মর্যদা নিয়ে নীরবে
আগরতলা ত্রিপুরা গমন।
আমি দেখিনি তার কোন সমাদর,,
সারাদিন আমি ছিলাম।
তারপর আমাদের পথচলা।
২০১৮/২০১৯/২০২০/২০২১/২০২২
আবার দেখা ২০২০ সাল।
২০ মার্চ রাত ৯টা, করিমগঞ্জ
নক্ষত্র হোটেলে আমায় খুঁজছেন।
কলকাতা থেকে বিমানে এলেন।
আমি যে হোটেলে তা আগে বলি।
তিনি ও সেই হোটেলে এলেন,
পরের পর্ব থাকবে তা।
আমাকে ডাকেন তিনি গুণময়ী
আমি এতোদিন ডেকেছি দিদিভাই
আর এখন ডাকি মা।
মহান মহত্তর রহস্য ঘেরা এক মা।
জননী বিশালতা মহৎ চিন্তায়
নিজে সমৃদ্ধ এক গর্বিত রমণী
একদা প্রিয় ছাত্রদের গর্বিত শিক্ষয়িত্রী
ব্যাক্তি জীবনে কেউ কেউ হয়ে উঠে
কারো মানসপটে অমর অক্ষয় প্রতিমা।
সালটা ছিলো ২০১৮,, ২৬ নভেম্বর
আসাম করিমগঞ্জ গণগ্রন্থাগার মিলনায়তন।
রাতে আর তাকে খুঁজে পেলাম না।
তারপর আমাদের পথচলা
আজো চলছে।
জননী দিদিভাই এক মহিয়সী,
ভারতের অনেকের কাছে
তার পারসোনালিটি আইকন।
অনুজদের মূল্যবান মতামত দিয়ে
সামাজিক মিডিয়ায় সমৃদ্ধ।
আমাকে কতো নামে ডাকেন
"গুণময়ী,, নক্ষত্র,,ঘরে কোন কাজ করে
নিজের শরীর টা নষ্ট করো না।""
সমাজে তোমার প্রয়োজন।
ফোনে কথা হলো।কোন কথা বলতে পারছেন না।
আজ ৫ মাস অক্সিজেন সাপ্লাই
উপর তার বেঁচে থাক।
মগো মহীয়সী তোমার আশীর্বাদ আছে আমার মাথায়।
তোমার ভালোবাসার জোরে আমি ভালো থাকবো।
সাহিত্য জগতের মায়াময় মুখ
মিতা বন্দোপাধ্যায়, আমায় সাফ জানিয়ে দিলেন
আর বাঁচতে চান না।
এভাবে অক্সিজেন নিয়ে পড়ে থাকা ,,
মাগো তোমার জীবনের শ্বাস কষ্টের
এই দূর্লভ কষ্টে আমি বিধাতার চরণে
মাথা ঠেকাই,অন্তত, আমার জন্য বেঁচে, ভালো থেকো। তোমার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে আমাকে নিয়ে তোমার দমদমের বাড়িতে তিন চারটি দিন কাটাতে চাও।
এতোদিনে তুমি চট্টগ্রাম আসতে।
আমার ঘর আলোকিত হতো।
দু'দুটো বছর সবকিছু বন্ধ। কোভিড।
আজ সব কিছু খোলবে।তুমি শয্যাশায়ী
এই শুধু শুধু চাই।
আজ কদিন অনেক চিন্তায় তোমাকে নিয়ে।
সব কিছু কেড়ে নিলো এই কালশাপ কোভিড।
(২য় বার দেখা স্মৃতি টা ও আসবে পরের লেখায়।)
থাকে না
এস ডিম সুব্রত
কিছু থাকে না কেউ থাকে না
বৈরী কালের যাত্রায়
সবই হারায়
স্বপ্ন থাকে না বন্ধুত্ব থাকে না
ভাললাগা মূহুর্তগুলো হারিয়ে যায়
যাযাবর পথচলায়
সুখস্মৃতি প্রিয় সবকিছু
কেবল হারিয়ে যায়
শেষ পর্যন্ত কোন কিছুই থাকে না
কেউ থাকে না।
ধ্রুপদী শুনে আসুন। 👇
ধ্রুপদী || শক্তি রঞ্জিত || Audio Story || Ek Golpo Katha Bengali Audio StoryBengali Classic StoryEk Golpo Katha Story : ধ্রুপদীWriter: শক্তি রঞ্জিতNarrated by: SougataSou...
কাউকে জিতিয়ে কেউ কেউ জিত নিয়ে যায়,
কাউকে তৃপ্ত করে কেউ কেউ নিজে তৃপ্তি পায়।
শক্তি রনজিত বৈদ
🌹শুভকামনা🌹
কী ভাবছেন???
গতকাল হাতে পেলাম...
সিলেট কবি পরিষদ (সিকপ) এর ৩য় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ২০২১ বর্ষের সেরা কবি সম্মাননা স্মারক, এ সম্মানা হাতে পেয় আমি ভীষণ আনন্দিত ও উৎসাহ অনুভব করছি। এ সাহিত্য পরিষদের সাফল্য কামনা করছি নিরন্তর। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা সিকপ এর সকল বিচারক মহোদয়-গনদের প্রতি🙏
শুভ সকাল,
ধন্যবাদ
এটি একটি বাদ্য ছাড়া গান
তোমার কিছুটা সময় ভিক্ষা চাচ্ছি ____
শক্তি রনজিত বৈদ্য
একদিন ঠিক তোমার কাছে চলে আসবো, শুধু তোমার নিরবতাকে আস্বাদন করব বলে, দেবে তো তখন, আমাকে তোমার কিছুটা শূন্য নিরবতা নজরানা স্বরূপ?
তখন তোমার চোখ দুটো যেনো রোধ না করো, কারণ ও'লোচন দুটোতে আমি আমাকে সন্ধান করতে চাই...
যথার্থ আমি কে? বাস্তবে আমি কি চাই?
এবং আমার চরিত্র প্রকটন করবো, তোমার ঐ দু’চোখে চেয়ে চেয়ে..
হয়তো তখন তুমি খুব অসহ্য অনুভব করবে, কারণ সেসময় একদম চোখের পলক ফেলা যাবে না, দীর্ঘক্ষণ চার নয়নের মিলন হওয়া চাই...
দেবে তো তখন, আমাকে তোমার কিছুটা শূন্য-নিরবতার মুহূর্ত যাচ্ঞা স্বরূপ?
কিছুটা সময় ভিক্ষা চাচ্ছি, সে সময়টা একদম পৃথিবীর নীতির বাইরের হওয়া চাই...
প্রাপ্তি শূন্য হওয়ায় কর্ম ত্যাগী হইও না, মনে রেখ O কিন্তু একটি সংখ্যা, একটি ফলাফল, যিনি পূর্ণ সংখ্যার ডানে বসে সংখ্যার মাহাত্ম্য বৃদ্ধি করেন।
কলমেঃ Ajit Kumar Roy
Click here to claim your Sponsored Listing.