Zindapir

আচ্ছা আপনি কি জানেন?
Why july? এর মানে কি?
জানলে/ না জানলে কমেন্ট.... 👇

সকালের / অফিসের এক চুমুক "চা" এক পশলা বৃষ্টির সমান 🥸🤝🥰।

#বাংলাদেশ 🇧🇩

সব প্লান রেডি!🤝 দরকার শুধু একটা #বাইকের , আর একটা #গার্লফ্রেন্ডের! 🙆‍♂️
ইচ্ছে করলে কেউ গিফট করতে পারো!🙈

Md. Sulekh

১ /২ পিচের দিন শেষ 😰
Kg তে বাংলাদেশ 👍
#মিষ্টিকুমরা #বাজার #কেজি েলা 🥴

ভাগ্য আমায় এমন এক প্রান্তে দাঁড় করিয়েছে!
সামনে দিয়ে #বিড়াল গেলে মনে হয় #বাঘ যাচ্ছে!
আর কুকুর গেলেই, থাক আর নাই বললাম!!
#আহ্_জীবন 😰

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ঃ কোম্পানি

যাদের ৮,০০০-১০,০০০/- বেতন হলে চলবে, বা চাকুরির প্রয়োজন। তারা যোগাযোগ করতে পারেন।
স্থান ঃ সিলেট বিভাগের যে কোন স্থান।
যোগাযোগ ঃ 01324-414625

বিঃদ্রঃ থাকা কোম্পানির খাওয়া নিজের ( মেস আছ)

https://youtu.be/aKYbgEDS6y0

তুই জীবন ছাড়িয়া গেলে আদর করবে কে আমারে রে..! O Jibon re... jibon chaira jaw na more.... তুই জীবন ছাড়িয়া গেলে আদর করবে কে আমারে রে। #ভালোবাসি_বলে_দাও_আমায়@Md.Sulekh @Zindapir_Sulekh

#বাংলাদেশে আমরাই একমাত্র বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান,
বাবার দোয়ার পানি সরবরাহ করে থাকি।
বাংলাদেশের যে কোনো প্রান্তে।
#কুরিয়ারের_মাধ্যমে😎

#2023ইং শুরু, আল্লাহ যেন চলার পথটা সুন্দর ও সুগম করে দেন।
#আল্লাহ যেন সবাইকে সুস্থ ও #দুধে_ভাতে_রাখেন!

প্রত্যাসা করি ভালো ও সুস্থ থাকে যেনো আমার #বাংলাদেশ
#সবাইকে_ইংরেজি_নতুন_বছরের_শুভেচ্ছা_2023

#যেখানেই_অন্যায়_সেখানেই_প্রতিবাদ 💪

👉👉👉হয়ে যাক 👇

✍️পড়াতে এসে ছাত্রীকে অঙ্ক করতে দিয়ে "অদৃশ্য ছায়ালোক" এর সাথে ম্যাসেজে কথা বলছি এমন সময় আন্টি নাস্তা দিতে এসে বলল,

-বাবা শোন, মায়া বলছিলো এবার তোমাকে কিছু গিফ্ট করবে,উইন্টার গিফ্ট।

মায়াকে সেই ক্লাস নাইন থেকে পড়াই। তিন বছরে একটা কলম পর্যন্ত গিফ্ট পেলাম না সেই মেয়ে আজ আমাকে গিফ্ট দেবে হাউ অদ্ভুত?

মায়ার দিকে তাকিয়ে দেখি সে মাথা নিচু করে খাতার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে। আয় হায় এই হাসি সাধারণ কোন হাসি না। অন্ধ লোকও এ হাসি দেখে বলে দিতে পারবে এর পেছনে পাহাড় সমান ভালোবাসা লুকিয়ে আছে।

আমি ভদ্রতার খাতিরে আন্টিকে বললাম,

-আন্টি এসবের কোন দরকার আছে কি?ও ছোট মানুষ ওর পাগলামো এপ্রিশিয়েট করা কি ঠিক হবে?

-না বাবা আমি কোন কথা শুনছি না। আমার মেয়ের একটা শখ হয়েছে সেটা আমি পূরণ করবই। আজ আর পড়াতে হবে না তুমি ওকে নিয়ে শপিং এ যাও।

আন্টির সাথে আর এহেম এহেম না করে মায়াকে নিয়ে শপিং মলের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে গেলাম। যদিও গিফ্ট নিতে আমার মন সায় দিচ্ছে না তবুও মেয়েটা ভালোবেসে দিতে চাইছে না নিলে তার কোমল হৃদয়ে আঘাত পাবে।

রাস্তায় নেমে ফোন বের করে দেখি তার ম্যাসেজ দিয়েছে,

-টিউশনি শেষে আমাদের বাসার এদিকে একটু এসো তো তোমার জন্য নুডলস রান্না করেছি নিয়ে যেও।

আমি রিপ্লাই দিলাম,

-তোর কম দামি নুডলস কে খায়? আজ থেকে আমি চাউমিন খাওয়া শুরু করেছি। তোর মতো গরিব ছোটলোকের সাথে আমি আর রিলেশন কন্টিনিউ করতে চাই না। ব্রেকাপ তোর সাথে।

বলে ব্লক করে ফোন পকেটে রেখে দিলাম। রিক্সায় দুজন পাশা পাশি বসে মলে পৌছালাম।মলে গিয়ে সে শুধু লেদার জ্যাকেট দেখছে। এক ফাঁকে আলতো করে বললাম,

-শোন,যদিও তুমি শখ করে গিফ্ট দিচ্ছ যেটা দিবা সেটাই আমার সাদরে গ্রহণ করা উচিত তবুও বলছি আমাকে লেদার জ্যাকেটের চেয়ে হুডিতে ভালো মানায়।যাদের বডি ফিট তাদের লেদার জ্যাকেটে ভালো মানায়।

বিপরীতে সে এমন এক ভঙ্গি করল যেন এমন আজব কথা সে জীবনে শোনে নাই।আমি আবারও বললাম,

-দেখো তুমি খুব পছন্দ করে আমাকে লেদার জ্যাকেট কিনে দিলে, পরে দেখলে তোমার এতো পছন্দের জ্যাকেট গায় দিয়ে এক ছেলে ভুঁড়ি ভাসিয়ে হেঁটে আসছে সেটা দেখতে তোমার ভালো লাগবে?

মায়া একটা ভুবন ভুলানো হাসি দিয়ে বলল,

-কোন সমস্যা নেই স্যার।

আহা এই হাসিই বলে দেয় আমার ভুঁড়িও তার কাছে শিমুল তুলোর বালিশ। মেয়েটা আমাকে এতো ভালোবাসে আমি এতো দিন ঘূর্ণাক্ষরেও টের পাইনি।সত্যিকারের মায়া আমার চোখের সামনেই ছিলো অথচ আমি এতদিন মিথ্যে মরিচিকার পিছনে ছুটেছি।

মায়ার পছন্দ আছে বলতে হবে। এত সুন্দর একটা লেদার জ্যাকেট কিনলো আমার জন্য বলার মতো না।আমার খুব পছন্দ হলো এই রকম জ্যাকেট পরে আজীবন মায়ার সামনে ভুঁড়ি ভাসিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেও আমার কোন আপত্তি নেই।

কেনা কাটা শেষে আমরা একটা রেস্টুরেন্টের সামনে এসে দাঁড়িয়েছি। দূর থেকে একটা ছেলেকে আমাদের দিকে আসতে দেখলাম।বেশ হ্যান্ডসাম আর দেখেই বোঝা যায় জিম করে ফিট বডি।

আমাদের সামনে এসে দাঁড়াতেই মায়া আমার হাত থেকে শপিং ব্যাগটা নিয়ে তাকে দিয়ে বলল,

-বাবু এই নাও তোমার উইন্টার গিফ্ট।

আমার দিকে তাকিয়ে অপরাধীর হাসি হেসে বলল,

-সরি স্যার! আপনার কথা না বললে আম্মু টাকা দিতে রাজি হত না। আম্মু আপনাকে তার নিজের ছেলের মতো মনে করে।

কলেজে উঠার পর সব মেয়েরই বয়ফ্রেন্ড নামক পাখনা গজায় এটা বুঝতে আমার বড্ড দেরি হয়ে গেলো। আমি কত বোকা ভেবেই হালকা করে মরে গেলাম। সে তার বয়ফ্রেন্ড কে আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলল,

-স্যার আপনি বাসায় চলে যান।ও আমাকে বাসায় পৌঁছে দেবে।

বলে একে অন্যের হাতে হাত রেখে চলে গেল। আমি দাড়িয়ে চিন্তা করলাম বড়লোকদের কত রকমের গিফ্ট হয় সামার গিফ্ট,উইন্টার গিফ্ট। আমার কপালে তো বার্থ'ডে গিফ্টই নাই উইন্টার গিফ্টের আশা করা তো বিলাশিতা।

রিক্সায় উঠে দ্রুত পকেট থেকে ফোন বের করে আঁখিকে আনব্লক করে ম্যাসেজ দিলাম 'আমার আইডিটা হ্যাক হয়ে গেছিলো এই মাত্র ফেরত পেলাম।

উইন্টার গিফ্ট
Collected🫣

#মায়ের_কলিজাটাই_তার_সন্তানের_কলিজা, যাই হোক আল্লাহ যেন কবুল করে নেন। দুজনের সুস্থতা কামনা করছি!