Safiul Bhai
I am not a Scientists but I am Science lover�
আবারও ভবিষ্যত নিয়ে লেখা। শুরুতে জানাতে চাই Warp Drive সম্পর্কে। স্টার ট্রেক মুভির সিরিজ যারা দেখেছেন তারা হয়তো এই জিনিসটি সম্পর্কে পরিচিত। মুভিটির মৌলিক ফিচার ছিল এই Warp Drive। সায়েন্স ফিকশনে হাইপার ড্রাইভের কথাও নিশ্চই শুনেছেন? হাইপার ড্রাইভ অথবা টাইম ওয়ার্প হচ্ছে দুটো ড্রাইভ কম্বিনেশন। টাইম ব্যারিয়ার বলে যে বাঁধা রয়েছে সেটাকে ভেঙে ফেলাই এর কাজ। ওয়ার্প ড্রাইভ হচ্ছে একটি হাইপোথেটিক্যাল আলোর গতির চেয়ে দ্রুত (FTL) প্রপালশন সিস্টেম। যে সকল স্পেসক্র্যাফটে ওয়ার্প ড্রাইভ ইমপ্লিমেন্ট করা থাকে সেগুলো আলোর গতির চেয়ে দ্রুত মহাকাশ পরিভ্রমণ করতে সক্ষম হবে। তবে সময় প্রসারণের জটিল সূত্র এখানে কাজ করাতে হবে অন্যথায় এটা সম্ভব হবে না। এবার আসা যাক ঘটনায়। নাসা'র বিজ্ঞানী এবং অ্যাডভান্সড প্রোপালশন টিম লিডার "হ্যারল্ড হোয়াইট" এমন একটি জব করেন যা হাজারো মানুষের স্বপ্ন। তিনি স্পেস এজেন্সীর ইন-চার্জ যেখানে তাকে তৈরি করতে হবে আলোর গতির চেয়ে দ্রুত ওয়ার্প ড্রাইভ। অর্থাৎ সহজ কথায়, তাকে প্রমান করতে হবে স্পেসক্র্যাফট আলোর গতির চেয়ে দ্রুত পরিভ্রমণ করতে সক্ষম। মিস্টার হ্যারল্ড এবং আর্টিস্ট "মার্ক রেডমেকার" একত্রে তৈরি করেছেন নতুন একটি স্টারশিপ মডেল। যদি আলোর গতির চেয়ে দ্রুত কোন বাহনকে ভ্রমন করতে হয় তাহলে তার ডিজাইন হতে হবে ইউনিক। এই মডেলটি দেখলে আমরা বুঝতে পারবো মহাকাশ বিজ্ঞান উন্নত হতে হতে কোন পর্যায়ে এসেছে।  রেডমেকার সর্বপ্রথম থিওরিটিক্যাল ওয়ার্প শিপ কনসেপ্টের ডিজাইন করেন। মজার ব্যপার হচ্ছে স্টারশিপ এন্টারপ্রাইজের ডিজাইন করা FTL ভার্সন UEV-47 এর মতই হয়েছে ডিজাইনটি। তখন ডিজাইনটি করেছিলেন ম্যাট জেফরী। তবে নতুন তৈরি করা স্পেসশিপটি আরও আকর্ষণীয় এবং আগের তুলনায় বেশি কমপ্যাক্ট। হ্যারল্ড এই ডিজাইনটি খুবই পছন্দ করেছেন তার পছন্দের মূল কারণ আইনস্টাইনের ফিল্ড ইকুইজেশন অফ জেনারেল রিলেটিভি'র উপর ভিত্তি করে Alcubierre drive এর যে স্পেকুলেটিভ আইডিয়া পাওয়া গিয়েছিল সেটার সাথে খুব ভালভাবে মিলে যায় নতুন স্পেসশিপের ডিজাইন।
সুড়ঙ্গে ঢুকে অদৃশ্য ট্রেনের খোঁজ মেলেনি ১১০ বছরেও
১১০ বছর আগে ১৯১১ সালে ধুমধাম করে একটি ট্রেনের সূচনা করেছিল ইতালির জেনেটি নামে একটি রেল সংস্থা।
উদ্বোধনের দিন সব যাত্রীকে বিনা টিকিটে ঘোরানোর ব্যবস্থা করেছিল সংস্থাটি।
ছয়জন রেলকর্মী এবং ১০০ যাত্রী নিয়ে রওনা দিয়েছিল ট্রেনটি। কিন্তু গন্তব্যে আর পৌঁছানো হয়নি। মাঝ পথে রহস্যজনকভাবে আস্ত ট্রেনটিই গায়েব হয়ে যায়! আজ পর্যন্ত যার কোনো খোঁজও মেলেনি।
খোঁজ পাওয়া যায়নি যাত্রীদেরও। ১১০ বছর আগের সেই দিনের কথা ভাবলে আজও গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে। এতগুলো যাত্রী নিয়ে আস্ত ট্রেন কীভাবে মুহূর্তে অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে তার কারণ অনুসন্ধান করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। শোনা যায়, অনেক খুঁজেও ট্রেনের কোনো চিহ্ন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
১৯১১ সালে রোমের একটি স্টেশন থেকে ১০০ যাত্রী এবং ওই ছয় কর্মী নিয়ে রওনা দিয়েছিল ট্রেনটি। যাত্রীরা সবাই খুব উপভোগ করছিলেন যাত্রা। যাত্রীদের জন্য ট্রেনে এলাহি খাবারের ব্যবস্থাও ছিল। উদ্দেশ্য ছিল ট্রেনে করে যাত্রীদের ইতালির বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে দেখানো।
যাত্রাপথে একটি সুড়ঙ্গ পড়েছিল। ট্রেন সেই সুড়ঙ্গে প্রবেশ তো করেছিল কিন্তু আর বের হয়নি। পরবর্তীকালে ট্রেনের সন্ধানে সুড়ঙ্গের মধ্যে অনেকেই গেছেন। কিন্তু তন্ন তন্ন করে খুঁজেও তার চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
পাহাড়ের বুক চিরে তৈরি হওয়া ওই সুড়ঙ্গের ভেতর আর কোনো রাস্তাও ছিল না। ট্রেন দুর্ঘটনারও কোনো চিহ্ন মেলেনি।
দুজনের কথার বিষয়বস্তু ছিল একই। সুড়ঙ্গে প্রবেশের মুহূর্তে সাদা ধোঁয়া গ্রাস করেছিল ট্রেনটিকে। সেই সময় নাকি কোনোক্রমে দুজন ট্রেন থেকে ঝাঁপ দেন। তার পর আর কিছু মনে ছিল না তাদের।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বোমা পড়ে সুড়ঙ্গের মুখ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় খোঁজও থামিয়ে দিতে হয়। এর অনেক বছর পর ট্রেনটিকে ঘিরে এমন কিছু ঘটনা বা তথ্য সামনে আসতে শুরু করে, যা জানলে আরও হতচকিত হয়ে যেতে হয়।
মেক্সিকোর এক চিকিৎসক দাবি করেন, অনেক বছর আগে মেক্সিকোর একটি হাসপাতালে নাকি ওই ১০৪ যাত্রীকে ভর্তি করা হয়েছিল। তারা প্রত্যেকেই অসংলগ্ন কথা বলছিলেন। প্রত্যেকেই কোনো একটি ট্রেনের উল্লেখ করেছিলেন। সেই ট্রেনে করেই নাকি তারা মেক্সিকো পৌঁছেছিলেন।
এমনকি ইতালির বিভিন্ন প্রান্তে, জার্মানি, রোমানিয়া এবং রাশিয়াতেও নাকি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মানুষ ঠিক ওই রকমই একটি যাত্রীবোঝাই ট্রেন দেখতে পেয়েছেন বলে দাবি করতে শুরু করেছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা ট্রেনের যে বর্ণনা দিয়েছিলেন তা হুবহু ওই অদৃশ্য হওয়া ট্রেনটির মতো ছিল। সেই সময় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী ট্রেনটি নাকি ট্রাইম ট্রাভেল করে ১৮৪০ সালের মেক্সিকোয় পৌঁছে গিয়েছিল।
যদিও এই সব দাবির পক্ষে কোনো জোরালো প্রমাণ মেলেনি। ফলে ট্রেনকে ঘিরে টাইম ট্রাভেলের যে কাহিনি ছড়িয়ে পড়ে তাতেও সিলমোহর দেওয়া যায়নি।
জানেন কি,?
বিজ্ঞানীরা একটি নিখুঁতভাবে সংরক্ষিত ডাইনোসরের ভ্রূণ আবিষ্কার করেছেন। যেটি মুরগির মতো ডিম থেকে বাচ্চা ফোটার জন্য প্রস্তুত ছিল।
ভ্রূণটি দক্ষিণ চীনের গাঞ্জোতে আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং গবেষকরা অনুমান করেছেন যে এটি কমপক্ষে 66 মিলিয়ন বছর বা ৬ কোটি ৬০ লক্ষ বছরের পুরানো।
ভ্রণটির নাম " বেবি ইংলিয়াং" দেয়া হয়েছে, এটি একটি দাঁতবিহীন থেরোপড ডাইনোসর বা ওভিরাপ্টোরোসর বলে বিশ্বাস করা হয়। এটি মাথা থেকে লেজ পর্যন্ত 10.6 ইঞ্চি (27 সেমি) লম্বা এবং চীনের ইংলিয়াং স্টোন নেচার হিস্ট্রি মিউজিয়ামে একটি 6.7 ইঞ্চি লম্বা ডিমের ভিতরে সংরক্ষিত আছে ।
গবেষক ডঃ ফিওন ওয়াইসুম মা বলেছেন এটি "ইতিহাসে পাওয়া সেরা ডাইনোসর ভ্রূণ"।
জুরাসিক হল একটি ভূতাত্ত্বিক সময়কাল এবং স্ট্র্যাটিগ্রাফিক সিস্টেম যা 201.3 মিলিয়ন বছর আগে ট্রায়াসিক পিরিয়ডের শেষ থেকে ক্রিটেসিয়াস পিরিয়ডের শুরু পর্যন্ত, প্রায় 145 মায়া পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।
ক্যাম্ব্রিয়ান হল প্যালিওজোয়িক মহাযুগের প্রথম যুগ। এর স্থায়ীত্ব ছিল ৫৪.১ ± ০.১ থেকে ৪৮.৫৪ ± ০.১৯ কোটি বছর আগে পর্যন্ত এবং এর পরবর্তী যুগের নাম অর্ডোভিশিয়ান। এর সূচনাকাল, সমাপ্তিকাল এবং উপবিভাগ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা এখনও তৈরি করা যায়নি।
জানতেন
জানেন কি,,,
এ পর্যন্ত তোলা ছবির মধ্যে সবচেয়ে বিস্তারিত মানব কোষ ! অত্যাধুনিক যন্ত্র ব্যবহার করে তোলা হয়েছে ।
মৌমাছির যোগাযোগ ভাষা আবিষ্কার করে নোবেল পেয়েছেন অস্ট্রিয়ান জীববিজ্ঞানী কার্ল ভন ফ্রিৎস।😯
খাবার খোঁজার জন্য প্রথমে অল্প কিছু মৌমাছি মৌচাকের চারিদিকে উড়ে যায়, একটি মৌমাছি খাবারের সন্ধান পেল, কিন্তু শুধু নিজে জানলেই তো হবে না, বন্ধুদেরকেও জানাতে হবে, তাই মৌমাছিটি চাকে ফিরে যায়, আর গিয়ে একটা অদ্ভুত নাচ নাচে, যাকে বলে Waggle Dance। এই নাচের থেকে অন্যান্য মৌমাছিরা জেনে যায় একদম ঠিক কোথায় সেই মধু ও পরাগ ভরা ফুলটা খুঁজে পাওয়া যাবে। অস্ট্রিয়ান বিজ্ঞানী কার্ল ভন ফ্রিৎস বিগত শতকের চল্লিশের দশকে এটা আবিষ্কার করেন এবং ১৯৭৩ সালে নোবেল পুরস্কার পান। কিন্তু মৌমাছিদের মত পতঙ্গদের ফুলের অবস্থান বোঝানো তো সহজ ব্যাপার নয় মোটেই, মৌচাক থেকে ফুলের অবস্থান বোঝানোর জন্য শুধু দূরত্ব বোঝালেই তো হবে না, চাকের কোন দিকে ফুলটা অবস্থিত, সেটাও তো জানাতে হবে, অর্থাৎ ফুলের অবস্থান একটা ভেক্টর রাশি। কিন্তু একটা নাচের মাধ্যমে মৌমাছি এই অবস্থান বোঝায় কি করে ? ব্যাপারটা খুব আগ্রহজনক।মৌমাছিটি বাংলার ৪ এর আকারের একটি পথে বারবার ঘুরতে থাকে। মাঝের অংশটাতে মৌমাছিটি শরীরের পিছনের অংশটা পর্যায়ক্রমে নাড়াতে থাকে। ওই মাঝের অংশটি যেদিকে নির্দেশ করে সেই দিকেই ফুলটা থাকে, আলো হলো এক ধরণের তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ, এই তরঙ্গের একটা চুম্বকীয় ভাগ থাকে আর একটা বৈদ্যুতিক ভাগ থাকে এবং দুটি ভেক্টর রাশি। সুতরাং তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ একটি ভেক্টর তরঙ্গ , যাকে বৈজ্ঞানিক ভাষায় বলে অনুপ্রস্থ তরঙ্গ বা transverse wave। যেহেতু এটা একটা ভেক্টর তরঙ্গ, তাই এর একটি দিকও থাকে, একে বলা হয় তরঙ্গটির Polarization ( সাধারণত বৈদ্যুতিক ভাগের দিককে polarization হিসেবে ধরা হয় )। সূর্যের আলো যখন বায়ুমণ্ডল ভেদ করে পৃথিবীতে প্রবেশ করে তখন বায়ুমণ্ডলের উপরিভাগের আয়নগুলির প্রভাবে polarized হয়ে যায় এবং এই polarization-এর দিক সূর্যের দিকে হয় ! মানুষের চোখ সেটা ধরতে পারে না কিন্তু মৌমাছির পুঞ্জাক্ষিতে সেটা ধরা পড়ে এবং আমরা যেভাবে ধ্রুবতারাকে দেখে দিক ঠিক করতে পারি সেইরকম মৌমাছিরাও সূর্যকে কম্পাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।
এর পরের ব্যাপারটা অনেকটা সহজ। ফুল খুঁজে পাওয়ার পর মৌমাছিটি মৌচাকে ফিরে উপরের ছবির মত নাচ নাচে। পৃথিবীর অভিকর্ষ যেদিকে হয় ঠিক তার উল্টোদিককে ওরা সূর্যের দিক হিসেবে ধরে ; এইটা হলো ওদের দিকনির্ণয়ের মাপকাঠি। এরপর, মৌমাছিটি বাংলার ৪-এর মতো একটা পথে ঘুরে ঘুরে নাচতে থাকে আর মাঝের অংশটায় শরীরের পিছনের দিকটা নাড়াতে থাকে ( উপরের ছবির মতো , একেই বলে waggle dance )। আশে-পাশে যে সমস্ত মৌমাছিগুলো থাকে ওরা ওই মাঝের অংশটি লক্ষ্য করে। এই মাঝের অংশটা যেদিকে নির্দেশ করে ওটাই ফুলের দিক ! কিন্তু শুধু দিক বললেই তো হবে না, দূরত্বও তো জানাতে হবে। এটাও ওই নাচের মাধ্যমেই বুঝতে পারে ! মৌমাছিটি মাঝের অংশের নাচটা যত বেশিক্ষণ ধরে নাচে, ফুলটাও তত বেশি দূরে পাওয়া যায়। বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন যে, এক সেকন্ড ধরে নাচলে ফুলটা মোটামুটি এক কিলোমিটার দূরে থাকে। মজার ব্যাপার হলো মৌমাছিদের দূরত্বের কোনো ধারণাই নেই, আছে শুধু সময়ের জ্ঞান। বেশিরভাগ প্রাণীর ক্ষেত্রেই সেটা সত্যি, এমনকি মানুষের ক্ষেত্রেও ! ভেবে দেখো, কেউ যদি জিজ্ঞাসা করে যে , “ ভাই অমুকের বাড়িটা কোথায় ? ” আমরা কিন্তু বলিনা যে, “ওই ৫০০ মিটার হবে।” বরং আমরা বলি, এই পাঁচ মিনিটের হাঁটা পথ। উল্টোদিক থেকে খুব জোরে হাওয়া দিলে, মৌমাছির কোনো ফুলে পৌঁছাতে অনেক বেশি সময় লাগে। তাই যখন হাওয়া দেয়, একই দূরত্বের জন্য মাঝের অংশের নাচটা মৌমাছিরা অনেক বেশি সময় ধরে নাচে। তাই, অন্য মৌমাছিদেরও ফুলে পৌঁছাতে কোনো ভুল হয় না।
সংগৃহীত
#জম্বি
রকিও জম্বিতে পরিনতো হয়ে গেল তার চামরা মুখ থেকে খসে পরলো,,,,,আসলে জম্বি ভাইরাসটি মুখের লালার মাধ্যমে ছরায়,,,একটা জম্বি যদি সুস্থ একটা মানুষ কে কামর দেয় সেও জম্বিতে পরিনত হয়ে যায়,,রকি এখন লেব থেকে দৌড়ে বের হচ্ছে,, সামনে থেকে আসা একটি ট্রাক রকিকে ধাক্কা দেয়,, সে উরে গিয়ে পরে,,তাকে বাছাতে এটজন ওয়াচম্যান তাকে ধরে,,, জম্বি রকি ওয়াচম্যানকে কামর দেয়,,,ও সাথে সাথে মারা যায়,,,, কিছু সাইন্টিস্টরা এসে রকির লাস নিয়ে যায়,লেবে ঔ লোকটিও লাস পাওয়া যায় গুলি মেরে জম্বি মাতা উরিয়ে দিয়েছিলো রকি,,,,সাথে সানি আর রায়হানও ছিলো তারা তো রিতীমত অবাক তাই পরিক্ষা করার জন্য লেবে নিয়ে যাওয়া হয়,,আর ওয়াচম্যান কে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে,,,,
ওয়াচম্যান বাড়িতে গিয়ে খেতে বসলো,,,,সামনে তার স্তি বক বক করতে লাগলো,, এবং তাকে টাকা না আনার জন্য অনেক কথা শুনাচ্ছে,কারন এমন ঘটনার জন্যে টাকা বা মাইনে আনতে পারিনি,,,কথা গুলো শুনতে শুনতে ওয়াজম্যান অন্যরকম হয়ে গেলো,,,,,রাক্ষসের মতো ভাত খেতে লাগলো ও পুরু মুরগিটাই খেয়ে নিলো,,,
সেও জম্বিতে পরিনত হয়ে গেছে,,,সে সামনে তাকা তার স্তীকে লাফ মেরে গলায় কামরদিয়ে রক্ত খাচ্ছে,,, তার স্ত্রী ছটফট করতে লাগলো,,,,চিতকার শুনে পাসের রুম থেকে তার ছোট বোন আসলো,,,,
এমন গঠনা দেখে সে বোনের জামাইকে সজোরে ধাক্কা দেয় সে অন্য রুমে গিয়ে পরে,,আর দরজার বন্ধ করে দেয়,,,,
পিছন দিকে তাকিয়ে দেখে তার বোনও জম্বিতে পরিনত হয়ে গেছে,, ==========
hello সাকিব কোথায় তুমি,,,আমাকে বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে আসবে,,,,
সাকিব,,,,,হে হে অ অ অবশ্যই,,,,,
জম্বিরা বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসে,,,
এই পোস্টে বিজ্ঞান koii
Missile
🎁আনারস এবং দুধ একসাথে খেলে কী হয়?
অনেকে বিশ্বাস করেন আনারস এবং দুধ একসাথে খেলে বা একের পর এক খেলে মানুষ মারা যায়। আসলে এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং ভুল।এগুলি খাদ্য কুসংস্কার বা খাদ্য ট্যাবু নামে পরিচিত।
তবে আনারস যেহেতু একটি ভেষজ এবং অম্লীয় ফল, তাই এটি দুধ খাওয়ার আগে বা পরে বা একসাথে খেলে স্বাস্থ্যকর সমস্যা হতে পারে। তবে কখনই হয়নি যে একসাথে দুধ-আনারস খেয়ে মানুষ মারা গিয়েছিল।
আনারস যেহেতু অম্লীয় ফল তাই আপনি যদি এই টক ফলকে দুধে দেন তবে দুধ ছানা বা ফাটার কারণ হতে পারে। যেটা সাধারনত দুধে লেবু বা অন্যান্য টক কিছু দিলেও হবে।
তাছাড়া আপনারা সকলেই জানেন যে আমাদের পেট অ্যাসিডিক। তাই পেটে যাওয়ার পরে দুধ নষ্ট হয়ে যায়, আপনি আনারস দিয়ে না পান করলেও। এবং যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে, তারা খালি পেটে আনারস খেলে তাদের সমস্যা বাড়াতে পারে।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, আনারস এবং দুধ দুই থেকে তিন ঘন্টা বিরতি দিয়ে খাওয়া ভালো অন্যথায় পেটে হজমের সমস্যা হতে পারে। আমাদের মধ্যে অনেকেরই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা এবং ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা রয়েছে, আনারস এবং দুধ একসাথে হওয়ার কারণে বা খেলে পেটের পোড়া, ডায়রিয়া, দুর্গন্ধ, অ্যাসিড ইত্যাদির মতো সমস্যা হতে পারে তবে মারা যায় যে বিষয়টা এমন না।
আমি নিজেও কয়েকবার আনারস আর দুধ একসাথে খেয়েছি। উৎসাহ পেলে আরো খাবো। আপনারা চাইলে আমাকে আনারস আর দুধের দাওয়াত দিতে পারেন।😉
Smoking kills ,,,,,very funny video
তোমাদের হাড্ডি হাড্ডি 😏
আর আমাদের হাড্ডি কাঁটা???
🙄🙄
Did you know?
Inside Jupiter there are 1,334 Earths!
তারাভরা আকাশের দিকে তাকিয়ে কেউ হয়তো তার ভালোবাসার মানুষটির কথা মনে করেন। কেউ বা মনে করেন তার হারিয়ে যাওয়া স্বজনের কথা; ভাবেন তার প্রিয় মানুষটি মৃত্যুর পরে ঐ আকাশের তারা হয়ে গেছেন।
কোন মা হয়তো চাঁদ মামাকে ডেকে তার সোনা জাদুমণির কপালে টিপ দিয়ে যেতে বলেন; আবার কোন কোন মা তার খোকন সোনাকে শুনান চাঁদের বুড়ির গল্প। কোন কবি হয়তো চাঁদকে ঝলসানো রুটির সাথে তুলনা করেন, চাঁদের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে রচনা করেন একের পর এক কাব্য!! আবার এমনও কিছু মানুষ আছেন যারা চাঁদের আলোতে একা একা হাঁটতে পছন্দ করেন কিংবা চাঁদনী রাতে সমুদ্রের পারে তার প্রেয়সীকে জড়িয়ে ধরে বসে থাকতে ভালবাসেন।
কিন্তু আমি আজ তাদের কারো কথাই বলতে আসিনি; আমি এসেছি তাদের জন্যে লিখতে যারা চোখ বন্ধ করলেই চাঁদকে দেখতে পায়, তারাভরা আকাশ ভেসে উঠে তাদের চোখের সামনে; যারা চোখ বন্ধ করলেই দেখে চাঁদে লাফাচ্ছে, নীল আর্মস্ট্রঙের সাথে কথা বলছে কিংবা মঙ্গলে অভিযানের নেতৃত্ব দিচ্ছে, মিতালী পাতাচ্ছে ভিনগ্রহের প্রাণীদের সাথে।
বুঝতে পেরেছ আমি কাদের কথা বলছি?? হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছ; আমি তাদের কথাই বলছি যারা ‘নভোচারী’ হওয়ার স্বপ্ন দেখে, যারা নিজের দেশের পতাকা উড়াতে চায় সবচেয়ে উঁচুতে; যারা আকাশের দিকে তাকিয়ে তাকে জয় করবার দৃঢ় সংকল্প করে মনে মনে।
তবে চল দেরি না করে জেনে নেয়া যাক কি করতে হয় নভোচারী হতে হলে, কি ধরণের যোগ্যতা দরকার পরে নভোচারী হওয়ার জন্যে কিংবা কেমন নভোচারীদের জীবন, মহাশুন্যে কিভাবে কাটে তাদের সময়, কি খায় তারা মহাশুন্যে, কিভাবে ঘুমায়... এরকম সব প্রশ্নের উত্তর।
নভোচারী মানে কি?
‘নভোচারী’ শব্দটি হলো ইংরেজি শব্দ ‘Astronaut’ এর বাংলা রূপ।
আবার ‘Astronaut’ শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ থেকে, যার অর্থ ‘তারার নাবিক (Star Sailor)’। রাশিয়ায় নভোচারীদেরকে বলা হয় ‘Cosmonaut’। আর স্বাভাবিকভাবেই নভোচারীদেরকে আমরা তারার নাবিক বলতেই পারি। কারণ তারার দেশেই তাদের সমস্ত কাজ, একটা জাহাজে (Spaceship) করে ভেসে গিয়ে ওখানেই তাদের গবেষণা করতে হয়। তারার দেশে গিয়ে তারা সরেজমিনে দেখে আসেন ওই এলাকাটা। নিয়ে আসেন ওখানকার তামাম খবরাখবর,,
২০১১ এর জুন মাস পর্যন্ত ৩৮ টি দেশের মোট ৬৫৪ জন ভাগ্যবান মানুষ মহাশুন্যে যেতে পেরেছেন।
২০১৮ সালের এই দিনে গ্রহের সর্বশেষ সাদা পুরুষ গন্ডারটি মৃত্যুবরণ করে। মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল ৪৫। সুদান নামের এই গন্ডারটি মৃত্যুর কিছুদিন আগে পায়ে চোট পাওয়ায় ক্ষতস্থানে গভীর ইনফেকশন হয়ে ভয়াবহ যন্ত্রণার সৃষ্টি করে।
ইনফেকশন ক্যানসারের পর্যায়ে যেতে থাকলে মৃত্যু অনিবার্য জেনে গন্ডারটির ভেটেরিনারি দল তাকে রাসায়নিক প্রয়োগের মাধ্যমে মৃত্যুমুখে ফেলে যন্ত্রণার অবসান ঘটায়। শেষ পুরুষ শ্বেত গন্ডার হিসেবে অত্যন্ত যত্ন ও সংরক্ষনশীলতার পরও শেষ পর্যন্ত নিজ হাতেই মেরে ফেলতে হয় সুদানকে।
#বিজ্ঞানের_ইতিহাসে_আজ
মেয়েটির বাড়ি নীলফামারী সদর থানায়। তার মা নেই, মারা গেছেন। সৎ মায়ের সাথে থাকেন। পথে পথে ঝালমুড়ি বিক্রি করে সংসার ও লেখা পড়ার খরচ চালান তিনি। ছবি গুলো তোলা হয়েছে নীলফামারী সরকারি কলেজর ভিতরে ঝালমুড়ি বিক্রি করার সময়। সংগ্রামী এই মেয়েটিকে জানাই সশ্রদ্ধ অভিবাদন।
ছবিঃসংগ্রহকৃত
জাদু (magic) একটি পারফরমিং আর্ট বা পরিবেশনমূলক শিল্প। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়-উপকরণ ব্যবহার করে অসম্ভব বিভ্রম বা আপাত দৃষ্টিতে অতিপ্রাকৃত ঘটনার জন্ম দেয়ার মাধ্যমে দর্শক-শ্রোতাদের আনন্দ দেয়াই জাদু। এগুলোকে জাদুর কৌশল, বিভিন্ন ইফেক্ট বা বিভ্রম হিসেবে আখ্যায়িত করা যেতে পারে।
এই নামের অন্যান্য ব্যবহারের জন্য দেখুন: জাদু
যে শিল্পী জাদু প্রদর্শন করেন তাকে জাদুকরবলা হয়। ইংরেজিতে তাদেরকে ম্যাজিসিয়ান বা ইল্যুশনিস্ট বলা হয়। এছাড়াও ইংরেজিতে তাদের বেশ কিছু নাম আছে। যেমন: prestidigitators (ইন্দ্রজালিক), conjurors (ভেল্কিবাজ), illusionist (মায়াজীবি), mentalists, ventriloquists (মায়াকণ্ঠী) এবং escape arti
জাদু"(magic) শব্দটি ব্যাকরণগতভাবে গ্রিক শব্দ mageia (μαγεία) থেকে এসেছে। প্রাচীনকাল থেকেই গ্রীক এবং পারসিয়ানরা শত শত বছর ধরে যুদ্ধ করে আসছিল এবং ফার্সি ভাষায় মাজশ নামে ফার্সি পূজারী গ্রীক ভাষায় মাজু নামে পরিচিত ছিল। পারস্য প্রজাদের আনুষ্ঠানিক কাজগুলি মাজিয়া নামে পরিচিত হয়েছিল, তারপর ম্যাজিকা-যা শেষ পর্যন্ত কোনও বিদেশী, অপ্রতিভ, বা অবৈধ আচার অনুষ্ঠানকে বোঝানো হত। প্রথম বইটি যার মধ্যে যাদু কৌশলগুলির ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছিল তা মূলত ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দের দিকে অনেকের নজরে এসেছিল। সপ্তদশ শতকে অনেকগুলি অনুরূপ বই প্রকাশিত হয়েছিল যার মধ্যে যাদু কৌশলগুলির বর্ণনা পাওয়া গিয়েছিল। অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত জাদু প্রদর্শন মেলাগুলিতে বিনোদনের একটি সাধারণ উৎস ছিল। আধুনিক বিনোদন জগতের একজন প্রতিষ্ঠাতা ব্যক্তিত্ব ছিলেন জিন ইউজেন রবার্ট-হাউডিন, যিনি ১৮৪৫ সালে প্যারিসে একটি জাদু থিয়েটার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। জন হেনরি এন্ডারসন ১৮৪০-এর দশকে লন্ডনে একই পদ্ধতির প্রবর্তন করেছিলেন। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে বড় বড় নাট্যমঞ্চে জাদু প্রদর্শন করা সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। বিনোদনের একটি ফর্ম হিসাবে জাদু সহজেই নাট্যমঞ্চ থেকে টেলিভিশনের জাদুতে স্থান করে নিয়েছিল। আধুনিক পর্যবেক্ষকেরা যে পরিচর্যায় চিনতে পেরেছিলেন তা সমগ্র ইতিহাস জুড়ে প্রচলিত হয়েছে। বহু শতাব্দী ধরে জাদুকররা শয়তান ও আধ্যাত্মিকতার সাথে জড়িত ছিল। উনিশ শতকে এবং বিংশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে মঞ্চের জাদুকররাও তাদের বিজ্ঞাপনে এই ধারণার ব্যবহার করেছিলেন। ঐতিহ্যবাহী তাৎপর্যের যে একই মাত্রাটি প্রাচীন প্রতারণা যেমন টাওয়ার হর্স হিসাবে ব্যবহার করা হতো, সেটি বিনোদনের জন্যও ব্যবহার করা হতো বা কমপক্ষে অর্থের গেমসে প্রতারণার জন্য একে ব্যবহার করা হত। অনেকে অশিক্ষিত মানুষকে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করতে বা তাদের অনুসারী বানানোর জন্য প্রাচীন কাল থেকে বিভিন্ন ধর্ম ও ধর্মীয় সম্প্রদায়ের অনুশীলনকারীদের ব্যবহার করা হত। যাইহোক, জাদুমন্ত্রের পেশাটি শুধুমাত্র অষ্টাদশ শতকের দিকে শক্তি লাভ করেছিল এবং তখন থেকেই জাদু বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় অস্পষ্টতা উপভোগ করেছিল।
রকেট (ইংরেজি: Rocket) একটি বিশেষ ধরনের প্রচলন কৌশল। এটি এমন এক ধরনের যান যেখানে রাসায়নিক শক্তির দহনের মাধ্যমে সৃষ্ট উৎপাদকগুলিকে প্রবল বেগে যানের নির্গমন পথে বের করে দেয়া হয় এবং এর ফলে উৎপন্ন ঘাতবলের কারণে রকেট বিপরীত দিকে প্রবল বেগে অগ্রসর হয়। এক্ষেত্রে নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র অনুসৃত হয়। তাই এই সূত্রটিকে রকেট ইঞ্জিনের মূলনীতি হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারে। রকেট ইঞ্জিন প্রতিক্রিয়া ইঞ্জিনের সাহায্যে কাজ করে। এই ইঞ্জিনের প্রচালক কঠিন, তরল বিভিন্ন রকম হতে পারে
বিশ্বে অনেক ধরনের রকেট উদ্ভাবিত হয়েছে। এটি ছোট্ট বোতল আকৃতি থেকে শুরু করে বৃহৎ আকৃতির মহাকাশযানের মতো হতে পারে। তন্মধ্যে এরিয়েন ৫ হচ্ছে অন্যতম বৃহৎ আকৃতির রকেট যা দিয়ে কক্ষপথে কৃত্রিম উপগ্রহ প্রেরণ করা হয়।
অসম্ভব মেধাবী জার্মান বিজ্ঞানী বার্নার ফন ব্রাউন সর্বপ্রথম তরল-জ্বালানী ব্যবহার উপযোগী রকেট আবিষ্কার করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কালে জার্মানির পক্ষে কাজ করেন; কিন্তু পরবর্তীকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেস্থানান্তরিত হন। সেখানেই তিনি আমেরিকার মহাকাশ প্রকল্পে কাজ করেন ও চাঁদে নভোচারী প্রেরণে সহায়তা করেন। তাকে রকেট বিজ্ঞানের জনক নামে অভিহিত করা হয়। বর্তমান এ আরো অনেক আধুনিক রকেট আবিষ্কার করা হয়েছে মানুষের কল্যাণের জন্য ,যেমন ফ্যালকন নাইন,,
Rocket is a special type of circulation technique. It is a type of vehicle where the generators generated by the combustion of chemical energy are expelled at high speeds to the vehicle's exhaust path and the resulting force causes the rocket to move in the opposite direction at high speed. In this case Newton's third law of motion is followed. So this formula can be identified as the principle of rocket engine. The rocket engine works with the help of the reaction engine. The propeller of this engine can be solid, liquid variety. Soyuz rocket launched from Baikunur launch center. Many types of rockets have been invented in the world. It can range from a small bottle shape to a large spacecraft. Ariane 5 is one of the largest rockets used to send artificial satellites into orbit. Impossibly talented German scientist Berner von Braun was the first to invent a liquid-fuel rocket. Worked for Germany during World War II; But later moved to the United States. There he worked on the American space project and helped send astronauts to the moon. He is called the father of rocket science. Many more modern rockets have been invented for the benefit of humans, such as the Falcon nine
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Sylhet
3rd Floor, MS Tower, Mirboxtula
Sylhet, 3100
FORMOSIS is an architectural and engineering consultancy firm.
10, Peuly Super Market, 1st Floor, Boteshwer
Sylhet, 3104
1. Architectural Design 2. Structural Design 3. Consultation 4. Construction 5. Project Management
West World Shopping City, Lift-8, Zindabazar
Sylhet, 3100
Developing the Future with Excellence
1st Floor, Manru Shopping City, Chowhatta, Sylhat
Sylhet, 3100
বাড়ি তৈরীর কথা ভাবছেন? আমরাই দিবো আপনাকে নান্দনিক সব ডিজাইন।
Sylhet, 3111
Build in engineering & Consultancy is an architectural and civil engineering consultancy firm
Sylhet
Sylhet, 3100
Is This page created especially for CAD Lover. Here you will find the latest CAD videos. Keep an eye on this page.
243 Cubity (2nd Floor) Manru Shopping, Chowhatta
Sylhet
বাড়ি নির্মানের সারাজীবনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আপনার পাশে রয়েছে কিউবিক।
Zindabazar
Sylhet, 3100
Hi, this is Cottage Engineering. We provide all kinds of Drawings and Designs. We also provide AutoCAD & 3Ds Max courses
Jaintapur
Sylhet, 3156
বিল্ডিং নির্মাণ করতে চান? একজন ইন্জিন