Bismillah Medical Hall - বিসমিল্লাহ মেডিকেল

Bismillah Medical Hall - বিসমিল্লাহ মেডিকেল

All kind of Medicine & Insulin is available here. Shop No. - 13 ; Mohona Market, Cinema Hall Gate,

14/12/2022

Know when to vaccinate your child from this list. Save the image. To know more about routine vaccination of children click on the link below.




https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

Photos from Bismillah Medical Hall - বিসমিল্লাহ মেডিকেল হল's post 13/12/2022

- Vitamin D⁠
- Semaglutide⁠
- STI Guidelines⁠
- BPD⁠
- Obesity and COVID






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

12/12/2022

A 28 years female patient came with alleged history of trauma to right eye with wooden piece. Vision impaired in the same eye. For further diagnosis and treatment, referred to the ophthalmologist.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

06/12/2022

☢️ 🦟🦟🦟 ডেঙ্গু মশা-বাহিত ভাইরাল সংক্রমণের রোগ। চার রকমের ভাইরাস আছে যা এই রোগের কারণ হতে পারে। যখন কোন ব্যক্তির যে কোনও একটি ডেঙ্গু ভাইরাসের সংক্রমণ হয়, তার দেহে সারা জীবনের জন্য ওই ভাইরাসের বিরুদ্ধে সুরক্ষা কবচ তৈরি হয়ে যায়। একই সাথে অন্য তিনটি ভাইরাসে বিরুদ্ধে আংশিক স্বল্প-মেয়াদি (প্রায় দুই বছর) প্রতিরোধ তৈরি হয়। তবে পরিশেষ চারটির মধ্যে সবগুলিই ব্যক্তিটির সংক্রমণ ঘটাতে পারে। মহামারীর সময় চার প্রকারের ভাইরাসই পাওয়া যায়।

স্ত্রী এডিস মশা ডেঙ্গুর ভাইরাসকে এক ব্যক্তির দেহ থেকে অন্য ব্যক্তির দেহে সংক্রামিত করে। ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত পান করে মশা সংক্রামিত হয়। ডেঙ্গুর উপসর্গগুলি হচ্ছে উচ্চ মাত্রার জ্বর, খুব মাথা ব্যথা, বমির ভাব, চোখের পিছনে ব্যথা, গাঁটে ব্যথা, অতিরিক্ত ক্লান্তি, শরীরের ব্যথা, ক্ষুধা হ্রাস, এবং ত্বকের ফুসকুড়ি। যদিও জ্বর এবং অন্যান্য উপসর্গগুলি সাধারণত এক সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে, কিন্তু দুর্বলতা এবং ক্ষুধামান্দ্য কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত থাকতে পারে।

বর্তমানে ডেঙ্গু রোগের কোন নির্দিষ্ট এন্টি-ভাইরাল চিকিৎসা নেই। সাহায্যকারী তত্ত্বাবধানগুলি হল জ্বর কমানোর ওষুধ, তরল পদার্থ দেওয়া এবং সম্পূর্ণ বিশ্রামের সুপারিশ করা হয়। ডেঙ্গুর জটিলতার মধ্যে রয়েছে হেমোরেজিক জ্বর, যার চিকিৎসা না করলে রোগ বেড়ে গিয়ে ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোমে পরিণত হবে।

⭕ যে ব্যক্তির ডেঙ্গু হয়েছে সে সম্প্রতি এমন জায়গায় গিয়েছিল যেখানে ডেঙ্গু হচ্ছে অথবা সেই স্থান থেকে কোন ব্যক্তি এই ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়িতে এসেছে। ডেঙ্গুর লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি হচ্ছে:

🔹হঠাৎ খুব বেশি জ্বর হওয়া (40°C/104°F)। জ্বরের ধরণ ধারাবাহিকতা থাকে অথবা 'স্যাডেল ব্যাক'এর মত হয়, যেমন চার থেকে পাঁচ দিন টানা জ্বরের পর জ্বর না থাকা তারপর আবার জ্বর বাড়তে থাকা। সাধারণত জ্বর সাত থেকে আট দিন থাকে।
🔹তীব্র মাথা ব্যথা।
🔹বমি বমি ভাব এবং বমি।
🔹গাঁটে, পেশীতে এবং চোখের পিছনে ব্যথা।
🔹দুর্বলতা।
🔹স্বাদ পরিবর্তিত হওয়া এবং ক্ষুধামান্দ্য (এনোরেক্সিয়া)।
🔹গলা ভাঙা।
🔹গ্রন্থি এবং লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া।
🔹ফুসকুড়ি হলে প্রথমে ত্বক লালচে হয়ে যায় এবং এক বা দুই দিনের মধ্যে হালকা ছোট ম্যাকুলার গোটা দেখা যায়। তৃতীয় থেকে পঞ্চম দিন থেকে দেখা যায় ছোট লাল ফুসকুড়িগুলি, যেগুলি ছোট কনফ্লুয়েন্ট বাম্পস দিয়ে ঢাকা থাকে এবং চাপ দিলে পাণ্ডুবর্ণ হয়ে যায়। সাধারণত এইগুলি শরীরের ঊর্ধ্বাংশে হয় আর তারপর অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। শুধু হাতের তালু আর পায়ের তালুতে এইগুলি হয় না। ফুসকুড়ি শুরু হওয়ার সাথে শরীরের তাপমাত্রা কমতে থাকে। ফুসকুড়িগুলি খোসার মত খসে পড়ে অথবা ছোট লাল গোল বিন্দু হয়ে যায় (রক্তক্ষরণের কারণে), যেগুলিকে বলা হয় প্যটিচিয়াই।
🔹অল্প ক্ষরণের মত উপসর্গগুলি, যেমন, মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, নাক থেকে রক্ত পড়া, ঋতুস্রাবের সাথে অস্বাভাবিকভাবে রক্তপাত এবং প্রস্রাবে রক্তের উপস্থিতি।

⭕ মশা থেকে সংক্রমণ কোন ব্যক্তির দেহে প্রবেশের পর চার থেকে দশ দিনের একটি ইনকিউবেশানের সময় পার করে উপসর্গগুলি দুই থেকে সাত দিন পর্যন্ত থাকে।

তীব্র ডেঙ্গু একটি গুরুতর জটিল রোগ যাতে মৃত্যুও হতে পারে। প্রথম উপসর্গ দেখা দেওয়ার তিন থেকে সাত দিন পর এই রকমের পরিস্থিতি হতে পারে। দেহের তাপমাত্রা কমার সাথে সাথে (38° সেলসিয়াসের নিচে) যে সতর্কতার চিহ্নগুলির সন্ধান করতে হবে সেগুলি হল:

▪️ ক্রমাগত বমি হওয়া।
▪️ বমির সাথে রক্ত পড়া।
▪️ দ্রুত শ্বাস বা শ্বাস কষ্ট (শ্বাসযন্ত্রের কষ্ট)।
▪️ মাড়ি থেকে রক্তপাত।
▪️ গুরুতর পেট ব্যথা।
▪️ ক্লান্তি।
▪️ অস্থিরতা।
▪️ ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম
এটি ডেঙ্গু জ্বরের একটি গুরুতর জটিলতা। এই জটিলতা তখনই হয় যখন একজন ব্যক্তি, যিনি ইতিমধ্যেই ডেঙ্গু ভাইরাসে সংক্রামিত, তিনি আবার অন্য একটি ভিন্ন ডেঙ্গু ভাইরাস থেকে অন্য সংক্রমণ পান। এর ফলে ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোমের বিকাশ হয় এবং একাধিক অঙ্গের ব্যর্থতার কারণে মৃত্যু হয়।

রোগ থেকে আরোগ্যলাভের জন্য দুই সপ্তাহের মত সময় লাগে। উপসর্গগুলি চলে যাওয়ার পরও ব্যক্তিটি দীর্ঘকাল ধরে ক্লান্তি এবং অবসাদ বোধ করতে পারেন।

⭕ ডেঙ্গু এর চিকিৎসা - এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গুর কোন এন্টি-ভাইরাল চিকিৎসা নেই। রোগটির নিজেরই একটি সময় সীমা রয়েছে, অর্থাৎ সময়ের সাথে সাথে নিজেই মিটে যায়। অবশ্য, রোগের নিয়ন্ত্রণ এবং উপসর্গগুলির তীব্রতা হ্রাস করতে নিজের যত্ন নেওয়া এবং জীবনধারার পরিবর্তন করা দরকার।

ডেঙ্গু অধ্যুষিত এলাকা থেকে ফেরার দুই সপ্তাহের মধ্যে যদি আপনার ফ্লুয়ের মতন উপসর্গ দেখা দেয় তাহলে ডাক্তারবাবুর সাথে অবশ্যই যোগাযোগ করবেন। আর আপনি যদি এমন এলাকায় থাকেন যেখানে সাধারণত ডেঙ্গু হয় তাহলে ঐ রকমের উপসর্গ হলে ডাক্তারবাবুর কাছে যাবেন।

সাহায্যকারী তত্বাবধানের সাথে ওষুধ-পত্র জ্বর কমতে সাহায্য করে। এর সাথে শরীরে প্রচুর তরল পদার্থ প্রবেশ করাতে হবে এবং বিছানায় শুয়ে থাকতে হবে। জ্বর কমাতে অ্যাসিটামিনোফেন ব্যবহার করা যেতে পারে। বেদনা-নাশক ওষুধ (যেমন অ্যাসপিরিন) এবং কর্টিকোস্টেরয়েডগুলি ডাক্তারবাবুর পরামর্শ ছাড়া ডেঙ্গু জ্বরে নেওয়া নিষেধ। ত্বকে ফুসকুড়ি হলে ক্যালামাইন লোশান লাগান। যারা ভাল হচ্ছেন বহির্বিভাগের মতন করে তাদের দেখভাল করা হয়।

⭕ জীবনধারার ব্যবস্থাপনা - দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জীবনধারার কিছু পরিবর্তন করতে হবে। এগুলি হল:

▫️ব্যক্তিটি তরল পান করতে সক্ষম হলে ও-আর-এস (ওড়াল রিহাইড্রেশান সলিউশান) পান।
▫️ফলের রস পান।
▫️পর্যাপ্ত বিশ্রাম গ্রহণ।
▫️ক্লান্তি এবং দুর্বলতা বৃদ্ধির কারণ যে শারীরিক ক্রিয়াকলাপগুলি তা এড়ানো।
▫️অন্যান্য ধরনের ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা ক্ষতিকারক সংক্রমণ প্রতিরোধে কীটনাশক-লাগানো মশারীর ব্যবহার।
▫️ঘরের ভিতরে এমন কি ঘরের বাইরেও মশার রিপেলেন্ট এবং কীটপতঙ্গ-নাশকের ব্যবহার।






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

05/12/2022

Clinical Trend: Weight Loss Drugs⁠

Excitement about "unprecedented" weight loss associated with tirzepatide, news about other injectable medications, and updated antiobesity recommendations resulted in this week's top trending clinical topic. In May, tirzepatide was approved by the US Food and Drug Administration (FDA) for glycemic control in patients with type 2 diabetes (T2D). In October, the FDA granted fast-track status for its use as an antiobesity drug. Now, findings presented at ObesityWeek suggest that the dual glucose-dependent insulinotropic polypeptide (GIP) and glucagon-like peptide-1 (GLP-1) agonist is remarkably and consistently effective (see Infographic).⁠

SURMOUNT-1 compared the efficacy and safety of tirzepatide along with a reduced-calorie diet and increased physical activity. The study included 2539 adults without type 2 diabetes who had obesity or overweight with at least one obesity-related complication. The four BMI subgroups had similar results:⁠

• ≥ 27 to < 30 (overweight): Mean initial weight, 178 lb; mean weight reduction, 29-30 lb⁠
• ≥ 30 to < 35 (class 1 obesity): Mean initial weight, 198 lb; mean weight reduction, 33-43 lb⁠
• 35 to < 40 (class 2 obesity): Mean initial weight, 228 lb; mean reduction 34-56 lb⁠
• ≥ 40 (class 3 obesity): Mean initial weight, 280 lb; mean weight reduction, 44-64 lb⁠
Patients with an initial BMI of ≥ 35 to < 40 who received the 15 mg/wk dose of tirzepatide had the most weight loss at 24.5%. That is approximately what is associated with bariatric surgeries (25%). Overall, 73%-90% of patients who received the 5- to 15-mg doses had ≥ 10% body weight reduction.⁠




https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

29/11/2022

Sepsis is a condition that arises when the body's response to infection causes injury to its own tissues and organs. Common signs and symptoms include fever, increased HR, increased breathing rate and confusion.

Severe sepsis is sepsis causing poor organ function or insufficient blood flow. Insufficient blood flow may be evident by low blood pressure, high blood lactate, or low urine output.

The Sepsis Six is the name given to a bundle of medical therapies designed to reduce mortality in patients with sepsis.

The Sepsis Six consists of three diagnostic and three therapeutic steps – all to be delivered within one hour of the initial diagnosis of sepsis:

1) Administer empiric intravenous antibiotics
2) Titrate oxygen to a saturation target of 94%
3) Start intravenous fluid resuscitation
4) Measure serial serum lactates
5) Commence accurate urine output measurement.
6) Take blood cultures and consider source control






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

25/11/2022

🫀 The cardiac cycle is the performance of the human heart from the beginning of one heartbeat to the beginning of the next. It consists of two periods: one during which the heart muscle relaxes and refills with blood, called diastole, following a period of robust contraction and pumping of blood, called systole. After emptying, the heart immediately relaxes and expands to receive another influx of blood returning from the lungs and other systems of the body, before again contracting to pump blood to the lungs and those systems.

A normally performing heart must be fully expanded before it can efficiently pump again. There are two atrial and two ventricle chambers of the heart; they are paired as the left heart and the right heart—that is, the left atrium with the left ventricle, the right atrium with the right ventricle—and they work in concert to repeat the cardiac cycle continuously.

At the start of the cycle, during ventricular diastole–early, the heart relaxes and expands while receiving blood into both ventricles through both atria; then, near the end of ventricular diastole–late, the two atria begin to contract (atrial systole), and each atrium pumps blood into the ventricle below it.

During ventricular systole the ventricles are contracting and vigorously pulsing (or ejecting) two separated blood supplies from the heart—one to the lungs and one to all other body organs and systems—while the two atria are relaxed (atrial diastole). This precise coordination ensures that blood is efficiently collected and circulated throughout the body.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

25/11/2022

🔹️Disorders of the Eye Normal eye anatomy is illustrated by a sagittal section of the eyeball, and close ups of the retina and optic disc. The eye chart illustrates for the conditions and eye problems:
1. Cataract
2. Corneal ulcers
3. Retinal tear and detachment
4. Vitreous floaters
5. Glaucoma
6. Melanoma
7. Diabetic retinopathy
8. Macular degeneration
9. Blepharitis
10. Conjunctivitis
11. Exotropia
12. Esotropia.
▫️ ▫️ ▫️ ▫️ ▫️





https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

23/11/2022

Achilles tendon rupture The Achilles tendon or heel cord, also known as the calcaneal tendon, is a tendon at the back of the lower leg, and is the thickest in the human body. It serves to attach the plantaris, gastrocnemius (calf) and soleus muscles to the calcaneus (heel) bone. These muscles, acting via the tendon, cause plantar flexion of the foot at the ankle joint, and (except the soleus) flexion at the knee. A rupture of the tendon is a tearing and separation of the tendon fibers so that the tendon can no longer perform its normal function. An Achilles tendon rupture injury is when the tendon fibres tear, causing pain and loss of function. A rupture can be either partial or complete. Treatment may involve surgery.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

22/11/2022

Different types of injection:
• Intramuscular (IM)
• Subcutaneous (SC)
• Intravenous (IV)
• Intradermal (ID)







https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

21/11/2022

💉🩸🧫🔬🦠 The complete blood cell count (CBC) with differential measures the number of red blood cells, white blood cells, and platelets in the blood, including the different types of white blood cells (neutrophils, lymphocytes, monocytes, basophils, and eosinophils). The amount of hemoglobin (substance in the blood that carries oxygen) and the hematocrit (the amount of whole blood that is made up of red blood cells) are also measured. The CBC with differential is one of the most common laboratory tests performed today. It gives information about the production of all blood cells and identifies the patient's oxygen-carrying capacity through the evaluation of red blood cell (RBC) indices, hemoglobin, and hematocrit. It also provides information about the immune system through the evaluation of the white blood cell (WBC) count with differential. These tests are helpful in diagnosing anemia, certain cancers, infection, acute hemorrhagic states, allergies, and immunodeficiencies as well as monitoring for side effects of certain drugs that cause blood disorders.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

18/11/2022

The cubital fossa is an area of transition between the anatomical arm and the forearm. It is the triangular area on the anterior view of the elbow.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

10/11/2022

This is the case of trauma patients present in the Bismillah Medical Hall - বিসমিল্লাহ মেডিকেল হল For management of this wound - need cleaning the wound with NS then complete exploration with closing of the wound and dressing. We also give TT injection IM stat, IV TRAMADOL / KETOROLAC TROMETHAMINE stat injection. Then start antibiotics..........







https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

06/11/2022

Sutures should be removed within few days to weeks of their placement, depending on the anatomic location. Prompt removal reduces the risk of suture marks, infection, and tissue reaction. To prevent dehiscence and spread of the scar, sutures should not be removed too soon. In general, the greater the tension across a wound, the longer the sutures should remain in place. Sutures in wounds under greater tension may have to be left in place slightly longer. Buried sutures, which are placed with absorbable suture material, are left in place because they dissolve.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

06/11/2022

✨ TONSILLITIS✨

is an infection of the tonsils that effect millions of individuals each year. It can result in , which causes a sore throat, difficulty swallowing.

✨SYMPTOMS
include : -Sore throat and pain when swallowing.
-Red and swollen tonsils with pus-filled spots high temperature. -Headache
-Difficulty swallowing
-Pain in the ears and neck tiredness -Difficulty sleeping
-Coughing chills
-Swollen lymph glands
-Fatigue
-Stomach pain
-Bad breath Changes in voice

✨CAUSES
Tonsillitis is typically viral, but can sometimes be bacterial.

✨Whether viral or bacterial, tonsillitis can be contagious and spread from person to person. However, if the condition is caused by a secondary illness, such as sinusitis or hay fever, it is unlikely to be infectious.




https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

14/10/2022

Sciatica refers to back pain caused by a problem with the sciatic nerve. This is a large nerve that runs from the lower back down the back of each leg. When something injures or puts pressure on the sciatic nerve, it can cause pain in the lower back that spreads to the hip, buttocks, and leg. Up to 90% of people recover from sciatica without surgery.

❇️ The most common symptom of sciatica is lower back pain that extends through the hip and buttock and down one leg. The pain usually affects only one leg and may get worse when you sit, cough, or sneeze. The leg may also feel numb, weak, or tingly at times. The symptoms of sciatica tend to appear suddenly and can last for days or weeks.

✳️ Most people who get sciatica are between the ages of 30 and 50. Women may be more likely to develop the problem during pregnancy because of pressure on the sciatic nerve from the developing uterus. Other causes include a herniated disk and degenerative arthritis of the spine.

✴️ The most common cause of sciatica is a herniated disk. Disks act like cushions between the of your spine. These disks get weaker as you age and become more vulnerable to injury. Sometimes the gel-like center of a disk pushes through its outer lining and presses on the roots of the sciatic nerve. About 1 in 50 people will get a herniated disk at some point in life. Up to a quarter of them will have that last more than 6 weeks.











https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

10/10/2022

COVID hypercoagulopathy is real, y’all. These huge blood clots were removed from a patient's lungs that had severe corona. From maximum ventilation support to extubated and out of the ICU < 72 hr after the Interventional Radiology specialists removed all these blood clots (casing massive pulmonary embolism) from his lungs. . . . . .






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

Timeline photos 29/09/2022

It’s 🫀!

Here’s how you can have a healthy heart.

29/09/2022

চোখ ওঠা: চোখ ওঠে কেন, কীভাবে ছড়ায়, চিকিৎসা কী?












https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

28/09/2022

🧠 ✴️ব্রেইন স্ট্রোক কি এবং কেন হয়?

আমাদের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান অংশ হলো মস্তিষ্ক। আবার মস্তিষ্কই আমাদের পুরো দেহের চালিকাশক্তি। আর মস্তিষ্ককে সচল রাখার জন্য রক্তের মাধ্যমে অক্সিজেন ও গ্লুকোজ সঠিকভাবে মস্তিষ্কের কোষকলায় পৌঁছানো আবশ্যক। কিন্তু যদি কোন কারণে মস্তিষ্কের কোন অংশে রক্ত সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটে তাহলে মস্তিষ্কের কোষকলার মৃত্যু ঘটে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মস্তিষ্কের ঐ অংশের কোষকলা শরীরের যেসব অঙ্গের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করতো সেসব অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হওয়ার ফলে এই যে শারীরবৃত্তীয় কাজে দ্রুত অব্যবস্থাপনা দেখা দেয়, একেই মূলত স্ট্রোক বলা হয়।

✴️স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার পিছনে নানাবিধ কারণ কাজ করে। সংক্ষিপ্তভাবে আলোচনা করতে গেলে কারণগুলোকে নিম্নরূপে সাজানো যায় -

▪️উচ্চ রক্তচাপ
▪️উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল
▪️ডায়াবেটিস
▪️হৃদরোগ
▪️হরমোনজনিত সমস্যা
▪️গর্ভাবস্থা
▪️ক্যানসার
▪️নির্দিষ্ট কোন রক্তজনিত রোগ (যেমন- হৃদরোগীদের রক্ত পাতলা থাকার জন্য বিভিন্ন ধরনের ঔষধ প্রয়োগ করা হয়। অতিরিক্তমাত্রায় এ ধরনের ঔষধ গ্রহণ করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে ব্রেইন স্ট্রোকের ঝুঁকি থাকে।)
▪️মস্তিষ্কের কোন শিরার পাতলা দেয়াল বা রক্তনালীর গঠন বিকৃতি
▪️স্থূলতা
▪️শারীরিক পরিশ্রমহীনতা
▪️ধূমপান বা মাদক সেবন
▪️বংশগত ইতিহাস
▪️বয়স ইত্যাদি।

✴️ব্রেইন স্ট্রোকের প্রধান লক্ষণসমূহ -

ব্রেইনের কোন অংশের কোষকলা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তার উপর নির্ভর করে, স্ট্রোকের লক্ষণ কেমন হতে পারে। যদি দেহের গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম (যেমন- নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস, হৃদস্পন্দন ইত্যাদি) পরিচালনা করে ব্রেইনের এমন অংশে ব্লকেজের কারণে স্ট্রোক হয়, তাহলে এটি খুবই ভয়াবহ অবস্থা। এক্ষেত্রে রোগীর জীবন হুমকির মুখে থাকে।

কিন্তু যদি মস্তিষ্কের এমন এলাকা ক্ষতিগ্রস্থ হয় যেটি দেহের বিভিন্ন অঙ্গের নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণ করে তাহলে কিছু উপসর্গ পরিলক্ষিত হয়। এক্ষেত্রে রোগী যে ধরনের স্ট্রোকেই আক্রান্ত হন না কেন, হোক তা “ইস্কেমিক স্ট্রোক (আঞ্চলিকভাবে রক্ত চলাচল বন্ধ হওয়া)” বা “হেমোরেজিক স্ট্রোক (মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ)”, দু অবস্থাতেই কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখা যায়। যেমন -

▪️রোগীর মুখের যে কোন এক পাশের মাংসপেশী অসাড় হয়ে পড়তে পারে বা ঝুলে পড়তে পারে। এ সময় রোগী হাসতে পারেন না, কথা বলতে পারেন না, কথা জড়িয়ে যায়, শব্দচয়নে সমস্যা হয়।
▪️রোগী তার হাত-পা বা দেহের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নাড়াতে অক্ষম হয়ে পড়েন। এ সময় রোগীকে তার দু’হাত সোজা উপরে উঠাতে বললে বা উঠে দাঁড়াতে বললে তিনি তা পারবেন না। এ ধরনের অবস্থা কারও দেখলে বুঝতে হবে তিনি স্ট্রোক করতে যাচ্ছেন বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন। এ অবস্থায় কেউ পতিত হলে দ্রুত তাকে হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
▪️স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগী অনেক সময়ই তীব্র মাথাব্যাথার স্বীকার হন। তীব্র মাথাব্যাথা বিভিন্ন কারণেই হতে পারে। কিন্তু যদি হঠাৎ কোন কারণ ছাড়াই প্রচন্ড মাথাব্যাথা হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। কারণ এটি স্ট্রোকের লক্ষণও হতে পারে।
▪️হঠাৎ চোখে ঝাপসা দেখা, অন্ধকার লাগা বা চোখের সামনের কোন বস্তুর ডাবল প্রতিবিম্ব দেখা ইত্যাদিও স্ট্রোকের লক্ষণ হতে পারে।
▪️স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীরা অনেক সময় শর্ট টাইম মেমোরী লসে আক্রান্ত হন। তারা নিজের নাম মনে করতে পারেন না, পরিবারের লোকজনকে চিনতে সমস্যা হয়। এ ধরনের সমস্যায় অবশ্যই দ্রুত রোগীর চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।

✨উপরে আলোচনাকৃত যে কোন লক্ষণই হতে পারে স্ট্রোকের পূর্ব লক্ষণ আবার নাও হতে পারে। তবে যে করণেই হোক, শরীরে এ ধরনের অসুস্থতা বা অস্বাভাবিকতা বোধ হলে অবহেলা না করে অতি অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা উচিত। ব্রেইন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুহার এত বেশি হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে অসচেতনতা এবং অজ্ঞতা। তার মানে এ বিষয়ে কিছুটা সচেতনতা এবং সাধারণ জ্ঞান রাখলে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুঝুঁকি কিছুটা হলেও হ্রাস করা সম্ভব।

আশা করছি আজকের এ আলোচনা থেকে ব্রেইন স্ট্রোকের প্রধান লক্ষণগুলো জেনে সকলেই এ ব্যাপারে সচেতন থাকার চেষ্টা করবেন এবং অন্যদেরও জানাতে পারবেন 🧡












https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

23/09/2022

Unfortunate miscarriage at 6 weeks of pregnancy showing an embryo and umbilical cord.

A miscarriage, or spontaneous abortion, is an event that results in the loss of a fetus before 20 weeks of pregnancy. It typically happens during the first trimester, or first three months, of the pregnancy.

Miscarriages can happen for a variety of medical reasons, many of which aren’t within a person’s control. But knowing the risk factors, signs, and causes can help you to better understand the event and get any support or treatment you may need.

The symptoms of a miscarriage vary, depending on your stage of pregnancy. Here are some of the symptoms of a miscarriage:

▪️Heavy spotting
▪️Vaginal bleeding
▪️Discharge of tissue or fluid from your va**na
▪️Severe abdominal pain or cramping
▪️Mild to severe back pain






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

21/09/2022

A hiatal hernia or hiatus hernia is a type of hernia in which abdominal organs (typically the stomach) slip through the diaphragm into the middle compartment of the chest.

This may result in gastroesophageal reflux disease (GERD) or laryngopharyngeal reflux (LPR) with symptoms such as a taste of acid in the back of the mouth or heartburn.

Other symptoms may include trouble swallowing and chest pains. Complications may include iron deficiency anemia, volvulus or bowel obstruction. The diagnosis of a hiatal hernia is typically made through an upper GI series, endoscopy, high resolution manometry, esophageal pH monitoring, and computed tomography (CT). Barium swallow as in upper GI series allows the size, location, stricture, stenosis of oesophagus to be seen.

Besides, it can also evaluate the oesophageal movements. Endoscopy can analyse the eosophageal internal surface for erosions, ulcers, and tumours.

Meanwhile, manometry can determine the integrity of esophageal movements, and the presence of esophageal achalasia. pH testings allows the quantitative analysis of acid reflux episodes.

CT scan is useful in diagnosing complications of hiatal hernia such as gastric volvulus, perforation, pneumoperitoneum, and pneumomediastinum. The diagnosis may be confirmed with endoscopy or medical imaging.

Endoscopy is typically only required when concerning symptoms are present, symptoms are resistant to treatment, or the person is over 50 years of age.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

21/09/2022

♻️ গর্ভকালীন সময় পেটেব্যাথা/ তলপেটে ভারভার অনুভব/ টানটান লাগা/ শক্ত অনুভব হওয়া ♻️
✴️কারন, প্রতিকার, করণীয়।

প্রেগন্যান্সিকালীন যেকোনো সময়ে এই সমস্যায় পড়েনি এমন মনে হয় কেউ নেই।

★ কেনো গর্ভকালীন সময় পেটে ব্যাথা/ টানটান লাগা/ ভার অনুভব হয়?

💠 গর্ভকালীন সময়ে বাচ্চা বড় হওয়ার সাথে সাথে জরায়ুও একটু করে বড় হয় যার ফলে তলপেটে হালকা ভার/ টান লাগা/ ব্যাথা অনুভুত হয়।

💠 Round Ligament Pain
Round ligament জরায়ুকে কোমরের হাড়ের মাঝে ও ধরে রাখে (২পাশে থাকে)। এই লিগামেন্ট সাধারণত শিথিল অবস্থায় থাকে। কিন্তুু গর্ভকালীন সময় জরায়ুর বৃদ্ধি হয়, তখন লিগামেন্টে টানটান অনুভুতি হয় এবং তীব্র ধরনের ব্যাথা অনুভুত হয়। এমন ধরনের ব্যাথা সাধারণত ২য় ট্রাইমেস্টারে (৪-৬মাস) হয়।

💠 বাচ্চার নড়াচড়ার/ লাথি/ অবস্থার পরিবর্তনের ফলেও অনেকে ব্যাথা অনুভব করেন। এটা সাধারনত যারা প্রথমবার সন্তানের মা হচ্ছেন তাদের ক্ষেত্রে বেশি হয়। কারন এই ধরনের ব্যাথায় তারা অভ্যস্ত নন।

💠 বাচ্চার ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলে পেশি, জয়েন্ট, শিরার উপর চাপ পরে ব্যাথার অনুভুতি হয়।

💠 অত্যাধিক এসিডিটি/পেটে গ্যাস হলে (Hyper Acidity)
গর্ভকালীন সময় প্রোজেস্টেরন হরমোন বেড়ে যায় যা খাবার পরিপাকে বিঘ্ন ঘটায়। দীর্ঘক্ষন পেটের নাড়িতে খাবার থাকার ফলে পেটে গ্যাস হয়। আর তখন ব্যাথার অনুভব হয়।

💠 অস্বাভাবিক গর্ভধারণ (Ectopic Pregnancy)
বাচ্চা স্বাভাবিকভাবে জরায়ুতে বড় হয়। যদি কোনো কারনে জরায়ুর বাহিরে কোথাও বড় হতে থাকে তাকে এক্টোপিক প্রেগনেন্সি বলা হয়। এই সময় ব্যাথা অনুভব হয়। এটা সাধারণত গর্ভের প্রথম দিকে হয়।
(এ বিষয় নিয়ে লেখা আলাদা পোস্ট আছে আমার এ গ্রুপে, খুজে পড়ে নিতে পারেন)

💠 গর্ভপাত (Abortion)
বাচ্চা যদি মিসক্যারেজ হয়ে যায় তার আগে/ মধ্যকালীন সময় পেটে ব্যাথা, ব্লিডিং হয়।

💠 গর্ভফুলের অস্বাভাবিক অবস্থান (Placenta Previa/Abruptio Placentae)
গর্ভফুল নিচে অবস্থান/ স্থানচ্যুত হলে ভিতরে কিছুটা ব্লিডিং হতে পারে, ব্যাথা অনুভব ও তলপেটে ভারভার অনুভূত হয়।

💠 কোষ্ঠকাঠিন্য (Constipation)
মলত্যাগে কস্ট হয়, তলপেটে চাপ পরে, ব্যাথা অনুভূত হয়। আর দীর্ঘ দিন এমন অবস্থা থাকলে অনেক সময় মলের সাথে রক্তও যায়।

💠 প্রসাবে ইনফেকশন (UTI)
প্রসাবে জ্বালাপোড়া, আটকে থাকা, কষ্ট অনুভব হওয়া, ঘনঘন প্রসাব হওয়া ইত্যাদি ইনফেকশন এর জন্য তলপেটে ব্যাথা হয়।

💠 অন্যান্য রোগের পূর্ব ইতিহাস (Medical Causes History)
পিত্তথলিতে পাথর, পিত্তথলিতে ইনফেকশন, গ্যাস্ট্রিক আলসার, প্যানক্রিয়াটাইটিস এগুলো হলে উপর পেটে তীব্র ব্যাথা অনুভুত হতে পারে।

💠 গাইনি/ সার্জারী রোগের পূর্ব ইতিহাস (Gynaecological Causes)
ফাইব্রয়েড, ওভারিয়ান সিস্ট, কিডনিতে পাথর, এপেন্ডিসাইটিস এগুলোর ইতিহাস থাকলে তলপেটে ব্যাথা অনুভব করে।

💠 মিথ্যা প্রসব ব্যাথা (False labour pain)
অনেকসময় ডেলিভারির সময়ের ১-১.৫ মাস আগে পেটে একধরনের ব্যাথা অনুভুতি হয়। একে False labour pain বলা হয়।
তবে True labour pain এর সাথে এর পার্থক্যটা বের করতে জানতে হবে। এই পার্থক্য একজন গাইনোকোলজিস্ট বের করতে পারবেন।

💠 পূর্ববর্তী কোনো গাইনি অপারেশন এর ইতিহাস (Previous history of any Pelvic Operation)
সিজারিয়ান সেকশন।
জরায়ু টিউমার অপারেশন।
ওভারি টিউমার/সিস্ট অপারেশন।
এসবের জন্য অনেক সময় পেটের কাটা যায়গায় ব্যাথা অনুভুত হয়।

💠 অন্যান্য কারন
পাতলা পায়খানা।
আমাশয়।
অত্যধিক সাদাস্রাব।
যোনিপথ ইনফেকশন।

💠 সহবাস (Sexual In*******se)
এর ফলেও অনেকসময় তলপেটে ব্যাথা হয়। প্রেগন্যান্সির শেষ সময়ে জরায়ু অনেকটাই বড় থাকে, তখন গর্ভবতী ব্যাথা অনুভব করতে পারে।

★ এ ধরনের সমস্যা মুক্ত থাকতে করণীয় কি?

▪️ প্রচুর পরিমাণ পানি খাবেন।
▪️ পেটে টান লাগলে ধীরে ধীরে অবস্থান পরিবর্তন করুন।
যেমন:- বসা থেকে শোয়া, অথবা দাড়ানো অবস্থায় হলে হালকা হাটাহাটি/বসে পরা।
▪️ লম্বা শ্বাস নিন।
▪️ রিলাক্সেসন ব্যায়াম করুন।
▪️ পেটে যেনো অত্যাধিক গ্যাস না হয় তেমন খাদ্যভাস ও লাইফ স্টাইল মেনে চলুন।
(এক্ষেত্রে একজন নিউট্রিশনিস্ট সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন)
▪️ কোষ্ঠকাঠিন্য মুক্ত থাকা। (এখানেও খাদ্যাভ্যাস, লাইফ স্টাইল চেঞ্জ জরুরি)
▪️ ইউরিন ইনফেকশন এর চিকিৎসা করা। পরামর্শ অনুযায়ী চলা।
▪️ এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি/এবরশন হলে দ্রুত ডায়াগনোসিস করে সেই অনুযায়ী চিকিৎসা করা।
▪️ প্লাসেন্টা সমস্যা হলে চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী চলা।
▪️ বাচ্চার নড়াচড়া, ওজন বৃদ্ধি, রাউন্ড লিগামেন্ট পেইন এর ব্যাপার, জরায়ু বড় হওয়ার ব্যাপারগুলো চিকিৎসক বুঝিয়ে বলবেন গর্ভবতী ও তার পরিবারের সদস্যদের।

আশা করি, খুব সাধারণ কিছু সমস্যার কারন ও সমাধান বোঝাতে পেরেছেন।
প্রত্যেক প্রেগন্যান্সি হোক সুস্থ, সুন্দর ও জটিলতামুক্ত ❤️




https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Bismillah786MedicalHall

Want your practice to be the top-listed Clinic in Sylhet?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Address

Mohona Market, Shop No. 13; Cinema Hall Gate; Jalalabad Cantonment
Sylhet
3104

Opening Hours

Monday 09:00 - 00:00
Tuesday 09:00 - 00:00
Wednesday 09:00 - 00:00
Thursday 09:00 - 00:00
Friday 09:00 - 00:00
Saturday 09:00 - 00:00
Sunday 09:00 - 00:00