Fivedive

Fivedive

You may also like

Mim+muntaha stor
Mim+muntaha stor

Hello visitors. Welcome to FIVEDIVE . This is a "Sylheti Moves" Community. Stay tuned ❤️ wellcome ...

plz like our n share our post___

21/12/2023

সিলেটি : বাংলা ও বাঙালির বাইরে আলাদা এক ভাষা ও জাতিস্বত্তার গল্প...
যদিও অনেক তথ্য মিসিং আছে তবুও অনেক তথ্যবহুল কন্টেন্ট।
Post Curtsey © দশমিক - ডশমিক

ꠖꠦꠡ ꠛꠤꠖꠦꠡꠦ‌ ꠛꠦꠐꠣꠉꠤꠞꠤ ꠀꠝꠞꠣ ꠢꠇ꠆ꠇꠟ ꠍꠤꠟꠐꠤ
Desh bideshe beTagiri, amra hokkol siloTi.
দেশ বিদেশে বেটাগিরি আমরা হক্কল সিলটি।

16/12/2023

6000 বছর ধরে একজায়গাই ছিলো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ICE BURG ,যেটি ঢাকার চেয়েও বড়।

পৃথিবীর অতিরিক্ত গরমে আজকে সকালে ছুটে যায় Antarctica থেকে, এখানে প্রায় ৮ রকমের প্রাণী বসবাস করতো,ধারনা করা হচ্ছে প্রায় ১০/১৫হাজার এর চেয়েও বেশি POLAR BEAR এবং লাখ এর চেয়েও বেশি Penguin ছিলো। 💔🙂

Source: BBC Global

Global warming is real! We'll realize soon.

Photos from Fivedive's post 08/12/2023

REPOST FROM @ Amra Sylhety

03/12/2023

"সালাম আগে দেয়া উত্তম" এই হাদীসটা শুধুমাত্র পরিচিত আর ছোটদের জন্য প্রযোজ্য। কোনো আলেম কিনবা মুরব্বির গলায় দা ধারালেও আপনাকে আগে সালাম দেবে না যদি না আপনি পরিচিত কিনবা মুরব্বি বয়সের কেউ না হোন!

01/12/2023

এই প্রজন্মে সিলেট পুরো খালি হয়ে ইউরোপ-আমেরিকা যাচ্ছে!
সুতরাং সিলেটের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম উন্নত পরিবেশে সুশিক্ষা নিতে পারবে...
NanaBhaii

26/11/2023

নির্বাচনে নয়, জীবন যুদ্ধে পরিবার নিয়ে ব্যস্ত!
কারন ভিক্ষা করিনা তাই পরের খাইনা,
বাবা নাই তাই বাবার খাই না,
রাজনীতি করিনা তাই হারাম খাই না...😎

24/11/2023

কানাডার রাজার ফুরির বিয়া লাগছে, হখলর দাওত। 🙃

22/11/2023

"জান্নাত পানের দোকান"
ছোট্ট এই টুকরির মধ্যে সর্বসাকুল্যে ৮শ থেকে ১ হাজার টাকার মালামাল আছে। হাফ প্যাকেট লাল বেনসন এবং কয়েক প্যাকেট কমদামি সিগারেট। সঙ্গে কিছু পান-সুপারি।

বিক্রি শেষে আবার এক প্যাকেট করে সিগারেট আনেন। এতে লাভ কম হয়। কি করার ! পুঁজি যে কম।

কিন্তু এই ছোট্ট টুকরি একটি স্বপ্নের নাম। নিজ কন্যার নামে রাখা স্বপ্নের বীজটির নাম “জান্নাত পানের দোকান “।

দেশে যত বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে, বলতে গেলে নব্বই ভাগ প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট মালিকের পুত্র-কন্যার নামে। সব বাবাদেরই ইচ্ছে জাগে নিজ স্বপ্নের নামটি প্রিয় সন্তানদের নামে হোক। স্বপ্নের বাগানে ফুল ফুটুক, আলো ছড়াক সন্তানেরা। সে ৮শ টাকার পুঁজির ব্যবসায়ী হোক বা ৮ হাজার কোটির হোক….

জান্নাতও আলো ছড়াচ্ছেন। ক্লাস নাইনে পড়ুয়া জান্নাত অসাধারণ মেধাবী। বাবার ভাষ্য- ও সব পারে। মাথাটা খুব ভালো। সন্তান মানুষ হোক- তাইতো এই প্রখর রোদে রাস্তায় স্বপ্ন ফেরি করছেন।

জান্নাতের জন্য প্রার্থনা, জান্নাত আলো ছড়াক।

(আজিমপুর মোড় থেকে তোলা)
ক্রেডিট CTech

20/11/2023

"বাবা তোমাকে ঘামতে দেখেছি কিন্তু কখনো কাঁদতে দেখিনি!
কষ্ট পেলে তোমারও কান্না পেত, তাই না বাবা?
গভীর রাতে মোনাজাতের আওয়াজ শুনতাম, কখনো ভাবি নি তুমি তখন কাঁদছিলে বাবা। যদি বুঝতাম হয়তো তুমার পাশে বসে শান্তনা দিতাম।
তুমিও জীবনের উঠান পতন দেখেছিলে কিন্তু তোমার রাজ্যে আমার কোনো অপূর্ণতা ছিলো না।
কিন্তু তুমি ছাড়া দিনগুলো সত্যিই অপূর্ণ বাবা।
জানি সম্ভব নয় তবুও তোমার রাজ্যে আমি বারবার যুবরাজ হতে চাই।
জানি তোমার কষ্ট হবে তবুও তোমার কুলে আবারো খেলতে চাই।
জানি আর কোনোদিনই সম্ভব হবে না তবুও তোমার হাত ধরে আবারো হাটতে চাই।
খুব মনে পড়ছে তোমাকে!
বাবা হিসেবে তুমি শতভাগ পূর্ণ ছিলে বাবা। আল্লাহ তোমাকে ভালো রাখুক জান্নাতের উচ্চতর স্থানে।
বিশ্বাস করো বাবা, দায়িত্ব, ভালোবাসা, শাসন সবকিছুতেই তোমাতে কোনো অপূর্ণতা ছিলো না।
" রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা"
আমিন 😢🤲

20/11/2023

১৯৪৭ সালে হজ্জ করতে গিয়ে মক্কার ইমামের খুতবায় ভুল ধরে ছিলেন আল্লামা মুশাহিদ বায়ামপুরী (রহ:)

তিনি তিনবার হজ্জ পালন করেন। ১৯৪৭ সালে হজ্জে তিনি মক্কার ইমামের খুতবায় ভুল ধরেন। হাদিসশাস্ত্রে তাঁর পাণ্ডিত্য আরবের আলেমদের তাক লাগিয়ে দেয়। তৎকালীন সৌদি আরবের বাদশাহ তাদের রাষ্ট্রীয় সংবিধান এনে আল্লামা বায়ামপুরীর সামনে পেশ করে বলেন, আমাদের সংবিধানে কোথাও কোনো ভুল আছে কিনা দেখুন। পরে তিনি জানালেন অন্তত ১৪টি বিষয় সংশোধনযোগ্য। তাঁর জ্ঞানের গভীরতা দেখে সৌদি আলেমরা হতবাক।

জীবনী : আল্লামা মুশাহিদ বায়ামপুরী। তিনি ১৩২৭ হিজরি মোতাবেক ১৯০৭ সালে মহররম মাসে শুক্রবার দিনে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার বায়ামপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বায়মপুর বর্তমান কানাইঘাট পৌরসভার অন্তর্গত। তাঁর বাবার নাম কারী আলিম বিন কারী দানিশ মিয়া। আর মাতার নাম হাফেজা সুফিয়া বেগম। তিন ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। ছোটবেলায় তাঁর বাবা মারা যান। মায়ের তত্ত্বাবধানে লালিত-পালিত হন। মায়ের কাছেই তাঁর পড়াশোনার হাতেখড়ি। মাত্র সাত বছর বয়সে মায়ের কাছে পবিত্র কোরআন শরীফ পড়া শিখেন। সঙ্গে বাংলা ও উর্দুও পড়েন।

শিক্ষাজীবন : আল্লামা বায়ামপুরী সাত বছর বয়সে গ্রামের পাঠশালায় ভর্তি হন। কানাইঘাট ইসলামিয়া মাদরাসা, যা বর্তমানে দারুল উলুম কানাইঘাট সেখান থেকে মাত্র ১০ বছর বয়সে তিনি প্রাথমিক পড়াশোনা সম্পন্ন করেন। মাধ্যমিক পর্যায়ের পড়াশোনাও এখানেই সম্পন্ন করেন। এরপর কিছুদিন লালারচক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। পরে তিনি স্কুলের চাকরি ছেড়ে চলে যান ভারতে।

সেখানে রামপুর আলিয়া মাদরাসায় পাঁচ বছর এবং মিরাঠ আলিয়া মাদরাসায় দুই বছর পড়াশোনা করেন। এই সাত বছরে তিনি হাদিস, তাফসির, ফেকাহ, আকাইদ, দর্শন প্রভৃতি শাস্ত্রে বিশেষ পাণ্ডিত্ব গ্রহণ করেন। ছাত্র থাকাকালেই তিনি দরসে নেজামির গুরুত্বপূর্ণ কিতাব কাফিয়ার ব্যাখ্যাগ্রন্থ ইযাহুল মাতালিবসহ দুটি কিতাব রচনা করেন। তবে কিতাব দুটি প্রকাশিত হয় উস্তাদের নামে। ভারতে পড়াশোনা শেষ করে আবার দেশে ফিরে আসেন। সেই লালারচর রহমানিয়া মাদরাসায় শিক্ষকতা করেন। কিন্তু তিনি এতে তৃপ্তি পাচ্ছিলেন না। উচ্চশিক্ষার স্পৃহা তাঁকে অদৃশ্য থেকে টানছিল। চাকরি ছেড়ে আবারও ভারতে। ১৯৩৬ সালে ভর্তি হন বিশ্ববিখ্যাত দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুল উলূম দেওবন্দে।

সেখানে প্রায় দেড় বছর অত্যন্ত সুনাম ও সুখ্যাতির সঙ্গে হাদিসের ওপর সর্বোচ্চ ডিগ্রি গ্রহণ করেন। মেধা তালিকায় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে তিনি প্রথম স্থান অধিকার করেন। বিভিন্ন বিষয়ে তিনি রেকর্ডসংখ্যক নম্বর অর্জন করেন। কয়েকটি বিষয়ে মোট নম্বরের চেয়েও বেশি নম্বর লাভের গৌরব তিনি অর্জন করেন। তাঁর বোখারি শরিফের পরীক্ষার খতা দেওবন্দ মাদরাসা কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে রেখেছিল দীর্ঘকাল।

কর্মজীবন : আল্লামা বায়ামপুরী রহ. দারুল উলূম দেওবন্দ থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জনের পর ভারতেই শিক্ষকতায় আত্মনিয়োগ করেন। বেশ কয়েক বছর ভারতের বদরপুর ও রামপুর আলিয়া মাদরাসায় ইলমে হাদিসের ওপর পাঠদান করেন। সিলেটবাসীর অনুরোধে পরে ফিরে আসেন দেশে। যোগ দেন সিলেট সরকারি আলিয়া মাদরাসায় শাইখুল হাদিস হিসেবে।

সিলেটের গাছবাড়ী জামিউল উলুম কামিলা মাদরাসায়ও তিনি শাইখুল হাদিসের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর শিক্ষকতাকালে গাছবাড়ী মাদরাসাকে ‘দ্বিতীয় দারুল উলূম দেওবন্দ’ হিসেবে অভিহিত করা হতো। তবে সেই মাদরাসা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় ১৯৫৩ সালে চলে আসেন নিজ জন্মস্থান কানাইঘাটে। যোগ দেন কানাইঘাট ইসলামিয়া মাদরাসায়।

এই প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করে রাখেন ‘দারুল উলূম কানাইঘাট’। সেখানে তিনিই ১৯৫৪ সালে চালু করেন দাওরায়ে হাদিসের ক্লাস। একাধারে সেই মাদরাসার পরিচালক ও শাইখুল হাদিস ছিলেন আল্লামা বায়ামপুরী রহ.। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত এখানেই তিনি হাদিসের সুমহান খেদমত করে গেছেন।

তাঁকে ঘিরে সিলেটের এক প্রান্তের অঁজপাড়া গাঁয়ের এই মাদরাসায় ছুটে আসতেন দেশের নানা প্রান্তের শিক্ষার্থীরা। ১৯৫৭ সালে সর্বভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের মহান নেতা দারুল উলূম দেওবন্দের শায়খুল হাদিস সাইয়েদ হোসাইন আহমদ মাদানী রহ. ইন্তেকাল করেন। তাঁর ইন্তেকালের পর দেওবন্দে শায়খুল হাদিস পদ শূন্য হয়। তখন সেই পদ পূরণে যে তিনজন ক্ষণজন্মা আলেমের নাম প্রস্তাব করা হয়েছিল আল্লামা বায়ামপুরী ছিলেন তাদের অন্যতম। কিন্তু তিনি নিজ জন্মভূমিতে হাদিসের দরস ছেড়ে তখন যেতে রাজি হননি।

পূর্ব সিলেটের সব মাদরাসাকে এক প্লাটফর্মে নিয়ে আসতে ১৯৫৩ সালে তিনি গঠন করেন ‘পূর্ব সিলেট আযাদ দীনি আরবী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড’। তিনি আজীবন এই বোর্ডের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে ওই বোর্ডের অধীনে প্রায় ১৭৫টি মাদরাসা পরিচালিত হচ্ছে।

সামাজিক সংস্কার আন্দোলন : তখন মুসলিম সমাজে শিক্ষাদীক্ষা তেমন ছিল না। শিরক, বেদআত আর কুসংস্কারে আকণ্ঠ নিমজ্জিত ছিল মুসলমানরা। মুসলিম সমাজকে সঠিক পথে পরিচালিত করার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন আল্লামা বায়ামপুরী রহ.। তিনি সিলেটের আনাচে-কানাচে মানুষের মধ্যে ওয়াজ-নসিহত করে বেড়াতেন। সামাজিক নানা অসঙ্গতি, কুসংস্কার ও অনাচারের বিরুদ্ধে ছিলেন সোচ্চার। ধর্মীয় ও বিজ্ঞানভিত্তিক তাঁর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা সর্বমহলে জনপ্রিয় ছিল। রমজানে সিলেটের বন্দরবাজার জামে মসজিদে তারাবির পর থেকে সাহরি পর্যন্ত তাফসির ও ওয়াজ নসিহত করতেন।

শত শত মুসল্লি রাত জেগে তাঁর উপভোগ্য ও জ্ঞানগর্ভ আলোচনা শুনতেন। অনেকে দূরদূরান্ত থেকে এসে হোটেলে অবস্থান নিতেন তাঁর বয়ান শোনার জন্য। শিক্ষার্থীরা খাতা-কলম নিয়ে তাঁর বয়ান শুনতে বসতো। তাঁর সেই মজলিস হতো সব শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য উন্মুক্ত এক পাঠশালার মতো।

রাজনৈতিক জীবন : রাজনীতিতেও বিশাল ভূমিকা ছিল আল্লামা বায়ামপুরী রহ.-এর। রাজনীতিতে তিনি ছিলেন তাঁর উস্তাদ ও ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের মহান নেতা মাওলানা হোসাইন আহমদ মাদানী রহ.-এর অনুসারী। শিক্ষকের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তিনি জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তিনি তিনবার জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

সর্বপ্রথম ১৯৬২ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পাকিস্তানের পার্লামেন্ট নির্বাচনে চেয়ার প্রতীকে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে এমএনএ (মেম্বার অব ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি) নির্বাচিত হন। ১৯৬৫ সালেও তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গোলাপফুল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন।

১৯৭০ সালে তিনি জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের দলীয় প্রতীক খেজুর গাছ নিয়ে নির্বাচন করেন। প্রথমবার বিজয়ী হলেও শেষ দুইবার সামান্য ভোটে পরাজিত হন। এমএনএ থাকাকালে আল্লামা বায়ামপুরী রহ. দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর স্বার্থে পার্লামেন্টে বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরেন।

রাষ্ট্রের নামকরণে পাকিস্তান প্রজাতন্ত্রের পরিবর্তে ‘ইসলামী প্রজাতন্ত্র পাকিস্তান’ লেখায় তাঁর ভূমিকা ছিল। কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না এই আইন তিনি পাকিস্তানের সংসদে উত্থাপন করেছিলেন। তার দাবির মুখে একটি অর্ডিন্যান্স থেকে ইসলামবিরোধী ধারা বাতিল করতে বাধ্য হয় আইয়ূব সরকার।

জাতীয় শিক্ষাপদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন এবং ইসলামি ভাবধারা প্রতিষ্ঠার জোর দাবি তিনি পার্লামেন্টে তুলে ধরেন। পূর্ব পাকিস্তানে ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি তিনিই প্রথম করেন। তিনি কোরআন-সুন্নাহভিত্তিক শোষণমুক্ত সমাজ ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করে গেছেন আজীবন।

রচনাবলী : এই ভূখণ্ডের আলেমদের মধ্যে কলমের চর্চা এতোটা জোরালো না থাকলেও ব্যতিক্রম ছিলেন আল্লামা মুশাহিদ আহমদ বায়ামপুরী রহ.। দ্বীনের বিভিন্ন অঙ্গনে অবদানের পাশাপাশি লেখালেখির লাইনেও তাঁর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। তিনি জাতিকে কয়েকটি অমূল্যবান বই উপহার দিয়ে গেছেন। তাঁর রচিত ‘ফাতহুল কারীম ফি সিয়াসাতিন্নাবিয়ীল আমীন’ রাজনীতি বিষয়ে একটি অমর গ্রন্থ।

১৯৪৮ সালে ভারতের রামপুর থেকে কিতাবটি মুদ্রিত হয়। পরবর্তী সময়ে ‘ইসলামের রাষ্ট্রীয় ও অর্থনৈতিক উত্তরাধিকার’ নামে বইটির অনুবাদ ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত হয়। তাঁর রচিত ‘আল-ফুরক্বান বাইনাল হক্বে ওয়াল বাতিল ফি ইলমিত তাসাউফে ওয়াল ইহসান’ গ্রন্থটি তাসাউফ সংক্রান্ত।

তাঁর আরও কয়েকটি গ্রন্থ হচ্ছে আল ফুরক্বান বাইনা আউলিয়াইর রহমান ও আউলিয়াইশ শাইতান, সত্যের আলো (দুই খণ্ডে), ইসলামে ভোট ও ভোটের অধিকার, সেমাউল কোরআন, ইজহারে হক্ব, আল লাতাইফুর রাব্বানিয়্যাহ ফি সূরাতি তাফসীরিল ফাতিহা। এছাড়া কিছু বই অপ্রকাশিত থেকে যায়।

কৃতিত্ব ও সম্মান : আল্লামা বায়ামপুরী রহ. তিনবার হজ পালন করেন। ১৯৪৭ সালে হজে তিনি মক্কার ইমামের খুতবায় ভুল ধরেন। হাদিসশাস্ত্রে তাঁর পাণ্ডিত্য আরবের আলেমদের তাক লাগিয়ে দেয়। তৎকালীন সৌদি আরবের বাদশাহ তা দের রাষ্ট্রীয় সংবিধান এনে আল্লামা বায়ামপুরীর সামনে পেশ করে বলেন, আমাদের সংবিধানে কোথাও কোনো ভুল আছে কি না দেখুন। পরে তিনি জানালেন অন্তত ১৪টি বিষয় সংশোধনযোগ্য। তাঁর জ্ঞানের গভীরতা দেখে সৌদি আলেমরা হতবাক। আল্লামা বায়ামপুরী রহ. তাঁর উস্তাদ হোসাইন আহমদ মাদানীর সঙ্গে অখণ্ড ভারতের পক্ষে ছিলেন। সে সময় অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষে যাদের বাড়ি পাকিস্তানে ছিল তাদের ওপর নানা নির্যাতন হতো।

এজন্য এক পর্যায়ে বায়ামপুরী রহ. ভারতের আসামে চলে যান। এই খবর জানার পর সৌদি বাদশা পাকিস্তানি এক মন্ত্রীকে ডেকে বলেন এমন একজন বিজ্ঞ আলেমকে তাড়িয়ে দিয়ে পাকিস্তান আবার মুসলমানদের রাষ্ট্র হয় কেমনে? এতে মন্ত্রী লজ্জিত হলেন এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আল্লামা বায়ামপুরীকে পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) নিয়ে এলেন।

কানাইঘাট উপজেলা সদরে তথা আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরীরর বাড়ির পাশে সুরমা নদীর উপর যে ব্রিজ নির্মিত হয়, এই ব্রীজ মুশাহিদ বায়মপুরীরর নামে নামকরণ করা হয়েছে। এ ব্রীজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্রীজ। সিলেট শহরের বাইরে কেবল কানাইঘাটে সুরমা নদীর উপর এমন ব্রীজ আছে।

ইলমের সমুদ্র : আল্লামা ছিলেন ইলমের এক সমুদ্র। তিনি নিজেই বলেছেন, দিল্লির সর্ববৃহৎ পাঠাগারের এমন অনেক কিতাব তিনি পাঠ করেছেন, যেগুলো আগে কেউ পড়েনি। তিনি সেগুলোর পাতা কেটে কেটে সর্বপ্রথম পাঠক হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন। লাইব্রেরিতে গিয়ে এমন কিতাবের খোঁজ তিনি করেছেন যা আগে কেউ করেনি।

কথিত আছে, তিনি যখন দারুল উলূম দেওবন্দ থেকে শিক্ষা সমাপ্ত করে দেশে ফিরেন তখন তাঁর শিক্ষক সাইয়েদ হোসাইন আহমদ মাদানী রহ. বলেছিলেন, আব ইলম সিলেট কি তরফ জা রহা হায় (এখন জ্ঞানবত্তা সিলেটের দিকে যাচ্ছে)। সমকালীন আলেমরা তাঁকে একবাক্যে পণ্ডিত আলেম হিসেবে মেনে নিয়েছেন।

আধ্যাত্মিক জীবন : আল্লামা বায়ামপুরী রহ. প্রথমে হাকীমুল উম্মত হজরত মাওলানা আশরাফ আলী থানবী রহ.-এর সঙ্গে আধ্যাত্মিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। তবে নিজ উস্তাদ হোসাইন আহমদ মাদানী রহ.-এর কাছ থেকেও আধ্যাত্মিক লাইনে উপকৃত হন। পরবর্তী সময়ে তিনি মাওলানা ইয়াকুব বদরপুরী রহ.-এর কাছে বায়াত হন এবং তাঁর খেলাফত লাভ করেন। আধ্যাত্মিকতার জগতে বায়মপুরী রহ. ছিলেন খুব উচুঁমাপের সাধক। তবে তিনি কখনও এটা প্রকাশ হতে দিতেন না। সবসময় নিজেকে আড়াল করে রাাখতেন। বহু জ্ঞানী-গুণীজন তাঁর কাছে ইলমে তাসাউফের দীক্ষা নেন।

তাঁর খেলাফতপ্রাপ্ত কয়েকজন হলেন কানাইঘাট দারুল উলুম মাদরাসার সাবেক মুহতামিম ও শাইখুল হাদিস মাওলানা শহরউল্লাাহ রহ., সিলেটের গোয়াইনঘাট লাফনাউট মাদরাসার সাবেক মুহতামিম ও শাইখুল হাদিস মাওলানা আব্দুল করীম ছত্রপুরী রহ., গাছবাড়ী মুজাহিরুল উলুম মাদরাসার সাবেক মুহতামিম ও শাইখুল হাদিস মাওলানা হাবীবুর রহমান রহ., জকিগঞ্জ শিতালঙ্গশাহ মাদরসাার সাবেক মুহতামিম মাওলানা তৈয়বুর রহমান রহ., দারুল উলুম কানাইঘাটের সাবেক মুহতামিম ও শাইখুল হাদিস মাওলানা মুহাম্মদ বিন ইদ্রিস।

পারিবারিক জীবন : আল্লামা বায়াামপুরী রহ. ছিলেন ১১ সন্তানের জনক। ছেলেরা হলেন: ১. মাওলানা ফারুক আহমদ ২. মৌলভী ফরিদ আহমদ ৩. মাওলানা জামিল আহমদ ৪. হাফেজ হাবিব আহমদ ৫. রশিদ আহমদ। তাঁরা সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। মেয়েরা হলেন: ৬. রায়হানা বেগম ২. সফিনা বেগম ৩. আয়েশা বেগম ৪. সালমা বেগম ৫. জয়নব বেগম ৬. আমিনা বেগম।

ইন্তেকাল : আল্লামা মুশাহিদ বায়ামপুরী ১৩৯০ হিজরী ১০ জিলহজ মোতাবেক ১৯৭১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি ঈদুল আজহার রাতে ইন্তেকাল করেন। ঈদুল আজহার দিন আসরের পর তাঁর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন তাঁরই ছোটভাই আল্লামা মুজাম্মিল রহ.৷ তাঁর হাতেগড়া প্রিয় প্রতিষ্ঠান কানাইঘাট দারুল উলুম মাদরাসার সামনেই তাঁকে সমাহিত করা হয়।

কবর থেকে সুগন্ধি : আল্লামা বায়ামপুরী রহ.কে দাফনের পর কয়েক দিন পর পর্যন্ত কবর থেকে সুগন্ধি বের হয়। মাঝে বিরতি দিয়ে তিন মাস পর আবার এই সুগন্ধি অনুভব করেন এলাকাবাসী।

ইন্তেকালের ৪০ বছর পর ২০১১ সালের অক্টোবর মাসে আবারও তাঁর কবর থেকে সুগন্ধি বের হতে থাকে। এই সুগন্ধি লাভের জন্য দেশের নানা প্রান্ত থেকে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ ভিড় করেন। তবে তাঁর কবরস্তান ঘিরে যেন শরিয়ত পরিপন্থি কোনো কর্মকা- না হয় সে ব্যাপারে মাদরাসা কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসন কড়াকড়ি আরোপ করে। তিনি আল্লাহর কত প্রিয় বান্দা ছিলেন এই কারামাত দ্বারাই কিছুটা অনুমান করা যায়।

কপি

18/11/2023

👀 গাছ না কেটেই ৭০০ বছর ধরে কাঠ উৎপাদন করছে জাপানিরা... ১৪ শতকে অসাধারণ 'ডাইসুগি' কৌশলের সৃষ্টি করে জাপান...🌗.. ডাইসুগি এমন একটি পদ্ধতি যে.. প্রাচীন গাছগুলো না কেটেই নতুন করে বৃক্ষরোপন করার পদ্ধতি...
🌗 ছবিতে উল্লেখিত ৭০০ বছর পুরাতন বনসাইটিকে না কেটে তার উপর দিয়েই নতুন করে বৃক্ষরোপন করা হয়েছে....
সংগৃহীত 🌹

14/11/2023

আলাদা আলাদা পোস্ট, ভিন্ন ভিন্ন সময়, আলাদা আইডি থেকে, মনে হচ্ছে যেনো এগুলো জেনে কি আর করবে?
কিন্তু সব গুলো যদি একই টিমের হাতে যায়? কিনবা একই মানুষের হাতে?
এরকম হাজারো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে নিজেকে অনিশ্চিত বিপদে ফেলে দিচ্ছেন না তো?

➡️মেয়েরা নাম উল্টো করে লিখুন, ছেলেরা এসে ঠিক করে দেবে।
➡️সারনাম লিখুন, ক্রাস এসে লাভ রিয়েক্ট দেবে।
➡️গ্রামের নাম লিখুন, দেখা যাক কার গ্রামের নাম সুন্দর!
➡️কোন থানার মানুষ অতিথিপরায়ণ?
➡️ জেলার নাম না লিখে বুঝানোর চেষ্টা করুন আপনি কোন জেলার বাসিন্দা!
➡️ আমার দাদার নামে এই, আপনার দাদার নাম কি?
➡️ বাবার নামের প্রথম অংশ লিখে লাভ ইমোজি এড করে ভালোবাসা প্রকাশ করুন। অথবা জীবনের প্রথম ভরসা ও ভালোবাসার পুরুষের নাম লিখুন।
➡ আপনার বাড়ি থেকে মসজিদ/স্কুল/মাদ্রাসা কোন পাসে? কতো দূর? কতটা সময় লাগে হেটে যেতে?
➡️ গ্যালারিতে থাকা প্রথম ছবি শেয়ার করুন সাহসী হলে।
➡️ আপনার জন্ম তারিখের সংখ্যা হিসেবে আপনার কতোটি সন্তান হওয়ার কথা?
➡️ এই মাসে জন্ম যাদের তারা অনেক কিউট, ঐ মাসে জন্ম যাদের তারা অনেক ভদ্র, সেই মাসে জন্ম যাদের তারা খুব রাগী কিন্তু তাদের মন অনেক ভালো... কমেন্ট করুন আপনার কোন মাস!
➡️ এই মেমোরি গুলো এতো দশকের মানুষের ছেলেবেলা!
➡️ আপনার জন্ম সালের কোনো একটা স্মরনীয় ঘঠনা বলুন!
➡️ আপনার স্কুলের নাম কি? দেখাযাক কার স্কুলের নাম সুন্দর!
➡️ আপনার মোবাইলের শেষের নাম্বার হবে আপনার বিয়ের বয়স।
➡️ কোন কোম্পানি বা কোন সিরিয়ালের নাম্বার ব্যাবহার করেন, আমার টা হলো ০১৭১১।

খেয়াল করুন উপরের সব প্রশ্নের উত্তরে আপনি আপনার পুরো বায়োডাটা দিয়ে ফেলছেন।
সোস্যাল মিডিয়ায় অপরিচিত ও বিপদজনক মানুষের ভীড়ে আপনি নিজেকে কতোটা সিকুয়ার রাখতে পারলেন?
আপনার কোন তথ্য গোপন থাকলো?

আপনার কি আরো সাবধান হওয়া উচিৎ নয়?

লেখা✒️ Ruhelx3
ছবি 📸 Google

Photos from Fivedive's post 13/11/2023

কানাডা যাত্রীদের কোন অধিকারে হয়রানি করা হলো? বিমানের চোরের দলেরা দ্যাশটাকে কি বানাতে চায়?

৪২ জন কানাডা যাত্রীর সাথে বিমান কর্মকর্তাদের সমস্যা কোথায়? আর কত দুর্নীতি করলে বিমান বাংলাদেশ ক্ষান্ত হবে?

"একসময় বাংলাদেশ থেকে গলাকাটা পাসপোর্ট দিয়ে হাজার হাজার মানুষ লন্ডন তথা ইউরোপে এসেছেন। সে সময়ের ইমিগ্রেশন অফিসাররা অনেক উদার ছিলেন। তারা মনে করতেন কোনোভাবে এ লোকটা সমুদ্র পাড়ি দিলে দেশের লাভ হবে। তাই তারা এ উদারতা প্রকাশ করতেন।
আর আজ? আজ একজন লোককে কিভাবে আটকিয়ে অথবা আটকানোর ভান করে তার কাছ থেকে অর্থ আদায় করা যায় তার প্রতিযোগিতায় নেমেছে রক্ত চোষা বাদুড়ের দল।

সম্প্রতি (৬ নভেম্বর ২০২৩) ঢাকা বিমানবন্দর থেকে কানাডার উদ্দেশ্যে আগত ৪২ জন যাত্রীকে আটক করে তাদেরকে বাড়িতে ফেরত পাঠিয়েছে বাংলাদেশ বিমানের এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অথচ এরা প্রত্যেকে কানাডার বৈধ ভিসা নিয়ে সিলেট ওসমানী বিমান বন্দরে তাদের ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ঢাকা এসে ট্র্যানজিট লাউঞ্জে টরন্টোগামী বিমানের কানেকটিং ফ্লাইটের অপেক্ষায় ছিলেন।

বিমানের কর্মকর্তারা অভিযোগ করেছেন যে আমন্ত্রণপত্রের মাধ্যমে তারা ভিসা পেয়েছেন সেটা ছিল ভূয়া। এটা দেখার দায়িত্ব কি বিমানের, নাকি কানাডিয়ান হাইকমিশনের? হাই কমিশন যদি আমন্ত্রণপত্রটি বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে করে ভিসা দিয়ে দেয় তাহলে বিমান কর্মকর্তাদের অসুবিধা কোথায়? আমরা জানি, ইন্টারন্যাশানাল ষ্টুডেন্ট ভিসা কিংবা ভিজিটর ভিসার জন্য আবেদন করতে গেলে ব্যাংক ব্যালেন্স দেখাতে হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ধার-কর্জ করে এ ফরমালিটিজ পূরণ করা হয়। একজন যাত্রী কার কাছ থেকে ধার নিয়েছে সেটাও কি তাহলে বিমানের কর্মচারীদের দেখাতে হবে?

বিমানের লোকেরা বলছে বিয়ের আমন্ত্রণ পত্রটি ছিল ভূয়া। তারা আরও বলেন, যাদের ভিসা হয়েছে তাদের বেশিরভাগই এর আগে দেশের বাইরে কোথাও বেড়াতে যাননি। ধরে নিলাম যায়নি। এটাই তাদের প্রথম সফর। তাতে বিমান কর্তৃপক্ষের কি সমস্যা বুঝলাম না। এরকম কি কোনো আইন আছে যে আগে অন্যান্য দেশ ঘুরে এসে তবেই কানাডা যাওয়া যাবে?

বিমান কর্তৃপক্ষ বলেছে, এর আগে যারা এভাবে গিয়েছেন তারা কানাডায় এসে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। ধরে নিলাম কথা সত্য। সকলেই জানেন, সারা পৃথিবী থেকেই এভাবে লোকজন এসে কানাডায় আশ্রয় প্রার্থনা করে। অসুবিধা কোথায়? কার অসুবিধা? সব অসুবিধার দায়িত্ব কি বিমান একাই নিয়ে নিয়েছে? এসব যাত্রীরা তো অন্য এয়ারলাইন্সেও আসতে পারতো! তখন কি হতো? কার দায়িত্বের মধ্যে পড়তো? শুনেছি বিমানের এসব অসাধু কর্মকর্তারা নাকি ঘুষ চেয়েছিলেন এবং যাত্রীরা সে টাকা দিতে অপরাগতা প্রকাশ করায় তারা এ কান্ডটি ঘটায়। আরও জঘন্য যে কান্ডটি বিমানের কর্মকর্তারা ঘটিয়েছে তাহলো তারা সিঙ্গাপুর ও দিল্লিস্থ কানাডিয় ভিসা অফিসে ইমেইল পাঠিয়েছে এসব যাত্রীদের ভিসা যাচাইয়ের জন্য।

উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন পর বাংলাদেশিদের জন্য সহজ প্রক্রিয়ায় ভিজিট ভিসা, ষ্টুডেন্ট ভিসার দ্বার উন্মুক্ত করেছে কানাডিয় হাইকমিশন। নিয়মিতভাবে এখন বাংলাদেশ থেকে শত শত মানুষ সুন্দর একটি স্বপ্ন নিয়ে কানাডায় আসছে। আজ বিমানের এসব অসাধু কর্মকর্তাদের কারনে কেবল ওই ৪২ জন যাত্রী নয়; লাখ লাখ বাংলাদেশি তরুনের সেই স্বপ্ন নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। বিমানের এ উস্কানির ফলে কানাডিয় কর্তৃপক্ষ যদি ভিসা প্রক্রিয়া কঠিন করে তুলে তাহলে ক্ষতিটা কার হবে?

মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মাননীয় বিমান প্রতিমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি- অবিলম্বে বিষয়টি তদন্ত করে বিমানের সংশ্লিষ্ট দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনা হোক। আরও দাবী জানাচ্ছি যে, অবিলম্বে সিলেটের ভুক্তভোগী ওই ৪২ জন যাত্রীকে বিনা ভাড়ায় টরন্টো পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হোক।

লিখেছেন, নজরুল মিন্টু" কানাডা প্রবাসী

13/11/2023

ডলার রেট বিপর্যয় এবং অন্ধকার ভবিষ্যৎ ।

ডলারের রেট এখন খোলাবাজারে চলে ১৩০ টাকা! যা এক বছর আগেও ছিলো ৮৫/৮৬ টাকা। একজন ফল ব্যবসায়ী যখন বিদেশি ফল গত বছর আনতো ৮৫ টাকায় তখন সে লাভ রাখতো ৫ টাকা, এখন সে ১৩০ টাকা তেও ৫ টাকা লাভ রাখে, কিন্তু মাঝের এই ৪৫ টাকা সে নিজের পকেট থেকে অবশ্যই দেয় না। এটা যায় আমাদের পকেট থেকে। তাই Actual inflation আসলে দেশে অনেক অনেক বেশি।

- ডলারের রেট কেনো বাড়ে?
= নর্মাল আর ১০ টা প্রডাক্টের Demand - Supply এর মত, সাপ্লাই কম আর ডিমান্ড বেশি হওয়া তে ডলারের দাম বাড়তিসে।

- ডলারের সাপ্লাই কম কেনো?
= দেশে ডলার আসে মুলত ৩ ভাবে। রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয় আর দেশে যদি কোন বিদেশি প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টরি খোলে বা ব্যবসা খোলে যা FDI (Foreign direct invest) নামে পরিচিত। এছাড়া আমরা অনেক সময় IMF, WORLD BANK থেকে লোন পাই। কিন্তু লোন তো লোন ই শোধ করা লাগে আজ হোক কাল হোক।

রপ্তানি আয়ে সমস্যা হচ্ছে বাংলাদেশ আসলে একটা দর্জি বাড়ি। টেইলার্সে আপনি যেমন কাপড় নিয়ে যান টেইলর আপনার শার্ট প্যান্ট বানায় দেয় বাংলাদেশ ও সেইম। ওয়ালমার্ট থেকে ১০০ ডলারের শার্টের অর্ডার পাইলে শার্টের কাপড়, বোতাম এগুলা আবার বিদেশ থেকে আমদানি করতেই ৬০/৭০ ডলার চলে যায়, ডলার বাকি থাকে শুধু ৩০/৪০ ডলার।

সলিড ডলার হচ্ছে রেমিট্যান্স। কিন্তু দেশে রেমিট্যান্স এখন ম্যাক্সিমাম ই আসে হুন্ডি হয়ে।

- হুন্ডি জিনিস টা কি?
= ধরলাম আজকে বাজারে ১ডলার = ১০০ টাকা
সাগর সাহেব একজন দুর্নীতিবাজ পলিটিশিয়ান/সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী / দুর্নীতিবাজ সরকারি কর্মকর্তা। উনি দুর্নীতি করে ১ কোটি টাকা কামাইসে। এখন এই টাকা টা দেশের কোন ব্যাংকে রাখা রিস্ক কারণ NBR / দুদক এর চোখে পড়তে পারে। উনি দুবাই তে টাকা টা ট্রান্সফার করবেন। ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠানো ঝামেলা কারণ ব্যাংক অনেক প্রশ্ন করবে। উনি গেলেন দালালের কাছে। দালাল বললো আমি ৯০ টাকা করে আপনাকে ৯০ হাজার ডলার দিবো। রহিম সাহেব রাজি যেহেতু এই টা অবৈধ টাকা কিছু টাকা লস গেলে তার সমস্যা নাই। উনি ১ কোটি ক্যাশ টাকা দালাল কে জমা দিলেন। এরপর দুবাই গেলেন ট্যুরিস্ট ভিসায়। যেয়ে দুবাইয়ের দালাল থেকে ৯০ হাজার ডলার বুঝে নিয়ে দুবাই তে একটা বাড়ি কিনে ফেললেন। বাংলাদেশি দালাল লাভ করলো প্রতি ডলারে ১০ টাকা করে।

- দুবাইয়ের দালাল ৯০ হাজার ডলার কোথায় থেকে পেলো?
= দুবাইয়ের দালাল দুবাই তে কর্মরত সকল রেমিট্যান্স পাঠানো বাংলাদেশি দের বললো আমার মাধ্যমে টাকা দেশে পাঠাও। ব্যাংক ১০০ টাকা করে দিচ্ছে আমি ১০৫ টাকা দিবো। এর ফলে শ্রমিক ভাই রা তাদের জমানো ডলার গুলো দালাল কে দিয়ে দিলো। প্রবাসী যে কেউ ই যেখানে টাকা বেশি দিবে ঐ চ্যানেলেই টাকা পাঠাবে, সেটা আপনি আমি হলেও পাঠাতাম। বাংলাদেশী দালাল ১০৫ টাকা করে শ্রমিক ভাই এর ফ্যামিলি কে দিলো। এর পরেও সব কেটে কুটে দালালের লাভ থাকলো ৫ টাকা ডলার প্রতি। এখানে ৩ পক্ষ (দালাল, দুর্নীতিবাজ, প্রবাসী) সব পক্ষ ই খুশি আর ধরা খেলো সরকার আর সাধারণ জনগণ। এই হচ্ছে হুন্ডির মেকানিজম।

- ডলারের ডিমান্ড হাই কেনো এখন?
= দেশে প্রতি নির্বাচনের আগে ডলারের ডিমান্ড হাই থাকবেই, দুর্নীতিবাজ রা ফিউচারে কি হবে এই ভয়ে অবৈধ টাকা বাহিরে পাঠাবেই।

- সলুশন কি?
= সরকার যতই Cash incentive দিক না কেনো আসল সল্যুশন হচ্ছে দেশে দুর্নীতিবাজ ধরতে হবে। এই দুর্নীতিবাজ দের যদি ধরা যায় তাহলে এরা যদি দুর্নীতির টাকা পাঠাতে না পারে তাহলে হুন্ডির ক্যাশ ফ্লো বন্ধ হয়ে যাবে। পুরা চেইন ভেংগে পড়বে। তা না হলে আপনি যতই Cash incentive দেন রেমিট্যান্স এ দালালদের কাছে সব সময়ই অবৈধ টাকা থাকবেই। তখন ওরা ব্যাংকের রেটের চেয়ে ২-৪ টাকা হলেও বেশি দিবেই।

- ভুক্তভোগী কারা?
= আমি আপনি।

- ভার্সিটি টিউশন ফি বাহিরে আগে ১০ লাখ লাগলে এখন লাগবে ১৮- ২০ লাখ।
- আপেল যদি ২২০ টাকায় কিনে থাকেন সামনের বছর ৪০০ টাকায় কিনবেন
- কারো যদি ২০ লাখ টাকা বাজেট থাকে গাড়ি কেনার ঐ টা ৩০ লাখে নিতে হবে
- আমদানি করে আনা প্রতিটি জিনিসের দাম ই হয়ে যাবে ডাবল। কারণ কোন ব্যবসায়ী ই লস দিয়ে ব্যবসা করবে না।

জিনিসপাতির দাম নির্বাচনের পরে আরো বাড়বে, ডলার সম্ভবত ১৫০ টাকা ছাড়ায় যাবে। দেশে যেমন পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল দরকার, দুর্নীতিবাজ দের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়াও দরকার। কারণ দিনশেষে আমার আপনার স্যালারি থেকেই এই এক্সট্রা টাকা গুলো দিতে হচ্ছে।

Alif Hossain Shanto

18/06/2022
Photos from Fivedive's post 17/06/2022

সিলেটের অবস্থা এত ভয়াবহ হয়ে দাঁড়িয়েছে, মানুষ গুলো তাও কোন না কোন ভাবে নিজেদের একটা ব্যবস্থা করে নিচ্ছে বা পারবে, তাই প্লিজ যে যার যার মত করে ওদের পাশেও থাকবেন, স্বেচ্ছাসেবী ভাইয়েরা সাহায্যের হাতটা ওদের দিকেও একটু বাড়িয়ে দিবেন প্লিজ।
ওদের ও প্রান আছে
প্রতিটা প্রান-ই মূল্যবান
🥺

সবাই দোয়া করবেন🤲

Photos from Fivedive's post 17/06/2022

আপনারা যারা নিজেরদের আত্মীয়স্বজনদের ফোনে পাচ্ছেন না তারা দয়া করে ৯৯৯ কল করে জানান।
For any help dial 999 (hotline BD)
01730-336644 (Sylhet Fire Service and Civil Defense)
01730-009142 (Sunamgonj Fire Service and Civil Defense)
01721-520585 (Emergency Ambulance Service, Sylhet)
01754-290304 (Youth Chief, Sylhet Red Crescent Society)
01722-635678 (Youth Chief, Sunamganj Red Crescent Society)

Photos from Fivedive's post 17/06/2022

প্রিয় গৃহ থেকে একটা চালের দানা হাতে নিয়ে বেড় হতে পারেন নি অনেকেই।
ভাত রান্না তো অনেক দূরের কথা রান্না করার মতো অবস্থা ব্যাবস্থা বাকি নেই লক্ষাধিক পরিবারের।
ঘরে কাপর এতোশত কাপর থাকার পরে ও মহিলা, বৃদ্ধা, শিশু কিশুরের শুকনো কাপর নেই পরিধানে এই কনকনে শীতে পানিতে সাতরে কিনবা হেটে তীরে উঠার প্রচেষ্টা।
কিন্তু কোথায় তীর?
এ যেনো এক সমুদ্রের মধ্যখানে হাতরে বেড়াচ্ছেন অন্ধকারে।
কারেন্ট নাই, গ্যাস নাই, খাবার পানি নাই, যোগাযোগের নেট নাই, ফোনে চার্জ নাই, পরিবহন থাকলে ও রাস্তা নাই।
রাতের বেলা অনেকে যে ঘরের টিনের কিনবা ছাদের উপর বসে বসে দিনের অপেক্ষা করছিলো দিনের বেলা তাদের ঘরের চিহ্নও নেই।
এই পরিস্থিতি অনেক ইমার্জেন্সি রুগি তাদের কি অবস্থা একমাত্র আল্লাহই ভালো জানেন।
মানুষের পাশাপাশি পোষা প্রাণীগুলোও আজ বড় অসহায়।
আশ্রয়দাতারাই আজ বড় আশ্রয়হীন।
ক্ষুদার্থ প্রাণীগুলো কার হাতের দিকে তাকাবে একটু খারাবের জন্য যেখানে গতকাল থেকে না জানি কতো মানুষের মুখে একটা ভাতের দানা ও পরেনি।

অতিবৃষ্টির কারনে পাহাড় ঢলে ডুবছে হাজারো গ্রাম, রংবেরঙের মানচিত্রের যেনো জল রঙে সেজেছে।
এখানের বৃষ্টি শেষ হবার নাম নেই, তার উপর শিলিগুড়ি, মেঘালয় আসাম সহ প্রতিবেশী দেশের সীমান্ত রাজ্যগুলোতে ও বৃষ্টি থামার নাম নেই। সেখানে ও বন্যায় আক্রান্ত অনেক গ্রামাঞ্চল।

পানি বাড়ছে, ভোগান্তি বাড়ছে,
যতোটুকু পানিতেই তলিয়ে গেছে সবকিছু বাকিটুকু যেনো পূর্ণ করতে এখনো পানির স্রোত জলপ্রপাত আর পাহাড় বেয়ে দ্রুতগামী জেটের মতো ছুটে আসছে।

প্রানের শহর সিলেট ভালো নেই আজ। দেশের অন্যান্য এলাকার দিকেও পানি ধেয়ে যাচ্ছে।

আল্লাহ রক্ষা করো আমাদের। 🤲

Photos from Fivedive's post 17/06/2022

নতুন ছবি বা ভিডিও করার মতো কারো ফোনে চার্জ নাই।
কারেন্ট নাই, নেট নাই!
সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির আপডেট এ পর্যন্ত যা দেখছেন তার থেকে অনেক ভয়াবহ!
গত মাসের বন্যায় যে যে এলাকায় পানি ছিলো না এবার সেরকম অনেক জায়গায় অর্ধেক বাড়ি পানির নিচে।
এর দিকে একাধারে বৃষ্টি চলমান যেনো থামার নামই নেই, অন্যদিকে পাহাড়ি ঢল, ভারতের পানি সব মিলিয়ে হাহাকার চারিদিকে।
ইলেক্ট্রনিক পাওয়ার স্টেশনগুলো ও পানিতে ডুবে আছে।
খাদ্য দূরের কথা খাওয়ার পানিটা পর্যন্ত নেই অনেক এলাকায়।
সবাই যেখানে বিপদগ্রস্ত কে কাকে সাহায্য করবে?
স্মরণকালের সবথেকে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি সিলেট জেলায়।
অনেক এলাকায় গ্রামের গাছপালা শুধু মাথাচাড়া দিয়ে আছে নেই কোনো বাড়িঘর তলিয়ে গেছে।
রাজপথগুলোর উপর দিয়ে প্রবল স্রোতে পানি ঢুকছে।
নৌকা সল্পতায় ও উদ্ধার করা যাচ্ছে না অনেক এলাকায়।

সবার কাছে দোয়া প্রার্থী সিলেট জেলাবাসীর জন্য। 🙏

Photos from Fivedive's post 17/06/2022

নতুন ছবি বা ভিডিও করার মতো কারো ফোনে চার্জ নাই।
কারেন্ট নাই, নেট নাই!
সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির আপডেট যা দেখছেন তার থেকে অনেক ভয়াবহ!

17/06/2022

এভাবে গনিতের মৃত্যু না হলেও পারত 🥹

এক স্বামী তার স্ত্রীর কাছ থেকে ২৫০ টাকা ধার নিল।
তার কিছুদিন পর আবার ২৫০ টাকা নিল। তার কিছুদিন পর স্ত্রী তার স্বামীর কাছে পাওনা টাকা চাইলো।
স্বামী জিজ্ঞেস করলো কতো হয়েছে?
স্ত্রী বলল ৪১০০ টাকা !
কিভাবে? স্বামী জিজ্ঞেস করল।
স্ত্রী খাতায় লিখে ঠিক এভাবেই হিসেব দিল
👇👇👇👇
২ ৫ ০ টাকা
+২ ৫ ০ টাকা
--------------------------------------
মোট- ৪ ১০ ০ টাকা
স্বামী হতবাক হয়ে ভাবতে লাগলো কোন স্কুলে পড়েছে কে জানে !
স্বামী বুদ্ধি খাটিয়ে ভেবে দেখল যে, ও যেভাবে গণিত শিখেছে ওকে সেভাবেই শোধ দিতে হবে।
সে ১০০ টাকা দিয়ে স্ত্রীকে দিয়ে জিজ্ঞেস করল আর কতো পাবে খাতায় হিসেব করে দেখাও।
স্ত্রী ঠিক আগের মতো হিসাব করল-
👇👇👇👇
৪ ১ ০ ০ টাকা
- ১ ০ ০ টাকা
------------------------
৪ টাকা
স্ত্রীকে ৪ টাকা দিয়ে বলল হিসাব বরাবর ! 🤣
দুজনেই এভাবে আনন্দিত হয়ে জীবন অতিবাহিত করতে লাগল।
কিন্তু মাঝখান থেকে গণিতের মৃত্যু হয়ে গেল। 😉🤭

সংগৃহীত।

Photos from Fivedive's post 13/06/2022

First Bangla book in International Space Station!
Proud of you brother Shah Jalal Jonak 🇧🇩✅❤️

06/06/2022

যদি কখনো ইকোনোমিক ক্রাশ করে!
তরুন উদ্যোক্তারা ঝরে পড়বে, ব্যাবসায়ীরা ঋণ খেলাপি হবে, প্রবাসী ও ফ্রিলান্সাররা হিমসিম খাবে, শ্রমিক ও চাকুরিজীবীদের অবস্থা দেখে প্রশাসন ও কাঁদবে। কিন্তু রাজনীতিবিদ যাদের জনগণের টাকায় সংসার চলে তারা বহাল তবিয়তেই থাকবে।
এমন দুঃস্বপ্ন যেনো কখনোই বাস্তবে না হয়। সবাই যেনো দেশ, মাটি ও মানুষের স্বার্থে কাজ করে।

Photos from Fivedive's post 06/06/2022

-ভারতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে নিয়ে ক*টূ*ক্তি করার প্রতিবাদ জানিয়েছে সৌদি আরব।

-কুয়েত এবং বাহরাইনের সুপারশপ গুলোতে ভারতীয় পণ্য বর্জন করেছে।

-কুয়েতে মোদির ছবি ময়লার ঝুড়িতে লাগানো হয়েছে।

06/06/2022

সীতাকুণ্ডের আগুন না নিভতেই পাবনা কিউলিন ইন্ডাস্ট্রিজ ( সোলার মিল ) এ ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড!
অতিউৎসাহী লাইভ পডকাস্টকারি সেখানে ও আছে। ☹️

05/06/2022

হঠাৎ মালাকুল মউত কে দেখার পর ছেলেটার যা হল।

আহ মৃত্যু কত নিকটে😭😭😭 —

একদিন আমরা চলে যাব পৃথিবীর সবকিছু নিজের মতই থাকবে। প্রত্যেকে তার নিজের জীবন নিয়ে ব্যস্ত থাকবে এবং তোমাকে ভুলে যাবে। হয়তো তুমি সামান্য দুই একজন মানুষের স্মৃতিতে থাকবে কিন্তু অধিকাংশ মানুষই তোমাকে এড়িয়ে চলবে। তুমি জীবিত থাকাকালীনই যেহেতু অধিকাংশ আত্মীয়দের মাঝে তোমাকে নিয়ে কোনো উদ্বেগ উদ্দীপনা ছিল না তাহলে কিভাবে মনে করো তুমি মরে যাওয়ার পর তারা তোমার পরিচয় বহন করবে এবং তোমাকে নিয়ে গর্ব করবে।

তাই দুনিয়াকে ভুলতে শুরু করো, আখিরাতের জন্য প্রস্তুত হও, চূড়ান্ত প্রস্তুতি। আল্লাহ আমাদেরকে সবাইকে কবুল করুন আমীন।

05/06/2022

স্যাটেলাইট ভিউ থেকে পাওয়া চট্টগ্রাম এর বর্তমান হিটম্যাপ।

Photos from Fivedive's post 05/06/2022

চিটাগং
ভাটিয়ারী কাসেম জুট মিল, বিএম ডিপোতে ভয়ংকর
বিস্ফোরণ। প্রায় ৫ কিমি এলাকা জুড়ে কেঁপে উঠছে।

একটা লাইভে দেখা যায় আগুন নিভানোর চেষ্টা করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এ অবস্থায় ফায়ার সার্ভিস এর পুরো ইউনিট উড়ে গেছে বিষ্ফোরণে, তাদের ভাগ্যে কি হয়েছে..জানা যায়নি, লাইভ করা ছেলেটি প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে আগুন নিভানোর কাজ লাইভে দেখাচ্ছিল, বিস্ফোরণের পর তার মোবাইল একদিকে পড়ে যায়, এরপরও ৫ মিনিট লাইভ অন ছিল, তখন আশেপাশে আহ ওহ আওয়াজ শুনা যাচ্ছিল।
তাছাড়া আশেপাশে গ্রামের অনেক মানুষ বেহুশ হয়ে গেছে। ৫-৬ কিলোমিটার এলাকার অধিকাংশ জানালার গ্লাস ভেঙে চুরমার.. আল্লাহই ভালো জানেন মানুষের কানের কি অবস্থা..!!

ওইখানে ১২ টা প্লান্ট আছে একটা বিষ্ফোরন হইছে আরো ১১ টা বিষ্ফোরন হইতে পারে সবাই ঘর থেকে বাহির হয়ে যাচ্ছে।
সবাই দোয়া করেন আল্লাহ যেন রহম করেন।

02/06/2022

২টা মিনিট সময় নিয়ে পড়েন

ভালো ছাত্র, জিনিয়াস - এসমস্ত মন গড়া ভুয়া কথা এখনো ক্যানো যে প্রচলিত আছে আমি জানি না।

আমি ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের ক্লাসে সেকেন্ড লাস্ট বয় ছিলাম। ক্লাস এইট থেকে নাইন ওঠার সময় অংকে ১০০ তে ১২, বিজ্ঞান এ ১৭/১০০ আর ইংরেজিতে ২৩/১০০ পাইছিলাম। আমার পরে যে ছেলেটা ছিলো সে অসুস্থতার জন্য পরীক্ষাই দিতে পারে নাই। নইলে আমি লাস্ট বয় ই হইতাম।

ক্যাডেট কলেজে খারাপ রেজাল্ট করার যে কি অপমান তা ভুক্তভোগীই জানে। আমার একার জন্য পুরো হাউজ এর overall result খারাপ হইলো। আমার সিনিয়র রা আমাকে অনেক মারামারি করলো, বন্ধুরা টিটকারি দিলো। আর কলেজ কর্তৃপক্ষ বাইর না কইরা দিলেও তার চেয়েও বেশী অপমান করলো।

আমারে Science Group না দিয়া জোর কইরা Arts Group এ দিয়া দিলো! আমার বাবা অইদিকে বলছেন Science নিয়া পড়তে। আমারো নিজের ইচ্ছা তাই। অপমানিত, rejected, dejected, isolated শাব্বির গেলো Vice Principal এর অফিস এ। কান্নাকাটি করলাম, হাতে পায়ে ধরলাম। কিন্তু আমারে Science দিবেই না। আমি Science এর যোগ্য ই না। কয়েকদিন এর কান্নাকাটি তে একটু মন গললো উনাদের। লিখিত মুচলেকা দিলাম আমারে Science দিলে SSC HSC তে অন্তত 1st Division পাবো!

লিখিত মুচলেকা!

এর পরে আবারো অপমান, টিটকারী। কত্তদিন যে বাথরুম এ, ছাদে, অন্ধকার এ রুমে কাঁদছি। ১৪ বছর বয়সের এক বাচ্চা ছেলের অপমান সহ্য করার কি ই বা ক্ষমতা?

আর পিঠ যখন দেয়ালে তখন আয়নার সামনে দাঁড়াইয়া একদিন ঠিক করলাম,না- আর না। এই অসম্ভব অপমানের জবাবটা দেয়ার সময় আসছে!

শুরু করলাম। সব কিছু ছাড়লাম। বন্ধু বান্ধব, টিভি সিনেমা, আত্নিয় স্বজন। সব কিছু। খালি বইয়ের পাতায়। কি আছে শালা এর মধ্যে? পাগল হইলাম শুধু অপমান টার উচিৎ শিক্ষা দেবার জন্য। বাংলার প্রশ্ন উত্তর তৈরী করলাম বিশ্বভারতী র বই ঘাটাঘাটি কইরা। অংকের পারমুটেশন/ কম্বিনেশন / ইন্টিগ্রেশন রিয়েল লাইফে কিভাবে কাজ করে তা জানার জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা লাইব্রেরির রেফারেন্স ঘাটলাম। ইংরেজি কবিতার কবির জীবনী আর লিখার criticism পরলাম শুধুমাত্র একটা উত্তর তৈরী করবার জন্য। ৪ বছর প্রতিদিনে ১৪-১৬ ঘন্টা খালি বই, রেফারেন্স, খাতা, - শুধুমাত্র অপমান এর জবাব দেবার জন্য। আমার খেয়াল আছে ঈদের দিন ছুটিতে শুধু নামাজ পড়তে বাইরে গেছি। সবার বাবা মা পড়তে বলে- আমার বাবা মা বলে "বাবা এইবার থাম"। আমার বন্ধুরা বলে "তুই তো কবরে"! আমি মনে মনে বলি "একটু দাঁড়া বাপ"!
৪ বছর।
শুধু HSC Syllabus ই শেষ করেছি ৭ বার! বিশ্বাস করার কোন প্রয়োজনই নাই। অবিশ্বাস করতে থাকেন।
১৯৮৬ সালের HSC পরীক্ষার ফল বের হইলো। ক্লাশের সেকেন্ড লাস্ট বয়, অংকে ১২ পাওয়া, অপমানিত হওয়া, Science না পাওয়া ছেলে!

পুরো বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় 1st Stand করলাম প্রায় ১৫০,০০০ ছাত্র ছাত্রীর মধ্যে! President ডাকলো, টিভি ডাকলো, পত্রিকায় ছবি ছাপাইলো!

Sweet revenge!

এর পর আর পিছন ফিরে তাকাই নাই। আসো শা*লা কে আসবা সামনে ?!

এই সব কিছুর মধ্যে একটা জিনিশ ই শিখলাম। খুবই important lesson learnt.
ভালো ছাত্র/ জিনিয়াস এ সব ভুং চুং মাত্র। Only frigging Hard Work is real. আসল কথা আমি কিছু সত্যিই পাইতে চাই কিনা। আমি অইটা পাইতে চাইসি, অইটা হইতে চাইছি আর পাই নাই বা হই নাই - এইটা এখন অসম্ভব! আমি যখন কোন কিছু চাইবো অইটা পাইতেই হবে আর পাবোই। না পাওয়া মানে আমি মন থেকেই চাই নাই।

বি সি এস এ ফার্স্ট হন নাই? - আপনি আসলে চান ই নাই।

ভালো ইউনিভারসিটি তে হন নাই? - আপনি আসলে চান ই নাই।

মিলিওন ডলার ব্যবসা নাই? - আপনি আসলে চান ই নাই।

আমরা শুধু success এর চেহারটা দেখেই অভ্যস্ত! এর পেছনে যে কান্না,যে ত্যাগ, যে শ্রম, যে কস্ট সেইটা দেখি না।

একটা কিছু পাইতে/ হইতে/ করতে চাইতেছেন? না পাইলে/ হইলে/ করলে সম্পূর্ণ আপনার চাওয়ার ই অনুপস্থিতিতা। ব্যাস।

রুটিন ফুটিন বাদ দ্যান। জীবনের মাইলস্টোন প্ল্যান করেন। তারপর go for it like friggin crazy. No option B. Failure is NOT accepted. Be successful or die trying.
সৃস্টিকর্তা আমাকে সৃস্টির শ্রেষ্ঠ জীব বানাইছেন। আমার চেয়ে ভালো জিনিষ বিশ্ব ব্রক্ষ্মান্ডে নাই। আমি তো হারতে পারি না। সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হারতে পারেই না।

এই পোস্টের উদ্দেশ্য অহংকার করা নয় অবশ্যই। উদ্দেশ্য আপনারা যারা নিজের ওপর এখোনো সন্দেহ প্রকাশ করছেন তাদের আংগুল তুলে ভুল ভেংগে দেয়া।

-শাব্বির আহসান

ছবি ও তথ্য সৌজন্যে : বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র

Want your business to be the top-listed Computer & Electronics Service in Sylhet?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

সিলেটি : বাংলা ও বাঙালির বাইরে আলাদা এক ভাষা ও জাতিস্বত্তার গল্প...যদিও অনেক তথ্য মিসিং আছে তবুও অনেক তথ্যবহুল কন্টেন্ট।...
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স লাইফস্টাইল 😎
সীতাকুণ্ডের আগুন না নিভতেই পাবনা কিউলিন ইন্ডাস্ট্রিজ ( সোলার মিল ) এ ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড!
হঠাৎ মালাকুল মউত কে দেখার পর ছেলেটার যা হল।
বেশিরভাগ এক্সিডেন্ট মেয়েদেরই হয় ব্যাটারি রিক্সা কিনবা টমটমে। তার পরেও হুস থাকে না এদের 🙃
নিশ্চয়ই আল্লাহ সঠিক সময়ে সঠিক জিনিস দান করেন।

Website

Address

Sylhet

Other Sylhet computer & electronics services (show all)
Hi-Tech Computer Hi-Tech Computer
201-202, Planet Araf, 2nd Floor, Zindabazar
Sylhet, 3100

201-202, Planet Araf Computer City (2nd Floor), Zindabazar, Sylhet Contact:01716905994,01712150624 Em

Power Computers Power Computers
26-28, Galleria Shopping Complex, Jallarpar Road, West Zindabazar
Sylhet, 3100

Computer Sales And Service. Please call +8801719821155

Tulip Computers Tulip Computers
Tulip Computers, 102-103, Planet Araf Sylhet Computer City, Zindabazar, Sylhet
Sylhet, 3100

Tulip Computers

Online Logo Maker Online Logo Maker
Sylhet
Sylhet, 3100

Joynul Vai Joynul Vai
Sylhet, 3100

Learn and Earn

UrbanTech UrbanTech
Sylhet

All kind of smartphone available here. We provide home delivery and courier services.

Ahsan Telecom Ahsan Telecom
Shop#1, Galleria Shopping Complex, Zindabazar
Sylhet, 3100

Multiple Mobile Brand Shop

Cell Point Sylhet Cell Point Sylhet
Galleria Shopping Complex, Zindabazar
Sylhet, 3100

It's an authorized shop of Samsung mobile phones. We always try our best to provide good service to our customers. Your satisfaction is our success.

Design Time-666 Design Time-666
Zindabazar
Sylhet, 3100

Laser Cutting, Mug Pring, Baner Design, Leaflet Design, ID Card ETC

Vexcave Vexcave
Oikyatan-117, West Pirmohollah
Sylhet, 3100

WE CONNECT STARTLING DOTS TO ELEVATE THE NEXT GENERATIONS.

Fastphic Fastphic
RONKELY NOYAGRAM, RONKELY UTTOR, GOLAPGONJ, SYLHET
Sylhet, 3160

Hi, Fastphic team is a professional Logo and Branding Design Specialist.

Shamsul Alam Shamsul Alam
Sylhet
Sylhet, 3120

Everything is Alhamdulillah.