European Information and Beauty

💛🖤 #জার্মানিতে_নিয়মানুসারে_কাজের_সুযোগ 💚❤️💙

জার্মানিতে কাজের সুযোগ! – সুযোগ কার্ড (Opportunity Card)

আপনি কি জার্মানিতে কাজের সুযোগ খুঁজছেন? জার্মানি এখন নতুন Opportunity Card এর মাধ্যমে দক্ষ ও প্রতিভাবান কর্মীদের ভিসা দিচ্ছে। আপনারও হতে পারে জার্মানিতে কাজ করার সোনালী সুযোগ!

♨️♨️✨ আবেদনের যোগ্যতা:✨♨️♨️
#আবেদনের_বয়স ৩৫ বছরের কম
#শিক্ষাগত_যোগ্যতা: ব্যাচেলর ডিগ্রি বা এর সমমান
#ভাষার_দক্ষতা: জার্মান বা ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা আবশ্যক।
#কাজের_অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩-৫ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা অবশ্যই থাকতে হবে।

#অর্থনৈতিক_যোগ্যতা: জার্মানিতে থাকার জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক সাপোর্ট কমপক্ষে ১ বছরের খরচ থাকতে হবে।
উল্লেখ্য জার্মানি একটি উন্নত দেশ এখানে জীবনযাপন খরচও অনেক ব্যায়বহুল। একজন ব্যাচেলর এর কমপক্ষে ৭০০-৯০০ ইউরো স্বাভাবিক খরচ।

#জার্মানির_সাথে_সংযোগ: জার্মানিতে পূর্বে কাজ বা শিক্ষার অভিজ্ঞতা থাকা আবশ্যক নয়, তবে অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করে

♻️♻️✅✅প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট:

1️⃣পাসপোর্ট
2️⃣শিক্ষাগত সনদপত্র
3️⃣কাজের অভিজ্ঞতার সনদ পত্র
4️⃣ভাষার সার্টিফিকেট (ইংরেজি বা জার্মান)
5️⃣ব্যাংক স্টেটমেন্ট
6️⃣জাতিয় পরিচয়পত্র
7️⃣সমস্ত ডকুমেন্ট এডুকেশন মিনিস্ট্রি ফরেন মিনিস্ট্রি দ্বারা সত্যায়িত সহ।
8️⃣সমস্ত ডকুমেন্টে নিজের নাম পিতার নাম মাতার নামের মিল থাকতে হবে।

💐💐আজই আপনার সুযোগ কাজে লাগান! বিস্তারিত জানতে আমাদের হট নাম্বার
📞 যোগাযোগ করুন: 01713-527137 💐💐

Bad News 💔
ফিনল্যান্ডে এপ্লিকেশন ফিস অ্যাড হচ্ছে জানুয়ারি ২০২৫ থেকে যারা এপলাই করবেন তাদের জন্য।

With Journalist Elias Hossain Fans – I just made it onto their weekly engagement list by being one of their top engagers! 🎉

💕💕সার্বিয়া ফাইল জমা করার আগে আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় রাখুন। আগে যে কাজ করতে ৩-৪ মাস সময় লাগতো এখন লাগছে ৫-৭ মাস।
তার উপর এম্বাসি ও ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ নতুন নতুন শর্তজুড়ে দিয়ে কালক্ষেপণ করছে।
☘️এই বিভিন্ন কারনে হটাৎ করে সার্বিয়ার কাজ একেবারে স্লো হয়ে গেছে তাইনা?
আমার ইন্টারনাল সোর্স অনুযায়ী বেশি না মাত্র ২০ হাজার ভিসা এপ্লিকেশন পেন্ডিং এ আছে।এটা রেকর্ড সংখ্যক।
এইটা শুধু মাত্র বাংলাদেশ নয় সমগ্র পৃথিবী থেকে আবেদন হওয়া বিভিন্ন ভিসা ক্যাটাগরিতে।

🍂কারন অনলাইন পোর্টাল এ অনেক কিছুই পরিবর্তন হয়েছে জব ভিসার ক্ষেত্রে সার্টিফিকেট ট্রান্সলেশন এর একটা বড়ো প্যাঁচের কারনেই অনেক ফাইল রিকোয়েস্ট আপডেট এ ঝুলে আছে।
অনেক এজেন্সি বুঝতেই সময় পার করে ১/১.৫ মাস।

🌿তাই অনেকেই রিকোয়েস্ট আপডেট এ থাকা ফাইল গুলোর ব্যাপারে সন্দিহান এ ক্ষেত্রে সমাধান এজেন্টদের হাতে আছে।
সেক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ইমিগ্রেশন লয়ারের পরামর্শ নিতে পারেন।
🌐আমাদের পরামর্শ - এজেন্সিকে পর্যাপ্ত সময় দিন এবং সঠিক টাইমে পেমেন্ট ক্লিয়ার করেন।
01713-527137 বিস্তারিত জানতে।

❤️💛💚ধন্যবাদ সবাইকে 🖤🤍💙

#গ্রীস_ইউরোপের_সেন্জেন_কান্ট্রির_AtoZ_Information🇬🇷🇬🇷🇬🇷
💕গ্রীস দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত একটি দেশ, যা ইতিহাস ও সংস্কৃতির দিক থেকে অত্যন্ত সমৃদ্ধ। এথেন্স গ্রীসের রাজধানী এবং প্রধান শহর।
🌐ভৌগলিক অবস্থানঃ গ্রীসের সীমানার উত্তরে আলবেনিয়া, উত্তর মেসিডোনিয়া এবং বুলগেরিয়া; পূর্বে তুরস্ক এবং দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর রয়েছে।

গ্রীস কি সেনজেন দেশ?
হ্যাঁ, গ্রীস একটি সেনজেন দেশ। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য এবং সেনজেন জোনের অংশ হওয়ায় সেনজেন ভিসা দিয়ে গ্রীসসহ অন্যান্য সেনজেনভুক্ত দেশগুলোতে অবাধে ভ্রমণ করা যায়।

# # # গ্রীসের কারেন্সি:
গ্রীসের মুদ্রার নামঃ ইউরো (EUR)**।
১ ইউরো সমান বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ১৩২.০৮ টাকা (বর্তমান রেটের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তন হতে পারে)।

# # # গ্রীস এম্বাসির ভিসার ধরন:
গ্রীস বিভিন্ন ধরণের ভিসা প্রদান করে থাকে, যেমন:
1. ট্যুরিস্ট ভিসা
2. স্টুডেন্ট ভিসা
3. ওয়ার্ক ভিসা
4. বিজনেস ভিসা
5. রেসিডেন্স পারমিট
# # # বাংলাদেশ থেকে গ্রীস ভিসার অপশন:
বাংলাদেশ থেকে গ্রীস যাওয়ার জন্য প্রধানত দুটি প্রধান ভিসা পাওয়া যায়:
1. ওয়ার্ক ভিসা (কাজের উদ্দেশ্যে)
2. স্টুডেন্ট ভিসা (শিক্ষার উদ্দেশ্যে)
ট্যুরিস্ট ভিসা (বেড়ানোর জন্য)
# # #গ্রীসে ওয়ার্ক ভিসা A to Z খরচ:
গ্রীসে ওয়ার্ক ভিসায় যেতে মোট খরচ প্রায় ১০- ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:
- **ভিসা ফি**: ৩০০ ইউরো (প্রায় ৩৫,০০০ টাকা)
- **এজেন্ট ফি ও অন্যান্য খরচ**: বিভিন্ন ক্ষেত্রে এজেন্ট ফি এবং অন্যান্য দালাল খরচ যুক্ত হয়ে এ বাজেট বাড়তে পারে।

# # #গ্রীসে কাজের চাহিদা:
গ্রীসে বেশ কয়েকটি সেক্টরে শ্রমিকের চাহিদা রয়েছে, যেমন:
1. কৃষি কাজ (ফসল তোলা, প্রসেসিং)
2. নির্মাণ কাজ (বিল্ডিং নির্মাণ)
3. পর্যটন ও হসপিটালিটি সেক্টর (হোটেল ও রেস্টুরেন্ট)
4. ফ্যাক্টরি ও ম্যানুফ্যাকচারিং
# # # গ্রীসে মিনিমাম বেতন:
গ্রীসে একজন শ্রমিকের মাসিক মিনিমাম বেতন প্রায় ৭৫০-৯৫০ ইউরো। এর ভিত্তিতে একজন বাংলাদেশী কর্মী গ্রীসে কাজ করে মাসে প্রায় ৯৫০০০-১২০,০০০ টাকা উপার্জন করতে পারেন।
# # # গ্রীসে ওয়ার্ক পারমিটের ধরন:
গ্রীসে ওয়ার্ক পারমিট সাধারণত নির্দিষ্ট সেক্টরের জন্য প্রদান করা হয়। প্রাথমিকভাবে এক বছরের জন্য দেয়া হয় এবং পরবর্তীতে এটি নবায়ন করা যেতে পারে।
# # #গ্রীসে ওয়ার্ক পারমিট পেতে সময়:
ওয়ার্ক পারমিট পেতে সাধারণত ২- ৩ মাস সময় লাগে, তবে নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের উপর ভিত্তি করে সময় আরও কমবেশি হতে পারে।
# # # গ্রীসে ওয়ার্ক পারমিট কিভাবে এপ্রুভ হয়?
ওয়ার্ক পারমিটের জন্য একজন গ্রীক নিয়োগকর্তা থাকতে হবে, যিনি অনুমোদিত নিয়োগদাতা হিসেবে আবেদন করবেন। এরপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে পারমিট পাওয়া যায়।
# # #গ্রীস এম্বাসি বাংলাদেশ আছে কিনা?
না, গ্রীসের বাংলাদেশে সরাসরি কোনো এম্বাসি নেই। তবে গ্রীসের দূতাবাস বা কনস্যুলেটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে
# # #গ্রীসে ভিসা রেশিও:
গ্রীসের কাজের ভিসার রেসিও কম , তবে নির্ভর করে আবেদনকারী কতটা যোগ্য ও তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঠিকভাবে জমা দিয়েছেন কিনা।
# # #গ্রীস TRC (Temporary Residence Card):
গ্রীসে TRC প্রদান করে থাকে, যা একটি অস্থায়ী রেসিডেন্স পারমিট। এটি সাধারণত এক বা দুই বছরের জন্য থাকে এবং নবায়ন করা যায়। TRC কার্ড দিয়ে সেনজেন অঞ্চলের অন্যান্য দেশগুলোতেও ভ্রমণ করা সম্ভব।
# # #গ্রীস কত বছর পর PR আবেদন করতে পারবেন?
৫ বছর পর
💕আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভাল লাগছে, দয়া করে শেয়ার দিবেন, কোন কিছু ভুল হলে কমেন্ট বলে দিবেন আমি আপডেট করে নিব। তথ্যসুত্র গুগল উইকিপিডিয়া।
💕ইউরোপের অভিভাষণ ও ইমিগ্রেশন সম্পর্কে সঠিক তথ্য সবার আগে পেতে আমাদের পেইজ
European Information and Beauty লাইক ফলো করে সাথে থাকবেন ইনশাআল্লাহ বিস্তারিত তথ্যের জন্য
আমাদের হট নাম্বর 01713-527137
💛🤍🖤ধন্যবাদ সবাইকে। 💚❤️💙

📢 সুখবর 📣

ভারতীয়🇮🇳 ভি'সা প্রসে'সিং জটিলতা থাকায়:
রোমানিয়া🇹🇩 এম্বেসী ইন্টারভিউ ফেস করার জন্য অপেক্ষায়রত বাংলাদেশের স্টুডেন্টগন: এখন থেকে থাইল্যান্ড🇹🇭 এবং ভিয়েতনাম🇻🇳 এ অবস্থিত রোমানিয়ান এম্বেসী তে ইন্টারভিউ ফেস করতে পারবেন।

রোমানিয়া🇹🇩🇪🇺 গমনেচ্ছু ওয়া'র্কারদের জন্যও সেইম ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য সংশ্লিষ্টদের সাথে কূটনীতিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশের🇧🇩 রোমানিয়া এম্বেসীর এম্বেসেডর।

🍀 বি: দ্র: যাদের থাইল্যান্ড অথবা ভিয়েতনাম এর ট্যুরিস্ট ভি'সা প্রসে'সিং সার্ভিস প্রয়োজন: তারা আমাদের সহায়তা নিতে পারেন। হট নাম্বার 01713-527137

🇪🇪🇪🇪🇪🇪🇪🇪 #এস্তোনিয়া_সেন্জেন_দেশের_তথ্য_জানুন

💕এস্তোনিয়া উত্তর ইউরোপের একটি দেশ, যা বল্টিক সাগরের পূর্ব তীরে অবস্থিত। এর আশেপাশে দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে লাতভিয়া (দক্ষিণে), রাশিয়া (পূর্বে), এবং ফিনল্যান্ড (উত্তরে, বল্টিক সাগরের ওপারে)।

🌿রাজধানীর নাম তালিন। এস্তোনিয়া বাল্টিক দেশগুলির ... এস্তোনিয়ার রাজধানী তাল্লিন একটি গুরুত্বপূর্ণ বাল্টিক
সমুদ্রবন্দর এবং দেশের বৃহত্তম শহর।

☘️এস্তোনিয়ার বড় শহরঃ ১/তালিন২/তারতু ৩/পানু ৪/ভিলজান্দি ৫/মুার্দু ইত্যাদি।

**শেনজেন ভুক্ত দেশ**
এস্তোনিয়া শেনজেন ভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে একটি। এই কারণে, শেনজেন ভিসাধারীরা এস্তোনিয়ায় অবাধে ভ্রমণ করতে পারেন এবং এস্তোনিয়ার নাগরিকরা অন্যান্য শেনজেন দেশের মতোই ভিসামুক্তভাবে ভ্রমণ করতে পারেন।

**কারেন্সি**
এস্তোনিয়ার মুদ্রার নাম ইউরো (EUR)। ১ ইউরো বর্তমানে বাংলাদেশী প্রায় ১৩১.৮৮ টাকা সমান (এটি বাজারের চলমান রেট অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে)।

**এস্তোনিয়া এম্বাসি ও ভিসার ধরন**
এস্তোনিয়া বিভিন্ন ধরনের ভিসা দিয়ে থাকে যেমনঃ
1. **শেনজেন ভিসা:** ৯০ দিনের মধ্যে শেনজেন এলাকায় ভ্রমণের জন্য।
2. **দীর্ঘমেয়াদী ভিসা (D-Visa):** ৯০ দিনের অধিক সময়ের জন্য, যেমনঃ কাজ, শিক্ষা, পরিবার পুনর্মিলন ইত্যাদি।
3. **ওয়ার্ক ভিসা:** এস্তোনিয়ায় কাজ করার জন্য।
4. **স্টুডেন্ট ভিসা:** এস্তোনিয়ার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার জন্য।

**এস্তোনিয়া ওয়ার্ক ভিসায় যেতে খরচ**
ওয়ার্ক ভিসায় যেতে হলে অনুমানিক ১২ লাখ টাকা খরচ হতে পারে। এর মধ্যে ট্রাভেল খরচ, ভিসা প্রসেসিং ফি এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকে। স্টুডেন্ট ভিসার খরচ ৮ লাখ টাকার মতন।

**এস্তোনিয়ায় চাকরির চাহিদা ও ইনকাম**
এস্তোনিয়ায় তথ্যপ্রযুক্তি (IT), ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে চাকরির চাহিদা বেশি, Factory Worker, Cleaner, hotel boy, Industrial Work, এইসব কাজ করা যায় একজন বাংলাদেশি হিসাবে এস্তোনিয়ায় মাসিক ৯০০ থেকে ১০০০ ইউরো ইনকাম করা সম্ভব,

**এস্তোনিয়া এম্বাসি বাংলাদেশে**
দুঃখজনকভাবে, এস্তোনিয়ার কোনো এম্বাসি বাংলাদেশে নেই। তবে ভারতের নয়াদিল্লিতে অবস্থিত এস্তোনিয়ার এম্বাসি থেকে বাংলাদেশিরা ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।

**ওয়ার্ক পারমিট প্রক্রিয়া**
এস্তোনিয়ার ওয়ার্ক পারমিট পেতে সাধারণত ২-৩ মাস সময় লাগে। পারমিট প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে চাকরি পাওয়া, নিয়োগকর্তার কাছ থেকে আমন্ত্রণপত্র পাওয়া, এবং উপযুক্ত নথিপত্র দাখিল করা। এই প্রক্রিয়ার সময় ইন্টারভিউ দিতে হতে পারে।

**ভিসা রেশিও ও প্রসেসিং সময়**
এস্তোনিয়ার কাজের ভিসা ১% বাংলাদেশীদের জন্য। কেউ স্টুডেন্ট ভিসা যেতে চাইলে সেটা ভাল হবে স্টুডেন্ট ভিসা রেসিও ভাল। এখন অনেক এজেন্সি এস্তোনিয়া নিয়ে ফাইল নেওয়ার অফার করতেছে কাজের ভিসা এদের ফাদে পা দিবেন না কাজের ভিসাতে ফাইল জমা দিলে টাকা ও সময় নষ্ট হবে তাই অন্য দেশে জমা দিন ❣️
ভিসা প্রসেসিংয়ে সাধারণত ১৫-৩০ দিন সময় লাগে। এমবেসিতে ফাইল জমা দিলে ভিসা রিসাল্ট পেতে এই সময় লাগে।

**TRC কার্ড ও সুবিধা**
এস্তোনিয়া TRC (Temporary Residence Card) প্রদান করে, যা পেতে প্রায় ৩-৬ মাস সময় লাগে। TRC কার্ড দ্বারা আপনি শেনজেন এলাকার অন্যান্য দেশে সহজে ভ্রমণ করতে পারেন।

এস্তোনিয়া PR পাওয়া যায় কিনা?
জি PR এর জন্য আপনি আবেদন করতে পারবেন তবে ৫ বছর পর এই ৫ বছর TRC CARD এর মাধ্যমে কোন ক্রাইম না করে আপনাকে থাকতে হবে এস্তোনিয়া।
আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভাল লাগছে, দয়া করে শেয়ার দিবেন, কোন কিছু ভুল হলে কমেন্ট বলে দিবেন আমি আপডেট করে নিব ইনশাআল্লাহ।
আমাদের হট নাম্বার 01713-527137
❤️💛💙ধন্যবাদ সবাইকে 💚🤍🖤

#পর্তুগালে_D4_ভিসা_বা_উচ্চ_শিক্ষা(Study Visa)

💕 মূলত তাদের জন্য, যারা পর্তুগালে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে চান। এই ভিসার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা পর্তুগালের বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে দীর্ঘমেয়াদে অধ্যয়ন করতে পারেন।

🌼 D4 ভিসার উদ্দেশ্য

➡️ শিক্ষা গ্রহণ: D4 ভিসা তাদের জন্য, যারা পর্তুগালে বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ বা অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সম্পূর্ণ কোর্স বা গবেষণা করতে ইচ্ছুক।
➡️ ডিগ্রি প্রোগ্রাম: এটি স্নাতক (Bachelor’s), স্নাতকোত্তর (Master’s), বা পিএইচডি (PhD) প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রযোজ্য।

🌿 যোগ্যতা ও শর্ত

➡️ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি: প্রথমে, আবেদনকারীকে পর্তুগালের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে এবং তার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।
➡️ আর্থিক সামর্থ্য: আবেদনকারীকে প্রমাণ করতে হবে যে তিনি নিজেকে সমর্থন করার জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক সংস্থান রাখেন, যা ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা অন্য আর্থিক নথি দিয়ে প্রমাণ করা যেতে পারে।
➡️ স্বাস্থ্য বীমা: শিক্ষার্থীকে পর্তুগালে থাকার সময় স্বাস্থ্য কভারেজ নিশ্চিত করতে হবে। আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বীমা থাকতে হবে, যা পর্তুগালের জন্য বৈধ।
➡️ আবাসন ব্যবস্থা: পর্তুগালে থাকার জন্য নির্দিষ্ট আবাসনের প্রমাণ দিতে হবে (যেমন হোস্টেল, ভাড়া করা বাসা ইত্যাদি)।

🍂প্রয়োজনীয় নথিপত্র

➡️ বৈধ পাসপোর্ট: পাসপোর্টের মেয়াদ আবেদনকৃত ভিসার সময়সীমার তুলনায় কমপক্ষে তিন মাস বেশি থাকতে হবে।
➡️ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রমাণপত্র: ভর্তির প্রমাণপত্র বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অফার লেটার জমা দিতে হবে।
➡️ অপরাধমূলক রেকর্ড সার্টিফিকেট PCC : আবেদনকারীর নিজ দেশ থেকে অপরাধমূলক রেকর্ডের সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।
➡️ স্বাস্থ্য বীমার নথি: পর্তুগালে অবস্থানের জন্য বৈধ আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বীমার নথি জমা দিতে হবে।
➡️ আর্থিক সংস্থানের প্রমাণ: আপনার অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রমাণ করতে ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা অন্য কোনো প্রাসঙ্গিক নথি জমা দিতে হবে।

🪴ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া

➡️ আবেদন জমা: প্রথমে পর্তুগালের দূতাবাস বা কনস্যুলেটে D4 ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে এবং সমস্ত নথিপত্র জমা দিতে হবে।
➡️ ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ইন্টারভিউ: আবেদনকারীকে দূতাবাসে ইন্টারভিউ ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট জমা দিতে হতে পারে।
➡️ প্রক্রিয়াকরণের সময়: ভিসার আবেদন সাধারণত ৬০ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন হয়।

☘️ভিসার মেয়াদ ও নবায়ন

➡️ মেয়াদ: D4 ভিসা সাধারণত শিক্ষার সময়সীমা অনুযায়ী প্রদান করা হয়। এটি প্রথমে ১ বছরের জন্য বৈধ হয় এবং পরবর্তীতে আপনার কোর্সের মেয়াদ অনুযায়ী নবায়ন করা যায়।
➡️ নবায়ন: শিক্ষার্থীরা তাদের কোর্সের মেয়াদ অনুযায়ী ভিসা নবায়ন করতে পারেন। এর জন্য যথাযথ নথি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রমাণ জমা দিতে হবে।

🌱ভিসার সুবিধা

➡️ শিক্ষার সুযোগ: পর্তুগালে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার সুযোগ পাওয়া যায়।
➡️ কাজের সুযোগ: D4 ভিসা ধারকরা শিক্ষার পাশাপাশি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাজ করতে পারেন, যা তাদের অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য করতে পারে।
➡️ পরিবার পুনর্মিলন: শিক্ষার্থীরা পরবর্তীতে তাদের পরিবারের সদস্যদের পুনর্মিলনের জন্য আবেদন করতে পারেন।
➡️ ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভ্রমণ: শেনজেন অঞ্চলে অবাধে ভ্রমণ করার সুযোগ থাকে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য বাড়তি সুবিধা।

D4 ভিসা শিক্ষার্থীদের জন্য পর্তুগালে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের একটি চমৎকার সুযোগ। এটি শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক শিক্ষার অভিজ্ঞতা এবং পেশাগতভাবে বিকশিত হওয়ার পথ সুগম করে। যারা উচ্চশিক্ষার জন্য পর্তুগালে আসতে চান, তাদের জন্য D4 ভিসা একটি আকর্ষণীয় বিকল্প।
বিস্তারিত জানতে আমাদের হট নাম্বার 01713-527137
আশাকরি লাইক ফলো করে সাথে থকবেন ইনশাআল্লাহ।

💚🤍🖤💛💙❤️ধন্যবাদ সবাইকে।

I gained 456 followers, created 119 posts and received 806 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

#সচেতন_নাগরিক_হিসাবে_পাসপোর্ট_করা_কেন_জরুরী

💕পাসপোর্ট করলে কী কী সুবিধা পাবেন?
☘️অনেকেই মনে করেন, "এখন তো বিদেশ যাবো না, পাসপোর্ট করে কী হবে?"

শুধুমাত্র বিদেশ যাবার প্রসেস হলেই পাসপোর্ট করবেন, এমন না।
একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আপনার পাসপোর্ট থাকাটা খুবই জরুরি। পাসপোর্ট থাকলে আপনি বিভিন্ন সুবিধা পাবেন, যেটা পাসপোর্ট ছাড়া সম্ভব না।

পাসপোর্ট থাকলে কী কী সুবিধা পাবেন? আসুন দেখে নিই:⤵️

১.ভিসা-ফ্রি দেশে যাবার সুবিধা:

🌳বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে প্রায় ৪০টি দেশে ভিসা-ফ্রি বা অন-এরাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়। সেসব দেশে খুব সহজেই ভ্রমণ করতে পারবেন আপনার যদি একটা পাসপোর্ট থাকে।

🍂অর্থাৎ, শুধুমাত্র লন্ডন-আমেরিকা যাবার জন্যই পাসপোর্ট না। ঐসব দেশ ছাড়াও অনেক দেশে পাসপোর্ট ছাড়া যাওয়া যায়।

২.ইমার্জেন্সি চিকিৎসা সুবিধা:

🪴আপনার যদি হঠাৎ এমন কোনো অসুখ হয় যেটার চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে হবে, সেক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক। সেই মুহূর্তে সময়ের অনেক মূল্য। ইমার্জেন্সি পাসপোর্ট করতে যতোদিন সময় লাগবে, এতোদিনে আপনার চিকিৎসা হবে না। এজন্য পাসপোর্ট থাকা দরকার।

৩.পাসপোর্ট হলো ইন্টারন্যাশনাল আইডেন্টিটি কার্ড:

🌼আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা যেটাকে ন্যাশনাল আইডি কার্ড বলা হয়, এটা দেশের মধ্যেই ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু, বিদেশের কোনো কিছু করতে গেলে আপনার পাসপোর্ট লাগবে। এমনকি আপনি দেশে থেকে বিদেশে ব্যবসা করতে গেলে, অনেক কোম্পানিতে জব করতে গেলে আপনার পাসপোর্ট লাগতে পারে।

৪.স্কলারশিপের আবেদন, কনফারেন্সে যাবার সুযোগ:

🍁বেশিরভাগ ভার্সিটিতে আবেদনের সময় পাসপোর্ট লাগে। শুধু তাই না, বিদেশী অনেক ভার্সিটিতে বিভিন্ন প্রোগ্রাম থাকে যেখানে ফ্রি-তে যাবার সুযোগ থাকে। অনেকসময় আপনি যে কলেজ-ভার্সিটিতে পড়েন, সেখানকার উদ্যোগেও ঐসব কনফারেন্সে যাবার সুযোগ মিলে।

এরকম শর্ট-নোটিশে যেতে চাইলে পাসপোর্ট থাকতে হয়।

অনেকেই আছে যাদের শুধুমাত্র পাসপোর্ট না থাকার কারণে অনেক কনফারেন্সে সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তারা অংশগ্রহণ করতে পারেনি।

৫.পরীক্ষা দিতে পাসপোর্ট প্রয়োজন:

🌱বাংলাদেশে থেকেও বিভিন্ন পরীক্ষা দিতে চাইলে পাসপোর্ট প্রয়োজন। যেমন: IELTS, GRE, GMAT, SAT, TOEFL ইত্যাদি।

৬. ডুয়েল কারেন্সী ডেবিট কার্ড:
দেশের বাহিরে অনলাইনে ই-কমার্স বা ইন্টারন্যাশনাল ট্রাঞ্জেকশন করতে অবশ্যই বাংলাদেশের ব্যাংকের কার্ড পাসপোর্ট দিয়ে ডলার এন্ডোর্স্মেন্ট করে নিতে হবে।
এক্ষেত্রেও পাসপোর্ট লাগবে।

#যারা_পাসপোর্ট_করবেন_তারা_আগে সার্টিফিকেট,এনআইডি কার্ড, পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডে আপনার নাম,পিতা/মাতার নাম যেনো একই থাকে লক্ষ্য রাখবেন যদি অমিল থাকে আগে সব কিছু ঠিক করবেন তারপর পাসপোর্ট করবেন অন্যথায় ভোগান্তিতে পড়বেন।আমাদের হট নাম্বার 01713-527137
💛💙💚ধন্যবাদ সবাইকে 🤍🖤❤️

#সুইডেন_ইউরোপের_ধনী_দেশ_সম্পর্ক_বিস্তারিত।
💕উত্তর ইউরোপের রাষ্ট্র সুইডেন (সুইডীয়: Sverige স্‌ভেরিয়ে)
সুইডেনের রাজধানীরঃ স্টকহোম৷
সুইডেনের রাষ্ট্রভাষাঃ সুইডিয় ভাষা।
অন্যতম সেন্জেন দেশ সুইডেন।
মুদ্রার নামঃ সুইডিশ ক্রোনা।
ডায়ালিং কোডঃ +৪৬
🌻ভৌগলিক অবস্থানঃ উত্তরে ডেনমার্ক -পূর্বদিকে রয়েছে ফিনল্যান্ড, পশ্চিমদিকে নরওয়ে ও দক্ষিণ-পশ্চিমদিকে ওরেসুন্দ সেতু (Øresundsbron ও্যরেসুন্দ্‌স্‌ব্রুন্‌), যেটা দিয়ে ডেনমার্ক যাওয়া যায়। সুইডেন স্ক্যান্ডিনেভীয় দেশেগুলোর বৃহত্তম রাষ্ট্র।
🌸সুইডীয় রাজতন্ত্র Konungariket Sverige (সুইডীয়) পতাকা জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
নীতিবাক্য: (রাজকীয়) "För Sverige – i tiden" [a]"সুইডেনের জন্য – সময়ের সাথে"
জাতীয় সঙ্গীত: Du gamla, Du fria [b]দাও অ্যাসেন্ট, দাও ফ্রিসময়কাল: 1 মিনিট ও 28 সেকেন্ড।1:28 রাজকীয় সঙ্গীত: কুংসসোঙ্গেনরাজার সঙ্গীত🌼সুইডেন-এর অবস্থান (গাঢ় সবুজ)– ইউরোপে (সবুজ & গাঢ় গ্ৰে)– ইউরোপীয় ইউনিয়নে (সবুজ) – [ব্যাখ্যা]রাজধানীও বৃহত্তম নগরী বা বসতিস্টকহোম ৫৯°২১′ উত্তর ১৮°৪′ পূর্বসরকারি ভাষাসুয়েডীয় ভাষা জাতীয়তাসূচক বিশেষণ সুয়েডিয়, সুইডিশ সরকার সাংবিধানিক রাজতন্ত্র রাজাপ্রধানমন্ত্রী কার্ল XVI গুস্তাফ প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন রিকসডাগের অধ্যক্ষ আন্দ্রেয়াস নরলেন (মডারেট পার্টি) আইন-সভা রিকসডাগ প্রতিষ্ঠিত সুইডেন রাজ্য গঠন (ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্য একত্রিত হয় এক রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়)
🪴৯৭০ সাল কলমনার ইউনিয়ন গঠন ২৯ জুলাই ১৩৮০ কলমনার ইউনিয়ন ভাঙ্গন।ফিংলান্ড-ক্যারোলিন রাজ্য দখল করে সুইডেন সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করা। কলমনার ইউনিয়নের বাকি অংশ আইসল্যান্ড রাজ্য দখল করে ডেনমার্ক-নরওয়ে রাষ্ট্র গঠন করা। ২৩ আগস্ট ১৫২১ গ্রেট নর্দান যুদ্ধে সুইডেন সম্রাজ্যের ফিনল্যান্ড ক্যারোলিন রুশ সম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হওয়া।
ডেনমার্ক নরওয়ে ভাঙ্গন এবং ডেনমার্কের স্বাধীনতা লাভ। ডেনমার্ক-নরওয়ের বাকি অংশ এবং সুইডেন সম্রাজ্যের বাকি অংশ নিয়ে সুইডেন-নরওয়ে রাষ্ট্র গঠন করা। ১০ অক্টোবর ১৮১৪ সুইডেন-নরওয়ে রাষ্ট্র ভাঙ্গন এবং সুইডেন ও নরওয়ে এর স্বাধীনতা ২৬ অক্টোবর ১৯০৫ আয়তন
🌺মোট-৪,৪৯,৯৬৪ কিমি২ (১,৭৩,৭৩২ মা২) (৫৭তম) পানি (%) ৮.৭ জনসংখ্যা ২০১২ আদমশুমারি ৯৫,৫৫,৮৯৩[১] ঘনত্ব ২০.৬/কিমি২ (৫৩.৪/বর্গমাইল) (১৯৫তম) জিডিপি (পিপিপি)২০১৩ আনুমানিক মোট $৩৯৩.৭৭৪ বিলিয়ন[২] (৩৪তম) মাথাপিছু $৪০,৮৭০[২] (১৪তম) জিডিপি (মনোনীত) ২০১৩ আনুমানিক মোট ৫৫২.০৪২ বিলিয়ন [২] (২১তম) মাথাপিছু $৫৭,২৯৭[২] (৭তম) জিনি (২০১১) ২৪.৪[৩]নিম্ন মানব উন্নয়ন সূচক (২০১৩) ০.৯১৬[৪]অতি উচ্চ · ৮তম মুদ্রা সুইডিশ ক্রোনা (SEK) সময় অঞ্চল ইউটিসি+১ (সিইটি) গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি) ইউটিসি+২ (মধ্য ইউরোপীয় গ্রীষ্মকালীন সময়) তারিখ বিন্যাস বছর-মাস-দিন
🍂গাড়ী চালনার দিক ডান[e]
কলিং কোড ৪৬
ইন্টারনেট টিএলডি se[f] "För Sverige – I tiden" has been adopted by Carl XVI Gustaf as his personal motto. Du gamla, Du fria
জাতীয় সঙ্গীত সরকারি ভাবে নয়, প্রথাগত ভাবে গৃহীত ১লা জুলাই ২০০৯ থেকে। [৫][৬] অন্যান্য পাঁচটি সুইডেনের ভাষা:[৭] ফিনিশ, Meänkieli, রোমানি, সামি, ইদ্দিশ, সুইডিশ সাইন ভাষা-ও বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ৩১ ডিসেম্বর ২০১২ অনুযায়ী, জনগণের ২৭% খানিক বা পুরো বিদেশের সাথে যুক্ত।[৮][৯] Since 3 September 1967. The .eu domain is also used, as it is shared with other European Union member states. সুইডেনের আয়তন ৪,৫০,২৯৫ বর্গকিলোমিটার (১৭৩,৮৬০ বর্গ মাইল)। এটি ইউরোপের তৃতীয় সর্ববৃহৎ দেশ। মাত্র ৯৫ লক্ষ জনসংখ্যা নিয়ে সুইডেন ইউরোপের অন্যতম কম জনসংখ্যার ঘনত্বপূর্ণ অঞ্চল।[১] প্রতি বর্গ
☘️কিলোমিটারে মাত্র ২১ জন মানুষ বসবাস করে। সুইডেনের জনসংখ্যার প্রায় ৮৫% শহরকেন্দ্রিক এবং দেশের দক্ষিণপ্রান্তে অবস্থিত শহরসমূহে বসবাস করে। সুইডেনের সর্ববৃহৎ শহর এবং রাজধানী হল স্টকহোম। ঊনবিংশ শতক থেকেই সুইডেন একটি শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে নিজের অবস্থান বজায় রেখেছে এবং কোন প্রকার যুদ্ধে জড়ানো থেকে বিরত থেকেছে।
🌳বর্তমানে বাংলাদেশিদের জন্য সব ধরনের ভিসা চালু রেখেছে জব টুরিস্ট ভিজিট স্টুডেন্ট ফ্যামিলিসেটেল ইত্যাদি।
কোন ইন্টারভিউ ছাড়া ঢাকায় ডুইডিস এম্বাাসিতে ভিসার আবেদন জমা করা যায় এবং ভিসা পাওয়া যায়। দেশটি আমাদের বন্ধুরাস্ট্র।
বিস্তারিত জানতে আমাদের হট নাম্বার 01713527137
ধন্যবাদ সবাইকে 💚💛💙

#সুখী_দেশ_ফিনল্যান্ড_সম্পর্কে_বিস্তারিত_তথ্য

💕ফিনল্যান্ড একটি ইউরোপীয় দেশ, যা উত্তর ইউরোপে অবস্থিত। এই দেশটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর, বিশেষ করে এর অসংখ্য হ্রদ ও বনাঞ্চল উল্লেখযোগ্য। ফিনল্যান্ডের রাজধানী হলো হেলসিঙ্কি, এবং এটি একটি উন্নত, আধুনিক ও প্রযুক্তি-নির্ভর দেশ হিসেবে পরিচিত।

🌾 ফিনল্যান্ডের আশেপাশের দেশসমূহ:
ফিনল্যান্ডের উত্তরে নরওয়ে, পূর্বে রাশিয়া, এবং পশ্চিমে সুইডেনের সাথে সীমানা রয়েছে। এছাড়া, দেশের দক্ষিণে বাল্টিক সাগরের ওপারে এস্তোনিয়া অবস্থিত।

🍂ফিনল্যান্ড একটি সেনজেন দেশ কিনা?
হ্যাঁ, ফিনল্যান্ড একটি সেনজেন দেশ। সেনজেন ভুক্ত দেশ হওয়ার কারণে, সেনজেন ভিসা নিয়ে ফিনল্যান্ডসহ অন্যান্য সেনজেন দেশগুলোতে ভ্রমণ করা সম্ভব।

#ফিনল্যান্ডের কারেন্সি:
ফিনল্যান্ডের কারেন্সি হলো ইউরো (€)।
১ ইউরো সমান বাংলাদেশী কত টাকা?
বর্তমানে (সেপ্টেম্বর ২০২৪ অনুযায়ী) ১ ইউরো সমান প্রায় ১৩২.৪০ বাংলাদেশী টাকা।

🍁ফিনল্যান্ড এম্বাসি কত ধরণের ভিসা দিয়ে থাকে?

ফিনল্যান্ড এম্বাসি বিভিন্ন ধরণের ভিসা প্রদান করে থাকে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

1. **ট্যুরিস্ট ভিসা** (Tourist Visa)
2. **বিজনেস ভিসা** (Business Visa)
3. **স্টুডেন্ট ভিসা** (Student Visa)
4. **ওয়ার্ক ভিসা** (Work Visa)
5. **ফ্যামিলি রিইউনিফিকেশন ভিসা** (Family Reunification Visa)
6. **শর্ট-স্টে ভিসা** (Short-Stay Visa)
7. **রেসিডেন্স পারমিট** (Residence Permit)
🌺বাংলাদেশ থেকে ফিনল্যান্ডের ভিসা অপশনসমূহ
বাংলাদেশ থেকে ফিনল্যান্ডে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরণের ভিসা পাওয়া যায়। এর মধ্যে প্রধানত ট্যুরিস্ট, বিজনেস, স্টুডেন্ট, এবং ওয়ার্ক ভিসা উল্লেখযোগ্য।

# # # # বাংলাদেশ থেকে ফিনল্যান্ড ওয়ার্ক ভিসায় যেতে হলে A to Z কত লক্ষ টাকা লাগে?

❤️ফিনল্যান্ডে ওয়ার্ক ভিসা পেতে মোট খরচ সাধারণত ১০-১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে, যা নির্ভর করে ফ্লাইট খরচ, ভিসা ফি, অন্যান্য প্রশাসনিক খরচ এবং থাকার ব্যবস্থা ইত্যাদির উপর।

#ফিনল্যান্ড এম্বাসি বাংলাদেশে আছে কিনা?

ফিনল্যান্ডের কোন দূতাবাস বাংলাদেশে নেই। তবে, ফিনল্যান্ডের দূতাবাস ভারতের দিল্লিতে অবস্থিত এবং সেখান থেকে বাংলাদেশে কনস্যুলার সেবা প্রদান করা হয়। জরুরি কনস্যুলার বিষয়গুলোর জন্য বাংলাদেশে অন্যান্য নর্ডিক দেশগুলোর বা ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিশনগুলোর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে.
☘️বাংলাদেশে ফিনল্যান্ডের একটি সম্মানজনক কনস্যুলেটও রয়েছে, যা ঢাকায় অবস্থিত। এই কনস্যুলেটের মাধ্যমে কিছু সেবা পাওয়া যায়, কিন্তু এটি একটি পূর্ণাঙ্গ দূতাবাস নয়

#ফিনল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি?
ফিনল্যান্ডে প্রযুক্তি, হেলথ কেয়ার, আইটি, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং নির্মাণশিল্পে কাজের চাহিদা বেশ উচ্চ। এছাড়াও বিভিন্ন সেবামূলক খাতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।

#ফিনল্যান্ডে মিনিমাম বেতন কত?
ফিনল্যান্ডে মিনিমাম বেতন সাধারণত ১৫০০ থেকে ২০০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে, যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১,৮০০০০ থেকে ২,৪০০০০ টাকা।

🌿একজন বাংলাদেশী হিসাবে ফিনল্যান্ডে আপনি কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন?

ফিনল্যান্ডে একজন বাংলাদেশী হিসেবে কাজের ধরন এবং দক্ষতার উপর ভিত্তি করে ২০০০ থেকে ৪০০০ ইউরো পর্যন্ত মাসিক আয় সম্ভব, যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ২,৪০০০০ থেকে ৪,৮০০০০ টাকা।

#ফিনল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিটের ধরন:

ফিনল্যান্ডে বেশ কিছু ধরনের ওয়ার্ক পারমিট রয়েছে, যেমন:
- **ফিক্সড টার্ম ওয়ার্ক পারমিট** (Fixed-term Work Permit)
- **পার্মানেন্ট ওয়ার্ক পারমিট** (Permanent Work Permit)
- **ইইউ ব্লু কার্ড** (EU Blue Card)
- **সিজনাল ওয়ার্ক পারমিট** (Seasonal Work Permit)

#ফিনল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট পেতে কত দিন সময় লাগে?
ফিনল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট পেতে সাধারণত ৩ থেকে ৬ মাস সময় লাগতে পারে।

# # # # ফিনল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট কিভাবে এপ্রুভ হয়?

ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন প্রক্রিয়াটি ফিনিশ ইমিগ্রেশন সার্ভিস (Migri) দ্বারা পরিচালিত হয়। আবেদনকারীকে প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্টস এবং ফিসহ আবেদন করতে হয়। ইমিগ্রেশন সার্ভিস আবেদন পর্যালোচনা করে অনুমোদন দেয়।

#ফিনল্যান্ড কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি?
IT Work, Facory Worker, Farming sector, Delivery Job, Industrial work, hotel job, Warehouse work

#ফিনল্যান্ড এম্বাসি ইন্টারভিউ দিতে হয় কি না?

ফিনল্যান্ডের ওয়ার্ক ভিসার ক্ষেত্রে সাধারণত ইন্টারভিউ নেওয়া হয় না, তবে কিছু ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ হতে পারে।

# # # # ফিনল্যান্ড ভিসা রেশিও কত?

🍀ফিনল্যান্ডের ভিসা অনুমোদনের হার বেশ ভালো, তবে সেটা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য, আবেদনকারীর সকল ডকুমেন্টস সঠিক এবং পূর্ণাঙ্গ হতে হবে।

#ফিনল্যান্ড ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে?

ফিনল্যান্ডের ভিসা পেতে সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ কার্যদিবস সময় লাগে।

# # # ফিনল্যান্ড TRC Card (Temporary Residence Card)

ফিনল্যান্ডে TRC Card রয়েছে, এবং এটি সাধারণত ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে পাওয়া যায়। TRC Card দিয়ে শেনজেন অঞ্চলের অন্যান্য দেশে ভ্রমণ করা যায়।

এই কার্ড পাওয়ার পরে কয়েক বছরের মধ্যে আপনি পার্মানেন্ট রেসিডেন্স (PR) এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। PR এর জন্য আপনি আবেদন করতে পারবেন ৪ বছর পর ❣️

আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভাল লাগছে, দয়া করে শেয়ার দিবেন, কোন কিছু ভুল হলে কমেন্ট বলে দিবেন আমি আপডেট করে নিবও 💕আমি কোন ভিসা নিয়ে কাজ করি না, আমার পরিচিত কোন এজেন্সি নাই তাই দয়া করে আমাকে ভিসার বিষয়ে ইনবক্সে যোগাযোগ করবেনা
আমাদের হট নাম্বার 01713-527137
ধন্যবাদ সবাইকে।

#বসনিয়া_ইউরোপের_ননসেন্জেন_দেশ_সম্পর্কে_বিস্তারিত🇧🇦🇧🇦🇧🇦
💕নামঃ বসনিয়া এবং হার্জেগোভিনায়া (Bosnia and Herzegovina)
🌐ভৌগলিক অবস্থানঃ দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বালকান অঞ্চলে অবস্থিত একটি দেশ। এর পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমে ক্রোয়েশিয়া, পূর্বে সার্বিয়া, এবং দক্ষিণে মন্টিনিগ্রো সীমান্ত রয়েছে। দেশের প্রশাসনিক রাজধানী ও বৃহত্তম শহর হলো সারায়েভো। বসনিয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থান, এবং বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির জন্য পরিচিত।

☘️ আশেপাশে দেশগুলোর নাম
বসনিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলো হলো ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া, এবং মন্টিনিগ্রো।

🌳 শেঞ্জেন দেশ কিনা?
বসনিয়া এবং হার্জেগোভিনা শেঞ্জেন অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত নয়। তাই শেঞ্জেন ভিসা দিয়ে এই দেশে প্রবেশ করা যায় না।

🌺কারেন্সির নাম
বসনিয়া এবং হার্জেগোভিনার মুদ্রার নাম হলো কনভার্টিবল মার্ক (Bosnia and Herzegovina Convertible Mark - BAM)।

🍁 ১ BAM সমান বাংলাদেশী কত টাকা?
একটি BAM সমান প্রায় ৬৭.৬৪ বাংলাদেশী টাকা (এই মান সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে)।

🍂বসনিয়া এম্বাসি কত ধরণের ভিসা দিয়ে থাকে?
বসনিয়া এম্বাসি বেশ কয়েকটি ধরণের ভিসা প্রদান করে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
1. **শর্ট-টার্ম ভিসা (Visa C):** এটি ৯০ দিনের জন্য একটি বা একাধিকবার প্রবেশের অনুমতি দেয়।
2. **লং-টার্ম ভিসা (Visa D):** এটি ৯০ দিনের বেশি সময়ের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং বিভিন্ন কাজে ভিসা প্রয়োজন হলে এটি দেওয়া হয়।

🌱বাংলাদেশ থেকে বসনিয়া কত ধরণের ভিসাতে যাওয়া যায়?
বাংলাদেশ থেকে বসনিয়াতে সাধারণত পর্যটন, শিক্ষা, ব্যবসা, এবং কর্মসংস্থানের জন্য ভিসা পাওয়া যায়।

🌾বাংলাদেশ থেকে বসনিয়া ওয়ার্ক ভিসায় যেতে হলে A to Z কত লক্ষ টাকা লাগে?
🌼বসনিয়াতে ওয়ার্ক ভিসা পেতে সাধারণত ৬.৫ লাখ থেকে ৮.৫ লক্ষ টাকার প্রয়োজন হতে পারে, যার মধ্যে ভিসা ফি, বিমানের টিকেট, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় খরচ অন্তর্ভুক্ত।

# # # বসনিয়া এম্বাসি বাংলাদেশে আছে কিনা?
বাংলাদেশে বসনিয়ার কোনো স্থায়ী এম্বাসি নেই। তবে, ভিসা প্রক্রিয়াকরণ জন্য নিকটবর্তী দেশগুলির দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করা যেতে পারে।

# # # বসনিয়াতে কোন কাজের চাহিদা বেশি?
বসনিয়াতে বিশেষ করে নির্মাণ, কৃষি, হসপিটালিটি, এবং আইটি, Factory Worker, Restaurant, Industrial Work, খাতে কর্মসংস্থানের চাহিদা বেশি।

# # # বসনিয়ার মিনিমাম বেতন কত?
বসনিয়াতে মাসিক মিনিমাম বেতন প্রায় 316.19 ইউরো

# # # একজন বাংলাদেশী হিসাবে বসনিয়া আপনি কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন?
🍀কাজের ধরন অনুযায়ী একজন বাংলাদেশী বসনিয়াতে মাসে প্রায় ৮০০-১,৫০০ BAM বা তার বেশি আয় করতে পারেন, যা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৪৬,০০০-৮৭,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে।

# # # বসনিয়া Work Permit-এর ধরন কি?
বসনিয়াতে মূলত দুটি ধরনের ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া যায়:
1. **Temporary Work Permit:** যা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দেওয়া হয়।
2. **Permanent Work Permit:** যা নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করলে দীর্ঘমেয়াদে কাজের অনুমতি দেয়।

# # # বসনিয়া Work Permit পেতে কত দিন সময় লাগে?
ওয়ার্ক পারমিট পেতে সাধারণত ৪-৬ সপ্তাহ সময় লাগে।

# # # বসনিয়া Work Permit কিভাবে এপ্রুভ হয়?
ওয়ার্ক পারমিট এপ্রুভ হওয়ার জন্য প্রথমে একজন নিয়োগকর্তা দ্বারা আবেদন করতে হয়। এরপর সরকারের নির্ধারিত নিয়ম মেনে আবেদন যাচাই-বাছাই করা হয়।

# # # বসনিয়া এমবেসি ইন্টারভিউ দিতে হয় কি না?
কিছু ক্ষেত্রে ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সময় ইন্টারভিউ দিতে হতে পারে। সবাই সশরীরে জমা করতে হবে।

# # # বসনিয়া ভিসা রেসিও কত?
বসনিয়াতে ভিসার রেসিও সাধারণত ভালো,৬০-৭০% ভিসা রেসিও। তবে এটি নির্ভর করে আবেদনকারীর প্রোফাইল এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ওপর।
🌿বসনিয়া এম্বাসিঃ বাংলাদেশ বসনিয়ার এম্বাসি নেই ইন্ডিয়া গিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
৩০-৬০ দিনের মধ্য ভিসা ডেলিভারি দিয়ে থাকে।
বিস্তারিত জানতে 01713-527137 যেকোন সময়ে।
💛💙💚ধন্যবাদ সাবাইকে ❤️🤍🖤

#আলবেনিয়া_ইউরোপের_ননসেন্জেন_দেশ_সম্পর্কে_বিস্তারিত

💕আজকের আমরা আলোচনা করবো আলবেনিয়া সম্পর্কে। এটি একটি ছোট, কিন্তু খুবই সুন্দর দেশ, যা দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বালকান অঞ্চলে অবস্থিত। আলবেনিয়া তার পাহাড়, সমুদ্রসৈকত, এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতির জন্য পরিচিত। আমরা আলবেনিয়ার ভিসা, কাজের সুযোগ, বেতন, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো।

☘️ দেশটির আয়তন প্রায় ২৮,৭৪৮ বর্গ কিমি। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে মন্টেনেগ্রো, কোসোভো, উত্তর ম্যাসেডোনিয়া, এবং গ্রীস। আলবেনিয়ার জনসংখ্যা প্রায় ২.৮ মিলিয়ন। ১ আলবেনিয়ান লেক = ১.২ বাংলাদেশী টাকা।

🍁আলবেনিয়া এম্বেসি কত ধরণের ভিসা দিয়ে থাকে?:**
আলবেনিয়া এম্বেসি সাধারণত পর্যটন, ব্যবসা, শিক্ষা, কাজ, এবং পরিবারিক পুনর্মিলন সহ বিভিন্ন ধরণের ভিসা প্রদান করে। প্রতিটি ভিসার জন্য আলাদা আলাদা প্রয়োজনীয়তা এবং শর্তাবলী রয়েছে।

🌾বাংলাদেশ থেকে আলবেনিয়া কত ধরণের ভিসাতে যেতে পারবেন?:**
বাংলাদেশি নাগরিকরা পর্যটন, শিক্ষা, এবং ওয়ার্ক ভিসা সহ বিভিন্ন ধরণের ভিসা নিয়ে আলবেনিয়াতে যেতে পারেন। প্রতিটি ভিসার জন্য আলাদা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ফি রয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে আলবেনিয়া যেতে হলে কত টাকা খরচ লাগে?
সাধারণত ৬ লাখ থেকে ৯ লাখ টাকা লাগতে পারে, তবে এটি নির্ভর করে আপনার ভিসার প্রকার এবং অন্যান্য খরচ এবং এজেন্সির উপর।

🍂আলবেনিয়া এমবেসি বাংলাদেশে আছে কিনা?:**
বাংলাদেশে আলবেনিয়ার এম্বাসি নেই। তবে আপনাকে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রে অথবা অন্য কোন সম্পর্কিত কনসুলেটে যোগাযোগ করতে হতে হবে।

🌿আলবেনিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি?:**
আলবেনিয়াতে বর্তমানে পর্যটন, নির্মাণ, কৃষি, এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কাজের চাহিদা বেশি। এছাড়া হোটেল ও রেস্টুরেন্ট ম্যানেজমেন্ট, এবং ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরেও কাজের সুযোগ রয়েছে।

🌻আলবেনিয়া মিনিমাম বেতন কত?:**
আলবেনিয়াতে মিনিমাম বেতন প্রায় ৩৮৫ ইউরো (প্রায় ৪৯,৬৬৫ টাকা) থেকে শুরু হয়। তবে, আপনার কাজের অভিজ্ঞতা এবং কাজের ধরন অনুযায়ী বেতন পরিবর্তিত হতে পারে।
একজন বাংলাদেশী হিসেবে আলবেনিয়াতে আপনি কত টাকা কামাইতে পারবেন?
প্রায় ৪০০ ইউরো থেকে ৬০০ ইউরো। কাজের উপর ভিত্তি করে বেতন কম বেশ হতে পারে।

🌼আলবেনিয়া Work Permit-এর ধরন:**
আলবেনিয়াতে মূলত দুটি ধরনের ওয়ার্ক পারমিট রয়েছে: সাময়িক ওয়ার্ক পারমিট এবং স্থায়ী ওয়ার্ক পারমিট। সাময়িক পারমিট সাধারণত এক বছরের জন্য দেওয়া হয়, যা নবায়নযোগ্য।

🪴আলবেনিয়া Work Permit পেতে কত দিন সময় লাগে?:**
ওয়ার্ক পারমিট পেতে সাধারণত ৩০ থেকে ৯০ দিনের সময় লাগে। তবে, প্রক্রিয়ার জটিলতার ওপর নির্ভর করে এই সময় কম-বেশি হতে পারে।

🌸আলবেনিয়া Work Permit কিভাবে এপ্রুভ হয়?:**
আলবেনিয়াতে ওয়ার্ক পারমিট পেতে আপনাকে প্রথমে একটি স্থানীয় নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চাকরির অফার পেতে হবে। এরপর নিয়োগকর্তা আপনার হয়ে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করবেন। আবেদন জমা দেওয়ার পর, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদনটি পরীক্ষা করে অনুমোদন দেয়।

🌺আলবেনিয়া এমবেসি ইন্টারভিউ দিতে হয় কি না?বাংলাদেশীদের ওয়ার্ক ভিসার জন্য ইন্টারভিউ দিতে হয় না। এজেন্সির মাধ্যমে জমা করতে হয়। আলবেনিয়া এম্বাসি বাংলাদেশীদের ইলেকট্রনিক ভিসা দিয়ে থাকে অনলাইনের মাধ্যমে।

🌷আলবেনিয়া ভিসা রেসিও কত?:**
আলবেনিয়াতে ওয়ার্ক ভিসা বা অন্যান্য ভিসার রেসিও তুলনামূলকভাবে ভালো। যদি আপনি সঠিক ডকুমেন্টেশন এবং প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে পারেন, তাহলে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা ৯৫%

🏵️আলবেনিয়া ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে?:**
ভিসা প্রক্রিয়ায় সাধারণত ২০ থেকে ৪৫ দিন সময় লাগে। তবে, বিশেষ পরিস্থিতিতে এই সময় বাড়তে পারে।

**আলবেনিয়া TRC Card কত দিনে দেয়?:**
আলবেনিয়াতে TRC (Temporary Residence Card) পেতে সাধারণত ৩০ থেকে ৬০ দিন সময় লাগে।

**আলবেনিয়া TRC Card দিয়ে কোন দেশে যেতে পারবেন?:**
TRC কার্ড নিয়ে আপনি আলবেনিয়াতে বৈধভাবে অবস্থান করতে পারবেন, এবং শেনজেন এলাকার কিছু দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। তবে, প্রতিটি দেশের নীতিমালা আলাদা, তাই ভ্রমণের আগে সঠিক তথ্য যাচাই করে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
আমাদের হট নাম্বার 01713-527137 যেকোন প্রয়োজনে।