Kalikapur Uttarpara Islamic Foundation -KUIF
দুস্থ ও অসহায় মানুষের সাহায্য সহযোগি?
সব সময়ই চেষ্টা করুন❤🥳
📣আগামী ১৬ ডিসেম্বর ২০২১!
কালিকাপুর উওরপাড়া ইসলামিক ফাউণ্ডেশন (কুইফ) এর উদ্যোগে আয়োজিত বিশাল এক ওয়াজ মাহফিল।
আপনারা সবাই আমন্ত্রিত💙
আলহামদুলিল্লাহ ৩৩বার,সুবহানাল্লাহ ৩৩বার আল্লাহু আকবর ৩৩ বার আর()বলে মোনাজাত করবেন,যেটা হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) করতেন।
একজন মানুষকে কয়েকবার ডাকলেই রেগে যায়,আর মহান আল্লাহ তায়ালাকে যতবার ডাকবেন তিনি ততই বেশি খুশি হন।নামাজে গিয়ে তাড়াহুড়ো করবেন না,নামাজে যাওয়া মানে আপনি আপনার সৃষ্টিকার্তার সাথে কথপোকথন করেন।আল্লাহ কাছে ক্ষমা চান নামাজের মাধ্যমে আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করে দিবেন।তিনি এতই মহান যে আমরা যদি ওনার দিকে একবিগদ পরিমান এগিয়ে জাই ওনি একহাত পরিমান এগিয়ে আসেন,আর যদি হেটে হেঁটে যাই তাহলে ওনি দৌড়ে আসেন।আমাদের নামাজের মধ্য বেশি ভুল হয় রুকু ও সেজদায়,কারণ আমরা তাড়াহুড়ো করি। মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) যখন সেজদা দিতেন তখন তার সাহাবিরা ভাবত তিনি হয়ত আরেক সেজদায় কথা ভুলে গিয়েছেন।আর আমরা কি করি ঠপাস ঠপাস করে রুকু,সেজদা করে নামাজ শেষ করি।এটা কখনোই করব না
ধন্যবাদ সম্পূর্ণ টা পড়ার জন্য 💝
এর পড় রুকু থেকে সোজা হওয়ার সময় বলবেন 'সামি আল্লাহু নিমাল হামিদা"। এর পর আলিফ বরাবর সোজা হবেন,হয়ে বলবেন "রাব্বানা লাকাল হামদ্" আল্লাহ হু আকবর বলে সেজদায় গিয়ে বলবেন "সুবহান রাব্বিয়াল আলা'৩/৫/৭ বার পড়বেন শুদ্ধ করে ধীরে ধীরে, এর পর আল্লাহু আকবর বলে সেজদা থেকে সোজা হয়ে বসবে এবং দুই সেজদার মাঝখানে বসে এই দোয়া এইটা পড়বে,আল্লাহু-ম্মাগ ফিরলী,ওয়ার হামনী,ওয়াহদিনী,ওয়ারযোকনী,ওয়া আফিনী,ওয়াজবুরনী,বলে আবার আল্লাহু আকবর বলে সেজদায় গিয়ে একই ভাবে বলবেন "সুবহান রাব্বিয়াল আলা'৩/৫/৭ বার,আল্লাহু আকবর বলে সেজদায় থেকে নম্রতার সহিদ আগের মত দাঁড়িয়ে যাবেন।দাঁড়িয়ে সূরা আল ফাতিয়া সাথে অন্য এক সূরা মিলাবেন আবার একই কাজ রুকুতে যাবেন,এবং আগে যা বলছেন রুকুতে গিয়ে ঠিক তাই বলবেন।আগে যা বলে রুকু থেকে সোজা হয়েছেন তাইলে বলে সোজা হওয়ার পর আগে যা বলছেন তাই বলে সিজদায় যাবেন,গিয়ে পূনরায় আগের মত বলবেন সিজদায়,ঠিক দুই সেজদায় পড় (তাশাহুদ এর বৈঠক) বসে বলেন আওাহিয়্যাতু সম্পূন বলবেন,যদি না পারেন তাহলে ঐ পযন্ত সময় দিন।এর পর আসসালামু আলাইকুম রহমাতুল্লা বলে আগে ডানে কাধের উপর নজর থাকবে সালাম ফিরেয়ে বায়ে সালাম ফিরাবেন,প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর যদি আয়তুল কুরসি পারেন পড়বেন।
আজকের বিষয়ঃ সালাত(নামাজ)
আসসালামু আলাইকুম।
আপনারা সবাই আল্লাহ তায়ালা রহমতে ভালো আছেন!
আমরা দুনিয়াতে এসেছি শুধু মাএ আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করতে,মহান আল্লাহ তায়ালা মানুষকে বানিয়েছেন আসসাফুল মাকলুকাত(সৃষ্টি সেরা জীব) এর জন্য আমাদের শুকরিয়া আদায় করা উচিত।কারন আল্লাহ তায়ালা সব কিছু মধ্যে আমাদের কেই সেরা বলে ঘোষণা দিয়েছেন। হযরত আদম (আঃ) থেকে শুরু করে,শেষ নবি হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) পযন্ত অনেক নবী ও রাসুল এসেছে।আমাদের কে হেদায়েত দিতে। আমরা সবাই হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর উম্মত। মূল আলোচনা হল সালাত(নামাজ) নিয়ে, আমরা ত মুসলিম ঘরের সন্তানরা নামাজ পড়ি,দেখেন কত বড় নিয়ামত,সেই ছোট বেলা থেকেই আপনি মসজিদে গিয়ে গিয়ে ধীরে ধীরে নামাজ কিন্তু শিখে ফেলেছেন।আমরা জানি না,আমাদের নামাজ আদায় সম্পূর্ণ সঠিক ভাবে আদায় হয় কিনা?
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আমাদের কে নামাজ শিখিয়ে গেছেন, কি শিখিয়ে গেছেন ভালো করে লক্ষ্য করেন।
আমরা যখন জায়নামাজ টা বিছিয়ে নামাজ উদ্দেশ্য নিয়ে জায়নামাজটার উপর দাঁড়িয়ে যায়,তখন আমরা কিন্তু সরাসরি মহান আল্লাহ তায়ালার সাথে কথা বলার একটা সুযোগ পাই,এর আগে অনেক নবী ও রাসুল এসেছে কিন্তু তারা কিন্তু সালাত(নামাজ) পায় নাই।আমরা পেয়েছি এর জন্য আমাদের উচিত আল্লাহ শুকরিয়া আদায় করা (আলহামদুলিল্লাহ)। আপনি নামাজে দাঁড়ালেন একদম শান্তশিষ্ট ভদ্র হয়ে।আমরা যখন স্যার,বড় কোন অফিসার বা ধরেন প্রধানমন্তীর সামনে দাঁড়াই কতই না নম্র ভদ্র হয়ে দাঁড়িয়ে থাকি,আমরা কি তাড়াহুড়া করি।বরং আমরা তার প্রসংসা করি,তিনি অনেক খুশি হয়।তেমনি আপনাকে যিনি সৃষ্টি করেছন আপনি তার সামনে দাঁড়িয়ে কেমন করে এত তাড়াহুড়া করেন।এক বছরে আপনাকে আযানের মধ্য দিয়ে নামাজের জন্য ডাকা হয় ৩৬৫×৫=১৮২৫ বার।আপনি কয়টি ডাকের সাড়া দিয়েছেন?যাইহোক,মহান আল্লাহ তায়ালা সব কিছু শুনেন জানেন বুঝেন।আমরা এত মহান একজান সৃষ্টিকর্তা পেয়েছি, যার কাছে হাত তুলে চাইলেই পাওয়া যায়।আপনি নামাজে দাঁড়ায়ে ১মে নিয়ত করে আপনার মাজহাব অনুযায়ী হাত বাঁধবেন, সানা পড়ে, সুরা আল ফাতিহা পড়ার পর অন্য একটা সূরা মিলালেন,রুকুতে গিয়ে পিঠ একদম সোজা রাখবেন। মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা) রুকু দিলে তার পিঠের মধ্যে গ্লাস রাখলে পানিও পড়ত না এতটা সোজা থাকত।যাইহোক আপনি যতটা পারেন চেষ্টা করবেন।এরপর রুকুতে গিয়ে বলবেন,"সুবহান রাব্বিলয়াল আযীম" ৩/৫/৭ বার পড়বেন ধীরে ধীরে শুদ্ধ করে সময় নিয়ে।
আজকের আলোচনার বিষয়ঃ ঈমান
আসসালামু আলাইকুম,,
প্রত্যেক মুসলমানদের প্রধান চাবিকাঠি হচ্ছে ঈমান। আর পবিত্রতা ঈমামের অঙ্গ। ঈমান এই যে আপনি আল্লাহ,তাঁর ফেরেশতাকুল,তাঁর কিতাবসমূহ,তাঁর প্রেরিত নবী ও রাসুলগন ও শেষদিনের উপর ঈমান রাখবেন এবং আপনি তাকদীর ও এর ভালো মন্দের প্রতিও ঈমান রাখবেন।আপনি যদি আপনার ঈমান না ঠিক করেন,তাহলে দুনিয়াতে যতই,আল্লাহ তায়ালা ইবাদত করুন, পরকালে এগুলা আপনার থাকবে না।প্রথমত আপনি আপনার ঈমান ঠিক করেন,এবং আল্লাহ তায়ালা এবাদত এ লিপ্ত হন।আর তা ছাড়া যদি আপনি উহুদ পাহাড় সমপরিমাণ সম্পত্তি,বা স্বর্ণ আল্লাহ পথে দান করেন,তা আল্লাহ তায়ালা গ্রহণ করবে না।আর আপনি যদি ঈমান ঠিক রেখে,আল্লাহ পথে দান করার সামর্থ্য না থাকে তবে,অন্যজনকে ভালো পরামর্শ দিয়ে আল্লাহ তায়ালা পথে দান করান তাহলে ঐ পরিমান সওয়াব আপনিও পাবেন।নিজেই একটু ভাবুন মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের উপর ঝুলুম করেন নি।
আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ “কোন পুণ্য নেই পূর্ব এবং পশ্চিম দিকে তোমাদের মুখ ফেরানোতে ; কিন্তু পুণ্য আছে কেউ ঈমান আনলে আল্লাহর উপর, আখিরাতের উপর, ফেরেশতাদের উপর, সকল কিতাবের উপর, আর সকল নবী-রসূলদের উপর, এবং অর্থ দান করলে আল্লাহর মহব্বতে আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতিম, মিসকিন, মুসাফির, সাহায্যপ্রার্থী এবং দাস মুক্তির জন্য, সালাত কায়িম করলে, যাকাত দিলে, কৃত প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করলে আর অভাবে, রোগে-শোকে ও যুদ্ধ বিভ্রাটে ধৈর্যধারণ করলে। এরাই হল প্রকৃত সত্যপরায়ণ, আর এরাই মুত্তাকী”- (আল-বাক্বারাহ ২/১৭৭)। “অবশ্যই সফলতা লাভ করেছে মুমিনগণ”-(সূরা মুমিনূন ২৩/১)
আনাস ইব্নু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেনঃ ঈমানের আলামত হলো আনসারকে ভালোবাসা এবং মুনাফিকীর চিহ্ন হলো আনসারের প্রতি শত্রুতা পোষণ করা।
★দেখেন আল্লাহ তায়ালা কতটা মহান?আমরা শয়তানের ধোকায় পড়ে জীবনে কতগুনাহ করি,আর আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন,বান্দা তুমি যদি গুনাহ করতে করতে মাটি থেকে আসমান পযন্ত গুনাহ করেও ফেল, তাহলে আমার কাছে জায়নামাজ টা বিছিয়ে দিয়ে চোখের দুইফোটা পানি ছেড়ে দিয়ে মাফ চাও,আমি আল্লাহ তায়ালা তোমার ঐ চোখের পানি মাটিতে পড়ার আগে মাফ করে দিব।(আমিন)💞
আজকের সাহরী ও ইফতার 💝
💝রমজান💝
ইসলাম শান্তির ধর্ম
কালিকাপুর উত্তরপাড়া জামে মসজিদের ওযু খানার কাজ সম্পন্ন করা হল।
সহযোগিতায়ঃ কুইফ এ-র সদস্যবৃন্দ।
৫ ওয়াক্ত নামাজ এর গুনাবলি।
৫ ওয়াক্ত নামাজ এর গুনাবলি। আল্লাহ্ তা-লা আমাদের কে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদত করার জন্য।আমরা মানুষ আল্লাহ্ ত-লা কে খুশি করার জন্য ভিবিন্ন রকমের তার ইবাদত করে থাকি।আল্লাহ্ বলেন তোমরা যে সকল ইবাদত করে থাকো সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ,ভালো ও সম্নান জনক ইবাদত হলো নামাজ। তিনি আরো বলে যে ব্যাক্তি আমার ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে আমাকে স্বরন করবে সে ৫ ওয়াক্ত নামাজের সাথে ৫ রকমের গুন উপভোগ করতে পারবে।

১- ফজর নামাজের গুন = যে ব্যাক্তি ভোরের ঘুম কে ত্যাগ করে ফজরের নামাজ আদায় করবে তার মুখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে দেয়। ২- যোহর নামাজের গুন = যে ব্যাক্তি যোহর নামাজ আদায় করবে, তার জন্য আল্লাহ তা-লা তার রুজির বরকত বাড়িয়ে দিবেন। ৩- আছর নামাজের গুন = যে ব্যাক্তি আছর নামাজ আদায় করবে তার শরিরের শক্তি বাড়িয়ে দিবেন। ৪- মাগরিব নামাজের গুন = যে ব্যাক্তি সময় মতো মাগরিবের নামাজ আদায় করবে তার সন্তানাদি তার উপকারে আসবে। সন্তানাদি বিপলে যাবে না। সন্তানাদি আপনার কাজে আসবে। ৫- আর সর্বশেষ নামাজ এশার এর নামাজ = এশার এর নামাজ পড়লে তার রাতের নিদ্রা সুন্দর ও সুস্থ অবস্থায় কাটে।তার ঘুম ও ভালো হয়। এই ৫ ওয়াক্ত নামাজ যদি আমরা প্রতিদিন সময় মতো আদায় করি তা হলে যেমনি আল্লাহ্ খুশি হন তেমনি আমাদের ৫ রকমের উপকার আসে। তাই আমাদের ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা খুবই প্রয়েজন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
Tangail
Liakot Super Market, 2nd Floor, Main Road
Tangail, 1900
Education, Social, Cultural and Sports Organization
Tangail
পিছিয়ে পড়া মানুষের জীবনমানের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে কর্মসংস্থান নিশ্চিত করাই আমাদের উদ্দ্যেশ্য।
Dhaka
Tangail
Nowadays it's Very Difficult to Live with Iman. We should be working on Boasting our Iman Always
Chatal Baid To Kalidas Road, Master Area, Miya Para, Chatal Baid
Tangail, 1950
15 December, 2015
Tangail, 1900
বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের কর্মস্থল ও চেম্বারের বিস্তারিত তথ্য এবং সেবা প্রার্থীদের WhatsApp পরামর্শ প্রদান
Jadur Para, NagarBari, Kalihati
Tangail, 1976
যদুরপাড়া একতাবন্ধন ক্লাবে আপনাকে স্বাগতম 💐💐