Tangail Ghosh Bari
Tangail's Special Sweets
মিষ্টির কথা মনে হলেই সবার প্রথমে মনে আসবে টাঙ্গাইলের বিখ্যাত পোরাবাড়ীর চমচমের কথা । আমরা আপনাদের কাছে পৌঁছে দিব টাঙ্গাইলের সেই বিখ্যাত চমচম, দই, ঘি , রসমালাই , গোল্লা । তাহলে আর দেরী কেন? আমরা বসে আছি আপনারই অপেক্ষায় । প্রিয়জনকে মিষ্টিমুখ করাতে এখনই অর্ডার করুন টাঙ্গাইলের বিখ্যাত মিষ্টি ।
MD Rojob Ali Vai ধন্যবাদ আপনাকে, আমার আইডিটা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য। যাদের আইডির সমস্যা আছে, সবাই ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করেন, হেল্প পাবেন ইনশাআল্লাহ।
Play & Win See more details Click here Play now
Tangail Ghosh Bari পক্ষ থেকে সবাইকে শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা💝
৷৷। '"টাংগাইল ঘোষ বাড়ি" এখন মোহাম্মদপুরে।।।
পোড়াবাড়ির চমচম স্বাদ ও স্বতন্ত্রে
সবচেয়ে সেরা চমচম।
খাঁটি গরুর দুধের তৈরি এই মিষ্টি খেতে দারুণ সুস্বাদু।
অর্ডার করতে কল করুন;
01648- 675315
অথবা আমাদের পেইজে ম্যাসেজও পাঠাতে পারেন।
ফোন নাম্বার, নাম, ঠিকানা, মিষ্টির পরিমাণ, লিখে পাঠিয়ে দিন।
অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে নষ্ট বা বাসি মনে হলে নির্দ্বিধায় আমাদের জানাবেন।
আমাদের পেজটিতে লাইক দিয়ে রাখুন
https://www.facebook.com/tangailghoshbari/
দই কম বেশী সবাই পছন্দ করি। কিন্তু দুগ্ধজাত খাবার এর পুষ্টিগুন সম্পর্কে আমরা হয়তো অনেকেই জানি। যারা জানি না আজ জানবো এর পুষ্টিগুন সম্পর্কে-
উপকারী ব্যাকটেরিয়া
দইয়ে রয়েছে অসংখ্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া। ব্যাকটেরিয়াগুলো দেহের ক্ষতি করে না বরং হজমে সহায়তা করে। এ ছাড়া দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও কাজ করে দইয়ের ব্যাকটেরিয়া।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
নিয়মিত দই খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এ ছাড়া দই দেহের রক্তের শ্বেতকণিকা বাড়িয়ে দেয়, যা জীবাণু সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
হাড় শক্ত করে
দইয়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘ডি’। এ দুটি উপাদানই হাড়ের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। নিয়মিত দই খেলে হাড় ও দাঁত মজবুত হয়।
হজম সহায়ক
অনেকেই হজমের সমস্যার কারণে দুধ খেতে পারেন না কিন্তু দই খেলে সমস্যা হয় না। খাবার সহজে হজম করতে সহায়তা করে দই।
রক্তচাপ কমায়
দইয়ের পটাসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।
ত্বকের জন্য উপকারী
দই ত্বক মসৃণ করে। দইয়ের ল্যাকটিক এসিড ত্বককে পরিষ্কার করে এবং মৃত কোষ দূর করে।
দেহের ছত্রাক প্রতিরোধ
অনেকের শরীরে ছত্রাক সংক্রমণ হয়। আর এ ছত্রাকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সহায়তা করে দই।
পাকস্থলী ভালো রাখে
পাকস্থলীর নানা সমস্যা দূর করতে ভূমিকা রাখে দই। বিশেষ করে ল্যাকটোজের প্রতি সংবেদনশীলতা, কোষ্টকাঠিন্য, ডায়রিয়া, কোলন ক্যান্সার ও অন্ত্রের সমস্যা দূর করতে কার্যকর দই।
ওজন কমাতে
নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় দই খেলে দেহের ওজন কমে থাকে। খাবারের সঙ্গে দই খাওয়া হলে তা দেহের চর্বি ব্যবহার করতে উৎসাহিত করে। এতে দেহের চর্বি কমে এবং সার্বিকভাবে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
পোড়াবাড়ির চমচম স্বাদ ও স্বতন্ত্রে
সবচেয়ে সেরা চমচম।
খাঁটি গরুর দুধের তৈরি এই মিষ্টি খেতে দারুণ সুস্বাদু।
আমাদের কোন স্টক মিষ্টি নেই। টাঙ্গাইলে মিষ্টি তৈরি হবার পর আমরা সরাসরি ডেলিভারি দেই।
কেজি প্রতি বক্স মাত্র টাকা
পুরো ঢাকা সিটিতে হোম ডেলিভারি চার্জ টাকা।
অর্ডার করতে কল করুন বা এস এম এস দিন +01707-430640 নাম্বারে অথবা আমাদের পেইজে ম্যাসেজও পাঠাতে পারেন।
ফোন নাম্বার, নাম, ঠিকানা, মিষ্টির পরিমাণ, লিখে পাঠিয়ে দিন।
অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে নষ্ট বা বাসি মনে হলে নির্দ্বিধায় আমাদের জানাবেন।
আমাদের পেজটিতে লাইক দিয়ে রাখুন
https://www.facebook.com/tangailghoshbari/
মিষ্টির কথা বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হবে টাঙ্গাইলের চমচমের কথা। মিষ্টির রাজা বলে খ্যাত টাঙ্গাইল জেলার পোড়াবাড়ি নামক স্থানের এই চমচম মহমান্বিত। স্বাদ আর স্বাতন্ত্রের ও এর জুড়ি মেলা ভার। এই সুস্বাদু ও লোভনীয় চমচম মিষ্টি ও টাঙ্গাইলের অন্যতম একটি ঐতিহ্য। এর ঐতিহ্য প্রায় ২শ বছরের প্রাচীন। অর্থাৎ ব্রিটিশ আমল থেকে অবিভক্ত ভারতবর্ষসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পোড়াবাড়ির চমচম টাঙ্গাইলকে ব্যাপক পরিচিত করেছে। বাংলা, বিহার, ছাড়িয়ে ভারতবর্ষ তথা গোটা পৃথিবী জুড়ে এর সুনাম রয়েছে। মিষ্টির জগতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী চমচমের বৈশিষ্ট্য অতি চমৎকার কারণ এর বাইরেরটা দেখতে পোড়া ইটের মতো। লালচে রংয়ের এই সুস্বাদু চমচমের উপরিভাগে চিনির গুড়ো থাকে আর এর ভিতরের অংশ থাকে রসাল ও নরম। লালচে গোলাপী আভাযুক্ত ভেতরের নরম অংশের প্রতিটি কোষ থাকে কড়া মিষ্টিতে কনায় কনায় ভরা। তবে দেশের অনেক জায়গা থেকেই টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির কারিগর নিয়ে অনেকেই টাঙ্গাইলের চমচম তৈরির চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সফল হতে পারেনি। এই ঐতিহাসিক চমচমের গুণেই মূলত টাঙ্গাইল জেলাটি বিশ্ববাজারে পরিচিত লাভ করে।
এই সুস্বাদু চমচম তৈরির মূল উপাদান হল- খাঁটি দুধ, চিনি, পানি, সামান্য ময়দা ও এলাচ দানা হলেও টাঙ্গাইলের চমচমের স্বাদ মূলত টাঙ্গাইলের পানি উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ টাঙ্গাইলের চমচম তৈরির মূল রহস্য এখানকার পানির মধ্যে নিহিত।
গবেষকদের মতে, দশরথ গৌড় নামে এক ব্যক্তি বৃটিশ আমলে টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর তীরবর্তী পোড়াবাড়িতে আসেন। আসাম থেকে আগত এই দশরথ গৌড় যমুনার সুস্বাদু মৃদুপানি ও এখানকার খাঁটি গরুর দুধ দিয়ে প্রথম চমচম তেরি করেন। অতঃপর এখানে ব্যবসা শুরু করেন। তখন পোড়াবাড়ি টাঙ্গাইলের অন্যতম নদী বন্দর ছিলো। ১৬০৮ খ্রিস্টাব্দে মোঘল সুবেদার ইসলাম খাঁ হযরত শাহ জামানকে আতিয়া পরগনার শাসক নিযুক্ত করলে তিনিই পোড়াবাড়ি গ্রামকে নদী বন্দর হিসেবে গড়ে তোলেন। সেই সময়কালে ধলেশ্বরীর পশ্চিম তীরে গড়ে উঠে ছিলো জমজমাট ব্যবসা কেন্দ্র পোড়াবাড়ি বাজার। তখন পোড়াবাড়ি ঘাটে ভিড়তো বড় বড় সওদাগরী নৌকা, লঞ্চ, স্টিমার। ক্রমে ক্রমে পোড়াবাড়ি যখন জন সমাগমে প্রাণ চঞ্চলতায় ভরপুর। তখনই এখানে সুস্বাদু চমচম অর্থাৎ মিষ্টি শিল্প গড়ে ওঠে।
তাই ঢাকায় বসে টাঙ্গাইল এর Original চমচম পেতে চাইলে যোগাযোগ করুন।
Coming soon টাঙ্গাইল ঘোষ বাড়ির পোড়াবাড়ির বিখ্যাত চমচম। টসটসে রসে ভরা স্বাদে অতুলনীয়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Tangail
1900
Mirzapur
Tangail
Assalamualaikum, Happiness in Every slices 😋🥰 & Do a quick trip by tasting our yummiest cake..