Ediots
Be Exclusive.Be Devine.Be Yourself.
Double Pocket Cotton Check Shirt
Inbox for order.
Casual Outfit Combinations.. Which one is the best?? 1, 2, 3, 4 or 5??
Comment below.
টি-শার্ট সম্পর্কে 20 টি সত্য যা আপনি জানেন না
আজ, টি-শার্ট বিশ্বের পোশাকগুলির অন্যতম জনপ্রিয় আইটেম। এটি আন্ডারওয়্যার ব্যাবহারের দিক দিয়ে দ্বিতীয় , কারণ টি-শার্ট আমাদের ওয়ার্ডরোবের সবচেয়ে জনপ্রিয় আইটেমগুলির মধ্যে একটি, এর অর্থ এই নয় যে আমরা তাদের সম্পর্কে অনেক কিছু জানি। আপনি সম্ভবত জানেন না যে টি শার্ট সম্পর্কে 20 সবচেয়ে আকর্ষণীয় তথ্য এখানে।
1. টি শার্ট একটি লং আন্ডারওয়্যার । এইগুলি 19 শতকের প্রথম দিকে জনপ্রিয় ছিল ।
2. এটি একবার ভাবতে গেলে সাধারণ অর্থে মনে হতে পারে তবে অধিকাংশ লোক জানে না যে টি-শার্টটি টি টির পরে নামকরণ করা হয় যা শার্ট তৈরি হওয়ার পরে তৈরি হয়।
3. ২২ এর দশকে, মেরিরাম-ওয়েবস্টারের অভিধানে টি-শার্ট একটি সরকারী আমেরিকান-ইংরেজী শব্দ হয়ে ওঠে।
4. 1939 সালে, প্রথম প্রচারমূলক টি-শার্টটি মুভিটির জন্য উইজার্ড অফ ওজের জন্য প্রিন্ট করা হয়েছিল।
5. প্রথম ভিজা টি-শার্ট প্রতিযোগিতাটি স্পেনে 1940 এর দশকে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
6. 1950 এর দশকে পর্যন্ত টি-শার্ট জনপ্রিয় ছিল না। তারা প্রধানত একটি undergarment বলে মনে করা হয়। তারপর বরাবর মার্টন ব্র্যান্ডো এবং জেমস ডিন আসে একটি স্ট্রিট নামযুক্ত ডিজায়ারের মতো চলচ্চিত্রে এবং হঠাৎ, টি-শার্ট আমাদের সমাজে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
7. 1959 সালে, প্লাস্টিসোল নামক রাবারে কালি আবিষ্কার করা হয়েছিল। কালি এই নতুন ধরনের ডিজাইন অনেক বেশি বিভিন্ন জন্য অনুমোদিত। এটি টি-শার্ট শিল্পকে আজকার অর্থ উপার্জনকারী রূপে পরিণত করার অনুমতি দেয়।
8. 1960-এর দশকে টি-শার্টগুলি আরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছিল যখন শিলা ও রোল ব্যান্ড এবং পেশাদার স্পোর্টস টিম বিক্রি করতে টি-শার্টগুলিতে মুদ্রণ শুরু করেছিল। এই শার্ট দ্রুত মূলধারার ফ্যাশন অংশ হয়ে ওঠে, এবং কিছু টি-শার্ট আজও জনপ্রিয়।
9. আপনি যদি অর্থের দিক দিয়ে তুলনা করতে চান তবে কটন টি-শার্ট ফ্যাব্রিক বছরে $ 25 বিলিয়ন ডলারেরও বেশি উত্পাদন করে। আপনার জন্য দৃষ্টিকোণ থেকে এটি জুড়ে, গয়না শিল্প প্রায় 7 বিলিয়ন ডলার নিয়ে আসে, এবং সঙ্গীত শিল্প প্রায় 3 বিলিয়ন ডলার।
10. বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল টি-শার্টের রেকর্ডটি ফরাসি ফ্যাশিন হাউস হার্মিসের । কুমিরের চামড়া থেকে এই শার্ট বানানো হয়েছিলো যার খরচ $ 91,500 ডলার।
11. সবচেয়ে বেশি টি-শার্ট তৈরি করা হয় কটন। কটন তার নিজের ওজনের চেয়ে ২0 গুণ বেশি শোষণ করবে, এবং এটি শুকনো হওয়ার চেয়ে আর্দ্র হলে এটি অনেক শক্তিশালী হয় ।
12. টি শার্ট জন্য অন্যান্য জনপ্রিয় ফ্যাব্রিক হল পলিয়েস্টার ফাইবার। তবে CVC ফেব্রিক যা শার্টের জন্য একটি নরম, আরামদায়ক, লাইটওয়েট টেক্সচারের ফল দেয় ।
13. চীন তুলো উৎপাদনে সারা বিশ্বের প্রধান দেশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বছরে বছরে মাত্র 12.4 মিলিয়ন বেল তুলো উৎপাদন করে, চীন 32 মিলিয়ন উৎপাদন করে এবং তুলা উৎপাদন কারী দেশ গুলির মধ্যে শীর্ষ স্থান অর্জন করে ।
14. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তুলো উৎপাদনের কথা বলার সাথে সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের 35,000 টি তুলোর খামার রয়েছে এবং এর মধ্যে 95% আলাবামা, আরকানসাস, অ্যারিজোনা, ক্যালিফোর্নিয়া, জর্জিয়া, লুইসিয়ানা, মিসিসিপি, মিসৌরি, নিউ মেক্সিকো, নর্থ ক্যারোলিনা, ওকলাহোমা তে উত্থিত হয়। , দক্ষিণ ক্যারোলিনা, টেনেসি, এবং টেক্সাস অঞ্চলে ।
15. হিসেব অনুযায়ী এটি একটি টি-শার্ট তৈরির জন্য 6 মাইল পরিমান লম্বা ইয়ার্ন লাগে, তবে এক হাজার টন শার্ট উৎপাদনের জন্য শুধুমাত্র 1 একর পরিমান তুলা গাছের তুলো লাগে ।
16. 2010 সালে বিশ্বব্যাপী ২ বিলিয়ন টি শার্ট বিক্রি করা হয়েছিল। 2005 সালে 1 বিলিয়ন এবং 1985 সালে 500 মিলিয়ন তুলনা করুন, এবং শিল্পটি কতটা এক্সপান্ড করেছে তা সহজেই অনুমান করা যায় ।
17. 91% আমেরিকানের ওয়্যারড্রোবে তাদের প্রিয় পোশাক টি শার্ট আছে ।
18. ৬২% আমারিকানের কাছে গড়ে ১০টির অধিক টি শার্ট আছে, এগুলি সব মিলিয়ে আমেরিকার একারি ১.৫ বিলিয়ন টি শার্ট আছে , ১.৫ বিলিয়ন টি শার্ট দিয়ে পৃথিবীকে ৩৪ বার বৃত্তাকারে জোড়া দেয়া যাবে।
19. 257 টি টি শার্ট পরার জন্য শ্রীলঙ্কান একজন পুরুষের গিনিস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করেন । আগের রেকর্ডটি ছিলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া একজন মানুষ যিনি এক সময়ে 183 টি শার্ট পরতেন, যেগুলি ছোট সাইজ থেকে শুরু করে 10XL পর্যন্ত ছিলো ।
20. প্রতি বছর কয়েক লাখ টি-শার্ট স্যালভেশন আর্মিকে দান করা হয়। এই নিলামে বিক্রি করা হয়। যা তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলিতে পাঠিয়ে দেয়া হয় ।
Google আর Facebook আপনার ডাটা চুরি করছে?
একটা জিনিস খেয়াল করলে দেখবেন Google এ কোনো কিছু সার্চ করলে সেটার Ads ফেসবুক আর ইউটিউবে দেখেন। কিন্তু সেটা কিভাবে? তার মানে আপনার ডাটা চুরি হচ্ছে?
আপনি কি জানেন Google যে রিভিনিউ জেনারেট করে তার 70% আসে Google ads থেকে বাকি গুলো নরমাল Tools বিক্রি করে। তাহলে তাদের যে 70% রিভিনিউ জেনারেট করে Google Ads থেকে সেটা তো নিতে হয় তাদের ইউজার থেকে। আপনি যখন গুগলে কোনো কিছু সার্চ তার জন্য কিন্তু Google কেনো সার্ভিস চার্জ নেয় নাহ৷ তাহলে Google এতো এতো সেবা ফ্রিতে দিয়ে আপনার কাছ থেকে কিছু তো রিভিনিউ জেনারেট করবে।
Google এ সার্চ করলে সেটা YouTube আর Facebook এ দেখায় কিভাবে?
আপনারা জানেন YouTube এর মালিক Google যেহেতু মালিক তাদের কাছে সবকিছু। তাই তারা সহজে দেখাতে পারে! 🙂
কিন্তু Google এর মালিক তো Facebook নাহ তাহলে ফেসবুক কিভাবে আপনার ডাটা তারা পায়?😒
যখন আপনি Google এ সার্চ করে কোনো Website ভিজিট করেন তখনই ডাটা পায়, কিন্তু কিভাবে?
Facebook Ads এর একটা Feature আছে সেটা হলো Facebook Pixel. কেও যখন তার ওয়েবসাইটে Facebook pixel সেট করে রাখে তখনই সেই ইউজার এর ডাটা গুলো নিতে সক্ষম হয় এবং পরবর্তিতে এ্যড দেখাতে পারে।😐
©collected
তবে আমরা আমাদের কাস্টোমারদের ডাটা কনফিডেনসিয়াল রাখি। তাই আপনি নিশ্চিন্তে কেনাকাটা করতে পারেন আমাদের পেইজ থেকে।
ঠিক বারোটা বাজতেই তার থেকে উইশ পেয়েছিলাম। জন্মদিনের। এতোটা আশ্চর্য হয়েছিলাম, বলার মত না। কি রিপ্লে দিবো, ভেবেই পাচ্ছিলাম না। খুব নার্ভাস লাগছিল। আর সাথে মনের মধ্যে তো প্রচন্ড রকমের ভালো লাগা তো ছিলই। একেবারে লাড্ডু ফোটার মত। যাইহোক। রিপ্লেতে ধন্যবাদের বেশি জানানো হয়নি।
দুদিন পর ল্যাব খাতা সাইন করানোর জন্য তার ডিপার্টমেন্টে গিয়েছিলাম। সালাম দিয়ে ঢুকতে বললো,
-বসো।
ইতঃস্তত বোধ করছিলাম। আবার বললেন,
-দাঁড়িয়ে কেনো? বসো তো।
বসলাম। বললাম,
-ম্যাম, খাতা গত সপ্তাহে কমপ্লিট হয়নি। তাই সাইন করাতে পারিনি।
কিছুই বললেন না। চট করে ল্যাব খাতাটা সাইন করে দিলেন। সাইন করতে করতে বললেন,
-চুল এতো অগোছালো কেনো? চিরুনী নেই? নাকি কিনে দিতে হবে?
মুচকি হাসলাম। আবার বললেন,
-আমি তোমার তিন চার ব্যাচ বড়। খুব বেশি সিনিয়র না। আপু করেই বলতে পারো।
সুযোগ পেয়ে হাতছাড়া করিনি কারণ, তিনি যখন মাস্টার্সে ভর্তি হন, তখন থেকেই তার প্রতি একটা ভালো লাগা ছিল। বললাম,
-সিটি প্রশ্নটা বেশি হার্ড হয়ে গিয়েছিল। আরেকটু সহজ করলেই পারতে।
চোখ কপালে তুলে তাকিয়ে থাকলেন তিনি। কিছু বলার সুযোগ না দিয়েই খাতা নিয়ে কেটে পরলাম।
পরপর দুটি ক্লাস নেননি। খুব নাকি শরীর খারাপ ছিল। ম্যাসেঞ্জারে জিজ্ঞাস করলাম, "শরীর কি খুব খারাপ?' তিনদিনেও ম্যাসেজ সীন হয়নি। কোন রিপ্লে আসেনি। দিনে অন্তত দশবার করে হলেও চেক করেছি। সীন হলো কিনা। অবশেষে রিপ্লাই আসলো। এখন কিছুটা সুস্থ। সেই থেকেই শুরু। টুকটাক কথা হতো নিয়মিত। বেশিদিন অবশ্য আপু ডাকিনি। তখন কিছু সম্বোধন না করে ভাববাচ্যেই কথা বলতাম। বিষয়টা নেহাতই গোপনীয় ছিল। আমি আর তিনি ছাড়া অন্য কেউই জানতোনা।
এরপরের পর্বটা শুধুই বন্ধুত্বের। ক্লাসে সে আমাকে শাসন করতো। আর ক্লাসের বাইরের সময়টাতে আমি তাকে। কতশত খুঁনসুটিতে পাড় হয়ে গেছে শত রজনী। তখন আমার ফোর্থ ইয়ার ফার্স্ট সেমিস্টার শেষের দিকে। সেটিই ছিল তার ডিপার্টমেন্টের সাথে আমাদের লাস্ট সেমিস্টার। এরপর থেকে আর নিয়ম দেখা হতো না। তবে অনলাইনে সম্পর্কটা আরো মজবুত হয়েছিল। সেটা বন্ধুত্বের চাইতে বেশি কিছু।
একদিন সন্ধ্যায় ফোন দিয়ে বল্লো, আধঘন্টার মাঝে দেখা করার জন্য। ইমার্জেন্সি। খুব ঘাবড়ে গেলাম। কারণ, এর আগে কখনো ফোনেই কথা হয়নি। বাইরে দেখা করা তো দূরের বিষয়। যেতে যেতে একঘন্টা পাড় হয়ে গেলো। সে রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে বল্লো,
-বেয়াদব, আধাঘন্টা দাঁড় করায়ে রাখছো আমাকে। ফেল করায়ে দিবো একদম!
-সুযোগ থাকলে তো করবা। তোমার সেমিস্টার তো আগেই শেষ।
-আর কতদিন বিয়ে আটকে রাখবো আমি?
-যতদিন আমার পড়াশোনা শেষ না হয়, চাকরি না পাই; ততদিন।
-ছেলেমানুষী রাখো। বাসা থেকে বিয়ের খুব চাপ দিচ্ছে। আর আটকে রাখা সম্ভব না।
-আমার কি করার আছে?
-কিছুই করার নেই?
-না
-তাহলে?
-তাহলে আর কি? বিয়ে করে ফেলো। সুখী হও!
-হ্যা। করবোই। এক মাসের মধ্যেই।
-দাওয়াত দিও। বিয়ে খেয়ে আসবোনে। গিফট দিতে পারবোনা। পকেট ফাঁকা।
যদিও কথাগুলা মজার ছলেই বলছিলাম। তবে মজাটাই কাল হয়েছিল। কিছু না বলেই সেদিন সে চলে গিয়েছিল। সেদিন পর আর কথাই হয়নি। ফেইসবুক, ম্যাসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ সবখানেই ব্লক দিয়েছিল। এরপর যে আমি খুব সুখে ছিলাম, তা বলা যায় না। অনেক চেষ্টা করেছি যোগাযোগ করার। ডিপার্টমেন্টের সামনে গিয়ে অযথা ঘুরঘুর করেছি, বাসার সামনে গিয়েছি। অন্য নম্বর থেকে কন্টাক্ট করার চেষ্টা করেছি। সম্ভব হয়নি। প্রিয়কে হারানোর কষ্ট আমি তখন বুঝেছি।
সাপ্পোরো ওকাডামা এয়ার্পোটে বসে আসি। বিকাল চারটার ফ্লাইটে তার জাপান আসার কথা। ঠিক চারটা সতেরো মিনিটে ঊর্মিলার দেখা পেলাম। তার রেশমি চুলের ভেলায়, কাজল চোখের মায়ায় স্তব্ধ হয়ে তাকিয়ে রইলাম। ঠিক যেমন করে অনার্স লাইফের তার প্রথম ক্লাসে তাকিয়ে ছিলাম; আর সে ডাস্টার ছুড়ে মেরেছিল।
সেদিন দ্বিতীয় বারের মত ঊর্মিলার হাত ধরেছিলাম। তিনটে গোলাপ হাতে প্রথমবারের মত প্রেম নিবেদন করেছিলাম; তাও বিয়ের দুইবছর পর। পরদিন পিএইচডি প্রোগ্রামের ক্লাস। ঊর্মি আর আমার। এই ক্লাসে সে আমার ম্যাম নয়। ক্লাসমেট। আমি অনার্সের পরপরই স্কলারশিপ পেয়ে জাপান চলে আসি। আমি মাস্টার্স শেষ করতে করতে ঊর্মিও একই ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি জন্য ডাক পায়।
হারিয়ে যাওয়া ঊর্মিলাকে আবার ফিরে পেয়েছি। ম্যাম, আপু কিংবা বন্ধু হিসেবে নয়। সহধর্মিণী হিসেবে।
__তারেক।
(এমন ভালোবাসার কেউ থাকলে সহজেই একটা শার্ট অথবা টি-শার্ট গিফট করতে পারেন এডিয়টস থেকে)
খুব শিগ্রই নতুন কালেকশন আসছে।
কাস্টমাইজড টি-শার্ট দরকার??
আপনার ইচ্ছা মতো ডিজাইন চান গেন্জীতে? আরে ভাই আমরা আছি কি করতে??
দেখেনতো অর্ডার দিতে পারেন কিনা?
🔥আগুন অফার🔥দুইটা কিনলে একটা ফ্রি🔥
আমাদের আগের স্টক প্রায় শেষ, তাই নিয়ে এলাম নতুন অফার।💥
প্রতি পিস - 💵২৫০৳ মাত্র।
💥অফারের উপ্রে অফার💥
শুধুমাত্র কোম্পানির প্রচারের জন্য😁
দেরি না করে ইনবক্সে অর্ডার কনফার্ম করুন👕
💥নতুন স্টক💥-
🕌ইসলামিক প্রিমিয়াম কটন টি-শার্ট।👕
💵৩৫০ টাকার টি-শার্ট পাচ্ছেন মাত্র 💵২৫০টাকায়।😍
নগদ ৩০% ছাড়।🤭
অর্ডার করেতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন +880 130 142 2734 নাম্বারে।
সীমিত স্টক, তাই দেরী না করে এখনি অর্ডার কনফার্ম করুন।🚛
💥নতুন স্টক💥-
🕌ইসলামিক প্রিমিয়াম কটন টি-শার্ট।👕
💵৩৫০ টাকার টি-শার্ট পাচ্ছেন মাত্র 💵২৫০টাকায়।😍
নগদ ৩০% ছাড়।🤭
সীমিত স্টক, তাই দেরী না করে এখনি অর্ডার কনফার্ম করুন।🚛
অর্ডার করেতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন +880 130 142 2734 নাম্বারে।
জামাকাপড় পাগল ছাড়া সকলেই গায়ে দেয়। কিন্তু আপনার পরিহিত কাপড়ের গুনগত মান যদি খারাপ হয়, সেই কাপড় পরে যেমন আরাম নেই তেমন তৃপ্তিও নেই। অনেকেই তাই ব্রান্ডের কাপড় পরেন। কিন্তু গতানুগতিক আমরা ব্র্যান্ড বলতে বুঝি খুব দামি জিনিস। এই ধারনা ভুল, তবে জিনিস ভালো হলে দামও ভালো মানের (অতিরিক্ত নয়) দিতে হয় তা আমরা সবাই জানি। টি-শার্ট তো গুলিস্তানেও পাবেন, কিন্তু তা তো প্রিমিয়াম হবেনা। তাই দামে কম, মানে ভালো হিউজ টি-শার্ট এর কালেকশন নিয়ে 3 Ediots ব্র্যান্ড হাজির হলো আপনাদের সামনে।
কালেকশন দেখতে পেইজে মেসেজ করুন।
শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন।
Idiots or Ediots - ব্র্যান্ড নাম সমাচার।
অনেকেই আমাদের লোগোতে ব্র্যান্ডের নাম দেখে কনফিউশন এ থাকতে পারেন - কারন ইডিয়ট বানানটা তো ভুল।
আসলে ব্র্যান্ডের নাম নিয়ে আমাদের অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। কি নাম দিবো ভেবেই পাচ্ছিলাম না।
কতো নাম যে প্রস্তাবিত হয় আবার রিজেক্ট হয়।
সবগুলোই যেন কমন, আসলে কমন প্রবলেম না আমরা চেয়েছিলাম বিশ্বাসযোগ্য কোন নাম রাখতে।
এবার আসি আসল কথায় 3-Idiots মুভি কার না দেখা সেটা থেকেই প্রথম আমাদের ইন্পাইরেশন নেওয়া কিন্তু ডিরেক্ট মুভির নামে তো আর ব্র্যান্ডের নাম দিতে পারিনা। তাই অনেক রিসার্চ করে দেখলাম - Chaldean Numerology তে Ediots এর সংখ্যার ভ্যালু -৩, যেহেতু আমরাও তিনজন তাই i এর জায়গায় e বসিয়ে শব্দটা ediots করে দিলাম, এটাই ফাইনাল করলাম। আর যেহেতু 3-idiots মুভিতে বন্ধুদের বন্ধুত্বের একটা বিশ্বাসের ব্যাপার আছে তাই আমরা মনে করি এই নামটাকেও সবাই বিশ্বাস করবে।
আর এই বিশ্বাসের জায়গা থেকেই আমাদের ব্র্যান্ড 3 Ediots এর শুরু। এবং এই বিশ্বাসের দিক থেকেই আমরা আপনাদের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আপনার হাতে সর্বদা সেরাটা তুলে দেওয়াই আমাদের দায়িত্ব।
লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে আমাদের সাপোর্ট করুন।