Asterisk Academy Bangladesh
Because we believe every skilled people is a valuable asset for any nation
Asterisk Academy BD is of the largest technical skill development and freelancing learning institute in Bangladesh who always assure quality education on freelance technical skill.
ফ্রিল্যান্সার যোদ্ধা তরুনদের আইডল "ফাহিম উল করিম " ভাইয়ের মৃত্যুতে আমরা গভীর ভাবে শোকাহত!
আল্লাহ তা'আলা আপনাকে যেনো উত্তম প্রতিদান দান করেন, আমিন।
ভুল জায়গায় সেক্রিফাইজ আর ভুল মানুষের সাথে কম্প্রোমাইজ আপনাকে না দিবে সুখ, না দিবে সফলতা। কারো কারো ব্যাংক ব্যালেন্স না থাকার কারণে কেউ অসুখী। আবার কেউ আস্ত একটা ব্যাংকের মালিক হয়েও অসুখী।
'আমার সাথেই কেন সবসময় এমন হয়? সৃষ্টিকর্তা কেন সবসময় আমাকেই কষ্ট দেন? সবাই কেন আমাকেই ভুল বুঝে?' হ্যা, এরকম কথা অনেকেই বলেন। নারে ভাই, আপনার সাথেই সবসময় এমন হয় না, আরো অনেকের সাথেই হয়। সৃষ্টিকর্তা বেছে বেছে শুধু আপনাকেই কষ্ট দেন না, এরকম টুকিটাকি কষ্ট সবার জীবনেই আসে। আর আপনাকে সবাই ভুল বুঝে? হাহাহা, ভুল সবাই সবাইকেই বুঝে। এমনকি খেয়াল করে দেখেন এটুকু বয়সে আপনিও কতজনকেই ভুল বুঝেছেন!
আপনার সব কাজ সবাই পছন্দ করবে না। সবচেয়ে বড় ইউটিউব চ্যানেলের সেরা জনপ্রিয় ভিডিওতে ও দু'য়েকটা ডিসলাইক পড়ে, নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত ড. মোহাম্মদ ইউনুসকে নিয়েও সমালোচনা হয়, ওয়ার্ল্ড ফেমাস এন্ড পপুলার মুভি 'টাইটানিক' কিংবা 'থ্রি ইডিয়টস' দেখেনি এমন ইয়াং ম্যানও আছেন। তাই বলে মুভিগুলো জনপ্রিয়তা কমে যায়নি। বাংলা সাহিত্য নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত কাব্যগ্রন্থ 'গীতাঞ্জলি' কতজনেই বা পড়েছেন? রবিঠাকুর কি এটা নিয়ে মাইন্ড করেছেন? নাকি 'অনেকেই পড়েনি' এই কারণে নোবেল কমিটি তার নোবেল পুরস্কার ফিরিয়ে নিয়েছেন? মানুষ তো ধর্ম নিয়েও কটুক্তি করে। আর আপনি কিসের কী! কোন এক ম্যাচে দ্রুত সেঞ্চুরি করা ফেমাস ক্রিকেটারও অন্য কোনো ম্যাচে জিরো রানে আউট হন। সবসময় সেরা কাজটা আপনার থেকেই পয়দা হবে সেটা ধরে কেন বসে আছেন? আপনার সকল ভালো কাজ সবাই রিসিভ করবে সে আশা ছাড়ুন। সবসময় আপনিই সেরা হবেন এই অহংকারটাও ছাড়ুন।
যে পোশাকটা আপনার অপছন্দ হওয়াতে না কিনে চলে এসেছেন, কেউ হয়তো শুধু সেই পোশাকটা কেনার জন্যই মার্কেটে গিয়েছিল। যে মুভিটা দেখার জন্য আপনি একসময় ক্লাস ফাঁকি দিয়েছিলেন, কেউ হয়তো সেই মুভিটা ১০ মিনিট দেখেই বন্ধ করে দিয়েছে। যে মানুষটাকে আপনি টোটালি পছন্দ করেননা, কেউ হয়তো শুধু তারই একটা অটোগ্রাফ নেয়ার জন্য লাইন ধরে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করে। মোবাইলে যে গেমটা আপনি ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে খেলেন, কেউ হয়তো ঐ গেমটা ইন্সটলই করেনি। সবার পছন্দ এক হবে না, হওয়ার কথাও না।
আপনার কষ্টের অর্ধেক কারণ মানুষের ভাবনা নিয়ে। ৬৫ বছর বয়সে যে লোকটা চাকরি থেকে অবসরে গিয়ে অভাবের তাড়নায়, হতাশা কারণে আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন,৮০ বছর বয়সে ঐ বুড়া লোকটাই হয়েছিলেন বিলিওনিয়ার। ৬৫ বছর বয়সে তিনি বাড়ি বাড়ি গিয়ে চিকেন ফ্রাই রান্না করে বিক্রি করতেন৷ মানুষ হেসেছিল তার বুড়া বয়সে এই ভীমরতি দেখে। কিন্তু আজ ঐ বুড়া লোকটার প্রতিষ্টা করা KFC-ই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রতিষ্ঠিত। লোকে কী ভাববে এসব যদি ঐ বুড়া লোকটা সেদিন ভাবত তবে তাকে আত্মহত্যায় করতে হত। প্রথম গানের ক্যাসেট বের করার জন্য জেমস কতজনকে গিয়ে অনুরোধ করছিলো। মোশাররফ করিমকে প্রথম মঞ্চ নাটকে চান্স পাওয়ার জন্য কতবার ধর্ণা দিয়েছিলো সেটা কেউ মনে রাখেনি। একইভাবে কেউ মনে রাখেনি আপনি ছোটবেলায় দেয়াল ধরে উঠতে গিয়ে কতবার পড়ে গিয়েছিলেন। হুমায়ুন আহমেদের প্রথম বই 'নন্দিত নরকে' প্রকাশ করার জন্য কত প্রকাশকের কাছে গিয়ে মিনতি করেছেন কেউ তার খবর রাখেনি। আজ তারা সবাই সমানে জনপ্রিয়।
মানুষ কী ভাববে এসব ছাড়ুন। আপনি সফল হলে তারা হিংসা করবে, ব্যর্থ হলে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করবে। এগিয়ে যেতে চাইলে বাঁধা দিবে, থেমে থাকলে লজ্জা দিবে। ভুল করলে সমালোচনা করবে, ভালো করলে ভুল খুঁজবে। উপকার করলে ভাববে 'লোক দেখানো', কিছু করতে না পারলে ভাববে হিংসুটে।
আমরা অন্যের দোষ খুঁজি মাইক্রোস্কোপ দিয়ে আর নিজের দোষ দেখি চোখে হাত দিয়ে ঢেকে। চোখ পৃথিবীর সবকিছু দেখতে পায়। কিন্তু চোখের ভেতরে যখন কোনো ময়লা পড়ে, চোখ তখন তা দেখতে পায় না। আমাদের মধ্যেও অনেকেই আছেন সে অন্যের সব দোষ দেখতে পায়, নিজের দোষটা যেন কোনোভাবেই তার চোখে পড়ে না। আপনি তাই করুন যা আপনার ভালো লাগে। যদি লোকে কী ভাববে এই চিন্তায় দিন পার করেন তবে এই জীবনে সুখ আপনার কাছে আর আসবে না। আমরা নিজের সমালোচনা করতে পারিনা বলেই অন্য কেউ আমাদের নেগেটিভ সমালোচনা করার সুযোগ পেয়ে যায়, আর তা শুনে আমাদেরও কষ্ট লাগে।
ঘুরে দাড়ান!! সাহসী হোন!! শক্ত হোন!!
সব দায়িত্ব নিজের কাধে তুলে নিয়ার মানসিকতা তৈরি করুন!!
সফলতা আসবেই।।
Collected
আসলে বিসিএস তো কোন ম্যাটার না মেটার হচ্ছে স্ট্যাবিলিটি ‼
পৃথিবীর যে কোন পেশায় থাকুন না কেন আপনি যদি নিজে অন্নিশ্চিত থাকেন, তাহলে আপনার আশেপাশের মানুষগুলো অনিশ্চিত থাকবে আর সেটার একটা ভাইব্রেট আপনার পুরো চারপাশে ঘিরে ধরবে!
পৃথিবীর প্রতিটা মানুষই সাব-কনসাস ভাবে নিরাপত্তাকে সবচেয়ে বেশি প্রায়োরিটি দেয়!
আর 'অর্থ' হচ্ছে সেই নিরাপত্তার প্রথম ফাউন্ডেশন 🔥
আপনার যদি টাকা থাকে তাহলে আপনার স্ট্যাবিলিটির আছে, আপনার নিরাপত্তা আছে, আপনার স্বাধীনতার আছে,
অর্থাৎ আপনার সব আছে 🙂
আর যদি 'অর্থই'' না থাকে সেটা আপনি বিসিএস ক্যাডার হন অথবা একজন ফ্রিলান্সার হন কোনোটাতেই আপনার কোন মূল্যায়ন বা প্রায়োরিটি থাকবে না 👎
দিনশেষে যারা বিসিএস ক্যাডার এর বিপক্ষে তাদের ও "অর্থের" প্রয়োজন হয়;
তাদেরও চলার জন্য, বেঁচে থাকার জন্য, টাকার অবশ্যই প্রয়োজন হয়!
এটাকে কেউ অস্বীকার করতে পারবে না!!
তো এখন প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে বিসিএস ক্যাডারে কি আমাকে সেই নিরাপত্তা দিচ্ছে না উদ্যোক্তা জীবন❓
এক কথায় যদি উত্তর দেই তাহলে প্রথম অবস্থায় কোনটাই না!
কারণ কোন বিসিএস ক্যাডারই উত্তীর্ণ হওয়ার প্রথম অবস্থায় বাড়ি, গাড়ি, টাকা পয়সার মালিক হয়ে যায় না;
কমপক্ষে পাঁচ থেকে দশ বছর লাগে তার একটা স্ট্রং পজিশনে যেতে!
সেই পরিপ্রেক্ষিতে একজন ফ্রিলান্সার ও যদি কমপক্ষে পাঁচ থেকে দশ বছর কোন একটা বিজনেস, স্কিল এ দক্ষ হতে পারে তাহলে শুধুমাত্র একজন বিসিএস ক্যাডারের থেকেও উচ্চতম পজিশনে যাওয়ার অপেক্ষা রাখে যদি না সে কনসিসটেন্সি ভাবে লেগে থাকে!
আর যদি একটা পর্যায়ে যেয়ে, ডিমোটিভেট হয়ে যায়, সামাজিক প্রেসার বা পারিবারিক প্রেসার এর কাছে হেরে যায় তাহলে কিন্তু তার দুই কুল গেল!
আসলে সবকিছুই ডিপেন্ড করে আপনার পছন্দের উপর, আপনার "সাহস" এর উপর আপনি কোনটার উপর টানা লেগে থাকতে পারবেন সেই আগ্রহের উপর!
আজ বিসিএস কাল ফ্রিলান্সার, আবার কাল বিসিএস আবার ফ্রিলান্সার অথবা দুইটা নিয়ে ট্রাই করা ;তাহলে আপনি কোনটাই সাকসেস হতে পারবেন না!
ক্যারিয়ারের সুযোগ গুলো খুব অল্প একটা সময় আসে এবং ওই সময়টাকে সঠিকভাবে "টাইমিং" করে কাজে লাগাতে হয়,
আর যদি লেট হয়ে যায় তাহলে একটা সময়ের পর ফ্রিলান্সার বা বিসিএস আপনি যেটা নিয়েই দৌড়ান না কেন এনার্জি পাবেন না!
মনে হবে সবকিছু দেরী হয়ে গেছে, আমার এখন ফ্রিলান্সিং ছেড়ে বিসিএস হওয়া দরকার, অথবা বিসিএস ছেড়ে ফ্রিলান্সার!
আর এই ভাবেই হিনমন্যতা তৈরি হবে, দিন শেষে একটা বয়স চলে যাবে নিজেকে ফেইলার ভাববেন,
আপনি ফিনিশ!
তাই যারা এখন বিসিএস দিচ্ছেন বা বিসিএস ক্যাডার আপনি আপনার কাজ সম্পাদন করে যান,
আর যারা উদ্যোক্তা বা ব্যবসায়ী হতে চাচ্ছেন আপনি আপনার কাজ সম্পাদন করে যান!
একটা মিথ চালু আছে যে, বিসিএস ক্যাডারদের নাকি বউ পেতে সুবিধা হয়!
এখানে অনেকেই সামাজিকতার বা পারিপার্শ্বিকতার পূর্ব সংরক্ষিত জ্ঞানকে প্রাওরিটি দিয়ে, এই পেশাটাকে নিরাপত্তার একটা স্থর ভেবে নিজের মেয়েকে বিয়ে দেয়!
এটা একচুয়ালি একটা সঠিক সিদ্ধান্ত আমার কাছে মনে হয়!
কারণ পৃথিবীর কোন বাবা-মা, ভাই, চাইবে না ছেলে এমন কি করে যে পেশার নিরাপত্তা সে নিজেই দিতে পারছে না এমন এক পেশাজীবীর হাতে নিজের মেয়ে অথবা বোনকে তুলে দেওয়ার!
আমার নিজের একটা বোন আছে আমি নিজেই দেবো না!
ছেলে বিসিএস ক্যাডার হোক অথবা ফ্রিলান্সার যাই হোক না কেন, তার পেশার স্টাবিলিটি টা যদি সে আমাদের শো করতে না পারে তাহলে কোন বিশ্বাসে আমরা একটা দীর্ঘ সম্পর্কে যাব?
কিভাবে বিশ্বাস করব সে একটা পুরো ফ্যামিলির সাসটেইন করতে পারবে?
এখানে পেশা মেটার না, মেটার হচ্ছে স্টাবিলিটি, নিরাপত্তা, সামাজিক স্ট্যাটাস!
তাহলে এখন আরেকটি প্রশ্ন হচ্ছে একজন বিসিএস ক্যাডারের কি এই সবকিছু সহজে পায়,
একজন ফ্রিলান্সার পায়না?
শুধু পায়'ই না তার চেয়ে ও বেশি পায়!
আমি বললাম তো আপনি যেকোন একটা পেশায় একটা দক্ষতায় টানা পাঁচ থেকে দশ বছর লেগে থাকুন!
একজন বিসিএস ক্যাডারের থেকেও অনেক অনেক উঁচুমানে যাওয়ার আপনার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি!
কারণ ওই সময় টার ভিতরে একজন উদ্যোক্তা আর্থিক স্ট্যাবিলিটি অর্জন করে, ধীরে ধীরে তার সামাজিক দক্ষতা গুলো বৃদ্ধি পায়, সেইসাথে ক্ষমতাও!
এবং মজার ব্যাপার হচ্ছে একজন বিসিএস ক্যাডার থেকে একজন সফল উদ্যোক্তা বা ব্যবসায়ীর ইনকাম যদি আপনার তুলনা করেন তাহলে আপনি বোকার স্বর্গে বাস করছেন!
একজন ব্যবসায়ী সততা, প্রচেষ্টা এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে দিনশেষে এমন একটা পজিশনে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে যেখানে একজন বিসিএস ক্যাডার কল্পনাও করতে পারবে না!
আর এটা একজন উদ্যোক্তা এবং একজন বিসিএস ক্যাডারের মধ্যে বড় পার্থক্য গড়ে দেয়!
আমার চারপাশে অনেক বিসিএস ক্যাডার, সকাল ন'টা যায় রাতের আটটার ভিতরে বাসায় চলে আসে!
তাদেরই মনোটোনাস লাইফ দেখলে আমার নিজের বিরক্ত লাগে!
এই একটা পেশায়, আপনি যা হারাবেন সেটা হচ্ছে আপনার স্বাধীনতা, আপনার স্বকীয়তা, আপনার সৃজনশীলতা!
কিন্তু একজন ফ্রিলান্সার এসব কিছুর উর্ধে!!
স্ট্রাগল করে একটা পজিশনে যেতে পারলে অর্থ, বিত্ত সামাজিকতা আর ক্ষমতার দিক দিয়ে সে এমন একটা কর্তৃত্বের স্বাধীন লাইফ নির্বাহ করবে,
যেটা কিনা অন্য কেউ পারবেনা বা অন্য কোন চাকরিজীবীর কল্পনাও আসবেনা!
হ্যাঁ ফ্রিলান্সিং লাইফটা এজন্যই কঠিন, চ্যালেঞ্জিং, এবং ধরে রাখার ব্যাপার!
কমপক্ষে 5 থেকে 10 বছর সে যদি এই স্টার্টিং জার্নিটা সবকিছু উপেক্ষা করে ক্রস করতে পারে আমি কথা দিলাম তার আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না!
একবার ফাউন্ডেশন বিল্ড হয়ে গেলে তার পরিশ্রম, কষ্ট এবং অন্যান্য ইনিশিয়াল যে জিনিস গুলো আছে সেগুলো কমতে থাকবে,
অপরদিকে তার অর্থ, সামাজিকতা, এবং ক্ষমতার উন্নতি ঘটবে!
তো এই যে সামাজিক একটা মিথ বিয়ে প্রথা নিয়ে, তার পুরো ফাউন্ডেশন টাই অনিশ্চয়তা থেকে নিশ্চয়তার খোজ এ!
এই পৃথিবী লজিকে চলে...
আপনি আজ কাল পরশু ফ্রিলান্সার লাইফ শুরু করলেন ওই দিক দিয়ে বিসিএস ক্যাডারদের গালি দিচ্ছেন তারা সুন্দরী বউ ভাগিয়ে নিয়ে
যাচ্ছে আপনি পাচ্ছেন না, এটা সম্পূর্ণ আপনার নিজস্ব চিন্তাভাবনা ভুল একটা ধারা!
আপনার যদি স্টাবিলিটি থাকে, মোটামুটি চোখে পড়ার মত একটা বিজনেস থাকে, সেখানে একটা কনসিসটেন্সি রেভিনিউ জেনারেট করতে পারেন, ছোটখাটো থাকার মত যদি একটা ফ্ল্যাট হয়, একটা গাড়ি হয়, তখন আপনার কাছে কে বিয়ে দিবে না সেটা আমাকে বলেন?
নিজের পেশাটাকে যদি নিজেই কারো সামনে রিপ্রেজেন্ট করতে না পারেন তাহলে আমি মনে করি এই ফ্রিলান্সিং বা ব্যবসায়ী লাইফে না আসাটাই উচিত!
বিসিএস দেওয়ার সময় থাকলে এখনই শুরু করা উচিত !
আর যদি একবার ফ্রিলান্সার লাইফের চলে আসেন তাহলে পাঁচ থেকে দশ বছর দাঁত কামড়িয়ে থাকার শক্তি অর্জন করেন!
বাকি খেলাটা অটোমেটিক হয়ে যাবে!
আমার আম্মা একটা কথা বলে, আকাশে যখন চাঁদ ওঠে তখন সর্বলোকে দেখে!
সো আপনি যদি প্রতিষ্ঠিত হন একজন বিসিএস ক্যাডার অথবা একজন ব্যবসায়ী হিসেবে, সবকিছু আপনার কাছে চলে আসবে ন্যাচারালি!
আপনাকে দৌড়াতে হবে না!
তাই সবারই সুচিন্তা নিজের চাওয়া পাওয়া পারিপার্শ্বিকতা সামাজিকতা সবকিছু ক্যালকুলেশন করে পেশা নির্বাচন করা উচিত!
যাচ্ছেতাই জোর করে যেমন ফ্রিলান্সার হওয়া যায় না, আবার কারো দেখাদেখি বিসিএস ক্যাডার হওয়ার মনোবাসনা ক্ষুন্ন হওয়াটাও আমার কাছে খারাপ মনে হয়!
এবং দিনশেষে ফেমিলি মেটার ।।
আপনি যদি মনে করেন যে না আমারে উদ্যোক্তা লাইফটা আমি পাঁচ থেকে দশ বছরে একটা লিড পজিশনে নিতে পারবো, তাহলে ফ্যামিলি কে বুঝান তাদের সাথে কথা বলেন, ধীরে ধীরে আপনার প্রোগ্রেস দেখলে তারাই সাপোর্ট দেবে;
আর যদি মনে করেন না বিসিএস ক্যাডার হওয়াটাই ভালো, লাইফটাকে আমার পছন্দ এবং সেটাও যদি আপনার ফ্যামিলি মেনে না নেয় তাহলে তাদের এটাও বুঝলাম বিসিএস ক্যাডার হওয়া টা কেন জরুরী!
এই পৃথিবীতে প্রতিটা পেশার মূল্যায়ন আছে!
সমস্যা হচ্ছে, সেটাকে আমরা সঠিকভাবে রিপ্রেজেন্ট করতে পারিনা!
আমার পেশাটাকে মানুষের কাছে কিভাবে তুলে ধরবো সেই স্ট্রাটেজি টাও আমার থাকতে হবে, পরিষ্কারভাবে!
যে যেভাবে বুঝে তার সে বোধগম্য টাকে আঘাত না করে কিভাবে নিজের "পেশাটাকে" তার সামনে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায় সেটাই হচ্ছে মূল কৌশল!
জোর, জবরদস্তি, অথবা আবেগ দিয়ে আর ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে এগুলোর কোনো সমাধান নেই!
প্র্যাকটিকেল বিষয় প্রাক্টিক্যালি হ্যান্ডেল করতে হয়!
Original post by :Esolution
Eid Mubarak to all our ASTERISK ACADEMY students, Fans and Followers.
Our all academic and online activities will remain starts from 7 August.
Thank you so much to stay with us!
পুরো ৯০% ছাড়ে শিখুন এডোব ইলাস্ট্রেটর এবং সাথে ফাইবার ফ্রিল্যানসিং A-Z !
অনেকের অনুরোধ এবং আর্থিক অবস্থা বিবেচনায়, নামেমাত্র মূল্য Asterisk Academy শুরু করতে যাচ্ছে এডোব ইলাস্ট্রেটরের মাস্টার ক্লাশ যার সাথে থাকছে ফাইবার ফ্রিল্যানসিং এর বিস্তর A-Z গাইডলাইন । হোম কোয়ারেন্টাইনের অবসর সময়গুলো কাজে লাগিয়ে, আপনিও হয়ে উঠতে পারেন একজন আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ ফ্রিল্যানসার!
▶️ রেগুলার কোর্স প্রাইস- ৫০০০/- ( পাচঁ হাজার টাকা)
⏩⏩ ৯০% ছাড়ের পর কোর্স প্রাইস ৪৯৯/- ( চারশত নিরানব্বই টাকা মাএ)
⏰⏲️ লাইভ মাস্টার কোর্সের সময়সীমা:
🔶২-২.৫ মাস ব্যাপী কোর্স ( ১৫-১৭ টি ক্লাস)
🔶১-১.৫ মাস Adobe illustrator learning part এবং ১ মাস Fiverr Freelancing A-Z
🔶প্রতি শনিবার ও বুধবার রাত ৯ টা - ১১ টা
🔴 যা যা প্রয়োজন কোর্সটি করার জন্য : কম্পিউটার এবং কম্পিউটারের ব্যাসিক ধারণা, নিম্নে 1 mbps এর একটি ইন্টারনেটের কানেকশন থাকলেই আপনি বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে কোর্সটিতে অংশগ্রহন করতে পারবেন।
*****************************************
🎯 সরাসরি Admission নিতে চাইলে :
🔶পে কোর্স ফি: 01670234531 ( বিকাশ পার্সোনাল নম্বর )
🔶 পেমেন্ট কনফার্ম করে এই ফর্মটি পূরণ করুন: bit.ly/aapayment
*****************************************
☎ ভর্তির জন্য অথবা যেকোনো তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন: 01670234531
গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে অনেকেরই আগ্রহ থাকায় অনেকেই বিভিন্ন প্রশ্ন করেছেন, সব প্রশ্নের ধারাবাহিক উত্তর দেবার চেষ্টা করব এই কলাম এর মাধ্যমে। আজ প্রকাশ হল পঞ্চম এবং শেষ পর্ব .......
গ্রাফিক ডিজাইনার দেড় বর্তমান চাহিদা
আমি শুরুতেই আপনাদের বলেছি, আমরা বেশিরভাগ ছাত্ররা commerce, Arts, Science এবং কিছু ক্ষেত্রে engineering ছাড়া অন্য কোনো ডিগ্রী করার কথা ভাবিনা।
তাই, অন্য অন্য বিষয় গুলি, যেগুলির মধ্যে গ্রাফিক ডিজাইনিং ও রয়েছে, অনেক কম পরিমানের ছাত্ররা করছেন।
এতে, এই বিষয়ে দক্ষতা, জ্ঞান বা নলেজ থাকা লোকেদের চাহিদা অনেক পরিমানেই বেড়ে গেছে। বিভিন্ন কোম্পানি রয়েছে, যেখানে product marketing, promotion, product design বা অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে একজন graphic designer এর প্রয়োজন।
কিন্তু, এই বিষয়ে ডিগ্রি, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অনেক কম লোকের থাকার জন্যে, কোম্পানিরা অধিক বেতন (salary) দিয়ে কর্মচারী দেড় রাখছেন।
আজ, গাড়ির কোম্পানি থেকে আরম্ভ করে website agency, advertising company, digital marketing agency এবং প্রায় সব ধরণের ছোট বড়ো কোম্পানিতে একজন গ্রাফগিন ডিজাইনার এর প্রয়োজন।
তাই, যখন কথা আসছে, গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদার, তখন আমি বলবো, “এই শিল্প (art) শিখে আপনি এক উজ্জ্বল ভবিষৎ বানিয়ে নিতে পারবেন।
কিন্তু হে, আপনার সফলতা আপনার হাতে। আপনি কত রুচি রেখে ডিজাইনিং (designing) শিখবেন, কতটা ইন্টারেস্ট আপনার রয়েছে এবং কাজ শেখার ইচ্ছা আপনার রয়েছে কি না, সবটার ওপরে নির্ভর আপনার সফলতা পাওয়া।
তাহলে, গ্রাফিক্স ডিজাইন কি বা কাকে বলে, এর চাহিদা কত এবং চাকরির সুযোগ রয়েছে কি না, এ বেপারে হয়তো আপনারা ভালো করেই বুঝে গেছেন।
একজন ভালো শিল্প (artist) হওয়ার জন্য আপনার রেগুলার নতুন নতুন দক্ষতা এবং জিনিস শিখতে থাকতেই হবে। শেষে, আপনার শেখা কাজ এবং অভিজ্ঞতা আপনাকে সফলতার রাস্তায় নিয়ে যাবে।
আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশই আপনার বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যের সাথে শেয়ার করবেন।
Credit: Banglatech.info
ফ্রিল্যানসিং সেক্টরই হতে যাচ্ছে করোনাকালীন এবং করোনাপরবর্তীতে আয়ের অন্যতম একটি প্রধান উৎস। হোম কোয়ারেন্টাইনের অবসর সময়গুলো কাজে লাগিয়ে, আপনিও হয়ে উঠতে পারেন একজন আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ ফ্রিল্যানসার!
দক্ষ ফ্রিল্যানসার গড়ার লক্ষ্য Asterisk Academy নিয়ে এল গ্রাফিকস ডিজাইনের পুরো একটি মেগা লাইভ কোর্স ফ্রিল্যানসিং সহ ঈদ উপলক্ষে ৬৫% ছাড়ে।
যা যা থাকছে মেগা লাইভ কোর্সটিতে:
➡️Part A (Adobe Illustrator) : Business materials design like Logo design, Post cards design, Social media materials design, flyer design এবং আরও খুটিনাটি অনেক কিছু।
➡️Part B (Adobe Photoshop) : UI/UX design of website, Professional layout and layer management, Photo editing, Background removing, Photo manipulation এবং আরও খুটিনাটি অনেক কিছু।
➡️Part C (Freelancing and self Branding) : Organise portfolio on BEHANCE and DRIBBBLE, Name branding and service marketing, Landing on Freelancing marketplace and in detail discussion on FIVERR , UPWORK , PEOPLE PER HOUR.
⏰⏲️ লাইভ কোর্সের সময়সীমা:
🔶৩-৩.৫ মাস ব্যাপী কোর্স ( ২৫-২৭ টি ক্লাস)
🔶২-২.৫ মাস Skills development এবং ১ মাস Freelancing
🔶প্রতি মঙ্গলবার ও শুক্রবার রাত ৯ টা - ১১ টা
▶️ রেগুলার কোর্স প্রাইস- ১০০০০/- ( দশ হাজার টাকা)
⏩⏩ ৬৫% ছাড়ের পর কোর্স প্রাইস - ৩৫০০/- (তিন হাজার পাঁচশত টাকা)
🔴 যা যা প্রয়োজন কোর্সটি করার জন্য : কম্পিউটার এবং কম্পিউটারের ব্যাসিক ধারণা, নিম্নে 1 mbps এর একটি ইন্টারনেটের কানেকশন
***************************************
🎯 সরাসরি Admission নিতে চাইলে :
🔶পে কোর্স ফি: 01670234531 ( বিকাশ পার্সোনাল নম্বর )
🔶 পেমেন্ট কনফার্ম করে এই ফর্মটি পূরণ করুন: bit.ly/aapayment
***************************************
☎ ভর্তির জন্য অথবা যেকোনো তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন: 01670234531
হোম কোয়ারেন্টাইনের অবসর সময়গুলো কাজে লাগান, নিজেকে দক্ষ জনশক্তিতে রুপান্তরিত করুন, স্বনির্ভরশীল হয়ে নিজের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে অনলাইনের মাধ্যমেই উপার্জন করুন।
বিশেষজ্ঞরা ধারনা করছেন, করোনার প্রার্দুভাবের কারনে প্রায় ১কোটিরও বেশি মানুষ নতুন করে বেকারত্বের কবলে পড়বে! কিন্তু অন্য দিকে বিশেষজ্ঞরা এইটাও বলছেন, ঠিক এই সময়টাতেই অনলাইন নির্ভর কাজের পরিধি অনেক বেশি বেড়ে যাবে।
অনলাইনে উপার্জনের ক্ষেএে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ইন্ডাস্ট্রি হল গ্রাফিকস ডিজাইন! যেইখানে দক্ষ হয়ে কাজ করে উপার্জনের রয়েছে অপার সম্ভবাবনা।
তাই দক্ষ জনশক্তি গড়ার লক্ষ্য Asterisk Academy নিয়ে এল গ্রাফিকস ডিজাইনের পুরো একটি মেগা লাইভ কোর্স ফ্রিল্যানসিং সহ ঈদ উপলক্ষে ৬৫% ছাড়ে।
যা যা থাকছে মেগা লাইভ কোর্সটিতে:
➡️Part A (Adobe Illustrator) : Business materials design like Logo design, Post cards design, Social media materials design, flyer design, Brochure design, Business card design, C V design এবং আরও খুটিনাটি অনেক কিছু।
➡️Part B (Adobe Photoshop) : UI/UX design of website, Professional layout and layer management, Photo editing, Clipping path and background removing, Photo manipulation এবং আরও খুটিনাটি অনেক কিছু।
➡️Part C (Freelancing and self Branding) : Organise portfolio on BEHANCE and DRIBBBLE, Personal name branding and service marketing, Landing on Freelancing marketplace and in detail discussion on FIVERR , UPWORK , PEOPLE PER HOUR.
⏰⏲️ লাইভ কোর্সের সময়সীমা:
🔶৩-৩.৫ মাস ব্যাপী কোর্স ( ২৫-২৭ টি ক্লাস)
🔶২-২.৫ মাস Skills development এবং ১ মাস Freelancing
🔶প্রতি মঙ্গলবার ও শুক্রবার রাত ৯ টা - ১১ টা
▶️ রেগুলার কোর্স প্রাইস- ১০০০০/- ( দশ হাজার টাকা)
⏩⏩ ৬৫% ছাড়ের পর কোর্স প্রাইস - ৩৫০০/- (তিন হাজার পাঁচশত টাকা)
🔴 যা যা প্রয়োজন কোর্সটি করার জন্য : কম্পিউটার এবং কম্পিউটারের ব্যাসিক ধারণা, নিম্নে 1 mbps এর একটি ইন্টারনেটের কানেকশন থাকলেই আপনি বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে কোর্সটিতে অংশগ্রহন করতে পারবেন।
*****************************************
🎯 সরাসরি Admission নিতে চাইলে :
🔶পে কোর্স ফি: 01670234531 ( বিকাশ পার্সোনাল নম্বর )
🔶 পেমেন্ট কনফার্ম করে এই ফর্মটি পূরণ করুন: bit.ly/aapayment
*****************************************
☎ ভর্তির জন্য অথবা যেকোনো তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন: 01670234531
নতুন চাকুরীর ইন্টারভিউয়ে ১০ ভুল কখনো করবেন না !
চাকরির সাক্ষাৎকার দিতে যাবেন। বড় উপলক্ষ—হ্যাঁ, উপলক্ষই তো! একটি সাক্ষাৎকারেই তো ঘুরে যেতে পারে আপনার জীবনের মোড়। সমৃদ্ধির পথে শুরু হতে পারে আপনার পথচলা। এত বড় যে উপলক্ষ, সেখানে তো অবশ্যই ভালো প্রস্তুতি নিয়ে যাওয়া উচিত। নিজেকে একটু অন্যভাবে উপস্থাপন করা, একটু উপস্থিত বুদ্ধির পরিচয় দেওয়া, কথাবার্তায় সতর্ক থাকা—এগুলো তো অবশ্যকরণীয়। অনেক আরাধ্য যে সাক্ষাৎকার, সেখানে যেকোনো অসতর্কতা কিন্তু সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে চাকরিপ্রার্থীর জন্য। কিছু জিনিস আছে, যা চাকরির সাক্ষাৎকারে কখনোই করা উচিত নয়। কী সেগুলো, একবার চোখ বুলিয়ে প্রস্তুত হন সামনের কোনো সাক্ষাৎকারের জন্য…
১. অনাগ্রহ
আপনার আবেদন দেখেই কিন্তু প্রতিষ্ঠান আপনাকে সাক্ষাৎকার দিতে ডেকেছে। আপনাকে নেওয়াই তাদের উদ্দেশ্য। কিন্তু সেখানে সাক্ষাৎকার যাঁরা নিচ্ছেন, তাঁদের সামনে যদি আপনার অনাগ্রহ প্রকাশিত হয়ে পড়ে, তাহলেই কিন্তু সর্বনাশ! এটা ঠিক, চাকরিপ্রার্থীরও চাকরি নিয়ে পছন্দ-অপছন্দ থাকতে পারে। এমন হতে পারে, আপনি হয়তো পছন্দের চাকরির সাক্ষাৎকারের আগেই একটু কম পছন্দের চাকরির সাক্ষাৎকার দিতে এসেছেন, কিন্তু তারপরও অনাগ্রহ দেখাবেন না।
২. অপরিপাটি বেশভূষা
আগেই বলা হয়েছে, চাকরির সাক্ষাৎকার মানুষের জীবনের বড় উপলক্ষ। সে কারণে এতে নিজের সবচেয়ে সেরা পোশাকটাই পরে যাওয়া উচিত। কথায় আছে, আগে দর্শনদারি তারপর গুণবিচারী। সাক্ষাৎকার কক্ষে আপনাকে দেখে যদি পছন্দই না হয়, তাহলে কর্তৃপক্ষ কেন আপনার ভেতরের অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানের খোঁজ নিতে চাইবে? চাকরির সাক্ষাৎকারে বেশভূষা তাই ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।
৩. দেরি করে যাওয়া
চাকরির সাক্ষাৎকারে দেরিতে আসা ভয়াবহ ভুল। এখানে কোনো অজুহাতের সুযোগ নেই। কারণ কর্মীর সময়ানুবর্তিতা প্রতিষ্ঠানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেরি করে সাক্ষাৎকার দিতে যাওয়াটাই একটা বড় ত্রুটি, সেখানে অজুহাত দেখানো আরও বড় ভুল। দেরি করে গেলে আপনার চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যেতে বাধ্য।
৪. প্রস্তুতি ছাড়াই সাক্ষাৎকারে যাওয়া
আপনাকে দু-একটি প্রশ্ন করেই প্রশ্নকর্তারা বুঝে যাবেন আপনার প্রস্তুতি কেমন। তখন তাঁরা আপনার প্রতি আগ্রহই হারিয়ে ফেলবেন। সে কারণে প্রস্তুতিটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই বলতে পারেন, প্রশ্ন তো যেকোনো বিষয় নিয়েই হতে পারে—প্রস্তুতিটা কী নেব! অন্তত নিজের বিষয়টি সম্পর্কে বা যে পদে সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন, সেটি সম্পর্কে একটু পড়াশোনা করে যাওয়াই যায়।
৫. অপ্রাসঙ্গিক কথা বলা
‘আপনি আমাদের সম্পর্কে কতটুকু জানেন’ অথবা ‘আপনি এখানে কেন চাকরি করতে চান’—সাক্ষাৎকার পর্বে এই দুটি প্রশ্নের মুখোমুখি চাকরিপ্রার্থী হতেই পারেন। এসব প্রশ্নের জবাবে কখনোই অপ্রাসঙ্গিক কোনো কথা কিংবা অহেতুক প্রশংসা করবেন না। এ ধরনের কোনো কিছু বললে সেটা উল্টো আপনার যোগ্যতা কমিয়ে দেবে। যথাসম্ভব বুদ্ধিমত্তা এবং আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক কথা বলার চেষ্টা করুন।
৬. ফোনের রিং বেজে ওঠা
সাক্ষাৎকার দেওয়ার আগে নিজের মোবাইল ফোনটি বন্ধ রাখা উচিত। সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় পকেটে ফোন বেজে ওঠাটা অশোভন ব্যাপার। এতে আপনার চরিত্রের নিস্পৃহ ভাবই ফুটে ওঠে। বোঝা যায়, কাজের প্রতি আপনার আগ্রহ কম। সাক্ষাৎকার যাঁরা নিচ্ছেন, তাঁরা অনুমান করে নেন, চাকরি দিলেও আপনি ঠিক একই কাজ করবেন।
৭. আগের চাকরির বদনাম
নতুন চাকরির সাক্ষাৎকার দিতে এসে আগের প্রতিষ্ঠান নিয়ে বাজে কথা বলা খুব অন্যায়। এটা একধরনের চারিত্রিক দোষ। আগের চাকরিটা নিয়ে আপনার মনে যদি কোনো ক্ষোভ থেকেও থাকে, নতুন চাকরির সাক্ষাৎকারের সময় তা চেপে রাখাই ভালো। সাক্ষাৎকার যাঁরা নেন, তাঁরা এই একটি ব্যাপার থেকেই আপনার সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাবেন। সে ক্ষেত্রে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে অনেকটাই।
৮. বেতন জিজ্ঞাসা করা
সাক্ষাৎকার দিতে গিয়েই বেতনের প্রসঙ্গ তুলে বসবেন না যেন। এটি বেশ অশোভন। সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীরা যদি বেতনের প্রসঙ্গ তোলেন, তাহলে আগ বাড়িয়ে নিজের চাহিদার কথা বলতে যাবেন না। প্রতিষ্ঠানের বেতনকাঠামো সম্পর্কে একটু পড়াশোনা করেই সাক্ষাৎকার দিতে যাওয়া ভালো। তবে নিজের চাহিদা সাক্ষাৎকারের সময় না জানানোই ভালো। ছেড়ে আসা প্রতিষ্ঠানের বেতন নিয়ে ভুল তথ্য দেওয়াও খুব বড় অপরাধ। সব সময় মনে রাখবেন, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের কাছেই অন্য প্রতিষ্ঠানের বেতনকাঠামোর প্রয়োজনীয় তথ্যাদি থাকে।
৯. প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে না জানা
যে প্রতিষ্ঠানে সাক্ষাৎকার দিতে এসেছেন, সে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাক্ষাৎকার দিতে এসে যদি সেই প্রতিষ্ঠানের মৌলিক বিষয়গুলোই বলতে না পারেন, তাহলে সেটা বিপর্যয়কর। চাকরিদাতা আপনাকে চাকরি দেওয়ার উৎসাহই হারিয়ে ফেলবেন। তাই সাক্ষাৎকার দিতে যাওয়ার আগে সেই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে একটু ধারণা নিয়ে যাওয়া উচিত।
১০. নেতিবাচক শরীরী ভাষা
‘চাকরি হলে আপনাকে প্রতিদিন অফিসের সময়ের বাইরেও থাকতে হতে পারে’—এমন কথা যদি আপনার পছন্দ না-ও হয়, তারপরও শরীরী ভাষায় নেতিবাচকতা ফুটিয়ে তুলবেন না। হাসিমুখে বলবেন, ‘সেটা আমি জানি’ বা ‘আমার কোনো অসুবিধা নেই’। ছুটির পরেও অফিসে থাকতে হতে পারে বলা মানে এই নয় যে আপনাকে প্রতিদিন থাকতে হবে। কিন্তু সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময়ই যদি আপনি মুখ কালো করে ফেলেন, তাহলে সেটি আপনার চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব রাখতে বাধ্য।
তথ্যসুত্র: প্রথম আলো।
Freelancing ফ্রিল্যান্সিং ও Outsourcing আউটসোর্সিং কি?
ফ্রিল্যান্সিং শব্দটা নিয়ে আমাদের দেশে বেশসোরগোল হচ্ছে কয়েক বছর ধরেই। কাজটা শুরুকরেছিল বিডিওএসএন, তারপরে বেসিস থেকেফ্রিল্যান্সিংয়ের অ্যাওয়ার্ড দেওয়ায় সেটা অন্য মাত্রাপায়। কিন্তু বিষয়টা নিয়ে অনেকেরই পরিষ্কারধারণা নেই।
ফ্রিল্যান্সিং পেশাটা ....
Freelancing ফ্রিল্যান্সিং ও Outsourcing আউটসোর্সিং কি Soft Bangla is SEO Service Provider Company and Digital Marketing Service Provider Agency in Bangladesh. Internet Marketing Service in Bangladesh.
Visual design has had a flat focus in the past years, but this year we see a definite rise in 3D and gradients making a comeback. The 3D gradient has been a steadfast feature of the illustration scene for the last year or so, and they’re not disappearing any....
Summer's Here! Follow These 3 Tips To Apply 3D Gradient Design Trends | Pixlr Blog Keep up with the summer design trends for 2019 by choosing to apply a 3D gradient to your creative project! Stay in the loop with our mini guide.
"Clipping Path with Photoshop Magic Wand & Pen Tool| MAP Systems"
Any photo editing service provider would be well aware of the technique of clipping path. The photo clipping service providers mainly use it as a vector path to separate the image from its background by employing the advanced photo enhancing software...
Tricks and Tips while Clipping Path on Images | Clipping Path Service Photoshop is very popular software, mainly used for photo editing. Clipping Path is done to use it in a different way for a better effect. Photo Courtesy
The Golden Ratio to Create Gorgeous Graphic Designs ...
Want to be on the same creative level as Leonardo Da Vinci, Salvador Dali and the designers of the Parthenon? They all have one simple concept in common.
The Ancient Greeks were one of the first to discover a way to harness the beautiful asymmetry found in plants, animals, insects and other natural structures. They expressed this mathematical phenomenon with the Greek letter phi, but today, we call it the golden ratio ....
How to Use the Golden Ratio to Create Gorgeous Graphic Designs Want to be on the same creative level as Leonardo Da Vinci, Salvador Dali and the designers of the Parthenon? They all have one simple concept in common. The Ancient Greeks were one of the first to discover a way to harness the beautiful asymmetry found in plants, animals, insects and other natural....
বর্তমান সময়ের সব থেকে সেরা কম্পিউটার কোর্স হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে এই “web designing ”.
বর্তমান সময়ে, যেকোনো ছোট বড় ব্যবসার ক্ষেত্রে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হচ্ছে।
তাছাড়া, ওয়েবসাইট মেইনটেইন করা সেগুলোকে অপারেট করা এবং নতুন নতুন ওয়েবপেজ ও ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্পূর্ণ ক্ষেত্রে আজ একজন web designer এর প্রয়োজন।
এবং, এই web designing এর course করে আপনারা সহজেই বর্তমানে অনেক চাহিদায় থাকা এই আধুনিক ওয়েবসাইট তৈরি ও ডিজাইনিং এর কাজ শিখতে পারবেন।
আজ বিভিন্ন অনলাইন ডিজিটাল কোম্পানিরা যেকোনো দেশে কাজ করছেন।
সেই ক্ষেত্রে, এই ধরণের digital organization গুলো একজন ভালো web designer এর চাহিদা অবশই রাখেন।
যোগ্যতা – যেকোনো ব্যক্তি একটি private বা government computer institute থেকে web designing এর course করতে পারবেন। তবে, কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ১২+২ ক্লাস পাশ করা থাকতেই হবে।
মেয়াদ – ওয়েব ডিজাইনিং এর কোর্স ৬ মাসের ও রয়েছে এবং ১ বছরের প্রফেশনাল কোর্স ও রয়েছে।
কোর্সে অন্তর্ভুক্ত বিষয় সমূহ –
HTML
JavaScript
PHP
Designing websites
Web designing platforms
ওয়েব ডিজাইন কি ? কিভাবে শিখব এবং কত দিন লাগবে
চাকরির সুযোগ – বর্তমানে বিভিন্ন digital company বা organization এ চাকরি পাওয়ার প্রচুর সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া, নিজের দক্ষতা (skills) বাড়িয়ে নিয়ে ব্যবসা হিসেবেও এই কাজ করতে পারবেন।
Written by: Banglatech
ডিজাইন আইডিয়া পান না?
নতুন গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে সবাই শুরুতেই যে সমস্যায় পড়ে সেটা হল ডিজাইন আইডিয়া খুঁজে পায় না। ডিজাইন শিখার পর যখন নিজ থেকে কিছু একটা ডিজাইন করতে যায় তখন কোন আইডিয়াই আসে না। কিভাবে কি ডিজাইন করবে সেটা বুঝতে পারে না। ফলাফল… কিম্ভূত কিমাকার একটা ডিজাইন করে যেটা নিয়ে সবাই হাসা হাসি করে।
এক্ষেত্রে সমাধান হল আপনাকে বেশি বেশি করে অন্য ডিজাইনারদের ডিজাইন দেখতে হবে, তাদের ডিজাইন কপি করতে হবে, ডিজাইন বুঝতে হবে। এখন অন্য ডিজাইনার মানে আপনার মতোই নতুন আরেকজনের ডিজাইন দেখবেন? জী নাহ! আপনাকে তাদের ডিজাইন দেখতে হবে যারা দীর্ঘদিন ধরে ডিজাইনার হিসেবে কাজ করছে। আপনি Behance, Dribbble, Graphic river এই ৩ টা সাইট থেকে টপ লেভেলের ডিজাইনারদের ডিজাইন ফলো করবেন।
প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘণ্টা এরকম ডিজাইনারদের ডিজাইন দেখবেন। যে ডিজাইন গুলো ভাল লাগবে সেগুলো ডাউনলোড করে রাখতে পারেন। বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী তাদের বিভিন্ন ডিজাইন কপি করবেন।
আপনি যখন কপি করবেন তখন তারা ডিজাইনে কোন শেপ ব্যাবহার করেছে, কিভাবে শেপটা করেছে, কোন ফন্ট কত সাইজে দিয়েছে, হেডলাইনে ফন্ট সাইজ, পেরাগ্রাফ টেক্সটে ফন্ট সাইজ কত দিয়েছে, কোন ফন্টের সাথে কোন ফন্ট ব্যাবহার করেছে, কোন কোন Color ব্যাবহার করেছে ইত্যাদি খুঁটিনাটি গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয় গুলো জানতে পারবেন।
সুতরাং যখন কপি করবেন তখন এই বিষয় গুলো খেয়াল করবেন। ডিজাইন কপি করতে বলার মূল উদ্দেশ্য এটাই। কপি করে সেটা নিজের নামে নিজের প্রোফাইলে বা পোর্টফলিওতে দিয়ে ঘুরে বেরানো কপি করতে বলার উদ্দেশ্য নয়! এভাবে যখন আপনি বিভিন্ন ডিজাইনারের বিভিন্ন রকম ৬০/৭০ টা ডিজাইন কপি করে ফেলবেন তখন আপনার মাথায় আইডিয়া আসবে।
সেই ৬০/৭০ টা ডিজাইন কপি করতে যেয়ে আপনি দেখেছেন একেক ডিজাইনে একেক রকম শেপ, একেক রকম টেক্সট স্টাইল, একেক রকম ফন্টের ব্যাবহার, কালারের ব্যাবহার ইত্যাদি। তখন আপনি ডিজাইন করতে গেলে আপনার মাথায় আইডিয়া আসবে যে অমুক ডিজাইনে তো এরকম একটা শেপ দেখছিলাম...আচ্ছা ওটার মতো নিজে একটা কিছু ট্রাই করি তো। এভাবেই আইডিয়া আসা শুরু হবে আসতে আসতে।
আপনি যত বেশি সময় দিবেন তত বেশি আপনার ডিজাইনে দক্ষতা আসবে। এক দুই মাসেই ডিজাইন শিখে আপনি আইডিয়ার দোকান খুলে বসতে পারবেন না। ৬ মাস থেকে ১ বছর সময় যাওয়ার পর আপনার ডিজাইন আইডিয়া Develop হওয়া শুরু হবে। পাশাপাশি অবশ্যই আপনার আগ্রহ থাকতে হবে। টাকা আয় করার পাশাপাশি নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং কাজটাকেও ভালবেসে আগ্রহ নিয়ে করে যেতে হবে। তাহলেই সফল হবেন।
-------------------------------------------------------------------
কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে কমেন্ট করতে পারেন। পোস্টটি শিক্ষণীয় মনে হলে অবশ্যই লাইক দিবেন শেয়ার করবেন...এতে করে আপনার সাথে অন্যরাও পোস্টটি দেখার সুযোগ পাবে।
© Mahmudul Hasan Mahmud
Now imagine that you are using this magic key to go straight into difficult situations and help other people, solve important problems and get people to communicate well.
With a key like that, you would nearly be a superhero!
Those ideas may sound nice, but maybe you want some real, strong examples of how you can use English to improve your life...............
10 Reasons Why Learning English Is the Best Decision You Ever Made Hello, English learner! Do you need some motivation? Are you wondering why you are working so hard to learn English? I'm here to help. Imagine having a cool superpower that can help you out in many different situations, or a magic key that can unlock thousands of doors that were once closed
"Creative Typography Design Ideas That Will Totally Amaze You"
Creative typography is one of the top graphic design trends for 2020 and a huge source of inspiration for many designers and artists worldwide. In this article, we’ve gathered a lot of inspiring and creative typography design ideas that will make your imagination go wild.
We’ve included many different types of typography design ideas although it’s been hard to sort these masterpieces into categories. They are so much more art than a categorized design! Still, we hope this collection brings you the joy and inspiration you are looking for. Let’s begin!
Creative Typography Design Ideas That Will Totally Amaze You Plenty of inspiring & creative typography design ideas that will make your imagination go wild! Enjoy many different types & examples of typography designs.
Bootstrap is the most popular CSS Framework for developing responsive and mobile-first websites.
Learn more on bootstrap...
What is Bootstrap Well organized and easy to understand Web building tutorials with lots of examples of how to use HTML, CSS, JavaScript, SQL, PHP, Python, Bootstrap, Java and XML.
Our privacy is under constant attack from all sides.
Many of the services we enjoy are looking to gain more of our information to paint a better picture of how to control our lives.
Nowhere is this fact more prevalent than the internet. Here, suspicious sites (and even some secure ones) spread all manner of viruses that try to take over our computers, spyware to steal our personal information and phishing to coax that information from us directly.
Personal Privacy: Top 12 Tips For Safer Browsing On The Internet Beat threats to your privacy by taking action with these tips
Develop Your Skills and Become Self Reliant
Asterisk Academy Bangladesh is of the largest technical skill development and freelancing learning organization in Bangladesh who always assure quality education on freelance technical skill. Because we believe every skilled people is a valuable asset for any nation. That's why to fight against the unemployment problem in Bangladesh, we always committed to creating skilled people.
Telephone
Website
Opening Hours
Monday | 09:00 - 22:00 |
Tuesday | 09:00 - 22:00 |
Wednesday | 09:00 - 22:00 |
Thursday | 09:00 - 22:00 |
Saturday | 09:00 - 22:00 |
Sunday | 09:00 - 22:00 |