Swapno Puron-স্বপ্ন পূরণ
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Swapno Puron-স্বপ্ন পূরণ, Lighting store, .
dream what is your dream swapno puron bengali movie swapno puron dance clab swapno puron trailer Steps to Achieve Your Dream your dream স্বপ্ন পূরণ নিয়ে উক্তি
#স্বপ্নপূরণ #লক্ষ্য
আপনি যতক্ষণ না হার মানছেন ততক্ষণ আপনাকে কেউ থামাতে পারছেনা! #স্বপ্নপূরণ #লক্ষ্য
১৬তম জুডিশিয়াল সার্ভিসে প্রথমের গল্প
তথ্যসূত্র: কালের কন্ঠ (১১ নভেম্বর, ২০২৩) #স্বপ্নপূরণ #লক্ষ্য
মানুষ স্বপ্নের চেয়েও বড় আবারও প্রমাণিত হলো! Glenn Maxwell 201*(128)
ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে, অনেকের ই এমন আছে ,যাদের আর্থিক অবস্থা শোচনীয়। কিন্তু, টাকা মেনেজ করে কষ্ট করে একটু শিখতে পারলে কিন্তু সফলতা আপনার খুবই নিকটে। ♥️
সফলতার আগে মানুষ এটা চিন্তা করে না যে ,সফলতার পেছনে ব্যর্থতার হাত আছে। আপনিও শুরু করুন, আপনিও পারবেন ইনশাআল্লাহ, 🤍🤲
আপনার স্বপ্ন যদি হয় ফ্রিল্যান্সিং করা তাহলে কলাম পড়?
ফ্রীল্যান্সিং দেখতেই সোজা, হাজার হাজার ডলার 💸 ইনকাম করতেছে মানুষ এইসব দূরে থেকে দেখে স্বপ্ন দেখা টা অনেক সহজ কিন্তু বাস্তব চিত্র সম্পূর্ন বিপরীত 🤦
এই ৩টা অগ্নি ধাপ পার হতে হবে যদি একজন সফল ফ্রীল্যান্সার হতে চান আপনি :-
১. কোন একটা স্কিল এর উপর ২/৩মাসের কোর্স করলেই যে আপনি এক্সপার্ট হয়ে যাবেন ওই সাবজেক্ট এর উপর তাহলে আপনি একদম ঘোরের বশে বাস করছেন। এই ভুল ধারনা থেকে বের হয়ে আসুন 🤦 নাহলে এই যুগে কেউ লক্ষ টাকা দিয়ে ৪বছরের গ্র্যাজুয়েশন করে ২০হাজার এর চাকরি করতো না,
সবাই বরং ৭/৮হাজার টাকা খরচ করে ৩মাসের কোর্স শেষ করে ১০০০হাজার ডলার ইনকাম করতে। 🫴
এই সত্য টা কে এক্সেপট করে ফেলুন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যে একটা কোর্স করলেই আপনি এক্সপার্ট এখন আপনি কাজ করার জন্যে প্রস্তুত।
বাংলাদেশ এ কারো থেকে কোর্স শেষ করার পরে চেষ্টা করুন ইন্টারন্যাশনাল কোন একটি কোর্স করা , পারলে Udemy থেকেও করে নিতে পারেন 🧑🎓। তারপর করতে হবে আপনার প্রচুর প্র্যাকটিস এন্ড রিভিশন 💁 কেননা নতুন যারা কাজ পায় দেখা যায় এদের ৮০% ই ক্লায়েন্ট কে আশানুরূপ ফলাফল দিতে পারেনা।
২. স্কিল তো খুব ভালো ভাবে ইকুইপ করে নিলেন পরবর্তী স্টেপ হচ্ছে ক্লায়েন্ট হান্ট করা 💁 জী হ্যা এইখানেই সবাই থমকে যায় , ক্লায়েন্ট কে রিচ করতে সবাই পারে কিন্তু ক্লায়েন্ট তো আর সবাইকে কাজ দিতে চায় না ভাই 🤦♂️ আর একটি চিরন্তন সত্য আপনি যদি আসলেই স্কিল ফুল হয়ে মাঠে নামেন তাহলে আমার মনে হয়না আপনার ক্লায়েন্ট পেতে তেমন ঝামেলা হবে। যদিও ভাই লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার দের ভীড়ে এখন আর স্কিল ফুল দের জায়গা পাওয়া যায়না 💁🏼♂️
আপনাকে থাকতে হবে বাকি ৯০% থেকে ইউনিক, সবার মতো আপনিও যদি একই লেন এ চলা শুরু করেন তাহলে কাজ পাবেন কি করে। আর মাথায় রাখবেন কাজ পাওয়া কঠিন কিছু না যদি আপনি কাজ পারেন কেননা আপনার মতো বাকি ৮০% যারা কাজ হান্টিং করতেছে দেখা যায় এরা বেশিরভাগ ই কাজ জানেনা ঠিক মতো 🤦🏼♂️ ৩মাসের কোর্স করে নিজেকে এক্সপার্ট দাবি করে।
৩. এইটাই হচ্ছে শেষ স্টেপ 🤎
স্কিল শিখলেন,ক্লায়েন্ট হান্টিং করলেন এখন পরবর্তী হচ্ছে ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট!
এইটা হচ্ছে বাকি ২ পয়েন্ট থেকে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং!! ক্লায়েন্ট ম্যানেজ করতে না পারলে ক্লায়েন্ট থাকবে না ভাই 💁🏼♂️ ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট স্কিল থাকতে হবে, ক্লায়েন্ট কমিউনিকেশন স্কিল থাকতে হবে। কাজ পাওয়া শুরু হইলে দেখবেন ক্লায়েন্ট এর যন্ত্রনা 💁🏼♂️ এদের কে ম্যানেজ করতে হলে আপনার জানতে হবে ম্যানেজমেন্ট স্কিল।
আর হ্যা অবশ্যই ইংরেজি জানা থাকতে হবে নাহলে ভাই ফ্রিল্যান্সিং এ আসার চিন্তা বাদ দেন, লোকাল কাজ কইরেন 🙋♂️। ইংরেজি এর জন্যে একটা কোর্স হলেও করে নিয়েন , নাহলে টিকে থাকা সম্ভব না এই প্লাটফর্মে।
এই ৩ স্টেপ ফলো করতে পারলে আপনি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে গণ্য করতে পারবেন 🫵
( সংগৃহীত ) #লক্ষ্য #স্বপ্নপূরণ
দিনাজপুরের ছেলে গার্মেন্টসকর্মী থেকে বিসিএস ক্যাডার
ভীষণ কোনো প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে সাফল্য অর্জনের কত গল্পই তো শোনা যায়। কত কত মানুষের জয়ের গাথা ঠাঁই পায় নানা বইয়ের পাতায়। কিন্তু যে অর্জন করে সেই জানে, বাধা পেরোতে কতটা দম লাগে। মো. তমিজ উদ্দিনের সে দম আছে। আছে যে, তা বলবার জন্য তাঁর পথটির দিকে তাকালেই চলে। গার্মেন্টসে কাজ করতে করতে পড়াশোনা, আর সেই পাঠ চুকিয়ে শেষে এই সময়ে সবার আরাধ্য বিসিএস ক্যাডার হওয়া তো মুখের কথা নয়।
দিনাজপুরের বীরগঞ্জের মো. সইমুদ্দিন ও মোছা. তহমিনা বেগম দম্পতির বড় সন্তান মো. তমিজ উদ্দিন। মেধাবী হলেও টানাপোড়েনের সংসারে ছোটবেলা থেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ঝরে পড়ার শঙ্কায় থাকতে হতো। মাধ্যমিকের পর সেই শঙ্কা অনেকটা বাস্তবে পরিণত হয়েছিল। পড়াশোনা ছেড়ে তাঁকে গার্মেন্টসে যোগ দিতে হয়। কিন্তু থেমে যাননি তমিজ। সব বাধা পেরিয়ে তিনি এখন বিসিএস ক্যাডার। সবশেষ ৪১তম বিসিএসে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) তাঁকে শিক্ষা ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ করেছে।
এই বাধা ডিঙাতে যারা সহযোগী ছিলেন বা আছেন, তাঁদের এই আনন্দের ক্ষণে স্মরণ করেছেন তমিজ। তিনি বলেন, জীবনে দরিদ্রতার সঙ্গে সংগ্রাম করে আল্লাহর অশেষ রহমতে আজকে আমি ৪১তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত। আল্লাহর অশেষ রহমত, বাবা-মায়ের দোয়া, শিক্ষক এবং কিছু ফেরেশতাতূল্য মানুষের সহযোগিতায় এত দূর আসা সম্ভব হয়েছে।
তমিজের ভাষ্য, দরিদ্র দিনমজুর বাবার সংসারে ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনা থেকে ঝরে পড়ার একটা ভয়ে থাকতেন। কিন্তু ভালো ফলাফল, বৃত্তি ও স্কুলের শিক্ষকদের সহযোগিতায় এসএসসি পর্যন্ত তেমন সমস্যা হয়নি। ২০১৩ সালে মাধ্যমিক পাসের পর তাঁর জীবনে নতুন করে সংগ্রাম শুরু হয়।
এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে গোল্ডেন এ+ পান। সাথে বৃত্তি। এর পর তাঁর বন্ধুরা সবাই যখন বিভিন্ন নামী কলেজে ভর্তি হচ্ছিলেন, তখন অর্থাভাবে তাঁকে ভর্তি হতে হয় বাড়ির কাছে খানসামা ডিগ্রি কলেজে। বিজ্ঞান বিভাগেই ভর্তি হন। তবে এক মাস না যেতেই বুঝতে আর বাকি থাকে না যে, তাঁর বাবার পক্ষে এত টিউশন ফি দেওয়া সম্ভব না।
ঠিক ওই সময়েই গ্রামের কিছু নেতার চাপে জমি-সংক্রান্ত বিরোধের জেরে তমিজের পরিবার বসতভিটা ছাড়তে বাধ্য হয়। এতে তাঁর পড়ালেখার স্বপ্ন প্রায় শেষের পথে চলে যায়। তবুও স্বপ্নটাকে কিছুটা জিইয়ে রাখতে তমিজ কলেজে গিয়ে বিভাগ পরিবর্তন করে মানবিক বিভাগ নিয়ে সেই দিনই ঢাকায় চলে যান।
তমিজ বলেন, ২০১৩ সালের আগস্টে গার্মেন্টসে কাটিং সেকশনে কাজ নিই। শুরু হয় আমার অন্য রকম একটা জগৎ। সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা বা কোনোদিন রাত ৩টা পর্যন্ত কাজ। এভাবেই চলতে থাকে। ওই সময় প্রায় রাতেই কান্না করতাম। আর সৃষ্টিকর্তার কাছে নালিশ করতাম, আমার ভাগ্যে যদি এটাই রেখেছ, তবে এসএসসিতে এত ভালো ফলাফল কেন?
এর পর ২০১৪ সালের নভেম্বরে কলেজের টেস্ট পরীক্ষা হয়। কলেজের টেস্ট পরীক্ষার আগে সুযোগ বুঝে গার্মেন্টসের বসকে সব বলেন তমিজ। তিনি সব শুনে তমিজকে গ্রামে গিয়ে পরীক্ষা দিতে বলেন।
সেই সময়ের কথা স্মরণ করে তমিজ বলেন, ‘কিন্তু আমার চাকরি হারানোর ভয় ছিল। তাই তাঁর কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি নিই যে, আমাকে পরীক্ষার পরে আবার কাজে নিতে হবে। তিনি ভালো মানুষ ছিলেন। হেসে বলেন, “তোমার জন্য আমার দরজা সবসময় খোলা।” ভরসা পেয়ে ২০১৪ সালের অক্টোবরে টেস্ট পরীক্ষার এক মাস আগে গ্রামে চলে যাই। মন দিয়ে পড়াশোনা করি। টেস্ট পরীক্ষার ফলাফলে আমি তৃতীয় হই। আমার আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। আরও বেশি পরিশ্রম করি। বোর্ড পরীক্ষায় এ+সহ আবারও বৃত্তি পাই।’
বৃত্তি তো মিলল। কিন্তু অভাব তো যায় না। তমিজ বলছেন, ‘ভেবেছিলাম ডিগ্রিতে ভর্তি হয়ে আবার গার্মেন্টসে চলে যাব। কিন্তু আমার বন্ধু জাফর, বেলাল, গণির মাধ্যমে এসব কথা জানতে পেরে বোর্ড পরীক্ষা চলাকালীন আমার কাছে ছুটে আসেন ঠাকুরগাঁও সদরের সহকারী শিক্ষা অফিসার মো. মিলন ইসলাম স্যার, মো. সোহেল রানা ভাই, মো. এনাম ভাই। পরীক্ষার কেন্দ্রে গিয়ে পরীক্ষা শেষে আমাকে বিভিন্নভাবে সাহস যোগান তাঁরা। পরীক্ষার পর ওনারাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার জন্য সব ব্যবস্থা করে দেন।’
তমিজ বলেন, ‘মনে মনে একটাই সংকল্প ছিল ভর্তি হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই হব, অন্য কোথাও না। কারণ, সেখানে পড়লে টিউশনি করে চলা যাবে। সে সুযোগ অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে খুব সীমিত। ভর্তি পরীক্ষা দিই। ২০১৫-১৬ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ভর্তির সুযোগ পাই। মাস্টারদা’ সূর্যসেন আবাসিক হলে এটাচ পড়ে। আমার শিক্ষক ও আত্মীয়স্বজনের সহযোগিতায় ভর্তি হই। এর পর ভীষণ আর্থিক সমস্যায় পড়ে যাই। তখন মো. ফেরদাউস হাসান ভাই টিউশনির ব্যবস্থা করে দেন।’
কঠিন সেই সময় যেন তমিজের চোখের সামনে। দৃশ্যের পর দৃশ্যে যেন তিনি নিজেকেই দেখছেন, নিজের লড়াইকে দেখছেন। আর বলে চলছেন, ‘শুরু হয় আমার টিউশন জীবন! ১টা থেকে ২টা, ২টা থেকে ৪টা টিউশনি করি! এভাবে পড়ালেখার পাশাপাশি টিউশনির টাকা দিয়ে চলি, বাসায়ও কিছু পাঠাই। এর পর আর আমাকে পেছনে তাকাতে হয়নি। অনেক চড়াই উৎরাই পার হয়ে ২০১৯ সালে স্নাতক ও ২০২০ সালে মাস্টার্স সম্পন্ন হয়। করোনাকালে বাড়ি গিয়ে নিষ্ক্রিয় না থেকে অনলাইনে টিউশনি চালিয়ে যাই। এর মধ্যে ৪১তম বিসিএস-এ আবেদন করি। এটাই আমার প্রথম বিসিএস ছিল।’
আবেদন তো হলো। আরও অনেকেই করেছেন আবেদন। তমিজ খুব ভালো করে জানেন এই সময়ে বিসিএস শিক্ষিত চাকরিপ্রার্থীদের কতটা আরাধ্য। ফলে আবেদন মানেই যে চাকরি নয়, তা তমিজ জানেন। সাথে এও জানেন বিসিএস ক্যাডার হতে হলে এক দীর্ঘ যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। কিন্তু এর মাঝের সময়টা চলবে কী করে? ফলে আবার ঢাকায় তমিজ। কারণ, মাঝের এই সময়টার জন্য টিউশনিই যে শুধু ভরসা।
তমিজ বলছেন, ‘করোনার পর অবস্থা কিছুটা স্বাভাবিক হলে ঢাকায় যাই। তখনো হল বন্ধ। মেসে থেকে সরাসরি টিউশনি শুরু করি। ওই সময় প্রায় দুপুর ৩টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত টিউশনি করিয়েছি। বাকি সময়টুকু চাকরির প্রস্তুতি। ২০২১ সালের মার্চ মাসে ৪১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশ নিই। উত্তীর্ণ হই। তারপর ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ৪১তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা হয়।
সেখানেও উত্তীর্ণ হই।
এ পুরো সময়টায় তমিজ কিন্তু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন না। দারিদ্র্য, পরিবারের প্রতি দায়বোধ-এ সবই তাঁকে ছুটিয়ে বেড়িয়েছে। নিজের তৈরি পথে চলার জন্য হাত ধরে নিয়ে আসেন ছোট ভাইকে। তমিজের ভাষ্যে, ‘এ সময় ছোট ভাই রাজুকে ঢাকায় এনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার জন্য পড়াশোনায় সাহায্য করি। খরচ বেড়ে যায়।
টিউশনিও বাড়াতে হয়। জমানো কিছু টাকা ছিল সেটাসহ বাড়ি থেকেও কিছু নিয়ে ওর জন্য খরচ করি। সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পায়। পরিবারের সবার সিদ্ধান্তে তাকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি করাই। সে এখন প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।’
যুক্ত হতে থাকে সাফল্যের পালক। এ সময়েই ৪৩ ও ৪৪তম বিসিএসের প্রিলিতে উত্তীর্ণ হন তমিজ। লিখিত পরীক্ষাও দেন। ৪৩ এর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণও হন। ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিতেও উত্তীর্ণ হন। মাঝে গতানুগতিক টিউশন জীবনে কিছুটা ছেদ পড়ে। প্রাইমারি স্কুলে সহকারী শিক্ষক পদে চাকরি হয় তমিজের। চলতি বছরের জানুয়ারিতে বীরগঞ্জের ১ নম্বর শিবরামপুর ইউনিয়নের মুরারীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যোগ দেন। এখন সেখানেই শিক্ষকতা করছেন। এর পর চলতি বছরের জুনে ৪১তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেন তমিজ। চূড়ান্ত ফলাফলে শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন তিনি।
কিন্তু এই সাফল্য তমিজকে আরও বেশি অতীত মনে করিয়ে দিচ্ছে। আরও বেশি করে তাঁর মনে পড়ছে সেইসব মানুষদের, যারা তাঁকে নানা বাধা ডিঙোতে সহায়তা করেছেন। তিনি চান, একদিন তিনিও অন্যদের সহায় হয়ে উঠতে পারবেন। তমিজ বলেন, ‘এ পর্যন্ত আসার ক্ষেত্রে যারা আমাকে আর্থিক, মানসিকভাবে সাহস যুগিয়েছেন তাদের সকলের প্রতি আমি চিরকৃতজ্ঞ। আমি সততার সাথে আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে চাই এবং সমাজে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য কিছু করতে পারলে নিজেকে ধন্য মনে করব।’
© Independent TV
বৈমানিক হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চান যাঁরা
* পাইলট হওয়া যায় কীভাবে
* কী কী পড়ানো হয়
* চাকরির সুযোগ
* আয়-রোজগার
* বিশ্ব অন্বেষণের সুযোগ
* বিনা খরচে পাইলট #স্বপ্নপূরণ #লক্ষ্য
৪১তম বিসিএস
তিন ক্যাডারে সেরাদের চাকরি পাওয়ার গল্প। #স্বপ্নপূরণ #লক্ষ্য
প্রথম বিসিএসেই প্রশাসন ক্যাডার হাবিপ্রবির সিদ্দিক
মো. আবু বক্কর সিদ্দিক: ছোটবেলা থেকেই পড়ালেখায় ভালো ছিলাম বলে পরিবার থেকেও বেশ উৎসাহ দিতো। আমারও একটা স্বপ্ন ছিলো বড় হয়ে সুপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার। স্নাতক চলাকালীন সফল ভাইয়া-আপুদের সাফল্য আমাকে বেশ অনুপ্রাণিত করেছে। তখন থেকেই বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি।
বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি কিভাবে নিয়েছেন?
মো. আবু বক্কর সিদ্দিক: প্রথমদিকে যেসকল বিষয়ে ভাল পারতাম সেগুলো দিয়েই প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। এতে বিসিএসকেন্দ্রিক পড়ালেখার প্রতি আলাদা একটা মোহ তৈরি হয়ে যায়। পরে ধীরে ধীরে পাঠ্যসূচির অন্যান্য বিষয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে প্রস্তুতি নিতে থাকি। ফলশ্রুতিতে কোনো বিসিএসই আমায় থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়নি। আমার কাছে মনে হয় বিসিএসের প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভার পড়ালেখা কোনটিই কোনটি থেকে বিচ্ছিন্ন নয়। যেকোনো কাজে সাফল্য পেতে চিত্ত নিবিষ্টতা ও নিয়মিত প্রচেষ্টার কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করি।
#স্বপ্নপূরণ #লক্ষ্য
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট) ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (সি ইউনিট)—দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হয়েছেন মেহরাজ হোসেন। #স্বপ্নপূরণ #লক্ষ্য
যে মেয়েটি রিক্সা টানছে সে ২০১৮ সালের ইন্ডিয়ান আডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস (IAS) পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে। যাত্রী তার বাবা। যার অক্লান্ত পরিশ্রমে তার স্বপ্ন পূরণ সম্ভব হয়েছে, তাকে রিক্সায়(কলকাতার) চড়িয়ে সে শহর প্রদক্ষিণ করে। মেধাবী মেয়েটির বাবার ত্যাগের প্রতি কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা ও সন্মান জানানোর এক অভিনব প্রয়াস...সারা ভারতবাসী সহ সারা বিশ্বকে জানান দেয়া হলো।পিতার প্রতিটি ঘামের ফোটায় শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় কন্যার অফুরন্ত ত্যাগ ও প্রতিদান।
অবাক পৃথিবী চেয়ে চেয়ে দেখো। পিতা-কন্যার এই ভালোবাসার বিনিময়ে আমরা বাকরুদ্ধ।
সংগৃহীত
#স্বপ্নপূরণ #লক্ষ্য
#লক্ষ্য #স্বপ্নপূরণ #কোটিপতি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের বিজ্ঞপ্তি ২০২২-২৩
#লক্ষ্য #স্বপ্নপূরণ
তুমি যদি R15 নিয়ে কোথাও দাঁড়াও সবাই তোমার ঐ R15 কেই দেখবে, তোমাকে না। মার্ক জাকারবার্গ যদি BMW নিয়ে কোথাও দাঁড়ায় সবাই জাকারবার্গকে দেখবে, তার BMW কে না।
তুমি যদি ৫০০০ টাকার একটা গেঞ্জি আর প্যান্ট পরিধান করো সবাই তোমাকে ঐ গেঞ্জি আর প্যান্টকে দেখবে, তোমাকে নয়।
আর বিল গেটস যদি ৫০ টাকার গেঞ্জি পরিধান করে কেউ তার গেঞ্জিটাকে দেখবে না, সবাই কিন্তু ঐ বিল গেটসকেই দেখবে।
IPhone লাগবে, DSLR লাগবে, Bike লাগবে এসব বলে বাবা-মাকে এতো চাপ না দিয়ে, ব্রান্ড এর পিছনে না ছুটে নিজেকে ব্রান্ড বানানোর চেষ্টা করো, নিজেকে এমনভাবে-এমন জায়গায় উপস্থাপিত করো যেনো নিজেই নিজেকে একটা ব্রান্ড তৈরী করো। যেনো তোমার ঐ ২০টাকা দামের ছেঁড়া রুমালটা ও নিলামে বিক্রি হয় লক্ষ টাকায়।
আর তুমি যখন ব্রান্ড হয়ে যাবে তোমার প্রত্যেকটা জিনিস ব্রান্ড হয়ে যাবে।
তাই নিজেকে একটা ব্রান্ড হিসেবে গড়ে তুলো।
- Ayman Sadiq
সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষায় ১ম হয়েছেন। #লক্ষ্য
"শিক্ষকদের হাত ধরেই শিক্ষা ব্যবস্থার রূপান্তর শুরু" - শিক্ষক দিবস ২০২২।
#কোটিপতি #লক্ষ্য #স্বপ্নপূরণ
** টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: বৃষ্টি আইনে ইংল্যান্ডকে ৫ রানে হারিয়েছে আয়ারল্যান্ড
৩য় ও ৪থ হয়েও স্বপ্ন পুরণ হা হা হা #কোটিপতি
অনেক বছর ধরে যে সার্চ ইঞ্জিন থেকে নানা তথ্য নিচ্ছি, সেই গুগলে চাকরি! বিষয়টা নিশ্চয়ই স্বপ্নের মতো। #স্বপ্নপূরণ #লক্ষ্য
েদিকে_নিয়ে_যায়_সেদিকেই_যেওনা #স্বপ্নপূরণ