গাজীপুর ফার্মা - Gazipur Pharma

গাজীপুর ফার্মা - Gazipur Pharma

সকল প্রকার দেশীও ওষুধে ৫% ডিসকাঊণ্ট দেওয়া হয়।

23/10/2024

কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে কিভাবে পাসপোর্ট করবেন..

বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে নিজেই আবেদন করতে পারেন। ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) করতে হলে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে, যা সহজভাবে সম্পন্ন করা যায়। নিচে ধাপগুলো দেওয়া হলো:

ধাপ ১: আবেদন ফর্ম পূরণ
১.১. ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ
প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

১.২. রেজিস্ট্রেশন
যদি আপনি নতুন ব্যবহারকারী হন, তাহলে "Create Account" বা "নতুন একাউন্ট তৈরি করুন" অপশনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করবেন। রেজিস্ট্রেশনের সময় আপনাকে নিচের তথ্য দিতে হবে:
- নাম
- ইমেইল আইডি
- মোবাইল নম্বর
- পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে

এরপর আপনার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) যাবে, যা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।

১.৩. ফর্ম পূরণ
লগইন করার পর আপনাকে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এই ফর্মে নিচের তথ্যগুলো চাওয়া হয়:
- ব্যক্তিগত তথ্য (নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা)
- জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (NID)
- পেশাগত তথ্য (যদি প্রযোজ্য হয়)
- পাসপোর্টের ধরন নির্বাচন (৫ বছর বা ১০ বছরের মেয়াদ)

১.৪. ফর্ম সাবমিশন ও প্রিন্ট
আপনি যখন অনলাইনে ফর্ম পূরণ করবেন, তখন আপনাকে তা যাচাই করতে হবে। যাচাই করার পর ফর্মটি সাবমিট করে তার প্রিন্ট কপি সংরক্ষণ করুন। এটি পরবর্তীতে প্রয়োজন হবে।

ধাপ ২: পাসপোর্ট ফি জমা করা
২.১. ফি নির্ধারণ
আপনার ই-পাসপোর্টের জন্য ফি নির্ধারিত থাকে। এর উপর নির্ভর করে আপনার জমা দিতে হবে:
- ৫ বছরের মেয়াদ (৩২ পৃষ্ঠা): সাধারণ ৩,৪৫০ টাকা (দ্রুত ফি ৬,৯০০ টাকা)
- ১০ বছরের মেয়াদ (৩২ পৃষ্ঠা): সাধারণ ৫,৭৫০ টাকা (দ্রুত ফি ৯,২০০ টাকা)

২.২. ফি জমা দেওয়ার পদ্ধতি
আপনি নিচের যেকোনো মাধ্যম দিয়ে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন:
- ব্যাংক ডিপোজিট: নির্দিষ্ট ব্যাংকে গিয়ে সরাসরি জমা দিতে পারেন।
- অনলাইন পেমেন্ট: ব্যাংক ট্রান্সফার, মোবাইল ব্যাংকিং (যেমন বিকাশ, নগদ), অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট করতে পারেন।

ধাপ ৩: বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান
৩.১. নির্ধারিত কেন্দ্রে উপস্থিতি
আপনার ফর্ম এবং ফি জমা দেওয়ার পর আপনাকে একটি তারিখ দেওয়া হবে। সেই তারিখে নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিস বা ই-পাসপোর্ট সেন্টারে উপস্থিত হতে হবে।

৩.২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বায়োমেট্রিক তথ্যের দিন আপনার সাথে নিচের কাগজপত্রগুলো নিয়ে যাবেন:
- প্রিন্ট করা আবেদন ফর্ম
-জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম সনদ
- আগের পাসপোর্ট (যদি থাকে)
- পাসপোর্ট ফি জমার রশিদ

৩.৩. বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া
সেন্টারে গিয়ে আপনাকে নিচের কাজগুলো করতে হবে:
- আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙুলের ছাপ)
- আপনার ছবি তোলা হবে
- স্বাক্ষর প্রদান

ধাপ ৪: পাসপোর্ট সংগ্রহ
৪.১. পাসপোর্ট প্রস্তুতির সময়
বায়োমেট্রিক তথ্য জমা দেওয়ার পর পাসপোর্ট প্রস্তুতির জন্য কিছু সময় নেয়। সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ কর্মদিবস সময় লাগতে পারে, যদি দ্রুত সেবা না নেন।

৪.২. এসএমএস নোটিফিকেশন
পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে আপনাকে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। এছাড়াও ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে লগইন করেও আপনার পাসপোর্টের অবস্থা দেখতে পারবেন।

৪.৩. পাসপোর্ট সংগ্রহ
এসএমএস পাওয়ার পর নির্দিষ্ট কেন্দ্রে গিয়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং প্রাপ্তি স্লিপ দেখিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।
পাসপোর্ট প্রক্রিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:
- সব সময় ফর্ম পূরণ করার সময় সঠিক তথ্য প্রদান করবেন।
- ফি জমা দেওয়ার পর রশিদটি সাবধানে রাখুন।
- ছবি তোলার দিন পরিষ্কার পোশাক পরিধান করবেন এবং মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে (ধূসর ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি তোলা হয়)।

আপনি পুরো প্রক্রিয়াটি নিজে সম্পন্ন করতে পারেন, কোনো মধ্যস্থতাকারীর প্রয়োজন নেই।

08/10/2024

24/09/2024

প্রেসার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:-👇👇

🍚ভাত- ✅
জলের পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান জল দেবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টো সিটি এবং হাই আচে ৪ টে সিটি।

আলু- ✅
জলের পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে জল দেবেন। (আলু তে বেশি জল দিলে পানসে হয়)
সিটি:- লো আচে ২ টো সিটি এবং হাই আচে ৪ টে সিটি।

কাবলি ছোলা- ✅
জলের পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে জল দেবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন।
সিটি:- লো আচে ৩ টে সিটি এবং হাই আচে ৫ টা সিটি।

গোটা মটর -✅
জলের পরিমান:- মটর আগে থেকেই ৬/৭ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে।মটর ডুবিয়ে জল দিতে হবে।
সিটি :- লো আঁচে ৪টে সিটি এবং হাই আঁচে ৭ টা সিটি।

খিচুড়ি- ✅
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টো সিটি এবং হাই আচে ৪ টে সিটি।

পোলাও- ✅
জলের পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল জল দেবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম জল দেবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট জল এইভাবে ।
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টো সিটি।

সবজি - ✅
জলের পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য জল দিয়ে দেবেন।
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টো সিটি।

লাউ ডাল- ✅
জলের পরিমান:- জল না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন।
সিটি:- ২ টো সিটি।

পাতলা ডাল- ✅
জলের পরিমান:- ডালের ডাবল জল। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়।
সিটি:- লো আচে ২ টো সিটি এবং হাই আচে ৪ টে সিটি।

মুগ ডাল ঘাটি- ✅
জলের পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য জল দিয়ে দেবেন।
সিটি:- ১ টা সিটিই যথেষ্ট।

বিরিয়ানি- ✅
জলের পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল জল দেবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম জল দেবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট জল এইভাবে ।
ধন্যবাদ সবাইকে❣️😍❤️

02/09/2024

নিউজপ্রিন্ট ছিল ৫ টাকা দিস্তা।

দূরের দোকান থেকে পায়ে হেঁটে ৪ টাকায় কিনতে যেতাম।

হোয়াইটপ্রিন্ট ছিল ৭/৮ টাকা দিস্তা।

বাসায় নিউজপ্রিন্টে লেখা, স্কুলে হোয়াইটপ্রিন্ট।

খাকি ঠোংগা, সিমেন্টের কাগজের বস্তা, শক্ত যেকোন কাগজ, ক্যালেন্ডারের পাতা কভার দিয়ে রঙ্গিন সূতায় বাঁধাই করতাম নিউজপ্রিন্ট খাতাগুলো ।

দোকান থেকে বাঁধাই করা খাতা কেনাটা নব্বই দশকের মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য বিলাসিতা ছিল। কালে ভদ্রে কিনে দিতো মাতা পিতারা। অল্প ক'টা খাতার কথা মনে আছে, তাতে ম্যাকগাইভার, মেরাডোনা, সিন্দবাদ, টিপু সুলতানের ফটো ছাপা ছিল।

ক'দিন পর দিস্তা কাগজের জন্য টাকা চাইতে গেলেই, শুনতে হতো - এইত সেইদিন না কিনে দিলাম !

গ্লাসের পানি ফেলে কতবার নিউজপ্রিন্ট খাতা ফুলিয়ে ঢোল করে ফেলেছিলাম ! খুব অনুশোচনায় ভুগতাম ! কেন এমন করলাম ? এখন নতুন খাতার জন্য টাকা চাইবো কিভাবে ? নিজের কাছেই প্রচন্ড লজ্জা লাগতো ! ভেজা খাতা তারে ঝুলিয়ে চুলার উপর শুকিয়ে ব্যবহার করতেও হতো।

ক'দিন পরপর খাতা কলম পেন্সিলের টাকা আব্বার কাছে চাইতে গেলে মুখটা মলিন হয়ে যেতো ! তখনকার পিতাদের উপার্জনের অংকটা এসময়ের সন্তানদের রেস্টুরেন্টে বন্ধুদের নিয়ে উড়িয়ে দেয়া ভোজন বিলাসিতার সমান। গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডের পেছনে দামী গিফট ক্রয়ের সমতূল্য।

খাতা, কলম, পেনসিল, শার্পনার, রবার, স্কেল হারিয়ে গেলে আম্মা আব্বা বকাঝকা, বেতের মাইর দিতেন, খুব রাগ করতেন। সৎ উপার্জনের স্বল্প আয়ে পুরো সংসার চালাতে হতো তাদের। যার ফলে হরহামেশাই টানাপোড়েন লেগে থাকতো ! এখনকার কোটিপতি মধ্যবিত্ত তখন কল্পনাই করা যেতো না।

আরও ছোটবেলায় চলে যাই। কাটায় কাটায় নব্বই কি একানব্বই। তখন নিউজপ্রিন্ট ছিল ৩ টাকা দিস্তা আর হোয়াইটপ্রিন্ট ৫ টাকা দিস্তা।

বাংলা এবং ইংরেজী লেখা সোজা করে লেখার জন্য রঙ্গিন রুলটানা খাতা পাওয়া ছিল ; চাঁদ হাতে পাবার মত দু:সাধ্য ব্যাপার ! আব্বা রাতে অফিস থেকে ফিরে স্কেল দিয়ে রুলটানা খাতা বানাতো।

৯৪/৯৫ দিকে নিউজপ্রিন্ট এলো হোয়াইটপ্রিন্টের মত দেখতে, লিখতেও ছিল বেশ মসৃণ। এক দুই টাকার পার্থ্যক্যের জন্য দোকানে হাত দিয়ে দেখতাম শুধু। বেশ ক'বছর পরে কিনতে পেরেছিলাম।

দোকান ঘুরে ঘুরে কমমূল্যের নিউজপ্রিন্ট দিস্তার ১টাকা বাচিয়ে এনে আম্মার হাতে তুলে দিতাম। মনে হতো যেন উপার্জনের টাকা হাতে তুলে দিচ্ছি ! বেশ খুশি হতেন।

আব্বা আম্মারা বই খাতা বাঁধাই করা নিজের হাতে শিখিয়ে দিতেন। ক্যালেন্ডারের পাতা কভার হিসেবে ব্যবহার করতেন । লাল সাদা মোটা সূতায় খাতাগুলো আড়াআড়ি বা উপরনিচে সেলাই বাঁধাই হতো।

নিজের সেলাই করা খাতা, বইয়ের মলাট জ্যামিতি বক্সের সাথে পাওয়া প্লাস্টিকের ছাঁচের অক্ষর দিয়ে নাম, ক্লাস আর রোল লিখতাম। বড় বড় হরফে নিজের নাম, শ্রেনী, বিভাগ, রোল নং এবং নীচে একপাশে সাইনের মতো অটোগ্রাফে নিজেদের সেলিব্রিটি মনে হতো...

একটা কলম দিয়ে সারা মাস পার করে দিতাম আর পরীক্ষার সময় দুইটা কলম একটা পেন্সিল একটা কাঠের স্কেল আর বোর্ড ১০ টাকা দামের। অতিরিক্ত কোনো কিছু পাইতাম না। সন্ধার সময় পড়তে বসতে হবে,নামাজ না পড়লে ভাত দিতো না নামাজ পড়ে ভাত রাত ১০/১১ টার মধ্যে ঘুম। টিফিনের জন্য ২ টাকা পাইতাম। ২ টা স্কুল শার্ট দিয়ে পুরা বছর চলে যাইতো। অভাবে ছিলাম না কখনো সুশাসনে ছিলাম...

মনে পড়ে গেল সেই সব দিন গুলোর কথা😞। আহা কত সুন্দরই না ছিল আমাদের শৈশব। আমার এখনও মনে পড়ে আমাদের সময় মিমি চকলেট ছিল ১০টাকা করে স্কুলে যাওয়া আসার সময় দোকানে দেখতাম কিন্তু কখনও আব্বুকে বলতে পারিনি লজ্জায় এত দাম দিয়ে মিমি চকলেট খাব
. বাবাদের কষ্টকে খুব ভালভাবে বুঝতে পারতাম।

আহারে শৈশব😔কত কিছু মনে পড়ে গেল 😢

তবুও ভালো ছিলো সেই..... শৈশবকাল....!

26/08/2024

দুর্যোগ অনেক সময় সুযোগ বয়ে আনে। তাই দুর্যোগকে কাজে লাগিয়ে সুযোগে লেগে যান ।
আগামী 24 ঘণ্টা পর বিদ্যুৎ এর সাথে জড়িত সারা বাংলাদেশে 45 হাজার কর্মকর্তা কর্মচারী দাবী আদায়ের লক্ষ্যে অনির্দিষ্ট কালের জন্যে ছুটিতে যাচ্ছে ।
আমি তাদের অভিনন্দন জানাই ।

তারা ছুটিতে যাওয়ার পর সারা বাংলাদেশ 24-48 ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন অবস্থায় থাকবে । যা বাংলাদেশ আরো একটা অন্ধকারে পতিত হবে । যার ফলে পুরো বাংলাদেশের মানুষ অস্থিতিশীল অবস্থায় চলে আসবে ।

এই অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আগেই বাংলাদেশের সকল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সগণ প্রস্তুতি গ্রহণ করুন ।
তাদের অনুপস্থিতিতে আগামীর বাংলাদেশ পরিচালনার দায়িত্ব ছাত্রদের নিতে হবে । এবং চলমান পরিস্থিতিতে সকলের দায়িত্ব স্থায়ী হয়ে যেতে পারে ।

বিদ্যুৎ এর সাথে সম্পর্কযুক্ত সকল সরকারি বেসরকারি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সদের আহ্বান জানাই ,,,, আপনারা প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। যেকোনো মুহূর্তে ডাক আসতে পারে।

ইনশাআল্লাহ সব ধরনের মোকাবেলা করতে প্রস্তুত আছি

22/08/2024

মুসাপুর সুইজগেটের ২৩টা গেট খুলে দেওয়া হয়েছে।
পানি সাগরে নামতেছে, ফেনী, নোয়াখালীর, পানি কমে যাবে আল্লাহ ভরসা।

22/08/2024

বেঁচে থাকার লড়াইটা খুবই কঠিন।😭😭
গাজীপুর তুরাগ নদীর আশেপাশে যারা আছেন টঙ্গী সতর্ক সাবধান থাকুন গাজীপুর পানির চলে আসছে

05/08/2024

গনভবন থেকে কেউ কিছু এনে থাকলে নিজে ফেরত দিয়ে আসুন সেনাবাহিনি ছবি ভিডিও দেখে দেখে ধরে আনছে সবাইকে!🤣🤣
হাসি খুসির দিন শেষ
না হলে পরে চোখের পানি নাকের পানি এক হয়ে যাবে।
জলদি সব ফেরত দিন 😂😂

30/07/2024

সারাদিন পরিশ্রম শেষে একজন স্বামী বাসায় ঢুকে কী প্রত্যাশা করে?
একজন পুরুষ সারাদিন বাইরে কাজ করে আসে। সে হয় চাকরি করে অথবা ব্যবসা। রাস্তায়, অফিসে, মানুষের সাথে লেনদেনে কতো ঝামেলা পার করে সে যখন বাসায় প্রবেশ করে, তখন আশা করে যে- "বাসায় গিয়ে একটু 'শান্তি' পাবো।"

সারাদিন সে বসের ঝাড়ি খেয়েছে বা পাওয়ানাদারের কাছ থেকে কটু কথা শুনেছে। অন্তত আর না হোক রিক্সাওয়ালার সাথে দর কষাকষি নিয়ে তার মেজাজ খারাপ হয়েছে। এমন অবস্থায় সে চায় বাসায় গিয়ে একটু মেজাজ ঠান্ডা হোক।

নারীরা সারাদিন ঘরে অনেক পরিশ্রম করে। ঘরের কাজ যতোই করা হোক না কেনো, কখনো শেষ হয় না; হবেও না।

আপনার স্বামী যখন ঘরে ঢুকবে, প্রথম অন্তত ১ ঘণ্টা সময় তাকে দিন। শুধুমাত্র তাকে। পানি বা শরবত এগিয়ে দেয়া থেকে শুরু করে তোয়ালে এগিয়ে দেয়া, নাস্তা খেতে চাইলে সেটার ব্যবস্থা করা, রুমের ফ্যান চালু না থাকলে ফ্যান চালু করা ইত্যাদি। অর্থাৎ, প্রথম ১ ঘণ্টা সময় নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপন করুন, যেন সে সারাদিনের ক্লান্তি ভুলে যেতে পারে।
ঐ সময় ভুলেও স্বামীর মেজাজ খারাপ হয়, এমন কথা বলবেন না। যেমন:

❌ আজ প্লেট ভেঙ্গে গেছে, টাকা দিও
❌ আমাদের বাসা ভাড়া, কারেন্ট বিল কি দেয়া হইছে?
❌ সারাদিন কী করো? একটা বারও ফোন দিলা না?
❌ বাসার বাজার তো শেষ হয়ে গেছে। আজকে বাজার করবা?

স্বামী বাসায় আসার পর অনেক স্ত্রী তোড়জোড় করে কাজ শুরু করেন। ছোটো সন্তানকে একটু পরে খাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো গেলেও স্ত্রী সেই মুহূর্তেই এটাকে প্রায়োরিটি দেন; স্বামীর কিছু লাগবে কিনা সেদিকে ভ্রুক্ষেপই করেন না।

একজন স্বামীর কাছে যদি মনে হয় বাইরে থাকা আর ঘরে থাকা সমান বা ঘরের চেয়ে বাইরে থাকলেই মেজাজ ভালো থাকে; তাহলে স্ত্রী হিসেবে এটা আপনার ব্যর্থতা। টক্সিক হাজবেন্ড ছাড়া একজন সুস্থ-স্বাভাবিক হাজবেন্ডের সাথে যদি আপনি আয়োজন করে সুখী হতে চান, আপনি অনেকটাই সুখী হতে পারবেন।

স্বামী ঘরে ঢুকার পর প্রথম ১ ঘণ্টা যদি নিজেকে তার জন্য ব্যস্ত রাখেন, তর্ক-ঝগড়া করার উপলক্ষ্য আসা সত্ত্বেও যদি চুপ করে থাকেন, তাহলে আপনি কিছুই হারাবেন না। বরং এই এক ঘণ্টার এফোর্টের ফলে সারারাতের জন্য আপনি আপনার স্বামীকে পাবেন, আবদার করার এমনকি ঝগড়া করার জন্যও রাতের কয়েক ঘণ্টা পাবেন। ঐ যে আপনি আপনার স্বামীকে খুব ভালোভাবে প্রায়োরিটি দিলেন, সে যদি আসলেই ভালো স্বামী হয় বা চেষ্টা করে, তাহলে অন্তত আপনার সাথে ঐদিন ভালো ব্যবহার করবেই করবে।

খাওয়া শেষে বলতে পারে- "থাক, আজকে আমিই তোমাকে চা বানিয়ে খাওয়াই।" দেখুন, একজন পুরুষের কাছে টাকা থাকলে বিল-ভাড়া সে পেন্ডিং রাখে না। এসব তাগাদা আপনি রাতে খাওয়া শেষেও দিতে পারেন। স্বামী সারাদিন কেনো ফোন দিতে পারেনি এটার পেছনেও স্ট্রং কারণ থাকতে পারে। সেই নিজ থেকে বলবে সারাদিন কীভাবে কাটিয়েছে।

স্বামী ঘরে ঢুকার পর তাকে ওয়েলকাম করার জন্য আপনি কতোটা আন্তরিক, নিজের ইগো ১ ঘণ্টার জন্য হলেও বিসর্জন দিতে প্রস্তুত কি-না সেটার ওপর নির্ভর করবে ঘরে-ফেরা স্বামীর সাথে আপনার দিনের বাকি অংশ অর্থাৎ জীবনের বাকি অংশ কীভাবে কাটবে।
বিঃদ্রঃ ভালো থাকুক সকল দম্পতি।

-সংগৃহীত

17/07/2024

আমরা কবরস্থানের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় কবরবাসীদের সালাম দিয়ে যাই। এই সালামের ফজিলত যে কত ব্যাপক তা আমাদের কারো কারো জানা থাকলেও সবার হয়ত জানা নেই। আসুন একটু জেনে নেই।
আপনি রাস্তা দিয়ে একা বা কারো সাথে কথা বলতে বলতে হাটছেন বা গাড়িতে চড়ে বাইরের দৃশ্য দেখতে দেখতে যাচ্ছেন। হঠাৎ আপনার দৃষ্টি থেমে গেলো রাস্তার পাশের কোন কবর দেখে। মুখ দিয়ে বেরিয়ে এল_
''আসসালামু আ'লাইকুম ইয়া আহলাল কুবুর''
অর্থঃ হে কবরবাসী! আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
ঠিক সেই সময়ে হয়ত সেই কবরবাসী ছিলো আযাবের ফেরেশতাদের অধীনে, আল্লাহর নির্দেশে যারা মারাত্মক আঘাতে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছিলো সেই কবরবাসীর দেহকে।
কি আশ্চর্য !!!
আপনার কয়েক সেকেন্ডর এই দুয়াতে আল্লাহর আরশ থেকে নির্দেশ এলো তার শাস্তি থামিয়ে দিয়ে তার উপর শান্তি বর্ষণ করার। সাথে সাথেই তার কবর আযাব বন্ধ হয়ে কিছু সময়ের জন্য তার ওপর শান্তি বর্ষিত হল।
প্রতিটি জীবকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। তাই অনেক বছর পর আজ আপনিও এখন অন্ধকার কবরের বাসিন্দা। হয়ত আপনার উপরেও চলছে এখন আযাবের ফেরেশতাদের মারাত্মক আঘাত। হঠাৎ করেই তারা আঘাত করা বন্ধ করে দিলো। কিছু সময়ের জন্য আপনি সুকুন পেলেন।
আপনার মনে পড়ে গেলো ওই যে সেই দিনগুলোর কথা যেদিন আপনি রাস্তার পাশের কবর দেখে এই ছোট্ট দুয়াটি করে যেতেন। আজ সেভাবেই কোনো এক পথিকের ও আপনার কবর দেখে মায়া হলো, আপনার মতো তিনিও সেই ছোট্ট দুয়াটি পড়ে আপনাকে কিছুক্ষণ এর জন্য আযাব থেকে মুক্তি দিলেন।
আপনি যে দুয়া করবেন তা আপনার জন্যও আল্লাহ ফিরিয়ে দিবেন। কেননা, আল্লাহ প্রতিটি ভালো কাজের জন্য উত্তম পুরস্কার দান করেন।
প্রতিদিন আমরা এভাবে কত কবর পার করি। অথচ ভুলেই যাই এরাও একদিন আমাদের মতো দুনিয়ায় বিচরণ করতো। দৈনিক রাস্তা পার হতে ততক্ষন কবর দেখে দুয়া করুন, যতক্ষন আপনি আপনার কবরের আযাব থেকে মুক্তি পেতে চান।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই ছোট্ট আমলের তৌফিক দিন।
আমিন...

11/07/2024

বেরাত, আলবেনিয়া 🇦🇱💞

অটোমান আমলের এই আলবেনিয়ান শহরটির মূল সৌন্দর্যই হচ্ছে অজানা উদ্দেশ্যে শহরের ছোট ছোট অলি-গলির মাঝে হারিয়ে যাওয়া। ❤️❤️

11/07/2024

ভিটামিন ‘ডি’–এর ঘাটতি থাকলে বাচ্চাদের শারীরিক বৃদ্ধি খুব ধীর প্রক্রিয়ায় হয়। এতে বাচ্চার খাওয়ার চাহিদা কমে যায়। ভিটামিন ‘ডি’–এর সবচেয়ে সহজলভ্য উৎস সূর্যের আলো। সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন বাচ্চার শরীরে ১৫ মিনিট করে রোদ লাগাতে হবে।

10/07/2024

এমন একটা বারান্দা হলে আমার আর কিছু লাগবোনা🤗❤️

09/07/2024
09/07/2024

সন্তানদের চাকরির জন্য নয়, বৈষম্য দূর করতে মুক্তিযুদ্ধ করেছি : -

🎙️কর্নেল অলি

09/07/2024

ডায়রিয়াতে বমি বন্ধের মূল ওষুধ হলো ওরস্যালাইন। কারণ স্যালাইনে বিদ্যমান লবণ রক্তে শোষিত হয়। ফলে বমি কম হয়।

08/07/2024

বাহ কাকা বাহ,,প্রশ্নফাসের সব টাকা আল্লাহর রাস্তায় দান 😁😆

Videos (show all)

মুসাপুর সুইজগেটের ২৩টা গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। পানি সাগরে নামতেছে, ফেনী, নোয়াখালীর, পানি কমে যাবে আল্লাহ ভরসা।
একটু মাটির খোঁজে....
বন্যায় যদি মানুষ মরেসেভেন সিস্টার থাকবে না রে।উত্তাল ডুয়েট, গাজীপুর
ভারতের ত্রিপুরায় অবস্থিত ড'ম্বু'র হাইড্রইলেক্ট্রিক পাওয়ার প্রজেক্ট বা ড'ম্বু:র গেট এর অবস্থা।
#viralreelsシ #viralreelschallenge #viralfacebookvideo
#viralreelsシ #viralreelschallenge #viralvideoシ #kasmirtourism #viralfacebookvideo
বেরাত, আলবেনিয়া 🇦🇱💞অটোমান আমলের এই আলবেনিয়ান শহরটির মূল সৌন্দর্যই হচ্ছে অজানা উদ্দেশ্যে শহরের ছোট ছোট অলি-গলির মাঝে হারি...
#viralreelsシ #viralvideoシ #viralreelschallenge #viralvideo @top fans গাজীপুর ফার্মা - Gazipur Pharma
বাহ কাকা বাহ,,প্রশ্নফাসের সব টাকা আল্লাহর রাস্তায় দান 😁😆
#viralreelsシ #viralvideoシ #viralreelschallenge #viralvideo @top fans গাজীপুর ফার্মা - Gazipur Pharma

Telephone

Website

Opening Hours

Monday 09:00 - 23:15
Tuesday 09:00 - 23:15
Wednesday 09:00 - 23:15
Thursday 09:00 - 23:15
Friday 09:00 - 23:15
Saturday 09:00 - 23:15
Sunday 08:00 - 23:15