Christina's Fashion BD
Buy exclusive cosmetics at low prices.100% Satisfaction Guaranteed. All of our products are from UK TERMS & CONDITIONS
To order please inbox us.
Cash on delivery inside Dhaka /outside Dhaka full bkash before delivery. Delivery within 5 working days. Delivery Charge Inside Dhaka 80/= Outside Dhaka 150/=. How To Order
To place your order INBOX us with the following info:
Product Name/Title:
Quantity:
Your Name:
Address:
Cell No:
We look forward to hearing from you very soon.
❤️❤️
আমের স্মুদি
Delivery done
Deep merun blouse piece
BLACK saree with blouse piece
দুদিন ব্যাপি মেলার কিছু স্থিরচিত্র ❤️❤️❤️
“May the celebration be filled with joy as I extend my heartfelt wishes to the one who holds my heart. Your presence lights up my world, and I’m grateful for the love you bring. This day should mirror the beauty of your soul, my love.” Happy Birthday Love.. Christina Shikta Francis.... Enjoy
অনেক দিন পর আরও একটা কাজ আর এত সুন্দর রিভিউ ❤️❤️❤️
আড়ং এ গেসিলাম। প্রচন্ড ভীড়। ভীড়ের মধ্যেই কিডস সেকশনে ঠেলাঠেলি করে শার্ট দেখতেসি। হাতে সময়ও কম। এখান থেকে ডিরেক্ট ল্যাবে যাব।
এক মহিলাও দেখলাম কাপড় চুজ করছে। সে তার হাজবেন্ড কে খুব সিম্পল একটা প্রশ্ন করল, "তোমার বসের বাবুর জন্য কি একটা ড্রেস চুজ করব, না ২টা?"
তাতেই উনার পতিপ্রবর রীতিমতো চিৎকার করে উঠে বললেন "তোমার তো খালি কিনতে পারলেই ভাল্লাগে। খালি খরচ! একটা কিনো! খালি দেয়ার জন্য দিব।" লোকটার গলা এত উঁচু ছিল যে, আমার মনের অজান্তেই আমি ঝট করে লোকটার দিকে তাকালাম। আমি একা না, অনেকেই তাকাল। আমি মহিলাটার দিকেও তাকালাম।
উনি মাথা নিচু করে কাপড় খুঁজে যাচ্ছেন। i couldnt see her eyes. আমি নিশ্চিত, যদি দেখতে পেতাম, তাহলে তাতে এম্ব্যারাসমেন্ট, লজ্জা, কিছুটা অপমান আর ১ ফোঁটা পানিও সাথে দেখতে পেতাম।
আমি জানিনা এই দেশের সিংহভাগ স্বামীদের কাছে কেন মনে হয় বউদের ধমকাধমকি করা, এভাবে সাটেলি অপমান করা বা সুক্ষ্ণভাবে খোঁচা দেয়া,whether it is in a public place or behind the closed door, তাদের অধিকারের পর্যায়ে পড়ে।
আমি এতদিনে যা অবসার্ভ করলাম, তাতে করে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্ত্রী চাকরি করা বা না করার সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই। ব্যাপার টা এরকম যে, তুমি স্ত্রী, কাজেই তোমাকে আমি এভাবে ধমকাইতেই পারি।
সেটা যত ক্ষুদ্র কারণই হোক না কেন। হয়ত স্ত্রী কোন ব্যাপার ভুলে গেসে, হয়ত কাপড় ধোয়ার পর পরিষ্কার হয়নাই, হয়ত বাচ্চার স্কুল থেকে কম্পলেইন আসসে, হয়ত রান্না ভাল হয়নাই ইত্যাদি।
আমি মোটামুটি সিওর এই সেইম কাজগুলো পতিপ্রবর কে করতে দেয়া হলে সে হয়ত আরো বড় বড় ব্লান্ডার ঘটাতো।
আমাদের সাব কন্টিনেন্টের মানুষেরা ১০০% পার্ফেক্ট হাউজওয়াইফ চায়, যেখানে তারা নিজেরা ১০০% তো দূর, ৫০%ও পার্ফেক্ট না। এরজন্য কিন্তু এদের বউরা এদের পাব্লিক প্লেসে ধমকাইতে পারবেনা। এদের মেইল ইগো হার্ট হয়ে যাবে।
এদের পুরাপুরি দোষও দেয়া যায়না আবার। কারণ এদের ৬০% তাদের বাসায় দেখে আসছে তাদের বাবাদের এমন করতে। আর বাকি ৪০% এই ভয়ে থাকে যে, নারীদের বেশি সম্মানের সহিত ট্রিট করে ফেললে বন্ধুমহলে বিশেষ বিশেষ খেতাব জুটতে পারে।
আমি সিওর আমাদের দেশের ৮০% মহিলাই প্রতি পদে পদে এই চিন্তা করে কাজ করে, যা করছি, যেভাবে করছি তাতে আমার হাজবেন্ড বকা দিবেনা তো?
জানিনা কেন,আড়ং এর সেই মহিলার মাথা নিচু করে রাখা ছবিটা একটু পর পর চোখের সামনে ভাসছে। হয়ত বা তার জন্য এটা কিছুই না। একটু পরেই হয়ত সে তার স্বামী সন্তান নিয়ে বসে একসাথে ইফতার করবে, গল্প করবে, হাসবে।
কিন্তু আমার খুব জানতে ইচ্ছা করছে, মনের মধ্যে যে ছোট্ট কষ্টটা, সেটা কি আসলেই এত দ্রুত ফেইড হয়ে যায়?
এদেশের আধুনিক সমাজের সব পুরুষই দাবি করে যে they respect women. They must understand, respect doesnt depend what u think inside ur mind, also depends on ur attitude.
May be I'm overthinking.
Collected
sold out all
আমার অনেক প্রিয় একজন মানুষ
আমার পেইজের শাড়িতে❤️❤️❤️❤️ছবিও তুলে পাঠিয়েছেন ❤️❤️❤️অসম্ভব সুন্দর লাগছে আপা🌹🌹🌹 অনেক ধন্যবাদ পাশে থাকার 🌹🌹🌹🌹
"যারা নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করেন তারা লেখাটি অবশ্যই পড়বেন"
আপনি যদি আকাশপথে ভ্রমণ করেন, তবে বন্ধু বৎসল যাত্রী কিংবা আপনার পাশের সীটে বসা প্রতিবেশীর কাছ থেকে সাবধান থাকুন।
বয়স্ক ভদ্রমহিলা প্লেনের ভিতরে আমার পাশে বসেই আমাকে তাঁর ব্যাগটি ওভারহেড লাগেজ বগিতে রাখার জন্য সবিনয় অনুরোধ করেন। আমি বেশ খাটো হওয়ায় আইলের অন্য পাশে বসা ভদ্রলোক এসে উনার লাগেজটি ওভারহেড বগিতে রাখেন।
ভদ্রমহিলা খুব প্রাণবন্ত, অমায়িক, বন্ধুবৎসল। মিনিটেই আমাকে একেবারে আপন করে নিলেন। যেন আমাদের অনেক দিনের জানাশোনা। পুরো ফ্লাইটে নানা বিষয়ে আমাদের কথা হয়। উনি অসুস্থ। বিদেশে যাচ্ছেন সন্তানদের কাছে। সেখানে ওদের সাথে বেশ কয়েক মাস সময় কাটাবেন। চিকিৎসাও করাবেন।
গল্পের ফাঁকে একসময় পাইলটের ঘোষণা আসে - আমরা দুবাই এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করতে যাচ্ছি। এমন সময় ভদ্রমহিলা- আমাকে কন্যা হিসাবে সম্বোধন করে খুব কাতর হয়ে বলেন- উনার পেটের ব্যথা বাড়তে শুরু করছে। উনি ব্যথায় ছটফট করতে থাকেন। ব্যথায় উনার শরীর ঘামছে, উনি খুবই অস্থির। চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে।
মাতৃবয়সী ভদ্রমহিলার জন্য মায়া হলো। আল্লাহ না করুন। কোনো বিপদ যেন না হয়। কোনো দূর্ঘটনা যেন না ঘটে। মহিলা যেন অনন্ত নিজ গন্তব্য পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেন। সন্তানেরা নিশ্চয়ই মায়ের অপেক্ষায় বসে আছে।
আমি স্টুয়ার্ড বোতাম টিপে বিমান কর্তৃপক্ষকে সমস্যার কথাটা জানাই ।
স্টুয়ার্ডস কিছু ব্যথানাশক ঔষধ মহিলাকে খেতে দিয়ে আমরা না নামা পর্যন্ত অপেক্ষা করার জন্য পরামর্শ দেন। পাইলট আমাদের সবাইকে শান্ত থাকার পরামর্শ দিয়ে বলেন- প্রয়োজনে প্লেন ল্যাণ্ড করার সাথে সাথে জরুরি ইমার্জেন্সি ম্যাডিকেলের ব্যবস্থা করা হবে।
মহিলা আমার হাত খুব দৃঢ়ভাবে আকড়ে ধরে আছেন। অন্যান্য যাত্রীরা সবাই ধরে নিয়েছে আমি মহিলার কন্যা অথবা নিকটাত্মীয়া কেউ। আমি কি করবো বুঝতে পারছিনা।
আমরা একসময় বিমান বন্দরে অবতরণ করি । প্লেনে যে ভদ্রলোক মহিলার লাগেজটি ওভারহেড বগিতে রাখতে সাহায্য করেছিলেন তিনি তার লাগেজ নামিয়ে আমাকে ইশারায় বলেন -আমি যেন এই মহিলার থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখি। এবং কেবিন ক্রুদের কাছে পরিষ্কার করে দেন যে আমরা একসঙ্গে ভ্রমণ করছি না। ভদ্রলোককে মনে হলো - দয়াময় কর্তৃক প্রেরীত আমার উদ্ধারকারী।
এরপর, কেবিন ক্রুরা এসে আমাকে জিজ্ঞাসা করে আমরা একে অপরের সাথে সম্পর্কযুক্ত কিনা। আমি স্পষ্টভাবে তাদের বলি- জ্বিনা। আমাদের কেবলমাত্র বিমানের সীটে বসার পরপরই দেখা হয়েছে। আমরা বিমান থেকে বিদায় নিতে শুরু করি এবং আমি বিদায় জানানোর সাথে সাথে মহিলা তার হ্যান্ডব্যাগটা বহন করার জন্য আমাকে কাকুতি মিনতি করতে থাকেন। বলে- মাগো । তোমার মায়ের বসয়ী মহিলাকে এভাবে একা ফেলে যেয়োনা। তুমি আমার হ্যান্ডব্যাগটা টার্মিনাল পর্যন্ত বহন করো।
এবার কেন যেন আমি একটু ভয় পাচ্ছিলাম। সেই ভদ্রলোক আমার চোখের দিকে তাকালেন এবং জোর দিয়ে মাথা নেড়ে বললেন- আমি যেন কোনো ভাবেই মহিলার কোনো লাগেজই বহন না করি।
বয়স্ক মহিলাকে কেবিন ক্রুদের কাছে হুইলচেয়ারের জন্য অপেক্ষায় রেখে আমি বেশ অপরাধী ফিল করে বিমান থেকে প্রস্থান করি।
যখন আমরা আমাদের লাগেজ আসার জন্য অপেক্ষা করছি - ঠিক তখনি বেশ জোরে হৈচৈর শব্দ শুনতে পাই । ভদ্র মহিলা হুইলচেয়ার ছেড়ে কেবিন ক্রু থেকে পালানোর চেষ্টা করছেন। সৌভাগ্যক্রমে বিমানবন্দরের পুলিশরা ছিলো উনার চেয়ে দ্রুত । তারা উনাকে ধরে হুইলচেয়ারে ফিরিয়ে আনে।
এই ভদ্রমহিলা এবার আমাকে ডাকতে শুরু করে....তুমি আমার সাথে এটা কিভাবে করতে পারো......তোমার লাগেজ আমার কাছে রেখে কেনো তুমি আমাকে ছেড়ে যাচ্ছো ।
আমি পুরোই থ হয়ে যাই। এবার আমি বুঝতে পারি- উনি তার হ্যাণ্ডব্যাগে এমন কিছু বহন করছেন- যার দায়ভার উনি আমার উপর দিতে চাচ্ছেন। যিনি কৌশলে আমাকে ফাঁসিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছেন।
পুলিশ উনার হ্যান্ডব্যাগ তল্লাশি করে দেখে পুরো ব্যাগভর্তি অবৈধ ড্রাগ। আমার পুরো শরীর ভয়ে হিম হয়ে যায়। জীবনে এরকম ঘটনার মুখোমুখি আমি কোনোদিন হইনি। আরেকটু হলেই আমি নিজেই এই অবৈধ ড্রাগের ব্যাগটি বহন করতাম।
আমি বুঝতে পারছিনা- সিকিউরিটি স্ক্যান চ্যাকে ধরা না পড়ে, পুরো সিকিউরিটি সিস্টেম ফাঁকি দিয়ে মহিলা এই অবৈধ ড্রাগ নিয়ে কিভাবে প্লেনে প্রবেশ করে এতোদূর পর্যন্ত এলেেন।
সেই ভদ্রলোকও উনার লাগেজের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। উনি আমার মনের ভাব বুঝতে পেরে বলেন-লাগেজ স্ক্যানতো মেশিনে করে কিন্তুু মেশিনের পেছনেতো মানুষই থাকে। সিকিউরিটি সিস্টেম তিন ধাপ এগুলো ড্রাগ ডীলাররা ত্রিশ ধাপ এগোয়। তাছাড়া, সিকিউরিটি সিস্টেমের অনেক লোকই এসবের সাথে জড়িত থাকে। কর্তৃপক্ষের সাথে ডীলারদের লেনদেন যখন সঠিকভাবে হয়না- তখনই সাধারণত এরা ধরা পড়ে। আমার প্রথম থেকেই যেন মহিলাকে সন্দেহ হচ্ছিলো।
এরপর, ভদ্রলোক নিজ থেকেই সিকিউরিটি পুলিশদের বলেন- আমার সাথে মহিলার কোনো সম্পর্ক নেই। আমাদের বিমানের ভিতরেই দেখা হয়েছে।
পুলিশ আমার পাসপোর্ট নিয়ে মহিলার সাথে একটা ছো্ট্ট অফিস ঘরে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়।
আমাদেরকে চতুর্দিক থেকে পুলিশ ঘেরাও করে রেখেছে। এবার আমি ঘামতে শুরু করি।
পুলিশ নানা কথা জিজ্ঞাসাবাদ করতে থাকে। মহিলার সাথে কোথায় দেখা হয়েছে, কিভাবে দেখা হয়েছে। আমি কোথায় কোথায় গিয়েছিলাম। মহিলার সাথে আমার সম্পর্ক কি? আমি আদৌ মিথ্যা বলছি কিনা ? নানা রকম মেশিনে আমার আঙ্গুলের ছাপ নেয়া হয়।
আমার কোনো আঙ্গুলের ছাপ মহিলার হ্যান্ডব্যাগে আছে কিনা ইত্যাদিও পরীক্ষা করে দেখা হয়।
আমি আমার আপনজনকে ফোন করার জন্য অনুরোধ করলে- আমার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করা হয়।
এবার মহিলাকে বলেন- আমার পুরো নাম বলার জন্য।
মহিলা আমার পুরো নাম বলতে পারেনা। সৌভাগ্য যে, মহিলাকে আমি আমার পুরো নাম বলিনি।
প্রায় চল্লিশ মিনিট জেরার পর- বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ অন্য কারোর লাগেজ বহন না করা, স্পর্শ না করার পরামর্শ দিয়ে আমার জীবন বৃত্তান্ত সব তাদের ডাটা সিস্টেমে লিপিবদ্ধ করে আমাকে মুক্তি দেন। এই চল্লিশ মিনিটকে মনে হলো- আমার জীবনের সবচেয়ে ভয়াল, শীতল চল্লিশটি বছর।
সেদিন থেকে আপনার কাছে কতটা লাগেজ আছে তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আপনার লাগেজ। আপনার সমস্যা। যার লাগেজ সেই সামলাবে। আমি আপনাকে আপনার লাগেজ রাখার জন্য বড়জোড় একটি ট্রলি এনে দিতে পারি। এর বেশি কিছুনা। আমার নীতি হলো- যদি আপনি ওভারহেড বগিতে আপনার হ্যাণ্ডব্যাগ না রাখতে পারেন, এবং আমিই নিকটতম ব্যক্তি হই। তবে দয়া করে কেবিন ক্রু আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এই পরিস্থিতিতে আমি অসহায়ের সহায় হবো না। অসহায়কে অবশ্যই সাহায্য করবো ভালো কথা । কিন্তু নিজেকে যেন পরে অসহায় হতে না হয়।
পুরো লেখাটি এয়ারপোর্ট সেফটি এণ্ড সিকিউরিটি থেকে অনুবাদ করা। সত্য কিংবা মিথ্যা কিনা জানিনা। তবে, এটুকু জানি, সাবধানের মার নেই। সবার আগে নিজেকে সেভ করি। কথায় বলে- Better safe than sorry.
'শোনো গো দখিন হাওয়া, প্রেম করেছি আমি' গানটির রচয়িতা যে একজন নারী তেমন ভাবনা কেন যেন কখনই মাথায় আসেনি। তিনিই লিখেছিলেন '(আমি) তাক্ দুম তাক্ দুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল'। এছাড়াও 'নিটোল পায়ে রিনিক ঝিনিক, পায়েলখানি বাজে' বা 'বিরহ বড় ভালো লাগে' বা 'বর্ণে, গন্ধে, ছন্দে, গীতিতে হৃদয়ে দিয়েছ দোলা' এর মতো জনপ্রিয় গানগুলোর রচয়িতা সেই নারী হলেন মীরা দেববর্মণ। তিনি শচীন দেব বর্মণের স্ত্রী, রাহুল দেব বর্মণের মা।
এমন সব বহুলশ্রুত গানের গীতিকারের নাম আমরা এতো কম শুনলাম কেন? মীরা নারী বলেই কি স্বামী ও পুত্রের খ্যাতির পাশে তাঁর প্রতিভা ম্লান হয়ে গিয়েছিল?
(ছবিতে মীরা দেববর্মণের সাথে স্বামী শচীন দেব বর্মণ এবং পুত্র রাহুল দেব বর্মণ)
সংগৃহীত
আমার পেইজের শাড়িতে
অদ্ভুত সুন্দর লাগছে, অনেক ধন্যবাদ তোমায় এত সুন্দর করে সেজেগুজে ছবি তুলে পাঠিয়েছ❤️❤️❤️
কাস্টমার যখন আমার ঘর থেকে পণ্য নিয়ে যায় ভীষণ ভালো লাগে❤️ অরজিনাল কসমেটিকসের পাশাপাশি দেশী বিদেশি শাড়ি নিয়ে কাজ করে থাকি।
দারুণ একটা শাড়ি ❤️❤️❤️
Ready to go
Thank you so much dear customers for trusting me ❤️❤️❤️
Today's delivery
Thanks so much dear customer ❤️❤️❤️
delivery done
পেইজের শাড়িতে মডেল আমরা দুইবোন ❤️❤️❤️
ভালো লাগলে ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন
১০০% কালার গেরান্টি
পেইজের শাড়িতে নিজেরাই যখন মডেল 😀😀😀
অনেক দিন অপেক্ষার পর শাড়িটি হাতে পেলাম
যার অর্ডার ছিল খুব তাড়াতাড়ি হাতে পাবেন। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ❤️❤️❤️❤️
অসম্ভব সুন্দর লাগছে ❤️❤️❤️❤️
ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য
দারুণ লাগলো 😃😃😃
সাপ আর টাকি মাছের মাঝে খুব বন্ধুত্ব৷ কিন্তু সাপ ছিলো বেজায় অহংকারী৷ অহংকারের বশে সে কখনো ডানে, কখনো বাঁয়ে এভাবে হেলেদুলে চলত।
ভরা বর্ষায় দুই বন্ধু একদিন ঘুরতে বের হলো৷ সাপ তার স্বভাব সুলভ রাজকীয় ভঙ্গিতে ডানে বাঁয়ে হেলে দুলে চলতে লাগল৷ এতে সাপের টাকি মাছের সাথে চলতে সমস্যা হচ্ছিলো৷
দু'জনের চলার পথের প্রতিবন্ধকতা দূর করার জন্য টাকি মাছ সাপকে বললো, "বন্ধু, তুমি একটু সোজা হয়ে হাঁটলেইতো পার৷"
সাপ বললো, "বন্ধু, যারে দেখতে নাহি পারি তার চলন বাঁকা৷ তুমি আসলে আমাকে দেখতে পারো না, তাই আমার চলন তোমার কাছে বাঁকা মনে হয়৷"
টাকি মাছ বললো, "ব্যাপারটা আসলে তা নয় ৷ তোমার বাঁকা চলার কারনে আমি তোমার পাশাপাশি হাঁটতে পারছি না৷"
সাপ বললো, "বাপ-দাদার চৌদ্দ পুরুষ ধরে আমরা এভাবে চলে আসছি, আর তুমি আসছো আমাকে পথ চলা শেখাতে ?
একেতো টাকি মাছের চেয়ে লম্বা বলে অহংকারে সাপের পা পড়ে না, তার উপর সাপের অন্তর ভরা বিষ৷ টাকি মাছ যতই তাকে বোঝাতে চায় ততই সে ফোঁস ফোঁস করে ফুলতে থাকে৷
তর্ক- বিতর্কের এক পর্যায়ে তারা জেলের জালে ধরা পড়ে৷ জেলে সাপকে মেরে সোজা করে ঝুলিয়ে রাখে৷ টাকি মাছ তখন আফসোস করে বললো, "বন্ধু, সেইতো সোজা হইলি, তাও মরনের পর !!
অহংকার আর অন্তর ভরা বিষ নিয়ে যারা বাঁকা পথে চলেন, তারা আশা করি এবার একটু সোজা পথে চলবেন ৷ মরনের পরে সোজা হলেও, কোন লাভ হবে না।
সংগৃহীত
ভালো লাগে এই কাগজটাতে লিখতে ❤️❤️❤️
এত সুন্দর রিভিউ পেলে কার না ভালো লাগে❤️❤️❤️অনেক ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য ❤️❤️❤️