Ahsan Habib

Ahsan Habib

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ahsan Habib, Politician, .

11/01/2023

সন্ত্রাস,জঙ্গীবাদ,দূর্নীতির প্রতিশব্দ বিএনপি-জামাতের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ছাত্রসমাজের অবস্থান কর্মসূচিতে Sheikh Enan ভাইয়ের বক্তব্য...

11/01/2023

❤️❤️

29/12/2022

স্বপ্নের মেট্রোরেল চালু করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের আনন্দ শোভাযাত্রা পরবর্তী সমাবেশ।

Photos from Ahsan Habib's post 24/12/2022

সারা বাংলার ছাত্র সমাজের অহংকার,বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক শ্রদ্ধেয় Sheikh Enan ভাই❤️❤️

10/12/2022

আপাতেই আশা ভরসা…..

09/12/2022

যে নেতা আপনাকে বলছে ঘর ছেড়ে পল্টনে আসুন-

সে নেতাকে আপনি বলুন লন্ডন ছেড়ে দেশে আসুন!

23/11/2022
02/11/2022

আজ ৩ নভেম্বর
বাঙালি জাতির ইতিহাসে আরেক কলঙ্কিত দিন রক্তক্ষরা জেলহত্যা দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশের যে কয়টি দিন চিরকাল কালো দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে, তার একটি ৩রা নভেম্বর। যে কয়েকটি ঘটনা বাংলাদেশকে কাঙ্ক্ষিত অর্জনের পথে বাধা তৈরি করেছে, তার মধ্যে অন্যতমটি ঘটেছিল ১৯৭৫ সালের এই দিনে।

বাঙালী জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করতে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরীণ জাতির চার মহান সন্তান, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম পরিচালক, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ ঘনিষ্ঠ সহচর, জাতীয় চার নেতা বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, মন্ত্রিসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। কারাগারের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকা অবস্থায় এমন জঘন্য, নৃশংস ও বর্বরোচিত হত্যাকান্ড পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।

#জেলহত্যা

30/10/2022

হাসি অটুট থাকুক
❤️বাংলাদেশ❤️

29/10/2022

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
ঢাকা জেলা শাখার সম্মেলন চলছে......
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু

28/10/2022

পাবলিক বনাম প্রাইভেট দ্বন্দ্ব

বিশ্ববিদ্যালয় পাবলিক বা প্রাইভেট হয় না। এটি আপনার আমার মনে পূর্বপ্রতিষ্ঠিত একটি ডগমাটিক চিত্র। যা ফুটে উঠে আমাদের ভাষাগত উপস্থাপনে, শ্রেণী বিভাজনে। বিশ্ববিদ্যালয় সার্বজনীন। বিশ্ববিদ্যালয় হবে বৈশ্বিক সভ্যতা ধারণের উপযুক্ত পাদপীঠ। যেখানে ইতিহাস, কলা, বিজ্ঞান, সমাজ, প্রযুক্তি, ব্যবসা বিষয়ক জ্ঞানচর্চা, গবেষণা, জ্ঞানসৃষ্টি ও মানবিক মূল্যবোধ বিকাশের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের সুনাগরিক হতে শেখানো হয়। অর্থ সংকুলান একটি খন্ডিত বিষয় মাত্র যা দিয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিভক্ত করি।

যে বিশ্ববিদ্যালয় উপরোক্ত বিষয়গুলি চর্চা করতে পারে তারাই প্রকৃত বিশ্ববিদ্যালয়। আজকাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলির গুণগতমান কেমন, তা নিয়ে বেশ কিছু র‍্যাংকিং প্রথা চালু হয়েছে। তেমনি, সম্প্রতি THE র‍্যাংকিং। যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের অন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয় একই সারিতে স্থান পেয়েছে। আরো ৩-৪ টি স্থান পেয়েছে একটু পিছনে। একটি চিত্র নিশ্চিত যে দেশের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় সেখানে স্থান করে নিতে পারেনি অর্থাৎ তারা বৈশ্বিক হতে পারছে না। কেন পারছে না? আমরা সেটা নিয়ে আলোচনা না করে, কে প্রথম, কে সেরা, কেন প্রাইভেট ভালো এসব নিয়ে হচ্ছে চর্চা। বরাবরের মতো উচ্চ শ্রেনি, নিম্ন শ্রেনির ভেদাভেদ চলছে। অন্যদিকে যে গুটিকয়েক আছে সেই তালিকায় তারাও ধুকে ধুকে চলছে। এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যতে তারা আর স্থান নাও পেতে পারে। বিশ্বের সাথে কি আমরা তাল মিলিয়ে চলতে পারছি?

মরার উপর খাঁড়ার ঘা হলো একটি প্রায় নবাগত বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই র‍্যাংকিংয়ে স্থান পেয়ে যে আনন্দফূর্তি আস্ফালন দেখলাম, তা বিস্মিত করেছে আমাকে। আমার মা প্রায়ই বলতেন 'কাঙালে পেয়েছে ধুতি, পরবে কোন ভিতি'? অর্থাৎ অপ্রাপ্তজন কোন কিছু অপ্রত্যাশিত পেয়ে গেলে জ্ঞান হুঁশ হারিয়ে ফেলে। তবে অবশ্যই তারা ভালো করছে। আগামীতেও করবে। আমি খুব আশাবাদী তাদের মতই প্রায় নবাগত অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ভালো করছে এবং সামনেও ভালো করবে। কিন্তু যে মূল্যবোধ তাদের শিক্ষার্থীদের একটি ভ্রান্ত অহমিকাময় প্রতারণা করতে শেখায়, তা কি ভবিষ্যতের জন্য গ্লানিময় হবে না? উদযাপনের পিছনে ব্যয় না করে জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চায় আরো কিছু বিনিয়োগ হতে পারতো।

যাই হোক, পরবর্তীতে গেল বুধবারে QS World University Ranking তালিকা প্রকাশ পেয়েছে। সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৫৫১-৬০০ এর ভিতরে এবং বুয়েট ৬০১+ হয়ে দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে। অন্যদিকে সেই নবাগত বিশ্ববিদ্যালয়টি বেশ পিছনেই স্থান পেয়েছে। এটি আমার আলোচনার মুখ্য বিষয় নয়। এ স্থান সবসময় পরিবর্তনশীল। আজ তালিকায় নেই বলে আগামীতে আসবে না, তা মোটেও নয়। অন্যদিকে আজকে তালিকায় স্থান পেয়েছি, কালের পরিক্রমায় পিছনেও চলে যেতে হতে পারে। প্রাচীন নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ও আজ ইতিহাসে স্থান পেয়েছে। র‍্যাংকিং একটি স্বীকৃত পদ্ধতি যা বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতে বাধ্য করে। শত শত বছরের প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে অপেক্ষাকৃত নবীনদের মাঝেও প্রতিযোগিতা চলে। কিন্তু সে র‍্যাংকিং দিয়ে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎসংশ্লিষ্ট সভ্যতা ও সমাজ বিনির্মানে ভূমিকার সামগ্রিক পরিমাপ কি সম্ভব?

আমার সোজা কথা, পাবলিক নাকি প্রাইভেট, সেটির চেয়েও বড় কথা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্যান ধারণা কি আমরা গ্রহণ করতে পারছি? দেশের শত শত বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝে বিশ্ববিদ্যালয় বোধ কি তাই তো অনুপস্থিত। পলিসি মেকার থেকে শুরু করে সাধারণ নাগরিক, আমরা আছি পাবলিক না প্রাইভেট এই দ্বন্দ্বে। মুড়ি মুড়কির মতো অলিগলিতে বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করে সবাইকে সম্মান বা মাস্টার্স পাশ করানো বিশ্ববিদ্যালয়ের ধ্যান ধারণার সাথে যায় না। সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলির গুণগতমান নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি এবং র‍্যাংকিংয়ের চেয়ে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সমাজে কতটুকু ভূমিকা রাখছে বা রাখবে, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি। দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে সৎ দক্ষ গ্র্যাজুয়েট সরবরাহ করা, বিজ্ঞান প্রযুক্তির উৎকর্ষতা তদুপরি স্বাবলম্বী দেশ হওয়া যায় কি করে তা নিয়ে মাতামাতি করতে হবে।

সরকারি অর্থায়নে পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলির বেহাল অবস্থা চলছে। কেউ কি আছেন, দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের জবাবদিহির আওতায় এনে স্বল্প-মধ্য-দীর্ঘ মেয়াদি সঠিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে উদ্যেগ গ্রহণ করবে। 'আগামি দশ বছরে দেশের প্রথম সারির পুরনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে র‍্যাংকিংয়ের উপরে দেখতে চাই' এরকম কোন চ্যালেঞ্জ নিতে কোন শিক্ষামন্ত্রীকে দেখলাম না। অন্যদিকে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে দেখলাম না জনবান্ধব সাশ্রয়ী হয়ে আপামর সাধারণের কাতারে দাঁড়াতে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে গবেষণাখাতে অপর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ দিয়ে আমেরিকা ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সাথে প্রতিযোগিতা করতে বলছেন। অর্থাৎ ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, নিধিরাম সর্দার হতে বলছেন। অব্যবস্থাপনা, অদক্ষতা, নীতিবিচ্যুত প্রশাসনিক কর্মকান্ডের কি কোন জবাবদিহি দেখেছি আমরা? অপ্রতুল সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার কি আমরা নিশ্চিত করতে পারি? অন্যদিকে প্রাইভেটগুলি কি ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যের বাইরে বেরোতে পেরেছে? তাহলে বৈশ্বিক হবে কি করে?

'প্রাইভেটে যে পড়ে সে কম মেধাবী আর পাবলিকের শিক্ষার্থীরা মেধাবী'- এটিও একটি ভ্রান্ত ধারণা। অনেক মেধাবীকে দেখেছি এবং দেখছি, মেধার চর্চা না করার কারণে কালের গর্তে হারিয়ে যাচ্ছে। আবার অনেক পরিশ্রমী কিন্তু কম মেধাবীকে দেখেছি শ্রম ও অধ্যবসায় দিয়ে সমাজে নিজের অবস্থান জানান দিয়ে যাচ্ছে। তাই, মেধার বড়াই করা বোকামি বৈ আর কিছু নয়। পরিশ্রমহীন মেধাবীর চেয়ে স্বল্প মেধাবীর পরিশ্রম বেশি সাফল্য নিয়ে আসে। পাবলিকের অহমিকাময় মেধা দিয়ে দেশ কি স্বাবলম্বী বা স্বয়ংসম্পুর্ণ হতে পেরেছে। দেশের প্রায় তাবৎ রাজনীতিবিদ, সচিব-আমলা উচ্চপদস্থ ব্যক্তিবর্গ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। তথাপি কি আমরা শোষণ-বঞ্ছনামুক্ত সৎ ও দক্ষ মানবিক উন্নত সমাজ তৈরি করতে সফল হয়েছি? প্রাইভেটের অর্থপ্রাচুর্যময় অহমিকা কি দেশের আপামর গরীব-মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে শোষণ-বঞ্চনা মুক্ত করতে পেরেছে? দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রণিত বিদ্যমান শিক্ষাকাঠামো তাদের মেধার যথাযোগ্য পরিচর্যায় বাধা তৈরি করছে। সেদিকে কারও ভ্রুক্ষেপ আছে কি? পাবলিকে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের যে অপমান, যন্ত্রণা লাঞ্চনা সহ্য করতে হয়, তা আপনারা কল্পনাও করতে পারবেন না। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে মেধা চর্চার স্থান বলার চেয়ে মেধা হন্তারক বলতেও আমার দ্বিধা হয় না আজকাল। অপরদিকে প্রাইভেটের শিক্ষার্থীদের পাশ্চাত্যের অনুসরণে নয়, দেশিয় সংস্করণে ঋদ্ধ হতে হবে।

যে পাবলিকে পড়ে সে যেমন এদেশের নাগরিক, প্রাইভেটে যে পড়ে, সেও এদেশেরই নাগরিক। সব বিশ্ববিদ্যালয়ই বাংলাদেশের তথা বিশ্বের সভ্যতা বিনির্মানে সমপরিমান ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে র‍্যাংকিং নিয়ে মাতামাতি করে অন্যদের ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা উচিত নয়। র‍্যাংকিং আমাদেরকে বৈশ্বিক অবস্থান জানান দিচ্ছে। ৩-৪টি বিশ্ববিদ্যালয় বৈশ্বিকভাবে সমাদৃত হলেও অন্যদের বিষয়ে সুদূর পরিকল্পনা হাতে নিতে হবে। শিক্ষার্থীদের মাঝে দক্ষতা, মানবিকতা, জ্ঞানস্পৃহা, উদারতা এসবের বিকাশ অপরিহার্য বিষয়। সর্বোপরি সবাইকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে। সেটি কি প্রাইভেট না পাবলিকে পড়ে হয়েছে, তা আমার কাছে গৌণ।

অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল মুহিত
ক্লিনিক্যাল ফার্মেসী ও ফার্মাকোলজি বিভাগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

19/10/2022

রুপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রে বদলে যাবে উত্তরের জনপদ। সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই হচ্ছে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র।
-দেশরত্ন শেখ হাসিনা

17/10/2022

দুই কোটি কৃষক উপকরণ কার্ড পেয়েছে।

- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা যা দেবো তা যেন অন্য দিকে না যায় সে জন্য কৃষি উপকরণ কার্ড আমরা কৃষকদের দিয়েছি। ২ কোটি কৃষক এই উপকরণ কার্ড পেয়েছে।
তিনি আরও বলেন, কৃষকের ভর্তুকির টাকা যাতে তার ব্যাংকে সরাসরি চলে যায় আমরা সে ব্যবস্থাও নিয়েছি। মাত্র ১০ টাকায় তারা যেন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছিলাম। আমরা শুরু করেছিলাম কুড়িগ্রাম থেকে। কারণ ওইসব এলাকাই ছিল সবচেয়ে দুর্ভিক্ষপূর্ণ এলাকা। সেখানেই কৃষকরা প্রথম ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলে।

Photos from Ahsan Habib's post 08/10/2022

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রিপন ভাইয়ের
নির্বাচনী প্রচারনার উদ্দেশ্যে গাইবান্ধার পথে.....

28/09/2022

শুভ জন্মদিন মাননীয় নেত্রী❤️❤️

Photos from Ahsan Habib's post 26/09/2022

সকলকে মুজিবীয় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বিজয় একাত্তর হল শাখা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণাঙ্গ কমিটি।

Photos from Ahsan Habib's post 21/09/2022

দেশে ফিরছেন চ্যাম্পিয়নরা, বরণে প্রস্তুত ছাদখোলা বাস

Photos from Ahsan Habib's post 16/09/2022

জুম্মা মোবারক..

Photos from Ahsan Habib's post 09/09/2022

সারা বাংলার ছাত্র সমাজের অহংকার লেখক ভট্টচার্য দাদার জন্মদিন উৎযাপন

09/09/2022

জন্মদিনের শুভেচ্ছা নিবেন দাদা❤️

08/09/2022

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে…

Photos from Ahsan Habib's post 08/09/2022

আমাদের দেশরত্ন❤️❤️❤️
বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর ২০২২) ভারত সফরের চতুর্থ দিনে রাজস্হান প্রদেশের জয়পুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান Mr. BD Kalla, Minister of Education of Rajasthan State Government

জয়পুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে রাজস্থানের একটি সাংস্কৃতিক দল ঐতিহ্যবাহী নৃত্য পরিবেশনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানায়। এসময় প্রধানমন্ত্রীও তাদের হাত নেড়ে উৎসাহ দেন

Photos from Ahsan Habib's post 06/09/2022

ভারতের সঙ্গে
৭ সমঝোতা স্মারক
-------
কুশিয়ারার নদীর পানি প্রত্যাহার, রেলের আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং মহাকাশ গবেষণাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে ভারতের সঙ্গে সাতটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার দিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউজে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে দুই দেশের কর্মকর্তারা এসব সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
ভারত সফররত শেখ হাসিনা দুপুরে হায়দ্রাবাদ হাউজে পৌঁছালে নরেন্দ্র মোদী তাকে স্বাগত জানান। প্রথমে দুই নেতা একান্ত বৈঠক করেন। পরে তাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়।

বাণিজ্য, জ্বালানি, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সহযোগিতার পাশাপাশি দুই দেশের অনিষ্পন্ন বিষয়গুলো গুরুত্ব পায় আলোচ্যসূচিতে।
চুক্তি স্বাক্ষর শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গত এক দশকে বাংলাদেশ ও ভারত বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার চেতনায় দুই দেশ অনেকগুলো অমীমাংসিত বিষয়ের সমাধান করেছে।
ভারতকে বাংলাদেশের ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং নিকটতম প্রতিবেশী’ হিসেবে বর্ণনা করে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তিসহ দুই দেশের সকল অমীমাংসিত বিষয়ের দ্রুত সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করেন শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, ভারত-বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়েছে ৫৪টি নদী এবং এগুলো শত শত বছর ধরে দুদেশের মানুষের জীবিকার সাথে সংযুক্ত থেকেছে।
“এসব নদী, এগুলোকে জড়িয়ে থাকা লোকগাঁথা ও লোক সংগীত আমাদের একীভূত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সাক্ষ্য বহন করছে। আজকে আমরা কুশিয়ারা নদীর পানি বণ্টনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষর করেছি। এটা ভারতের দক্ষিণ আসাম ও বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলকে উপকৃত করবে।”
যেসব বিষয়ে সমঝোতা
• সুরমা-কুশিয়ারা প্রকল্পের অধীনে কুশিয়ার নদী থেকে বাংলাদেশের ১৫৩ কিউসেক পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ)।
• বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা বিষয়ে ভারতের বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (সিএসআইআর) সঙ্গে বাংলাদেশের সিএসআইআরের মধ্যে সমঝোতা স্মারক।
• বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে ভারতের ভোপালে ন্যাশনাল জুডিশিয়াল অ্যাকাডেমির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক।
• ভারতের রেলওয়ের প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোতে বাংলাদেশ রেল কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্য দুই দেশের রেল মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক।
• বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্যপ্রযুক্তিগত সহযোগিতার জন্য ভারত ও বাংলাদেশের রেল মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক।
• ভারতের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম ‘প্রসার ভারতীর’ সঙ্গে বাংলাদেশ টেলিভিশনের সমঝোতা স্মারক।
• মহাশূন্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বিষয়ে বিটিসিএল এবং এনএসআইএল এর মধ্যে সমঝোতা স্মারক
------------
News: https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/6j5vdxe0s9

05/09/2022

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি আপা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি সম্পর্কে বলেন-

"ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করলে তার ফলাফল খুল ভালো হয় না, রাজনীতি একটা স্বাস্থ্যকর জিনিস, একটা ইতিবাচক জিনিস। দলীয় রাজনীতি করতে গিয়ে সেই ইতিবাচকতা বজায় রাখতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, ‘আমরা যদি গণতান্ত্রিক সমাজ চাই, আমরা যদি সচেতন মানুষ চাই, সুনাগরিক গড়তে চাই, তাহলে রাজনৈতিক সচেতনতার কোনও বিকল্প নেই। কোনও স্বাভাবিক সুস্থ প্রক্রিয়াকে নিষিদ্ধ করলে এর ফলাফলও আবার খুব ভালো হয় না। সেগুলো বিবেচনায় নেওয়া উচিত।’

05/09/2022

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে, এখন থেকেই তরুণ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে হবে দক্ষ জনশক্তিতে।
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী বলেন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে প্রযুক্তি,কৃত্রিম বুদ্ধিমত্ত্বা, রোবটিক্সের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। এই লক্ষ্যেই কিন্তু আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণা দিয়েছিলাম এবং সেই ডিজিটাল বাংলাদেশ আজকে করেছি এবং সেই সাথে সাথে আমরা ট্রেনিং এবং শিক্ষার ব্যবস্থাও নিয়েছি।

দেশ-বিদেশের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে, ৬৪টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সাথে আরো ২৪টি টিটিসি যোগ করে কর্মকান্ড শুরু করা হয়েছে এবং আরো ৮৮টি টিটিসি স্থাপনের পরিকল্পনাও গ্রহণ করেছে সরকার। এসব টিটিসিতে মধ্য প্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোর জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।

Videos (show all)

সন্ত্রাস,জঙ্গীবাদ,দূর্নীতির প্রতিশব্দ বিএনপি-জামাতের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ছাত্রসমাজে
স্বপ্নের মেট্রোরেল চালু করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকে
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ  ঢাকা জেলা শাখার সম্মেলন চলছে...... জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
🖤🖤
বুয়েট প্রশাসনের প্রতি ধিক্কার! যেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যু বার্ষির
ছুটির দিনে পারিবারিক সফরে টুঙ্গিপাড়ায় আপা💚❤️ প্রিয় নেত্রীর আগমন,শুভেচ্ছা স্বাগতম
আশা করি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের সমস্যা দ্রুতই নিরসন হবে ইনশাআল্লাহ...  Nasrul Hamid  মাননীয় প্রতিমন্ত্রী
বিশ্বের তেলের দামের খোজ নেন আগে, আপনার পাশের রাষ্ট্রগুলোতে তেলের দাম কত সেটার খোজ নেন,  এশিয়ার জ ম
বড় বোনের মতো কোমড়ে হাত দিয়ে শাসন করার এই ব্যাপারটা ❤️
আমি অবাক হই এখনকার সময়ও কন্যা সন্তান হওয়ার জন্য মা আর মেয়েকে ছেড়ে চলে যায় পিতা।সেই অদম্য মেয়ে ছোট
শুভ জন্মদিন,প্রিয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়!🥰🥳  অসাধারণ সিনেমাটোগ্রাফি, ব্যাকগ্রাউন্ড ভয়েস, মিউজিক...
পদ্মা সেতুতে বাইক দুর্ঘটনার জন্য মৃত বাইকারের দোষ ছিল না, সে দ্রুত গতিত চলছিল না উচ্ছৃঙ্খলও ছিল  (

Telephone

Website