SAAB Rajarhat kgm
"ছাত্র আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত" রাজার?
সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ উনার আমলের ফজিলত সম্পর্কে
রাজারহাট বাজারে সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ স্ক্রীন প্রিন্ট
ঈদ মুবারক!!! ঈদ মুবারক!!!
আহলান সাহলান
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ'দাদ শরীফ
পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ
আমাদের থেকে বিদায় নিচ্ছেন (৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ) ঈদে বিলাদতে উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম।
আমাদের জন্য দুর্ভাগ্য আমরা গাফিল।
কুড়িগ্রাম জেলার মধ্যে সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে সুদর্শন ফালইয়াফরহু গেইট মুবারক নাগেশ্বরীতে আজ সকাল ৯ টায় উদ্বোধন করা হয়। আসুন আমরা সবাই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মা’রিফত,মুহব্বত,সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের জন্য বাংলার সকল রাস্তায় এই বরকতান গেইট মুবারক তৈরি করে কায়িনাতের সবাইকে মুবারকবাদ জানাই।
এই গেইট মুবারক আমরা সবাই কেন করব?
গেইট করব এ কারণেই কাল কিয়ামতের দিন যদি নবীজি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন তুমি তো তোমার বিয়ের সময় লাইটিং করে গেইট করে কত আনন্দ উল্লাস করেছো,তোমার ছেলের আক্কীকায় গেইট-লাইটিং করে তুলকালাম করেছো,ওয়াজ মাহফিলে উলামায়ে ছূ গুলারে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য গেইট করেছো,এমপি-মন্ত্রী-মেয়র চেয়ারম্যানের আগমন উপলক্ষে কয়েক কিলোমিটার সাজিয়েছো কোটি টাকা খরচ করে গেইট করেছো। এত দীর্ঘ সময় ৬০/৭০/১০০ বছর হায়াত পেয়েছো এত লম্বা হায়াতে আমার জন্য কি করেছো?
আমার আগমনের জন্য কয়টা গেইট করেছো? কত কিলোমিটার আলোকিত করেছো?
কত জনকে মুবারকবাদ জানিয়েছো?
জবাব কি দিবেন? কোনো জবাব আছে কি?
কোনো জবাব নেই এই প্রশ্নের। কাজেই হায়াতে জিন্দেগীতে থাকতেই আসুন আমরা বাংলার প্রতিটি আনাচে-কানাচে প্রিয় নবীজি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উনার সম্মানার্থে গেইট মুবারক করে সবাইকে মুবারকবাদ জানিয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করি। মহান আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে সেই তাওফীক দান করুন
"আমীন"
আহলান সাহলান পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ ❤️
রাজারবাগ দরবার শরীফে চলছে সামা শরীফ মাহফিল
মাইকিং- রাজারহাট, কুড়িগ্রাম।
আমাদের এলাকায় প্রচারের জন্য করা হয়েছে। এটা অফিসিয়াল কোনো মাইকিং না।
এলাকার প্রত্যেক মানুষ সহজেই বোঝার জন্য এলাকার স্টাইলে করা হয়েছে
আন্তর্জাতিক সুন্নত প্রচারকেন্দ্র ক্যাম্পেইন রাজারহাট বাজার ncc ব্যাংকের সামনে
90 পবিত্র সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে রাজারবাগ দরবার শরীফে ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিল অনুষ্ঠিত হচ্ছে, সেই মুবারক বরকতময় মাহফিল নিয়ে বিশেষ একখানা ক্বাছিদাহ শরীফ প্রকাশ হয়েছে, যেই সম্মানিত ক্বাছিদাহ শরীফে বিশেষ মাহফিল সম্পর্কে প্রায় বেশ কিছু তথ্য আছে যা শুনলে মাহফিল সম্পর্কে বেশ ধারণা নেওয়া যায়।
যে ব্যাক্তি মুহররম মাস ও আশুরা শরীফকে সম্মান করলো মহান আল্লাহ পাক তাকে জান্নাত দ্বারা সম্মানিত করে জাহান্নাম হতে মুক্তি দান করবেন!!
হাদীস শরীফ
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন : ‘যার স্ত্রী নেই, সে মিসকীন।’
আর “ওই নারী মিসকিন! মিসকিন!! মিসকিন!!! যার কোনো স্বামী নেই, যদিও সে সম্পদের মালিক হয়।” ’
(আল মুজামুল আওসাত, হাদিস শরীফ: ৬৫৮৯)
বৃষ্টির কারণে আমাদের আজকের মানববন্ধন শুরু করতে দেরি হচ্ছে
আজকে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিবস। হিজরী সন অনুসারে ৮ই যিলক্বদ শরীফ।
আজ থেকে প্রায় ১৪৩৮ বছর আগে এই দিনে প্রথম পর্দা নিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফের প্রথম আয়াত নাজিল হয়। হযরত উম্মাহাতুল মু’মীনিন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে যিনি সপ্তম উনার সাথে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নিসবাতুল আযীম শরীফ (শাদী মুবারক) কে উপলক্ষ করে প্রথম পর্দার আয়াত শরীফ নাজিল হয়।
ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফের সম্মানিত শায়েখ আলাইহিস সালাম তিনি বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে তাই ঘোষণা করেছেন, ‘বিশ্ব পর্দা দিবস’ হচ্ছে পবিত্র ৮ই যিলক্বদ শরীফ। প্রতি বছর রাজারবাগ দরবার শরীফে ৮ই যিলক্বদ শরীফ পর্দা দিবস পালন করা হয় এবং এ উপলক্ষে দৈনিক আল ইহসান পত্রিকায় বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশিত হয়।
উল্লেখ্য বিশ্বব্যাপী পর্দা দিবস বা হিজাব ডে অবশ্য ভিন্ন তারিখে পালন করে আসছে একটি মহল। তারা ১লা ফেব্রুয়ারী তারিখকে ‘ওয়ার্ল্ড হিজাব ডে’ বলে প্রচার ও পালন করে আসছে। নাজমা খান নামক বাংলাদেশী বংশ উদ্ভূত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন নাগরিক এ দিবসটির পেছনে কাজ করছেন। মূলতঃ ৯/১১ এর পর মুসলিমরা বিভিন্ন দেশে নিপীড়নের শিকার হয়, অনেক হিজাব পরা নারী আক্রমণের শিকার হন। তাদের হিজাবের প্রতি সংহতি জানিয়ে এ দিবসটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়ার জন্য কাজ করে নাজমা খান। তবে তারা হিজাব বলতে শুধু মাথায় এক টুকরা পট্টি পরাকে বুঝায়। শরীরের অন্য অংশগুলো যথাযোগ্য আবৃত থাকুক বা না থাকুক, মুখ-হাত খোলা থাকুক, শুধু মাথায় চুল ঢেকে রাখাকে তারা হিজাব বলে। নাজমা খান নিজেও মাথায় এক টুকরা কাপড় বেধে নিজেকে হিজাবী বলে দাবী করে।
পাঠক ! লক্ষ্য করুণ।
১লা ফেব্রুয়ারী কেন হিজাব দিবস পালন করা যথাযোগ্য নয়, কেন ৮ই যিলক্বদ কেন পর্দা দিবস পালন করতে হবে- এ বিষয়টি আমরা কখন অনুধাবন করেছি ?
করিনি।
করেছেন ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার সম্মানিত শায়েখ আলাইহিস সালাম।
কারণ তিনি এ জামানার মুযাদ্দিদ। আর মুযাদ্দিদ উনারা তাজদীদ করে মানুষকে বেদ্বীন থেকে সরিয়ে সঠিক দ্বীনের দিকে নিয়ে আসেন, পর্দা দিবসের সঠিক তারিখ ঘোষণা তার বড় প্রমাণ।
তবে তিনি শুধু পর্দা দিবস পালন করেই ক্ষান্ত থাকেননি।
পর্দা কাকে বলে, কিভাবে করতে হবে, কত উপায়ে করতে হবে, তা তিনি মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফে প্রায় ৩ হাজার কিতাবের দলিল দিয়ে ‘পর্দা করা ফরজ’ সংক্রান্ত এক বিশাল ফতওয়া প্রকাশ করেছেন। যেখানে পর্দার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়গুলো বিস্তর আকারে বর্ণনা আছে।
শুধু তাই না, তিনি আমাদেরকে হাদিয়া করেছে উম্মুল উমাম হযরত আম্মা হুজুর কিবলা আলাইহাস সালাম উনাকে। উনার মাধ্যমে আমাদের বাসার মা-বোন-স্ত্রীরা পর্দার সহিত পরিপূর্ণ দ্বীনি তালিম লাভ করছেন।
হযরত আম্মা হুজুর কিবলা আলাইহাস সালাম তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন মুহম্মদীয়া জামিয়া শরীফ বালিকা মাদ্রাসা যেখানে মহিলারা পর্দার সাথে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করছে।
উনারই প্রতিষ্ঠিত মুহম্মদীয়া জামিয়া শরীফ বালিকা শাখা ক্যান্টিন থেকে মহিলারা পর্দার সাথে যাবতীয় কেনাকাটা করছে পারছে।
উনারই প্রতিষ্ঠিত আল মুতমাইন্নাহ মা শিশু হাসপাতাল থেকে মহিলারা পর্দার সাথে যাবতীয় চিকিৎসা সেবা লাভ করতে পারছেন।
শুধু এতটুকু নয়, দেশের সমস্ত মুসলিম মহিলারা যেন ঠিক মত পর্দা করতে পারে, কেউ যেন মহিলাদের বোরকা পরতে বাধা না দেয়, সেজন্য রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার উদ্যোগে ২০১৯ সালে উচ্চ আদালতে একটি রিট দায়ের করা হয়, যেখানে উচ্চ আদালত রুল দেয়- বোরকা পরতে কাউকে বাধা দেয়া যাবে না। এরপরও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যভখন বোরকা পরতে বাধা দেয়ার ঘোষণা ঘটে। তখন পুরো বিষয়টি নিয়ে ২০২২ সালের মে মাসে আবার উচ্চ আদালতে যাওয়া হলে, উচ্চ আদালত বোরকা পরাকে মহিলাদের সাংবিধানিক অধিকার বলে ঘোষণা করে। উচ্চ আদালতের এ রুলটি বাংলাদেশ তো অবশ্যই সারা বিশ্বে ব্যাপক আলোচিত হয়, আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো এ আদেশকে যুগান্তরী বলে বর্ণনা করে। কারণ ফ্রান্স, ভারতসহ বিভিন্ন দেশে যখন বোরকা বিরোধী রায় হচ্ছিলো, ঠিক তখন বাংলাদেশে বোরকা পরাকে সাংবিধানিক অধিকার বলে ঘোষণা করা সবার জন্য এক বিশেষ নজির হয়ে উঠে। এ বিষয়টি আন্তর্জাতিকভাবে মুসলমানদের জন্য কাজ করা DOAM - Documenting Oppression Against Muslims এর মিডিয়াতে আলোচিত হয়। এছাড়া ভারতীয় মিডিয়া ‘ইউনাইটেড নিউজ অব ইন্ডিয়া’ও বিষয়টি নিয়ে সংবাদ ছাপায়।
শুধু বোরকা পরার অধিকার নয়, বরং পর্দার সাথে যেন রাষ্ট্রীয় ও নাগরিক সুবিধা একজন মহিলা পেতে সে জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার সম্মানিত শায়েখ আলাইহিস সালাম। আপনারা জানেন, ছবি না তুললে মহিলারা জাতীয় পরিচয়পত্র পাচ্ছে না, এতে তারা সম্পত্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, সন্তানদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করার অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় ও নাগরিক সুবিধা-অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ সমস্যা নিরসনে ২০২২ সালের মার্চ মাসে রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার উদ্যোগে উচ্চ আদালতে একটি রিট দায়ের করা হয়। এতে ছবি ছাড়া বিকল্প বায়োমেট্রিক ফিচার ব্যবহার করে এনআইডি তৈরিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে রুল জারি করে হাইকোর্ট। পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে রাজারবাগ দরবার শরীফ মহিলা আনজুমান উনার উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি সংবাদ সম্মেলন করে ছবি ছাড়া সকল রাষ্ট্রীয় সুবিধার দাবী এবং সরকারী যে কোন প্রতিষ্ঠানে মহিলাদের সার্ভিস দেয়ার জন্য মহিলা কর্মকর্তা-কর্মচারির দাবী তোলা হয়। এ সংবাদ সম্মেলনটি দেশ ও বিদেশে ব্যাপক আলোড়ন তৈরী করে। এ দাবীর প্রতি সমর্থন জানিয়ে দেশের অন্যান্য জেলাগুলোতেও পর্দানশীন মহিলারা আন্দোলন শুরু করে। বিবিসি, ভয়েস অব আমেরিকা, জার্মানির ডয়েচ ভেলেসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় এ বিষয়টি নিয়ে পৃথক পৃথক প্রতিবেদন করে। বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সফলতা আনতে এখনও কাজ চলমান আছে।
আসলে শুধু পর্দার বিষয়টি নিয়ে যদি আলোচনা করেন, তবে বর্তমান জামানার মুযাদ্দিদকে খুঁজে পেতে কষ্ট হওয়ার কথা না। একজন মুযাদ্দিদ হিসেবে তিনি শুধু পর্দা নিয়ে ফতওয়া দিয়েই ক্ষান্ত থাকেননি, কিভাবে তা করতে হবে, তার বাহ্যিক ব্যবহার এবং কিভাবে জাতীয় পর্যায়ে সেই অধিকার সমুন্নত থাকবে, তার সুবিস্তারে কর্ম দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ পাক পৃথিবীর সমস্ত মানুষকে বর্তমান জামানার মুযাদ্দিদকে চেনার তৌফিক দান করুন। আমিন।
আজ বিশ্ব পর্দা দিবস
আজকের এই তারিখেই সম্মানিত পর্দার আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছিল (৮ই জিলক্বদ)
ভারত ইস্যুতে সরকার বসে থাকলেও জনগণ বসে নেই। রাজারবাগ দরবার শরীফের প্রতিনিধিরা আজ ভারতীয় দূতাবাসে গিয়ে ভারত সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর মেমোরেন্ডাম অব প্রটেস্ট অর্থাৎ প্রতিবাদলিপি পাঠিয়েছেন (খবরের লিংক কমেন্টে দেখুন-)।
আজ ২১শে শাওওয়াল শরীফ!
আন্তর্জাতিক বাল্যবিবাহ দিবস ❤️
আমাদের সম্মানিত দাদা হুজুর কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি ১৯৪৮ সালে ঢাকাস্থ রাজারবাগ এলাকায় মোট ৫ বিঘা সম্পত্তি ক্রয় করেছিলেন। তখন এখানে খুব একটা জনবসতি ছিলো না। তিনি জনবসতি গড়তে আড়াই হাজার থানার কয়েকজনকে ১০ কাঠা করে জমি দিয়ে এখানে বসতি বৃদ্ধি করেন।
দরবার শরীফ উনার সামনের যে ১২০ফিট রাস্তা এটা শুরুতে সরকারী হিসেবে এত বড় হওয়ার কথা ছিলো না, যার কারণে কেউ এখানে জমি কিনতে চাইতো না। বড় হওয়ার কথা ছিলো মোমিনবাগের রাস্তাটা। যার কারণে ঐ দিকে সবাই জমি কিনতো। পরবর্তীতে আল্লাহপাক উনার কুদরত এখানে বড় রাস্তা হওয়ার ঘোষণা হয়। তখন সেই রাস্তার জন্য জমি দান করেন আমাদের সম্মানিত দাদা হুজুর কিবলা আলাইহিস সালাম। আমাদের সম্মানিত দাদা হুজুর কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি একজন মহান দানশীল ব্যক্তি ছিলেন। তিনি রাস্তায় এত দামি জমি দান করেও সরকারের থেকে তার কোন প্রতিদান নেননি। আজকে রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার সামনে যে ১২০ফিট রাস্তা তার জন্য অন্যতম অবদান হচ্ছে আমাদের রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার সম্মানিত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত পিতা আমাদের দাদা হুজুর কিবলা আলাইহিস সালাম উনারই। সুবহানাল্লাহ। আপনারা লক্ষ্য করবেন, রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার মূল ভবনের সামনের অংশটুকু কিন্তু বাঁকা। এই বাঁকা হওয়ার কারণ রাস্তার জন্য জমি দেয়া।
আপনারা হয়ত দেখবেন, দরবার শরীফ উনার সামনের রাস্তার ফ্লাইওভারের নিচে সুন্নত প্রচার কেন্দ্রের অনেকগুলো গাড়ি পার্কিং অবস্থায় থাকে। অনেকে বিষয়টি নিয়ে প্রশ্নও করে। আসলে যে কোন ফ্লাইওভার তৈরী হলে, তার নিচের অব্যবহৃত স্থানটি যে কেউ ইচ্ছামত ব্যবহার করতে পারে না। এরজন্য প্রয়োজন রাষ্ট্রের অনুমতি। রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার পক্ষ থেকে রাষ্ট্রের নিয়ম মেনে যথাযোগ্য বিনিময় দিয়ে অনুমুতি সাপেক্ষেই পার্কিং এর স্থানটি ব্যবহার করা হয়।
আমাদের সবার উচিত আমাদের সম্মানিত দাদা হুজুর কিবলা আলাইহিস সালাম উনার জীবনী সম্পর্কে জানা। মহান আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে সেই তৌফিক দান করুন। আমিন।
courtesy: .........