Ischa.com - ইচ্ছা.কম
Having fruits make you fresh, and having dry fruits makes you refreshed. Dry fruits everyday, keeps your brain
All premium grade Dry Fruits as like Khejur,Nuts (Dates) are available here. We are providing home delivery service in all over Bangladesh.
✅✅আখরোট ( Walnuts )✅✅.....
👉 আখরোট একপ্রকার বাদাম জাতীয় ফল। এই ফল অত্যন্ত পুষ্টিকর যাতে প্রচুর আমিষ এবং অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি আসিড আছে। এই ফলটি গোলাকার এবং ভেতরে একটি বীজ থাকে। পাকা ফলের বাইরের খোসা ফেলে দিলে ভেতরের শক্ত খোলসযুক্ত বীজটি পাওয়া যায়; এই খোলসের ভেতরে থাকে দুইভাগে বিভক্ত বাদাম যাতে বাদামি রঙের আবরন থাকে যা এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ।
✅আখরোটের নিউট্রিশানাল ভ্যালু
৩০ গ্রাম আখরোটে
১. ৩.৮৯ গ্রাম কার্বোহাইড্রেটস
২. ১ গ্রাম শর্করা
৩. ২ গ্রাম ফাইবার
৪. ০.৭২ মিলিগ্রাম আয়রন
৫. ৫ গ্রাম প্রোটিন
৬. ২০ গ্রাম ফ্যাটয
👉এ ছাড়াও আখরোটে ফসফরাস, ভিটামিন বি৬, ম্যাগ্নেশিয়াম, কপার, মনোআনস্যাচুরেটেড ও পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেল উপস্থিত। মনোআনস্যাচুরেটেড ও পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটের কারণে আখরোটের হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী। ভেজানো আখরোট খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
✅দিনে কত পরিমাণ আখরোট খাওয়া উচিত
👉 এক দিনে ১ থেকে ২টি আখরোট খাওয়া উচিত। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও পাচন শক্তি দুর্বল হলে দিনে শুধুমাত্র একটা আখরোট খাওয়া উচিত। খাওয়ার আগে রাতে আখরোট ভিজিয়ে রাখা উচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভেজানো আখরোট ও অন্যান্য ড্রাইফ্রুট শরীরের সম্পূর্ণ কোলেস্টেরল স্তর কম করতে সাহায্য করে। গর্ভবতী মহিলাদেরও ভেজানো আখরোট খাওয়া উচিত। সকালে আখরোট খেলে ক্লান্তি দূর হয় এবং শরীরে রক্তচাপের স্তর নিয়ন্ত্রণে থাকে।
✅আখরোটের উপকারিতা
👉বাদাম খেতে পছন্দ করেন যারা, তাদের কাছে পরিচিত নাম হলো আখরোট। তবে ফ্যাট আছে মনে করে অনেকে এই বাদাম এড়িয়ে চলেন। আসলে কিন্তু তা নয়। এতে থাকা ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, প্রোটিন ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড নানাভাবে শরীরের উপকার করে থাকে।
👉 আখরোট খেলে তা ক্যান্সার, হৃদরোগ সারানোর পাশাপাশি সাহায্য করে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা ঠিক রাখতেও। কালো কিংবা বাদামি- দুই ধরনের আখরোটই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। জেনে নিন নিয়মিত আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে-
✅ হৃদযন্ত্র ভালো রাখে
👉সুস্থ থাকার জন্য হৃদযন্ত্র বা হার্ট ভালো রাখার বিকল্প নেই। আর আপনাকে এই কাজে সাহায্য করতে পারে আখরোট। এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের জন্য উপকারী। আপনি যদি প্রতিদিন কয়েকটি করে আখরোট খান তবে তা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করবে। এটি আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল হ্রাস করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের বাড়াতে সাহায্য করে। তাই হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে নিয়মিত আখরোট খান।
✅ মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে
👉আখরোট দেখতে কিন্তু অনেকটা আমাদের মস্তিষ্কের আকৃতির মতো। এই বাদাম আমাদের মস্তিষ্কের বিকাশেও সাহায্য করে। এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এই কাজে ভূমিকা রাখে। তাই মস্তিষ্কের বিকাশে নিয়মিত আখরোট খেতে পারেন।
✅ ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
👉মরণঘাতি রোগ ক্যান্সার থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে আখরোট। এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, পলিফেনলস এবং ইউরোলিথিন অ্যান্টি-ক্যান্সার বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ। তাই স্তন, কোলন এবং প্রোস্টেট রোধে বড় ভূমিকা রাখে আখরোট। আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর ক্যান্সার রিসার্চ জানিয়েছে আখরোট খেলে তা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
✅ হাড় শক্ত করে
👉হাড়ের দুর্বলতা দেখা দিলে সতর্ক হোন। কারণ সেখান থেকে দেখা দিতে পারে আরও অনেক সমস্যা। হাড় ভালো রাখতে নিয়মিত আখরোট খান। এতে আছে আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড নামে একটি প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হাড়কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সেইসঙ্গে আখরোটে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডও হাড় ভালো রাখে।
✅ গর্ভাবস্থায় উপকারী
👉গর্ভবতী নারীর জন্য প্রতিদিন আখরোট খাওয়া উপকারী। আখরোটে আছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স যেমন ফোলেট, রাইবোফ্লাভিন এবং থিয়ামিন। এগুলো হবু মায়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। আখরোটে থাকা ফলিক এসিড গর্ভবতী ও অনাগত সন্তানের জন্য উপকারী।
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
👉রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী না হলে যেকোনো অসুখের বিরুদ্ধে লড়াই করা কঠিন হয়ে যায়। করোনা মহামারির এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর প্রতি আমরা একটু হলেও মনোযোগী হয়েছি। এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে আখরোট। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক রাখে। আখরোটে আছে ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ যেমন তামা এবং ভিটামিন বি সিক্স যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে।
✅ ভালো ঘুমের জন্য
👉অনিদ্রার সমস্যা থাকলে আখরোট রাখুন খাবারের তালিকায়। এতে থাকা মেলাটোনিন ভালো ঘুমের জন্য সহায়ক। আখরোটে উপস্থিত ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তচাপকে কম রাখে এবং স্ট্রেস উপশম করে।
✅প্রতি কেজি প্রিমিয়াম আখরোট ( Walnuts )১৬০০ টাকা
✅ #অর্ডার করতে ফোন করুন ০১৮৩৯৭৮০৮০৫ অথবা ইনবক্স করুন #ডেলিভারী চার্জ প্রযোজ্য..
✅✅পেস্তা বাদাম ( Pistachio nuts )✅✅
👉 পেস্তা বাদাম (ইংরেজি: Pistachio) (বৈজ্ঞানিক নাম Pistacia vera) একপ্রকার বাদাম। এই গাছ ছোট এবং পর্নমোচী Deciduous, মধ্য এশিয়া জাত। পেস্তা বাদামের রঙ সুস্বাদ, মনোরম হাল্কা গন্ধ এবং ভালো সংরক্ষণ গুনের জন্য, অধিক জনপ্রিয় এবং এই কারণেই অন্যান্য বাদামের তুলনায় এই বাদাম অনেক দামী।
✅পেস্তা বাদাম কতটা স্বাস্থ্যকর?
👉 আপনি স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হিসেবে কিছু খেতে চাইলে প্রায় সকল ধরনের বাদামই আপনার খাদ্যতালিকায় থাকার যোগ্যতা রাখে। আমন্ড বাদাম, চিনাবাদাম, কাজু বাদাম, আখরোট বাদাম ও পেস্তা বাদাম- এদের কোনোটাকে অস্বাস্থ্যকর বলা যাবে না, এরা প্রত্যেকেই স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হতে পারে। এসব বাদাম হচ্ছে ফ্যাট, ফাইবার ও প্রোটিনের ভালো উৎস। এর পাশাপাশি এসব খাবারে বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলও রয়েছে।
👉 একাধিক গবেষণার ফলাফলে বলা হয়েছে, বাদাম খেলে হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপের মতো কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। বাদাম স্বাস্থ্যকর ওজন ধরে রাখতেও সাহায্য করে। কিছু বাদামের স্বাস্থ্য উপকারিতা অন্যান্য বাদামের চেয়ে বেশি। কোন বাদামটি সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর এ প্রশ্নের উত্তর দেয়া কঠিন হলেও বর্তমানে আমন্ডের জনপ্রিয়তা অন্যান্য বাদামের চেয়ে বেশি। কিন্তু স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের ডায়েটে অন্য বাদামও গুরুত্ব সহকারে স্থান পায়, যেমন- চিনা বাদাম ও পেস্তা বাদাম।
✅পেস্তা বাদামে কি কি পুষ্টি রয়েছে (What are the nutrients in Pistachios)
পেস্তা বেশ পুষ্টিকর, এক আউন্স পেস্তা বাদামে পুষ্টিগুণ রয়েছে-
👉ক্যালোরি (১৫৯)
👉প্রোটিন (৬ গ্রাম)
👉কার্বস (৮ গ্রাম)
👉ফাইবার (৩ গ্রাম)
👉ফ্যাট (১৩ গ্রাম)
👉ফসফরাস (১১ শতাংশ RDI)
👉পটাসিয়াম (৬ শতাংশ RDI)
👉কপার (৪১ শতাংশ RDI)
👉ম্যাঙ্গানিজ (১৫ শতাংশ RDI)
👉ভিটামিন বি ৬ (২৮ শতাংশ RDI)
✅✅স্বাস্থ্যের জন্য পেস্তা বাদামের উপকারিতা (Health benefits of Pistachios)
✅ফাইবারে সমৃদ্ধ:
👉শরীরে ফাইবারের ঘাটতি হলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। পর্যাপ্ত ফাইবার খেলে পরিপাকতন্ত্র ভালোভাবে কাজ করতে পারে, ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যায় ভুগতে হয় না। খাবারের ফাইবার দীর্ঘসময় পেট ভরা রেখে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। ফাইবারের একটি চমৎকার উৎস হচ্ছে পেস্তা বাদাম। যেহেতু ফাইবার পেটভরা অনুভূতি ও তৃপ্তি বৃদ্ধি করে, তাই সঠিক পরিমাণে পেস্তা বাদাম খেয়ে ওজন কমাতে পারেন, বলেন ডা. লারসন।
✅কম ক্যালরি:
👉 পেস্তা বাদামে ক্যালরির পরিমাণ অন্য কিছু বাদামের চেয়ে কম। খোসাবিহীন এক আউন্স পেস্তা বাদামে মাত্র ১৫৯ ক্যালরি রয়েছে। অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ করলে ওজন বৃদ্ধি, কার্ডিওভাসকুলার তথা হার্ট ও রক্তনালির রোগ, ডায়াবেটিস ও বিষণ্নতার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই অতিরিক্ত ক্যালরি থেকে উদ্ভূত সমস্যায় ভুগতে না চাইলে স্ন্যাকস হিসেবে পেস্তা বাদাম খেতে পারেন।
✅অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে প্রাচুর্যপূর্ণ:
👉 পেস্তা বাদামে অন্য বাদামের চেয়ে বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও প্রদাহরোধী উপাদান রয়েছে, বলেন ডা. আনজিলোন।
✅ ভালো ঘুম আনে:
👉 পেস্তা বাদামে মেলাটোনিন পাওয়া যায়। এ হরমোন ঘুম ও জাগরণ চক্র নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ডা. আনজিলোনের মতে, অন্য বাদামের চেয়ে পেস্তা বাদামেই সবচেয়ে বেশি মেলাটোনিন থাকে। তিনি বলেন, ‘একমুঠো পেস্তা বাদাম খাওয়ার অর্থ হচ্ছে মেলাটোনিন সাপ্লিমেন্টের একটি বড়ি সেবন করছেন।’ জেট ল্যাগ বা আকাশপথে ভ্রমণ জনিত ক্লান্তি অথবা সাধারণ ক্লান্তি দূর করতেও পেস্তা বাদাম মুখে পুরতে পারেন।
✅ প্রোটিনে ভরপুর:
👉 অন্য বাদামের তুলনায় পেস্তা বাদামে প্রোটিন ও ফ্যাটের সুন্দর ভারসাম্য রয়েছে, যা আপনাকে পেটভরা অনুভূতি ও তৃপ্তি দিতে পারে, বলেন ডা. আপটন। টিস্যু গঠন ও মেরামতে আপনার শরীর প্রোটিন ব্যবহার করে। শরীরে এনজাইম, হরমোন ও শারীরিক কেমিক্যাল উৎপাদনেও প্রোটিন ব্যবহৃত হয়। হাড়, মাংসপেশি, তরুণাস্থি, ত্বক ও রক্তের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিল্ডিং ব্লক হচ্ছে প্রোটিন।
✅ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে:
👉 নিয়মিত পেস্তা বাদাম খেলে দীর্ঘস্থায়ী উপকার পাবেন, কারণ এতে মনোআনস্যাচুরেটেড ও পলিআনসাচুরেটেডের মতো স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকে। বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে এসব ফ্যাট শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে পারে, যার ফলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস পাবে। এসব ফ্যাট শারীরিক কোষের বিকাশ ও ব্যবস্থাপনায়ও অবদান রাখতে পারে। এছাড়া পেস্তা বাদামের পলিআনসাচুরেটেড ফ্যাটে এমন প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা মস্তিষ্কের সুস্থ কার্যক্রমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত পেস্তা বাদাম খেলে মস্তিষ্কের বয়স জনিত জ্ঞানীয় ক্ষয় ধীর হবে, পরামর্শ দেন ডা. লারসন।
✅ক্যান্সার থেকে রক্ষাঃ-
👉 ক্যান্সার একটি মারাত্মক রোগ, যা সহজেই নিরাময় করা যায় না। কিন্তু যদি আপনি নিয়মিত পেস্তা বাদাম খান তবে আপনি এই মারাত্মক রোগ থেকে বাঁচাতে পারবেন। এটিতে উপস্থিত ভিটামিন বি ৬, রক্তের কোষের সংখ্যা বাড়ায়।
✅ সুস্থ ত্বকের জন্যঃ-
👉 সুস্থ ত্বক পেতে চান? তাহলে নিয়মিত পেস্তা বাদাম খান। স্বাস্থ্যকর চামড়ার জন্য ভিটামিন ই খুব প্রয়োজনীয়, যা পেস্তায় প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। এতে থাকা তেলটি আপনার ত্বককে ময়শ্চারাইজ করে রাখে এবং শুষ্কতার হাত থেকে রেহাই দেয়। এটি সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে। এটি ত্বক বৃদ্ধির বাধা দেয় এবং আপনাকে অল্প বয়স্ক দেখায়।
✅ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
👉 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর পেস্তা বাদাম। অন্যান্য বাদামের তুলনায় কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি থাকলেও পেস্তা বাদামের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম। অর্থাৎ, এই বাদাম খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ খুব বেশি বৃদ্ধি পায় না। উপরন্তু পেস্তায় উপস্থিত স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ক্যারোটিনয়েড ও ফেনল জাতীয় যৌগগুলি রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
✅✅পেস্তা কোন সময়ে খাওয়া উচিত (When Pistachios should be eaten)
👉 সকালে আপনি পেস্তা খেলে ভালো উপকার পাবেন। সন্ধ্যায় ব্যায়াম করার পরে পেস্তা খাওয়া শরীরকে শক্তি দেয়। তবে রাতের বেলা একদমই খাওয়া উচিত নয়।
✅✅পেস্তা বাদামের সাইড এফেক্ট (Side effects of Pistachios)
👉 অতিরিক্ত পরিমাণে পেস্তা বাদাম খেলে কিছু সাইড এফেক্ট হতে পারে যেমন-
👉অ্যালার্জির সমস্যা।
👉কাশি, হাঁচি, ফুসকুড়ি এবং মুখের ফোলাভাবের মতো লক্ষণগুলির কারণ হতে পারে।
👉 অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে ডায়রিয়া, পেট খারাপ হতে পারে।
✅✅Key Point: পেস্তা উচ্চ প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। এছাড়াও এতে বি ৬ এবং পটাশিয়াম সহ গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি রয়েছে।
✅প্রতি কেজি প্রিমিয়াম পেস্তা বাদাম ৩২০০ টাকা
✅ #অর্ডার করতে ফোন করুন ০১৮৩৯৭৮০৮০৫ অথবা ইনবক্স করুন #ডেলিভারী চার্জ প্রযোজ্য..
✅✅সূর্যমুখী বীজ (Sunflower Seeds)✅✅
👉 সূর্যমুখীর বীজ শরীরের নানা রোগ সারিয়ে তোলে ও নানাভাবে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে। সূর্যমুখীর বিচিতে রয়েছে উন্নতমানের ভিটামিন 'ই' যা এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে ও শরীরের বিভিন্ন অংশের জ্বালাপোড়া কমায়। নিয়মিত এটি খেলে অস্টিওআর্থারাইটিস, অ্যাজমা ও বাতরোগ নিরাময় হয়।
✅ হাজারো রোগের মহৌষধ সূর্যমুখী
👉সূর্যমুখী এক ধরনের একবর্ষী ফুলগাছ। মিষ্টি বাদাম জাতীয় এই বীজে রয়েছে প্রচুর স্বাস্থ্য উপাদান। যেমন- খনিজ পদার্থ, ভিটামিন ও প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড।
👉সূর্যমুখীর বীজ শরীরের নানা রোগ সারিয়ে তোলে ও নানাভাবে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে। ১৯৭৫ সাল থেকে সূর্যমুখী একটি তেল ফসল হিসেবে বাংলাদেশে চাষাবাদ হচ্ছে। তেলের উৎস হিসেবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সূর্যমুখীর ব্যাপক চাষ হয়।
👉 সূর্যমুখীর তেল ঘিয়ের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যা বনস্পতি তেল নামে পরিচিত। এই তেল অন্যান্য রান্নার তেলের চেয়ে ভালো। এতে কোলেস্টেরলের মাত্রা অত্যন্ত কম থাকায় হৃদরোগীর জন্য বেশ কার্যকর। এছাড়া এতে ভিটামিন এ, ডি ও ই রয়েছে। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সূর্যমুখী ফুলের যত গুণ সম্পর্কে....
✅সূর্যমুখী বীজের যত গুণ✅
✅এন্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান
👉 সূর্যমুখীর বিচিতে রয়েছে উন্নতমানের ভিটামিন ‘ই’ যা এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে ও শরীরের বিভিন্ন অংশের জ্বালাপোড়া কমায়। নিয়মিত এটি খেলে অস্টিওআর্থারাইটিস, অ্যাজমা ও বাতরোগ নিরাময় হয়।
✅হাড় শক্তিশালী করে
👉 হাড়ের সুস্থতার জন্য ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালশিয়াম দুটোই খুব জরুরি। সূর্যমুখীর বিচি খনিজ পদার্থের খুব ভালো উৎস, তাই এটি সুস্থ হাড় গঠনে সহায়তা করে।
✅ক্যান্সার প্রতিরোধক
👉 এই বীজে আছে উচ্চমানের ফাইটোস্টেরল ও লিগন্যানস যা ক্যান্সার প্রতিরোধক। এসব উপাদান শরীরে ক্যান্সারের কোষ তৈরি হতে দেয় না
✅বয়সের ছাপ দূর করে
👉 এতে আছে এন্টি-এজিং প্রপার্টিজ যা ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। এর মধ্যকার ভিটামিন ‘ই’ ও বিটা ক্যারোটিন ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত করে ও ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখে। বিটা ক্যারোটিন ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে মুক্ত রাখে ও ভিটামিন ‘ই’ ত্বকে বলিরেখা পড়তে দেয় না।
✅চুল পড়া রোধ করে
👉 সূর্যমুখীর বীজে রয়েছে ভিটামিন বি-৬ যা মাথার স্কাল্পে অক্সিজেন সাপ্লাই করে চুলপড়া রোধ করে ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল নতুন চুল জন্মাতে সাহায্য করে। এতে আরও রয়েছে কপার যা চুলের স্বাভাবিক রং ধরে রাখে।
✅ত্বক কোমল রাখে
👉 সূর্যমুখীর বিচি ফ্যাটি এসিডের ভালো উৎস হওয়ায় ত্বকের এলাস্টিক ধরে রেখে ত্বককে মসৃণ ও কোমল রাখে।
✅দাগ দূর করে
👉 এর মধ্যকার ফ্যাটি এসিড ত্বকে কোলাজেন ও এলাস্টিন তৈরি করে দাগ দূর করে। এতে আরও রয়েছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টিজ, যা জীবাণুর সংক্রমণ থেকে বাঁচায়।
✅কোলেস্ট্রল কমায়
👉 এই বীজে রয়েছে ফাইটোস্টেরল যা রক্তের কোলেস্ট্রলের মাত্রা কমায়।
✅স্নায়ুতন্ত্রকে ভালো রাখে
👉 এর মধ্যকার ম্যাগনেশিয়াম নার্ভ সেলের অতিরিক্ত ক্যালশিয়ামের মাত্রা কমিয়ে স্নায়ুতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করাতে সাহায্য করে।
✅মানসিক স্বাস্থ্য
👉 সূর্যমুখীর বিচিতে রয়েছে ট্রিপটোফেন নামক এক প্রকার এমিনো এসিড যা শরীরে সেরেটোনিন উৎপাদনে সাহায্য করে। সেরেটোনিন হচ্ছে এমন একটি উপাদান যা ক্লান্তি, দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করে।
✅প্রতি কেজি সূর্যমুখী বীজ (Sunflower Seeds) ১২০০ টাকা
✅ #অর্ডার করতে ফোন করুন ০১৮৩৯৭৮০৮০৫ অথবা ইনবক্স করুন #ডেলিভারী চার্জ প্রযোজ্য..
✅ ✅ কুমড়ার বীজ ( Pumpkin seeds ) ✅✅
👉 কুমড়ার বীজ ওমেগা থ্রি'র ভালো উৎস হওয়ায় এটি মাংসপেশী নরম করতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে থাকা জিঙ্ক এবং ফসফরাস হাড় মজবুত করে, অস্থিসন্ধির ব্যথা কমায়। ৫. কুমড়ার বীজে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকায় এটি শরীরের ইলেক্টোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
👉 বেলা ১১টা নাগাদ পেটে ছুঁচো নাচে? কিংবা বিকেল বেলায় কুড়মুড়ে মুচমুচে কিছু খেতে ইচ্ছে করে? আর সে ক্ষুধা—হোক না সেটা পেট কিংবা মনের, মেটাতে গেলা হয় গুচ্ছের শিঙাড়া-সমুচা না হয় ওরকমই কিছু একটা। কাল থেকে এ অভ্যাস বদলে ফেলা যাক, এখন থেকে নাশতায় সঙ্গী হোক কুমড়োর বিচি।
👉 ভুল শোনেননি, আসলেই নাশতা হিসেবে কুমড়ার বিচি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে নিতে পারেন। ১০০ গ্রাম কুমড়ার বিচি থেকে ৫৬০ ক্যালরি পাওয়া যায়, তার মানে ক্ষুধা মেটানোর কাজটা ভালোই পারে এ বস্তু। আর সামান্য এই খাবারে পুষ্টিও গিজগিজ করছে। প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদানের ‘পাওয়ার হাউস’ মিষ্টি কুমড়ার বিচিতে আছে ভিটামিন বি, ম্যাগনেশিয়াম, প্রোটিন ও আয়রনের মতো গুরুত্বপূর্ণ সব খাদ্য উপাদান।
👉 ভারতের ডি কে পাবলিশিং হাউসের একটি বই ‘হিলিং ফুডস’-এ বলা হয়েছে, কুমড়ার বিচি (বীজ) ভিটামিন বি, ম্যাগনেশিয়াম, লোহা ও প্রোটিনের ভালো একটি উৎস। বিচিগুলোতে অপরিহার্য ফ্যাটি অ্যাসিড উচ্চমাত্রায় রয়েছে। এই ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তে অস্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।
👉 ওজন কমানো, চুলের বৃদ্ধিসহ কুমড়োর বিচির নানা গুণ জেনে নেওয়া যাক—
১. ‘হৃদ্যন্ত্র’ ভালো রাখতে
কুমড়োর বিচিতে আছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় চর্বি, ফাইবার এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। সবই হৃদ্যন্ত্রের জন্য উপকারী। এতে আছে ফ্যাটি অ্যাসিড, যা খারাপ রক্তের কোলেস্টেরল কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়। ম্যাগনেশিয়ামের উপস্থিতি ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
২. ভালো ঘুম
কুমড়োর বিচিতে আছে সেরোটোনিন। স্নায়ু নিয়ন্ত্রক এই রাসায়নিক বস্তুকে প্রকৃতির ঘুমের বড়ি বলা হয়। ট্রাইপটোফ্যান নামের অ্যামিনো অ্যাসিড শরীরে গিয়ে সেরোটোনিনে রূপান্তরিত হয়, যা ঘুম নিশ্চিত করে। ঘুমানোর আগে মুঠভর্তি কুমড়োর বিচি এনে দেবে পুরো রাত্রির শান্তি।
৩. জ্বালাপোড়ার অনুভূতি কমায়
পেশির জ্বালাপোড়ার অনুভূতি কমানোর ক্ষমতা আছে কুমড়োর বিচির। এ ছাড়া বাতের ব্যথাও কমায় এটি। অস্থিসন্ধির ব্যথা কমাতে এর তেলও ভালো কাজে দেয়।
৪. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
প্রচুর পরিমাণে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ফাইটোকেমিক্যাল শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া ভাইরাসের সংক্রমণের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় এটি।
৫. ভালো রাখে প্রোস্টেট
কুমড়োর বিচিতে আছে জিংক। যা পুরুষের উর্বরতা বাড়ায় ও প্রোস্টেটের সমস্যা প্রতিরোধ করে। এতে আছে ডিএইচইএ (ডাই-হাইড্রো এপি-অ্যান্ড্রোস্টেনেডিয়ন), যা প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
৬. ডায়াবেটিসেও উপকারী
শরীরে নিয়মিত ইনসুলিন সরবরাহ করে এবং ক্ষতিকর অক্সিডেটিভ চাপ কমায়। এ ছাড়া হজমে সাহায্য করে এমন প্রোটিনও সরবরাহ করে কুমড়োর বিচি, ফলে রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৭. ওজন কমাতে সাহায্য করে
ওজন কমাতেও সাহায্য করে কুমড়োর বিচি! ছোট্ট এই খাবারেই পেট পূর্ণ থাকে অনেকক্ষণ। আর আশজাতীয় খাবার বলে হজমেও সময় লাগে। ফলে ক্ষুধা পায় না, শুধু শুধু বাড়তি খাবার শরীরে ঢোকার সুযোগ পায় না।
৮. দীর্ঘ চুলের নিশ্চয়তা
এতে আছে কিউকুরবিটিন, এমন এক অ্যামিনো অ্যাসিড যা চুলের বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া ভিটামিন সিও আছে কুমড়োর বিচিতে, যা চুলের বৃদ্ধি বাড়ায়।
✅✅কীভাবে খাবেন কুমড়োর বিচি
১. কাঁচা খেতে পারেন কিংবা একটু টেলে নিয়েও খাওয়া যায়।
২. কুমড়োর বিচি দিয়ে কেক, স্যুপ ও সালাদ বানিয়েও খেয়ে নিতে পারেন। তথ্যসূত্র: এনডিটিভিবেলা ১১টা নাগাদ পেটে ছুঁচো নাচে? কিংবা বিকেল বেলায় কুড়মুড়ে মুচমুচে কিছু খেতে ইচ্ছে করে? আর সে ক্ষুধা—হোক না সেটা পেট কিংবা মনের, মেটাতে গেলা হয় গুচ্ছের শিঙাড়া-সমুচা না হয় ওরকমই কিছু একটা। কাল থেকে এ অভ্যাস বদলে ফেলা যাক, এখন থেকে নাশতায় সঙ্গী হোক কুমড়োর বিচি।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি
✅প্রতি কেজি কুমড়ার বীজ ( Pumpkin seeds ) ১২০০ টাকা
✅ #অর্ডার করতে ফোন করুন ০১৫৩৩২৯৪০৪২ অথবা ইনবক্স করুন #ডেলিভারী চার্জ প্রযোজ্য..
✅ ✅সুপার ফুড তিসির বীজ বা ফ্ল্যাক্সসিড (Flax Seed)✅ ✅
👉 তিসির বীজ বা ফ্ল্যাক্সসিড (Flax Seed) হল এক প্রকার ফাংশনাল ফুড ৷ কারণ এর পুষ্টিগুণের কোনও তুলনা হয় না। দেখতে খয়েরি আর খেতে মুচমুচে এই বীজ পাওয়া যায় গাছ থেকে। এতে আছে লিগন্যানস, ফাইবার, প্রোটিন এবং আলফা লিনোলেনিক অ্যাসিড বা ওমেগা থ্রির মতো পলিআন স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড।
👉 কিন্তু কেন এটাকে সুপারফুড বলা হয়? কারণ এতে অন্যান্য খাবারের চেয়ে ৮০০ গুণ বেশি লিগন্যানস থাকে। এই বীজ থেকে সর্বাধিক উপকার পেতে হলে ফ্ল্যাক্সসিড তেল ব্যবহার করুন। এই বীজ ভিজিয়ে রেখে খেলে বা গুঁড়ো করে খেলে এটি শরীরে তাড়াতাড়ি মিশে যায়। সকালে ব্রেকফাস্টে সিরিয়ালের সঙ্গে বা দই দিয়ে খেলেও ভালো হয়।
✅ ✅তিসির বীজের পুষ্টিগুণ...
👉 তিসির বীজের ৪২% চর্বি, ২৯% শর্করা, এবং ১৮% আমিষ।
👉 এক টেবিল চামচ পরিমাণ তিসির বীজে আরো আছেঃ
ক্যালরিঃ ৫৫
পানিঃ ৭%
আমিষঃ ১.৯ গ্রাম
শর্করাঃ ৩ গ্রাম
চিনিঃ ০.২ গ্রাম
আঁশঃ ২.৮ গ্রাম
চর্বিঃ ৪.৩ গ্রাম
পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটঃ ২.০ গ্রাম
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডঃ ১.৫৯৭ গ্রাম
ভাইটামিন বি১: প্রতিদিনের প্রয়োজনের ৮%
ফোলেটঃ প্রতিদিনের প্রয়োজনের ২%
ক্যালসিয়ামঃ প্রতিদিনের প্রয়োজনের ২%
আয়রনঃ প্রতিদিনের প্রয়োজনের ২%
ম্যাগনেশিয়ামঃ প্রতিদিনের প্রয়োজনের ৭%
ফসফরাসঃ প্রতিদিনের প্রয়োজনের ৪%
পটাসিয়ামঃ প্রতিদিনের প্রয়োজনের ২%
✅ ✅উপকারিতা .....
👉 ক্ষুদ্র এই বীজটিতে পাওয়া যাবে প্রয়োজনীয় খনিজ ও ভিটামিন। পুষ্টি উপাদানে ভরপুর এই বীজটি শরীরকে রোগমুক্ত করতে পারদর্শী।
✅ওজন কমাতে সাহায্য করে
👉 স্থুলতা দূর করতে ওজন কমাতে চান অনেকেই। তবে অতিরিক্ত ক্ষুধার প্রবনতা বাধা হয়ে দাড়ায়। তিসির বীজ আপমার ওজন কমানোর এই যাত্রার সঙ্গী হতে পারে। তিসির বীজ অনেকক্ষণ পেট পূর্ণ রাখতে সাহায্য করে। ফলে ক্ষুধা লাগার প্রবণতা কমে যায়। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে রোজকার ডায়েটে নাস্তা হিসেবে যুক্ত করে নিন তিসির বীজ।
✅ক্যান্সার প্রতিরোধী ক্ষমতা
👉 এপর্যন্ত তিসির বীজের ক্যান্সার প্রতিরোধী ক্ষমতা নিয়ে অনেক গবেষণা করা হয়েছে। সবগুলো গবেষনাই দাবী করে তিসির বীজ ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে।
👉 এতে প্রচুর পরিমাণ লিগন্যান থাকে, যা ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতাকে দূর করে। মহিলাদের উপর করা এক গবেষনায় জানা যায় তিসির বীজ স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও পায়ু ও ত্বকের ক্যান্সার প্রতিরোধেও সক্ষম এই বীজ।
✅কোলেস্টেরল মাত্রা হ্রাস করে
👉 তিসির বীজের উচ্চ ফাইবার রক্তে কোলেস্টেরলের লেভেল নিয়ন্ত্রণ করে। এক সমীক্ষার ফলাফল অনুসারে এটি শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল এর মাত্রা উল্লেখযোগ্য হারে কমিয়ে আনে।
তাই কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত রাখতে নিয়মিত ৩০গ্রাম তিসি বীজ গ্রহণ করুন। এটি আপনার হার্টের সুরক্ষাও প্রদান করবে।
✅ব্রেনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
👉 সকলেই চায় তার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে। অনেক ধরনের খাবার আছে যা আপনার মস্তিষ্কের ফাংশন উন্নত করবে। তন্মধ্যে একটি তিসির বীজ।
👉 তিসির বীজ খাওয়ার ফলে শরীরে আলফা-নিলোনেলিক অ্যাসিডের পরিমান বৃদ্ধি পায়। এই অ্যাসিড ব্রেনকে কার্যকর করতে সহায়তা করে। ফলবশত মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা দ্রুত বেড়ে যায়। সেই সাথে বাড়ে স্মৃতিশক্তিও।
✅রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
👉 উচ্চ রক্তচাপ – যেই রোগের প্রভাব আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি। তাই আমাদের খাদ্য তালিকাকে এমনভাবে সাজানো উচিত যা আমাদেরকে এহেন সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দিবে।
👉 তিসির বীজের অনন্য সব গুনের মধ্যে একটি হল এটি উচ্চ রক্তচাপ কমায়। কয়েকটি গবেষনায়ও প্রমানিত হয়েছে এই তথ্য। তাই যারা এই রোগে ভুগছেন তাদের প্রতিকার হিসেবে এবং যারা সুস্থ আছেন তাদের প্রতিরোগ হিসেবে নিয়মিত ৩০গ্রাম তিসির বীজ খাওয়া উচিত।
✅রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত রাখে
👉ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর ও কার্যকর খাবার এই বীজ। কারন এটি রক্তে সুগারের পরিমান নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
👉 টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি বেশি কার্যকরী। এতে উপস্থিত ফাইবার রক্তে সুগারের পরিমান হ্রাস করতে সক্ষম। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা যায় তিসির বীজ প্রায় ৮-২০% পর্যন্ত সুগার লেভেল কমাতে পারে।
✅হজমে সহায়তা করে
👉 তিসির বীজে পাওয়া যাবে স্বাস্থ্যসম্মত ফাইবার। আমাদের দৈনিক ফাইবারের চাহিদার প্রায় ৮-১২% পূরন করতে সক্ষম। যা আপনার হজম কার্যকে সহজ ও দ্রুত করবে। এটি পাকস্থলীর কাজকে উন্নত করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে থাকে।
✅ত্বকের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে তিসির বীজ
👉 ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারে তিসি বীজ। এর ওমেগা-৩ ত্বককে গ্লোয়িং করে। এটি আপনার মুখে বয়সের ছাপ পরতে দেয় না। এর এন্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইটোকেমিক্যাল ত্বকের বলিরেখা দূর করে। ফলে কোনোরূপ কেমিকেলের ব্যবহার ছাড়াই বেধে রাখতে পারেন আপনার বয়স।
👉এর আরো একটি গুন হচ্ছে এটি ত্বকের রেস দূর করতে সহায়তা করে। এর ওমেগা-৩ ত্বকের যে কোন প্রদাহ নিরাময় করতে কার্যকর।
👉হরমোনাল কারনে অনেকের মুখেই ব্রন হয়। এই কারনগুলো এড়িয়ে চলা দায়। তবে প্রতিদিন নিয়ম করে তিসি খেলে কমবে ব্রনের প্রকোপ। এতে মজুত ভিটামিন এ আপনার ত্বকের ম্লান ভাবকে দূর করবে।
✅চুলের পুষ্টিতে তিসি বীজ
👉চুলকে শক্ত মজবুত ও প্রানবন্ত করতে মূল্যবাম কোন সামগ্রীর প্রয়োজন পরবে না। এক মুষ্ট তিসির বীজ আপনার চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি পূরনে সক্ষম।
👉এর ভিটামিন ই চুলের ডেমেজ প্রতিরোধ করে এবং রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। তিসির বীজের ওমেগা-৩ চুলকে গোড়া থেকে মজবুত করে। সেই সাথে নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। তিসির বীজ খেলে বা প্যাক তৈরি করে লাগালে চুলের ইলাস্টিসিটি বৃদ্ধি পায়।
👉আপনার চুলের রুক্ষতা ও ভাঙা আগা নিয়ে চিন্তিত হলে প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন তিসির বীজ। তিসির বীজ মাথার স্ক্যাল্পে পুষ্টি যোগায় এবং খুশকি দূর করে।
✅✅তিসি বীজ খাওয়ার নিয়ম (How To Eat Flax Seeds)...
👉মূলত দুভাবে তিসি বীজ (Flax Seed) খাওয়া যেতে পারে। এক তো নিয়মিত ২-৩ চামচ করে তিসি বীজের গুঁড়ো খেতে পারো। আর যদি গুঁড়ো খেতে মন না চায়, তাহলে তিসি বীজ থেকে তৈরি তেল (Flaxseed Oil In Bengali) ও খাওয়া চলতে পারে। তবে এক্ষেত্রে একটা জিনিস জেনে রাখা একান্ত প্রয়োজন, তা হল দোকানে কিনতে পাওয়া তিসি বীজের পাউডার কিনে খাওয়া চলতে পরে। কিন্তু এই পাউডার বেশি দিন তাজা থাকে না। ফলে এমন জিনিস খেলে স্বাভাবিকভাবেই উপকার মেলার সম্ভাবনা যায় কমে। এই কারণেই নিয়মিত বাড়িতেই তিসি বীজ গুঁড়ো (Flaxseed In Bengali) করে খাওয়া উচিত।
✅প্রতি কেজি সুপার ফুড তিসির বীজ বা ফ্ল্যাক্সসিড (Flax Seed) ৬০০ টাকা
✅ #অর্ডার করতে ফোন করুন ০১৮৪২৬৪৭৯২০ অথবা ইনবক্স করুন #ডেলিভারী চার্জ প্রযোজ্য..
✅ ✅পনির ( Paneer ) ✅ ✅
👉 পনির ( Paneer ) হল দক্ষিণ এশিয়ায় প্রচলিত ছানা থেকে তৈরি একটি দুগ্ধজাত খাদ্য। সাধারণত ফুটন্ত দুধে লেবুর রস, ভিনেগার অথবা অম্লজাতীয় কোন পদার্থ যোগ করে ছানা তৈরি করা হয় এবং সেই ছানা থেকে পানি বের করে দিয়ে পনির প্রস্তুত করা হয়ে থাকে।
✅ ✅পনির কি?
👉নির ক্যালসিয়াম, ফ্যাট, এবং প্রোটিনের একটি দুর্দান্ত উৎস। এটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে vitamin A, এবং B12। এর পাশাপাশি আরও রয়েছে zinc, phosphorus, এবং riboflavin।
👉পনির দুধ থেকে তৈরি করা হয়। যে সব প্রাণীকে ১০০% ঘাস খাওয়ানো হয়, সেই প্রাণীর দুধে পুষ্টি বেশি থাকে। এছাড়া, omega-3, fatty acids, এবং vitamin K-2 ও পাওয়া যায়
👉অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, পনির এবং দুধ দিয়ে তৈরি যেকোনো খাবারে ক্যালসিয়াম বেশি থাকে। যা আপনার দাঁত এবং শরীরের হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। সুতরাং, পনির কিভাবে খায়, এটা জানা খুব জরুরি।
✅ ✅পনির খাওয়ার কিছু উপায়
👉Cheese sandwich: ২ পিস ব্রেড এবং ভিতরে পনির দিয়ে স্যান্ডউইচ তৈরি করে খেতে পারবেন।
👉Only cheese: কোন কিছু ছাড়া শুধু শুধু পনির খেতে পারবেন।
👉Salt crackers and cheese: সল্টি বিস্কিট দিয়ে পনির খেতে পারবেন।
👉Grapes and cheese: আপনি আঙ্গুর দিয়ে পনির খেতে পারবেন।
👉Making pizza and pasta with cheese: চিজ দিয়ে আপনি পিজ্জা ও পাস্তা তৈরি করে খেতে পারবেন।
👉Burger with cheese: আপনি আপনার বার্গারের ভিতরে চিজ দিয়ে খেতে পারবেন।
👉Baked cheese bread: ব্রেড এর ওপর পনির রেখে আপনি ওভেনে বেক করে খেতে পারবেন।
👉Mozzarella sticks: পনির ছোট ছোট করে কেটে ভেজে খেতে পারবেন।
👉 এই সব ধরনের খাবার আপনি পনির দিয়ে তৈরি করতে পারবেন। এখানে, বেশিরভাগ খাবারের জন্য প্রয়োজন হয় শুধুমাত্র ব্রেড এবং পনিরের। আপনি ব্রেড এর সাথে পনির দিয়ে স্যান্ডউইচ তৈরি করে খেতে পারবেন, অথবা ব্রেড আর পনির ওভেনে দিয়ে বেক করে খেতে পারেন।
👉 আপনি পনির ছোট ছোট সাইজে কেটে ব্রীডিং করে ফ্রাই করে খেতে পারেন। আপনি পনির দিয়ে সস বানিয়ে খেতে পারেন। সুতরাং বলা চলে আপনি যেভাবে পনির খেতে চান সেভাবেই খেতে পারবেন। আশা করি পনির কিভাবে খায়, এ নিয়ে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গিয়েছেন।
✅ ✅পনিরের উপকারিতা
👉 পনিরের অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে। দুধ দিয়ে তৈরি যেকোনো খাবারের অনেক বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফ্যাট, এবং প্রোটিন থাকে তাই দুধ দিয়ে তৈরি পনির গ্রহণ করলে আপনি প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফ্যাট, এবং প্রোটিন পাবেন যা আপনার শরীরের জন্য উপকারী।
✅হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
👉প্রতিদিন ৪০ গ্রাম পনির গ্রহণ করলে আপনার হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের চান্স কমে আসবে।
✅দাঁত এবং হাড় শক্ত করে:
👉পনিরের রয়েছে calcium, zinc, vitamin A এবং B12। যা আপনার শরীরের জন্য অনেক উপকারী এবং আপনার দাঁত এবং হাড় মজবুত করতে সাহায্য করবে।
টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়: আপনি যদি প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ গ্রাম পনির গ্রহণ করেন তাহলে, আপনার টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ৮% কমাতে সাহায্য করে।
✅স্বাস্থ্যবান করে:
👉১২ সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন প্রায় ১ কাপ পনির খাওয়া মাংসপেশির ভর বাড়ায় এবং ৬০ বছরের বেশি বয়স্ক মানুষের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
✅Good cholesterol বাড়াতে সাহায্য করে:
👉প্রতিদিন প্রায় ২০ গ্রাম পনির গ্রহণ করলে, আপনার HDL cholesterol or good cholesterol বাড়াতে সাহায্য করবে। কারণ, পনিরের রয়েছে vitamin K2, যা আপনার কোলেস্টেরল লেভেল কন্ট্রোলে রাখতে সাহায্য করবে।
পনির আমাদের জন্য অনেক উপকারী যদি আমরা তা পরিমানমতো গ্রহণ করে। তাই, আজ থেকে প্রতিদিন ৪০ গ্রাম পনির উক্ত করুন আপনার প্রতিদিনের খাবার তালিকায়।
✅ ✅সুক্কারী খেজুর✅ ✅
👉 সুক্কারি খেজুরকে "খেজুরের রানী" বলা হয়।এই খেজুর গুলো সৌদি আরবের আল কাসেম অঞ্চলে চাষ করা হয়।এই অঞ্চলের মানুষ ক্লান্তি নিরাময়ের জন্য অধিক পুষ্টি সমৃদ্ধ সুক্কারি খেজুর খেয়ে থাকেন।
👉 আরবি "সুক্কারি" শব্দ থেকে এই খেজুরের নামকরন করা হয় যার অর্থ "মিষ্টি"।মিষ্টির পরিবর্তে অতিথি আপ্যায়নে সুক্কারি খেজুরের ব্যাবহার করতে পারেন, যা স্বাস্থ্যর জন্য উপকারি।
👉 সুক্কারি খেজুর চিবানো প্রয়োজন হয় না মুখে দিলে গলে যায়।সুক্কারি খেজুর সুস্বাদু,নরম এবং গোল্ডেন বর্নের হয়ে থাকে।
✅ ✅খেজুরের উপকারিতা:
👉খেজুর কিডনি ও স্ট্রোক জটিলতা এড়াতে এর ব্যাপক প্রয়োজন রয়েছে। এ কারণে চিকিৎসকরা প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। খেজুরের মধ্যে প্রয়োজনীয় পরিমাণে তেল, ক্যালসিয়াম, সালফার, আইরন, পটাসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং ম্যাগনেসিয়াম বিদ্যমান যা সুস্বাস্থের জন্য অতি দরকারি
👉হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে খেজুরের মধ্যে থাকা নানা খনিজ। তাই হার্টের স্বাস্থ্যের পক্ষে খেজুর খুবই উপকারী।
👉উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ
👉স্নায়ুবিক শক্তি বৃদ্ধি করে
👉রক্তস্বল্পতা পূরণ করে
👉রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় (করোনা ও অন্যন্য রোগের বিরুদ্ধে)
👉হজমশক্তি বর্ধক, যকৃৎ ও পাকস্থলীর শক্তিবর্ধক
👉রুচি বাড়ায়
👉ত্বক ভালো রাখে
👉দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে
👉পক্ষাঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী
👉ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধ করে
👉কোলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয়
👉নারীদের শ্বেতপ্রদর ও শিশুর রিকেট নিরাময়ে খেজুরের কার্যকারিতা অনেক
👉পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং এজমার জন্য উপকারী
👉উচ্চমাত্রার শর্করা, ক্যালরি ও ফ্যাটসম্পন্ন খেজুর জ্বর, মূত্রথলির ইনফেকশন, যৌনরোগ, গনোরিয়া, কণ্ঠনালির ব্যথা বা ঠান্ডাজনিত সমস্যা, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে বেশ কার্যকরী
✅প্রতি কেজি সুক্কারী খেজুর ৮৫০ টাকা
✅তিন কেজি বক্স ২৪০০ টাকা
✅ #অর্ডার করতে ফোন করুন ০১৮৪২৬৪৭৯২০ অথবা ইনবক্স করুন #ডেলিভারী চার্জ প্রযোজ্য..