Faysal Mridha Roni

Faysal Mridha Roni

Top Rated Plus Freelancer at UpWork

01/12/2022

One of my favorite catchphrases in business and life is "control the controllables"

Thought below graphic nicely captures the essence of this concept while providing future details. Let me know your thoughts, and make it a great one!

22/11/2022

আমি একজন ওয়েব ডেভলপার হতে চাই? কিভাবে শুরু করতে পারি?

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার পাঁচটা সিস্টেম আছে।

১. ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার বেস্ট জায়গা হচ্ছে freecodecamp . org । তাদের মতো করে অর্গানাইজড রিসোর্চ খুব কম আছে। সেখানে গিয়ে একাউন্ট খুলে ৬ মাস সময় নিয়ে সিরিয়াল ধরে ধরে শিখতে থাকো। প্রাকটিস করতে থাকো। শুরুতেই করবে Responsive Web Design সেখানে সুন্দর এবং সহজ একটা কোড এডিটর আছে। আগের চাইতে নতুন কিছু সিস্টেম নিয়ে আসছে। প্রজেক্ট দিয়ে সাজিয়েছে পুরা স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন আছে। কারো হাতে সময় এবং ধৈর্য্য থাকলে এইটা শুরু করে দিতে পারো। সেখানে Responsive Web Design শেষ করার পর JavaScript Algorithms and Data Structures শেষ করবে। হয়তো প্রথমবার ভালো বুঝবে না। দরকার হলে যে যে অংশ ভালো বুঝতে পারতেছো না। সেগুলা মার্ক করে রাখো। এবং একবার শেষ করার পর সেগুলা আবার ধরে ধরে দেখবে।

যদিও freecodecamp এর ওয়েবসাইট এ আরো অনেক জিনিস আছে। সবকিছু ই ভালো। তবে সব দিকে ঠুসা মারতে যেও না। কোনটাতেই লাভ হবে না। জাস্ট সিম্পলভাবে যে দুইটা বলতেছেই সেই দুটা করো। তারপর Front End Development Libraries এর মধ্যে পারলে সব না পারলে bootstrap, react, redux করতে পারো।

মাঝে মধ্যে দুই একজনকে শুনি theodinproject . com কে রিকমেন্ড করতে। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে এখনো oidin কে freecodecamp এর ধারেপাশে মনে করি না।

২. যদি ছোট ছোট অংশ করে শিখতে চাও। তাহলে সিম্পল এর গর্জিয়াস হচ্ছে w3schools . com সেখানে গিয়ে হোমপেইজেই দেখবে। সেখানে এখন যদিও পেইড ভিডিও সিরিজ আনছে তারপরেও ধৈর্য্য ধরে ধরে টেক্সট ধরে ধরে শিখতে শুরু করে দাও। জাস্ট Learn HTML এ ক্লিক করে সবার আগে রাখছে HTML জাস্ট সিরিয়াল ধরে শিখতে থাকো। প্রথমেই দেখবে শখানেক HTML ট্যাগ। একটার পর একটা আসবে। কিছু বুঝবে কিছু বুঝবে না। কিছু মনে থাকবে আর কিছু মনে থাকবে না। কিছু রিপিট হবে আর কিছু দুই একবার দেখবে। তারপরেই দেখতে থাকো। এবং লাস্টে একটা জায়গায় HTML Tag list নামে একটা লিংক দেখবে। এইটাই তোমার ব্রেইন। কারণ কোন কিছু মনে না থাকলে এই পেইজে গিয়ে সার্চ দিবে আর জেনে ফেলবে। মুখস্ত করার একদমই দরকার পড়বে না।

একই সিস্টেমে CSS এর জন্য প্রচুর সময় দিবে। প্রচুর মানে প্রচুর। হিসবারের বাইরে। তারপর ধরে ধরে CSS এর স্টাইলগুলো শিখবে। শিখতে শিখতে এক সময় সিস Reference দেখতে পাবে। সেটাই তোমার CSS এর নলেজ ভান্ডার। ভুলে গেলে হয় গুগলে সার্চ দিবে না হয় এই লিংকে গিয়ে টুপুস করে দেখে ফেলবে।

সেইম রুল এ তুমি w3 স্কুল এর ওয়েবসাইট এ গিয়ে Learn JavaScript সিরিয়াল ধরে শিখবে। প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর বেসিক শিখবে। কিছু উদারহণ শিখবে। ভিতরে অনেক জিনিস আছে। Array function Object শিখবে। DOM, API, Browser এর ভিতরে কি কি আছে সেগুলা শিখবে।

সময় অনেক অনেক বেশি লাগবে। এই কয়টা জিনিস শিখতেই তোমার ৫-৬ মাস বা তারও বেশি লেগে যাবে। তবে শেখা অনেক বেশি পোক্ত হবে।

৩. ইদানিংকালে শুরু করার সবচেয়ে ভালো জায়গা হচ্ছে ইউটিউব। আর ইউটিউব থেকে যদি বাংলায় কিছু শিখতে চাও তাহলে আনিসুল ইসলাম এর চ্যানেল এর চাইতে কোয়ালিটি এবং অর্গানাইজড এবং এতো ডিটেইলড কনটেন্ট আর কোথাও আমার চোখে পড়ে নাই। জাস্ট Anisul Islam এর চ্যানেল এ গিয়ে প্লেলিস্ট এ গিয়ে হালকা স্ক্রল করে দেখলে Full-stack Web development in Bangla পাবে। সেখানে সিরিয়াল ধরে HTML এর উপরে ৪০ টা ভিডিও, CSS এর উপরে ৮১ টা ভিডিও Git, বুটস্ট্রাপ, জাভাস্ক্রিপ্ট উপরে ১০১ টা ভিডিও আছে।

আর জাভাস্ক্রিপ্ট আরেকটু ভালোভাবে শিখতে চাইলে Learn with Sumit - LWS - Bangladesh এর কনটেন্ট অনেক বেশি গুছানো। সেখানে তিনটা প্লেলিস্ট আছে। JavaScript Bangla Tutorial তারপর modern javascript es6 bangla tutorial এবং এরপর javascript tips and tricks দেখবে।

এরপরে আমার পছন্দ Stack Learner ওয়েব ডিজাইন মাস্টার ক্লাস প্লেলিস্ট। খুবই বিস্তারিত একটা প্লেলিষ্ট। এছাড়াও স্ট্যাক লার্নার এর চ্যানেলে আরো অনেক অনেক প্লেলিস্ট আছে সেগুলা যত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখবে। প্রাকটিস করবে তত ভালো।

------------
৪. লাস্ট আরেকটা সিস্টেম হচ্ছে পেইড কোর্স। যদি আমি বলবো প্রথমে নিজে নিজে শেখার চেষ্টা করো। দেখো টপিকগুলো কেমন লাগে। যদি ভালো লাগে এবং নিজে নিজে শিখতে থাকতে পারো তাহলে সেভাবে কন্টিনিউ করো।

আর যদি মনে হয়-- না, নিজে নিজে ফোকাস থাকতে পারি না। বা আটকে গেলে রেগুলারিটি মেইনটেইন করতে পারি না। আউটলাইন ফলো করতে গেলে শেষ করতে পারি না। ফিডব্যাক পাই না। বা ডেডলাইন থাকে না। বা এসাইনমেন্ট বা প্রজেক্ট করার অপশন পাই না। তখন কোন পেইড কোর্স (যেমন, প্রোগ্রামিং হিরো বা বহুব্রীহি বা রাব্বিল হাসান এর ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কোর্স ) এর কথা চিন্তা করতে পারো।

তবে যেই পেইড কোর্স ই হোক না কেন---না বুঝে ঝাঁপ দিও না। দেখো, কোর্স এর মধ্যে কি কি শেখাবে। সেগুলা তুমি শিখতে চাও কিনা। কোর্স এর ওয়েবসাইট খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ো। যারা এই কোর্স আগে করেছে তাদের কাছ থেকে ফিডব্যাক নাও। কোর্স রিলেটেড কোন কনফিউশন থাকলে সেটা আগে থেকে জিজ্ঞেস করে নাও। এরপর চিন্তা করো কোর্স ভালোভাবে করতে গেলে তোমাকে যে সময় এবং এফোর্ট দিতে হবে সেটা দেয়ার জন্য তুমি প্রস্তুত কিনা। সেগুলা চিন্তা করে ভালো লাগলে তারপর কনসিডার করে দেখবে।

৫. পাঁচ মিশালী করে শিখবে। কিছু এইখান থেকে কিছু ওইখান থেকে। কিছুদিন এই স্টাইলে কিছুদিন অন্য স্টাইলে।

ফাইনাল কথা হচ্ছে:
ওয়েব ডেভেলপার হওয়া পসিবল। তবে সহজ না। অনেক হার্ডওয়ার্ক করতে হবে। অনেক ঘাম ঝরাতে হবে। লম্বা একটা সময় সিরিয়াসলি সময় দিতে হবে।

লিখেছেন: ঝংকার ভাই

29/09/2022

Certificate of Achievement for being the Winner of the Basis Outsourcing Award, 2021

.com

25/09/2022
26/03/2022

Market pay rates differ, making it easy to find better-paying jobs to match your experience level. Here are the top 15 highest-paying (+ their rates on Upwork):

19/03/2022

লিখেছেন: শরিফ ভাই।
টাইমলাইনে রেখে দেওয়ার মতন একটা পোস্ট। আশা করি সবার ভালো লাগবে।

জীবন থেকে এখন পর্যন্ত যা শিখলাম
- প্রত্যাশা যতটা কম করা যায় ততই মঙ্গল।
- কমে খুশি থাকতে পারলে জীবনে প্যারাও কম।
- আয়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিজের বাসস্থান ঠিক করা। মানে আমি যে এলাকায় থাকব সেই এলাকার লোকজনের এভারেজ আয়ের সমান আয় থাকতে হবে। যদি তাদের থেকে আয় কম থাকে তাহলে বাসস্থান যত দ্রুত সম্ভব পরিবর্তন করতে হবে।
- আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে নেয়া, কতটুকু হলে আমার চলে যাবে সেটা ঠিক করা। এই বেপারে "স্কাই ইজ দ্য লিমিট" থিউরি অ্যাপলাই না করা। সম্ভব হলে নিজের পছন্দের কাজকে পেশা হিসাবে নেয়া। অন্যথায় সারা জীবন গাধার মত খেটেই যেতে হবে, শান্তি মিলবে না।
- একমাত্র সৃষ্টিকর্তাকে আপন ভাবতে শিখতে হবে, শুধুমাত্র তাকে খুশি করার চিন্তা করতে হবে।
- সবাইকে খুশি করার চেষ্টা করে কোন লাভ নাই। আসলে কাউকেই স্থায়ীভাবে খুশি করা যায় না।
- কোন ঝামেলায় জড়ানোর আগে একটু হিসাব করে দেখতে হবে তাতে আমার অর্জনটা কি হবে। আর ঝামেলায় না গেলে আমি কতটুকু হারাব সেটা দেখে নিতে হবে। বেহুদা ঝামেলায় জীবনের মূল্যবান সময় এবং মনের শান্তি নষ্ট হবে।
- আর্ট অব লিভিং জীবনে সবচে বড় শিক্ষা। এটা ছাড়া যত বড় পন্ডিতই হই না কেন তাতে আখেরে শান্তি মিলবে না।
- অন্যকে ক্ষমা করে দিতে হবে, সাথে সাথে নিজের প্রতিও ইনসাফ করতে হবে।
- অন্যের ফেভার নেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে যতটা পারা যায়। অন্যের ফেভার নিলে নিজের মধ্যে হীনমন্যতা তৈরি হয় যেটা একটা সময় ক্যান্সারের চেয়ে ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়।
- সবার আগে নিজের কথা চিন্তা করতে হবে, এর পরেই পরিবার তারপরে অন্যান্য।
- সামান্য হলেও নিয়মিত কিছু সঞ্চয় করতে হবে এবং সঞ্চয়েটাকে লোভের বশবর্তী হয়ে কোথায়ও বিনিয়োগ করা যাবে না। বিনিয়োগের আগে ভালভাবে চিন্তা ভাবনা করে করতে হবে।
- যথা সম্ভব নিজের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে। যে নিজের প্রতি জুলুম করে সে অন্যের প্রতিও জুলুম করবে। নিজের প্রতি জুলুম করে অন্যের জন্য কিছু করা হলে কোন এক সময় সুদে আসলে প্রতিদান পাওয়ার ইচ্ছা জাগবে!

আরো কিছু পয়েন্ট পরের পোস্টে যোগ করব, ইনশাআল্লাহ্।

08/03/2022

PPC Birthday Celebrations

28/11/2020

কেনো অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা নতুনদের সাহায্য করতে উৎসাহবোধ করেন না?

১। একজন সফল ফ্রিল্যান্সারের জীবনী যদি জানতেন তবে আপনি নিজেই প্রত্যেককে ‘লিজেন্ড’ উপাধিতে ভূষিত করতেন। বিশ্বাস করুন তাঁরা শতবার ব্যর্থ হয়েছে। কাউকে সে কথা বলেনি। রাতের পর রাত পার করেছে শুধু স্কিল ডেভেলপমেন্ট করার জন্য। কিন্তু যখন একজন ছোটভাই তার কাছে এসে আবদার করে, ‘ভাইয়া, দয়া করে আমাকে সহজে ইনকাম করার কোন উপায় দেখিয়ে দিন।’ তখন বড় ভাইটি লজ্জায় লাল হয়ে যাওয়ার মতো বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে। বড় ভাইটি ভালো করেই জানে যে, লং টার্ম ইনকাম করার জন্য কোনো শর্টকাট উপায় নেই। আপনার বড় ভাই আপনাকে কোনো রকম একটা বুঝ দিয়ে গা ঢাকা দিবে।

২। প্রত্যেকটা সফল ফ্রিল্যান্সার তাঁর নিজ আগ্রহে সফল হয়েছে। কম্পিউটার, ইংরেজিতে দক্ষতা, ইন্টারনেট থাকুক বা না থাকুক তাঁর আগ্রহের কাছে এসব কোনো ব্যাপারই না। নিজের আগ্রহ এতো বড় একটা ব্যাপার যে, এটা ছাড়া আপনার শরীরে কম্পিউটার আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিলেও আপনি জীবনে অনলাইন প্রফেশনাল হতে পারবেন না। যখন আপনি আর্থিকভাবে সমস্যায় পড়ে এক্সপার্ট কোনো বড় ভাইয়ের কাছে যাবেন শুধু লাক লাক টাকা ইনকাম করার জন্য, তখন আপনার বড় ভাই খুব সহজেই বুঝে যাবে যে, আপনার এখানে শেখার কোনো ইচ্ছে নেই। শুধু টাকা ইনকামের ধান্ধা। এক্ষেত্রেও সে আপনাকে সাহায্য করতে চাইবে না।

৩। প্রত্যেকটা অনলাইন ফ্রিল্যান্সার খুবই ব্যস্ত থাকে। তাঁদের হাতে আহামরি কোনো সময় থাকে না। আপনারা ফেসবুকে তাঁদের ঘুরাঘুরির যে ছবি দেখে থাকেন, তা হলো তাদের অবসর সময়ে ঘুরতে যাওয়ার ছবি। হয়তো নতুন হিসেবে আপনি ভেবে থাকবেন যে, ইশ! কত্ত স্বাধীনতা অনলাইন কাজের মধ্যে। না, ব্যাপারটা মোটেও এতো সোজা নয়। সে হয়তো কোন রকম বাসায় ফিরে ছবিটি আপলোড দিয়েই কাজে নেমে পড়েছে। সেটা আমরা কেউ ভাবতে চাই না। যাইহোক, আপনি যখন কোনো বড় ভাইয়ের কাছে সাহায্য চাইবেন, সে আপনাকে সাহায্য করতে চাইলেও পারবে না, কারন তার ক্লায়েন্ট তার প্রজেক্ট ডেলিভারির জন্য বসে আছে। এমন অবস্থায় আপনি তাকে ভাবওয়ালা বলতে পারবেন। কিন্তু তার প্যারাটা আপনি তখনই বুঝবেন যখন একদিন আপনি এক্সপার্ট ফ্রিল্যান্সার হবেন। আপনি হয়তো সেটা না ভেবেই তাকে কষ্ট দিয়ে কিছু বললেন বা ম্যাসেজে গালি দিলেন। ব্যাস, তার মনটা ভেঙ্গে গেলো। আপনার সাথে আরও ১০ জন নতুন তার সাহায্য থেকে বঞ্চিত হলো।

৪। যখন কোনো বড় ভাই আমাদের কিছু টিপস দিলো, তখন সবাই হুমড়ি খেয়ে তাকে ম্যাসেজ দেওয়া শুরু করে দিলো। একটা ব্যস্ত মানুষ যদি প্রতিদিন ৫০ টা ম্যাসেজের রিপ্লাই দেয়, তাহলে সে কাজ করবে কখন? ব্যক্তিগতভাবে সাহায্য কামনা করাটা বোকামী ছাড়া কিছুই না। তাই তাকে ম্যাসেজ দিয়ে তার কাছ থেকে রিপ্লাই আশা করাটা সব সময়ের জন্য যথার্থ নাও হতে পারে। কারন বড় ভাই ভালো করেই জানে, যে শিখার সে ২০ ভাগ ক্লু পেয়ে গেলে বাকি ৮০ ভাগ নিজে নিজে খুঁজে বের করে নিবে। আর যে ব্যক্তি বাকি ৮০ ভাগ খুঁজে নিতে পারবে না, মূলত তার অনলাইনে আয় করার যোগ্যতাই হয়নি।

৫। গতানুগতিক চাকরি আর ফ্রিল্যান্সিং এক জিনিস নয়। গতানুগতিক চাকরিতে আপনি অফিসে বসে কাজ করেন বা না করেন মাস শেষে কিন্তু ঠিকই বেতন পাবেন। আর ফ্রিল্যান্সারদের ইনকামটা হয় কাজের উপর। কাজ না করলে তাদের কোনো ইনকাম নেই। কেউ যদি আওয়ারলি জব করে এবং তার কাজের রেট যদি হয় ঘন্টায় ২০ ডলার তাহলে সে যদি কাউকে এক ঘণ্টা সময় দেয় তাহলে তার ২০ ডলার মানে প্রায় ১৫০০ টাকা লস। আপনি কি অপরিচিত কারো জন্য এই টাকা লস করতে চাইবেন? তাছাড়া গতানুগতিক চাকরিজীবীদের সাথে ফ্রিল্যান্সারদের আরেকটা পার্থক্য হলো গতানুগতিক চাকরিজীবীরা অফিস টাইমের পর ফ্রি। তখন তারা যা খুশি করতে পারে। ফেসবুকে চ্যাটিং করতে পারে বা কারো সাথে আড্ডা দিতে পারে। কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের ডিউটি ২৪ ঘণ্টাই। তাই আপনার ফ্রি টাইমে ফ্রিল্যান্সাররাও ফ্রি থাকবে এটা আশা করাও বোকামি।

৬। হয়তো অনেক বড় ভাই-ই সাহায্য করতে চায় কিন্তু যখন দেখে যে সাহায্য করা মাত্র আমাদের কিছু ভাইরা বীরের বেশে স্প্যামিং করছে, ইউটিউবে বাজে গল্প নিয়ে ভিডিও পোষ্ট করছে তখন আর কী করবে? সোজা চুপ হয়ে যায়। কারন আমাদের দেশের অন্তত ২০-২৫% মানুষ শুধু কপি পেষ্ট বা স্প্যামিং করে ইনকাম করার ধান্ধায় থাকে।
৭। একজন হেল্পফুল মাইন্ডের মানুষ যে সত্যিই নতুনদের সাহায্য করতে চায় তাকে আবার আমরা সময়ে অসময়ে বার বার মেসেজ দিয়ে জানতে চাই, ‘ভাইয়া, কেমন আছেন? / ভাইয়া, কি করেন? / আসসালামুয়ালাইকুম ভাইয়া / হাই, হ্যালো / ভাইয়া, বাসার সবাই ভালো? / ভাইয়া, আপনার শরীরটা ভালো? / ভাইয়া, আপনার দিনকাল কেমন যাচ্ছে? / ভাইয়া, আপনার ফোন নম্বরটা দিবেন? / ভাইয়া, আপনার বাড়ি কোথায়? / ভাইয়া, একটা হেল্প করবেন? / ভাইয়া, আমি কি ফ্রিল্যান্সার হতে পারব?’ ইত্যাদি ইত্যাদি। আহা! কত ফরমালিটি। কিন্তু সত্যি কথাটা কি জানেন? অনলাইন প্রফেশনালদের কাছে এই সকল বিষয়গুলো খুবই বিরক্তিকর। একজন ব্যস্ত মানুষকে বার বার এই টাইপের মেসেজ দিলে সে বিরক্ত হবে না? আপনি একজন বড় ভাইকে সোজা মেসেজ দিয়ে আপনার সমস্যার কথা বলতে পারেন। এতো ফরমালিটির দরকার নেই।

৮। অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সাহায্য চাওয়ার ধরনটা এই রকম যে, ‘ভাইয়া, আমি অনলাইনে আয় করতে চাই, প্লিজ আমাকে সাহায্য করুন।’ অনলাইনে এতো বেশি পরিমান রিসোর্স থাকার পরও যদি কাউকে এমন প্রশ্ন করেন তাহলে মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়। আপনি এই কথাটি লিখে গুগলে সার্চ করেন না, উত্তর পেয়ে যাবেন। আপনার কি মনে হয় আপনার বড় ভাই আপনাকে সবকিছু বিস্তারিত বলে দেবে? কিংবা আপনাকে হাতে ধরে শিখাবে? এতো টাইম কোনো ফ্রিল্যান্সারের নেই। একদম সোজা সাপ্টা নির্দিষ্ট প্রশ্ন করুন। আপনার বড় ভাই যখন বুঝতে পারবে যে, আপনি অনেক রিসার্চ করেছেন এবং কোথাও গিয়ে আটকে গেছেন তখন দেখবেন ভালো একটা রিপ্লাই পাবেন। পরিশ্রমী ফ্রেশারদের সবাই সাহায্য করতে ভালোবাসে।

৯। ‘ভাইয়া আপনার ফোন নম্বারটা দিবেন প্লিজ?’ এই প্রশ্নটা আমি খুব বেশি বিরক্তির চোখে দেখি। যেখানে খাওয়ার সময় পাই না, গোসলের সময় পাই না সেখানে কারো সাথে ফোনে কথা বলার মন মানুষিকতা কীভাবে হবে? ফোনে সমস্যার কথা বলে ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায় না। তাছাড়া একটু পরপর ফোন আসলে ফ্রিল্যান্সারদের কাজের সমস্যা হয়। কাজ করার সময় অনেক মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে হয়। কোনো বড় ভাইয়ের কাছে ফোন নম্বর চাইলে যথার্থ কারন দেখিয়ে ফোন নম্বর চাইবেন। উদ্দেশ্যহীন ভাবে ফোন নম্বর চাইলে দেখবেন মেসেজ সিনই করবে না।

১০। আমাদের মধ্যে খাইয়ে দেওয়ার একটা ব্যাপার থাকে। অর্থাৎ কেউ কোন টিউটোরিয়াল বা টিপস দিলে কেনো সে একেবারে আপনাকে শরবত বানিয়ে খাইয়ে দিলো না, তাই তাকে গালাগালি করতে আমাদের গায়ে লাগে না। সামান্যতম রিসার্চ করতে না পারলে আপনার অনলাইনে কাজ করার যোগ্যতাই হয়নি। আবার কারো ভালো কাজের যথাযথ মূল্যায়ন না করে আমরা সমালোচনাই করি বেশি। এতে এক্সপার্টদের মন ভেঙ্গে যায়। আর তখন দেখবেন যে, বড় ভাইরা শুধু ফেসবুকে ফানি ভিডিও পোষ্ট করবে আর বাংলিশ কমেন্ট করে মজা নিবে। কারন তাঁরা আজাইরা পরিশ্রম করতে চায় না।

- 'ফ্রিল্যান্সার হওয়ার গল্প' বই থেকে

16/06/2020

Written: Jakir Hossain Bhai

কম্পিউটার সাইন্সের অনেকেই প্রোগ্রামিংকে কঠিন মনে করে অন্য ট্র্যাকে ক্যারিয়ার গড়ে। আবার অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের অনেকেই প্রোগ্রামিং করে সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ে।

কোন কোন শিক্ষক অনেক বেশি থিওরি পড়ানোর কারণে সবাই ধরে নেয় প্রোগ্রামিংটা বুঝি এমন কাঠখোট্টা। আবার অনেকেই প্রথম দিকে মনযোগ না দেওয়ার কারণে অ্যালগরিদম, ডেটা স্ট্র্যাকচার বা সফটওয়ার আর্কিটেকচারের মত বিষয় গুলোর সাথে তাল মেলাতে পারে না। ফলাফল হিসেবে অনেকেই মনে করে নেয় প্রোগ্রামিং বুঝি এত কঠিন।

কিন্তু দেখা যায় অন্যান্য ডিপার্টমেন্ট এমন কি ভালো এডুকেশন ব্যাকগ্রাউন্ড ছাড়াও অনেকেই প্রোগ্রামিং শিখে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে পেরেছে। এর একটা কারণ হচ্ছে তারা যা শিখেছে, সব প্র্যাক্টিক্যাল ভাবে শিখেছে। এই কোড লিখে এটা হচ্ছে? আরেকটু ভিন্ন ভাবে লিখলে কি হয় দেখি, তারপর দেখে নতুন আরেকটা আউটপুট। এভাবেই শিখতে থাকে। নিজে নিজে নতুন কিছু করার মধ্যে মজা পায়। এরপর আরো কিছু করতে ইচ্ছে করে। এভাবেই শিখতে থাকে। এর বিপরীতে ইউনিভার্সিটিতে এক্সাম, এসাইনমেন্ট এর প্যাঁড়ায় পড়ে অনেকেই ভাবতে থাকে 'ছেড়ে দে বাবা, যথেষ্ঠ হয়েছে'!

প্রোগ্রামিং আসলে অনেক সহজ। নিজের চিন্তা ভাবনা একটু পরিবর্তন করে নিলে যে কোন বিষয়ের কোড লেখা সহজ হয়ে যায়। কোন একটা কোড কিভাবে লিখলে কাজ করতে পারে, তা নিয়ে ভাবতে থাকলে নিজে নিজেই একটা সমাধান দাড় করিয়ে ফেলা যায়। এরপর কোড লিখতে বসলে দুই একবারের চেষ্টাতেই প্রোগ্রাম লিখে ফেলা যায়।

আমাদের এখনো অনেক অনেক প্রোগ্রামার দরকার। দিন দিন প্রোগ্রামারদের চাহিদা বেড়েই চলছে। পত্রিকায় পড়েছি সম্ভবত ২৬ লাখ বেকার রয়েছে। এদের মধ্যে আমরা ধারণা একজনও প্রোগ্রামার নেই। প্রোগ্রামারদের কাজের অভাব হয় না।

আমাদের এমন সব বিষয় শিখতে হবে, যেগুলোর ডিমান্ড দিন দিন বাড়বে। যেমন এনার্জি নিয়ে যারা পড়ালেখা করেছে, তাদের চাহিদা কখনো কমবে না। সামনের দিকে বরং আরো বাড়বে। এরকম আরো কয়েকটি সাবজেক্ট হচ্ছে কৃষি, বায়োসাইন্স, বায়োমেডিকেল, এরোস্পেস, নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি। সমস্যা হচ্ছে এসব বিষয় নিয়ে পড়ালেখার সুযোগ আমাদের দেশে অনেক কম। আমরা এমন সব বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করছি, যা আসলে নামে মাত্র পড়ালেখা, কাজে আসে না। এ জন্যই আমাদের এত বেকার। পৃথিবী কোন দিকে যাচ্ছে, পৃথিবীর কি দরকার, এসব খবর রাখি না।

আমরা যে যা পড়েছি, পড়েছি। কিন্তু এখন চাইলে আমরা নতুন যে কোন বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করতে পারি। Massive Open Online Courses বা MOOC এর সাহায্য নিয়ে আমরা যে কোন বিষয়ে সম্পর্কে জানতে পারি। আমাদের এখন যে ক্যারিয়ার রয়েছে, তার পাশা পাশি ফিউচারে ডিমান্ড বাড়বে, এমন একটা বিষয় নিয়ে আস্তে আস্তে শিখতে পারি। যারা ম্যাট্রিক্স মুভি দেখেছেন, তারা হয়তো একটা সিন দেখে থাকবেন, যেখানে নিও ট্রিনিটিকে বলে, তুমি কি এই হেলিকপ্টারটা চালাতে পারো? তখন ট্রিনিটি বলে, এখনো না। এরপর অপারেটরকে বলে তার মধ্যে পাইলট প্রোগ্রাম ইন্সটল করতে। এরপর সাথে সাথেই সে ঐ হেলিকপ্টারটা চালাতে পারে। মুভিতে যদিও দেখায় খুব দ্রুত একটা বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান ইন্সটল করা যায়। বাস্তবে অত দ্রুত না হলেও আমরা অনলাইন MOOC এর সাহায্য নিয়ে যে কোন বিষয় শিখে নিতে পারি। নিজে নিজেই পারি। দরকার ইচ্ছে শক্তির।

আমাদের বয়স আস্তে আস্তে বাড়ছে। আমাদের পরে আমাদের দেশে হাল ধরবে আমাদের ছোটরা, আমাদের সন্তানেরা। আমাদের যাদের ছোট ভাই বোন রয়েছে, সন্তান রয়েছে, তারা যেন সঠিক বিষয় শিখতে পারে, তারা যেন ফিউচারের জন্য দরকার, এমন বিষয় গুলো শিখতে পারে, তা আমাদেরই দেখতে হবে। তাদের জন্য সেরা শিক্ষাটার ব্যবস্থা করতে হবে। দেশে না হলে বিদেশে। তারা যেন সাধারণ একটা বিষয় পড়ালেখা করে বেকার বসে না থাকতে হয়, তার জন্য স্কুল কলেজ থেকেই ব্যবস্থা নিতে হবে। শুধু একটু জানতে হবে পৃথিবী কোন দিকে যাচ্ছে, কি কি বিষয় গুলোর চাহিদা বাড়ছে। সবার উজ্জ্বল একটা ভবিষ্যৎ এর অপেক্ষায় :)

See how I can get your project done on Upwork 13/06/2020

I love my job even more because I can work from home and social distance from everyone, Work from home and save lives.

See how I can get your project done on Upwork Hire top‑quality freelancers for your next project from the largest and most trusted freelancer site. Learn how you can get even more done with increased productivity and find out why 90% of our customers rehire.

13/06/2020

No offense

একটা প্রাণী মারা গেলে মানুষ যত দরদ দেখায়, একজন মানুষ মারা গেলে এখন আর তেমন দরদ কেউ দেখায় না।

একটা অপরাধ দিয়ে আরেকটা অপরাধ আমি জাস্টিফাই করছি না। অন্য সব প্রাণীও আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। বাইক চালানোর সময় একটা ব্যাঙ সামনে পড়লেও তা বাঁচানোর চেষ্টা করি।

আমার পাশের যে মানুষটা খুন হলো বা আমার পাশের যে অপরাধটা ঘটল তা নিয়ে কমই কথা বলি। আমরা কেমন সিলেক্টিভ হয়ে গিয়েছি। তা দেখে খারাপ লাগে।

Telephone