Dr Sarkar Ali Akkas
Chairman, Department of Law, Jagannath University, Dhaka, Bangladesh.
This edition has been brought out in a thoroughly revised form with the help of recent judicial decisions of the High Court Division and Appellate Division of the Supreme Court of Bangladesh reported up to 74 DLR (2022) as well as recent amendment of the Evidence Act 1872.
It is noteworthy that the law of evidence has been significantly changed by the Evidence (Amendment) Act 2022. This Amendment Act has included extensive provisions relating to digital records, electronic records, digital signatures, physical or forensic evidence, presumptions as to gazettes in digital forms, agreements in digital forms, digital records, digital signatures, digital signature certificates, digital communication and examination of witnesses. All these newly inserted and amended provisions of the Evidence Act have been properly discussed in the relevant chapters of this book.
আজ ১১ জুলাই —আমার জীবনের একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিন। মহান আল্লাহ্পাকের সীমাহীন রহমতের বদৌলতে আজ আমি কর্মজীবনের ৩৩ বছরে পদার্পন করলাম। ৯ম বিসিএস (বিচার) ক্যাডারে যোগদানের জন্য চূড়ান্তভাবে মনোনীত হয়ে পোস্টিং-এর অপেক্ষায় থাকতে থাকতে ১৯৯০ সালের এই দিনে আমি কুষ্টিয়া শহরে স্থানান্তরিত (গাজীপুর থেকে) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে তৎকালিন “আইন ও শরীয়াহ্ বিভাগ”-এর প্রভাষক পদে যোগদানের মাধ্যমে কর্ম জীবন শুরু করেছিলাম। ১৯৯১ সালের ২5 জানুয়ারী তারিখে উক্ত চাকুরীতে ইস্তফা দিয়ে ২৬ জানুয়ারী তারিখে বিচার বিভাগের “সহকারী জজ” পদে যোগদান করেছিলাম। অতপর ৮ আগস্ট ১৯৯৩ তারিখে “সহকারী জজ” পদে ইস্তফা দিয়ে ৯ আগস্ট-এ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে “সহকারী অধ্যাপক” পদে যোগদান করেছিলাম। সর্বশেষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকুরীতে ইস্তফা দিয়ে ০১ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে আমার বর্তমান কর্মস্থল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেছি। (আলহাম্দুলিল্লাহি্ রাব্বিল আলামিন) ।
TAHSINA TANZIM NITY; SSC BOARD: DHAKA; ROLL: 104723; RESULT: PASSED; GPA: 5.00; LTRGD: 101:A+,107:A+,109:A+,150:A+,111:A+,136:A+,137:A+,138:A+,154:A+,126:A+.
আইন কমিশনের রজত জয়ন্তী (২৫ বছর পূর্তি) উপলক্ষ্যে কমিশন কর্তৃক সদ্য প্রকাশিত “আইন দর্পণে”-এর ৮০ থেকে ৮৬ পৃষ্ঠায় আমার নিচের লেখাটি প্রকাশিত হয়েছে।
আমার Law of Civil Procedure বইটি প্রকাশিত হওয়ার পর যারা আমাকে অভিনন্দন, প্রতিক্রিয়া, শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানিয়েছেন তাদের সবাইকে আমি আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
মহান আল্লাহ্ পাকের অশেষ রহমতের বদৌলতে আমি সময়ের সর্বোত্তম সদ্ব্যবহার করে বিরতিহীনভাবে আমার প্রকল্প চলমান রেখেছি। ইনশাল্লাহ্, আমার “নানা ভাই” আমাকে ঘোড়া বানিয়ে পিঠে সওয়ার হয়ে আমার কাজের গতিকে মন্থর করার জন্য “তার প্রকল্প” হাতে নেওয়ার আগেই আমি আমার গন্তব্যে পৌঁছাতে চাই ।
১৯৯৯ সাল—অস্ট্রেলিয়াতে পিএইচডি গবেষণা করছি। প্রতিদিন নিয়ম করে বাংলাদেশের খবরের কাগজগুলোর অনলাইন ভার্সন পড়ি। পর পর কয়েকদিন উপসম্পাদকীয়তে জনাব মিজানুর রহমান খান-এর লেখা পড়লাম। আইনের সূক্ষè বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তথ্যবহুল এবং চুলচেরা বিশ্লেষণ। মনে খুবই আগ্রহ জাগলোÑ ভদ্রলোকটি কে? বাংলাদেশের আইনের জগতে পরিচিত যারা তাদের সবাইকে তো চিনি। এই লোককে চিনি না কেন? প্রশ্নটি যখন মনের মধ্যে প্রবল, তখনই দেশে আসলাম কিছু ফিল্ড ওয়ার্কের জন্য। দেশে আসার পর আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক প্রফেসর ড. শাহ্ আলম স্যারের কাছেই জেনেছিলাম, তিনি একজন সাংবাদিক এবং আইনের প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রি নেই। পরে অবশ্য জেনেছিলাম তিনি আইনের ডিগ্রিও নিয়েছেন। দু‘টো অনুষ্ঠানে তাঁর সাথে পরিচয়ও হয়েছিল। আমার অনেক ছাত্র/ছাত্রীর জানা আছে যে, বিগত কয়েক বছরে আমার ক্লাসে যে কতবার তাঁর লেখার রেফারেন্স দিয়েছি এবং সুপ্রীমকোর্টের বিভিন্ন মামলার প্রসঙ্গে তাঁর প্রশংসা করেছি তার ইয়ত্তা নেই। সন্ধায় টিভির সামনে বসে থেকে যখন দেখলাম—প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান খান মারা গেছেন, তখন অত্যন্ত মর্মাহত হলাম। সত্যিই একটা অপূরনীয় ক্ষতি হয়ে গেল। আল্লাহ্পাকের কাছে তাঁর জন্য মাগফিরাত কামনা করছি।
Happy New Year 2021
I must acknowledge that I don’t know how to create an official page. However, I am proud to disclose that credit goes to my son-in-law.
Eventually I have accepted the suggestion for creating an official page and this is my official page. Everyone may get the updates regularly.