Winner's Arena -Tajul Islam
WORK HARD TO BE A WINNER.
চারটি বিষয়ে কখনো লজ্জা পেওনা।
১)পুরনো পোষাক
২)সাধারণ জীবন যাপন
৩)দরিদ্র বন্ধু
৪)বৃদ্ধ বাবা-মা
SERIES WIN vs 🇦🇫!
সমান অধিকার vs ন্যায্য অধিকার।
আপনি কোনটি চান, সমান অধিকার নাকি ন্যায্য অধিকার?
Read yourself, not people.
🚨Bangladesh defeated Afghanistan by 2 wickets 🏏
এটা সুন্দর! 🖤🌸
ইতিমধ্যেই এই খবরটি অনেকেই দেখে নিয়েছেন- ছবিতে যাকে দেখা যাচ্ছে তিনি কোনো মানবী নন, তিনি এক এ আই। আজ এক ঐতিহাসিক দিন ভারতের বুকে। ওড়িশা টিভি তাদের নিউজ অ্যাংকর হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছে এই এ আই কে। এর নাম দেওয়া হয়েছে- লিসা। এখন মূলত ওড়িয়া আর ইংরেজি ভাষায় সংবাদ পাঠ করছে লিসা। তবে ভবিষ্যতে আরোও ভালো করে ভাষা শেখানো হবে লিসাকে, তখন আরোও নানান অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করবে লিসা। কিছুদিন আগেই Artificial Intelligence নিয়ে লিখেছিলাম কয়েকটা কথা। চ্যাট জিপিটি নিয়ে খুব আলোচনা চলছে বহু ক্ষেত্রে। আজ সত্যিই দেখা যাচ্ছে, মানুষের বিকল্প হিসেবে রোবটের ব্যবহার শুরু হয়ে গেল। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আগমন ঘটে গেল ভারতের বুকে, মানুষের বিকল্প হয়েই সংবাদ পাঠ করছে এ আই লিসা। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বর্তমানে আজ বিস্ময়কর জায়গায় পৌঁছে গেছে। জয় আধুনিক বিজ্ঞান। চিরচেনা পৃথিবীটা এবার বদলে যাবে খুব দ্রুত গতিতে।
✍ সৌমেশ পাল
(সংগৃহিত)
বাংলাদেশ মানে রক্তে অর্জিত স্মরণীয় সোনালী প্রসংশিত,গনতান্ত্রিক, চির সবুজ পবিত্র বাসভূমি!
❤️💚বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।
🔸চারটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান৷
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করা,
২) অতীত নিয়ে সর্বদা অনুশোচনা করা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হয়ে থাকা,
৪) মানসিক উৎকণ্ঠা বা উদ্বেগ।
🔸পাঁচটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন এড়িয়ে চলুন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার ।
৪) অতিরিক্ত ভাজা ভূজি খাবার
৫) বাইরের কেনা খাবার বা প্রসেসেড ফুড।
🔸পাঁচটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২) সব রকম সবুজ সব্জি, সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম,
৫) প্রোটিন জাতীয় খাবার।
🔸মানসিক শান্তি বা সুখী হতে সাতটি জিনিস সবসময় সাথে রাখার চেষ্টা করুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের সমগ্ৰ পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়,
৫) অল্পেতে খুশি হওয়ার চেষ্টা,
৬) অতিরিক্ত অর্থ চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখা,
৭) কিছু সময় আধ্যাত্মিক চর্চায় বা সৎসঙ্গ দেওয়া।
🔸ছয়টি জিনিষের চর্চা রাখুন।
১) অহংকার না করা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪) নিয়মিত শরীর চর্চা করা ।কিছুক্ষণ হাঁটা নিয়মিত ।
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
৬) সরল ও সৎ জীবন যাপন
🔸সাতটি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা,পরনিন্দা
৭) কোনো রূপ নেশা বা আসক্তি
🔸পাঁচটি জিনিষ কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে জল পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেওয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া,
সব সময় নিজেকে সুস্থ রাখতে সচেতন হোন
“সুস্থ্য থাকুন - ভাল থাকুন - ভাল রাখুন”
৷৷ সংগৃহীত।।
বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠা সালঃ-
➡ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়→১৯২১
➡রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৫৩
➡চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৬৬
➡জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৭০
➡ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৭৯
➡খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৯১
➡কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়→২০০৬
➡জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়→২০০৫
➡জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়→ ২০০৬
➡বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়→২০০৮
➡বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস→২০০৮
➡বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়→২০১১
➡শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৮৬
➡মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৯৯
➡হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→ ১৯৯৯
➡পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→২০০২
➡নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→২০০৬
➡যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→২০০৮
➡পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→২০০৮
➡বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→ ২০১১
➡বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৬২
➡রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৬৪
➡চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৬৮
➡খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৬৯
➡ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৮০
➡বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৬১
➡বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৯৮
➡শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়→২০০১
➡সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়→২০০৬
➡চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিমেল সায়েন্সস বিশ্ববিদ্যালয→২০০৬
➡বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয→১৯২১
➡বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়→১৯৯৮।
সংগৃহীত
|| বুয়েটের এক ভাইয়ের জীবন থেকে নেওয়া ৷৷
আমার জীবনে পাওয়া দশটি সেরা লজ্জাঃ
১) ক্লাস ফাইভে পড়ি, পাশের বাড়ির আমার বয়েসি এক ছেলের সাথে ওর বিদেশী লেগো সেট নিয়ে খেলা করি। একদিন ওর সেটের একটা পার্টস খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমি ও খুজলাম। আমি ওর বাসা থেকে বের হবার সময় ওর মা আমার শার্ট প্যান্টের পকেট চেক করলো।
2) আমার এক কাজিন একটা দূর্দান্ত আই,বি,এম পিসি কিনলো। মানে ওর বাবা কিনে দিয়েছিলো। উনি তখন ইন্টার পড়তেন। সবাই কে দাওয়াত করে এনে কম্পিউটার দেখাচ্ছে। আমি ওই পিসি র মাউস টা একটু নাড়ানোর অপরাধে কষে থাপ্পড় খেলাম।
৩) কুরবানি ঈদের পরের দিন আমি বাড়িওয়ালার বাসায় দেখা করতে যাই। উনারা কথা বার্তা বললেন। আমি টেবিলে বসে আছি। পরিচারিকা পোলাও মাংস, কাবাব নিয়ে এলো। আমি হাত ধুতে বাথরুমে
গেলাম। এসে দেখি কিছুই নেই। সে তাদের
আত্মীয়কে খাবার দেবার পরিবর্তে ভুল করে আমাকে দিয়েছে। পরে সেমাই খেয়ে চলে এলাম।
৪) পাড়ার সবাই একটা রেস্টুরেন্ট এ খেতে
গিয়েছি। এক ভাইয়ার বাবা গাড়ি কিনেছেন সেই সেলিব্রেশনে। আসার সময় দামী মাইক্রোবাস এ সবার যায়গা হলো। আমার হলো না। এক বড় ভাই
বল্লো, তুমি একটা রিকশা করে চলে আসো। আমি
গাড়ি থেকে নেমে গেলাম। একটা মেয়ে ফিক করে হেসে ফেল্লো।
৫) আমার ক্যালকুলেটর নষ্ট, বন্ধু কে বললাম
এক্সাম চলছে কলেজে, দুই/তিন দিনের জন্য ক্যালকুলেটরটা ধারদে। ওর ক্যালকুলেটর টা এক্সপেনসিভ। ও দিলো না। হেসে হেসে বল্লো, এইটা হারায়া ফেললে তোর আব্বাও এইটা কিনে দিতে
পারবে না।
৬) স্কুল লাইফে একটা মেয়ে কে অনেক পছন্দ
করতাম। তাকে বলার সাহস কখনো হয়নি। একদিন সাহস করে ওর বার্থডে তে একটা গোলাপ দিয়ে ওকে বললাম, হ্যাপি বার্থডে। ওর গোলাপ টা ছুড়ে ফেলে আমাকে বল্লো, যেমন ফকিন্নি মার্কা চেহারা তেমন ফকিন্নি ছাত্র। এতো সাহস ক্যান তোমার!!
পাশে ওর অনেক বান্ধবী ছিলো, সবাই হো
হো করে হেসে ফেল্লো।
৭) ক্রিকেট ম্যাচ হবে। পাশের পাড়ার সাথে।
চ্যালেঞ্জ ম্যাচ। আমি খুবই এক্সাইটেড। আগের দিন ব্যাট মুছে রেডি করলাম। সকালে আমার মা আমাকে আদর করে দোয়া পড়ে
দিলেন। মাঠে গিয়ে দেখি আমাদের টিমে ১৪ জন। আমি ওপেনিং বোলিং করবো। হালকা প্র্যাক্টিস করছি। ক্যাপ্টেন বড় ভাই ১১ জন
সিলেক্ট করে দুই জন এক্সট্রা রাখলেন। আমি রিকশা
করে মাথা নিচু করে বাড়ি ফিরে এলাম। ১৪তম লোকটা আমি।
৮) নাইনে অংকে পেলাম ৩৯। ক্লাস টেনে রোল
নাম্বার পিছিয়ে ৬০। আমার আত্মীয় স্বজন আমাকে নিয়ে হাসাহাসি করে। একবার আমার মামার বাসায় বেড়াতে গেলাম। ক্লাস থ্রি তে পড়া মামাতো বোন আমার কাছে একটা অংক নিয়ে এলো। সুন্দর
করে বুঝিয়ে দিলাম। আমার মামী বল্লো, যাও সুমনের (আমার আরেক কাজিন) কাছে বুঝো। ও অংক বুঝে নাকি? যথারীতি সবাই হেসে ফেল্লো।
ক্লাস থ্রি এর অংক ও আমি বুঝি না।
৯) ছোট্ট বেলায় খুব রোগা ছিলাম। দেখতেও
ভালো ছিলাম না। একসাথে পাড়ার সব ছেলেরা যখন খেলতাম, কোনো সুন্দর মেয়ে আশেপাশে এলে অন্য রা আমাকে আব্দুল আব্দুল করে ডাকতো। একবার আমি শুনতে পেরেছিলাম একটা ছেলে
বলছিলো, ওর নাম ও আব্দুল, দেখতে ও
আব্দুলের মতো।
১০) কলেজ লাইফে একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের
উপস্থাপনা আমার করার কথা, কিন্তু উপস্থাপিকা আমার সাথে উপস্থাপনা করতে চায়নি। কারণ, আমি ওর লেভেলের স্মার্ট নই। আমাকে অনুষ্ঠানের দিন রিহার্সেল সত্ত্বেও দর্শক সারি তে বসতে হলো, যদিও বেশীক্ষণ থাকা লাগেনি, অন্য ছাত্র ছাত্রীর হাসাহাসির কারনে বাধ্য হয়ে বাসায় চলে এসেছিলাম।
এই ঘটনা গুলো প্রতিটাই আমার সাথে ঘটা। আমি নিজের ব্যাপারে সত্যিই কনফিডেন্ট ছিলাম না। খুব কষ্ট হতো। মাঝে মাঝে মনে হতো মরে যাই না কেনো? আমি বড়লোক নই, সুদর্শন নই, স্মার্ট নই, কথা বলতে পারি না, খারাপ ছাত্র। কি দরকার আমার পৃথিবী তে থাকার? অনেক সময় শিক্ষকদের বকা খেতাম, মার খেতাম। কিন্তু আমি বেচে রইলাম, মরতে ভয় হয়। আমি চেষ্টা করে গেলাম। আমার ভালো কোনো গুন না থাকলে ও একটা শক্তি ছিলো। স্বপ্ন কে বাস্তবতার রূপ দেবার জন্য সাহস। একা একাই যুদ্ধ করেছি। পাশে পেয়েছি আমার মা আর বাবা কে। আমার উপর তাদের অনেক বিশ্বাস ছিলো। মানুষের সব অপমান, লাঞ্ছনা সহ্য করে, সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে আমি নিজেকে পরিবর্তন করেছি।
I always forgive, but never forget.
আমার জীবন টা খুব সহজ সুন্দর ছিলো না। আমাকে জীবনে অনেক অনেক ধাক্কা খেতে হয়েছে। আর আমি শিখেছি - "জীবনে তোমার সব চেয়ে বিশ্বস্ত বন্ধু তুমি নিজেই।" চোখের পানি কেউ মুছে দেয় না, নিজেকেই মুছতে হয়। ঘুরে দাঁড়াতে হয়। যখন কোনো আশা থাকেনা, আশা তৈরী
করে নিতে হয়। লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে চলে
যাবার পর ও সেখানে যাবার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে হয় মাথা উচু করে সবার মাঝে নিজেকে আলোকিত করতে।
আমি কষ্ট করেছি, সবাই যখন আনন্দ করতো, আমি
তখন পারতাম না। কিন্তু একদিন পেরেছি। এবং সেই জয়ের তৃপ্তি যে কত খানি, আমি জানি।
আজ আমাকে যে কোনো প্রোগ্রামে সন্মান
করা হয়। আমাকে লজ্জা পেতে হয় না। মোটামুটি সফল একজন প্রকৌশলী বলা চলে।
আমার যে পরিমান লেগো সেট আছে,
অনেকেই ঈর্ষান্বিত হবে। আমি যে কম্পিউটার
ব্যবহার করি ওই ভ্যালু তে সাধারন মানের দশ টা
কম্পিউটার কেনা যাবে। অনেক অনেক
ইলেকট্রনিক গেজেট আমি কিনি। অপচয় হয়তো,
কিন্তু তৃপ্তি পাই। প্রতি টা লজ্জার, চড়ের, লাঞ্ছনার হিসাব আদায় করি। অসুন্দর বলে অনেক অপমানিত হয়েছি, এখন হইনা
বরং সবাই বেশ হ্যান্ডসাম ই বলে কথা না বলতে
পেরেও এখন ভালো বক্তা। আনস্মার্ট হয়েও এখন অফিসে স্মার্টনেসের রেফারেন্স।
ঘুরে দাঁড়ানো খুব কষ্টের কিছু না। প্রয়োজন শুধু
সাহস আর দমের। বুকে দম থাকলে হারতে চাইলেও হারা যায় না। আর আশা, সুন্দর একটা স্বপ্ন। যা পূরন করা একমাত্র লক্ষ্য হতে হবে।
* Don't expect help.... help yourself. আমি যখন
ভেঙ্গে পড়েছিলাম, তিন টা ওষুধ, আমার কাজে
লেগেছিলো...
Self motivation.
Self Confidence.
©
আগামী বছরের এসএসসি পরীক্ষা ৩ ঘণ্টায়, ১০০ নম্বরে
Welcome to my page Winner's Arena -Tajul Islam. Work hard to be a winner