Legal Protect Service

Legal  Protect  Service

Legal Consultant Associates. (LCA), is a leading law firm in Dhaka, Bangladesh. LCA is the chambers

20/11/2023

জমি ক্রয় বিক্রয়ের আইন:
ইস্ট বেঙ্গল এ্যাক্টনং-২৮/১৯৫১, স্টেট একুইজিশন এন্ড টেন্যান্সি এ্যাক্ট ১৯৫০ এর ৮৮ ধারা অনুযায়ী। একজন রায়ত এই এ্যাক্টের বিধানের শর্ত সাপেক্ষে তার হোল্ডিং বা ইহার অংশ বা খন্ড তার অন্যান্য স্থাবর সম্পত্তির ন্যায় হস্তান্তর করতে সক্ষম। শর্ত হলো যে, ২০ ধারায় (২) উপধারা মোতাবেক দখলে রাখা চা বাগানের খাস ভূমি পূর্বাহ্নের ডেপুটি কমিশনারের লিখিত মজুরী ব্যাতীত হস্তান্তর করা যাবে না এবং প্রস্তাবিত হস্তান্তরের কোন মতেই সামগ্রীকভাবে বা বাগানের অস্তিত্বকে বিনষ্ট করতে পারবে না বা কোন মতেই যে উদ্দেশ্যে ভূমি দখলে রাখা হয়েছে সেই চা চাষের কোন বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারবে না। উক্ত এ্যাক্টের ৮৯ ধারার (১)উপধারায় নিম্নলিখিত ক্ষেত্র ব্যতীত কৃষি ভূমির যে কোন রূপ হস্তান্তর রেজিস্ট্রিকৃত দলিলের মাধ্যমে হতে হবে। যে সকল ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রির প্রয়োজন নেই:
১। আদালতের ডিক্রির বলে বিক্রয় হলে অথবা
২। সরকারী দাবী বা পাবলিক দাবী আদায়ের জন্য পাবলিক ডিমান্ড রিকভারী এ্যাক্ট, ১৯১৩ এর আওতাধীন দায়েরকৃত সার্টিফিকেট মোকদ্দমা মূলে ভূমি নিলামে বিক্রি বা ক্রয় করা হলে এবং উইল মূলে।
কৃষি ভূমির মালিক: টেস্ট একুইজিশন এন্ড টেন্যান্সি এ্যাক্টের ৮১ ধারার (১) উপাধারর কোন এলাকার এই অংশের সবটুকু বলবৎ হওয়ার তারিখ হতে সেখানে কৃষি ভূমির মাত্র এক শ্রেণীর স্বত্ব দখলকার যথা
“মালিক” খাকবে এবং এরূপ প্রত্যেক মালিকের অধিকার এবং দায় এই অংশের বিধান মোতাবেক নিয়ন্ত্রিত হবে। এই অংশ অর্থাৎ উক্ত এ্যক্টের ৫ম অংশের (৭৯ ধারা হতে ১৫২ ধারা পর্যন্ত) বহু পূর্বেই দেশের সর্বত্র জারী হয়ে বলবৎ হয়েছে। রায়ত, অধীনস্ত রায়ত ইত্যাদি শ্রেণীর দখল কারদের পরিবর্তে এক শ্রেণীর দখলকার যাহা “মালিক” হিসেবে অভিহিত হয়েছে।
অকৃষি ভূমি: উক্ত এ্যাক্টের ৮১ এ ধারার (১) উপধারা এই অংশে (৫ম অংশ) অন্য কোন রূপ ব্যবস্থা থাকা ব্যতীত অকৃষি ভূমির দখলকার যিনি এই এ্যাক্টের বিধি সমূহের আওতায় এরূপ ভূমির উপরিস্থ স্বত্ব দখল হওয়ার দরুন সম্পর্কের অধীনে প্রজা হয়েছেন তার অধিকার আদায় যে এরূপ দখলের সময় ইষ্ট বেঙ্গল এগ্রিকালচারাল টেন্যান্সি এ্যাক্ট ১৯৪৯ এরূপ ভূমির ক্ষেত্রে প্রয়োগ হতো ইহা সেই এ্যাক্ট এর বিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে।

21/08/2023

নামজারী (Mutation):
কোন ব্যক্তি জমি ক্রয় বা অন্য কোন উপায়ে জমির মালিক হয়ে থাকলে হাল নাগাদ রেকর্ড সংশোধন করার ক্ষেত্রে মিউটেশন করতে হয়। আইনগতভাবে স্বীকৃত কারণে জমির মালিকনা পরিবর্তন ঘটলে যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নতুন মালিকগণের মালিকানা পরিবর্তিত জমির পরিমাণ বা অংশ, দাগ নম্বর ইত্যাদি বিষয় খতিয়ানে প্রতিফলনের মাধ্যমে রেকর্ড সংশোধন করা হয় তাকে নামজারী বলে। জমিদারী অধিগ্রহন ও প্রজাস্বত্ব আইন,১৯৫০ এর ১৪৩ ধারায় জমির মালিকানা পরিবর্তন হলে নামজারীর বিধানের কথা লিপিবদ্ধ রয়েছে।উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর আবেদন করে নামজারী বা মিউটেশন করতে হয়।
নামজারী করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় দলিলাদি;
-পাসপোর্ট সাইজের ০১ কপি সত্যায়িত ছবি।
-এস. এ খতিয়ান এর ফটোকপি অথবা সার্টিফাইড কপি।
-আর এস খতিয়ান/ মাঠ জরিপের পর্চা এর ফটোকপি/ সার্টিফাইট কপি।
-খারিজ খতিয়ানের ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
-ওয়ারিশ সনদপত্র (অনধিক তিন মাসের মধ্যে ইস্যুকৃত)।
-মূল দলিলের ফটোকপি অথবা সার্টিফাইড কপি।
-বায়া/ পিট দলিলের ফটোকপি/ সার্টিফাইড কপি।
-ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের দাখিলা।
-প্রযোজ্য ক্ষেত্রে তফসিলে বর্ণিত চৌহদ্দি কলমী নক্সা।
-প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আদালতের রায় বা আদেশ।
মিউটেশন বা নামজারী ফি:
আবেদন ফি (কোর্ট ফি)- ২০ টাকা ২. নোটিশ জারি ফি- ৫০ টাকা ৩. রেকর্ড সংশোধন ফি- ১০০০ টাকা ৪. খতিয়ান ফি- ১০০ টাকা (সর্বমোট ১১৭০/- টাকা)
নামজারী যে সময়ের মধ্যে সম্পাদিত হয়;
সাধারনত মহানগর এলাকায় ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে ৪৫ কর্মদিবসের মধ্যে নামজারী নিষ্পত্তি করা হয়ে থাকে।

31/07/2023

হাইকোর্টে থেকে সরাসরি আগাম জামিন ও জামিন করানো হয়। মহামান্য হাইকোর্ট থেকে যেকোনো মামলা জামিনের জন্য যোগাযোগ করুন। জামিন পাওয়া নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকার।
যেকোনো মামলায় (ফৌজদারী, দেওয়ানি, চেকের মামলা, অর্থ ঋণ, কাস্টমস, মাদক, নারী ও শিশু ট্রাইব‍্যুনাল, আইসিটি সহ সকল মামলা পরিচালনা করা হয়)। সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, কর্মকর্তা কর্মচারীদের সার্ভিস জনিত, পদোন্নতি বঞ্চিত, বেতনাদির সুযোগ সুবিধা বৈষম্যতা স্বীকার হলে আমরা সরাসরি হাইকোর্টে রিট করে প্রাপ্ত অধিকার প্রতিষ্ঠা করি। মহামান্য হাইকোর্টে যেকোনো মামলা আপিল, রিভিশন, রিভিউ করা হয়। ব্যারিস্টার এন্ড এডভোকেট এসোসিয়েট, ওল্ড বিল্ডিং দ্বিতীয় তলা, রুম নাম্বার ০২ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, ঢাকা। মোবাইল WhatsApp & IMO+8801615559811.

Legal Protect Service Legal Consultant Associates. (LCA), is a leading law firm in Dhaka, Bangladesh. LCA is the chambers and low firm established by 1984, Late Mr Mukbul Ahmed Senior Advocate of Appellate Division Supreme Court of Bangladesh. Mr Ahmed was a renowned,

14/07/2023

সাদা পোশাকে কেউ আপনাকে গ্রেপ্তার করতে আসলে কি করবেন?
হঠাৎ করে সাদা পোশাকধারী কিছু লোক এসে যদি আপনাকে বলে যে, তারা আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং আপনাকে তাদের সঙ্গে যেতে হবে। কারণ আপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। আপনি কিছু না বুঝে ওঠার আগেই তারা আপনাকে গ্রেপ্তার করে বসল। অথচ আপনি কোনো অপরাধই করেননি কিংবা ঘটনাটি আপনার সঙ্গে না ঘটে কোনো আত্মীয়ের সঙ্গে ঘটল। এমন পরিস্থিতির শিকার হলে প্রথমেই মনে রাখতে হবে দেশের একজন নাগরিক হিসেবে আপনার জানার অধিকার রয়েছে কেন, কী কারণে আপনাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তাই প্রথমেই অভিযোগটি সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানতে চাইতে হবে, অবশ্যই আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে তাদের পরিচয় জানতে চাইবেন এবং তাদের পরিচয়পত্র দেখতে চাইবেন। একা একা কোনো সিদ্ধান্ত না নিয়ে পরিবার-পরিজনকে সঙ্গে সঙ্গে খবর দিন। প্রয়োজনে আশ পাশের ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশীদের খবর দিন এবং যত পারা যায় লোকজন জড়ো করার চেষ্টা করুন। আপনার বিরুদ্ধে কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে কি না, তা দেখতে চাইবেন। যদি তারা আপনাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যেতে চায়, তাহলে আপনি একা তাদের সঙ্গে যাবেন না বলে তাদের জানিয়ে দেন এবং পরিবারের দু-একজনকে সঙ্গে নেবেন বলে তাদের জানান। প্রয়োজনে নিকটস্থ থানায় ফোন করে আপনার গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানান এবং থানা এ সম্পর্কে অবগত অছে কি না, তা জানার চেষ্টা করুন।
আপনার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ দেখাতে না পারলে আপনাকে হয়ত ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তারের কথা বলতে পারে। ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার নিয়ে আপিল বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী, পুলিশ গ্রেপ্তারের কারণ জানাতে বাধ্য থাকবে এবং পুলিশের পরিচয়পত্র দেখাতে বাধ্য থাকবে। গ্রেপ্তারের স্থান ও সময় ব্যক্তির স্বাক্ষরসহ গ্রেপ্তারের পরপরই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এ বিষয়ে একটি মেমোরেন্ডাম তৈরি করবেন। গ্রেপ্তারের সময় ও স্থান এবং আটক রাখার জায়গা গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির আত্মীয়কে জানাতে হবে। আত্মীয়স্বজন না পেলে ব্যক্তির নির্দেশনা মেনে তাঁর বন্ধুকে জানাতে হবে। এ জন্য সর্বোচ্চ ১২ ঘণ্টা সময় পাওয়া যাবে। কোন যুক্তিতে, কার তথ্যে বা অভিযোগে ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, ঠিকানাসহ তা কেইস ডায়েরিতে লিখতে হবে। আটক ব্যক্তি কোন কর্মকর্তার তদারকিতে রয়েছেন, তাও উল্লেখ করতে হবে। বিশেষ ক্ষমতা আইনে কাউকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করা যাবে না। গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির শরীরে কোনো আঘাত থাকলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যকে তা রেকর্ড করে চিকিৎসার জন্য তাঁকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের কাছ থেকে সনদ নিতে হবে।
দ্বিতীয়ত, গ্রেপ্তার হলে গ্রেপ্তারের পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আপনাকে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চালান দেবেন। ২৪ ঘণ্টা সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর কোনো অবস্থাতেই (ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ ছাড়া) পুলিশ আপনাকে আটক রাখতে পারবে না। এসময় পুলিশ আপনাকে গুরুতর কোনো অভিযোগে রিমান্ডের আবেদন করতে পারে। আপিল বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী, ডায়েরির অনুলিপি ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাউকে আদালতে হাজির করে আটকাদেশ চাইলে ম্যাজিস্ট্রেট, আদালত, ট্রাইব্যুনাল একটি বন্ড গ্রহণ করে তাঁকে মুক্তি দেবেন। আটক থাকা কোনো ব্যক্তিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অন্য কোনো সুনির্দিষ্ট মামলায় যদি গ্রেপ্তার দেখাতে চায়, সে ক্ষেত্রে যদি ডায়েরির অনুলিপিসহ তাঁকে হাজির না করা হয়, তাহলে আদালত তা মঞ্জুর করবেন না। কোনো কারণে নিম্ন আদালতে জামিন না হলে উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে হবে।

25/06/2023

জামিনযোগ্য অপরাধের ধারা সমূহ:
৩৩৪-৩৫২, ৩৫৪, ৩৫৫. ৩৫৭-৩৬৩, ৩৭০, ৩৭৪, ৩৮৪, ৩৮৮, ৩৮৯, ৪০৩, ৪০৪, ৪১৭-৪৩৫, ৪৪৭, ৪৪৮, ৪৫১, ৪৬১-৪৬৫, ৪৬৯-৪৭৫, ৪৭৭ক-৪৮৯, ৪৮৯গ, ৪৯১, ৪৯৪-৫০৪, ৪০৬-৫১০।
জামিন অযোগ্য অপরাধের ধারা সমূহ:
৩৫৩, ৩৫৬, ৩৬৪, ৩৬৪ক, ৩৬৫, ৩৬৬ক, ৩৬৬খ-৩৬৯, ৩৭১-৩৭৩, ৩৭৬-৩৮২, ৩৮৫-৩৮৭, ৩৯২-৪০২, ৪০৬-৪১৪, ৪৩৬-৪৪০, ৪৪৯, ৪৫০, ৪৫২-৪৬০, ৪৬৬-৪৬৮, ৪৮৯ক, ৪৮৯খ, ৪৮৯ঘ, ৪৯৩, ৫০৫, ৫০৫ক, ৫১১।
মৃত্যু দন্ডের ধারাসমূহ:
১২১, ১৩২, ১৯৪, ৩০২, ৩০৩, ৩০৫, ৩২৬-ক, ৩৬৪-ক, ৩৯৬ দন্ডবিধির মোট ৯টি ধারায় এবং আরো কয়েকটি বিশেষ আইনের ধারায়ও মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে যেমন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০, বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪, এসিড অপরাধ দমন আইন ২০০২, ইত্যািদি।
যাবজ্জীবন কারাদন্ডের ধারাসমূহ:
১২১, ১২১-ক, ১২২, ১২৪-ক, ১২৫, ১২৮, ১৩০, ১৩২, ১৯৪, ১৯৫, ২২২, ২২৫
(মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত ব্যক্তিকে আইনসঙ্গত হেফাজতে বাধা দিলে), ২৩২, ২৩৮, ২৫৫, ৩০২, ৩০৪, ৩০৫, ৩০৭, ৩১১, ৩১৩, ৩২৬, ৩২৬-ক, ৩২৯, ৩৬৪, ৩৬৪-ক,
৩৭১, ৩৭৬, ৩৭৭, ৩৮৭, ৩৮৮, ৩৮৯
(সম্পত্তি আদায়ের জন্য কারাদন্ডে দন্ডনীয় অপরাধে অভিযুক্ত করার অস্বাভাবিক ভয় দেখালে), ৩৯৪-৩৯৬, ৪০০, ৪০৯, ৪১২, ৪১৩, ৪৩৬, ৪৩৮, ৪৪৯, ৪৫৯, ৪৬০, ৪৬৭, ৪৭২, ৪৭৪, ৪৭৫, ৪৭৭, ৪৮৯-ক, ৪৮৯খ, ৪৮৯-ঘ, ধারা।
এছাড়া বিশেষ কয়েকটি আইনের ধারায়ও যাবজ্জীবন কারাদন্ডের বিধান রয়েছে।
শুধুমাত্র বিনাশ্রম কারাদন্ডের ধারাসমূহ:
১৬৩, ১৬৬, ১৬৮, ১৬৯, ১৭২, ১৭৩, ১৭৪, ১৭৫, ১৭৬, ১৭৮, ১৭৯, ১৮০, ১৮৭, ১৮৮, ২২৩, ২২৫-ক(খ), ২২৮, ২৯১, ৩০৯, ৩৪১, ৩৫৮, ৫০৯, ৫১০
শুধুমাত্র জরিমানা দন্ডের ধারাসমূহ:
১৩৭, ১৫৪, ১৫৫, ১৫৬, ১৭১ছ, ১৭১জ, ১৭১ঝ, ২৬৩ক, ২৭৮, ২৮৩, ২৯০। WhatsApp & mobile
Call: +8801710828045.

04/05/2023

আইনের ছাত্রদের জানা জরুরী;
LL.B. ভর্তির পরে অনেকের কাছেই LL.B শব্দের Elaboration
জানতে চেয়েছিলাম। সবার একই উত্তর ছিল, “Bachelor of
Laws”। জিজ্ঞাসা করমাত, ভাই কিভাবে, মিলাতে
পারছি না। অনেকেই উত্তর দিতেন, B আগে এসেছে আর L
পরে গিয়েছে। আবারও প্রশ্ন করতাম, কিন্তু ভাই L দুইটি
কেন? তাঁরা কোনো সদুত্তর দিতে পারতেন না। আবার
একজন বলেছিলেন, আসলে এলএল.বি-র ফুল মিনিং হচ্ছে,
Bachelor of Legal Letters.
প্রথম উত্তরটি সঠিক কিন্তু বিশ্লেষণ ভুল। Bachelor of Legal
Letters উত্তরটি সম্পূর্ণরূপেই ভুল। আবার কেউ কেউ
বলেছিলেন, LL.B মানে Legis Legum Baccalaureus. আর
কিছুই বলতে পারেন নি তাঁরা।
সঠিকটা জেনে নিন-
১. LL.B হচ্ছে Latin শব্দগুচ্ছ Legum Baccalaureus-এর
সংক্ষিপ্তরূপ যার ইংরেজি অর্থ Bachelor of Laws।
২. Legum শব্দটি Latin শব্দ lex এর বহুবচন। Lex শব্দের
ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে Law (আইন) এবং Legum শব্দের
ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে Laws (আইনসমূহ)।
৩. Latin নিয়ম অনুযায়ী কোনো শব্দের abbreviation
(সংক্ষিপ্তরূপ) করার সময় একবচনের ক্ষেত্রে প্রথম বর্ণটি
একবার লেখা হয়, কিন্তু বহুবচনের ক্ষেত্রে প্রথম বর্ণটি দুই
বার লেখা হয়।
যেমন- Page = P; Pages = PP. একই ভাবে, Lex = L; Legum =
LL.
৪.Latin শব্দ Baccalaureus-এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে
Bachelor. ইংরেজিতে Bachelor শব্দটির উৎপত্তিই হয়েছে
Baccalaureus শব্দ থেকে.
সুতরাং LL.B-র সঠিক Elaboration হচ্ছে Legum Baccalaureus
যার ইংরেজি হবে Bachelor of Laws.
বি.দ্র.:- English ভাষায় শব্দটি অবশ্যই Laws হবে। Law
বললে ভুল হবে, কারণ Legum শব্দটি Plural.

Photos from Legal  Protect  Service's post 01/05/2023

দেশকাল জাতিধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল শ্রমজীবী, কর্মজীবী, মেহনতি জনতার অধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক ২০২৩ সালের পহেলা ১লা মে এর প্রতিজ্ঞা। সকল শ্রমজীবী, কর্মজীবী মানুষের প্রতি রইল মহান মে দিবসের শুভেচ্ছা ও সংগ্রামী অভিনন্দন।

26/02/2023

হাইকোর্টে থেকে সরাসরি আগাম জামিন ও জামিন করানো হয়। মহামান্য হাইকোর্ট থেকে যেকোনো মামলা জামিনের জন্য যোগাযোগ করুন। জামিন পাওয়া নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকার।
যেকোনো মামলায় (ফৌজদারী, দেওয়ানি, চেকের মামলা, অর্থ ঋণ, কাস্টমস, মাদক, নারী ও শিশু ট্রাইব‍্যুনাল, আইসিটি সহ সকল মামলা পরিচালনা করা হয়)। সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, কর্মকর্তা কর্মচারীদের সার্ভিস জনিত, পদোন্নতি বঞ্চিত, বেতনাদির সুযোগ সুবিধা বৈষম্যতা স্বীকার হলে আমরা সরাসরি হাইকোর্টে রিট করে প্রাপ্ত অধিকার প্রতিষ্ঠা করি। মহামান্য হাইকোর্টে যেকোনো মামলা আপিল, রিভিশন, রিভিউ করা হয়। ব্যারিস্টার এন্ড এডভোকেট এসোসিয়েট, ওল্ড বিল্ডিং দ্বিতীয় তলা, রুম নাম্বার ০২ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, ঢাকা। মোবাইল WhatsApp & IMO+8801710828045.

Photos from Legal  Protect  Service's post 21/02/2023

মহান ২১শে ফেব্রুয়ারী শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে, মহান ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।

21/11/2022

জামিন পাওয়া নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকার।
যেকোনো মামলায় (ফৌজদারী, দেওয়ানি, অর্থ ঋণ, কাস্টমস, মাদক, নারী ও শিশু ট্রাইব‍্যুনাল সহ যে কোন মামলা পরিচালনা করা হয়) আটককৃত বা দণ্ডপ্রাপ্ত নিম্ন আদালতে (এক দিন হইতে ছয় মাস এক বছর দুই বছর, তিন বছর, পাঁচ বছর, সাত বছর, দশ বছর, যাবজ্জীবন, মৃত্যুদণ্ড) ব্যক্তি মহামান্য হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেতে পারে। সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, বেসরকারি, কর্মকর্তা কর্মচারীদের সার্ভিস জনিত, পদোন্নতি বঞ্চিত, বেতনাদির সুযোগ সুবিধা বৈষম্যতা স্বীকার হলে আমরা সরাসরি হাইকোর্টে রিট করে প্রাপ্ত অধিকার প্রতিষ্ঠা করি। মহামান্য হাইকোর্টে যেকোনো ধরনের মামলা আপিল, রিভিশন, রিভিউ করা হয়। ব্যারিস্টার এন্ড এডভোকেট এসোসিয়েট, পুরাতন বিল্ডিং দ্বিতীয় তলা, রুম নাম্বার ০২ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, ঢাকা। মোবাইল WhatsApp & IMO 01703199344, +8801710828045.

09/11/2022

জামিন পাওয়া নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকার।
যেকোনো মামলায় (ফৌজদারী, দেওয়ানি, অর্থ ঋণ, কাস্টমস, মাদক, নারী ও শিশু ট্রাইব‍্যুনাল, যে কোন মামলা পরিচালনা করা হয়) আটককৃত বা দণ্ডপ্রাপ্ত নিম্ন আদালতে (এক দিন হইতে ছয় মাস এক বছর দুই বছর, তিন বছর, পাঁচ বছর, সাত বছর, দশ বছর, যাবজ্জীবন, মৃত্যুদণ্ড) ব্যক্তি মহামান্য হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেতে পারে। সরকারি, আধা সরকারি, সায়ত্বশাসিত, বেসরকারি, কর্মকর্তা কর্মচারীদের সার্ভিস জনিত, পদোন্নতি বঞ্চিত, বেতনাদির সুযোগ সুবিধা বিষয় বৈষম্যতা স্বীকার হলে আমরা মহামান্য হাইকোর্টে রিট করে প্রাপ্ত অধিকার প্রতিষ্ঠা করি। মহামান্য হাইকোর্টে যেকোনো ধরনের মামলা আপিল, রিভিশন, রিভিউ করা হয়। ব্যারিস্টার এন্ড এডভোকেট এসোসিয়েট, পুরাতন বিল্ডিং দ্বিতীয় তলা, রুম নাম্বার ০২ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, ঢাকা। মোবাইল ০১৭১০৮২৮০৪৫।

16/08/2022

মামলা থেকে জামিন পাওয়া আপনার সাংবিধানিক অধিকার।
যেকোনো মামলায় আটককৃত বা দণ্ডপ্রাপ্ত নিম্ন আদালতে (একদিন হইতে এক মাস, দুই মাস,বছয় মাস, এক বছর, দুই বছর, তিন বছর, পাঁচ বছর, সাত বছর, দশ বছর, যাবজ্জীবন, মৃত্যুদণ্ড) ব্যক্তি মহামান্য হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেতে পারেন। সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী, বেসরকারি, স্বয়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে সার্ভিস জনিত, পদোন্নতি বঞ্চিত, বৈষম্যতা স্বীকার হলে আমরা সরাসরি হাইকোর্টে রিট করে প্রাপ্ত অধিকার প্রতিষ্ঠা করি।। মহামান্য হাইকোর্টে যেকোনো ধরনের মামলা আপিল, রিভিশন, রিভিউ করা হয়। ব্যারিস্টার এন্ড এডভোকেট এসোসিয়েট, পুরাতন বিল্ডিং দ্বিতীয় তলা, রুম নাম্বার ০২ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, ঢাকা। মোবাইল WhatsApp & IMO: +8801710828045,

16/08/2022

জামিন পাওয়া একজন নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার।
যেকোনো মামলায় (ফৌজদারী, দেওয়ানি, অর্থ ঋণ, কাস্টমস, মাদক, নারী ও শিশু) আটককৃত বা দণ্ডপ্রাপ্ত নিম্ন আদালতে (এক দিন হইতে ছয় মাস এক বছর দুই বছর, তিন বছর, পাঁচ বছর, সাত বছর, দশ বছর, যাবজ্জীবন, মৃত্যুদণ্ড) ব্যক্তি মহামান্য হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেতে পারে। সরকারি, আধা সরকারি, সায়ত্বশাসিত, বেসরকারি, কর্মকর্তা কর্মচারীদের সার্ভিস জনিত, পদোন্নতি বঞ্চিত, বেতনাদির সুযোগ সুবিধা বিষয় বৈষম্যতা স্বীকার হলে আমরা মহামান্য হাইকোর্টে রিট করে প্রাপ্ত অধিকার প্রতিষ্ঠা করি। মহামান্য হাইকোর্টে যেকোনো ধরনের মামলা আপিল, রিভিশন, রিভিউ করা হয়। ব্যারিস্টার এন্ড এডভোকেট এসোসিয়েট, পুরাতন বিল্ডিং দ্বিতীয় তলা, রুম নাম্বার ০২ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, ঢাকা। মোবাইল ০১৭১০৮২৮০৪৫।

03/08/2022

সুপ্রিম কোর্টে মামলা পরিচালনার পদ্ধতিঃ
েকোনো বিচারপ্রার্থী জেলা জজ আদালতের রায়ে অসন্তোষ্ট হলে তিনি ন্যায় বিচারের আশায় উচ্চ আদালতে মামলা পরিচালনা করতে পারেন । এ ছাড়া কোনো ব্যক্তি আগাম জামিন, অন্তর্বর্তীকালীন জামিন, রীট মামলা এবং জনস্বার্থে যেকোনো বিষয়ে উচ্চ আদালতে মামলা দায়ের করা যায়। বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় সুপ্রিম কোর্টই হচ্ছে সর্বোচ্চ আদালত। উচ্চ আদালতে মামলা নিষ্পত্তির পরপর তা বাস্তবায়ন হয়ে যায়। সুপ্রিম কোর্টের দুটি শাখা রয়েছে । একটি হাইকোর্ট বিভাগ এবং অপরটি আপিল বিভাগ । অনেক দেশে সুপ্রিম কোর্টের পরও ব্রিটেনের প্রিভি কাউন্সিলে আপীল করার সুযোগ রয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখন সেই ব্যবস্থা নেই। পাশের দেশ ভারতে একাধিক হাইকোর্ট থাকলেও বাংলাদেশে হাইকোর্ট একটি। হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগ দুটো একই এলাকায় অবস্থিত।

যেসব বিষয়ে হাইকোর্টে মামলা হয়ঃ
সাধারণত জেলা জজ আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শেষ হলে তার পরে হাইকোর্ট বা উচ্চ আদালতে আপিল করা যায়। এ ছাড়া নিম্ন আদালতে কোনো ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে তা বাস্তবায়নে সরকার পক্ষ হাইকোর্টের অনুমোদনের জন্য আসতে পারে। আবার নিম্ন আদালতে চলমান বিচার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আপত্তি জানিয়েও উচ্চ আদালতে মামলা দায়ের করা যায়। এ ছাড়া কিছু কিছু বিষয়ে হাইকোর্ট কোনো নির্দিষ্ট মামলার ব্যাপারে নিম্ন আদালতকে নির্দেশনা দেন, আবার অনেক ক্ষেত্রে মামলাটিকে উচ্চ আদালতে নিয়ে আসেন। কিছু কিছু মামলা আছে যেগুলোতে সরাসরি হাইকোর্টে যেতে হয়, যেমন : কোম্পানি সংক্রান্ত মামলা, খ্রিস্টান বিবাহ সংক্রান্ত মামলা, এডমিরালিটি বা সমুদ্রগামী জাহাজ সংক্রান্ত মামলা। হাইকোর্টের মোট ৩৩টি বেঞ্চ রয়েছে। তন্মধ্যে বেশির ভাগই দ্বৈত বেঞ্চ। কয়েকটি একক বেঞ্চও রয়েছে। এসব বিচারকক্ষে বিচার সম্পন্ন হয়।

রীটঃ
কোনো নাগরিক জনস্বার্থ বা ব্যক্তিগত বিষয়ে বা সরকারি-বেসরকারি কোনো সিদ্ধান্তে অসন্তোষ্ট হলে সংবিধানের ১০২ ধারা অনুসারে তিনি রিট দায়ের করতে পারেন। রীটের বিষয়টি মামলার মতো হলেও দুটির মধ্যে মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। কেউ যদি মনে করে সরকারের প্রণীত কোনো আইন প্রচলিত অন্য আইনের পরিপন্থী বা সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক, সে ক্ষেত্রেও আইনটিকে চ্যালেঞ্জ করে রীট করা যায়। অবশ্য কিছু ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে রীট এবং সাধারণ মামলা দুটিই করা চলে। রীটে খরচ কিছুটা বেশি হলেও সাধারণত দ্রুত নিষ্পত্তি হয়।

আগাম জামিনঃ
জেলা ও দায়রা জজ আদালত কর্তৃক জামিন নামঞ্জুর হলে এর বিরুদ্ধে হাইকোর্ট বা উচ্চ আদালতে আবেদন করলে আদালত জামিনের নির্দেশ দিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মামলাটি নিম্ন আদালতে চলতে থাকে, যদিও অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনে বেরিয়ে আসার সুযোগ পান। সাধারণত বিশিষ্ট ব্যক্তিরা আগাম জামিনের সুবিধা পান। যদি কেউ আশঙ্কা করেন যে তাঁর বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা হতে পারে, তবে তিনি আগে থেকেই হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করতে পারেন। হাইকোর্ট গুরুত্ব বুঝে আগাম জামিনের নির্দেশ দিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করা গেলেও ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা যায় না।

অন্তর্বর্তীকালীন জামিনঃ
কোনো ব্যক্তি যেকোনো মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর নিম্ন আদালতে জামিনের আবেদন করতে পারেন। নিম্ন আদালত জামিন না দিলে সে ক্ষেত্রে তিনি হাইকোর্টবে জামিন চাইতে পারেন। হাইকোর্ট জামিন আবেদন বাতিল করলে তিনি আপিল বিভাগে জামিন চাইতে পারেন। ন্ম্নি আদালত থেকে আপিল বিভাগ পর্যন্ত মামলার কয়েকটি স্তর। তবে আপিল বিভাগের রায় চূড়ান্ত।

কারা মামলা করতে পারেনঃ
বাংলাদেশের সব আদালতে বিচার প্রার্থী ইচ্ছে করলে নিজের মামলা নিজে পরিচালনা করতে পারেন। আইনজীবীর সাহায্য নেওয়া বাধ্যতামূলক নয়। তবে আইনগত দিক বুঝে আত্মপক্ষ সমর্থন বা নিজের বক্তব্য তুলে ধরতে আইনজীবীর সাহায্য নেওয়া প্রয়োজন। সাধারণত বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কর্তৃক যেসব আইনজীবী উচ্চ আদালতে মামলা পরিচালনার জন্য তালিকাভুক্ত হয়েছেন, শুধু তাঁরাই উচ্চ আদালতে মামলা পরিচালনা করতে পারেন।

চেম্বার জজঃ
হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগের মধ্যবর্তী সেতু হলো চেম্বার জজ আদালত। কোনো মামলা হাইকোর্টে নিষ্পত্তি হওয়ার পর আপিল করতে হলে প্রথমে চেম্বার জজ আদালতে আবেদন করতে হয় । এ ছাড়া আপিল বিভাগ ছুটিতে থাকাকালীন জরুরি বিষয়ে নিষ্পত্তির জন্য প্রধান বিচারপতি আপিল বিভাগের একজন বিচারককে চেম্বার জজ হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। তিনি আবেদনকারীর আবেদন বিবেচনা করে প্রয়োজনে নির্দেশ দেন, কিংবা নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য বিষয়টি পাঠিয়ে দেন। তিনি অফিস সময়ের বাইরেও আবেদন শুনতে পারেন, এমকি বাসায়ও আবেদন বিবেচনা করে রায় দিতে পারেন। তবে দেরি করলে আবেদনকারীর ক্ষতি হতে পারে কেবল এমন আবেদনই তিনি বিবেচনা করেন।

আপিল বিভাগঃ
হাইকোর্ট বিভাগে মামলা নিষ্পত্তির পর কোনো পক্ষ অসন্তোষ্ট হলে তিনি আপিল বিভাগে আবেদন করতে পারবেন। বাংলাদেশে আপিল বিভাগের রায় চূড়ান্ত রায়। তবে কোনো ব্যক্তি আপিল বিভাগের রায়ে অসন্তোষ্ট হলে একই বিভাগে পুনরায় রায়টি পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে পারেন। যাকে আমরা রিভিউ হিসেবে জানি। বর্তমানে আপিল বিভাগে দুটি বেঞ্চ রয়েছে।

Photos from Legal  Protect  Service's post 31/07/2022
24/07/2022

জামিন পাওয়া আপনার নাগরিকের অধিকার। আপনার অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য বা মামলা জিতার জন্য প্রয়োজন সঠিক আইনি পরামর্শ বা কৌশল। মামলা চলমান যে কোন পর্যায় আসামি জামিনের আবেদন করতে পারে। ফৌজদারি, মাদক, রিট, নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল, আইসিটি, অর্থ ও ঋণখেলাপি, যেকোনো ধরনের মামলায় উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন করতে পারেন। আপনি চাইলে আমরা আপনাকে আইনি পরামর্শ ও জামিনের আবেদন করার সকল প্রকার আইনি পরামর্শ দিতে পারি। যে কোন ধরনের মামলার উচ্চ আদালতে আপীল, রিভিশন করা হয়। ব্যারিস্টার এন্ড অ্যাডভোকেট অ্যাসোসিয়েট, পুরাতন বিল্ডিং দ্বিতীয় তলা রুম নাম্বার ০২, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, ঢাকা। মোবাইল: ০১৭০৩১৯৯৩৪৪, Email: [email protected],

12/06/2022

বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টঃ
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত। বাংলাদেশের সংবিধানের ষষ্ঠ অধ্যায়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে আইনী বিধান রয়েছে। সংবিধানের ধারা ১০০-এর বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় সুপ্রীম কোর্ট অবস্থিত।এটা সচরাচর হাইকোর্ট নামে পরিচিত; কারণ ১৯৭১ সালের পূর্বে এই ভবনে পূর্ব পাকিস্তানের উচ্চ আদালতের কার্যক্রম পরিচালিত হতো। বাংলাদেশের সংবিধানের ষষ্ঠ অধ্যায়ের ৯৪ ধারায় সুপ্রিম কোর্ট প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে আইনী বিধান ব্যাক্ত করা হয়েছে। এই ধারার (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, "বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট" নামে বাংলাদেশের একটি সর্বোচ্চ আদালত থাকিবে এবং আপীল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ লইয়া তাহা গঠিত হইবে। এই ধারার (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, "প্রধান বিচারপতি এবং প্রত্যেক বিভাগে আসন গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রপতি যেরূপ সংখ্যক বিচারক নিয়োগের প্রয়োজন বোধ করিবেন, সেইরূপ সংখ্যক অন্যান্য বিচারক লইয়া সুপ্রীম কোর্ট গঠিত হইবে"; আরো বলা হয়েছে যে, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি "বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি" নামে অভিহিত হইবেন। পরবর্তী অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “প্রধান বিচারপতি ও আপীল বিভাগে নিযুক্ত বিচারকগণ কেবল উক্ত বিভাগে এবং অন্যান্য বিচারক কেবল হাইকোর্ট বিভাগে আসন গ্রহণ করিবেন।”; এবং চতুর্থ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, “সংবিধানের বিধানাবলী-সাপেক্ষে প্রধান বিচারপতি এবং অন্যান্য বিচারক বিচারকার্য পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন থাকিবেন।”
সংবিধানের ধারা-১০০-এর বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে সুপ্রীম কোর্টের স্থায়ী আসন অবস্থিত হবে। তবে বিধান আছে যে, রাষ্ট্রপতির অনুমোদন ক্রমে প্রধান বিচারপতি সময়ে সময়ে অন্য যে স্থান বা স্থানসমূহ নির্ধারণ করবেন, সেই স্থান বা স্থানসমূহে হাইকোর্ট বিভাগের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হতে পারবে।
এখতিয়ারঃ
সংবিধানের বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট-এর দুটি বিভাগ আছেঃ আপীল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগ।সংবিধানের ১০১ ধারায় হাইকোর্টের এখতিয়ার বর্ণিত আছে। ১০৩ ধারায় আপীল বিভাগের এখতিয়ার বর্ণিত আছে। হাইকোর্ট বিভাগ নিম্ন আদালত এবং ট্রাইবুনাল থেকে আপিল শুনানি করে থাকে। এছাড়াও, বাংলাদেশের সংবিধানের আর্টিকেল ১০২ এর অধীনে রিট আবেদন , এবং কোম্পানী এবং সেনাবিভাগ বিষয় হিসেবে নির্দিষ্ট সীমিত ক্ষেত্রে মূল এখতিয়ার আছে। হাইকোর্ট বিভাগ থেকে আপিল শুনানির এখতিয়ার রয়েছে আপিল বিভাগের।সুপ্রিম কোর্টের নির্বাহী শাখার স্বাধীন এবং রাজনৈতিক ভাবে বিতর্কিত ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে আদেশ দিতে পারে।
বেঞ্চ গঠনঃ
এক বা একাধিক বিচারক সমন্বয়ে প্রধান বিচারপতি হাইকোর্টের বেঞ্চ গঠন করতে পারবে।

Photos from Legal  Protect  Service's post 17/05/2022

ঐশ্বর্য চেয়ে দামি সম্পদ বুদ্ধিমত্তা। আর সবচাইতে বড় দারিদ্রতা হচ্ছে মূর্খতা। সব চাইতে অধিক মূল্যবান বিষয় হচ্ছে হৃদয়বান হওয়া। বুকার সাথে বন্ধুত্ব করতে যাবে না কারণ সে উপকার করার চেয়ে ক্ষতি করবে বেশি। কৃপণের সাথে কখনো বন্ধুত্ব করবে না কারণ বিপদের দিনে পাশে না থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেবে। সাবধান!!!, কোন পরনিন্দা কারী কেও নিজের বন্ধু বানিয়েও না কারণ প্রয়োজনে তোমাকে ব্যবহার করবে। আর সেই সাথে মিথ্যাবাদী সাথেও তুমি বন্ধুত্ব করবে না কারণ সে মরীচিকায় বিভোর করে কাছের জিনিস গুলো দূরে সরিয়ে নিবে। এডভোকেট আফছার উদ্দিন চৌধুরী।

Photos from Legal  Protect  Service's post 05/03/2022

একনজরে বাংলাদেশ সংবিধানঃ
★বাংলাদেশ সংবিধানকে মোট ১১টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
★১টি প্রস্তাবনা
★মোট অনুচ্ছেদ -১৫৩টি
★তফসিল ৭টি
★মূলনীতি ৪টি
★সংবিধান সংশোধন করা হয় ১৬ বার।
★সংবিধান সংশোধনের জন্য সংসদ সদস্যের মোট দুই তৃতীয়াংশ ভোট প্রয়োজন।
★সংবিধান রচনা করার সময় ড.কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।মজার ব্যপার হল ৩৪ জনের মধ্যে ২৪ জন বিজ্ঞ অাইনজীবী,৪জন অধ্যাপক,৩জন সমাজ কর্মী,১জন সাংবাদিক,১জন ডাক্তার।একমাত্র মহিলা সদস্য বেগম রাজিয়া বানু।
★একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য ছিলেন সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত।
★বাংলাদেশের ৯৩ পৃষ্ঠার ১ম হস্তলেখা সংবিধানের মূল লেখক ছিলেন ছিলেন অাবদুর রাউফ। মজার ব্যপার তার লেখা এই কপিটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।
★সংবিধানের প্রচ্ছাদ ডিজাইন করেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন।
★সংবিধান প্রণয়ন কমিটি মোট ৭৪টি বৈঠক করা হয় এবং সংবিধান রচনার জন্য ৩০০ সময় ব্যয় করা হয়।
★সংবিধান শুরু হয় প্রস্তাবনা দিয়ে এবং শেষ করা হয় ৭টি তফসিল দিয়ে।

Photos from Legal  Protect  Service's post 21/02/2022

মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকল ভাষা শহীদদের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।

01/06/2021

সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৬ অনুসারে যথাযথভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করে বিজ্ঞ সিনিয়র আইনজীবী জনাব এ এম আমিন উদ্দিন স্যারকে বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটি ২০২১-২২ এর অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্ধারণ করায় সাধারণ সদস্যদের পক্ষ হতে আমরা বর্তমান কার্যনির্বাহী সদস্যদের (ইসি) অভিনন্দন জানাই। উক্ত নির্বাচন বারের সংবিধান অনুসারে যথাযথভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং সকলের জ্ঞাতার্থে নির্বাচন ও সংবিধান সংক্রান্ত সাধারণ জিজ্ঞাসাগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ-
1. সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৪-তে নির্বাচিত ০২ জন সহ-সভাপতির কথা বলা হয়েছে। উক্ত অনুচ্ছেদের কোথাও সিনিয়র সহ সভাপতি (সিনিয়র ভিপি) বলে কোন পদের কথা উল্লেখ নেই। বস্তুত সংবিধানের কোথাও ‘সিনিয়র সহ সভাপতি’ পদটির কোন ধরণের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়নি, কিংবা ‘সিনিয়র সহ সভাপতি’ পদে নির্বাচনে কোন বিজ্ঞ আইনজীবী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন না এবং সমিতির সাধারণ সদস্যরাও কেউ উক্ত পদে তাঁদের মূল্যবান ভোটাধিকারও প্রদান করেন না এমতাবস্থায় উক্ত কোন ধরণের ভিত্তি ছাড়াই উক্ত পদ হঠাৎ করে সৃষ্টি করার কোন প্রশ্ন উত্থাপিত হতে পারে না।

2. সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৫ অনুযায়ী শুধুমাত্র লাইব্রেরি উপ-কমিটির ক্ষেত্রে নির্বাচিত ০২ জন সহ-সভাপতির মধ্য থেক ০১ জন সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচন করার বিধান রয়েছে। এক্ষেত্রে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যগণ সার্বিকভাবে বিবেচনা করে জ্যেষ্ঠতম সহ-সভাপতিকে বা সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত সহ-সভাপতিকে শুধুমাত্র লাইব্রেরি উপ-কমিটির আহ্বায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করার জন্য সিনিয়র সহ-সভাপতিরূপে নির্বাচিত করেন। একইসাথে উক্ত উপ-কমিটির কার্যক্রম নির্বাহের জন্য আরও ৪ জন সদস্য নির্বাচিত করা হয়। ইতঃপূর্বে ২০১৩-১৪ সালের কার্যনির্বাহী কমিটি এই সংক্রান্ত ব্যাপারে একটি সিদ্ধান্ত প্রদান করলেও সেই সিদ্ধান্ত সংবিধান সংশোধন করে চূড়ান্তরূপে প্রকাশ হয়নি। উল্লেখ্য যে, সংবিধানের কোনরূপ সংশোধন ব্যতীত পূর্ববর্তী কোন কমিটির সিদ্ধান্ত বর্তমান কমিটির উপর বাধ্যকর নয়।
3. যেহেতু অনুচ্ছেদ ২৫ বিশেষভাবে শুধুমাত্র শুধুমাত্র লাইব্রেরি সাব-কমিটি নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, সেহেতু উক্ত অনুচ্ছেদ অনুসরণ করে অনুচ্ছেদ ২১ এর অধীনে নির্বাচিত সভাপতির অনুপস্থিতিতে সমিতির কোন সভায় সভাপতিত্বের নিয়মের ক্ষেত্রে উক্ত অনুচ্ছেদ ২৫ কোনভাবেই প্রযোজ্য নয়। অনুচ্ছেদ ২১ এ স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে নির্বাচিত সভাপতির অনুপস্থিতিতে ০২ জন নির্বাচিত সহ-সভাপতির মধ্যে যে কোন একজন সহ-সভাপতি উক্ত সভা পরিচালনা করতে পারবেন। উক্ত অনুচ্ছেদ ২১-এ ‘সিনিয়র সহ-সভাপতি’ শব্দগুলো ব্যবহার করা হয়নি। অনুচ্ছেদ ২১ অনুসারে বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা এবং অফিস কর্মকর্তারা যথাযথভাবে জনাব মোহাম্মদ শফিক উল্ল্যাহ, সহ-সভাপতি,স্যার-কে কার্যনির্বাহী কমিটির সভা পরিচালনা এবং সংবিধান অনুসারে ০৪ মে, ২০২১ খ্রিস্টাব্দে অনুষ্ঠিত বিশেষ সাধারণ সভা পরিচালনা করার জন্য মনোনীত করেন এবং এ সংক্রান্তে একবার ৭-০ ভোটে ও পরবর্তীতে ৭-৬ ভোটে তা নির্ধারিত হয়। যেহেতু অনুচ্ছেদ ২২ অনুযায়ী কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন, সেহেতু ভোটাধিকার প্রয়োগ পূর্বক নেয়া সিদ্ধান্ত সমিতির গঠন বিধি অনুযায়ী কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত হিসাবে পরিগণিত হয়।
4. বিগত ০৪ মে, ২০২১ খ্রিস্টাব্দে সুপ্রিম কোর্ট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত বিশেষ সাধারণ সভায় (এসজিএম) সহ-সভাপতি জনাব মোহাম্মদ শফিক উল্ল্যাহ স্যার সবার সম্মুখে দাঁড়ান এবং অডিটোরিয়ামে উপস্থিত বেশিরভাগ বিজ্ঞ আইনজীবীগণ হাত তুলে ও করতালির মাধ্যমে তাঁকে সমর্থন করেন। উক্ত সমর্থনের বিপরীতে একই সভায় উপস্থিত অপর সহ-সভাপতি জনাব জালাল উদ্দিন স্যার কোন ধরণের আপত্তি জানান নাই, বরং তিনি পুরো সভায় এই ব্যাপারে সম্পূর্ণ নীরব ছিলেন যা প্রমাণ করে যে তিনিও উক্ত বিশেষ সাধারণ সভা পরিচালনার ক্ষেত্রে জনাব মোহাম্মদ শফিক উল্ল্যাহ স্যার-কে সভার সভাপতিরূপে সমর্থন করেন।
5. সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচন ২০২১-২২-এ নির্বাচিত সভাপতি বিজ্ঞ আইনজীবী জনাব আব্দুল মতিন খসরু স্যার বিগত ১৪.০৪.২০২১ খ্রিষ্টাব্দে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন যার ফলে নির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটিতে সভাপতি পদে শূণ্যতার সৃষ্টি হয়। এমতাবস্থায়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সংবিধান অনুসরণ করে যথাযথ প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে বিজ্ঞ সিনিয়র আইনজীবী জনাব এ এম আমিন উদ্দিন স্যার-কে সমিতির গঠন বিধির অনুচ্ছেদ ১৬ অনুযায়ী সভাপতির শূণ্য পদে নির্বাচিত করা হয়। বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, এই বিশেষ নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণভাবে সংবিধান মান্য করে সম্পাদন করা হয়েছে। প্রথমত, অনুচ্ছেদ ১৬ সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য এবং সাধারণ সদস্যদের উপর বাধ্যতামূলকভাবে প্রযোজ্য এবং এই অনুচ্ছেদ অনুসারে সভাপতির পদ সাধারণভাবে শূণ্য হয়ে গেলে উক্ত পদ শূণ্য হয়ে যাওয়ার এক (০১) মাসের মধ্যে বাধ্যতামূলকভাবে পূরণ করতে হবে, এবং যেহেতু অনুচ্ছেদ ১৬ অনুযায়ী সভাপতির শূণ্য পদ পূরণের জন্য কোন ধরণের পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার কোন সুযোগ নেই বা নিয়ম নেই, সেহেতু নির্বাচনী উপ-কমিটি গঠণ করারও কোন প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র বিশেষ সাধারণ সভার মাধ্যমেই সভাপতির শূণ্য পদে নির্বাচন করার সুযোগ বিদ্যমান রয়েছে। উল্লেখ্য যে,অনুচ্ছেদ ১৬ অনুযায়ী কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক কেবলমাত্র একটি বিশেষ সাধারণ সভা আয়োজনের সুযোগ আছে, এবং উক্ত সভা শুরু হয়ে গেলে স্থগিত করার কোন সুযোগ সংবিধানে নেই। দ্বিতীয়ত, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৭(২)(খ) অনুসরণ করে এজেন্ডা নির্ধারণ করে কার্যনির্বাহী কমিটির সভা বিগত ২৬.০৪.২০২১ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশেষ সাধারণ সভার নোটিস সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার ০৭ দিন পূর্বে অর্থাৎ ২৭.০৪.২০২১ খ্রিষ্টাব্দে ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়। তৃতীয়ত, অনুচ্ছেদ ১৭(৪)(ক) অনুসারে সভার কোরাম গঠণের জন্য সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের ৭৫ জন বিজ্ঞ আইনজীবীর উপস্থিত্র প্রয়োজন ছিল এবং উক্ত সভায় ৭৫ জনের অধিক, প্রায় সম্পূর্ণ অডিটোরিয়াম বিজ্ঞ আইনজীবীদের উপস্থিতিতে পরিপূর্ণ ছিল। চতুর্থত, উক্ত সভায় সভাপতিত্বকারী জনাব মোহাম্মদ শফিক উল্ল্যাহ স্যার অনুচ্ছেদ ১৬ অনুসারেই বিজ্ঞ সিনিয়র আইনজীবী জনাব এ এম আমিন উদ্দিন স্যারের নাম সভাপতি হিসাবে প্রস্তাব করেন এবং উক্ত প্রস্তাবের বিপরীতে সভায় উপস্থিত সদস্যদের কেউ বা বিএনপি-জামায়াত জোট সমর্থিত নীল প্যানেলের কেউ অন্য কোন নাম প্রস্তাব করেন নাই কিংবা প্রস্তাবিত নামের বিরুদ্ধে কোন ধরণের আপত্তিও উপস্থাপন করেন নাই। এমতাবস্থায়, ২০২১-২২ সালের অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য সভাপতি হিসাবে জনাব এ এম আমিন উদ্দিন স্যার-কে সভায় উপস্থিত বিজ্ঞ আইনজীবীদের মধ্যে প্রায় ৯৯% সরবভাবে হাততালি দিয়ে, হাত নেড়ে এবং কন্ঠভোটের মাধ্যমে সমর্থন করেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, সভায় উপস্থিত বিজ্ঞ আইনজীবগণ যেহেতু সভাপতি নির্বাচনের জন্য উপস্থিত হয়েছেন, সেহেতু তাঁদের মধ্যে কেহ সভাপতির শূণ্য পদে নির্বাচনের জন্য নাম প্রস্থাব করতে পারেন না। তা সত্বেও উল্লেখ করা যেতে পারে যে, উক্ত বিশেষ সাধারণ সভায় বিজ্ঞ সিনিয়র আইনজীবী জনাব এ এম আমিন উদ্দিন স্যারের নাম ব্যতীত আর কারো নাম উপস্থিত আইনজীবীগণ বা বিএনপি-জামায়াত জোট সমর্থিত নীল প্যানেল কর্তৃক উত্থাপিত হয় নাই, বা প্রস্তাবিত নামের বিরুদ্ধে কোন ধরণের আপত্তিও উপস্থাপন হয় নাই। এ কারণে সর্বসম্মতভাবে জনাব এ এম আমিন উদ্দিন স্যারের নাম সভাপতি হিসাবে ঘোষণা করা হয়। অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত জোট সমর্থিত নীল প্যানেল কেবলমাত্র অবৈধভাবে বিশেষ সাধারণ সভা স্থগিতের দাবি তুলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপচেষ্টা করে মাত্র। উক্ত বিশেষ সাধারণ সভায় সহ-সভাপতি মোহাম্মদ শফিক উল্ল্যাহ স্যার সভাপতির শূণ্য পদ পূরণের জন্য জনাব এ এম আমিন উদ্দিন স্যারের নাম প্রস্তাব করলে সভায় উপস্থিত সভাসদরা হাত তুলে ও কন্ঠভোটের মাধ্যমে সমর্থনের মাধ্যমে অনুচ্ছেদ ১৬ অনুযায়ী নির্বাচনের পদ্ধতি নির্ধারণ ও নির্বাচন সম্পন্ন করেন।
6. সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সংবিধান অনুযায়ী সাধারণ সম্পাদক কেবলমাত্র সভা সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করে থাকেন। সংবিধান অনুযায়ী কোন সভা স্থগিত করার অধিকার সাধারণ সম্পাদকের নেই। শুধুমাত্র সভার সভাপতি কোন সভা স্থগিত করার অধিকার রাখেন। বিগত ০৪.০৫.২০২১ খ্রিষ্টাব্দে বিশেষ সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার পূর্বে কার্যনির্বাহী সদস্যদের মধ্যকার সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে সহ-সভাপতি জনাব মোহাম্মদ শফিক উল্ল্যাহ স্যার বিশেষ সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করবেন। উক্তরুপ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিশেষ সাধারণ সভায় অপর সহ-সভাপতি জনাব জালাল উদ্দিন স্যার কোন ধরণের আপত্তি জানান নাই বিধায় সমিতির গঠণতন্ত্র অনুযায়ী জনাব শফিক উল্ল্যাহ স্যারই উক্ত সভা শুরু ও সমাপ্তি ঘোষণা করেন। কিন্তু সংবিধানের এবং কার্যনির্বাহী সদস্যদের মধ্যে নেয়া সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে এবং কার্যনির্বাহী সদস্যদের সাথে কোন ধরণের পরামর্শ ছাড়াই বর্তমান সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ রুহুল কুদ্দুস কাজল স্যার উক্ত বিশেষ সাধারণ সভা স্থগিতের ঘোষণা প্রদান করেন যার আইনত কোন ভিত্তি ছিল না বা নেই। অধিকন্তু, অনুচ্ছেদ ১৬ অনুযায়ী নির্ধারিত সময় (০১ মাস) অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ায় উক্ত বেআইনি স্থগিত ঘোষণাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অকার্যকর হয়ে পড়েছে। তাছাড়া সংবিধান কার্যনির্বাহী কমিটিকে কোন ধরণের অধিকার দেয়নি বিশেষ সাধারণ সভা স্থগিত করার যেহেতু উক্ত সভার উদ্দেশ্যই ছিল সভাপতির শূণ্য পদ পূরণ করা। বিগত ০৫.০৫.২০২১ খ্রিস্টাব্দে সমর্থিত নীল প্যানেল সমর্থিত নির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির ০৬ জন সদস্য কর্তৃক প্রকাশিত প্রেস রিলিজে উল্লেখ করা হয় যে, “কোন আলোচনা ও সিদ্ধান্ত ছাড়াই সম্পাদক সভার কাজ মুলতবি ঘোষণা করেন। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল, সভা মুলতবি করার পরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, সম্পাদকসহ সিনিয়র আইনজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করে করণীয় নির্ধারন করে নির্বাচনের মাধ্যমে সভাপতির পদ পূরণ করার ।’’ উক্তরুপ মন্তব্যে এটি স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, নীল প্যানেলের লক্ষ্যই ছিল উক্ত বিশেষ সাধারণ সভা পণ্ড করার যেন তাঁরা এককভাবে স্বৈরশাসকের মতো সুপ্রিম কোর্ট বারের কার্যক্রম নিজের ইচ্ছাধীনভাবে চালাতে পারে। এই সংক্রান্তে পূর্বে সাদা প্যানেল সমর্থিত নির্বাচিত একজন সদস্য কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় সাধারণ সম্পাদক স্যার বরাবর প্রাক্তন নির্বাচিত সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক স্যারদের সাথে আলোচনা পূর্বক অনুচ্ছেদ ১৬ অনুযায়ী বিশেষ সাধারণ সভা আয়োজনের ব্যাপারে মত প্রকাশ করলে সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ রুহুল কুদ্দুস কাজল স্যার তা নাকচ করে দেন। উল্লেখ্য যে, বিশেষ সাধারণ সভার নোটিসে উল্লেখ করা হয় যে, “সমিতির নব-নির্বাচিত সভাপতি জনাব আব্দুল মতিন খসরু গত ১৪ এপ্রিল, ২০২১ মৃত্যুবরণ করায় সমিতির গঠনতন্ত্রের ১৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সভাপতির শূন্যপদ পূরণের লক্ষ্যে করনীয় নির্ধারন’’, অথচ কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় ‘করনীয় নির্ধারন’ শব্দগুলোর পরিবর্তে ‘ব্যবস্থাকরণ’ শব্দটি প্রতিস্থাপন করার জন্য অধিকাংশ সদস্যদের পক্ষ হতে বলা হয়েছিল, কিন্তু সাধারণ সম্পাদক উক্তরুপ সংশোধন না করে বলেন যে, যেহেতু অনুচ্ছেদ ১৬ হুবহু নোটিসে তুলে দেয়া হচ্ছে সেহেতু এখানে বিভ্রান্তির কোন সম্ভাবনা নেই। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় যে তিনি উক্ত ‘করনীয় নির্ধারন’ শব্দদ্বয় ব্যবহার করেই অযাচিতভাবে সাধারণ আইনজীবীদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন।

Telephone

Website