Istiak Islam Nihal
I give proper guidelines on how to start your journey as a Freelancer.
ফেইসবুক থেকে ইনকাম 😳??
অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে 😱😱??
একদম ঠিক👉
আমরা যেই ফেইসবুকটি ব্যবহার করে রেগুলার ৫/৬ ঘন্টা আমাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করছি, সেটিকে কাজে লাগিয়ে একটি চমৎকার ইনকাম সোর্স তৈরি করতে পারি 🥰🥰
ফেইসবুকটি ব্যবহার করে আপনি আমি কিভাবে একটি চমৎকার ইনকাম করব এই বিষয়ে সরাসরি কাজ নিয়ে আজকে একটি অসাধারন ফ্রী ক্লাস এর আয়োজন করা হয়েছে।
সময়ঃ আজ রবিবার সন্ধ্যা ৭ঃ০০ টা।🚫
💡চমৎকার এই ক্লাসটিতে অংশগ্রহন করতে চাইলে ইনবক্স করুন ❣️❣️
বেকার সময় গুলো নষ্ট না করে চালুন সময় গুলো কাজে লাগাই, নিজেরা উদ্যক্তা হই 🙂🙂
🚨Contact: 01741765505🚨
BE SKILLED IN ANYTHING
If I had to teach only one thing to every student, athlete, artist or aspiring top performer in the world this would be it.
The most important thing I’ve ever learned is that there are 2 groups of people in the world:
Group 1: Those who believe that their level of skill in a subject is fixed
Group 2: Those who believe that their level of skill in a subject can change (go up with practice and use or go down with neglect).
You want to be part of the second group.
Content কী? (What is Content?)💯
Content Writing এই শব্দটার সাথে আমরা সবাই এখন কমবেশি বেশ পরিচিত।
আগেই বললাম এখন Digital Marketing এর যুগ। আর এই digital marketing এর প্রধান চাবিকাঠি হলো কন্টেন্ট। শুধু digital marketing বললে হয়তো ভুল বলা হবে।
আপনি ইন্টারনেটে যা পড়ছেন সবই হলো content।
আর বাংলায় যা পড়ছেন এবং দেখছেন সেটাই হলো Bengali Content Writing. সেটা বিজ্ঞাপনের হতে পারে, টেকনিক্যাল হতে পারে অথবা শিক্ষামূলক থেকে আনন্দদায়ক যা খুশি তাই, সবই পড়ছে content এর আওতায়।🎈
Content Writing কেন দরকার? (What is the importance of Content Writing?)
ইন্টারনেটের মূল বিষয়ই হলো ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে সংযোগ ঘটানো। আপনি যেই মুহূর্তে ফেসবুক খুলে বসছেন সেই মুহূর্ত থেকেই ফেসবুকের আয় বাড়তে শুরু করছে বিভিন্ন ভাবে। সুতরাং এক্ষেত্রে আপনি ক্রেতা এবং ফেসবুক বিক্রেতা।
অথবা আপনি যখন কোনো কোনো Site এ কিছু একটা পড়ছেন বা দেখছেন সেই মুহূর্তেও আপনি হয়ে পড়ছেন সেই content এর ক্রেতা।
আর এখন একটা বা দুটো নয়, ইন্টারনেটে রয়েছে এমন হাজার হাজার site। সুতরাং প্রতিযোগিতা রয়েছে সবার আগে আপনার কাছে পৌঁছে যাওয়ার। আর এই প্রতিযোগিতায় জেতার চাবিকাঠি হলো content writing. যার content যত ভালো, তার জেতার সম্ভবনা তত প্রবল।🌸
Content Writing কেমন ভাবে কাজ করে? (How does content writing work?)
বিজ্ঞাপনদাতা এবং কোম্পানির বর্তমানে মূল অসুবিধাটা হলো user বা ক্রেতার কাছে পৌঁছনোর জন্যে সঠিক এবং দরকারি content এবং keyword এর অভাব।🤗
ধরে নিলাম আমি ক্রেতা এবং আমার কিছু জিনিসের দরকার। সুতরাং সবার প্রথম আমি সেই জিনিস নিয়ে Google এ সার্চ করবো। এরপর প্রথম পেজের কয়েকটি লিঙ্কে খুঁজে নেব আমার দরকারি সবকিছু। আর এইখানেই আসে প্রতিযোগিতা- ‘Google এর প্রথম পেজে উঠে আসার’।
ইন্টারনেটে বর্তমানে আছে প্রায় লক্ষ-কোটি সাইট। আপনার তো কখনো মনে প্রশ্ন আসতেই পারে google বা bing কিভাবে তারমধ্যে তুলে আনছে দরকারি সাইট গুলো বা রাঙ্কিং নির্ভর করছে কিসের ওপর?😺
আসলে google বা bing ব্যবহার করে ‘Spider’ নামে একটি সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার ইন্টারনেট ঘুরে ঘুরে ইনডেক্সিং করে সমস্ত siteএর। ইনডেক্সিং মানে প্রত্যেকটি পেজকে পরপর সাজানো। এই গোটা পদ্ধতিকে বলে ‘Web Crawling’.
এই ইনডেক্সিং এ সাহায্য করে সেই সাইটের Content এবং ব্যবহৃত Keywords.
কোনো site কম শব্দে যত সহজে এবং যত সাবলীলভাবে তার কথা প্রকাশ করতে পারবে সেই siteই উঠে আসবে উপরের দিকে।
একটা ছোট উদাহরণ দিয়ে ব্যাপারটা বোঝানো যাক-
যে কোনো একটা ফোনের মডেল দিয়ে সার্চ করুন google এ। প্রথমেই থাকবে কয়েকটি অনলাইন শপিংয়ের সাইট। যেমন flipkart বা amazon বা snapdeal। কারণ তারা ফোনটা বিক্রি করার সাথে সাথে কম কথায় তুলে ধরে ফোন সম্পর্কিত মূল্যবান কিছু তথ্য।☺️
সুতরাং google indexing এ তারা উঠে এসেছে প্রথমের সারিতে। এই তথ্যই হচ্ছে Content. আর content এইভাবেই বাড়িয়ে দিচ্ছে ব্যবসা।
What is Affiliate marketing?
Affiliate marketing is the process by which an affiliate earns a commission for marketing another person’s or company’s products. The affiliate simply searches for a product they enjoy, then promotes that product and earns a piece of the profit from each sale they make. The sales are tracked via affiliate links from one website to another.
How Do Affiliate Marketers Get Paid?
A quick and inexpensive method of making money without the hassle of actually selling a product, affiliate marketing has an undeniable draw for those looking to increase their income online. But how does an affiliate get paid after linking the seller to the consumer?
The answer can get complicated.
The consumer doesn’t always need to buy the product for the affiliate to get a kickback. Depending on the program, the affiliate’s contribution to the seller’s sales will be measured differently.
The affiliate may get paid in various ways:
1. Pay per sale.
This is the standard affiliate marketing structure. In this program, the merchant pays the affiliate a percentage of the sale price of the product after the consumer purchases the product as a result of the affiliate’s marketing strategies. In other words, the affiliate must actually get the investor to invest in the product before they are compensated.
2. Pay per lead.
A more complex system, pay per lead affiliate programs compensates the affiliate based on the conversion of leads. The affiliate must persuade the consumer to visit the merchant’s website and complete the desired action — whether it’s filling out a contact form, signing up for a trial of a product, subscribing to a newsletter, or downloading software or files.
3. Pay per click.
This program focuses on incentivizing the affiliate to redirect consumers from their marketing platform to the merchant’s website. This means the affiliate must engage the consumer to the extent that they will move from the affiliate’s site to the merchant’s site. The affiliate is paid based on the increase in web traffic.
Why Be an Affiliate Marketer?
What are the reasons to become an affiliate marketer?
1. Passive income.
While any “regular” job requires you to be at work to make money, affiliate marketing offers you the ability to make money while you sleep. By investing an initial amount of time into a campaign, you will see continuous returns on that time as consumers purchase the product over the following days and weeks. You receive money for your work long after you’ve finished it. Even when you’re not in front of your computer, your marketing skills will be earning you a steady flow of income.
2. No customer support.
Individual sellers and companies offering products or services have to deal with their consumers and ensure they are satisfied with what they have purchased.
Thanks to the affiliate marketing structure, you’ll never have to be concerned with customer support or customer satisfaction. The entire job of the affiliate marketer is to link the seller with the consumer. The seller deals with any consumer complaints after you receive your commission from the sale.
3. Work from home.
If you’re someone who hates going to the office, affiliate marketing is the perfect solution. You’ll be able to launch campaigns and receive revenue from the products that sellers create while working from the comfort of your own home. This is a job you can do without ever getting out of your pajamas.
4. Cost-effective.
Most businesses require startup fees as well as a cash flow to finance the products being sold. However, affiliate marketing can be done at a low cost, meaning you can get started quickly and without much hassle. There are no affiliate program fees to worry about and no need to create a product. Beginning this line of work is relatively straightforward.
5. Convenient and flexible.
Since you’re essentially becoming a freelancer, you get ultimate independence in setting your own goals, redirecting your path when you feel so inclined, choosing the products that interest you, and even determining your own hours. This convenience means you can diversify your portfolio if you like or focus solely on simple and straightforward campaigns. You’ll also be free from company restrictions and regulations as well as ill-performing teams.
6. Performance-Based rewards.
With other jobs, you could work an 80-hour week and still earn the same salary. Affiliate marketing is purely based on your performance. You’ll get from it what you put into it. Honing your reviewing skills and writing engaging campaigns will translate to direct improvements in your revenue. You’ll finally get paid for the outstanding work you do!
7. Do Not Underestimate the Power of SEO.
There’s a ton of organic traffic you can get from search engines if you do SEO properly. The days when Search Engine Optimization was about cheating Google are gone. Today, it is about making your website better for visitors. People naturally look for information online. That’s why you should learn the basics of on-page SEO, keyword research and link building to be the information source they find first. Who wouldn’t want to rank #1 for terms such as “best product” or “product review” in Google?
যোগাযোগের দক্ষতা, ইংরেজিতে যেটি আমাদের কাছে Communication Skill নামে পরিচিত, বর্তমানে খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। শুধু বর্তমানে নয়, এটি অতীতেও প্রয়োজনীয় ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। চাকুরী বলি আর স্টার্ট-আপ শুরু করার কথা বলি, যোগাযোগের দক্ষতা আমাদের ক্যারিয়ারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু তাই নয়, যোগাযোগের দক্ষতা মানুষের মাঝে আমাদের গ্রহণযোগ্যতাকেও বাড়িয়ে তোলে। চলো দেখে আসি যোগাযোগের দক্ষতা কী এবং তা বৃদ্ধি করার কিছু উপায়।
যোগাযোগ দক্ষতা হল অন্যের দেয়া তথ্য সঠিকভাবে বুঝতে পারা এবং নিজে যা বলতে চাই তা অন্যকে সঠিকভাবে বুঝাতে পারা। এটা লিখে আর কথায়- দু’রকম ভাবেই হতে পারে। আমরা এখানে শুধু কথা বলার মাধ্যমে যে যোগাযোগ হয় তার দক্ষতা নিয়ে কথা বলব। খেয়াল করলে দেখতে পারবে যে যোগাযোগের দক্ষতার মূলত দু’টি অংশ- অন্যের কথা বুঝতে পারা এবং নিজের কথা অন্যকে বুঝাতে পারা।
অন্যের কথা বুঝতে পারা:
অন্যের কথা বুঝতে পারার ক্ষমতা গড়ে তোলা এবং তা পরিচর্যার মাধ্যমে বৃদ্ধি করার জন্য কিছু ছোট ছোট জিনিস মাথায় রাখতে হবে। চলো দেখে আসি কী কী বিষয় মাথায় রাখলে কেউ কথার মাধ্যমে কী তথ্য দিতে চায় তা সহজেই বুঝে নেয়া যাবে।
১। মনোযোগ দিয়ে শোনা:
অনেকেই কথোপকথনের মাঝে বক্তার কথা শোনার দিকে খুব একটা নজর দেয় না। এটা মোটেও ঠিক নয়। অন্যের কথা বুঝতে পারার জন্য তোমাকে প্রথমেই নজর দিতে হবে কথাটা ভালোমত শোনার জন্য। মনোযোগ দিয়ে না শুনলে অনেক কিছুই খেয়াল করা হয়ে উঠে না অনেক সময়। সেক্ষেত্রে দেখা যায় যে যখন কথার উত্তরে কিছু বলতে যাবে তখন কথা খুঁজে না পেয়ে থমকে যাবে। এজন্যই তোমার উচিত মনোযোগ দিয়ে বক্তার কথা শোনা। তাহলে কথোপকথন খুব সহজেই চালিয়ে যাওয়া যায় কোন রকম আটকে যাওয়া ছাড়া। একবার চিন্তা করে দেখো কেউ যদি তোমার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনে তাহলে তোমার কেমন লাগবে। অবশ্যই ভালো লাগবে এবং মনে হবে তারা তোমার মূল্য দিচ্ছে। তখন তুমি আরো বেশি চেষ্টা করবে ভালোমত কথাগুলো বলার জন্য। তুমি যখন অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনবে তখন তার মাঝেও ঠিক একই ব্যাপার কাজ করবে এবং সে তোমাকে তার কথাগুলোও ভালোমত বলবে। এর ফলে তুমি সহজেই প্রয়োজনীয় তথ্য জোগাড় করে নিতে পারবে। তাহলে মনোযোগ দিয়ে কথা শুনতে বাধা কোথায়?
২। বডি ল্যাঙ্গুয়েজ খেয়াল করা:
মনোযোগ দিয়ে শোনা শুধুমাত্র শোনার মাঝেই সীমাবদ্ধ নয়, চোখ দিয়ে লক্ষ্য করার ব্যাপারটাও এখানে এসে পড়ে। মনোযোগ দিয়ে শোনার ক্ষেত্রে বক্তার মুখের ভঙ্গিমা এবং হাত পা নড়াচড়া লক্ষ্য করা ইত্যাদি বিষয়গুলো বক্তার কথা সহজে বুঝতে সাহায্য করে। যদি সেটা অবচেতনভাবে হয়, তবুও বক্তার শরীরের নড়াচড়া তার বক্তব্যকে ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করে। সেজন্যই বক্তার কথা শোনার পাশাপাশি তার শরীর এবং অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নড়াচড়ার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
আবার অনেকেই সরাসরি না বললেও হাতের নড়াচড়া, চোখের ইশারার মাধ্যমেও বোঝানোর চেষ্টা করে যে কথোপকথনের সমাপ্তি চায় সে। সেক্ষেত্রে সেই ইশারা বুঝতে পারা এবং দ্রুত কথা শেষ করাটাও যোগাযোগ দক্ষতার মধ্যেই পড়ে।
৩। বক্তাকে বোঝানো যে তুমি শুনছ:
একজন বক্তা যখন কথা বলে তখন সে এটাও লক্ষ্য করে যে শ্রোতা তার কথা শুনছে কি না। যদি শ্রোতা আগ্রহী হয় তাহলে তার কথা বলার উৎসাহ বৃদ্ধি পায়। তাই কথা শোনার সময় বক্তাকে বোঝাতে হবে যে তুমি তার কথা শুনছ। সেক্ষেত্রে একটু পর পর মাথা নাড়ানো, মাঝে মাঝে হু-হ্যাঁ ইত্যাদি শব্দ করা ইত্যাদি কাজ বক্তাকে বুঝিয়ে দেবে যে তুমি তার কথা শুনছ। এতে করে বক্তাও কথা বলতে আরো আগ্রহী হবে যা তোমাদের কথোপকথনকে আরো সহজ এবং সাবলীল করে দেবে।
তবে এত বেশি সাড়া আবার দিও না যাতে বক্তার কথার মাঝখানে বাধার সৃষ্টি হয়। তাহলে বক্তা বিরক্ত হতে পারে। এতে করে তোমার মূল উদ্দেশ্যটাই ব্যাহত হবে।
লিড জেনারেশন: Lead Generation একরমের পদ্ধতি যার মাধ্যমে সম্ভাব্য ক্রেতার ইমেল, ফোন নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এর সাহায্যে গ্রাহকের চাহিদার বিষয়গুলি জানা যায় এবং তাদের সামনে সেরকম প্রোডাক্ট তুলে ধরা যায়।
লিড তৈরির জন্য কী করতে হবে?
লিড জেনারেশনের জন্য অবশ্যই ইমেল থাকতে হবে। অনেকক্ষেত্রে ইমেল বা ফোন নম্বরের অপশন থাকে। এই দুটি মাধ্যমেই গ্রাহকে ট্যাগ করা যায়, নোটিফিকেশন পাঠানো যায়। বিভিন্ন অফার সংক্রান্ত তথ্যও পাঠানো যায়।
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে লিড কীভাবে তৈরি করবেন Lead Generation
ব্যবসা বাড়ানোর ক্ষেত্রে লিড জেনারেশন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রথমদিকে অল্প সময়ের জন্য মার্কেটিংয়ের লক্ষ্য হওয়া উচিত লিড জেনারেট করা।
১) ওয়েবিনারস
এটি কমিউনিকেশনের অন্যতম মাধ্যমে যেখানে একই সময়ে অনলাইন ভিউয়ারস ও অরগানাইজাররা থাকে। এটা একেবারেই ব্যায়বহুল নয়। এখানে ভিউয়ারস ও অরগানাইজাররা তথ্যের আদানপ্রদান করতে পারে। সকলে লাইভ থাকার কারণে খুব তাড়াতাড়ি সমস্ত প্রশ্নের উত্তর আসে।
২) ই-বই/কেস স্টাডি/ ইন্ডাস্ট্রি রিপোর্ট
বর্তমানে পাঠকরা কম খরচে কম সময়ে ভালো কিছু পেতে চান। সেখানে বই একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। বিভিন্ন বই পড়া বা পিডিএফ ডাউনলোডের বিনিময়ে আপনি পাঠকদের থেকে ইমেল, ফোন নম্বরের মতো তথ্য চাইতে পারেন। Lead Generation
৩) নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট
বর্তমানে সবকিছুই ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে। এই মুহূর্তে আপনি কখনই নেটওয়ার্কিং ইভেন্টকে উপেক্ষা করতে পারবেন না। আপনার কাছে আকর্ষণীয় অফার থাকলে সেটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিন। স্পিচ তৈরি করে ভিডিও শেয়ার করুন। সেখানে গ্রাহকদের থেকে তথ্য চান।
৪) ফ্রন্ট এন্ড প্রোডাক্ট ক্রয়
কম দামে কম রিস্কে জিনিস বিক্রি করতে পারেন। নতুন গ্রাহকরা কখনই একটি জিনিসের পিছনে বেশি ক্রয় করতে পছন্দ করে না। সেক্ষেত্রে লাভ না রেখে কম দামে জিনিস বিক্রি করে গ্রাহকদের থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারলেই আপনার লিড জেনারেশনের কাজ হয়ে যাবে।
৫) ইনবাউন্ড ফোন কল
যদি কোনও গ্রাহক নিজে থেকেই আপনার কোনও প্রোডাক্টের ব্যাপারে ফোন করে তাহলে বুঝবেন সে সেটির বিষয়ে আগ্রহী। তাই তখনই গ্রাহকের ইমেল আইডি, নাম, ফোন নম্বর জেনে নিন। পরবর্তীকালে সেটি আপনার কাজে আসবে।
আমরা ব্যবসা বা বিভিন্ন কারনে ফেসবুক পেইজ (page) খুলে থাকি। তবে সফল হতে হলে পেইজে প্রচুর পরিমানে লাইক দরকার এবং ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার উপায় হলো প্রচুর পরিমাণ মানুষের কাছে পেইজটি পৌছে দেওয়া। আর এর জন্য ফেসবুক পেজ প্রমোট করতে হয় যা ফেসবুক বুস্টিং (Facebook Boosting) নামে পরিচিত। এর ফলে প্রচুর পরিমাণ ভিজিটর আনা সম্ভব ফেসবুক পেইজে। ফেসবুক বুস্টিং বা বুস্ট এর মাধ্যমে পেইজটিকে খুব সহজেই আমরা জনপ্রিয় করতে পারি। এবং ফেসবুক পেইজ বুষ্ট করে আপনি খুব সহজেই আপনার ব্যবসা (Business) সফল করতে পারবেন।
আমরা অনেকেই ফেসবুক পেইজ বুষ্ট সম্পর্কে পরিচিত। আবার অনেকেই জানেন না ফেইসবুক পেজ বু্স্ট কি। ফেসবুক পেইজ বুষ্ট হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আমরা আমাদের ব্যবসাকে সবার কাছে পরিচিত করে তুলতে পারি এবং এটি একটি সহজ এবং কার্যকর উপায়। আমরা বিভিন্ন ওয়েব সাইট ভিজিট করতে সময় বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখি থাকি। কিন্তু ফেসবুকের বিজ্ঞাপন গুলো একটু ভিন্ন প্রক্রিয়ার হয়ে থাকে। এর ফলে একটি সাধারণ ব্যবহারকারী সকল সময়ই বিজ্ঞাপন এর সম্মুখীন হয়। কিন্তু এটি সে ঝামেলা যুক্ত এডস মনে না করে তার প্রতি আরো আকৃষ্ট হয়। ফেসবুক এসকল বিজ্ঞাপন গুলো এমন ভাবে উপস্থাপন করা হয় গ্রাহকদের কাছে যার ফলে গ্রাহক সহজেই সার্ভিসের প্রতি আকৃষ্ট হয়।ফেসবুকে এসকল বিজ্ঞাপন ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে দেওয়া হয়। ফেসবুক পেইজ সকলেই খুলতে পারে। কিন্তু পেইজকে জনপ্রিয় করতে হলে টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন প্রদান করতে হয়। এর ফলে একটি পেইজ সকলের কাছে অটোমেটিক (Automatic) ভাবে পৌঁছে যায়। এবং আমরা জানি ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে প্রচারেই প্রসার। আর প্রচারের ক্ষেত্রে ফেসবুক হতে পারে আপনার প্রথম পছন্দ! কারন এটি সহজ এবং ফেসবুকে বিজ্ঞাপন প্রদান করার মাধ্যমে খুব সহজেই গ্রহকের সাথেও যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব।
✅ পেজ প্রমোট বা পোস্ট বুস্টের সুবিধাঃ
👉 টার্গেট কাস্টমারকে বিজ্ঞাপন দেখানোর সুবিধা।
👉 লোকেশন অনুসারে বিজ্ঞাপন দেখানোর সুবিধা।
👉 বয়স, লিঙ্গ, ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে বিজ্ঞাপন দেখানোর সুবিধা।
👉 অল্প সময়ে অধিক মানুষের কাছে আপনার বিজ্ঞাপন পৌঁছানোর সুবিধা।
আপনাদের আস্থার শীর্ষে থাকা Promise Freelancing Society এর দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার, গ্রাফিক ডিজাইনার ও কন্টেন্ট রাইটার দ্বারা সফলতার সাথে সেলস ওরিয়েন্টেড ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস দিয়ে আসছে, যা আপনার ফেসবুক পেজ সাজানোর পাশাপাশি সেলস বাড়াতে অত্যন্ত কার্যকর।
💁♀️যে কোন প্রয়োজনে↘️
✉ইনবক্স করুনঃ
অথবা,
📞কল করুনঃ 01741765505
📠ই-মেইলঃ [email protected]
★ SEO কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে❓★
🕵️♂️সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) হচ্ছে Google, Yahoo ও Bing সহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে উচ্চতর পর্যায়ে অবস্থান পাওয়ার জন্য ওয়েবসাইট অপটিমাইজেশন করার একটি প্রক্রিয়া।
বর্তমান সময়ে বেশীর ভাগ ওয়েব ডেভেলপার ও অনলাইন মার্কেটার গুগল সার্চ রেজাল্টের অসাধারণ কিছু Algorithms এর জন্য গুগল সার্চ ইঞ্জিনকে টার্গেট করে থাকে। তাছাড়া ভিজিটররা ওয়েব সার্চের ৮৫% কাজ Google সার্চ ইঞ্জিন হতে সেরে নেয় বিধায় সবাই Google সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কৌশল অবলম্বন করে |
👨🏫 অর্গানিক SEO দুই প্রকার:
• অনপেজ এসইও(Onpage SEO)
• অফপেজ এসইও(Offpage SEO)
✍️অনপেজ SEO এর ক্ষেত্রে একটি ওয়েবসাইটে যে যে কাজ গুলো করতে হয় তা হলো:
°° • Domain Name Optimization
• Title Optimization
• Keyword Optimization/keyword research
• Meta Description Optimization
• Html tag H1,H2,H3 Optimization
• Verify google webmaster tools
• Index sitemap
• No follow, Do follow
• Web analytics
• Content Optimization
• Image Optimization
• Increase website speed °°
≈অফপেজ এসইও(SEO) এর জন্য যে কাজগুলো করতে হয় সে গুলো হলো:
* Web 2.0
* Link Building
* Forum posting
* Article Submission
* Social Bookmarking
* Review Submission
* PDF Submission
* Video Submission
* Image Submission
* Directory Submission
* Guest Post
* Email marketing
👩💻টেকনিক্যাল SEO:
☆ Search Console হতে Crawl Errors সনাক্ত
করা।
☆ গুগল কিভাবে আপনার ব্লগে দেখছে সেটা ফাইন্ডআউট করা ।
☆ Responsive এবং Mobile-Friendly ব্লগ তৈরি।
☆ Broken Links Fix করা।
☆ HTTPS ব্যবহার করা।
☆ Duplicate Meta Tags Fix করা।
☆ ব্লগের Loading Speed বৃদ্ধি করা।
freelancing মানে 🎓Learn, Earn & Fun🎓
যারা 🔥freelancing🔥 করে নিজের স্কিল ডেভলপ করে.
পড়ালেখা অথবা অন্যান্য কিছুর পাশাপাশি নিজের পায়ে দাঁড়াতে চান শুধু তাদেরকে বলছি।
○💻শুধুমাত্র স্কিল ডেভেলপমেন্ট করে আমরা আমাদের মূল্যবান সময় গুলোকে ফ্রীল্যানসিং করে নিজের ক্যারিয়ার কে সুনিশ্চিত করতে পারি।
🎗️আমরা জানি ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে একটি মুক্ত পেশা। কিন্তু অনেকেই জানিনা ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করতে হয়।
📝ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা সম্ভব কি না?
📝ফ্রিল্যান্সিং করে ভালো ক্যারিয়ার গড়া যায় কি?
📝ফ্রিল্যান্সিং করে লংটাইম ইনকাম করতে পারব কি?
📝ফ্রিল্যান্সিং করে কত % ইনকাম নিশ্চিত?
📝ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে দৈনিক কত ঘন্টা সময় দিতে হয়?
📝ফ্রিল্যান্সিং এ কোন সেক্টর নিয়ে কাজ করলে তাড়াতাড়ি ইনকাম করা যায়?
এই সকল প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে যোগাযোগ করুন আমাদের শাথে।
আগ্রহী ব্যাক্তি ইনবক্স এ আমাকে কন্টাক্ট করুন।
বিঃদ্রঃ ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার পাশাপাশি থাকছে 💯% ইনকাম করার সুযোগ।
♦️উদ্দোক্তা হওয়ার ১০ টি কারণ :
১.প্রতিদিন সফল মানুষের সঙ্গ পাওয়া যায়।
২.প্রচুর পরিমাণে স্বাধীনতা পাওয়া যায়।
৩.সম্পদশালী হওয়ার সুযোগ।
৪.আনন্দদায়ক হওয়া যায় প্রতিদিনের প্রাপ্তির মাধ্যমে।
৫.সৃজনশীলতা।
৬.অবদান রাখা।
৭.বিরক্ত না হওয়া।
৮.বয়স কোনো বাধা নয়।
৯.উত্তরাধিকার।
১০.কোনো ডিগ্রির প্রয়োজন নেই।