E-Commerce Marketing Chattogram
E-Commerce Marketing Chattogram Consulting to your business marketing policy. We Consulting Digital
E-Commerce Marketing Chattogram is business consulting Experience more than 5 yesrs.Abdul Jalil is Digital Marketing Expert in Dhaka Bangladesh. My service world wide like United State, United Kingdom, Canada, Germany, Quatar, Turkey Malaysia, Australia, Ireland and more Country. Also all over Bangladesh like Chattogram, Sylhet, Rangpur, Rajshi,Bogura, Banderban, Dhaka and more. My main Service is
#ঈদের #সেরা_অফার!
টি শার্ট বিভিন্ন কালারপুল L, M, XL সাইজ সম্পন্ন। স্বল্প মূল্যে পাওয়া যাচ্ছে।
আলাফ: 01575082896
চট্টগ্রাম শহরে Broadband ইন্টারনেট কানেকশন নিতে CTGTEL এ যোগাযোগ করতে পারেন।
যা কর্পোরেট কানেকশন :
আপনার নির্দিষ্ট MBPS পুরপুরি ভাবেই পাবেন CTGTEL সার্ভিসে।
Chittagong Telecome Service Ltd (CTGTEL)
:
600/- 10 MBPS
700/- 12 MBPS
800/- 15 MBPS
1000/- 25 MBPS
:
800/- 15 MBPS
1000/- 25 MBPS
1200/- 30 MBPS
1500/- 40 MBPS
:
1000/- 25 MBPS
1500/- 40 MBPS
2000/- 50 MBPS
2500/- 60MBPS
3000/ 70 MBPS
বি.দ্র.: & গুলো নিতে ১০০০/- টাকা কারেকশন ফি দিতে হয়। #তবে তিন মানের একসাথে পেমেন্ট করলে সম্পূর্ণ কানেকশন ফি একাবারে #ফ্রী
- এ কানেকশন ফি একেবার ফ্রী।
Cell: 01313 709292
01815 676534
সেইফলি, ম্যাগনোলিয়া, মোল্লা ও হিমালয় চা পাতা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয়।
বিস্তারিত ইনবক্সে...
ধন্যবাদ
Vivo Bangladesh Job Circular | Vivo তে Maintenance Engineer নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি Vivo bangladesh (head office) Job Circular 2020 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আবেদনের শেষ তারিখঃ ৫ অক্টোবর ২০২০।
ই-কমার্স: কী-কেন-কীভাবে?
প্রতীক মাহমুদ ও সোহেল রানা
ই-কমার্স কী?
ইলেক্ট্রনিক নেটওয়ার্ক, বিশেষ করে, ইন্টারেনট ব্যবহার করে পণ্য ক্রয়-বিক্রয়, অর্থ লেনদেন ও ডাটা আদান-প্রদানই হচ্ছে ই-কমার্স বা ই-বাণিজ্য। ই-মেইল, ফ্যাক্স, অনলাইন ক্যাটালগ, ইলেক্ট্রনিক ডাটা ইন্টারচেঞ্জ (ইডিআই), ওয়েব বা অনলাইন সার্ভিসেস ইত্যাদির মাধ্যমে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। সাধারণত ই-কমার্স সুসম্পন্ন হয় এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও আরেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের (বি টু বি) মধ্যে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ভোক্তার (বি টু সি) মধ্যে, ভোক্তা ও ভোক্তার (সি টু সি) মধ্যে। এক কথায় প্রায় স্বয়ংক্রিয় আদান-প্রদানের এই বিপণন প্রক্রিয়ার নাম হচ্ছে ই-কমার্স।
বাংলাদেশে ই-কমার্সের সুযোগ
বিশ শতকের শেষ ভাগে উন্নত দেশগুলোতে ডিজিটাল বিপ্লব শুরু হলেও একুশ শতকে এসে তা উন্নয়নশীল অধিকাংশ দেশে ছড়িয়ে পড়ে। তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তির বিস্ময়কর এই সম্প্রসারণ বিশ্বে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আধুনিকতা ও নতুন মাত্রা নিয়ে এসেছে - যা ই-কমার্স নামে সমধিক পরিচিত। বাংলাদেশে ২০০৯ সাল থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অভিযাত্রায় তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তির সুবিধা শহর ও গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত হওয়ায় ই-কমার্স সম্প্রসারণের সুযোগ তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি ই-কমার্স সাইটে অনলাইনে কেনাকাটার বিষয়টি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তৃণমূলের মানুষও ধীরে ধীরে এতে সম্পৃক্ত হতে শুরু করছে। সারা দেশে সাড়ে চার হাজারেরও বেশি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (ইউডিসি) রয়েছে। এই ইউডিসিগুলোতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে অভিজ্ঞ প্রায় দশ হাজার উদ্যোক্তা রয়েছেন। তাঁরা খুব সহজেই গ্রামীণ এবং শহরের মানুষকে সম্পৃক্ত করে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর নেটওয়ার্ক গড়ে তুলে ই-কমার্স বা ই-বাণিজ্য পরিচালনা করতে পারেন। এদের কেউ কেউ এরই মধ্যে ই-কমার্স পরিচালনা শুরু করেছেন। এ থেকে বাড়তি আয়ও করছেন তাঁরা। গ্রামের কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য নিয়ে প্রতিদিন কষ্ট করে বাজারে যেতে হয়। কিন্তু তাদের এসব পণ্য ইউডিসির ই-শপ সেন্টারে এসে বিক্রি করলে তারা অবশ্যই লাভবান হবেন। কারণ, ই-শপ সেন্টারে ক্রেতা ও বিক্রেতার মাঝে কোন মধ্যসত্ত্বভোগী নেই।
এ অংশে বাংলাদেশে ই-কমার্সের কিছু জনপ্রিয় সাইট উল্লেখ করা হলো:
1. রকমারি.কম
2. ক্লিকবিডি
3. বিক্রয়.কম
4. এখনি.কম
5. হটঅফারবিডি.কম
6. প্রিয়শপ.কম
7. উপহারবিডি
8. ই-বে
9. আমাজন
10. ইজিটিকেট
11. আইটিবাজার২৪
উন্নততর তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে আলিবাবা ডটকম নামের সাইটটি সারা পৃথিবীতে সেবা দিয়ে চলেছে। সেদিন হয়তো খুব বেশি দূরে নয় যেদিন আমাদের যেকোনো পণ্যও ই-কমার্সের কল্যাণে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের ক্রেতাই ঘরে বসে অর্ডার দিতে পারবেন। দ্রুত সময়ের মধ্যেই সেই পণ্য পৌঁছে যাবে ক্রেতার ঠিকানায়; লেনদেনেও থাকবে না কোনো অনিয়ম বা ভোগান্তি।
ই-কমার্স চালুর জন্য করণীয়
ই-কমার্স তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। আমাদের দেশে এর সম্ভাবনা অনেক। ই-কমার্সের সুবিধা হলো এখানে পুঁজি লাগে কম। ইচ্ছাশক্তি, সৃজনশীলতা ও পরিশ্রমই ই-কমার্স ব্যবসার সবচেয়ে বড় পুঁজি। এই ব্যবসা পরিচালনার জন্য অনেক মাধ্যমের প্রয়োজন হয়। ব্যবসায়ী, খুচরা বিক্রেতা, সেবাদাতা, ব্যাংক, নীতি নির্ধারক, থার্ড পেমেন্ট প্রসেসর এবং সর্বোপরি, ক্রেতা বা ভোক্তাদের ই-কমার্সের মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয়। এসব মাধ্যমকে এক প্ল্যাটফর্মে এনে আর্থিক লেনদেন কার্যক্রম পরিচালনাই হচ্ছে ই-কমার্স। এই ব্যবসা চালুর জন্য গ্রাউন্ড ওয়ার্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমে ব্যবসায়িক মডেলসহ ব্যবসা পরিচালনার একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে।
পরিকল্পনায় কৌশলগত যেসব বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে:
১. ওয়েবসাইট তৈরি;
২. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও);
৩. প্রোডাক্ট বা কনটেন্ট মার্কেটিং;
৪. ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ডিং;
৫. প্রচার মাধ্যমের সহায়তা গ্রহণ;
৬. বিজ্ঞাপন;
৭. ছবি তোলা ও অডিও-ভিডিও এবং তা আপলোড করার দক্ষতা;
৮. পণ্যটি সম্পর্কে লেখা ও আকর্ষণীয় শিরোনাম তৈরির দক্ষতা;
৯. প্রোডাক্ট বা কনটেন্ট এর চাহিদা নিরূপণের জন্য গবেষণা বা সার্ভে;
১০. পেমেন্ট গেটওয়ে হিসেবে ব্যাংক ও মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা;
১১. পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা;
১২. ভোক্তার সঙ্গে অটোমেইলে কানেক্টিভিটি।
ওয়েবাসাইট তৈরি
ই-কমার্স বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন একটি নাম। ই-ক্যাব এর গৃহীত পদক্ষেপের কারণে ধীরে ধীরে নতুন উদ্যোক্তা তথা ব্যবসায়ীগণ ই-কমার্স এর সঙ্গে জড়িত হচ্ছেন। ই-কমার্সে সফল একজন ব্যবসায়ী হতে গেলে প্রথমে অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। কারণ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই ই-কমার্স পরিচালিত হয়। ওয়েবসাইট তৈরি করতে যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো হলো:
1. ডোমেইনের নাম পছন্দ করা;
2. হোস্টিং ও ডোমেইন ক্রয়;
3. ওয়েবসাইট তৈরির জন্য প্ল্যাটফর্ম নির্ধারণ;
4. ওয়েবসাইট তৈরি এবং এর নিরাপত্তা।
ডোমেইনের নাম
কোনো প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরির জন্য সুন্দর একটি ডোমেইন নাম পছন্দ করতে হবে। কারণ, ই-কমার্স পরিচালনায় নাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। গ্রাহকরগণ সাধারণত পণ্যের নামের সঙ্গে সেই প্রতিষ্ঠানের নামটি কল্পনা করে অনলাইনে অনুসন্ধান করে থাকে। এ ক্ষেত্রে কিওয়ার্ডের ওপর নির্ভরশীল ডোমেইনগুলোই সার্চইঞ্জিন প্রদর্শন করে। তবে ডোমেইন নাম ঠিক করতে গেলে খেয়াল রাখতে হবে সেটি যেন খুব দীর্ঘ না হয়। এক্ষেত্রে ৪-১০ অক্ষরের ডোমেইন নামই ভালো।
ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয়
হোস্টিং বলতে বুঝায় ওয়েবসাইটের ভার্চুয়াল স্টোরেজে যাবতীয় ডাটা/ইমেজ/ভিডিও ইত্যাদি জমা বা সঞ্চিত রাখা। হোস্টিং বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। যেমন: Shared Hosting, Cloud Hosting, VPS Hosting, Dedicated Hosting প্রভৃতি। ডোমেইন হোস্টিং একই কোম্পানি থেকে না নেওয়াই ভালো। তবে বিশ্বস্ত হলে এক্ষেত্রে কথা ভিন্ন। কারণ, কোনো কারণে যদি ডোমেইন প্রোভাইডার ডোমেইনটি নিয়ে যায় তাহলে কত বড় লস হবে তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। এ ক্ষেত্রে ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয়ের জন্য বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান হলো গোড্যাডি। ডোমেইন সাধারণত ৭৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১২০০ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। কোম্পানিভেদে এর দাম ভিন্ন হতে পারে। ডোমেইন এক বছরের জন্য নেওয়া হয় এবং বছর শেষে রিনিউ করতে হয়। বাংলাদেশে সাধারণত ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১৮০০০ টাকায় হোস্টিং পাওয়া যায়। হোস্টিংয়ের ক্ষেত্র Shared Hosting এর দাম সবচেয়ে কম হলেও ই-কমার্সের জন্য Cloud Hosting-ই সবচেয়ে ভালো।
ওয়েবসাইট তৈরির জন্য প্লাটফর্ম নির্ধারণ
ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয় করার পর সুন্দর ও সহজ একটি ওয়েবসাইট তৈরির দিকে নজর দিতে হয়। ওয়েবসাইট তৈরির জন্য বাংলাদেশে অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে ই-কমার্স ওয়েবসাইট ঘরে বসেই নিজের মেধা ও সৃজনশীলতা দিয়ে তৈরি করা যায়। ওয়েবসাইট তৈরির সেরা কয়েকটি সহজ উপায় তুলে ধরা হলো:
উকমার্স: এটি একটি ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগইন। নবাগতরা খুব সহজেই এটি ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করতে কোনো কোডিং ডাটাবেজ লাগে না। শুধুমাত্র প্লাগইন-টি অ্যাকটিভ করলেই ই-কমার্স এর সকল সুবিধা পাওয়া যায়।
ম্যাজেন্টো: বর্তমানে ই-কমার্স সাইটের জন্য ব্যবহৃত সিএমএসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে ম্যাজেন্টো। এটি একটি ফ্রি ওপেন সোর্স সিএমএস। এটি জেন্ড ফ্রেমওয়ার্কে তৈরি করা হয়েছে। এই সিএমএসটিতে রয়েছে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরির জন্য সময়োপযোগী নানা ধরনের ফিচার। ম্যাজেন্টোর অনেক ফ্রি ও প্রিমিয়াম থিম এবং প্লাগইন রয়েছে। কেউ ইচ্ছা করলে ফ্রি ম্যাজেন্টো থিম এবং প্লাগইন দিয়ে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।
জেন-কার্ট: ওপেন সোর্স স্টোর ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে যে সিএমএসটি সেটি হলো জেন-কার্ট।
ওএস-কমার্স: ওপেন সোর্স কমার্স বা ওএস-কমার্সের জনপ্রিয় শীর্ষ অনলাইন স্টোর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ওএস-কমার্স।
প্রেস্তাশপ: সম্পূর্ণ ফ্রি একটি ওপেন সোর্স সিএমএস। প্রেস্তাশপ এর যাত্রা শুরুর অল্প কিছু দিনের মধ্যেই বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। এর মূল আকর্ষণ হলো ডিজাইন, যা অন্য কোনো সিএমএস-এ তেমনটা দেখা যায় না।
ওপেন-কার্ট: সহজে ব্যবহারযোগ্য এবং আকর্ষণীয় ডিজাইনের ওপেনসোর্স শপিংকার্ট সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে ওপেন-কার্ট অন্যতম।
ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরিতে ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। এর মাধ্যমে ইচ্ছা মতো যেকোনো ডিজাইনের ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। এছাড়া, ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহার খুবই সহজ এবং একমাত্র পাওয়া যায় কাস্টমাইজ করার ব্যপক সুবিধা। সহজে ব্যবহারের জন্য ওয়ার্ডপ্রেসের উকমার্স, ম্যাজেন্টো, জেন-কার্ট, ওপেন-কার্ট অন্যতম। তবে কেউ যদি সহজেই ব্যবসা পরিচালনা করতে চান তাহলে Woocommerce অথবা Open Cart ব্যবহার করাই ভালো।
ওয়ার্ডপ্রেসের নিচের প্লাগইনগুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়:
1. Woocommerce Plugin (https://www.woothemes.com/woocommerce/)
2. Cart66 Lite Plugin (http://cart66.com/)
3. eShop Plugin (http://quirm.net/eshop-2/)
4. Jigoshop Plugin (https://www.jigoshop.com/)
5. WP E-Commerce Plugin (https://wpecommerce.org/)
6. Shopp Plugin (https://shopplugin.net/)
ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা
ওয়েবসাইট তৈরির পর এর নিরাপত্তার দিকে দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। যে প্লাটফর্মেই ওয়েবসাইট তৈরি করা হোক না কেন প্রথমে এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। হোস্টিং-এর সঙ্গে CDN Service ব্যবহার করতে হবে। Max CDN প্রিমিয়ামের মধ্যে বেশ ভালো। তবে CloudFlare -ও ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া, নিরাপত্তার স্বার্থে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। এর পাশাপাশি Site Lock সার্ভিস এবং ওয়ার্ডপ্রেস Security প্লাগইনটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও)
ই-কমার্স সাইটটিকে ওয়েবসাইট অনুসন্ধানের প্রথম দিকে নিয়ে আসার জন্য এসইও সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন। কারণ, সাইটটিতে যতো বেশি ভিজিটর বাড়ানো যাবে ততো বেশি পণ্য ক্রয়-বিক্রয় বাড়ানো সম্ভব হবে। যেসব পণ্য ক্রয় ও বিক্রয় করা হবে তার চাহিদা নিরূপণ করে পণ্য সামগ্রীর একটি তালিকা প্রণয়ন করতে হবে। পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য প্রচার মাধ্যম বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, জাতীয় ও স্থানীয় প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমকে বেছে নেওয়া যেতে পারে।
ই-কমার্স পরিচালনার জন্য বিপণন পরিকল্পনা
ই-কমার্স পরিচালনায় পণ্য সামগ্রী ক্রয় ও বিক্রয়ের জন্য একটি বিপণন পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। কারণ, পণ্যের বিপণন কৌশলের ওপর ই-কমার্সের সাফল্য অনেকাংশে নির্ভরশীল। বিপণন পরিকল্পনা বিভিন্নভাবে করা যেতে পারে:
১. গ্রাহক নিবন্ধন;
২. পণ্য উৎপাদনকারী নিবন্ধন;
৩. ব্যবসায়ী ও খুচরা বিক্রেতাদের নিবন্ধন;
৪. ক্রেডিট কার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন;
৫. স্বেচ্ছাসেবক টিম তৈরি;
৬. বিপণন টিম গঠন।
গ্রাহক নিবন্ধন
ই-কমার্স সাইটের পণ্য সামগ্রী ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য গ্রাহক তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে। এজন্য সাইটটিতেই গ্রাহক নিবন্ধনের ব্যবস্থা থাকতে হবে। প্রথম দিকে বিপণন টিমের সদস্যগণ ব্যাক্তিগত পরিচয় কাজে লাগিয়ে গ্রাহক তৈরির উদ্যোগ নেবেন। প্রত্যেক গ্রাহকের ঠিকানাসহ ডাটাবেজ তৈরি করতে হবে। গ্রাহকের কাছ থেকে পণ্য ক্রয়ের অর্ডার পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা নির্দিষ্ট ঠিকানায় পৌঁছে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে পণ্যের গুণগত মান বজায় রেখে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডেলিভারি দিয়ে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করতে হবে। তখন গ্রাহকই প্রতিষ্ঠানের প্রচার ও প্রসারে কাজ করবে এবং ধীরে ধীরে এই সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও বিভিন্ন দোকানের সঙ্গে পণ্য ক্রয়বিক্রয় নিয়ে চুক্তি সম্পাদন করা যেতে পারে। তাদের তালিকাও অলাইনে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।
পণ্য উৎপাদনকারী নিবন্ধন
ইউডিসিগুলো গ্রামে স্থাপিত হওয়ায় তৃণমূলের বিভিন্ন পণ্য উৎপাদনকারীর তালিকা তৈরি করতে হবে। তাদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রির জন্য নিবন্ধনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। পণ্য উৎপাদনকারী, বিশেষ করে কৃষক, হস্তশিল্পী, কুটির শিল্প প্রস্তুতকারী ও জেলেদের ই-কমার্স সাইটের সদস্য করতে হবে। যারা নিয়মিত ওয়েবসাইট ব্যবহার করে তাদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় করা সহজ হবে। নিবন্ধনকৃতদের ডাটাবেজ তৈরি করতে হবে। পণ্য উৎপাদনকারীগণ নিয়মিত ই-কমার্স সেন্টারে এসে পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন। এমনকি পণ্য ক্রয়ে আগ্রহীরাগণও সেন্টারে এসে অথবা অনলাইনে কার্ড বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অর্ডার দিয়ে নির্ধারিত পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।
ব্যবসায়ী ও খুচরা বিক্রেতাদের নিবন্ধন
গ্রাহকের চাহিদার দিকে লক্ষ রেখে ব্যবসায়ী ও খুচরা পণ্য বিক্রেতাদের একটি তালিকা প্রণয়ন করতে হবে। তালিকা অনুযায়ী তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে। এসব ব্যবসায়ী ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে পণ্য সোর্স করে ই-কমার্স সাইটের মাধ্যমে ধাপে ধাপে বিক্রি বাড়ানো যেতে পারে।
ক্রেডিট কার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন
ক্রেডিট কার্ডে কেনার প্রক্রিয়াটি সহজ। এ কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য ব্যাংকে একটি কম্পিউটার সার্ভার থাকে এবং যে উদ্যোক্তা বা প্রতিষ্ঠান নিজস্ব ওয়েবসাইটে কেনাবেচা করবে তারা একটি সার্ভার ব্যবস্থাপনা রাখবে। বিশেষভাবে তৈরি সফটওয়্যারের মাধ্যমে পুরো কার্যক্রমটি পরিচালনা করা হয়। কোনো ক্রেতা যখন ওয়েবসাইটে ঢুকে পণ্য পছন্দ করবেন এবং অর্থ পরিশোধের জন্য নির্দিষ্ট স্থানে ক্লিক করবেন, তখন সে বার্তাটি নির্দিষ্ট ব্যাংকের সার্ভারে চলে যাবে। গ্রাহক তার গোপন পিনকোড ব্যবহার করে অনুমতি প্রদান করলে ব্যাংকের সার্ভার থেকে পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে ব্যাংক গ্রাহকের হিসাব পরীক্ষা করে নির্দিষ্ট অর্থ কেটে নেবে। ওই ব্যাংক দেশি না হলে পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে নম্বরটি ভিসা কিংবা মাস্টার কার্ড নেটওয়ার্কে যাবে। এখান থেকে নির্দিষ্ট ব্যাংকের অনুমতিক্রমে তা অনুমোদিত হবে এবং ব্যাংক ক্রেতার হিসাব থেকে অর্থ কেটে নিয়ে বিক্রেতার হিসাবে জমা করে দেবে। যেকোনো ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেই অর্থ পরিশোধ করা যাবে। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে মিনিট খানেক সময় লাগবে। আর ক্রেতার তথ্য যাতে অন্য কেউ সহজেই সংগ্রহ করতে না পারে, সে বিষয়টি বিবেচনায় রেখে অনলাইন লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো https (hyper text transfer protocol secured) প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, যা নিরাপত্তার ক্ষেত্রে নিরাপদ। তবে গ্রামে অনেকেরই ক্রেডিট কার্ড নেই। তারা মোবাইলে অর্থ লেনদেন করে থাকে। সেক্ষেত্রে কার্যকরভাবে মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধাকে কাজে লাগানো যেতে পারে।
স্বেচ্ছাসেবক টিম তৈরি (সেলফ এমপ্লয়ী)
পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে স্বেচ্ছায় সহযোগিতা করতে আগ্রহী গ্রামের তরুণদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক টিম তৈরি করা যেতে পারে। এদের ডাটাবেজ তৈরি করে তা অনলাইনে রাখতে হবে। এই স্বেচ্ছাসেবকগণ গ্রামে উৎপাদিত পণ্য বিক্রিতে যেমন সহযোগিতা করতে পারবেন, তেমনি গ্রামের মানুষের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য ক্রয়েও ভূমিকা রাখতে পারবেন। তারা ই-কমার্স সাইটের পণ্যের কথা গ্রামের মানুষের কাছে তুলে ধরবেন।
বিপণন টিম গঠন
প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রথমে ছোট আকারে কয়েকজন তরুণকে নিয়োগ করা যেতে পারে। এদের দিয়ে একটি মার্কেটিং টিম গঠন করে পণ্য বিক্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। এই টিমের সদস্যগণ নতুন নতুন গ্রাহক তৈরি করে নিয়মিত তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন।
পেমেন্ট গেটওয়ে হিসেবে ব্যাংক ও মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা
ই-কমার্সকে কার্যকর ও জনপ্রিয় করার নানা উদ্যোগ ও আয়োজন চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১২ সালের ডিসেম্বরে ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ (এনপিএস) চালু করেছে। এটা ই-কমার্সের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। মূলত ই-কমার্সে মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়াতে এবং লেনদেন সহজ করতেই ন্যাশনাল পেমেন্টে সুইচ (এনপিএস) চালু করা হয়। একটি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ইন্টারনেটে কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে সীমাবদ্ধতা ছিল, তা দূর করবে এই এনপিএস। এটি আসলে একটি সর্বজনীন পেমেন্ট গেটওয়ে। ইলেক্ট্রনিক সিস্টেমে পেমেন্ট গেটওয়ে চালুর ফলে এটিএম কার্ড, মোবাইল ব্যাংকিংসহ সব ধরনের ইলেক্ট্রনিক ব্যাংকিং পদ্ধতি একই প্ল্যাটফর্মে চলে এসেছে। যেকোনো ব্যাংকের এটিএম কার্ড অন্য ব্যাংকের বুথে ব্যবহার করে টাকা তোলা যায়। এছাড়া মোবাইল ব্যাংকিং, খুচরা কেনাকাটার পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) কার্যক্রম এবং ইন্টারনেট লেনদেনের বিষয়গুলো দিনে দিনে সহজ হয়ে গেছে। যেকোনো ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং করা যাবে অন্য ব্যাংকের সংগে। কোনো ধরনের আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে ছাড়াই ভিসা ও মাস্টার কার্ড দিয়ে প্রতিনিয়ত কেনাকাটা করা যায় দেশের মধ্যেই।
Ecommerce Business Blueprint: How to Build, Launch, and Grow a Profitable Online Store!
The future of ecommerce is incredibly bright. But, starting an ecommerce business is hard work and demands many steps and decisions that need to come together at the right time.
To help, we’ve put together a comprehensive blueprint for starting a business, compiled from Shopify’s most popular content. These blog posts, guides, and videos have been organized based on the most important tasks you’ll face when researching, launching, and growing a profitable ecommerce business.
I. Choosing a product
Finding a product to sell
The first step to building an ecommerce business is knowing what products you want to sell direct-to-consumer. This often is the most challenging part of starting a new online business. In this section, we’ll highlight strategies you can use to find product opportunities, explore the best places to look for product ideas, and finally, look at trending products to consider.
Evaluating your idea
Once you have a product idea in mind, how do you know if it will sell? In this section, we’ll cover a few approaches that active entrepreneurs have used to validate their product ideas and potential market.
Obtaining your product
After landing on a strong product idea, your next step is figuring out where and how you’re going to obtain your products. The next four posts cover the various methods for acquiring your products, along with the pros and cons of each model.
Sell your retail products online
Many independent retailers face a challenging road ahead. Shifting your brick-and-mortar business online can help you weather this storm, generate cash flow, and build a more resilient business.
Research your competition
You’ve found your product, evaluated its potential, and sourced a supplier. But before you get into that, you’ll need to thoroughly research your competition so you know what you’re up against and how you can differentiate your business from theirs.
Writing a business plan
With your competitive research complete, it’s time to write your business plan. A business plan is a roadmap that helps bring your ideas and thoughts together. A business plan is vital in determining what to prioritize and how to effectively reach new customers.
Naming your business
Aside from finding an actual product to sell online, another challenging decision is determining your business or brand name and choosing an appropriate and available domain name. These blog posts will help you tackle these important tasks.
Creating a logo
Once you’ve selected a memorable name and registered a corresponding domain, it’s time to craft a simple logo. In these resources, we’ll show you several options for creating a great logo for your new business.
Understanding search engine optimization (SEO)
You’re almost ready to begin building your online store. However, before you jump into it, you should understand the basics of search engine optimization so you can properly structure your site and pages for Google and other search engines.
Building your store
With a better understanding of search engines, it’s time to build out your store. There are many crucial elements to consider. Below, we’ve listed our essential reads to help you build high-converting product pages, write captivating product descriptions, shoot beautiful product photography, choose your ecommerce color palette, and much more.
Choosing your sales channels
One of the best ways to reach new customers is to choose sales channels where they already shop. The right mix of sales channels will depend on your products and your target customers, but there are a number of great options that can complement and support your self-hosted store.
Acquiring your first customer
Now that you’ve launched, the hard work of marketing your products begins. While many new store owners should consider selling their physical products in person, the rest of digital marketing rests on doing one thing well: driving targeted traffic. Next, we’ll share a variety of marketing tactics that will help you in your first months.
Marketing your store
You’re well on your way and now likely have a few sales under your belt. It’s time to get serious and focused. The following posts will help you zero in on your top-performing marketing tactics or expand into new ones for driving traffic and converting that traffic to sales.
A blueprint is just the beginning
Building your own ecommerce business is as exciting as it is challenging. At a rapid pace you’ll learn a ton about choosing a product, evaluating its viability, figuring out how to get it produced, building an online store, and marketing and selling to new customers. The process can feel like you’re solving a head scratcher of a puzzle, but it’s rewarding all the same.
We hope following this resource roundup helps provide you with a clearer roadmap. As always, the best advice anyone can give is to just get started and to enjoy yourself along the way.