Rupak Roy
Rupak Roy
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা
এসি চালাবো না।
গাড়ী চড়বো অর্ধেক।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সংযুক্ত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ।
প্রিয় শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে তৈরি হয়েছে 'আমার রাজশাহী নিউগভঃ ডিগ্রী কলেজ' অ্যাপস।
স্বপ্নটা দেখতাম আর দেখাতাম শিক্ষার্থীদের। বলতাম একদিন আমরা হবো পথ প্রদর্শক।
২০১৮ সালে শুরু হয়েছিলো এ উদ্যোগ।
২০১৯ এ আনুষ্ঠানিক যাত্রা। এ আইডিয়ার আলোকে মাউশি অধিদপ্তরের আওতায় ৫ টি কলেজে এ কার্যক্রম বর্তমানে চলমান।
ধন্যবাদ জানাই, রাজশাহী নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজ শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের।
আমার প্রিয় শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে তৈরি হয়েছে 'আমার চাঁদপুর সরকারি কলেজ' অ্যাপস।
স্বপ্নটা দেখতাম আর দেখাতাম শিক্ষার্থীদের। বলতাম একদিন আমরা হবো পথ প্রদর্শক।
২০১৮ সালে শুরু হয়েছিলো এ উদ্যোগ।
২০১৯ এ আই সিটি ডিভিশনের বিশেষ অনুদান নিয়ে আনুষ্ঠানিক যাত্রা। এ আইডিয়ার আলোকে মাউশি অধিদপ্তরের আওতায় ৫ টি কলেজে এ কার্যক্রম বর্তমানে চলমান।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ইনোভেশন টিম পরিদর্শন করেন কার্যক্রমটি।
ধন্যবাদ জানাই, চাঁদপুর সরকারি কলেজ, ব্রেইভ, ইমরান ভাই ও এ যাবত যাঁরা পাশে ছিলেন।
গভীর দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, আমাদের সহকর্মী নবাব সিরাজ উদ-দৌলা কলেজ নাটোর এর ২৪ ব্যাচের দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ মসিউর রহমান স্যার আজ সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন।
(ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)
এমন কর্তব্যনিষ্ঠ কর্মকর্তার অকাল মৃত্যুতে আমরা অত্যন্ত শোকাহত। সড়ক দূর্ঘটনায় সহকর্মীর অকাল মৃত্যু আমাদের যে ব্যাথা দিয়ে গেলো, তা ভুলবার নয়।
নিহতের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করার ভাষা জানা নেই।
অসতর্ক বাস চালকের খেয়ালিপনায় আমার সহকর্মী প্রাণ হারানোয় তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
শিক্ষা পরিবারের অভিভাবক, চাঁদপুরের মাটি ও মানুষের নেতা, ডা. দীপু মনি এমপি মহোদয়, পবিত্র উমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে পবিত্রভূমিতে গমন করেছেন। তাঁর এ পুণ্যযাত্রা যেনো নিরাপদ ও সুন্দর হয়, দেশ ও দশের কল্যানে পরম করুণাময়ের কাছে তাঁর প্রার্থনা কবুল হোক, এই কামনা করি।
টেকসই উন্নয়ন ও টেকসই শিক্ষক শিরোনামে 'উন্নয়ন' ও 'শিক্ষক' এই দুটো বিশেষ্যর সঙ্গে বিশেষণ হিসেবে একই শব্দ ব্যবহার করা হলেও অর্থের দিক থেকে শব্দটি ....
শিক্ষকের শুদ্ধাচার বনাম শিক্ষকের স্বার্থ মানুষের শুদ্ধাচারী মনের সঙ্গে তাঁর স্বার্থান্বেষী মনের দ্বন্দ্বে প্রায়ই স্বার্থান্বেষী মনের জয় হয় বলেই তাঁর জন...
২৭ ৩ম বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ব্যাচের নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক ও ইফতার মাহফিল।
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর চোখে শিক্ষকের মর্যাদা
সৈয়দ মোঃ গোলাম ফারুক
সম্প্রতি আমাদের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এম পি শিক্ষা সম্পর্কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা বলেছেন। শিক্ষকের আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি না পেলে “গুনগত শিক্ষা” অর্জিত হবে না। টেকসই উন্নয়নের যে চার নম্বর লক্ষ্যটি শিক্ষার সংগে সম্পর্কিত তার তিনটি উপাদানের একটি হচ্ছে এই “গুনগত শিক্ষা” যা ২০৩০ সালের মধ্যে অর্জন করব বলে আমরা প্রতিজ্ঞা করেছি। সেই লক্ষ্যে সরকার নতুন কারিকুলাম তৈরি করছে, এখন পাইলটিং চলছে, সামনের বছর থেকে সেটা বাস্তবায়ন শুরু হবে। এরকম একটা সময়ে মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রীর এই কথাটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।
শিক্ষায় যখনই একটা বড় পরিবর্তন আনার চেষ্টা করা হয়, তখনই এই পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় ধকলটা পোয়াতে হয় শিক্ষকদের। তাঁরা কোন একটা বিষয় কোন এক ভাবে পড়াতে পড়াতে যখন অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন তখনই একদিন হঠাত করে বলা হয় যে তাঁদেরকে কোন নতুন বিষয় নতুন ভাবে পড়াতে হবে বা মূল্যায়ন করতে হবে। হঠাত করে বলছি এই কারনে যে প্রায়শ দেখা যায় শিক্ষকদের প্রস্তুত না করেই তাঁদেরকে নতুন একটা বিষয় নতুন একটা পদ্ধতিতে পড়াতে কিংবা মূল্যায়ন করতে বলা হয়। এতে দুটো সমস্যা দেখা দেয়। প্রথমত তাঁরা ধন্ধে পড়ে যান; এবং দ্বিতীয়ত এর জন্য যে বাড়তি পরিশ্রমের প্রয়োজন হয়, মর্যাদাহীনতায় ভোগার কারনে সেই বাড়তি পরিশ্রম করার কোন উদ্দীপনা তাঁদের মধ্যে তৈরি হয় না।
এরকম ঘটনা যে আমাদের দেশে ঘটেছে তার অন্তত তিনটি উদাহারন দেওয়া যাক। ১৯৮৭-র দিকে মাধ্যমিক পর্যায়ের ইংরেজি শিক্ষায় কমিউনিকেটিভ এপ্রোচ বলে একেবারে নতুন একটি শিক্ষাদান পদ্ধতি এবং তার সংগে নতুন টেক্সটবই সংযোজন করা হয়। ২০১০ সালে মূল্যায়নের ক্ষেত্রে চালু হয় সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি। ২০১২ সালে আসে নতুন কারিকুলাম এবং তার সংগে নতুন টেক্সটবই। এই তিনটির কোনোটিতেই আশানুরূপ সাফল্য আসে নি। কমিউনিকেটিভ এপ্রোচ চালু করে সঠিক ভাবে বাস্তবায়ন করা গেল না বলে, কাগজে কলমে থাকলেও, পরে তা একপ্রকার উঠে গেল। একইভাবে, ২০১২ সালের কারিকুলামের কিছু বিষয় যেমন ফরমেটিভ এসেসমেন্ট বা ধারাবাহিক মূল্যায়ন সত্যিকার অর্থে চালু করা যায় নি। আর সৃজনশীল প্রশ্নপত্র যে অনেক শিক্ষকরা এই এগারো বছরেও বুঝে উঠতে পারেন নি এ নিয়ে পত্র-পত্রিকায় বহু বার লেখা লেখি হয়েছে।
শিক্ষকরা কেন এগুলো বাস্তবায়ন করলেন না বা করতে পারলেন না তার মূখ্য যে তিনটি কারন আছে তার সবগুলোই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে তাঁদের মর্যাদার সংগে জড়িত। প্রথমটি মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয় যে আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদার কথা বলেছেন সেটি। অর্থাৎ তাঁদের আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদা যথেষ্ট নয় বলে তাঁরা বাড়তি পরিশ্রম করে নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার কোন উতসাহ বোধ করেন নি। দ্বিতীয় কারনটিও সরাসরি তাঁদের মর্যাদার সংগে সম্পর্কিত। উপরে উল্লিখিত তিনটি বিষয় যখন সংযোজন করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়, তখন শিক্ষা-বাস্তবতা সম্পর্কে সবচাইতে যাঁরা ভাল জানেন সেই শিক্ষকদের মতামত বা পরামর্শ নেওয়া হয় নি। এভাবে তাঁদের এড়িয়ে যাওয়ায় অন্তত দুটো সমস্যা দেখা দিয়েছিল। কারিকুলাম প্রণেতাদেরকে বাস্তব অবস্থা থেকে একটু দূরে থেকেই তাঁদের কাজটি করতে হয়েছিল এবং অবহেলিত ও বঞ্চিত বোধ করেছিলেন বলে শিক্ষকরাও এর বাস্তবায়নে তেমন উৎসাহ বোধ করেন নি। তৃতীয়ত, নতুন একটা বিষয় নতুন ভাবে পড়ানোর জন্য যে প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার প্রয়োজন ছিল সেটাও দায়সারা ভাবে দেওয়া হয়েছিল বলে শিক্ষকদের কাছে ঐ অচেনা-অজানা সংযোজনগুলো তেমন গুরুত্ব পায় নি।
শিক্ষকের মর্যাদার সংগে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে জড়িত যে তিনটি বিষয়ের কথা উল্লেখ করা হল সেগুলোর দিকে নজর না দিলে বাংলাদেশের শিক্ষায় কোন সংযোজন যে সফল হবে না, তা বুদ্ধি দিয়ে না হলেও অভিজ্ঞতা দিয়ে আমরা বুঝে গেছি। এ কারনেই মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী চমৎকার ভাবে এই সত্যটি উচ্চারন করেছেন। তিনি যে কেবল কথার কথা বলেছেন তাই নয়। তিনি ইতিমধ্যে কিছু ব্যবস্থাও নিয়েছেন। আমি ওপরে যে তিনটি বিষয়ের কথা বললাম, তার অন্তত শেষ দুটির দিকে যে তিনি তীক্ষ্ণ নজর রাখছেন, সেটা এখন স্পষ্ট। যেমন ২০২৩ সালে কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে এবছর যে পাইলটিং হচ্ছে, এরকম আগে কখনও হয় নি। অর্থাৎ কারিকুলাম প্রনয়ন করার সময় শিক্ষকরা আগে কখনও এভাবে যুক্ত হন নি। এবার শিক্ষকরা নিজেরা এই নতুন কারিকুলাম সম্পর্কে তাদের মতামত সরাসরি সরকারকে জানাতে পারবেন, তাদের নিজেদের সুবিধা-অসুবিধার কথা বলতে পারবেন, তাদের স্কুলের সীমাবদ্ধতার বিষয়টা স্পষ্ট করতে পারবেন, নতুন কারিকুলামের জন্য শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা কতটা তৈরি সে সম্পর্কে মতামত দিতে পারবেন, এবং এই কারিকুলাম আসলে কতটা বাস্তবায়ন করা যাবে তার একটা ধারনা দিতে পারবেন। সর্বোপরি, গুনগত, অন্তর্ভুক্তিমূলক, ও জীবনব্যাপী শিক্ষা অর্জনে এই কারিকুলাম কতটা সহায়ক হবে সেটা তাদের কাছ থেকেই সবচেয়ে ভাল ভাবে জানা যাবে।
শুধু তাই নয়, মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী এবার শিক্ষকদের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন যেটা ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে এবং এবছরের শেষ নাগাদ অর্থাৎ নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগেই মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষক এই প্রশিক্ষণ পেয়ে যাবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। এছাড়াও, এই কারিকুলাম বাস্তবায়ন করার জন্য যে ক্ষেত্র প্রস্তুত করা প্রয়োজন, করোনার মধ্যেই তার অনেকটা তিনি প্রস্তুত করে ফেলেছেন। নতুন কারিকুলামে প্রকল্প ভিত্তিক অভিজ্ঞতামূলক শিখন একটি গুরুত্বপূর্ণ শিখন-শেখানো পদ্ধতি হবে যার কার্যকারিতা পরীক্ষা-নীরিক্ষার জন্য মাউশি ইতিমধ্যে সারাদেশে দুটো প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে—"বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধকে জানি” এবং “মুজিববর্ষে গাছ রোপন পরিবেশের সংরক্ষণ”। এই দুটো প্রকল্পই দৃশ্যমান ভাবে সফল হয়েছে। সারা দেশে সপ্তম শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা বংগবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ওপর প্রায় এক লাখ ডকুমেন্টারি তৈরি করে ফেলেছে এবং প্রায় এক লাখ রিপোর্ট লিখেছে। আর ষষ্ঠ শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা শুধু ঐ প্রকল্পের আওতায় নিজেদের চেষ্টায়, নিজেদের পছন্দ মত, নিজেদের পরিচর্যায়, এবং নিজেদের জায়গায় প্রায় ২৫ লাখ গাছ লাগিয়েছে। নতুন কারিকুলামে কমিউনিটি সার্ভিসের কথা আছে। শিক্ষকরা পাশে থাকলে শিক্ষার্থীরা যে এই কাজ উৎসাহের সংগে করতে পারে এর প্রমানও পাওয়া গেছে। করোনার সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে হাওড় অঞ্চলে প্রায় দশ হাজার একর জমিতে তারা বোরো ধান কেটে দিয়েছে।
নতুন কারিকুলামে শিখন-শেখানোর ক্ষেত্রে আরও যে দুটো বিষয় গুরুত্ব পাবে সেগুলো হচ্ছে দূরশিক্ষণ ও প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মূল্যায়ন। এই দুটো বিষয়েও শিক্ষকরা ইতিমধ্যে বহুদূর এগিয়ে গেছেন। তাদের মধ্যে অনেকেই টিভি ক্লাস ও অনলাইন ক্লাসে পারঙ্গম হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে এসাইনমেন্ট বিস্ময়কর অবদান রেখেছে। গবেষণায় দেখা গেছে শিখন-শেখানো ও মূল্যায়ন উভয় ক্ষেত্রে এসাইনমেন্ট অত্যন্ত কার্যকর ছিল। এবং নতুন কারিকুলামের যেটা অন্যতম লক্ষ্য—স্ব-শিক্ষা—সেই লক্ষ্য অর্জনেও এসাইনমেন্ট একটা বড় ভূমিকা পালন করেছে। নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য গুরুত্ব পাবে বলে ইতিমধ্যে প্রায় এক লাখ শিক্ষককে পুষ্টি বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, এখন প্রায় দু লাখ শিক্ষককে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ চলছে, এবং প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে স্বাস্থ্যসম্মত প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার কাজও বহুদূর এগিয়ে গেছে। নিয়মিত ভাবে শিক্ষার্থীদের বি এম আই মাপার যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। মেয়ে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য রক্ষায় সারা দেশে সাত কোটি আয়রন ফলিক এসিড সরবরাহ করে তা খাওয়ানোর কাজ শুরু হয়েছে।
অর্থাৎ মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী এতদিন যা করেছেন তা প্রমান করে যে তিনি যা বলেছেন সত্যিই সত্যিই তিনি তা বিশ্বাস করেন এবং শিক্ষকদের আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য তিনি নিশ্চিতভাবেই সচেষ্ট থাকবেন। তবে এটা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ মহলের খুব বড় একটা সিদ্ধান্তের বিষয়। এখানে শিক্ষকদেরও একটা বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। আসন্ন কারিকুলামটি সফলভাবে বাস্তবায়ন করে তাঁদের প্রমান করতে হবে যে, যে মর্যাদা মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী তাঁদের দিতে চান তা পাওয়ার যোগ্যতা তাঁরা রাখেন।
লেখকঃ মাউশির সাবেক মহাপরিচালক, অধ্যাপক, ও ফলিত ভাষাতত্ত্ববিদ
মোঃ হাবিবুর রহমান, অফিস সহায়ক, চট্টগ্রাম সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, অদ্য ০৯/০৪/২০২২ সকাল ৫ টায় পরলোকগত হয়েছেন। ইন্না ল্লিলা হি ওয়াইন্না ইলা হি রাজিউন।
আমরা মরহুমের রুহের মাগফেরাত / আত্মার শান্তি কামনা করি এবং তাঁর শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।
পলাশ কুমার দাস
মাউশিতে সংযুক্ত মাধ্যমিক শাখায় কর্মরত।
আমাদের সহকর্মী-জীবনমৃত্যুর সন্নিকটে
I c u তে New life Hospital , green road ভর্তি আছেন। ব্রেন হেমারেজ স্ট্রোক করে।
৪ ব্যাগ A Negative রক্ত দরকার।
পলাশ কুমার দাসের জন্য সবাই দোয়া করবেন। যার যার অবস্থান থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার অনুরোধ রইলো।
২৫ মার্চ জাতীয় গনহত্যা দিবসে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আয়োজন।
সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজ এর ২৭ তম বিসিএস এর কর্মকর্তা আশিকুর রহমান(সহকারী অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান) এর মমতাময়ী মা আজ ভোর ৫.১০ মিনিটে ইন্তেকাল করেছেন।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
মায়ের আত্মার শান্তি কামনা করছি।
আমাদের সহকর্মীর শোকাতুর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।
স্কুল কলেজের শ্রেণি কার্যক্রম পবিত্র রমজান মাসে এ নিয়মে চলবে।
শুধু চাকুরীর রুটিন দায়িত্বের চেয়ে একটু বেশি কিছু কাজ করার ভাবনা সবসময়ই আমাকে তাড়িত করে। শিক্ষার্থীদের বিশেষ কোন কারিগরী প্রশিক্ষণে অভ্যস্ত করার পাশাপাশি আমাদের শিক্ষায় কারিগরী উন্নয়ন তথা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের দিকে ধাবিত হতেই শুরু করেছিলাম ব্রেইভ- চাঁদপুর সরকারি কলেজ অ্যাপস।
আইসিটি ডিভিশনের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় অ্যাপসটি ডেভোলপ করার পর সারাদেশের অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কার্যক্রমটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ইনোভেটিভ আইডিয়া হিসেবে কার্যক্রমটি গুরুত্ব পায়।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ইনোভেটিভ আইডিয়া হিসেবে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের ৫ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আইডিয়াটির পাইলটিং হবে এমন সিদ্ধান্ত গ্রহন করায় কৃতজ্ঞতা জানাই মাউশি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মহোদয় প্রফেসর নেহাল আহমেদ স্যার, প্রাক্তন মহাপরিচালক মহোদয় প্রফেসর ড. সৈয়দ গোলাম ফারুক স্যার, প্রশিক্ষণ উইং এর পরিচালক প্রফেসর ড. প্রবীর কুমার ভট্টাচার্য স্যার এবং মাউশি অধিদপ্তরের ইনোভেশন টিমের সদস্যদের। 'আমার.... শিক্ষা প্রতিষ্ঠান' শিরোনামে বাস্তবায়িত হবে " আমার চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ" " আমার ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কুমিল্লা" " আমার গুরুদয়াল সরকারি কলেজ" " আমার নড়াইল সরকারি মহিলা কলেজ" এবং " আমার রাজশাহী নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজ " অ্যাপস।
কার্যক্রম বাস্তবায়িত হলে আমার স্বপ্ন পূরণ হবে, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আমাদের শিক্ষা এগিয়ে যাবে আরো একধাপ।
আশা করছি পরবর্তীতে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়িত হবে, শিক্ষায় চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের মাপকাঠি নির্ধারণ করবে এই অ্যাপস।
এ কার্যক্রমে আমাকে যাঁরা সহযোগিতা করেছেন এবং করছেন সবার প্রতি রইলো অশেষ কৃতজ্ঞতা। বিশেষ করে চাঁদপুর সরকারি কলেজের সুযোগ্য অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশ, সফটওয়্যার ডেভোলোপার ইমরান হোসেন, সাহিদ মাহমুদ, নাজমুল হক, জাবেদ হোসেন সোহাগ সহ ব্রেইভ এর সবাইকে অশেষ কৃতজ্ঞতা।
ছবিঃ গতকাল ২৩/০৩/২২ তারিখে মাউশি অধিদপ্তরের সম্মানিত মহাপরিচালক ৫ টি কলেজের অধ্যক্ষ মহোদয়গণকে কার্যক্রমটি বাস্তবায়নের জন্য আর্থিক প্রণোদনার চেক তুলে দেন।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি নির্বাচন-২০২২
লাল-সবুজ প্যানেলে ঙ ব্যালটে ভোট দিন।
আমি রূপক রায় সহকারী পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) হিসেবে দপ্তরে কাজ করার অভিজ্ঞতা নিয়ে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির দপ্তর সচিব হিসেবে কাজ করতে চাই।
আপনাদের মূল্যবান ভোট, সমর্থন ও দোয়া কামনা করছি
জয় বাংলা, জয় লাল সবুজ
জয় হোক বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের সংকটকালে আমরা সবাই এক হয়ে চেষ্টা করেছিলাম উত্তরণের। যার যার অবস্থান থেকে কথা বলেছি- কাজ করেছি। ফলাফল আমাদের সকলের অর্জন। এ বিষয়টিকে নিয়ে আমরা কয়েকজন করেছি- এ ভাবনা ঠিক নয়।
১৪/১২/২০১৭
এটিএন বাংলার তরুণদের জনপ্রিয় টক শো- ইয়াং নাইট ( আংশিক)