Ashfiqa Mart
Customer satisfaction is our goal �
Exclusive ladies watch collection ❣️
1 year warranty 😍
Water resistant 😇
For order inbox us
Delivery all over Bangladesh ❤️
Naviforce Watch Collection ❣️
1 year warranty 😍
Water resistance 😇
For Order plz inbox us
Delivery charge
Inside Dhaka- 60 taka
All over Bangladesh 120 taka
ইস! কৌশলটা আগে জানা থাকলে বাবা স্ট্রোক করে মারা যেতেন না!
প্রকাশঃ 02-06-2016, 1:04 pm
চীনের অধ্যাপকরা বলছেন যে কারো স্ট্রোক হচ্ছে যদি এমন দেখেন তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।
যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তার মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়।মানুষের ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।
যদি দেখেন স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বিস্ফোরিত হতে পারে, এটা ভাল হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাই সুই থাকলেও চলবে , আপনি
কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে জীবাণুমুক্ত হয় এবং তারপর রোগীর হাতের 10 আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত করতে এটি ব্যবহার করুন।এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, কোন অভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন হবে না ।
কেবলমাত্র নিশ্চিন্ত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না।
এবার 10 আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে।
যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন। এমনভাবে তার কান ম্যাসেজ করুন যাতে ম্যাসেজের ফলে তার কান লাল হয়ে যায় এবং এর অর্থ হচ্ছে কানে রক্ত পৌঁছেছে।
তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান।কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না।আরও অন্যান্য উপসর্গ দেখা যায়। যতক্ষণ না রোগী মোটামুটি স্বাভাবিক হচ্ছে অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেই যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান।
জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয় পদ্ধতি চীনে প্রথাগত ভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এবং এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ,100% কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে।
এই পোস্টটিকে লাইক করার চেয়ে শেয়ার করলে ব্যাপারটা সবাই জানতে পারবে।
দয়া করে এটিকে বেশি বেশি করে শেয়ার করুন।
যদি কেউ মনে করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর সাথে আলোচনা করতে পারেন।
মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য।
সুত্র :ইন্টারনেট
We bring you the largest collection of gorgeous female watch, shoe in whole BANGLADESH 🇧🇩
◾1 Year machine service Warranty 😍
◾1 year free battery replacement warranty 🤩
◾Delivery in whole Bangladesh 🇧🇩
◾Cash on delivery/Bkash 😇
◾To order,Inbox Us:-
full address and contact no.❤️
N. B -You have to advance pay 300tk through bkash to confirm the order (ONLY OUTSIDE DHAKA). It's necessary because
Incase if you cancel the order while it's being delivered. Later it will be deducted from total bill ☺️
আসসালামু আলাইকুম 😍
নিজেকে একটু বেশী স্মার্ট দেখাতে কে না চাই। তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি সবচেয়ে আকর্ষনীয় মডেলের জুতা
সারাদেশে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
ঢাকাতে ৬০/-
সারাদেশে ১৩০/-
অর্ডার করতে ইনবক্স করুন বা কল করুন ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
আসসালামু আলাইকুম 😍
ব্রান্ডের ও ইমপোর্টেড হাই কোয়ালিটি ছেলেদের ঘড়ি, জুতা, এখন পাচ্ছেন সব থেকে আকর্ষনীয় মূল্যে
সারাদেশে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
ঢাকা- ৬০/-
সারাদেশে - ১৩০/-
অর্ডার করতে এখনই মেসেজ করুন বা কল করুন ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
আসসালামু আলাইকুম 😍
ব্রান্ডের ও ইমপোর্টেড হাই কোয়ালিটি মেয়েদের ঘড়ি, জুতা, স্যানডেল এখন পাচ্ছেন সব থেকে আকর্ষনীয় মূল্যে
সারাদেশে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়
ঢাকা- ৬০/-
সারাদেশে - ১৩০/-
অর্ডার করতে এখনই মেসেজ করুন বা কল করুন ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
আপনার ব্যাক্তিত্বকে কি আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে চান?😍 হয়ে ওঠতে চান সকলের মধ্যে আরও আর্কষনীয়?😘 আপনার জন্য নিয়ে এসেছি সবথেকে আর্কষনীয় ঘড়ি সবথেকে আর্কষনীয় মূল্যে তাই দেরী না করে এখনি অর্ডার করুন 😇
সারা দেশে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় 🤩
ডেলিভারি চার্জ-
ঢাকাতে ৬০/-
সারাদেশে ১৩০/-
অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা
কল করুন - ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
আসসালামু আলাইকুম 😍
আপনার ব্যাক্তিত্বকে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা নিয়ে এসেছি চায়না থেকে আমদানি করা স্নিকার্স।তাই দ্রুত আপনার পছন্দের স্নিকার্সটি বেছে নিন।
অর্ডার করতে মেসেজ করুন অথবা কল করুনঃ ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
সাইজঃ ৩৯-৪৪
ক্যাশ অন ডেলিভারিত-
সারা দেশে
ডেলিভারি চার্জ
ঢাকাতে ৬০৳
ঢাকার বাইরে ১৩০৳
আসসালামু আলাইকুম 🙂
কাঠের ঘানিতে ভাঙ্গানো দেশী মাঘী সরিষার তেল 🤩
সরিষাবীজ থেকে তৈরি হয় সরিষার তেল। এটি গাঢ় হলুদ বর্ণের এবং বাদামের মতো সামান্য কটু স্বাদ ও শক্তিশালী সুবাসযুক্ত তেল। ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। বিভিন্ন ভোজ্য তেলের ওপর করা একটি তুলনামূলক সমীক্ষায় দেখা যায়, সরিষার তেল ৭০ শতাংশ হৃৎপিণ্ড–সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি কমায়। সরিষার তেল ব্যবহারে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পায়, যা হৃদ্রোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়।
এ ছাড়া সরিষা তেল ঠান্ডা ও কাশি উপশমে সহায়ক প্রমাণিত হয়েছে। যখন বুকে প্রয়োগ বা তার দৃঢ় সুবাস নিশ্বাসের মাধ্যমে নেওয়া হয়, এটা শ্বাসযন্ত্রের নালির থেকে কফ অপসারণেও সাহায্য করে। শুধু খাওয়ার জন্যই নয়, সরিষার তেল চুল ও ত্বকের যত্নেও কাজে লাগে।
সারাদেশে ডেলিভারি দেওয়া হয়
প্রতি লিটার ১৮০/-
অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন - ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
(প্রতি ফোটায় বিশুদ্ধতা) 😍
Want..?
Inbox us or call- 01798744143
Home delivery all over Bangladesh
আধুনিকতার নামে যতই মূল থেকে আমরা সরে যেতে চাই শেষে সেই মূলেই আমাদের ফিরে আসতে হয়। উন্নত চিকিৎসা বিজ্ঞানে আমরা এগিয়ে গেলেও কতটা মেকি আর ভঙ্গুর ও অসহায় তা চলমান করোনা আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। তাই সকল প্রাকৃতিক ঔষধী গুণ সম্পন্ন পন্যসামগ্রিই আমাদের শরীর ও তক্বের যত্নে সবচেয়ে উপকারী।
ক্যামিকেলের ভিড়ে কিছুটা প্রকৃতির ছোয়া দিতেই আমাদের ছোট্ট প্রচেষ্টা
পন্য গুলার মধ্যে সবথেকে বেশি উপকারী কোনটা আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন
অর্ডার করতে মেসেজ করুন অথবা কল করুনঃ ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
ক্যাশ অন ডেলিভারিত-
সারা দেশে
ডেলিভারি চার্জ
ঢাকাতে ৬০৳
ঢাকার বাইরে ১৩০৳
কুষ্টিয়াবাসীদের জন্য ডেলিভারি চার্জ ফ্রী ৩১-১-২০২১ পর্যন্ত
অফার !!! অফার !!! অফার !!!
১০% ডিসকাউন্ট সকল পন্যে
এই শীতে আপনার ব্যাক্তিত্বকে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা নিয়ে এসেছি চায়না থেকে আমদানি করা স্নিকার্স।তাই দ্রুত আপনার পছন্দের স্নিকার্সটি বেছে নিন।
অর্ডার করতে মেসেজ করুন অথবা কল করুনঃ ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
সাইজঃ ৩৯-৪৪
ক্যাশ অন ডেলিভারিত-
সারা দেশে
ডেলিভারি চার্জ
ঢাকাতে ৬০৳
ঢাকার বাইরে ১৩০৳
আসসালামু আলাইকুম,
জুতা একটা ছেলের পার্সোনালিটীকে রিপ্রেজেন্ট করে। তাই জুতা তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে আসছি হরেক রকমের চায়না জুতা সব থেকে আর্কষনীয় মূল্যে
শুধু মাত্র বাদাম প্রেমীদের জন্য ❤️
আধুনিকতার নামে যতই মূল থেকে আমরা সরে যেতে চাই শেষে সেই মূলেই আমাদের ফিরে আসতে হয়। উন্নত চিকিৎসা বিজ্ঞানে আমরা এগিয়ে গেলেও কতটা মেকি আর ভঙ্গুর ও অসহায় তা চলমান করোনা আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। তাই সকল প্রাকৃতিক ঔষধী গুণ সম্পন্ন পন্যসামগ্রিই আমাদের শরীর ও তক্বের যত্নে সবচেয়ে উপকারী।
ক্যামিকেলের ভিড়ে কিছুটা প্রকৃতির ছোয়া দিতেই আমাদের ছোট্ট প্রচেষ্টা
📢 বগুড়ার স্পেশাল খিরসা
বগুড়ার খিরসা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নাই খেতে অসাধারণ। আলহামদুলিল্লাহ এখন পর্যন্ত রিভিউ ভালো পাইছি। যারা এখনও খেয়ে দেখেন নাই যটপট অর্ডার করে ফেলুন
মূল্যঃ ৩৫০৳
ডেলিভারি চার্জঃ ২০৳
অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন
০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
(শুধু মাএ কুষ্টিয়াতে)
আসসালামু 'আলাইকুম ওয়া রা'হমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ
📢 Moringa Powder বা সজিনা পাতা গুড়া
মূল্যঃ ১৬০ ৳ ১০০ গ্রাম
অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা
মোবাইল করুন ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
ডেলিভারি চার্জঃ
ঢাকাতে ৫০ ৳
সারা দেশে ১০০৳
কুষ্টিয়াতে ২০৳
জানেন কি মরিংগা পাউডার (Moringa Powder) বা সজিনা পাতা গুড়াকে সুপার ফুড বলা হয়।
সজিনা পাতা সম্পর্কে কিছু তথ্য যা আপনাকে অবাক করবেঃ
🌿সজিনা পাতায় কমলা লেবুর তুলনায় ৭ গুণ ভিটামিন-সি রয়েছে।
🌿 দুধের তুলনায় ৪ গুণ ক্যালসিয়াম এবং দুই গুণ আমিষ রয়েছে।
🌿 গাজরের তুলনায় ৪ গুণ ভিটামিন-এ পাওয়া যায়।
🌿 কলার চেয়ে ৩ গুণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।
শুনে আরও অবাক হবেন যে সজিনার পাতা পানিকে আর্সেনিক মুক্তও করে।
আসুন এই অলৌকিক পাতার আরো কিছু বিস্ময়কর গুন জেনে নেইঃ
🌱সজিনার পাতা হৃদরোগীদের জন্যে ঠিক ওষুধের মত কাজ করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায়, কোলেস্টেরল কমায়, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রিত রাখে।
🌱এক টেবিল চামচ শুকনা সজিনা পাতার গুঁড়া থেকে ১-২ বছর বয়সী শিশুদের অত্যবশ্যকীয় ১৪% আমিষ, ৪০% ক্যালসিয়াম ও ২৩% লৌহ ও ভিটামিন-এ সরবরাহ হয়ে থাকে।
🌱দৈনিক ৬ চামচ সজনে পাতার গুঁড়া একটি গর্ভবর্তী বা স্তন্যদাত্রী মায়ের চাহিদার সবটুকু ক্যালসিয়াম ও আয়রন সরবরাহ করতে সক্ষম।
🌱 সজিনা পাতা বহুমূত্র রোগের জন্যে অনেক উপকারী।
🌱সজিনার ডাটা থেকে সজিনার পাতা অধিক উপকারী।
🌱এলার্জি জনিত সমস্যা হলে সজিনার পাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ দিলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
🌱প্রতিদিন সকালে এক চামচ শুকনা গুড়া পানিতে গুলিয়ে খেলে পেটের প্রদাহ, গ্যাস্ট্রিক মুক্তি পাওয়া যায়।
🌱গেটেবাত এর জন্যে সজিনা পাতা বেটে হাটুতে বা যে স্থানে ব্যাথা হয় লাগিয়ে রাখলে ব্যাথা মুক্তি পাওয়া যায়।
🌱সজিনার ফুল এ ও অনেক উপকার আছে যেমন : হজম শক্তি বাড়ায়, কোষ্ট কাঠিন্য দূর করে ইত্যাদি।
🌱সজিনার পাতা পোকার কামড়ের তাতক্ষনাৎ এন্টিসেপ্টিক হিসেবে অনেজ ভালো কাজ করে।
🌱 সজিনার পাতা ক্রিমিনাশক হিসেবে কাজ করে। ক্রিমি সমস্যা করলে সজিনা পাতা গুড়ো করে অথবা অন্য খাবারের সাথে খান।
🌱সজিনা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীর কে কর্মঠ রাখে। হাড় এর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যা আত্মরক্ষার ও ভূমিকা পালন করে।
🌱 সজিনা পাতা যকৃত ও কিডনির কাজ সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ করে কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখে।
🌱সজিনা পাতা গর্ভবস্থায় মায়ের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করে কোনো ধরনের পার্শ প্রতিক্রিয়া ছাড়া।
🌱শরীরের ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে। ব্যায়াম এর পাশাপাশি সজিনা পাতা খান।
🌱 ডাক্তার ও বিশেষজ্ঞ দের মতে সজিনা পাতা ও ডাটা প্রায় ৩০০+ রোগের জন্যে উপকারী ও রোগ নিরাময় করে।
🌱সজনে পাতা বাচ্চাদের পেট পরিষ্কার রাখে।
🌱 সজনে পাতা চামড়া ও চুলের জন্যে ও ভালো।
এবার এর ব্যবহারবিধি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ
💅ত্বক এর জন্যে :
মধুর সাথে সজিনা পাতার রস বা শুকনো গুড়া মিশিয়ে মুখে লাগানে পারেন। এতে মুখের চামড়া টান টান হয়, পরিষ্কার হয় ব্রণ দূর হয়।
💅 ত্বক এর ক্ষতস্থান এর মধ্যে লাগাতে পারেন পাতা বেটে বা গুড়া পেস্ট করে। সজনে পাতা ত্বক এর মধ্যে ক্ষত থাকলে তা ও সারায়।
💅চুলের জন্যে :
সজনে পাতার রস বা শুকনা গুড়া পেস্ট করে সাথে মধু মিক্স করে বা এমনি মাথায় দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এতে চুল পড়া কমবে। মাথার ত্বক পুষ্টি গুণ পাবে। মাথা ঠান্ডা থাকবে। চুল সুন্দর ও ঘন হবে।
আসসালামু 'আলাইকুম ওয়া রা'হমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ
আল্লাহর নামে আমরা আমাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করছি। আমাদের প্রধান লক্ষ্য থাকবে সুলভ মূল্যে আমাদের ক্রেতা সাধারণদেরকে সবথেকে ভালো পন্যটাই সরবরাহ করা।
আপনাদের দু' আ ও সহযোগিতা কামনা করছি
আমাদের পন্য সামগ্রির মধ্যে রয়েছে।
খুচরা ও পাইকারি পন্য সামগ্রিই
🍇 খাদ্যসামগ্রী:
- খেজুর (শুধুমাত্র মদিনার মার্কেট থেকে যেগুলো পাওয়া সম্ভব)
- মধু
- কালোজিরা ও কালোজিরার তেল
- সরিষার তেল
- জয়তুনের তেল
- তালবিনা (চকো ফ্রেভার ও জেনারেল ফ্লেভার)
- মাশরুম
- কাঠবাদাম
- কাজু বাদাম
- বিভিন্ন মসলাসমূহ
- বিভিন্ন রকমের চাউল
- বিভিন্ন রকমের ডাউল
- বগুড়ার দই (শুধুমাত্র কুষ্টিয়ার মধ্যে)
- কুমিল্লার রসমালাই
🥑 ভেষজ:
- আমলকি পাউডার/আমলা
- অশ্বগন্ধা পাউডার
- ভৃঙ্গরাজ পাউডার
- বহেরা পাউডার
- হরতকি পাউডার
- যষ্টিমধু গুড়া/চারকোল
- মুলতানি মাটি গুড়া
- মঞ্জিষ্ঠা
- মাজুফল
- মসুর ডাল
- সজনে পাতা
- নীম পাউডার
- তুলসীপাতা গুড়া
- কমলার খোসা গুড়া
- ডালিম খোসা গুড়া
- লাল চন্দন গুড়া
- সাদা চন্দন আস্ত ও গুড়া
- গোলাপের পাপড়ি গুড়া
- শঙ্খগুড়া
- হলুদ গুড়া
- জাফরান
- কারিপাতা
- জবাফুল গুড়া
- আদা গুড়া
- কালোমেঘ গুড়া
- মেথি পাউডার
- মেহেদী পাউডার
- পিয়াজ গুড়া
- রিঠা গুড়া
- শিখাকাই গুড়া
- পিংক সল্ট
- পূননভা
- ব্রাহ্মী
📦 অন্যান্য পণ্য:
- আতর/কর্পরেট ঘরণার অ্যলকোহল ফ্রী পারফিউম
- ঘড়ি (এরাবিক ক্যালিগ্রাফি ডিজাইনড, সিম্পল ডিজাইনড, দেওয়াল ঘড়ি)
🧥 গার্মেন্টস পণ্য-
- সব এক্সপোর্ট ব্রান্ডের পোশাক
- জুব্বা, পাঞ্জাবী ও বোরকার কাপড় (দেশী, বিদেশী)
- জুব্বা, সেরওয়ানি কাটিং পাঞ্জাবী, পাঞ্জাবী, পাজামা, বোরকা, শার্ট, প্যান্ট ও জ্যাকেটের অর্ডার নেওয়া হয়।
- ইসলামিক টি শার্ট, হুডি (অর্ডার ভিত্তিক হোল সেল)
- Adidas, Under armour, Yonex এর জার্সি-ট্রাউজার
সারাদেশে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় মাএ ১০০ টাকায়
ঢাকাতে ৫০ টাকা
কুষ্টিয়াতে ২০ টাকা
অর্ডার করতে মেসেজ করুন অথবা
মোবাইল করুন ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ
📢 তালমিসরি
প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের সমাজে তালমিছরি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিভিন্ন ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধে তালমিছরির ব্যবহার এখনো প্রচলিত। সাধারণ সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে দেহের রক্তস্বল্পতায় এখনো অনেকে তালমিছরি ও তালমিছরির শরবত পান করে থাকেন। তাল গাছের রস থেকে তৈরি এই মিছরি দেখতে কিছুটা সাদা ও হালকা সোনালি রঙের হয়ে থাকে। খেতেও দারুন। তালমিছরি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি। তাই এর আনপ্রসেসড সুগার দেহের জন্য ক্ষতিকর নয়। তালমিছরির পুষ্টি উপাদানগুলোর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস প্রভৃতি। এ ছাড়াও ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬, এবং বি১২ এর একটি ভালো উৎস এই তালমিছরি।
সর্দি-কাশি দূর করতে তালমিছরির ব্যবহার সেই প্রাচীনকাল থেকে। তালমিছরি পানিতে গুলিয়ে একটু গরম করে খেলে কাশি উপশম হয় এবং গলায় জমে থাকা কফ, শ্লেষ্মা নরম হয়ে বেরিয়ে যায়। প্রচণ্ড কাশি হলে এক টুকরো তালমিছরি মুখে রাখলে অথবা তুলসী পাতার রসের সাথে তালমিছরি গুলিয়ে সেবন করলে কাশি কমে যাবে। কাশিতে গলাব্যথা শুরু হলে তালমিছরি, গোল মরিচ ও মধু এক সাথে মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
বয়সের সাথে সাথে একজন মানুষের প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় হাড়ের ক্ষয় ও হাঁট ব্যথা। এ ক্ষেত্রে তালমিছরি, পানের সাথে তালমিছরি অথবা তালমিছরির শরবত খেলে বেশ উপকার হয়। কারণ, তালমিছরিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি।
রক্তস্বল্পতার সমস্যাতেও তালমিছরির শরবত খাওয়া যায়। তালমিছরিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে, যা রক্তের লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে মধ্য বয়সী নারীদের জন্য তালমিছরি খুবই উপকারী।
তালমিছরি চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। চোখের দৃষ্টিশক্তি অটুট রাখতে মাঝে মধ্যে বাদাম, মৌরি, তালমিছরি ও গোল মরিচের গুঁড়ো দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। এ জন্য পড়ুয়া ছেলেমেয়েদের উচিত তাদের চোখ ভালো রাখতে মাঝে মাঝে তালমিছরি বা মিছরির শরবত পান করা।
তালমিছরির গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্সের মান মাত্র ৩৫, যা রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি করে না। বরং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে ডায়াবেটিস রোগিদের এটি না খাওয়াই ভালো।
মায়েদের বুকের দুধ বৃদ্ধিতেও তালমিছরি খাওয়া যেতে পারে। কালোজিরার সাথে তালমিছরির গুঁড়ো মিশিয়ে গরম দুধের সাথে দিনে দু’বার খেতে হবে। নিমপাতার সাথে তালমিছরি খেলে পেট ব্যথার উপশম হয়। অন্য দিকে শিশুদের খুব প্রিয় তালমিছরি। তাদের জন্য এটি উপকারীও বটে। এতে যে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান থাকে সেগুলো শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও মেধা বিকাশে ভালো ভূমিকা রাখে।
সংক্ষেপে জেনে নেই তালমিসরির বিভিন্ন উপকারিতা.....
∞°....গুড় কিংবা চিনিতে কৃমির প্রকোপ বাড়ে। তাই তালমিছরিই ভরসা। বড় ছোট সবাই তালমিছরি নির্ভয়ে খেতে পারেন।
> তালমিছরিতে প্রচুর পরিমাণ আয়রন থাকায় এটা আনিমিয়াতে ভীষণ ভাবে কাজে দেয়। বিশেষত মেয়েদের জন্য তালমিছরি খুব উপকারী। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
> প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম আর পটাসিয়াম থাকার কারণে তালমিছরি হাড় ও দাঁত শক্ত করে। তাছাড়া হাড়ের সব সমস্যা দূর করে। নারীদের মেনোপজের পরে হাড় ক্ষয় হতে শুরু করে। আর হাড় ভাঙ্গার সমস্যা একটি দৈনন্দিন সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এই ক্ষয় রোধ করতে নিয়মিত তালমিছরি সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়। এই দুটি কারণের জন্য বাচ্চাদের জন্যও তালমিছরি খুব উপকারী।
> তালমিছরির রস কাশি উপশম করতে সাহায্য করে এবং গলায় শ্লেষ্মা নরম করে দেয়, ফলে গলায় খুসখুসানি কমে যায়।এক টুকরো তালমিছরি মুখে নিয়ে চুষলে সর্দিতে এবং কাশিতে আরাম পাওয়া যায়।
> খুব ছোট বাচ্চাদের জন্য ওষুধ না ব্যবহার করে তালমিছরির প্রয়োগ করুন। এটি ঠাণ্ডা লাগাও প্রতিরোধ করে।
> কাশতে কাশতে গলায় ব্যথা হলে এক টুকরো তালমিছরি গোলমরিচ আর ঘি দিয়ে পেস্ট বানিয়ে এক চামচ খেলে গলা ব্যাথায় উপকার মেলে। এক চামচ তালমিছরি, গোলমরিচ এবং আমন্ড-এর পেস্ট রোজ রাতে গরম দুধের সঙ্গে খেলে নাকের শ্লেষ্মা বের করে দেয় এবং ঠাণ্ডা লাগা প্রতিহত করে।
> তালমিছরি চোখের দৃষ্টি বাড়ায়। বাদাম, মৌরী, তালমিছরি এবং গোলমরিচ একসঙ্গে গুঁড়া করে নিন। রোজ রাতে ১ চামচ করে এই মিশ্রণ দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খান। এটি চোখের দৃষ্টি বাড়াতে সাহায্য করে।
> কিডনি স্টোন এর জন্য এটি বেশ উপকারী। পেঁয়াজের রসের সঙ্গে তালমিছরি মিশিয়ে খান। কিছুদিনের মধ্যেই প্রস্রাবের সঙ্গে কিডনি স্টোন বেরিয়ে আসবে। তাছাড়া তালমিছরি কিডনির জন্য উপকারী।
> তালমিছরি পেটের ব্যথার উপশম করে। পাতলা পায়খানাতেও ভীষণ কার্যকরী এটি। নিমপাতার সঙ্গে তালমিছরি খেলে পেটের ব্যথা কমে। ধনে গুঁড়ার সঙ্গে তালমিছরি গুঁড়া মিশিয়ে নিন। এবার এটি পানির সঙ্গে দিনে ২ থেকে ৩ বার মিশিয়ে খান। এর ফলে পাতলা পায়খানা থেকে মুক্তি মেলে। তাছাড়া গরমে হিট স্ট্রোক হলে এটি খুব কাজে লাগে।
> অনেকেরই গরমকালে নাক দিয়ে রক্তপাত হয়। নাকের কাছে মিছরি গুঁড়া করে শুঁকলে রক্তপাতের উপশম হয়।
> মুখের আলসারের জ্বালাতে উপশম পেতে তালমিছরি আর এলাচ গুঁড়া করে পেস্ট বানিয়ে নিন। এটি মুখের ভেতরে লাগালে আরাম পাওয়া যায়। আলসার কমে। বাচ্চাদের জন্যও ব্যবহার করা যায়।
> মায়েদের বুকের দুধের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য তালমিছরি খুব উপকারী। কালো তিল ও তালমিছরি গুঁড়া গরম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে দিনে দুইবার খান। উপকার মিলবে।
> সাইনাসের জন্য বা চোখের জন্য মাথা ধরা খুব সাধারণ একটি ব্যাপার। অনেক মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন। এই সমস্যার সমাধানে আদার রসের সঙ্গে তালমিছরি খেলে সাইনাস জনিত মাথাধরা থেকে উপশম মেলে। তুলসী পাতা, তালমিছরি আর গোটা মরিচ একসঙ্গে খেলেও উপকার পাওয়া যায়।
> তালমিছরিতে ডায়েটারি ফাইবারের প্রাচুর্যের জন্য এটি হজমে সাহায্য করে এবং কন্সটিপেশান সারিয়ে তোলে। এছাড়াও চিনি বা মধুর তুলনায় তালমিছরি আমাদের শরীরে অনেক কম পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট তৈরি করে। ফলে তালমিছরি সেবনে ক্লান্তি অনেক কম হয়, শরীরকে সতেজ রাখে।
> গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স তালমিছরিতে চিনি বা মধুর তুলনায় অনেক কম থাকায় তালমিছরি ব্লাড গ্লুকোজ লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ডায়েবিটিস প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
> বার বার পাতলা পায়খানা বা বমি হলে আমাদের শরীর থেকে ইলেক্ট্রোলের মাত্রা কমে যায়। ও আর এস এর পরিবর্তে তালমিছরি জলের সঙ্গে মিশিয়ে বার বার খাওয়ালে এই ঘাটতি পূরণ হয় এবং শরীরে এনার্জি ফেরত আসে।
> নানা ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান এবং ভিটামিন মিনারেল এবং আমাইনো এসিড যুক্ত তালমিছরি বাচ্চাদের নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঠাণ্ডা জনিত বা পেটের রোগ প্রতিহত করতে তালমিছরির জুড়ি নেই। ব্রেন ডেভেলপমেন্ট এর জন্যও তালমিছরি খুব উপকারী।
> আর্থারাইটিস, শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যা, স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্যও তালমিছরি খুব উপকারী। তাই নানা ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধে এসব সমস্যার সমাধানের জন্য তালমিছরির ব্যবহার বহুদিনের।
আসসালামু 'আলাইকুম ওয়া রা'হমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ
📢 চাকের মধু
স্বাদ মাশ' আল্লাহ দারুণ হবে। এখন পর্যন্ত যারা খেয়ে দেখেছেন তাদের রিভিউ পজেটিভ পেয়েছি ইন শা আল্লাহ
সারাদেশে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় মাএ ১০০ টাকায়
ঢাকাতে ৫০ টাকা
কুষ্টিয়াতে ২০ টাকা
অর্ডার করতে মেসেজ করুন অথবা
মোবাইল করুন ০১৭৯৮৭৪৪১৪৩
আসসালামু 'আলাইকুম ওয়া রা'হমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
📢 বগুড়ার দই।
সম্মানিত ভাই ও বোনেরা, আপনাদের সকলকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।
আর, শুভকামনা না জানিয়ে বকবুকুনি শুরু করি-
আমাদের সরবরাহ কৃত বগুড়ার দই মা শা আল্লাহ সুস্বাদু আর মানসম্মত, ইন শা আল্লাহ। এখন পর্যন্ত সকল রিভিউ পজেটিভ পেয়েছি, আল'হামদুলিল্লাহ।
নেগেটিভ বলতে শুধু- "পরিমাণ আরেকটু বেশি হলে ভালো হতো।" এতটুকু।
এক দূর্বৃত্ত তো এক বসাতে পুরো সরা শেষ করেও তৃপ্ত হয় নি।
📢 বিঃদ্রঃ দই টেস্ট করার পরে, টেসের মোহে আরো পাতিল অর্ডার করা অস্বাভাবিক নয়। 😋
কিন্তু এতে নিজের পকেটের ওপর জুলুম করে ফেললে কতৃপক্ষ দায়ী থাকবে না। 😑
প্রতি সরা ২০০৳ মাত্র।
উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান- বম্বে সুইটস, মোকামতলা, বগুড়া।
সরা সহ দইয়ের পরিমাণ- 1450/1480 gm
নিট দইয়ের পরিমাণ- 650-700 gm
🔖 সপ্তাহের যেকোন দিন অর্ডার করতে পারেন, তবে প্রত্যেক সপ্তাহের শুক্রবার ডেলিভারি দেওয়া হবে, ইন শা আল্লাহ।
ইনবক্সে অর্ডার করতে পারেন, অথবা, ফোন কলে ঠিকানা সহ অর্ডার প্লেস করতে পারেন।
কন্টাক্ট নাম্বার- 01798744143
🎁 হোম ডেলিভারির ক্ষেত্রে 20 টাকা চার্জ প্রযোজ্য
[শুধুমাত্র কুষ্টিয়া সদর এলাকার ভিতরে]
📒 আসুন নিয়মিত দই খাওয়ার ১০ টি কথিত উপকারিতা জেনে নিই: 😑
১. মজবুত হাড়; দইয়ে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন 'ডি'।
২. হজমে সহায়ক।
৩. উপকারী ব্যাকটেরিয়া যা দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
৪. উচ্চ রক্তচাপ কমায়; দইয়ের পটাসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।
৫. ত্বকের জন্য উপকারী; দইয়ের পুষ্টি উপাদান ত্বককে মসৃণ করে। দইয়ের ল্যাকটিক এসিড ত্বককে পরিষ্কার করে এবং মৃত কোষ দূর করে।
৬. খাদ্যপ্রাণ;
দইয়ে অন্যান্য উপাদানের পাশাপাশি রয়েছে প্রচুর ভিটামিন। বিশেষ করে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় ভিটামিন 'বি৫', জিংক, পটাশিয়াম, ফসফরাস, আয়োডিন ও রিবোফ্লাভিন।
৭. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
নিয়মিত দই খাওয়া হলে তা আপনার রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে। এ ছাড়া দই দেহের রক্তের শ্বেতকণিকা বাড়িয়ে দেয়, যা জীবাণু সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
৮. দেহের ছত্রাক প্রতিরোধ:
অনেকের দেহের সংবেদনশীল অঙ্গে ছত্রাক সংক্রমণ হয়। আর এ ছত্রাকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সহায়তা করে দই।
৯. পাকস্থলীর নানা সমস্যা দূরীকরণে;
পাকস্থলীর নানা সমস্যা দূর করতে ভূমিকা রাখে দই। বিশেষ করে ল্যাকটোজের প্রতি সংবেদনশীলতা, কোষ্টকাঠিন্য, ডায়রিয়া, কোলন ক্যান্সার ও অন্ত্রের সমস্যা দূর করতে কার্যকর দই।
১০. ওজন কমাতে।
নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় দই খেলে দেহের ওজন কমে। জানা গেছে, খাবারের সঙ্গে দই খাওয়া হলে তা দেহের চর্বি ব্যবহার করতে উৎসাহিত করে। এতে দেহের চর্বি কমে এবং সার্বিকভাবে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
⚠️ সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ:
আমাদের দইয়ে সম্ভবত এতো পুষ্টি উপাদান নেই, যে পরিমাণ ঘন সর! 🤐
হাইপ্রেশারের রোগীরা না খেলে বা, কম খেলে ভালো হবে, ইন শা আল্লাহ।
💣 আসলে বাস্তবতা হল- টেস্টই মূল; অন্যদিকে, পুষ্টিগুণ বলে বা, পেট খারাপের ভয় দেখিয়ে বাঙালিকে থামানো যায় না; অতএব, চালেগা, বারাবার চালেগা। 💣
আমাদের দই সৈনিকদের সম্ভাব্য স্লোগান হতে পারে- "পুষ্টিগুণ সরা, আগে দইয়ে কামড় বসা।" 😎
📢 কাঠের ঘানির সরিষার তেল, শুধু দেশি মাঘী সরিষা, মিশ্রণ নেই, ইন শা আল্লাহ।
🔖 রেগুলার রেট- ১৭০৳ লিটার।
(আমরা প্রথম চাপের তেল সরবরাহ করবো, ইন শা আল্লাহ্)
🔥 আমাদের প্রমোশনাল অফার হিসেবে ১০লিটার নিলে, ১৬৫০৳ অর্থাৎ, ১৬৫৳ করে লিটার দেওয়া হবে, ইন শা আল্লাহ.
৫ লিটার নিলে ৮২৫৳।
৫ লিটারের কম নিলে- ১৭০৳ লিটার।
🔖 পাইকারি রেট জানতে ইনবক্সে নক করুন।
আসুন সরিষার তেলের কিছু উপকারিতা জেনে নিই-
সরিষার তেল আমাদের ঐতিহ্যের সঙ্গেই যেন মিশে আছে। একসময় গ্রামবাংলার একমাত্র ভোজ্যতেল ছিল সরিষার তেল। এর ওষুধি গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই তেল। সরিষার তেল যেমন প্রয়োজনীয় তেমন উপকারীও। ভারতীয় উপমহাদেশে খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ থেকে সরিষার ব্যবহার হয়ে আসছে। সরিষার তেল উদ্দীপক হিসেবে পরিচিত। অন্ত্রে পাচকরস উৎপাদনে সাহায্য করায় হজমপ্রক্রিয়া দ্রুত হয়। এ ছাড়া একই প্রক্রিয়ায় ক্ষুধা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সর্বজনীনভাবে সরিষার তেলের ব্যবহার দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে এই তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে যাঁরা অবগত আছেন, তাঁরা নিয়মিতই ব্যবহার করে চলেছেন সরিষার তেল।
সরিষাবীজ থেকে তৈরি হয় সরিষার তেল। এটি গাঢ় হলুদ বর্ণের এবং বাদামের মতো সামান্য কটু স্বাদ ও শক্তিশালী সুবাসযুক্ত তেল। ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। বিভিন্ন ভোজ্য তেলের ওপর করা একটি তুলনামূলক সমীক্ষায় দেখা যায়, সরিষার তেল ৭০ শতাংশ হৃৎপিণ্ড–সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি কমায়। সরিষার তেল ব্যবহারে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পায়, যা হৃদ্রোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়।
এ ছাড়া সরিষা তেল ঠান্ডা ও কাশি উপশমে সহায়ক প্রমাণিত হয়েছে। যখন বুকে প্রয়োগ বা তার দৃঢ় সুবাস নিশ্বাসের মাধ্যমে নেওয়া হয়, এটা শ্বাসযন্ত্রের নালির থেকে কফ অপসারণেও সাহায্য করে। শুধু খাওয়ার জন্যই নয়, সরিষার তেল চুল ও ত্বকের যত্নেও কাজে লাগে।
সরিষার তেলের উপকারিতা
ত্বকের তামাটে ভাব দূর করে
সরিষার তেল ত্বকের তামাটে ভাব ও দাগ দূর করে এবং ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করতে পারে। এ জন্য বেসন, দই, সরিষার তেল ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মিশ্রণটি আপনার ত্বকে লাগান। ১০-১৫ মিনিট পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করতে পারেন।
প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন
সরিষার তেল খুব ঘন হয় এবং এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই থাকে। এই তেল ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। তাই এটি ত্বকের ক্যানসারও প্রতিরোধ করতে পারে। ভিটামিন ই বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করতেও সাহায্য করে। তাই সানস্ক্রিন লোশনের মতোই ব্যবহার করতে পারেন এই সরিষার তেল। তবে এই তেল যেহেতু ঘন, তাই ত্বকে লাগানোর পর ভালোভাবে ঘষে নিতে হবে, যেন অতিরিক্ত তেল লেগে না থাকে। অন্যথায় অতিরিক্ত ধুলাবালু জমা হয়ে ত্বকের ভালোর চেয়ে খারাপই হতে পারে বেশি।
চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক
সরিষার তেল চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। অকালে চুল সাদা হওয়া রোধ করে ও চুল পড়া কমায়। সরিষার তেলে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ থাকে। বিশেষ করে উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন থাকে এতে। বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন-এতে রূপান্তরিত হয়ে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এ ছাড়া প্রতি রাতে চুলে সরিষার তেল মালিশ করে লাগালে চুল কালো হয়।
উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে
সরিষার তেল পরিপাক, রক্ত সংবহন ও রেচনতন্ত্রের শক্তিশালী উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া খাওয়ার পাশাপাশি বাহ্যিকভাবে শরীরে মালিশ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন এবং ঘর্মগ্রন্থি উদ্দীপিত হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমে।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
সরিষার তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক উপাদান থাকে, যা অ্যান্টিকারসিনোজেনিক উপাদান হিসেবে পরিচিত। তাই এটি ক্যানসারজনিত টিউমারের গঠন প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট কোলোরেক্টাল ও গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল ক্যানসার থেকে সুরক্ষাও প্রদান করে।
চুল পাকা রোধ করতে
সরিষা তেলের পুষ্টি উপাদান, ভিটামিন, মিনারেল চুলের অকালপক্বতা রোধ করে থাকে। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এই তেল মালিশ করুন চুল এবং মাথার তালুতে যা আপনার চুল পাকা রোধ করবে।
ঠোঁটফাটা রোধ করে
ঠোঁট ফাটা খুব সাধারণ একটি সমস্যা। অনেকের এই সমস্যা এত বেশি হয়ে থাকে যে লিপবাম কাজ করে না। অল্প একটু সরিষার তেল নিয়ে ঠোঁটে লাগান। এই প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ঠোঁটফাটা রোধ করে ঠোঁট নরম কোমল করে তোলে। শুষ্ক ঠোঁটের যত্নে সরিষার তেল ভালো কাজ করে। লিপবাম বা চ্যাপস্টিক—এগুলোর পরিবর্তে সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারেন।
কার্ডিওভাসকুলার উপকারিতা
সরিষার তেল মনোস্যাচুরেটেড ও পলিস্যাচুরেটেড ফ্যাটে সমৃদ্ধ বলে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। এর ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমে।
সতর্কতা
সরিষা তেল ব্যবহারের আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে জেনে নিতে হবে যে আপনার সরিষার তেল খাঁটি কি না? নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আমাদের স্বাস্থ্যসুরক্ষায় সরিষার তেল কতটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু যেকোনো সরিষার তেল কি আমাদের জন্য উপকার বয়ে আনবে? মোটেও তা নয়। দোকানের খোলা সরিষার তেলে ভেজাল মিশ্রিত থাকে, যা ব্যবহার করলে নানা রকম অসুখ–বিসুখ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই খাঁটি সরিষার কেনার ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে।
লেখক: প্রধান পুষ্টিবিদ, বিআরবি হাসপাতাল, ঢাকা