AQUAH
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from AQUAH, Brand, .
AQUAH এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি বৈশাখ এবং মাহে রমজানের শুভেচ্ছা
মিনু মারমা; একজন এনজিও কর্মকর্তা। কখনো নৌকো চালানোর অভিজ্ঞতা ছিলনা। কাপ্তাইতে বসবাসের সুবাদে বেশ ভালো সাতার জানেন। পানিতে তাই তেমন ভীতি নেই তার।
নড়াইলের অরুণিমা রিসোর্ট & গলফ ক্লাবের কায়াক নিয়েই তিনি জীবনের প্রথম কায়াকিং প্র্যাক্টিস করলেন। শুধু তাই নয় একই দিনে তিনি ট্রেইনার হিসেবেও প্রতিভার স্বাক্ষরও রেখেছেন।
আমাদের অবাক করে দিয়ে ২য় দিনেই তিনি সারে আট কিলোমিটার কায়াকিং করলেন মধুমতী নদীথেকে কালিগঙ্গা পর্যন্ত। সময় নিয়েছেন প্রায় ১ ঘন্টা।
AQUAH এর পক্ষ থেকে আপনার জন্য রইলো অনেক অনেক অভিনন্দন।
অরুনিমা রিসোর্ট এন্ড গাল্ফ ক্লাবে আজ কমিশনিং হয়ে গেল প্রথম চালানের AQUAH কায়াক.....
when life is simple.... just add some water AQUAH
"CHITRA 156"
Touring kayak
Manufactured by AQUAH
"DHANSHIRI 150"
Recreational kayak
কাছে ও দুরের সকল শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি রইলো ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা
গত ১১/৫/২০১৮ তারিখে দারুণ একটি কায়াকিং ইভেন্ট আয়োজনের জন্য BD Adventure travel কে AQUAH এর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ।
আগামীতেও এধরনের যে কোন আয়োজনে AQUAH আপনাদের পাশে থাকবে।
নদীমাতৃক বাংলাদেশে water adventure বিষয়ক যে কোন কার্যক্রমকে সহযোগিতা করতে AQUAH প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
AQUAH এর সৌজন্যে আবারো হতে যাচ্ছে কায়াকিং আর সেইসাথে স্বচ্ছ নদীতে ঝাপাঝাপি তো আছেই।
এবারের নদীঃ ধলেশ্বরী
তারিখ: ১১/৫/১৮
বিস্তারিত আসছে
আজকের প্র্যাকটিস সেশনে
incredible
From N**i Germany to Australia: The Incredible True Story of History’s Longest Kayak Journey With Germany in tatters, his small business bankrupt, Oskar Speck got into his kayak in 1932 for what would become an epic, seven-and-a-half-year paddle—30,000 miles, packed with hero’s welcomes and near-death escapes.
সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা...
সেদিন বাবুভাই আর আমি কায়াকিং করছিলাম। একজন মহিলা তার বাচ্চাকে নিয়ে পাড়ে দাঁড়িয়ে আমাদের ডেকে বললেন তার বাচ্চার খুব ইচ্ছে কায়াকে চড়বে।
ওকে নিয়ে কিছুক্ষন কায়াকিং করলাম।
Caption please
।। শেকল ছেড়ার গল্প ২।।
নদী মাতৃক এই বাংলাদেশে ৭০০ এর উপরে নদী রয়েছে। সেদিক থেকে কায়াকিং হতে পারতো বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু তাতো হয়ই নাই বরং নদী কেন্দ্রিক তেমন কোন এন্টারটেইনমেন্টও গড়ে ওঠেনি। শুধু এন্টারটেইনমেন্টই নয় নদী ভিত্তিক যোগাযোগব্যবস্থাও আজ অবহেলিত।
যে দেশে সাদা পাহাড় না থাকা সত্যেও ইয়াং এডভেঞ্চার ট্রাভেলাররা মাউন্টেইনার হয়, পাথুরে পাহাড় না থাকা সত্যেও তারা রক ক্লাইম্বার হতে চায় কিন্তু ৭০০ নদীর সেই দেশে কেন সত্যিকারের কায়াকার গড়ে ওঠেনি?? প্রশ্নটা আমাকে অনেক ভাবিত করে।
কি কি সমস্যা এমন একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রকে শিকল পরিয়ে রেখেছে??? শেকল ছিঁড়তে হলে এর ব্যাপ্তি এবং দৃঢ়তা জানতে হবে।
খুঁজতে শুরু করলাম বাংলাদেশে কায়াকিং এর ইতিহাস। জানা গেল ৬০ এর দশকেই বাংলাদেশে কায়াকিং শুরু হয়। প্রধানত এদেশে অবস্থানরত ইউরোপীয় এলিটদের মাধ্যমেই বাংলাদেশে কায়াকের অনুপ্রবেশ ঘটে। সেই কায়াকের মোল্ড করেই বাংলাদেশের অধিকাংশ কায়াক তৈরি হয় বিভিন্ন সময়।
একটা ট্রেনিং থেকে এটুকু ধারণা অর্জন করেছিলাম; অন্য যায়গার কোন কিছু এস্টাবলিশ করতে চাইলে স্থানীয় মানুষের জীবন ধারা আর আর্থসামাজিক অবস্থার সাথে যত বেশী মিল থাকবে সেটি তত বেশী সাসটেইন করবে।
ইউরোপে সবার গাড়ি আছে, তারা বিত্তশালী, তাদের সবার গ্যারেজ রয়েছে। তাই কায়াক স্টোরেজ, ট্রান্সপোর্টেশন আর উচ্চ মুল্য তাদের জন্য তেমন সমস্যা না। তাদের নদীর পারেই ক্রেন অথবা ট্রলির ব্যাবস্থা আছে। তাই কায়াকের ওজন ওদের কাছে তেমন ইস্যু না।
আমাদের কাছে এগুলোই অনেক বড় ইস্যু। এই ইস্যু গুলিকে এড্রেস করতে পারলেই এদেশে কায়াকিং ফ্লারিশ হবে।
আমাদের কায়াক হতে হবে ছোট, হালকা তবে ডিউরেবল এবং এফোর্ডেবল। এই ৩ টি প্রাথমিক লক্ষকে সামনে রেখেই চলে আমাদের গবেষণা।
আমরা আর্টিস্ট, আর্কিটেক্ট, স্পিড বোট ফ্যাক্টরির কলাকুশলী এবং ব্যাবসায়ীর সাথে বিভিন্ন সময়ে আলোচনা করি। তানিম আশরাফ ভাই আমার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। আর বিভিন্ন সময়ে আমার বন্ধুদের ঐকান্তিক সহযোগিতা পাই।
আর এভাবেই অনেকের ঘামের বিনিময়ে গড়ে ওঠে AQUAH কায়াকের বিভিন্ন মডেল। এর পেছনে বিভিন্ন সময়ে স্বেচ্ছা শ্রম দিয়েছে মৃতশিল্পি থেকে শুরু করে আর্কিটেক্ট , ক্লাইম্বার থেকে শুরু করে সাঁতারু, এরোনোটিক ইঞ্জিনিয়ার থেকে শুরু করে স্নরকেলিং বিশেষজ্ঞ, চারু শিল্পি থেকে শুরু করে এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট ব্যাবসায়ী। এমন কি সংকু নামের একটি শিশু যে কিনা লোডশেডিং এর সময় টর্চ জ্বালিয়ে ধরে থেকে আমাদের গবেষণা এগিয়ে নিয়েছে। AQUAH তার পথ পরিক্রমায় এদের সবার অবদানের কথা স্বশ্রদ্ধচিত্তে স্বরন করে এবং করবে।
আগামীতেও সকলের সহযোগিতা নিয়ে AQUAH এগিয়ে যেতে চায় শেকল ছেড়ার সংগ্রামে।
দেখা হবে বিজয়ে ....
।। শেকল ছেড়ার গল্প- ১ ।।
কায়াক তৈরি করা খুব কঠিন কিছুনা। কিন্তু লক্ষ যদি হয় কায়াকার তৈরি করা;...... যারা মুক্ত স্বাধীন ভাবে কায়াকিং করে বেড়াবে দেশের খাল, বিল, নদী নালা, সমুদ্রে। তুলে আনবে নতুন নতুন গল্পকথা, গড়ে তুলবে জলের নানান ছবির ভান্ডার। তাহলে কাজটা কঠিন।
আগেই বলেছি কায়াক বানানো কঠিন কিছুনা। বাজার থেকে একটা কায়াক কিনে এনে সেটা থেকে মোল্ড বানিয়ে কপি করা; সে তো খুবই সহজ কাজ। টাকা হলেই সম্ভব।
কিন্তু এতে নিজেস্বতা কই??? কপি পেস্ট করা আর নিজের রচনা কি এক জিনিশ?? জুতার মাপে পা না খুঁজে পায়ের মাপে জুতা বানাতে হবেনা??
"AQUAH" শুরু থেকেই নিজেস্বতার প্রতি অঙ্গিকারাবদ্ধ। বিদেশের উপযোগী করে বানানো কোন কিছু কপি না করে দেশের উপযোগী করেই সবকিছু বানাবে "AQUAH"
AQUAH একটি বাংলাদেশী ব্র্যান্ড। বাংলাদেশের ইনফ্রাস্ট্রাকচার, জীবন ধারা, সর্বোপরি আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়েই কায়াক সহ ভবিষ্যতের সকল পন্য ডিজাইন করবে AQUAH . আপনাদের সবার হাত ধরেই এগিয়ে যেতে চায়, দেশকেও এগিয়ে নিতে চায় "AQUAH"
দেখা হবে বিজয়ে.....
আসিতেছে...