শেরপুর জেলার পুজা-পার্বণ
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from শেরপুর জেলার পুজা-পার্বণ, Religious organisation, .
হরে কৃষ্ণ! ২২/০৫/২৪ বৃহস্পতিবার, শ্রীনৃসিংহ চতুর্দশী মহোৎসব, গোধূলি পর্যন্ত নির্জলা উপবাস পরে অনুকল্প
'শ্রীনৃসিংহ চতুর্দশী' মাহাত্ম্যঃ
শাস্ত্রে বলা হয়েছে একটি নৃসিংহ চতুর্দশী উপবাস করলে প্রায় এক হাজার একাদশী ব্রতের ফললাভ হয়,,,
শাস্ত্রানুসারে ভগবান শ্রীনৃসিংহদেবের আবির্ভাব তিথি হলো, 'শ্রীনৃসিংহ চতুর্দশী তিথি'। এ তিথিটি মাহাত্ম্যমণ্ডিত তিথি। অষ্টাদশ পুরাণের অন্যতম ব্রহ্ম পুরাণে শ্রীনৃসিংহ চতুর্দশী তিথির মাহাত্ম্য প্রসঙ্গে ব্রহ্মা বলেছেন :
তস্মাত্তং মুনিশার্দ্দুলা ভক্ত্যা সম্পূজয়েৎ সদা ।
মৃগরাজং মহাবীর্য্যং সর্বকামফলপ্রদম্ ।।
বিমুক্তঃ সর্বপাপেভ্যো বিষ্ণুলোকং স গচ্ছতি ।
ব্রাহ্মণাঃ ক্ষত্রিয়া বৈশ্যাঃ স্ত্রিয়ঃ শূদ্রান্ত্যজাতয়ঃ।।
সম্পূজ্য তং সুরশ্রেষ্ঠং ভক্ত্যা সিংহবপুর্ধরম্ ।
মুচ্যন্তে চাশুভৈর্দ্দূঃখৈর্জন্মকোটিসমুদ্ভবৈঃ ।।
( ব্রহ্ম পুরাণ: ৫৮.৫৮-৬০)
"ব্রহ্মা বলছেন, হে মুনিশ্রেষ্ঠগণ ! এমন প্রভাবসম্পন্ন , মহাবীর্য্য , সর্বকামফলদাতা নরসিংহ দেবকে ভক্তি ভরে সর্বদা পূজা করা জীবের কর্তব্য। তাঁকে পূজা করলে জীব সর্বপাপ হতে মুক্ত হয়ে বিষ্ণুলোকে গমন করে। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্রাদিসহ সকল নারীজাতি ভক্তিপূর্বক দেবশ্রেষ্ঠ ভগবান নরসিংহকে পূজা করলে তাঁরা কোটি জন্মের ভয়ংকর দুঃখ হতে পরিত্রাণ পায় ।
সম্পূজ্য তং পুরশ্রেষ্ঠং প্রাপ্নুবন্ত্যভিবাঞ্ছিতম্ । দেবত্বমমরেশত্বং গন্ধৰ্বত্ব চ ভো দ্বিজাঃ।।
যক্ষবিভাধরত্বং চ তথাচ্চাভিবাঞ্ছিতম্।
দৃষ্টা তত্ত্বা নমস্কৃত্বা সম্পূজ্য নরকেসরীম্।।
প্রাপ্নুবন্তি নরা রাজ্যং স্বৰ্গং মোক্ষং চ দুর্লভম্।
নরসিংহং নরো দৃষ্টা লভেদভিমত ফলম্ ॥
(ব্রহ্ম পুরাণ: ৫৮.৬১-৬৩)
"হে দ্বিজগণ! সেই সুরশ্রেষ্ঠকে পূজা করলে অভীষ্ট ফল লাভ হয়। এমন কি, গন্ধৰ্বত্ব, দেবত্ব বা দেবেন্দ্রত্ব লাভও তখন সুদুর্লভ হয় না। নর কেশরীকে দর্শন, স্তবন, পূজন, এবং প্রণিপাত করলে যক্ষত্ব, বিদ্যাধরত্বাদি অন্যান্য বাঞ্ছিত পদও প্রাপ্ত হওয়া যায়। নরগণ ভগবান নরসিংহের অর্চনা করে রাজ্য, স্বর্গ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ মোক্ষও লাভ করতে পারে।"
২২ শে মে সকাল ৯ঘটিকায় শেরপুর জেলার ইসকন মন্দির হতে। আপনারা সকলে আমন্ত্রিত।
শ্রী শ্রী ভগবান নৃসিংহ দেবের আবির্ভাব তিথি মহোৎসব।
শ্রী শ্রী নৃসিংহ দেবের মন্দির, নিউমার্কেট শেরপুর।
📌আগামীকাল ৩০ শে এপ্রিল চরণতলা মাতার বাৎসরিক পূজা🌺
সৌজন্যে- শেরপুর জেলার পূজা পার্বণ
শ্রী হনুমান জয়ন্তী🕉️🚩
হনুমান জয়ন্তী হিন্দুদের প্রধান উত্সবগুলির মধ্যে একটি যা মহান আড়ম্বর এবং প্রদর্শনের সাথে সারা দেশে পালিত হয়। অগাধ ভক্তি ও উৎসর্গের সাথে ভগবান হনুমানের প্রার্থনা করার জন্য এটি একটি শুভ দিন। এই দিনটি হনুমান জন্মোৎসব হিসাবে পালিত হয়। ভগবান হনুমানের জন্মবার্ষিকী এই দিনটি চৈত্র মাসের পূর্ণিমা তিথিতে পড়ে। এই বছর, হনুমান জন্মোৎসব পালিত হবে 23 এপ্রিল, 2024, মঙ্গলবার।
হিন্দু ধর্মের অন্যতম প্রধান উৎসব হনুমান জন্মোৎসব। ভগবান হনুমানের জন্মবার্ষিকী উদযাপনের জন্য এটি একটি শুভ দিন। লোকেরা এই দিনটি অত্যন্ত জাঁকজমক এবং উৎসাহের সাথে উদযাপন করে এবং হনুমানজীর আশীর্বাদ পেতে উপবাস পালন করে। ভক্তরা বজরংবলীর পূজা করতে বিভিন্ন বিখ্যাত মন্দিরে যান ঐ দিন।
হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে, হনুমানজীর জন্ম রাজা কেশরী এবং মাতা অঞ্জনীর ঘরে। তিনি অষ্ট চিরঞ্জীবীদের মধ্যে একজন যিনি এখনও জীবিত এবং এই পৃথিবীতে বর্তমান,তিনি শিবের ১১তম রুদ্র অবতার।
হনুমানজীকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয় যেমন মারুতি নন্দন, বজরংবলী, পবন পুত্র, বীর হনুমান, সুন্দর (এই নামটি তাঁর মা তাঁর শৈশবে দিয়েছিলেন) এবং সংকত মোচন যিনি তাঁর ভক্তদের সমস্ত দুঃখকষ্ট দূর করেন। হনুমানজী তার ভক্তি এবং শক্তির জন্য পরিচিত এবং এটি বিশ্বাস করা হয় যে হনুমানজী যেকোন কিছু করতে পারেন এবং এমনকি সেই জিনিস গুলিও করতে পারেন, যা কারও পক্ষে অসম্ভব বলে মনে হয়। রামায়ণে একটি গল্প আছে যখন ভগবান হনুমান লক্ষ্মণকে রক্ষা করেছিলেন এবং সঞ্জীবনী বুটি খুঁজে আনতে গিয়ে ঠিক চিনতে না পেরে তার কাঁধে একটি পুরো পর্বত বহন করেছিলেন।
হিন্দু পুরাণ অনুসারে, অঞ্জনা ছিলেন একজন অপ্সরা, তিনি একজন ঋষির দ্বারা অভিশাপ পেয়েছিলেন এবং সেই কারণেই তিনি পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেওয়ার পরেই তিনি এই অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এটা ছিলো তাঁর অভিশাপ মুক্তির উপায়।
বাল্মীকি রামায়ণ অনুসারে, হনুমানের পিতা ছিলেন কিস্কন্ধ্যার রাজা কেশরী। অঞ্জনা দীর্ঘ 12 বছর ধরে শিবের কাছে একটি পুত্র লাভের আকাঙ্ক্ষায় প্রার্থনা করেছিলেন। ভগবান শিব তার ইচ্ছা পূরণ করেন এবং তারপর হনুমানের জন্ম হয়।
মা সীতাকে যখন রাবণ অপহরণ করেছিলেন, তখন হনুমান সেই স্থানটি সনাক্ত করতে সক্ষম হননি যেখানে রাবণ মাতা সীতাকে রেখেছিলেন তিনি তার বুদ্ধি এবং শক্তি ব্যবহার করে লঙ্কায় পৌঁছান এবং অশোক বাটিকায় মাতা সিতার সন্ধান পান। তারপর রাবণের পুত্র অক্ষয় কুমারকে হত্যা করেন এবং অশোক বাটিকা বাদে সমগ্র লঙ্কায় আগুন ধরিয়ে দেন। তিনি তার শক্তি ব্যবহার করে এত ক্ষুদ্র হয়েছিলেন যাতে তিনি রাবণ রাজ্যে প্রবেশ করতে পারেন। রামায়ণে লক্ষ্মণকে রক্ষা করার জন্য সঞ্জীবনী বুটির পর্বত ধারণ করা, দেবী সীতাকে খুঁজে পাওয়া, তার লেজ দিয়ে লঙ্কা পোড়ানোর মতো অনেকগুলি লক্ষণীয় ঘটনা রয়েছে।
আমরা সবাই জানি যে ভগবান হনুমান চিরঞ্জীবী এবং তাই মহাভারত যুদ্ধের সময়, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ হনুমানজীকে অর্জুনের রথের ধ্বজায় উপস্থিত হতে অনুরোধ করেছিলেন। শাস্ত্র অনুসারে, যদি হনুমান রথে না থাকতেন তবে পাণ্ডবদের বিজয় মোটেই সম্ভব ছিল না এবং শাস্ত্র অনুসারে অর্জুন রথ ত্যাগ করলে রথ ভস্মে পরিণত হয়েছিল।
হনুমানজীর জন্মোৎসব সারাদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা অত্যন্ত উৎসাহ ও উদ্দীপনার সাথে পালন করে। সমস্ত হনুমান মন্দিরগুলি ফুল এবং আলো দিয়ে সজ্জিত করা হয় এবং ভক্তরা হনুমানজীর কাছে প্রার্থনা করতে এই মন্দিরগুলিতে যান।
হনুমান জন্মোৎসবের এই শুভ দিনে ভগবান শ্রী রাম এবং হনুমানজীর আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য অনেকে রামায়ণ অখণ্ড পাঠের আয়োজন করে। এই দিনে সুন্দর কাণ্ড পাঠ করাও পূণ্যবান বলে বিবেচিত হয়।
খাদ্য স্টল বা ভান্ডারের আয়োজন করা হয় অভাবী ও দরিদ্র মানুষকে খাওয়ানোর জন্য। এই দিন হনুমানজীকে ফুল, নতুন জামাকাপড়, সোনালি ও রৌপ্য ভার্ক এবং গহনা দিয়ে সজ্জিত করা হয়। যারা খেলাধুলা, কুস্তি এবং মার্শাল আর্টের শিক্ষার সাথে যুক্ত তারা হনুমান জির কাছে আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য বিশেষ প্রার্থনা করেন, কারণ তারা বজরঙ্গবলীকে তাদের গুরু হিসাবে বিবেচনা করেন, তিনি তাদের লড়াই করার শক্তি এবং সক্ষমতা প্রদান করেন।
পবনপুত্র হনুমানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য এই শুভ দিনে লোকেরা অনেক ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক আচার অনুষ্ঠান করেন এবং তারা এই দিনে 108টি হনুমান চালিসা পাঠের সংকল্প গ্রহণ করেন এবং কিছু লোক ভজন ও কীর্তনে জড়িত হন।।
জয় জয় শ্রী সিতারাম🕉️🚩
জয় জয় শ্রী হনুমান🕉️🚩
🌸// দেবী অন্নপূর্ণা //🌸
বিবাহের পর কৈলাস শিখরে শিব ও পার্বতী বেশ সুখেই দাম্পত্যজীবন কাটাচ্ছিলেন। শিব ছিলেন দরিদ্র, আর্থিক অনটনের জেরে বেশ কিছুদিন পরই শুরু হয় দাম্পত্যকলহ। একদিন পাশা খেলা রত শিব পার্বতীকে মায়া বলে অপমান করেন। শিব শঙ্কর বলেন যেহেতু পার্বতী মহামায়া তাই তার প্রকৃত কোনো অস্থিত্ব নেই। রাগে মা পার্বতী কৈলাস ত্যাগ করেন। আদি শক্তি মাতার কৈলাস ত্যাগের ফলে ত্রিলোক জুড়ে শুরু হয় মহামারী। ভক্তকে রক্ষা করতে ভগবান শিব অন্নের সন্ধান শুরু করেন ছদ্মবেশে। মহামায়া পার্বতীর মায়ায় তিনি যে ভিক্ষে পাচ্ছিলেন না, তা গুণাক্ষরেও টের পাননি শিব। পরে তিনি কাশীতে এক নারীর কথা শোনেন, যিনি সকলকে অন্নদান করেছিলেন।
অন্নপূর্ণা দিলা শিবেরে অন্ন ।
অন্ন খান শিব সুখ- সম্পন্ন ।।
কারণ অমৃত পূরিত করি ।
রত্নপানপাত্র দিলা ঈশ্বরী ।।
সঘৃত পলান্নে পুরিয়া হাতা ।
পরশেন হরে হরিষে মাতা ।।
পঞ্চমুখে শিব খাবেন কতো ।
পূরেন উদরে সাধের মতো ।।
পর্দাশিনা সেই নারী যে আদিশক্তি পার্বতী তা বুঝতে পারেন শিব শঙ্কর।
"তথাস্তু বলিয়া দেবী দিলা বরদান।
দুধেভাতে থাকিবেক তোমার সন্তান॥"
দেবী মহিমা প্রচারের জন্য সেখানে অন্নপূর্ণার মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন শিব। চৈত্রমাসের শুক্লা অষ্টমী তিথিতে সেই মন্দিরে দেবী অবতীর্ণ হলেন। সেই থেকেই দেবী অন্নপূর্ণার পূজার প্রচলন বাড়ে।
অন্নপূর্ণার প্রভাবেই জগৎ চরাচর পালন করেন ভগবতী লক্ষ্মী।
আমরা সকলেই জানি আহার ভিন্ন জীবের অস্তিত্ব নেই। কারন আত্মা তখনই কার্য করতে সক্ষম হয় যখন তার দেহ থাকে। এই দেহ ধারণের জন্য অন্ন আবশ্যক। এই জন্যই ঋকবেদের দেবী সূক্তম্ এ দেবী বলেছেন ,
" ময়া সো অন্নমত্তি যো বিপশ্যতি যঃ প্রাণিতি যঃ ঈং শৃণোত্যুক্তম্। "
অর্থাৎ ,
আমারই শক্তিতে সকলে আহার করে , দর্শন করে , শ্বাসপ্রশ্বাসাদি নির্বাহ করে এবং উক্ত বিষয়াদি শ্রবণ করে।
মহামায়ার প্রভাবেই জগৎ চরাচরের অস্তিত্ব। তিনিই সৃজনকালে সর্বকিছু প্রসব করেন , মধ্যে তিনিই পালন করেন এবং সর্বান্তে সব কিছুই নিজের মধ্যে সমাহিত করেন। এই জন্যই স্বয়ং মহাযোগি মহেশ্বরও পর্যন্ত দেবীর নিকট এক ভিক্ষুক মাত্র। দেবীর ধ্যানেই পাই
" নৃত্যন্তমিন্দুকলাভরণং বিলোক্যং হৃষ্টাং ...."
অর্থাৎ , দেবীর সম্মুখে নৃত্যরত চন্দ্রশেখর মহেশ্বরকে দেখে তিনি আনন্দিতা হন।
আপাত ভাবে এটি নিছক দেবীর সাথে মহেশ্বরের সাংসারিক কলহের গল্প মনে হলেও এটি শক্তি তত্ত্বের চরমতম প্রকাশের রূপক। শক্তি এমনই এক তত্ত্ব যাকে কখনোই কেউ অস্বীকার করতে সক্ষম নয় কারন শক্তিহিন হয়ে সকলের অস্তিত্বই লুপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু শক্তি কখনোই লুপ্ত হয়না। এই শক্তিরই প্রকাশ দেবী অন্নপূর্ণা।
" একান্নপুর্ণা দেবেশি! রূপভেদাদনেকধা।
কালী তারা মহাবিদ্যা চান্নদা পরমেশ্বরী।।
এতা বিদ্যা মহাদেবি সিদ্ধ্যবিদ্যাঃ কলৌ যুগেঃ।
অনেকজন্মসৌভাগ্যাদ্ লভ্যেতাঃ পরমেশ্বরী।।
অর্থাৎ :-
সদাশিব বললেন, "অষ্টাদশ মহাবিদ্যার মধ্যে অন্যতমা অন্নপূর্ণা হলেন প্রথম মহাবিদ্যা দক্ষিণা কালীর রূপ ভেদ মাত্র । যিনি কালী , যিনি তারা তিনি-ই আবার রূপ ভেদে ভগবতী অন্নপূর্ণা হয়েছেন। কলিযুগে অন্নপূর্ণা হলেন সিদ্ধবিদ্যা ও অতি শীঘ্র ফলপ্রদা। অনেক জন্মের সৌভাগ্যের ফলে অন্নপূর্ণা সিদ্ধবিদ্যা লাভ করা যায় ।
চরণতলা বারোয়ারী শ্রী শ্রী কালীমতার পুজা ও মেলা
উৎসব ২০২৪ ইং
স্বান : বিষ্ণুপুর ঝিনাইগাতী শেরপুর ।
৩০ শে এপ্রিল ২০২৪ ইং রোজ মঙ্গলবার সকাল থেকে
বুধবার দুপুর পর্যন্ত চলবে ।
শুভ নববর্ষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ 🌺
চড়কের পাটে পড়িল গঙ্গাজল
সকলে মিলে দেবের দেব মহাদেব বল❤️
চড়ক পূজা
©শ্রীধাম শান্তিপুর
শুভ শিবরাত্রি
হর হর মহাদেব
ওঁ দিব্যান্ লোকান্ স গচ্ছতু
অনন্ত লোকে নয়ানিবাজার ভবতারা মন্দিরের পুরোহিত শ্রী কানু গোস্বামী
মহাপ্রয়াণ -২রা মার্চ ২০১৪, শনিবার
শেরপুর জেলার পূজা পার্বণ পেজের পক্ষ থেকে গভীর শোক ও আত্নার শান্তি কামনা করি....
শুভ সকাল🚩
শুভ মাঘীপূর্ণিমা 🥰
আজ মা ভবতারা মন্দিরের বাৎসরিক পুজো।
সকলেই আমন্ত্রিত
শুভ অধিবাস এর মাধ্যমে শুরু হলো শেরপুর শহরের বাগবাড়ি মহল্লায় ২৪ প্রহরব্যাপী তারকব্রহ্ম মহা নামযজ্ঞ ও অষ্ট কালীন লীলাকীর্তন।।
মা দক্ষিণাকালীর অপুর্ব দর্শন
ঘোষপট্টি, আড়াই আনী পুকুরপাড়, শেরপুর
প্রতিমাশিল্পী -সঞ্জিত নাগ
ছবি-মৃন্ময়্ শুভ্র
🙏আজ মায়ের বিসর্জন🙏
রাখের উপবাস
স্থানঃ রঘুনাথবাড়ি, শেরপুর
বিজয়া পুনর্মিলনী ১৪৩০
ছবি-জয় দে ও সাগর দে
বাংলাদেশ পূজা উৎযাপন পরিষদ, শেরপুর জেলা শাখা
গীতনাট্যাল্লেখ্য মহিষাসুর মর্দিনী মঞ্চস্থ হবে আজ সন্ধ্যা ৬ ঘটিকায়,শেরপুর জেলা শিল্পকলা অডিটোরিয়ামে।
দূর্গারূপে থাকছেন-তন্বী সরকার
মহিষাসুর রূপে থাকছেন -চন্দন কুমার সাহা
আয়োজনে-বাংলাদেশ পূজা উৎযাপন পরিষদ, শেরপুর জেলা শাখা
সংগৃহীত -বিনয় কুমার সাহা
সাধারণ সম্পাদক
বাংলাদেশ পূজা উৎযাপন পরিষদ,শেরপুর জেলা শাখা
সরাসরি সম্প্রচারিত হবে-Sherpur Live এ
লিংক-https://www.facebook.com/LiveSherpur247
শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারী বাবার রাখের উপবাস উপলক্ষে ঘৃত প্রদীপ প্রজ্জ্বলন অনুষ্ঠান েম্বর রোজ #মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে।
এডমিন প্যানেল, শেরপুর জেলার পূজা পার্বণ
শুভ দীপাবলি ও কালীপূজো ২০২৩
মঞ্জুশ্রী ক্লাব
গোপাল জিওর মন্দির,গোপালবাড়ি, শেরপুর
#শারদীয়দূর্গাপূজা২০২৩