Chitrokola-চিত্রকলা
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Chitrokola-চিত্রকলা, Publisher, .
Adam Styka 🎨 Polish painter (1890 - 1959)
Figure Paintings
#চিত্রকলা
যারা নতুন জলরঙ হাতে নিয়েছেন
তারা দেখেতে থাকুন
ওষুধের মত কাজে লাগবে 😻
Collected by : Artist Nibir
Luis Ricardo Falero (May 23, 1851 – December 7, 1896), Duke of Labranzano, was a Spanish painter. He specialized in female nudes and mythological, orientalist and fantasy settings. His most common medium was oil on canvas. Falero’s paintings are held mostly within private collections in Europe and the United States, although a watercolour of the ‘Twin Stars’ is in the collection of the Metropolitan Museum of Art, New York.
disappointment. He travelled on foot to Paris, where he studied art, chemistry and mechanical engineering. The experiments which he had to conduct in the latter two were dangerous, leading him to decide to focus on painting alone.He was a student of Gabriel Ferrier. After Paris, he studied in London, where he eventually settled.
Falero had a particular interest in astronomy and incorporated celestial constellations into many of his works, such as "The Marriage of a Comet" and "Twin Stars". His interest and knowledge of astronomy also led him to illustrate the works of Camille Flammarion.
In 1896, the year of his death, Maud Harvey sued Falero for paternity. The suit alleged that Falero seduced Harvey when she was 17, first serving as his housemaid, and then model. When he discovered she was pregnant, he dismissed her. She won the case and was awarded five shillings per week in support of their child.
Falero died at University College Hospital, London, at the age of 45.
en.wikipedia.org/wiki/Luis_Ricardo_Falero
-------------------------------
New in town!
Graphite on paper
23x33cm
Artist - Amit Bhar
Adolf Reich 🎨 Austrian painter (1887-1963)
Six Pack
Graphite on paper
23x30cm
Salvador Dali
রিয়েলিজম
______________________
ফ্রান্সের দক্ষিনের একটি গ্রাম বারবিজোঁ। এখানেই গড়ে ওঠে নতুন একটি ঘরানা বারবিজোঁ স্কুল অফ রিয়্যালিজম। যেখানে একঝাঁক পেইন্টার শক্তিশালী শিল্প আন্দোলন রিয়েলিজমের জন্ম দেয়। রিয়েলিজম আর্ট একটি বাস্তববাদী ভঙ্গীমা।
শিল্প স্বপ্ন নয়। শিল্পের শরীর হতে স্বপ্নময় আবেশের আবরন তুলে নিতে হবে। অর্থাৎ এবার শিল্পীরা রোমান্টিকতার প্রতি আঘাত হানলো। ভেতর হতে গরজ অনুভূত হলো প্রকৃতির মতো স্বচ্ছ ; খোলামেলা নগ্ন হতে হবে। শিল্পীদের এই আয়োজনের নাম রিয়েলিজম। বাস্তববাদে যেন তেমন নান্দনিক চাকচিক্য ও মোহ নেই। প্রকৃতির প্রতি নির্মোহভাবে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করতে গিয়ে এই ইজমের শিল্পীরা সমাজের ওই জায়গাটায় আলোকিত করলো যেখানে কষ্টের দাগ আছে , খেটে খাওয়া মানুষের চিহ্ন আছে। আর যেসব নিসর্গ দৃশ্য শিল্পীরা আঁকলেন তাতেও প্রাধান্য পেলো নাঙ্গা ঘর-গেরস্থালী, চাষাভূষার সুখ-দুঃখ। তবে রিয়েলিজম শিল্পীদের অন্য একটি নাম ফরাসীরা দিয়েছিলো যাকে বলে বারবিজোঁ স্বুল বা পরম্পরা। ১৮৩০ এর দশকে কয়েকজন শিল্পী প্যারিস ছেড়ে ওই এলাকায় আশ্রয় নিয়েছিলো। এই স্কুলে শিল্পীরা হলেন রুশো, কামিল কোরো, মিলে প্রমূখ।
১৮৩০ সালে এ ধারার শিল্পীরা কেনো প্যারিস ছেড়েছিলেন এ সম্পর্কে শিল্প-সমালোচক জুল-অঁত্তোয়ান কাসতাঁইনারি (১৯৩০-১৮৮৮) বলেছেন, ১৮৩০ এর রাজনৈতিক গোলযোগ শিল্পীদের প্যারিস নগরী সম্পর্কে বীতশ্রদ্ধ গড়ে তোলে। আর অন্যদিকে একাডেমীর ধরা-বাঁধা নিয়মও অপেক্ষাকৃত সংবেদনশীল মানুষকে তুষ্ট করতে পারছিলো না। প্রকৃতির প্রতি সত্য হয়ে ওঠো, এই মন্ত্র মর্মমূলে ধারন করে চিত্রশিল্পীকে নতুন আলোয় নিয়ে এলো বারবিজোঁ শিল্পীরা। এবারই তারা প্রথম প্রকাশ্য দিবালোকে প্রকৃতি আঁকলো, মানুষকে চিত্রিত করলো। তাদের মতে চিত্র হবে বাস্তবতার উপস্থাপক। বাস্তবে যে জিনিসটি যেভাবে দেখা যাবে চিত্রে অনুরুপভাবেই তাকে উপস্থাপন করতে হবে। চিত্র অঙ্কনের সময় প্রকৃতিকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষন করতে হবে। বৈচিত্র অন্তহীন প্রকৃতির রূপকে আবেগ বর্জিতভাবে উপস্থাপন করে শিল্পে বাস্তবতা বা এর শক্ত ভিত্তি তৈরী করতে সক্ষম হয় প্যারিসের বিলাসী জীবন ত্যাগী এই ধারার শিল্পীরা।
রিয়েলিজমের ইল্লেখযোগ্য শিল্পীরা হলেনঃ
১. গুস্তাভ কুর্বে (১৮১৯-১৮৭৭)
২. ডওমিয়ের (১৮০৮-১৮৭৯)
৩. ক্যামাইলে করোট (১৮১৪-১৮৭৫)
৪. মিলে (১৮১৪-১৮৭৫)
গুস্তাব কুর্বে (১৮১৯-১৮৭৭)
বাস্তববাদী চিত্রকলার অন্যতম শিল্পী গুস্তাভকুর্বের হাত ধরেই প্রধানত রিয়েলিজম আন্দোলন পূর্নতা পায়। ফরাসী শিল্পী গুস্তাভ কুর্বে নিষ্ঠুর বাস্তবতাকে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে তার কাজে ফুটিয়ে তুলেছেন। তিনি দাবী জানালেন, “একজন শিল্পী অবশ্যই শিল্প নির্মানে বাস্তব অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করবে”। ১৮৫৫ সালে প্যারিসে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে তার চিত্র নির্বাচিত হয়নি। তার ছবিকে জুড়িগন অতি বাস্তব এবং সমাজতান্ত্রিক বলে আখ্যায়িত করেন। জুড়িগন কর্তৃক তার ছবি প্রথ্যাখাত হলে তিনিিউন্মুক্ত স্থানে একটি প্রদর্শনীর আযয়াজন করেন এবং নামকরন করেন “প্যাভিলিয়ন অফ রিয়েলিজম”।
দ্যা স্টোন ব্রেকারস :
১৮৪৯ সালে আঁকা গুস্তাভ কুর্বের একটি বিখ্যাত ছবি। বাস্তববাদী এ চিত্রটিতে এক ধরনের প্রতিবাদ লক্ষ্যনীয়। রাস্তার পাশে একটি কিশোর এবং একজন বৃদ্ধের পাথর ভাঙ্গার দৃশ্য। তাদের দরিদ্র দশা শিল্পীকে বিশেষভাবে স্পর্শ করেছিলো। অতি সাধারন এক দৃশ্য যা সাধারন অর্থে সুন্দর নয়। শিল্পী এই চিত্রে সমাজের শ্যমজীবি মানুষকে তুলে ধরেছেন। কুর্বে সচেতনভাবেই বিষয় বস্তুকে উপস্থাপনে গুরুত্ব দিতেন।
তথ্য সংগ্রহেঃ
রোমান্টিসিজম
____________________________
রোমান্টিকতা (ইংরেজি ভাষায়: Romanticism) পশ্চিমা বিশ্বের একটি বুদ্ধিবৃত্তিক ধারা বা আন্দোলনের নাম যা সাহিত্য, সঙ্গীত, চিত্রকলা, স্থাপত্য, সমালোচনা এবং ইতিহাস-লিখনের ক্ষেত্রে নতুন ধারার সৃষ্টি করে। অষ্টাদশ শতকের শেষ দিক থেকে শুরু হয়ে ঊনবিংশ শতকের মধ্যভাগ পর্যন্ত এই আন্দোলন সক্রিয় ছিল। সাধারণ ক্লাসিসিজ্ম এবং নব্য-ক্লাসিসিজ্মের নিয়মানুবর্তিতা, সৌষ্ঠব, ভারসাম্য, আদর্শিকতা, স্থিরতা এবং যৌক্তিকতাকে বর্জনের মাধ্যমে রোমান্টিকতার উদ্ভব ঘটেছিল। এছাড়া একে আলোকপ্রাপ্তি এবং অষ্টাদশ শতকের যুক্তিবাদ ও ভৌত বস্তুবাদের সাধারণ প্রতিবাদ হিসেবেও আখ্যায়িত করা যায়। রোমান্টিকতার মূল প্রতিপাদ্য ছিল যুক্তিহীনতা, কল্পনা, স্বতঃস্ফূর্ততা, আবেগ, দৃষ্টিভঙ্গি এবং লৌকিকতা বহির্ভূত স্বজ্ঞা। রোমান্টিক সাহিত্যিকদের অনেকে সাদা খাতা সামনে রেখে মনে যা আসত তা-ই লিখে যেতেন। সাহিত্যের উৎস হিসেবে চেতন মনের তুলনায় অবচেতন মনকে প্রাধান্য দিতেন।
রোমান্টিক যুগসম্পাদনা
রোমান্টিক যুগ (১৭৮৫ - ১৮৩০) ইংরেজি সাহিত্য এর সবচেয়ে ক্ষণস্থায়ী কিন্তু বৈচিত্র্যময় যুগ। উইলিয়াম ব্লেইক কে এ যুগের অগ্রদূত হিসেবে ধরা হয় এবং তিনি ১৭৮৫ সালে তাঁর প্রথম লেখা প্রকাশ করেন বলে এ সালকে রোমান্টিক যুগের শুরু হিসেবে ধরা হয়। যদিও অনেক ক্ষেত্রে ১৭৯৮ সালে উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ ও স্যামুয়েল টেইলর কোলরিজ রচিত লিরিক্যাল ব্যালাড প্রকাশিত হওয়ায় এ সময়টিকেও এ যুগের শুরু হিসেবে গণ্য করা হয়। রানী ভিক্টোরিয়া যখন সিংহাসনে বসেন তার পূর্ব পর্যন্ত এর সময়কাল ধরা হয়। [১]
রোমান্টিক যুগের কবিগণ এবং এ যুগের সাহিত্যের বিষয়বস্তুসম্পাদনা
৬ জন কবিকে এ যুগের অন্যতম কবি হিসেবে অভিহিত করা হয়, তারা হলেনঃ উইলিয়াম ব্লেইক, উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ, স্যামুয়েল টেইলর কোলরিজ, জন কিটস, পার্সি বিশি শেলি এবং লর্ড বায়রন।
রোমান্টিসিজম বলতে মূলত প্রেমঘটিত ব্যাপারগুলোই বোঝানো হয় কিন্তু তা একটি ভুল ধারণা। রোমান্টিক যুগের সাহিত্য শুধুমাত্র প্রেমকে কেন্দ্র করে নয়, বরং তা বহুমাত্রিক। স্বতস্ফূর্ত ভাবের বহিঃপ্রকাশ, নৈসর্গিক রহস্যময় রূপবৈচিত্র্য, আধ্যাত্মিকতা, অতিপ্রাকৃতিক বিষয়বস্তু, ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ প্রভৃতি রোমান্টিক যুগের সাহিত্যে প্রাধান্য বিস্তার করেছে।
বৈশিষ্ট্য :
প্রকৃতির সাথে সংযোগস্থাপন।
সাধারণ মানুষের ও মাটির গল্প।
নান্দনিকতা, সৌন্দর্যবোধ ও মুক্তচিন্তার প্রতি গুরুত্ব আরোপ।
তথ্য, শুষ্ক জ্ঞান ও নীরস পান্ডিত্যের পরিবর্তে কল্পনাশক্তি, আবেগ ও অনুভূতির অনুসন্ধান।
একাকীত্ব, নির্জনতা ও নীরবতাকে সাহিত্যিক ও শৈল্পিক রূপ প্রদান।
ইতিহাস ও উপকথার চর্চা।
অলৌকিক ও অতিলৌকিক বিষয়বস্তুর আগমন (মূলত Coleridge)।
শব্দ ও চিত্রের মাধ্যমে দৃশ্যপট সৃষ্টি করা।
ইন্দ্রিয়দের দ্বারা অনুভূত হয় (দৃশ্য, শব্দ, স্পর্শ, ঘ্রাণ ও স্বাদ) এমন সাহিত্য ও শিল্পকলার আবির্ভাব। উদাহরন :- ফুলের গন্ধ, পাখির ডাক, ফলের স্বাদ ইত্যাদি (মূলত Keats)
শৃঙ্খলা ও নিয়মের বেড়াজাল ভেঙে কাব্যকে উন্মুক্ত করা।
এই যুগের সাহিত্যিকরা বিশ্বাস করতেন কবিতা হলো শক্তিশালী অনুভূতির স্বতঃস্ফূর্ত বহিঃপ্রকাশ :
"Poetry is the spontaneous overflow of powerful feelings " - wordsworth.
সৌন্দর্যের পূজাও শুরু হয় এর মধ্যে দিয়েই :
" Beauty is truth, truth is beauty" - Keats.
Wordsworth, Keats, Shelley, Byron, Coleridge প্রমুখ কবি ও Mary Shelley, Jane Austen প্রমুখ ঔপন্যাসিক তাঁদের সৌন্দর্যবোধ, কোমলতা, কল্পনাশক্তি ইত্যাদি রঙ দিয়ে এক বিশাল ছবি এঁকেছেন এ যুগের ক্যানভাসে যা সত্যিই স্বতন্ত্র, অপূর্ব, অসাধারণ এক ধারার জন্ম দিয়েছে, যা আজও প্রবহমান। এর পরবর্তী যুগের নাম Victorian Period।
তথ্য সংগ্রহেঃ
রেনেসাঁ শিল্প
রেনেসাঁ শিল্প বলতে ইউরোপীয় রেনেসাঁর সময়কার চিত্রকলা, স্থাপত্য, এবং আলংকারিক কার্যকলাপসমূহকে বোঝানো হয় যা দর্শন, সাহিত্য, সঙ্গীত, এবং বিজ্ঞানের পাশাপাশি একটি নিজস্ব শৈলী নিয়ে ১৪০০ সালে ইতালিতে আবির্ভূত হয়। রেনেসাঁ চিত্রকলা, যাকে কিনা ক্লাসিকাল এন্টিকুইটির/ধ্রুপদী সভ্যতার শ্রেষ্ঠ বলে মনে করা হয়, তা ক্লাসিকাল বা শাস্ত্রীয় চিত্রকলাকে বুনিয়াদ করেই গড়ে ওঠে, তবে সেই ঐতিহ্যকেই উত্তর ইউরোপের সমসাময়িক শৈল্পিক বিকাশ এবং বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের সাথে যুক্ত করে রুপান্তর করে নেয়। সুরভি বন্দোপাধ্যায়ের মতে "ক্লাসিসিজম-এর বৈশিষ্ট্য হল পরিমিতিবোধ, ভারসাম্যবোধ, সংযম এবং আঙ্গিক-সচেতনতা।...ক্লাসিসিজম-এর তাত্ত্বিক অর্থ হল নিয়ম, প্রথা এবং প্রচলিত শৃঙ্খলার অনুসরণ, তাৎক্ষণিক প্রেরণা নয়"। রেনেসাঁ শিল্প এবং রেনেসাঁ মানবতাবাদ দর্শন সমস্ত ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে এবং নিত্যনতুন শৈল্পিক কলাকৌশল ও শৈল্পিক সংবেদনশীলতা শিল্পী ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের প্রভাবিত করে। রেনেসাঁ শিল্পের মাধ্যমেই ইউরোপ মধ্যযুগ থেকে আদি আধুনিক যুগে উন্নীত হয়।
রেনেসাঁ বলতে সাধারণত নির্দেশ করা হয় মধ্যযুগের অন্তিম পর্যায় ও পাশ্চাত্য আধুনিক যুগের আদি পর্যায়কে। তবে এই তারিখ নির্ণয়ের সমস্যাগুলি বিতর্কের সৃষ্টি করেছে: ১২শ শতকে ইউরোপিয়ান শিক্ষাগ্রহণের একটি নবজাগরণ বর্তমানে স্বীকৃত হয়েছে, অন্যদিকে ১৮শ শতকের আলোকিত যুগ রেনেসাঁ সম্বন্ধীয় বুদ্ধিবৃত্তিক প্রবণতার একটি ধারাবাহিকতা বা সম্প্রসারণ। সাধারণত শব্দটি নির্দেশ করে ১৫শ ও ১৬শ শতকের সম্মিলিত বুদ্ধিবৃত্তিক ও শৈল্পিক রুপান্তরণ, যার অন্তর্গত মানবধর্ম, রোমীয়মতবিরোধী (প্রটেস্ট্যান্ট) ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য, কোপার্নিকাসের জ্যোতির্বিদ্যা, এবং আমেরিকার 'আবিষ্কার'।
ইউরোপের বেশ কয়েকটি স্থানে, আদি রেনেসাঁ শিল্প এবং অন্তিম মধ্যযুগীয় শিল্প একই সাথে তৈরি হয়।
একই রেনেসাঁ সম্বন্ধীয় বিকাশসমূহ যা মানবসমাজকে প্রভাবিত করেছিল, তা দর্শন, সাহিত্য, স্থাপত্য, ধর্মতত্ত্ব, বিজ্ঞান, শাসনব্যবস্থা, এবং সমাজের অন্যান্য শাখাকেও প্রভাবিত করে। নিম্নলিখিত তালিকাটি একটি সারসংক্ষেপ, যার বিষয়গুলি উপরে উদ্ধৃত করা বিশ্বকোষের মূল প্রবন্ধগুলিতে আরও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
শাস্ত্রীয় পুঁথিসমূহ যেগুলি ইউরোপীয় পন্ডিতদের কাছে অনেক শতাব্দী পর্যন্ত উপস্থিত ছিল না, তা সহজলভ্য হল। এর মধ্যে ছিল দর্শন, গদ্য, কাব্য, দৃশ্যকাব্য, বিজ্ঞান, শিল্পকলার উপর একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধ, এবং প্রারম্ভিক খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্ব।
একইসঙ্গে, ইউরোপ পরিণত গণিতে, যা ইসলামী পন্ডিতদের রচনায় উৎপত্তি হয়েছিল, প্রবেশাধিকার লাভ করল।
পঞ্চদশ শ্তাব্দীতে চলমান টাইপ প্রিন্টিং এর আবির্ভাব হওয়ার ফলে চিন্তাধারণা খুব সহজেই প্রচার করা সম্ভব হয়, এবং বৃহত্তর জনগণের উদ্দেশ্যে ক্রমবর্ধমান হারে পুস্তক রচিত হতে থাকে।
মেডিচি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা এবং ফলত ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার ইতালির একটিমাত্র শহর, ফ্লোরেন্সে, বিপুল ধনসম্পদ নিয়ে আসে।
ইতালিয় ব্যাংক-পরিচালক ও রাজনীতিবিদ কসিমো ডি মেডিচি শিল্পকলায় উৎসাহদানের নতুন মানদণ্ড স্থির করেন। এই মানদণ্ড চার্চ বা রাজতন্ত্র থেকে মুক্ত ছিল। কসিমো ডি মেডিচি তার বিপুল ধনসম্পদ যেমন ফ্লোরেন্সিয় রাজনৈতিক ব্যবস্থার উন্নয়নে ব্যবহার করেন, একইভাবে বক্তা, কবি, দার্শনিকদের উদ্দেশ্যে,[৩] ও বেশ কয়েকটি শৈল্পিক সম্পাদনের জন্যও তিনি মূলধন যোগান দেন। [৪]
মানবতাবাদী দর্শনের ফলে মানবসমাজের সঙ্গে মনুষ্যত্ব, মহাবিশ্ব ও ভগবানের সম্পর্কের উপর গির্জার আর একচেটিয়া অধিকার রইল না।
গ্রীক ত্ত ল্যাটিন ভাষার রচনার প্রতি একটি পুনরুজ্জীবিত আগ্রহ গড়ে ওঠায় স্থপতি ব্রুনেলেস্কি ও ভাস্কর ডোনাটেলোর নেতৃত্বে রোমান সাম্রাজ্যের ভগ্নাবশেষের প্রত্নতাত্ত্বিক অধ্যয়ন শুরু হয়। শাস্ত্রীয় উদাহরণের উপর ভিত্তি করে স্থাপত্যশিল্পের একটি নির্মাণকৌশলের পুনঃপ্রচলন হওয়ার দরুন চিত্রাঙ্কন ও ভাস্কর্যে গ্রিক ও ল্যাটিন উদাহরণের অনুকরণ শুরু হয়, যা ১৪২০ তেই মাসাচ্চিও ও উচ্চেলো-র চিত্রাঙ্কনে প্রতিভাত হয়।
উন্নত তেল রং এর উৎপাদন এবং ইয়ান ভন আইক, রোখইয়ের ভন দ্যর ওইদেন ও হিউগো ভন দ্যর খুস প্রমুখ ডাচ শিল্পীর অধিনায়কত্বে তৈল চিত্রের কলাকৌশলের বিকাশ হয় ও তা ইতালিতে ১৪৭৫ এর কাছাকাছি সময়ে গৃহীত হয় এবং শেষপর্যন্ত পৃথিবীব্যাপী চিত্রাঙ্কণ পদ্ধতির উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব বিস্তার করে।
১৫শ শতকে ফ্লোরেন্স ভূখণ্ডের মধ্যেই শৈল্পিক প্রতিভাবান ব্যক্তিগণ যেমন মাসাচ্চিও, ব্রুনেলেস্কি, গিবারটি, পিয়েরো ডেলা ফ্রান্সেসকা, ডোনাটেল্লো, ও মাইকেলোতসো প্রমুখের লাভজনক উপস্থিতি একটি বিশেষ ইথস বা মেজাজের জন্ম দেয় যার থেকে আবির্ভুত হন হাই-রেনেসাঁ বা অন্তিম পর্যায়ের রেনেসাঁর মহান ব্যক্তিত্বগণ, আবার একই মেজাজ অনেক মাঝারি মানের শিল্পীদেরও অসাধারণ শিল্পকর্ম তৈরিতে উৎসাহিত করে। [৫]
একই রকমের বংশপারম্পরিক শিল্পকর্ম সৃষ্টি হয় ভেনিসের মেধাবী বেলিনি পরিবারে, তাদের প্রভাবশালী আত্মীয় ম্যান্টেগ্না, জরজনে, টিশান, ও তিন্তরেত্তো প্রমুখের দ্বারা। [৫][৬][৭] লেওন বাতিস্তা আল্বারতি দুটি নিবন্ধের প্রকাশ করেন, 'ডি পিকচুরা' ('অঙ্কন সম্বন্ধে'), ১৪৩৫, এবং দে রে এদিফিকাতোরিয়া ('নির্মাণ কৌশল শিল্প সম্বন্ধে'), ১৪৫২।
তথ্য সংগ্রহেঃ
এটা কোনো রকেট না
কোনো মহাকাশ যান না...।
এটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার শিল্পীরা তৈরী করেছেন।
আসুন আরো জেনে নেইঃ
যারা বাংলাদেশের লোক শিল্প চেনেনা তাদের মনে করিয়ে দিচ্ছি।
এটা একটা টেপা পুতুলের আদলে তৈরী শিল্প কর্ম।
এরকম আরো অনেক শিল্পকর্ম আছে এবং সবগুলোর ই ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা আছে।
টেপা পুতুলঃ মাটি দিয়ে তৈরি এক ধরনের ছোট পুতুল। হাত দিয়ে টিপে টিপে বানানো হয় বোলে নাম টেপা পুতুল। বৈশাখী মেলায় পুতুল গুলো আগে অনেক পাওয়া যেত আমি দেখেছি। এর গায়ে সুন্দর নকশা করা থাকে।
এটা বানানোর পর রোদে শুকিয়ে পোড়ানো হয়।
৫ম শ্রেণির বাংলা বইতে প্রথম পড়েছিলাম এ সম্পর্কে। তারপর কুমার পাড়ায় গিয়ে ২০০৮ সালে দেখে এসেছিলাম।
আরো পাবেন ইউটিউব গুগলে সার্চ করলে।
এটা বাংলাদেশের ঐতিহ্য বহন করে।
সম্প্রতি এটা নিয়ে ফেসবুকে অনেক আলোচনা এবং উল্টাপাল্টা তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। অনেকে জানেই না এটা কি?
না জানা দোষের কিছু না। তবে না জেনে আজেবাজে কথা বলা দোষের।
আশা করি না জেনে উল্টাপাল্টা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত ছাড়াবেন না।
ধন্যবাদ।
©
#চিত্রনিবিড়
🥴