চলো মানুষ সত্যের পথে

চলো মানুষ সত্যের পথে

Nearby public figures

Body Care
Body Care
Dhaka

You may also like

Sùvo
Sùvo
Jonayed Ahmmed
Jonayed Ahmmed

এই পেজে ইসলামী পোস্ট করা হয়। ইসলামী চিন্তা দ্বারা প্রচার করা হয়।

10/04/2024
Photos from চলো মানুষ সত্যের পথে's post 10/04/2024
16/12/2023

আমরা এক কঠিন সময় এর মধ্যে পড়েছি। সামাজিক সুরক্ষা ভেঙে পড়েছে। ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় আইন সমাজ মোড়লদের খেলার পন্থা। যদি ভাই এর জমি কিনে তাঁদে কথা থাকে বোনরা ভিটে মাটির ভাগিদার না, বোনের জমি কিনে তখন বলে পাইছো কি মিয়া ওয়ারিশ দিবা না সে কি বাপের ঘর থেকে হয় নাই। তাঁদের টাকার নেশায় কত মানুষ নিঃস্ব তার হিসাব নাই। তাঁদের মত কে টিকানোর জন্য মসজিদের ইমাম থেকে আইন এর উকিল পর্যন্ত প্রস্তুত। আর তাঁদের লেবাচ এর সামনে সবাই ভীত।
সামনে ভোট সবাই সাধু। অথচ পরিবারে দুই ভাই থাকলে দুই দলে তাঁদের আনাগুনা কারণ এই ব্যবসা ধরে রাখতে হবে । তার জন্য চাই দলীয় ক্ষমতা ও পেশী শক্তি।

সাধু সাবধান।

23/08/2023

আল্লাহর নামে নুতন সেবা চালু করলাম।
সুলভ দামে হাউস ওয়ারিং সকল মাল করবো ইনশাআল্লাহ।

03/02/2023

সূরা নিসা.......আয়াত ২

وَاٰ تُوا الۡيَتٰمٰٓى اَمۡوَالَهُمۡ‌ وَلَا تَتَبَدَّلُوا الۡخَبِيۡثَ بِالطَّيِّبِ ۖ وَلَا تَاۡكُلُوۡۤا اَمۡوَالَهُمۡ‌ اِلٰٓى اَمۡوَالِكُمۡ‌ؕ اِنَّهٗ كَانَ حُوۡبًا كَبِيۡرًا‏‏

এতীমদেরকে তাদের সম্পদ বুঝিয়ে দাও। খারাপ মালামালের সাথে ভালো মালামালের অদল-বদল করো না। আর তাদের ধন-সম্পদ নিজেদের ধন-সম্পদের সাথে সংমিশ্রিত করে তা গ্রাস করো না। নিশ্চয় এটা বড়ই মন্দ কাজ।

27/12/2021

সূরা মায়িদা, আয়াত ৩৫:
يٰۤاَيُّهَا الَّذِيۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ وَابۡتَغُوۡۤا اِلَيۡهِ الۡوَسِيۡلَةَ وَجَاهِدُوۡا فِىۡ سَبِيۡلِهٖ لَعَلَّـكُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
35. হে মুমিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর, তাঁর নৈকট্য অন্বেষন কর এবং তাঁর পথে জেহাদ কর যাতে তোমরা সফলকাম হও।

আমাদের দেশের ধর্ম ব্যবসাই গণ সাবধান। এই আয়াত দ্বারা মানুষকে বিব্রত করবে না। উছিলা উসিলা বলে মানুষের মাথা খাবে না। মূর্খের দিন শেষ।

16/10/2021

ধর্ম যার যার উৎসব ও তার। কোনো ধর্মীও কাজে অন্য ধর্মের লোকের সমাগম নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত।

03/07/2021
27/06/2021

রাজনীতি যখন পেশা দেশের তখন বেহাল দশা!

07/12/2020

#সহীহ_মুসলিম_শরীফ
وَحَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، أَخْبَرَنِي أَبِي، عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّ أُمَّ حَبِيبَةَ، وَأُمَّ سَلَمَةَ ذَكَرَتَا كَنِيسَةً رَأَيْنَهَا بِالْحَبَشَةِ - فِيهَا تَصَاوِيرُ - لِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ إِنَّ أُولَئِكِ إِذَا كَانَ فِيهِمُ الرَّجُلُ الصَّالِحُ فَمَاتَ بَنَوْا عَلَى قَبْرِهِ مَسْجِدًا وَصَوَّرُوا فِيهِ تِلْكَ الصُّوَرَ أُولَئِكِ شِرَارُ الْخَلْقِ عِنْدَ اللَّهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ ‏"‏ ‏.‏
১০৬৮-(১৬/৫২৮) যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ..... আয়িশাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। উম্মু হাবীবাহ ও উম্মু সালামাহ (রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দু স্ত্রী) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এমন একটি গীর্জার বর্ণনা দিলো যার মধ্যে মূর্তি বা ছবি যা তারা হাবশায় দেখেছিলেন। তাদের কথা শুনে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তারা এরূপই করে থাকে। তাদের মধ্যেকার কোন নেক লোক মারা গেলে তারা তার কবরের উপর মাসজিদ নির্মাণ করে এবং তার মধ্যে ছবি বা মূর্তি স্থাপন করে। কিয়ামাতের দিন এরা হবে আল্লাহর কাছে সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট সৃষ্টি। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১০৬২, ইসলামীক সেন্টার ১০৭০)

06/05/2020

সূরা তওবা, আয়াত ৭১:-
আর ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারী একে অপরের সহায়ক। তারা ভাল কথার শিক্ষা দেয় এবং মন্দ থেকে বিরত রাখে। নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তাঁর রসূলের নির্দেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করে। এদেরই উপর আল্লাহ তা’আলা দয়া করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশীল, সুকৌশলী।

01/05/2020

আজ কিছু কথা বলবো । হয়তো আমায় খারাপ ভাববেন। বা শত্রু হয়ে যামু।এটা শুধু আমার চিন্তা ধারণা। কোনো কুরআন হাদিসের রেফারেন্স জানা নেই এই বিষয়।
আজ মসজিদ সহ সব প্রার্থনা কেন্দ্র গুলা তালা কেন? যেখানে মহামারীর ঔষধ পাওয়া যাচ্ছে না। প্রভু ই তো শেষ ভরসা। তাকেই কেন তার ঘরে ঢুকে ডাকতে পারছিনা? নাকি তার ঘর কেই আমরা ব্যবহার করতে শিখি নাই? মনে হয় তাই হবে।আমি অন্য ধর্মের টা জানি না।আমার ধর্মের কিছু টা বুঝি।
আমাদের মসজিদ গুলা আগে চলতো গ্রামের লোকদের জমানো মুষ্টি চাল দিয়ে। নতুন বছরের ধান দিয়ে। টাকা রাখতেন ক্যাশিয়ার যিনি থাকতেন। মসজিদ পাকা করতে অনেক ঘুরতে হইতো লোকের দ্বারে দ্বারে । এখন অনেক টা পাল্টে গেছে দৃশ্যপট। এখন টাকা কারো জিম্মায় নয় ব্যাংক এ থাকে।তাও সেভিংস account এ। টাকা যে ব্যাংক পাহারা দিচ্ছে তার জন্য কিছুই কেটে নিবে না।উল্টা বছর শেষ হলে সুদ হিসাবে কিছু যোগ হবে। আল্লাহ সুদ কে হারাম করেছে।সেই হারাম যদি যোগ হয়ে মসজিদ এ আসে। সেই টাকা দিয়ে মসজিদ চালানো কত তা বৈধ তা আলেম গণ এই বলতে পারবে।যারা ওই টাকা থেকে জেনেও বেতন নিচ্ছেন তারাই আল্লাহ এর কাছে জবাব দিবেন। আর ওই টাকা এর চালানো ফ্যান এর বাতাসে আমাদের কতটা এবাদত হচ্ছে ওই আল্লাহ এই জানে।
এখন প্রায় মসজিদে সরকারি অনুদান আসে কাজের জন্য। ওই কাজ গুলা ঠিকাদার করে থাকে ডাকের মাধ্যমে।সেই কাজ গুলা আনতে কাজ করে থাকে মসজিদ পরিচালনা কমিটি।কাজ গুলা এমনি এমনি আসে না। লিখিত কোনো টাকা ও লাগে না আবার। লাগে ঘুষ। ১০% টাকা আগে দিলে ফাইল পাস করে দেন যে এই সব কাজ দেখভাল করেন।এক প্রকল্পের এতো বার কাজ আসার ও কথা না। আসে ঘুষ দিলে।আল্লাহ তো ঘুষ হারাম করেছেন। সেই ঘুষ দিয়ে মসজিদ চকচকে করলে সেখানে কি এবাদত হবে। আবার এই কাজ গুলা করার পর সবাই হাত তালিও দেয়। আসল ভাবনা টাই কেউ ভাবে না।
আমরা যেখানে মসজিদ মন্দির কেই পাপের ঘর করে তুলেছি সেখানে আমাদের প্রতি আল্লাহ সদয় হবেন কিভাবে। কিভাবে আমরা তার গজব থেকে রক্ষার জন্য তার কাছে পানা চাই। আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দান করুন -আমীন।

29/03/2020

সহি বুখারী হাদিস নম্বর ৩৪৭৩
حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيْزِ بْنُ عَبْدِ اللهِ قَالَ حَدَّثَنِيْ مَالِكٌ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ الْمُنْكَدِرِ وَعَنْ أَبِي النَّضْرِ مَوْلَى عُمَرَ بْنِ عُبَيْدِ اللهِ عَنْ عَامِرِ بْنِ سَعْدِ بْنِ أَبِيْ وَقَّاصٍ عَنْ أَبِيْهِ أَنَّهُ سَمِعَهُ يَسْأَلُ أُسَامَةَ بْنَ زَيْدٍ مَاذَا سَمِعْتَ مِنْ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم فِي الطَّاعُونِ فَقَالَ أُسَامَةُ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ الطَّاعُونُ رِجْسٌ أُرْسِلَ عَلَى طَائِفَةٍ مِنْ بَنِيْ إِسْرَائِيْلَ أَوْ عَلَى مَنْ كَانَ قَبْلَكُمْ فَإِذَا سَمِعْتُمْ بِهِ بِأَرْضٍ فَلَا تَقْدَمُوْا عَلَيْهِ وَإِذَا وَقَعَ بِأَرْضٍ وَأَنْتُمْ بِهَا فَلَا تَخْرُجُوْا فِرَارًا مِنْهُ قَالَ أَبُوْ النَّضْرِ لَا يُخْرِجْكُمْ إِلَّا فِرَارًا مِنْهُ
অনুবাদ: সা'দ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ) উসামাহ্ ইবনু যায়দ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, আপনি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে প্লেগ সম্বন্ধে কী শুনেছেন? উসামাহ্ (রাঃ) বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্লেগ একটি আযাব। যা বনী ইসরাঈলের এক সম্প্রদায়ের উপর পতিত হয়েছিল অথবা তোমাদের পূর্বে যারা ছিল। তোমরা যখন কোন স্থানে প্লেগের ছড়াছড়ি শুনতে পাও, তখন তোমরা সেখানে যেয়ো না। আর যখন প্লেগ এমন জায়গায় দেখা দেয়, যেখানে তুমি অবস্থান করছো, তখন সে স্থান হতে পালানোর লক্ষ্যে বের হয়ো না। (মুসলিম ৩৯/৩২ হাঃ ২২১৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩২১৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩২২৪)

আবূ নযর (রহ.) বলেন, পলায়নের লক্ষ্যে এলাকা ত্যাগ করো না। তবে অন্য কারণে যেতে পার, তাতে বাধা নেই। (৫৭২৮, ৬৯৭৪)

10/02/2020

اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یَزۡعُمُوۡنَ اَنَّہُمۡ اٰمَنُوۡا بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَحَاکَمُوۡۤا اِلَی الطَّاغُوۡتِ وَ قَدۡ اُمِرُوۡۤا اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِہٖ ؕ وَ یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّضِلَّہُمۡ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۶۰﴾

সূরা নিসা ,৫৯. হে ঈমাদারগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রাসূলের আনুগত্য কর, আরও আনুগত্য কর তোমাদের মধ্যকার ক্ষমতাশীলদের(১), অতঃপর কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতভেদ ঘটলে তা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসূলের নিকট, যদি তোমরা আল্লাহ ও আখেরাতে ঈমান এনে থাক। এ পন্থাই উত্তম এবং পরিণামে প্রকৃষ্টতর।

(১) ‘উলুল আমর’ আভিধানিক অর্থে সে সমস্ত লোককে বলা হয়, যাদের হাতে কোন বিষয়ের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব অর্পিত থাকে। সে কারণেই ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা, মুজাহিদ ও হাসান বসরী রাহিমাহুমাল্লাহ প্রমূখ মুফাসসিরগণ ওলামা ও ফোকাহা সম্প্রদায়কে ‘উলুল আমর’ সাব্যস্ত করেছেন। তারাই হচ্ছেন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নায়েব বা প্রতিনিধি ৷ তাদের হাতেই দ্বীনী ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব অর্পিত। মুফাসসিরীনের অপর এক জামা'আত-যাদের মধ্যে আবু হোরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু প্রমূখ সাহাবায়ে কেরামও রয়েছেন-বলেছেন যে, ‘উলুল আমর’ এর অর্থ হচ্ছে সে সমস্ত লোক, যাদের হাতে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব ন্যস্ত। ইমাম সুদ্দী এ মত পোষণ করেন। এছাড়া তাফসীরে ইবন কাসীরে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এ শব্দটির দ্বারা (ওলামা ও শাসক) উভয় শ্রেণীকেই বোঝায়। কারণ, নির্দেশ দানের বিষয়টি তাদের উভয়ের সাথেই সম্পর্কিত। আল্লামা আবু বকর জাসসাস এতদুভয় মত উদ্ধৃত করার পর বলেছেন, সঠিক ব্যাপার হলো এই যে, এতদুভয় অর্থই ঠিক। কারণ, ‘উলুল আমর’ শব্দটি উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। অবশ্য এতে কেউ কেউ সন্দেহ প্রকাশ করে থাকেন যে, উলুল আমর বলতে ফকীহগণকে বোঝানো যেতে পারে না। তার কারণ, أُولُو الْأَمْر (উলুল আমর) শব্দটি তার শাব্দিক অর্থের দিক দিয়ে সে সমস্ত লোককে বোঝায়, যাদের হুকুম বা নির্দেশ চলতে পারে। বলাবাহুল্য, এ কাজটি ফকীহগণের নয়। প্রকৃত বিষয় হলো এই যে, হুকুম চলার দুটি প্রেক্ষিত রয়েছে। (এক) জবরদস্তিমূলক। এটা শুধুমাত্র শাসকগোষ্ঠী বা সরকার দ্বারাই সম্ভব হতে পারে। (দুই) বিশ্বাস ও আস্থার দরুন হুকুম মান্য করা। আর সেটা ফকীহগণই অর্জন করতে পেরেছিলেন এবং যা সর্বযুগে মুসলিমদের অবস্থার দ্বারা প্রতিভাত হয়। দ্বীনী ব্যাপারে সাধারণ মুসলিমগণ নিজের ইচ্ছা ও মতামতের তুলনায় আলেম সম্প্রদায়ের নির্দেশকে অবশ্য পালনীয় বলে সাব্যস্ত করে থাকে। তাছাড়া শরীআতের দৃষ্টিতেও সাধারণ মানুষের জন্য আলেমদের হুকুম মান্য করা ওয়াজিবও বটে। সুতরাং তাদের ক্ষেত্রেও ‘উলুল আমর’-এর প্রয়োগ যথার্থ হবে।

26/03/2018

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الْأَمْرِ مِنْكُمْ ۖ فَإِنْ تَنَازَعْتُمْ فِي شَيْءٍ فَرُدُّوهُ إِلَى اللَّهِ وَالرَّسُولِ إِنْ كُنْتُمْ تُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ ۚ ذَٰلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيلًا
59. হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, নির্দেশ মান্য কর রসূলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা বিচারক তাদের। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি প্রত্যর্পণ কর-যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী হয়ে থাক। আর এটাই কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম।

26/03/2018

৬০৪৪. ‘আবদুল্লাহ হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুসলিমকে গালি দেয়া ফাসিকী এবং তাকে হত্যা করা কুফুরী।

শু‘বাহ (রহ.) সূত্রে গুনদারও এ রকম বর্ণনা করেছেন। আধুনিক প্রকাশনী- ৫৬০৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৫০৫)

26/03/2018

৬০১১. নু‘মান ইবনু বাশীর হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ পারস্পরিক দয়া, ভালবাসা ও সহানুভূতি প্রদর্শনে তুমি মু’মিনদের একটি দেহের মত দেখবে। যখন শরীরের একটি অঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়, তখন শরীরের সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রাত জাগে এবং জ্বরে অংশ নেয়। [মুসলিম ৪৫/১৭, হাঃ ২৫৮৬, আহমাদ ১৮৪০১] আধুনিক প্রকাশনী- ৫৫৭৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৪৭৩)

24/03/2018

৫০৯৩. ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘উমার(রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামবলেছেনঃ স্ত্রী, বাড়িঘর এবং ঘোড়ায় অশুভ আছে। [২০৯৯] (আধুনিক প্রকাশনী- ৪৭২০, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৭২২)

24/03/2018

৫০৯২.ইব্নু শিহাব (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার কাছে ‘উরওয়াহ (রহ.) বলেছেন যে, তিনি ‘আয়িশাহ (রাঃ)-এর কাছে ‘‘যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, ইয়াতীমদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না’’ (সূরা আন-নিসাঃ ৩) এ আয়াতের মর্ম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, হে ভাগ্নে! এ আয়াত ঐসব ইয়াতীম বালিকাদের সম্পর্কে অবতীর্ণ হয়েছে, যারা কোন অভিভাবকের তত্ত্বাবধানে আছে। আর অভিভাবক তার ধন-সম্পদ ও সৌন্দর্যের প্রতি আসক্ত; কিন্তু বিয়ের পর মাহর দিতে অনিচ্ছুক। এ রকম অভিভাবককে ঐ ইয়াতীম বালিকাদের বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ করতে নিষেধ করা হয়েছে, যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা ইনসাফের সঙ্গে পূর্ণ মাহর তাদেরকে দিয়ে দেয় এবং এদেরকে ছাড়া অন্যদের বিয়ে করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, পরবর্তীকালে লোকেরা রাসূলুল্লাহ্সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে আল্লাহ্ তা‘আলা এই আয়াত অবতীর্ণ করেন ‘‘আর লোকে তোমার নিকট নারীদের বিষয়ে ব্যবস্থা জানতে চায়, বল, আল্লাহ তোমাদেরকে তাদের সম্বন্ধে ব্যবস্থা জানাচ্ছেন এবং ইয়াতীম নারী সম্পর্কে যাদের তোমরা (মাহর) প্রদানকর না, অথচ তোমরা তাদেরকে বিয়ে করতে চাও এবং অসহায় শিশুদের সম্বন্ধে ও ইয়াতীমদের প্রতি তোমাদের ন্যায় বিচার সম্পর্কে যা কিতাবে তোমাদেরকে শোনানো হয়, তাও পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দেন। সেই হুকুমগুলো যা এ ইয়াতীম মেয়েদের সম্পর্কে যাদের হক তোমরা সঠিক মত আদায় কর না। যাদেরকে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ করার কোন আগ্রহ তোমাদের নেই।’’ (সূরা আন-নিসা ১২৭) ইয়াতীম বালিকারা যখন সুন্দরী এবং ধনবতী হয়, তখন অভিভাবকগণ তার বংশমর্যাদা রক্ষা এবং বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করতঃ তারা এদের পূর্ণ মাহর আদায় না করা পর্যন্ত বিয়ে করতে পারে না। আর তারা যদি এদের ধন-সম্পদ এবং সৌন্দর্যের অভাবের কারণে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হতে আগ্রহী না হত, তাহলে তারা এদের ব্যতীত অন্য মহিলাদের বিয়ে করত। সুতরাং যখন তারা এদের মধ্যে স্বার্থ পেতো না তখন তাদের বাদ দিত। এ কারণে তাদেরকে স্বার্থের বেলায় পূর্ণ মাহর আদায় করা ব্যতীত বিয়ে করতে নিষেধ করা হয়। [২৪৯৪](আধুনিক প্রকাশনী- ৪৭১৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৭২১)

17/02/2018

আমরা কোথায় আছি আর কোথায় যাচ্ছি ? হিন্দুস্তানী মুসলিমরা সুদহীন ব্যাংক চালু করার জন্য আপ্রান চেষ্টা করে যাচ্ছে। আর আমরা মুসলিম দেশে সুদ কমালে সরকার কে গালি দেই।বাপ দাদার জমি জমা বিক্রয় করে ঐ টাকা ব্যাংকে রেখে আরামে থাকতে চায়। এখনো সময় আছে বাঙ্গালী মানুষ হও নয়তো আল্লাহর গজবে দেশ শেষ্য হয়ে যাবে।

30/01/2018

সেই তো মহান যার আছে ন্যায়ের সাথে চলার সাহস

23/12/2017

ইসলাম তখন ই নিরাপদ যখন আলেম হালাল হারাম মেনে চলবে।এমন দিন পরেছে ফরজ নিয়া করো মাথা ব্যাথা নাই বাজে জিনিস নিয়া যত তর্ক।আলেমরা এখন সুদের সাথে জরিত।জমির দালালি থেকে শুরু করে হজের দালালি সব জায়গায় এই নাম দারী আলেম গুলো আছে।আগের আলেমরা পরার জন্য জামা পাইতো না আর এখন ঘরে জামা রাখার জায়গা পায় না।যত দিন না আলেমরা রাসুর(স:) এর আদর্শ মানতে না পারবে তত দিন দ্বীন সঠিক হবে না।

11/12/2017

Jopo tar name je tumar sristi koreche.

Timeline photos 06/09/2017

Allah tader rokkha koron

27/08/2017

১০৪৮-(১/৫২০) আবূ কামিল আল জাহদারী, আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বাহ ও আবূ কুরায়ব (রহঃ) ... আবূ যর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রসূল! পৃথিবীতে কোন মসজিদটি সর্বপ্রথম নির্মিত হয়েছিল? তিনি বললেন, মসজিদুল হারাম। আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম, এরপর কোনটি (মাসজিদটি)। তিনি বললেন, আল মাসজিদুল আকসা বা বায়তুল মাকদিস। আমি পুনরায় জিজ্ঞেস করলাম, এ দু'টি মাসজিদের নির্মাণকালের মধ্যে ব্যবধান কত? তিনি বললেন, চল্লিশ বছর। (তিনি আরো বললেন) যে স্থানেই সলাতের সময় উপস্থিত হবে, তুমি সেখানেই সলাত আদায় করে নিবে। কারণ সে জায়গাটাও মাসজিদ।

আবূ কামিল বর্ণিত হাদীসে আছে, তাই যেখানেই সলাতের সময় হবে তুমি সেখানেই সলাত আদায় করে নিবে। কারণ সেটিও মাসজিদ। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১০৪২, ইসলামিক সেন্টার ১০৫২)

23/08/2017

৬৭. আবূ বাকরাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি একদা নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কথা উল্লেখ করে বলেন, (মিনায়) তিনি তাঁর উটের উপর উপবেশন করলেন। জনৈক ব্যক্তি তাঁর উটের লাগাম ধরে রেখেছিল। তিনি বললেনঃ ‘এটা কোন্ দিন?’ আমরা চুপ করে রইলাম আর ধারণা করলাম যে, অচিরেই তিনি এ দিনটির আলাদা কোন নাম দিবেন। তিনি বললেনঃ ‘‘এটা কি কুরবানীর দিন নয়?’ আমরা বললাম, ‘জি হ্যাঁ।’ তিনি জিজ্ঞেসঃ ‘এটা কোন্ মাস?’ আমরা নীরব রইলাম আর ধারণা করলাম যে, অচিরেই তিনি এর আলাদা কোন নাম দিবেন। তিনি বললেনঃ ‘এটা কি যিলহাজ্জ মাস নয়?’ আমরা বললাম, ‘জী হ্যাঁ।’ তিনি বললেনঃ ‘তোমাদের রক্ত, তোমাদের ধন-সম্পদ, তোমাদের সম্মান তোমাদের পরস্পরের জন্য হারাম, যেমন আজকের তোমাদের এ দিন, তোমাদের এ মাস, তোমাদের এ শহর মর্যাদা সম্পন্ন। এখানে উপস্থিত ব্যক্তিরা (আমার এ বাণী) যেন অনুপস্থিত ব্যক্তির নিকট এসব কথা পৌঁছে দেয়। কারণ উপস্থিত ব্যক্তি সম্ভবত এমন এক ব্যক্তির নিকট পৌঁছাবে, যে এ বাণীকে তার চেয়ে অধিক আয়ত্তে রাখতে পারবে।’ (১০৫, ১৭৪১, ৩১৯৭, ৪৪০৬, ৪৬৬২, ৫৫৫০, ৭০৭৮, ৭৪৪৭; মুসলিম ২৮/৯ হাঃ ১৬৭৯, আহমাদ ২০৪০৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৬৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৬৭)

Bangla Hadith -গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ)| অধ্যায়ঃ ১/ কিতাবুল ঈমান (كتاب الإيمان)| হাদিস নম্বরঃ14 10/08/2017

গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ১/ কিতাবুল ঈমান (كتاب الإيمان)
হাদিস নম্বরঃ ১৪


৪. যে ঈমানের দ্বারা জান্নাতে প্রবেশ করা যায় এবং যে ব্যাক্তি তাঁর উপর আদিষ্ট বিষয়গুলি আঁকড়ে ধরবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।

১৪। ইয়াহইয়াহ ইবনু ইয়াহইয়াহ আত তামিমী (রহঃ) ও আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... আবূ আইয়্যুব (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, এক ব্যাক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর খিদমতে হাযির হল এবং আরয করল, আমাকে এমন একটি কাজের কথা বাতলে দিন, যে কাজ আমাকে জান্নাতের কাছে পৌছে দেবে এবং জাহান্নাম থেকে দুরে রাখবে। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর সাথে কোন কিছু শরীক করবে না, সালাত (নামায/নামাজ) কায়েম করবে, যাকাত দিবে এবং আত্নীয়তার সস্পর্ক বজায় রাখবো সে ব্যাক্তি চলে গেলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তাকে যে কাজের নির্দেশ দেয়া হয়েছে তা দৃঢ়তার সাথে পালন করলে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর আবূ শায়বার বর্ণনায় إِنْ تَمَسَّكَ بِمَا أُمِرَ এর স্থলে إِنْ تَمَسَّكَ بِهِ রয়েছে।

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) http://www.hadithbd.com/share.php?hid=7805

Bangla Hadith -গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ)| অধ্যায়ঃ ১/ কিতাবুল ঈমান (كتاب الإيمان)| হাদিস নম্বরঃ14 ১৪। ইয়াহইয়াহ ইবনু ইয়াহইয়াহ আত তামিমী (রহঃ) ও আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... আবূ আইয়্যুব (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, এক ব্যাক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর খিদমতে হাযির হল এবং আরয করল, আমাকে এমন একটি কাজের কথা বাতলে দিন, যে কাজ আমাকে জান্নাতের কাছে পৌছে দেবে এবং জাহান্নাম থেকে দুরে রাখ...

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Uttar Khan?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Category

Telephone

Address

Dhaka
Uttar Khan

Other Public Figures in Uttar Khan (show all)
Adnan Tv Adnan Tv
Uttar Khan, GOPALPUR

"তোমরা প্রচার করো আমার পক্ষ থেকে, যদি একটি মাত্র আয়াতও হয়"। 💙🥀 (সহীহ্ বুখারী)

ইসলামিক ওয়াজ ইসলামিক ওয়াজ
ঢাকা উত্তরা
Uttar Khan, 856089

মুফতী রফিকুল ইসলাম রফিকী। ইসলামিক পে?

𝙰𝚎𝚜𝚝𝚑𝚎𝚝𝚒𝚌 𝚟𝚒𝚋𝚎𝚜 - নান্দনিক কম্পন 𝙰𝚎𝚜𝚝𝚑𝚎𝚝𝚒𝚌 𝚟𝚒𝚋𝚎𝚜 - নান্দনিক কম্পন
Uttar Khan

• Follow me first, your mind can follow later🤝❤️

তাকদীর তাকদীর
Uttar Khan

❝ভাগ্য❞ মানুষ বলে ভাগ্যে যা আছে তাই হবে... আল্লাহ বলেন, তুমি আমাকে ডেকে দেখো, তোমার ভাগ্য পরিবর্তনের ক্ষমতাও আমার আছে❞ "নিরাশ হয়োনা, আল্লাহকে ডাকো, নিশ্চয়ই তিনি উত্তম পরিকল্পনাকা...

Abdul Aziz Bin Younus Abdul Aziz Bin Younus
Uttar Khan

Turn back to Islam..

Rahat Islam Sumon Rahat Islam Sumon
Mastar Para Sahi Morshid
Uttar Khan

Good Boy

Md jibon ahmed Md jibon ahmed
Uttar Khan

Mahbub Labib Mahbub Labib
Dhaka
Uttar Khan, 1230

Welcome To My Page ��

আরু আরু
Dhaka
Uttar Khan

Shuvo ahmed Shuvo ahmed
Uttar Khan

HlW I'm shuvo Ahmed .I'm a blogar

Mahmudul Hasan Mahdi Bi-Baria Mahmudul Hasan Mahdi Bi-Baria
Uttar Khan

অতি সাধারণ একজন মুসাফির

Muhammad abu saleh Muhammad abu saleh
Uttar Khan

Student