Let's Talk
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Let's Talk, Health & Wellness Website, uttara, .
স্ট্রেস সম্পর্কে যে ৩ টি জিনিস আপনার অবশ্যই জানা উচিত👇
https://4majormentalillness.blogspot.com/p/blog-page_23.html
Stress is a physiological and psychological response that occurs when individuals perceive a real or imagined threat, challenge, or demand. It is a natural part of life and can be triggered by various factors, including work pressures, relationship issues, financial difficulties, major life changes, or traumatic events.
Here are some key points to know about stress:
1: Stress response: When faced with a stressful situation, the body activates the "fight-or-flight" response. This involves the release of stress hormones, such as cortisol and adrenaline, which prepare the body to respond to the perceived threat. Physiological changes occur, including increased heart rate, elevated blood pressure, heightened alertness, and tensed muscles.
2: Acute vs. chronic stress: Acute stress is short-term and often has a specific trigger, such as a deadline or a public speaking event. It is a normal part of life and typically resolves once the stressor is gone. Chronic stress, on the other hand, is long-term and persists over an extended period. It can result from ongoing work pressures, financial troubles, or relationship problems. Chronic stress can have negative effects on both physical and mental health if not properly managed.
3: Effects on health: Prolonged or excessive stress can have detrimental effects on health. It can contribute to various physical conditions, such as high blood pressure, heart disease, weakened immune system, digestive disorders, headaches, and sleep disturbances. Stress can also impact mental health, leading to symptoms of anxiety, depression, irritability, difficulty concentrating, and reduced overall well-being.
4: Coping strategies: Effective stress management involves finding healthy ways to cope with and reduce stress levels. Strategies may include engaging in regular physical exercise, practicing relaxation techniques (e.g., deep breathing, meditation, yoga), maintaining a balanced diet, getting enough sleep, setting realistic goals, managing time effectively, seeking social support, and engaging in hobbies or activities that bring joy and relaxation.
5: Self-care: Taking care of oneself is crucial in managing stress. This involves prioritizing self-care activities that promote physical, mental, and emotional well-being. It may include engaging in activities you enjoy, practicing mindfulness or self-reflection, setting boundaries, maintaining a healthy work-life balance, and incorporating stress-reducing techniques into your daily routine.
6: Seeking support: It's important to recognize when stress becomes overwhelming and seek support when needed. Talking to a trusted friend, family member, or mental health professional can provide a fresh perspective, guidance, and coping strategies to better manage stress.
Remember that stress is a normal part of life, but chronic or excessive stress can have adverse effects on overall well-being. By understanding stress and implementing healthy coping mechanisms, it is possible to better manage its impact and improve quality of life.
6 essential steps to reduce your anxiety✌️
👉Follow Let's Talk for more tips.
মানসিক অসুস্থতার প্রধান লক্ষণগুলো জানুন এবং বুঝুন👇
মানসিক অসুস্থতার ৪ টি প্রধান লক্ষণ মানসিক অসুস্থতা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে এবং প্রতিটি অসুস্থতার আইনগুলি আছে যা ব্যক্তির বৈয়াক্তিক অভিজ্ঞতার উপর .....
✋🔴 আপনি কি ডিপ্রেশন ভুগছেন? তাহলে ডিপ্রেশন নিয়ে ৭টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস যা আপনার অবশ্যই জানা উচিত👇
👉কোন বিষয়ে কষ্ট পেলে বা চিন্তা করতে থাকলে সেই চিন্তা দেহের স্বাভাবিক কার্যকারিতা নষ্ট করে দেয়।আমরা নিজেরাই আমাদের জীবনের চাহিদাকে সবক্ষেত্রে এতটাই বেশি করে ফেলি যে তার তুলনায় প্রাপ্তি কম হলেই সেটাই আমাদের মানসিক অবসাদ এ পরিণত হয়, আর দিনের পর দিন এটা চলতে থাকলে সেটা ডিপ্রেশন এ রূপান্তরিত হয়।
যে কেউ ডিপ্রেশনের কবলে পড়তে পারে। তবে সবার ডিপ্রেশনের কারণ এক নয়। মানুষের জীবনযাত্রা যেমন আলাদা ঠিক তেমনই ডিপ্রেশনও আলাদা। একজন ব্যক্তি অট্টালিকার উপরে বসে থাকলেও তার জীবনে ডিপ্রেশন উঁকি দিতে পারে। আবার একজন নুন ভাত খেয়েও শান্তিতে দিন যাপন করতে পারে।
ডিপ্রেসন থেকে বাঁচার জন্য যা করা যেতে পারে—👇
১. প্রার্থনা :
সাধারণত মানুষ যখন ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতায় ভোগে তখন তাদের কোন আশার বিঘ্ন ঘটে যার ফলে তারা ধীরে ধীরে মানসিকভাবে ভেঙে পড়তে শুরু করে। এমন সময় সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ, নিজের বিশ্বাসকে শক্ত করার মাধ্যমে মানুষ শক্তি খুঁজে পায়।সাইকোলজিস্টদের মতে, বিষণ্ণতায় নিজ নিজ ধর্মের প্রার্থনা মন ভালো করতে এবং শক্তি যোগাতে সাহায্য করে।
২.ধৈর্য ধারণ :
এই সময় আমাদের সবচেয়ে বেশি যা করা দরকার তা হল ধৈর্য ধারণ। আমাদের মনে বিশ্বাস রাখতে হবে যে সব কিছুর সমাধান আছে এবং সব ঠিক হয়ে যাবে। প্রতিটি কাজের মাঝেই আমাদের বিশ্বাস আর ধৈর্য ধারণ করে আগাতে হবে। আমাদের এতটুকু মাথায় রাখতেই হবে যে, বিষণ্ণতা একবারে যাবে না। ধীরে ধীরে মানসিক শান্তি আসবে। বিষণ্ণতা কমে যাবে।
৩.পছন্দের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করা :
মনকে সতেজ করতে হলে পছন্দের কাজগুলো করুন। হতে পারে সেটি বইপড়া, আড্ডা দেওয়া, বেড়াতে যাওয়া, মাছ ধরা ইত্যাদি। কিছুটা সময় এর জন্য হলেও ভালো থাকবেন।
৪. আপনজন বা বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো :
বিষন্নতায় একা থাকার চেয়ে বরং তাদের সাথে সময় কাটানো উচিত যাদের সাথে আমাদের থাকতে ভাল লাগে অথবা যাদের সাথে কথা বলে আমরা আরাম পাই। আপনজনদের সাথে গল্প গুজব করাও মন ভালো করার জন্য যথেষ্ট।
৫. নিয়মিত ব্যায়াম করাঃ
প্রতিদিন অল্প কিছু সময় ব্যায়াম করলে তা আপনার শরীর এবং মনকে সুস্থ রাখবে। ব্যায়াম করা মানে, ম্যারাথন দৌড় টাইপ কিছু না, আপনি যদি প্রতিদিন কিছু সময় হাঁটাহাটি করেন তবুও তা আপনার মস্তিষ্কে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। যা আপনাকে ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করবে।
৬. ইতিবাচক চিন্তা করা
ডিপ্রেশনে ভুগতে থাকলে মানুষের মনে বিভিন্ন রকম নেগেটিভ চিন্তা ঘুরপাক খেতে থাকে। যেমন, আমিই বুঝি সবচেয়ে খারাপ, আমার মত দুঃখ কারো নেই, আমি সবার চেয়ে অসুস্থ, আমি ব্যর্থ একজন মানুষ- এই ধরণের চিন্তাগুলো সুস্থ হওয়ার পথে সবচেয়ে বড় বাধা। তাই, এই নেগেটিভ চিন্তাগুলোকে মন থেকে দূর করে পজিটিভলি চিন্তা করার চেষ্টা করতে হবে। যুক্তি দিয়ে সবকিছু বিচার করতে হবে। আশাহত হওয়া যাবে না কোনভাবেই।
৭. নিয়মিত ধর্মীয় প্রাকটিস কাজ করা।
আপনি যেই হয়ে থাকেন, ধর্মেরই হন না কেনো চেষ্টা করবেন প্রতিদিন নিজের ধর্মের কাজ গুলো করতে এবং মেনে চলতে করলে এতে করে আপনার মন ও দেহ দুইটই পবিত্র থাকবে। এর ফলে অসামাজিক ও খারাপ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা যায়।
যদি খুব বেশি ডিপ্রেশনে ভুগে থাকেন। তাহলে মনে মনে এইটা চিন্তা করবেন, আমার থেকে ও অনেক কষ্টে থাকা মানুষ ও আছে।।যাদের কোন ঠিকানা নাই। ফুটপাতে ঘুমায় ফুটপাতে খায়। আমিতো তাদের থেকে অনেক ভালো আছি। আলহামদুলিল্লাহ। ধৈর্য ধারণ করুন। লক্ষ ঠিক রাখুন। আর চেষ্টা করে যান ইনশাল্লাহ সফলতা মিলবেই।
🤔 হরহামেশাই বন্ধুমহলে কেউ ডিপ্রেশন নিয়ে কথা বলছে? ডিপ্রেশন মানে কি শুধুই মন খারাপ? নাকি আপনার অজান্তেই এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভয়াবহ রোগ, করুণ পরিণতি।
👉 হোক পারিপার্শ্বিক অবস্থা, দুশ্চিন্তা, কিংবা একঘেয়ে জীবন, বা হতে পারে নিজেকে নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগতে থাকা, এসব যখন মনের ওপর চাপ সৃষ্টি করে তখন দেখা দেয় বিষণ্ণতা বা মানসিক অবসাদ যাকে বলে ডিপ্রেশন। তবে অনেকেই একে কেবল মন খারাপ বলে সংজ্ঞায়িত করে থাকেন।
✅ বিষয়টি নিয়েও যে কথা বলা জরুরি, মনের যে রোগ হতে পারে তাতে যেমন কেউ বিশ্বাসী নন। আর এখানেই অধিকাংশ মানুষ নিজেকে ঠেলে দেন এই মানসিক ব্যাধির দিকে। তবে প্রশ্ন হলো, আসলেই মন খারাপ মানেই কি ডিপ্রেশন। বিজ্ঞানীদের ভাষায়, মন খারাপ বা কোন কিছু নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করা মানেই ডিপ্রেশন নয়।
😔 ডিপ্রেশন শুরুর প্রথম স্তর বলা যেতে পারে মন খারাপ হওয়া। যা ধীরে ধীরে আপনাকে গ্রাস করে ফেলে আর ঠেলে দেয় এই মানসিক ব্যাধির দিকে। কমবেশি জীবনে সবাইকেই কঠিন সময় দিয়ে যেতে হয়, পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে এসে কাটিয়ে উঠতে হয়।
🍀 অনেকেই সেটা কাটিয়ে উঠতে পারেন আবার অনেকেই পারেন না। তখন এক ধরনের শূন্যতা আপনাকে গ্রাস করতে থাকে। আর এই অনুভূতি দীর্ঘসময়ের জন্য হতে থাকলে এতটাই মারাত্মক আকার ধারণ করে যার পরিণতি দাঁড়ায় ভয়াবহ এবং করুণ।
🧑⚕️ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে বড় সংকট সৃষ্টি করবে এ মানসিক ব্যাধিটি তথা ডিপ্রেশন। তারা এক জরিপে উল্লেখ করেছেন, নিম্ন-আয়ের বা মধ্যম আয়ের দেশে বসবাসকারী ৭৫ শতাংশেরও বেশি মানুষ বিষণ্ণতার চিকিৎসা নিতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছেন। আমেরিকান সাইক্রিয়াটিক অ্যাসোসিয়েশন এ মানসিক অবসাদ বা ডিপ্রেশনের ৯টি লক্ষণ চিহ্নিত করেছেন। তারা বলছেন, এই লক্ষণগুলো দুই সপ্তাহ বা তারচেয়েও অধিক সময় থাকলে ধরে নিতে হবে আপনিও মানসিক অবসাদের শিকার হয়েছেন।
👉 এবার লক্ষণগুলো কি তা নিয়ে কথা বলি, অল্পতে রেগে যাওয়া, মেজাজ খিটখিটে থাকা, দীর্ঘসময় মন খারাপ থাকা,পছন্দের কাজগুলোর প্রতি অনীহা চলে আসা, সব সময় এক বিরক্তি, অস্থিরতার মধ্যে থাকা, নিজেকে গুটিয়ে ফেলা, আড়াল করে ফেলা। একটা সময় পর্যন্ত খাবারে অরুচি হওয়া, ক্ষুধা কমে যায়, ধীরে ধীরে ওজন কমে যাওয়া। সব থেকে ভয়াবহ যেটি একটা পর্যায়ে জীবনের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলা, নিজের ক্ষতি করার প্রবণতা তৈরি হওয়া।
👉 এদিকে,ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথের মতে, ডিপ্রেশন যে কেবল আপনার মনের ক্ষতি করে তা নয়, এর সঙ্গে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। হার্টের সমস্যা, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, ক্যানসার, মৃগী রোগ, পেটের সমস্যা, আলসার এমনকি রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস মতো রোগের প্রবণতা বেড়ে যায়। এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন মনোবিজ্ঞানী ডা. মোহিত কামাল। দিয়েছেন একই মতামত। সাথে পরামর্শ দিয়েছেন প্রচুর হাঁটার, ব্যায়াম করার।
✅ পজিটিভ থাকতে হবে সব সময়। নিজের মধ্য থেকেই ইতিবাচক খুঁজে বের করতে হবে। নিজেকে সময় দিতে হবে, চেষ্টা করতে হবে চিন্তা-ভাবনার পরিবর্তন আনার। তাছাড়া এই সময়টাতে সামাজিক বন্ধন এবং বন্ধুত্ব প্রবলভাবে দরকার হয়। তাদের সাথে সমস্যার কথা খুলে বললে, পরিবার, আপনজনের সঙ্গে বেশি বেশি সময় কাটালে সহজেই কিছুটা হলেও মানসিক চাপ কমানো সম্ভব।
✅ আবার মেডিটেশনও এসময়টাতে খুব কার্যকরী। মেডিটেশন মনকে প্রশান্তি দেবে এবং মাংসপেশীকে শিথিল করবে। আর মনের প্রশান্তির জন্য প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করা শ্রেয়। একইসঙ্গে নিয়মিত এবং পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের ক্লান্তি দূর করে মনকে প্রফুল্ল রাখে।
✅ এক্ষেত্রে খাবারের দিকটিতেও বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত। পরিমিত সুষম খাদ্য, ফল, শাক-সবজি, প্রোটিন এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। যতটা সম্ভব তেলে ভাজা খাবার, ঝাল, শর্করা ও চর্বিজাতীয় খাবার, সিগারেট, কফি, এলকোহল ইত্যাদি পরিহার করতে হবে।
তথ্যসূত্র: রিডার্স ডাইজেস্ট
🖤🖤🖤
Contact the business
Telephone
Website
Address
Uttara
1230