Maktab - مكتب
Don't break down, don't despair, help will come, this is God's promise, know that God's help is near.
হালুয়া রুটি হোক আর আড্ডা হোক শবে বরাতে ইয়াং জেনারেশনকে ঘুরাঘুরি করতে দেন৷ দলবেধে মসজিদে মসজিদে দ্বীনি হালাকাহয়, বায়তুল মোকাররমে, আজিমপুরে ঘুরতে দেন। ছুটতে দেন।
যারা হালুয়া খায়, নতুন পাঞ্জাবি পরে ঘুরে বেড়ায় ওরা কেউই তা ইবাদাত মনে ল করে করেনা। সবাই সারারাত ঘুরে, তারাও ঘুরে। মুরুব্বিদের সালাম দেয়, ছোটদের আদর করে। দাদা দাদি পরদাদা বা ফ্যামেলির অন্যদের কবরের পাশে গিয়ে সুরা পড়ে, দোয়া করে। আজিমপুর কবরস্তানে বাবার সাথে যায়, দাদা দাদির কবর চিনে আসে।
এই প্রজন্ম বড় হলে তার শৈশব কৈশোর ও তারুণ্যের দিনগুলো স্মরণ করবে, অন্তত...অন্তত তার শেকড় যে ইসলাম তা মনে পড়বে। সে যে একজন মুসলিম তা মনে পড়বে।
এই মনে পড়াটাই বা কম কিসে? এটা আমার নিকট অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
নিজেকে চেনা, ধর্ম, কালচার এবং নিজের শেকড়কে চেনাটা কম নয়, সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
যে ইসলামই চিনে নাই, তাওহিদ চিনে নাই, রেসালাত পরিচিত নয় যার কাছে, সারাক্ষণ অপসংস্কৃতির স্রোতে অজানা গন্তব্যে ভেসে চলছে তাকে বিদয়াত বুঝালে কিইবা বুঝবে প্রিয় হাদারাত?
আপনি রাগ করলেও, ফতোয়া দিলেও কিছুই করার নেই। আমি এই অনির্দিষ্ট গন্তব্যে চলা প্রজন্মকে যদি পাই বুকে টেনে বলব আজ শবে বরাত। সুযোগ থাকলে ওদের মুখে হালুয়া তুলে দিয়ে বলব, ইয়া আইয়ুহাশ শাবাব, আজ শবে বরাত৷ শবে বরাত মোবারক।
নিরাশ কেনো হচ্ছো! তোমার মনের গভীরে থেকে গভীরতম সমস্ত কিছু সম্পর্কে আল্লাহ্ অবগত আছেন।
ধৈর্য্য ধরতে হবে তো।
আল্লাহ্ যা করেন সেই সব কাজের ভিতর কোন না কোনও কারণ থাকে।
আল্লাহর উপর ভরসা রাখো আল্লাহ্ কষ্টের পর সুখ অবশ্যই দিবেন।
ফি আমানিল্লাহ্
ইনশাআল্লাহ
যদি দিনের পর দিন সিজদায় আর দোয়ায় কাঁদতে কাঁদতে তোমার চোখের পানি শুকিয়ে যায়। যদি গভীর রাতে তাহাজ্জুদের জায়নামাজে অতি বিনয়ী আর বিশ্বাসের সাথে দোয়া করেই যাও।
আর তারপর ও যদি তোমার মনের চাওয়া গুলো অপূর্ণই থেকে যায়। যদি আরসে আজিম থেকে কোনো ফয়সালা না আসে, যদি তোমার ডাকে তোমার প্রভু সাড়া না দেয়!!
তবুও হাল ছেড়ে দিওনা হে মুমিন!!
ধৈর্যহারা হয়ে যেওনা হে ধৈর্যশীল!!
তবুও হতাশ হয়ে যেওনা হে বিশ্বাসী!!
সাহায্য আসবে, আসবেই।
তুমি কি জানো না হে মুমিন! তিনি পরম করুনাময় অসীম দয়ালু। তুমি কি জানো না হে বিশ্বাসী তিনি সমস্ত চাওয়া পাওয়া পূরণের ক্ষমতা রাখেন। তিনিই তোমার মালিক যে তোমাকে ভালোবেসে সৃষ্টি করেছেন।তবে এতো সংশয় কিসের!
মনে রেখো দোআ করতে পারাটাই দোয়া কবুলের পূর্বভাস।
তুমি কি জানো না কষ্টের সাথেই রয়েছে স্বস্তি।
তুমি কি কোরআনে বলা মহান আল্লাহ তা'আলার সেই বাণীটি ভুলে গেছো:
(فَإِنَّ مَعَ الْعُسْرِ يُسْرًا - إِنَّ مَعَ الْعُسْرِ يُسْرًا)
অতঃপর কষ্টের সাথেই রয়েছে স্বস্তি,
অবশ্যই কষ্টের সাথেই রয়েছে স্বস্তি।
(সুরা ইনশিরাঃ ৫-৬)
তিনি জানে তোমার মন কি চায়, তোমার রব তোমাকে এতো দিবেন যে, তুমি খুশি হয়ে যাবে।
চুড়ান্ত সফলতা হইতো জান্নাত প্রাপ্তিতেও নয়!
অথবা, জান্নাতের বাজারে জান্নাতিদের মধ্যে, শরাবের গ্লাস হাতে দেখতে পেলেন পৃথিবীতে থাকা, নিজের সেই ক্লোজ বন্ধুটিকে ! যাকে কনকনে শীতের শীতল শিথিল বাতাসে কাঁপতে কাঁপতে ফজরের অযু করতে দেখে জিগ্যেস করেছিলেন, এতো ঠান্ডা সহ্য করে একদিন জান্নাতে গেলে কী খাবে! কুলি করতে গিয়ে ফিক করে হেসে সে বলেছিল, জান্নাতে গেলে মদ খাবো মদ! নাহ,
এটাও যেন সফলতা বলা নয় এখনো!
জান্নাতে শত কীংবা হাজার বছর পরে, হঠাৎ! পৃথিবীর সবচে কাছের মানুষ, প্রিয়তমা প্রিয়নীকে দেখে মুগ্ধতার চোখে, স্নিগ্ধতার আবেশে কয়েক শতাব্দী কাটিয়ে দিয়েছেন, সেই দুষ্টুমিষ্টি মেয়েটার স্বভাব যেন পাল্টাইনি এখনো এখানে এসেও! চিমটি কেটে আপনার ঘোর কাটিয়ে দিয়ে বললো, এই যে....! কী দেখছেন এভাবে হুম!
এটুকু পর্যন্ত আপনি সফল বলা চললেও চুড়ান্ত সফল হননি কিন্তু!
বন্ধুর সাথে দেখা হল, স্বপ্নের রাণীও চলে এল, আপনার কামরায় বসে আপনার সেবায় নিয়োজিত কিশোর কিশোরীদের হাতে মাছের কলিজা খাচ্ছিলেন! এমন সময়, একটি অতি মায়া মিশ্রিত কন্ঠে আপনার নাম ধরে কে যেন ডাক দিলেন! যে কন্ঠ কোনোদিন শোনেননি! অথচ যেন খুবই পরিচিত! প্রিয় বন্ধু, প্রণয়ের আত্মীয়, প্রাণের প্রিয়তমা, কিংবা প্রাণণার মা,বাবা তারা কেউ যেন তাঁরচে পরিচিত, নন! কীভাবেই বা তাঁরচে পরিচিত কেউ হতে পারে, বলুন! তিঁনি সেই আপনজন, যাকে মন খারাপ করে বসে থাকতে দেখে তাঁর সঙ্গীরা জিজ্ঞেস করেছিলেন, কেন আপনার মন খারাপ! ততক্ষণে তাঁর চোখ হতে গড়িয়ে পড়লো, দু'ফোটা পৃথিবীর সবচে নিঁখুত, নির্ভেজাল, নিঃস্বার্থ ভালোবাসা। চোখদুটো মুছে তাঁর সঙ্গীদের জানালেন, তাঁর ভাইদের কথা খুব মনে পড়ছে! সঙ্গীরা কিছুটা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, আমরা কী আপনার ভাই নই! তিনি বললেন না, তোমরা আমার ভাই নও, তোমরা তো আমার সাহাবী। আমার ভাই তারা, যারা আমার পরে আসবে, আমাকে না দেখেও ভালোবাসবে। প্রিয়তম রাসূল( ﷺ.)❤️
এইতো আর কিছুটা পথ!
একে একে সাক্ষাৎ হতে থাকলো, দুনিয়ায় আপনার প্রিয় রাসূল ﷺ এর সাহাবিদের সাথে, আপনি যাদের আদর্শ লালন করতেন(রাদিআল্লাহু আনহুম)! মিট হতে থাকলো তাঁদের সাথেও যাদের কখনো সাহাবীরাও দুনিয়ায় দেখেন নি। রাসূল ﷺ এর মুখ থেকে শুনেছেন কেবল! ইউসুফ, ইসহাক, ইয়াকুব, এমনকি এমন আরও অনেক নবীদের সাথে সাক্ষাৎ হলো, যাদের কথা কুরআনেও নেই (আলাইহিসসালাম)।
চুড়ান্ত সফলতায় হইতো এসেই গেলেন।
এভাবে শতাব্দীর পর শতাব্দী কেট
আপনার হৃদয় যে আল্লাহর জন্য আকর্ষণ অনুভব করে না তার একটি চিহ্ন হলো,
নামাজের প্রতি আপনার অলসতা!
(শাইখ:আব্দুর রহমান আস-সাদী)
ইস্তিগফার এমন একটি সফল প্রার্থনা, একটি মিসাইল এবং অব্যর্থ ঔষধ যা শুধু আপনার গুনাহকেই ধ্বসিয়ে দেবেনা, আপনার সমস্ত পেরেশানিও দূর করে দেবে।
এটি খুবই পরীক্ষিত একটি আমল। তাই ভালোবেসে বলুন, আস্তাগফিরুল্লাহ্..
সৌজন্যতাঃ শাইখ মোখতার আহমদ (হাফিঃ)।
একটা মানুষের ভাগ্য ততো বার পরিবর্তন হয়!!
যতো বার সে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করে!!
'''আলহামদুলিল্লাহ্'''
হে আমার রব। হে বিশ্ব নিয়ন্তা !!💞💐🥀🌹💝💖
আপনি আমার জন্য যে অনুগ্রহ নাযিল করেন, নিশ্চয়ই আমি সে অনুগ্রহের চির প্রত্যাশী। আমি আপনার সুমহান দরজার সামনে সিজদায় অবনত হই। অন্ধকারের গভীরতা থেকে আমি আপনার সাহায্যের জন্য আকুতি জানাই। বালির বুকে ছুটে চলা পিঁপড়েদের অভিভাবক তো আপনিই। আপনিই তো সেই সত্ত্বা যিনি শুনতে পান গভীরতম হ্রদের তলদেশে নুঁড়ির পতন।
হে আমার রব !!💞💐🥀🌹 💝💖
ভয় পেতে শেখার আগেই আমি আপনাকে ভালোবেসেছি, আর যতবার আপনার নাম শুনি আমি উজ্জীবিত হই।আপনি আমার সাথে ছিলেন মাতৃগর্ভের অন্ধকারে, ছিলেন শৈশবে ও স্বপ্নে, জীবনের প্রতিটি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র মূহুর্তে, ছিলেন প্রতিটি ব্যর্থতায় ও সাফল্যে, জীবনের প্রতিটি সংগ্রামে, শুরুতে ও শেষে। নিষ্ঠুর বাক্যবাণ ও আঁধারাচ্ছন্ন মূহুর্তগুলোর মোকাবেলায় আপনিই ছিলেন আমার সহায়।
হে আমার প্রভূ !! 💞💐🥀🌹 💝💖
আপনি তো শ্রেষ্ঠতম সৌন্দর্য্যের অধিকারী যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন সুন্দর করে। আপনি আমাকে সৌন্দর্য্য দিয়েছেন ঠিক যেভাবে আপনি চেয়েছেন। আপনি আমাকে বিশুদ্ধ ফিতরাতের উপর অটল রাখুন।
হে আমার রব !! 💞💐🥀🌹💝💖
আমার প্রতিটি নিঃশ্বাস যেন আমাকে আপনার নিকটবর্তী করে, আর প্রতিটি সকাল যেন হয় আপনার পবিত্র স্বরণে। আমাকে শক্তি দিন যাতে আপনার দিকে যাত্রায় আমার পা কখনো পিঁছলে না যায়।
হে আমার প্রভূ !!💞💐🥀🌹 💝💖
আমাকে স্বাধীনতা দান করুন পরিপূর্ণভাবে আপনার দ্বাসত্ব করার জন্য। আপনার উপর আস্থা ও বিশ্বাসে অটুট রাখুন এবং আপনার উপরই নির্ভর করার আত্মবিশ্বাস আমাকে দান করুন।
হে আমার রব !!💞💐🥀🌹 💝💖
আপনার সম্মুখীন হবার আগ পর্যন্ত পৃথিবীর এ দুরত্বকে করে দিন ভালোবাসা ও নৈকট্যের। আমার দৃষ্টি, শ্রবণ ও বাঁকশক্তির ইন্দ্রীয় সমূহ যেন অন্য কারো আনুগত্যে ব্যস্ত না হয়।
হে আমার মালিক !!💞💐🥀🌹 💝💖
আপনিই সর্বোচ্চতম, সুমহান আর আমি আপনার মহান সৃষ্টিজগতে এক তুচ্ছাতিতুচ্ছ ধুলিকণা মাত্র।
আমার এ জীবনের পথে একমাত্র আপনিই আমার সহায় হোন। একমাত্র আপনিই....!!!
অধিক ব্যস্ততা এবং দারিদ্রতা দূর করার উপায় এবং অপরপক্ষে দুনিয়াবি বিষয়ে অধিক ব্যস্ততা এবং দারিদ্রতার কারণ।
রাসুলুল্লাহ ﷺ আল্লাহর থেকে রিওয়ায়েত করে বলেন,
إِنَّ اللَّهَ يَقُولُ: ابْنَ آدَمَ تَفْرَّغْ لِعِبَادَتِي أَمْلَأْ صَدْرَكَ غِنًى وَأَسِدَّ فَقْرَكَ وَإِنْ لَا تَفْعَلْ مَلَأْتُ يَدَكَ شُغُلًا وَلَمْ أسُدَّ فقرك
নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা বলেন, হে আদম সন্তান! আমার ইবাদতের জন্য ব্যস্ততা হতে মুক্ত হও। আমি তোমাদের অন্তরকে অভাব-মুক্তি দ্বারা পরিপূর্ণ করে দিব এবং তোমার দরিদ্রতার পথ বন্ধ করে দিব। আর যদি তা না করো, তবে আমি তোমার হাতকে ব্যস্ততায় পূর্ণ করে দেবো এবং তোমার দারিদ্রতা দূর করবো না।
📚 মিশকাত ৫১৭২
আপনি নামায পড়লেন, কিন্তু নামায আপনাকে অশ্লীলতা থেকে বাঁচাল না। আপনি নামাযও পড়েন, আবার সময়ে অসময়ে পাপের রাজ্যে ডুবে থাকেন। তার অর্থ হলো—আপনার নামাযের হক যথাযথ আদায় হচ্ছে না। কোথাও না কোথাও কোনো একটা কমতি থেকেই যাচ্ছে।
বই—কুরআনিক নসিহা।
'আযাব হিসেবে এতটুকুই যথেষ্ট, গুনাহের কারণে আপনি আল্লাহর ইবাদত করতে পারছেন না, যদিও আপনার মন চাচ্ছে।'
— ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ)
সূত্র: আদ-দা'উ ওয়াদ-দাওয়া, ৮৭
ফজর নামাজ সময়মতো আদায় করতে না পারলে বা ছুটে গেলে বুঝতে হবে, আপনি ভয়াবহ কোনো গুনাহে লিপ্ত। দ্রুত নিজের কাজকর্ম সংশোধনে মনোযোগী হওয়া জরুরী।
আল্লাহ তাআলা শুধু তার প্রিয় আর বিশেষ বান্দাদেরই ফজরের জন্য জাগিয়ে দেন। ফজর পড়াটা মুনাফিকের জন্য খুবই কষ্টকর এক কাজ, সুতরাং নামাজের প্রতি সচেতন হোন।
হঠাৎ রাগ ওঠলে, তা হজম করতে পারলে আল্লাহর কাছে বিরাট প্রতিদান পাওয়া যায়।
ইমাম বুখারি (রাহ.) একদিন মেঝেতে বসে লিখছিলেন। তাঁর দাসীর কোনো কারণে তাঁর সামনে দিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হলো। স্থান সংকীর্ণ হওয়ায়, দাসীর পায়ের ধাক্কায় কালির দোয়াত উলটে গিয়ে সবকিছু মাখামাখি হয়ে গেলো।
ইমাম বুখারি হাত তুলে ইশারা দিয়ে বললেন, ‘তোমাকে আজাদ (মুক্ত) করে দিলাম।’
একজন অবাক হয়ে তাঁকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করলো। তখন ইমাম বুখারি বললেন, তার এই কাজ আমাকে রাগিয়ে দিয়েছিল, তাই আমি নিজের কাজ দ্বারা নিজেকে খুশি করে নিলাম।’ [ইমাম যাহাবি, সিয়ারু আলামিন নুবালা: ১২/৪৫২]
আনাস (রা.) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি নিজের রাগ-ক্রোধ প্রতিহত করবে, আল্লাহ তার থেকে শাস্তি প্রতিহত করবেন।’’ [ইমাম ইবনু হাজার, বুলুগুল মারাম: ১৫৩৫; শায়খ আলবানি, সিলসিলা সহিহাহ: ২৩৬০; হাদিসটির সনদ হাসান]
ইবনু উমার (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘‘আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য বান্দার ক্রোধ/রাগ সংবরণে যে (বিরাট) প্রতিদান রয়েছে, তা অন্য কিছু সংবরণে নেই।’’ [ইমাম ইবনু মাজাহ, আস-সুনান: ৪১৮৯; হাদিসটি সহিহ]
তাই, রাগ ওঠামাত্র নিজেকে এই বলে ঠাণ্ডা করবেন যে, ‘রাগ থেকে বিরত থাকলে আল্লাহ খুশি হবেন। তাই, আমি চুপ থাকলাম।’ অর্থাৎ, মূল উদ্দেশ্য থাকবে রাগ হজমের মাধ্যমে আল্লাহকে খুশি করা।
-কুল্লু নাফসিন জাইকাতুল মাউত-🥺🥺
"জি'ন্দা মানুষের গা থেকে চামড়া টেনে টেনে খুলতে যতটা না কষ্ট হবে
তার চেয়েও কয়েক শত কোটি বেশি কষ্ট হবে মৃত্যুর যন্ত্রণা" [সূরা-বাকারা]
মহান আল্লাহ পাক আমাদের মৃত্যুকে সহজ করে দিন।।
আমিন!!
একটা আফসোস বিহীন জীবন পেয়ে গেলে
হয়তো, বেঁচে থাকার সংজ্ঞাটা বদলে যেতো। হারজিত আর দম্ভের খেলায় মহাজগৎ উচ্ছ্বসিত। আমার কাছে উচ্চাভিলাষের চেয়ে একটা সাদামাটা জীবন বেশি সুন্দর এবং শোভনীয় মনে হয়। অপ্রাপ্তির আক্ষেপে কখনো গা' ভাসাইনি বিষয়টা এমন নয়। যখন হৃদয়ে আক্ষেপের হিংস্রতা হানা দেয়, আমি নিজের দিকে তাকাই, অভাবির সহস্র শূন্যতার মাঝেও তার একগাল হাসির দিকে তাকাই। সত্যি বলছি, আক্ষেপ মিলিয়ে যায় কোনো হিমশীতল বাতাসে।
কিছু না পাওয়ার মাঝেও রবের শুকরিয়া আদায় করে ধৈর্য্যধারণ করাটা জীবনে অসম্ভব ভালো পরিবর্তন বয়ে আনে। যতোবারই হোঁচট খেয়েছি, ইলাহির ভরসায় উঠে দাঁড়িয়ে সবর করেছি সময়ের সুন্দর মুহূর্ত দেখার জন্য। তিঁনি দিয়েছেন যা হারিয়েছি তার থেকে দ্বিগুণ।
যখনই হৃদয়ে অপ্রাপ্তির আক্ষেপে অগ্নিশিখা জ্বলে উঠবে, আকাশের দিকে নয় মাটির দিকে তাকাবেন।
কারণ; প্রশান্তি আর আক্ষেপ,
দুটি পলকের দূরত্ব মাত্র!
এপিঠ-ওপিঠ।
ইসমে আজম পড়ে দোয়া করলে সে দোয়া বিফলে যায় না! সবাই মন থেকে আমার জন্য দোয়া করবেন!সবাই আমার জন্য ১ বার করে পড়ে দেন:
ইসমে আজম:
"আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বিআন্না লাকাল হামদু, লা-ইলাহা ইল্লা আংতাল মান্নান, বাদিউস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ্, ইয়া জালজালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া হাইয়ু ইয়া ক্বাইয়্যুম।
দোয়া ইউনুস:
লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবাহানাকা ইন্নি কুংতু মিনায যোয়ালিমিন।
হে আল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ এই তাওহিদ এর উছিলায় আমার সব গুলো দোয়া কবুল করে নাও!যারা আমার জন্য এগুলো পড়ে দিছে তাদের দোয়া ও কবুল করে নাও!ইনশাআল্লাহ
দোয়া কবুলের গল্প।
কাল মাগরিব থেকে শরীলে অসুস্থ অনুভব করতেছিলাম। রাতে দশটার দিকে ঘুমাতে গেলাম অনেক চেষ্টা করলাম ঘুমানোর জন্য। কিন্ত এতো অসুস্থ লাগতেছিলো যে ঘুমাতে পারতে ছিলাম না।
রাত বারোটার দিকে মাথা ব্যাথা প্রচুর ব্যাথা করতেছিলো। এতো ব্যাথা যে আমার প্রচুর কান্না পাচ্ছিলো। আমার রুমমেট যারা ছিলো তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে ছিলাম।বললাম আমার দ্বারা বা আমার কথায় কোন কষ্ট পেলে আমাকে ক্ষমা করে দিতে। এতো অসুস্থ লাগতেছিলো যে আমার মনে হচ্ছে আমি মরে যাবো। ভয় হচ্ছিলো আমি আল্লাহকে কি জবাব দেবো। আমি কি কালিমা পড়ে আল্লাহর কাছে যেতে পারবো।
মাথাটা কেমন জানি করতেছিলো।কেমন জানি অসহ্য যন্থনা লাগেছিলো।কোন রকম আজু করে আসলাম। নামাযের নিয়ত করলাম। প্রচুর তখন কান্না পাচ্ছিলো নামাযের সিজদায় চোখের পানি ফেলে ক্ষমা চাই আর সাহায্য চাইলাম।পরে মুনাজাতে দোয়া করলাম আল্লাহ যেন আমাকে সুস্থতা দান করেন আর তার প্রিয় বান্দা হিসাবে আমাকে যেন দুনিয়া থেকে বিদায় নেন।
নামায পড়ে আর দোয়া করে, আবার ঘুমানোর চেষ্টা করলাম। আর আল্লাহর জিকির করতেছিলাম। কখন যে ঘুম এসে গেলো একটু পর। আলহামদুলিল্লাহ সুস্থ করে দিলো আল্লাহ।
মহান আল্লাহ কত যে মহান।তার কাছে চাইতে দেরি হয়।তিনি বান্দাকে দিতেই দেরি করে না।
দু'আ কবুলের গল্প।
আমাদের বাসার পাশে একটা মেয়ে আছে অনেক বয়স হয়ে গিয়েছে বিয়ে হচ্ছে না। কোনো না ভাবে একটা সময় গিয়ে বিয়ে ভেঙে যাচ্ছে। একদিন আমাকে মেসেজ করে সব কিছু বললো তার জীবনের গল্প শুনে বেশ খারাপ লাগলো আমার। আমি যতটুকু পারি নিজের জায়গা থেকে হেল্প করেছি , আল্লাহর কসম ২৬ তারিখে মেয়েটার বিয়ের তারিখ ঠিক হয়েছে। এবং অনেক ভালো একটা পরিবারের সাথে , বিয়ের পড়ে ছেলে সৌদি আরব নিয়ে যাবে সেখানেই থাকবে তারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা দুনিয়াতে মানুষকে উছিলা হিসেবে রেখে অনেক কিছু করে নেই। আপনি যদি খুব তারাতাড়ি আপনার জীবনের সমস্যা গুলোর সমাধান চান তাহলে আপনার আল্লাহর প্রতি ১০০% বিশ্বাস থাকতে হবে। হতাশ হবেন না আল্লাহর সাহায্য আসবেই আসবে ইংশাআল্লাহ।
১০/১/২০২৪: জীবনের আর একটি সফলতা আমার আলহামদুলিল্লাহ হালা কুল্লি হাল। লেখক, আবদুল্লাহ।।
আপনাকে নিয়ে সমালোচনার ঝড় একদিন থেমে যাবে। এসব গীবত, অপবাদ, গালির ঝড় একদিন শেষ হয়ে যাবে। মাঝখানে শুধু এটাই হবে, আপনার নেকির পাল্লা ভারি হবে, আর তাদের গুনাহের বোঝা বৃদ্ধি পাবে। তাই ঘাবড়ানোর কিছু নেই। সময় আপন গতিতে চলবেই। কোনো কিছুই স্থবির হয়ে থাকে না।
দু'আ কবুলের গল্প 🧡
২ মাস আগে এতোটাই ডিপ্রেশনে ছিলাম যে ভাত খাওয়াও বন্ধ হয়ে গেছিলো। গলা থেকে ভাত নামতো না.....
তখন বিভিন্ন ইসলামিক গ্রুপ গুলোর মাধ্যমে ইস্তেগফারের ফজিলত দেখে পড়া শুরু করেছিলাম....
তারপর যেনো ম্যাজিকের মতো ডিপ্রেশন গায়েব আলহামদুলিল্লাহ্!
নামাজের প্রতিও ভালোবাসা বেড়ে গেছে অনেক.....
অনেক দোয়া কবুল হয়ছে আলহামদুলিল্লাহ্। তার মধ্যে দুটো ছিল প্রায় অসম্ভব সেগুলোও কবুল হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ্। তার মধ্যে একটা অসম্ভব ছিল বলে কিছুদিন দোয়া করে বন্ধ করে দিয়েছিলাম সেটাও দুইদিন আগে কবুল হয়ছে। সত্যিই আল্লাহ মহান❤️
আমি সিজদায় কাঁদতাম।
আল্লাহ গো বলার পর আর কিছু আমার মুখ দিয়ে আসতো না। কেবল চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়তো।
জানালা দিয়ে যতটুকু আকাশ দেখা যেত আমি তার দিকে তাকিয়ে থাকতাম। কারণ শেষ রাতে আল্লাহ তায়ালা শেষ আসমানে এসে উনার বান্দাদের আর্জি শুনেন।
আমার যত রাগ, ক্ষোভ, অভিমান, অভিযোগ আমি চোখের পানি দিয়ে উনাকে বলে গেছি।
উনি আমাকে নিরাশ করেন নাই।
পিছনের গল্প বলি আসেন, তিনি আমাকে অপেক্ষা করিয়েছেন। হাতে খুব ভালো কিছু দিয়েও তিনি আবার সেটা নিয়ে যেতেন। তখন আমি এসব কান্নাকাটি একদমই করতাম না। মুখ ফুলিয়ে চলে আসতাম।
আমার খুব কাছের কাছের মানুষরা আমায় বলতো, "হারিয়ে ফেলছো এটা বলো না নাদিয়া! তোমাকে আল্লাহ এর ডাবল দিবেন। সবুর করো।"
আমি ভাই সবুর করার মানুষ না। প্রচন্ড ছটফটে একটা মানুষ।
তাই শেষদিকে আমি মরিয়া হয়ে প্রতি রাতে উনাকে বলে যেতাম।
আমার সব দুঃখগুলো। আমার সাথে কে কি করে গেছে, আমি কি কি হারিয়েছি। প্রতিটা ঘটনা আমি মনে করে করে কেঁদে গেছি।
আই রিপিট, প্রতিটা ঘটনা।
আমি উনার খুবই নগন্য এক বান্দা।
তাও আমি কল্পনা করি, যখন আমি এসব বলে যাচ্ছিলাম তখন উনি আমার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসটা হাতে দেবার প্ল্যান করেন।
আমি এখনো রাতে জায়নামাজে কান্না করি। না, এখন দুঃখের না। এখন শুকরিয়ার। এখন বুঝি উনি কেনো আমাকে এত পরীক্ষায় ফেলেছিলেন।
বিভিন্ন গ্রুপে অনেক পোস্ট দেখি; ডিপ্রেশনে আছি, এটা হচ্ছে না, অমুক চলে গেছে ইত্যাদি।
কমেন্টগুলোও থাকে বেশীরভাগ প্রার্থনা নিয়ে। নামাজ পড়েন, আল্লাহকে ডাকেন।
জানেন, আমাকেও সবাই এসব বলতো। আমি শুধু শুনতাম। পড়তাম না। "মনই ভালো নাই আবার এসবে কিভাবে যাবো, ধুর দরকার নাই!" এসব চিন্তা করতাম। কিন্তু শেষমেশ কি হলো?
আমাকে উনি এতো পরীক্ষায় ফেললেন যে, যখন আমি চাওয়া শুরু করলাম, উনি সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসটাই আমাকে দিলেন।
নবীজি ﷺ বলেছেন, "আল্লাহ তা'আলার কাছে যে ব্যক্তি চায় না, আল্লাহ তা'আলা তার উপর নাখোশ হন"। (তিরমিযি, নং ৩৩৭৩ ইবনু মাজাহ, হাসান)
মাথা ব্যথা দুর হওয়ার আমল
মাথা ব্যাথা অনেক যন্ত্রণাদায়ক রোগ। মাথা ব্যথার কারণে মানুষ স্বাভাবিক কাজ-কর্মও করতে পারে না। যারা মাইগ্রেনসহ বিভিন্ন কারণে মাথা ব্যাথায় আক্রান্ত হন, তাদের জন্য কুরআনুল কারিমের আমল...
...
মাথা ব্যথা হলে ডান হাত দিয়ে মাথা চেঁপে ধরে ৩ বার পড়ুন...
لا يُصَدَّعُونَ عَنْهَا وَلَا يُنزِفُونَ
লা ইউসাদ্দাউনা আনহা ওয়া লা ইয়ুংযিফুন।
(যা পান করলে তাদের শিরপীড়া হবে না এবং বিকারগ্রস্ত ও হবে না)
ইনশাআল্লাহ! দ্রুত মাথা ব্যাথা দুর হয়ে যাবে!
> আল্লাহ তাআলা মানুষকে মাথা ব্যথায় আক্রান্ত ব্যক্তিকে এ দোয়ার আমলের বরকতে সুস্থতা দান করুন এবং কুরআনি আমলের মাধ্যমে সব ধরনের অসুস্থতা থেকে হেফাজত করুন। আমিন!
(সুরা ওয়াকিয়া : আয়াত ১৯)
ওয়াক্তের পর ওয়াক্ত সালাত কাযা করে, রবের শত শত নির্দেশ সমূহ অমান্য করেও কোনো অনুশোচনা ও আফসোস না থাকলেও, দুনিয়াবি সামান্য ক্ষতিতেই আমাদের আফসোসের অন্ত থাকে না।
বর্তমানে এমনই তো আমাদের দ্বীনদারিত্ব।
আলহামদুলিল্লাহ ইনবক্সে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক আপুর দু'আ কবুলের গল্প ☘️
আমার ৬ বছর ধরে pcos problem ছিলো। অনেক ডক্টর দেখিয়েছি কিন্তু কোনো উন্নতি হচ্ছিলো না। ডক্টর তো বলেই দিয়েছে সারা জীবন ঔষধ খেতে হবে। তাছাড়া ভালো হওয়ার উপায় নেই।
আমি পুরোপুরি হতাশ হয়ে পরেছিলাম। তারপর হঠাৎ ৪ মাস আগে আপনার আইডিতে দুরুদ ও ইস্তেগফারের ফজিলত দেখে আমল করা শুরু করি। জুমু'আর দিনের ১০০০ বার দুরুদের আমলটা করি আর পাশাপাশি ইস্তেগফার। আলহামদুলিল্লাহ মাশা আল্লাহু লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্ আজ চার মাস কোনো ঔষধ ছাড়াই আমি সম্পূর্ণ সুস্থ।
আপনার কাছে একটা অনুরোধ আপনি রেগুলার দুরুদ ইস্তেগফারের ফজিলত ও দোয়া কবুলের গল্পগুলো নিয়মিত দিয়ে যাবেন।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন আমিন।
দোয়া কবুলের খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমল।
যদি কোন ব্যক্তি দু'রাকাআত নফল নামাজ আদায় করে ১০০০ বার হাসবুনাল্লাহু ওয়ানিমাল ওয়াকিল পড়ে মুনাজাত দিয়ে কায়মনোবাক্যে আল্লাহর কাছে এভাবে বলে যে, ইয়া রব্বী আমি বিপদে পড়ে গেলাম, আমাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করুন, আমি মিথ্যা মামলায় ফেঁসে গেলাম আমাকে দ্রুত মুক্তির ব্যবস্থা করে দিন।
আমি ঋণ গ্রস্ত হয়ে গেলাম, পরিশোধের ব্যবস্থা করে দিন।
এভাবেই নিজের মনের দুঃখ গুলো আল্লাহ কে বলুন দেখবেন আল্লাহ তায়ালা আপনার দোয়া কবুল করবেন। ইনশাআল্লাহ।
এই আমলটি করে আমাদের অনেক সদস্য উপকৃত হয়েছেন অনেকের পছন্দের ব্যক্তির সাথে বিয়ে হয়েছে, অনেকের ভেঙে যাওয়া সংসার ঠিক হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ।❤️
❤️হে আমার রব.....
কেউ না জানুক আপনি তো জানেন
আমি কতটা ভেঙে আছি.......
আমার অন্তর কতটা দুমড়ে মুচড়ে গেছে....
হে আমার রব....!
এই অশ্লীলতার যুগে.....
এই নগ্নতার শহরে
নিজেকে ঠিক রাখা খুবই কঠিন....
হে আমার রব....!
আমি আর আপনার অবাধ্য হতে চাই না।
আমার ঈমান কে ঠিক রাখার জন্য
আমার জীবনে এক জোড়া বিশ্বস্ত হাতের
খুব প্রয়োজন.......!
যাকে চোখ ব্ন্ধ করে বিশ্বাস করা যায়।
যে কারণে অকারণে ছেড়ে যাবে না।
হাজার অজুহাতে থেকে যাবে।
যে একাকী গভীর রজনীর তাহাজ্জুদের নামাযে আমার সঙ্গি হবে......!
হে আমার রব.....!
আপনি আমাকে হালাল ভালোবাসা....
হালাল রিজিকের ব্যবস্হা করুন আমীন 🤲
অল্প একটু অস্থায়ী আরাম আয়েশের জন্য গুনাহ করবো না। কারণ, আরাম শেষ হয়ে যাবে, গুনাহের মজাও শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু গুনাহ সাথে থেকেই যাবে I এই গুনাহ তোমার সাথে কবরে থাকবে, হাশরে থাকবে, বিচার দিনে থাকবে, শেষে তোমাকে জাহান্নামে নিয়ে রেখে আসবে।
অল্প একটু কষ্টের জন্য সওয়াবের কাজ ছেড়ে দিবো না। কারণ, কষ্ট শেষ হয়ে যাবে, সাওয়াব তোমার সাথে থাকবে, এই সাওয়াব কবরে থাকবে, হাশরে থাকবে, বিচার দিনে থাকবে, শেষ পর্যন্ত তোমাকে জান্নাতে রেখে আসবে।
শয়তানকে আমরা তিনবার সফল করি :
১. প্রথমবার গুনাহ করে।
২. দ্বিতীয়বার হতাশ হয়ে।
৩. তৃতীয়বার ইস্তিগফার ও তাওবা না করে গুনাহ অব্যাহত রেখে।
© শাহাদাৎ ফয়সাল রহিমাহুল্লাহ
হাসান বাছরী (রহঃ) যুবকদেরকে উপদেশ দিয়ে বলতেন,
'হে যুব সমাজ! অবশ্যই তোমরা আখেরাতের সন্ধানে নিয়োজিত থাকবে। কেননা বহু আখেরাত অনুসন্ধানীকে আমি দেখেছি যে, সে আখেরাতের সাথে পার্থিব কল্যাণও লাভ করেছে। আর আমি কখনো দুনিয়া অনুসন্ধানী এমন কাউকে দেখিনি, যে দুনিয়ার সাথে আখেরাতের কল্যাণ হাছিল করতে পেরেছে’।
[বায়হাক্বী, আয-যুহ্দুল কাবীর, পৃ: ৬৫]।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
Uttarati
Plot No 23 &, 25 Sonargaon Janapath
Uttarati, 1230
HRS is set to become an advanced digital service trust symbol. Maximum customer service is the main goal of "HRS Digital". We are providing all the services of digital marketing in...
Uttarati, 1230
This page is about making your online earning easier and effective, to solve your daily online related problems. Currently, This is the most trusted and influential page in Banglad...
7/33
Uttarati
Official and Design work is done here. Such as logo, cover page, product descriptions, Photo edit, and various online works, job applications and professional CV by skilled authors...
Sector 10, Uttara
Uttarati, 1230
We are Authorised Distribution Company for Gazipur and Uttara Zone. We provide special service for Akash Digital TV with Discount.