𝐀𝐁𝐃𝐔𝐋 𝐀𝐇𝐀𝐃 𝐌𝐈𝐙𝐈
Simple ❤️ ভালো থাকতে এবং রাখতে ভালোবাসি, ঘুরতে এবং ছবি তুলতে ভালবাসি।
বই কেন পড়বেন? বই পড়লে কি হয় আর না পড়লে কি হয়?
বই পড়ার ১০টি কারণ যা বই সম্পর্কে আপনার ধারণা বদলে দিবে-
১। মানসিক ব্যায়ামঃ
শরীরকে সুস্থ রাখতে যেমন ব্যায়াম এর বিকল্প নেই তেমনি একইভাবে, আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখতে মানসিক ব্যায়াম জরুরি। মানসিক ব্যায়াম না করার ফলে আমাদের চিন্তাশক্তি লোপ পায়।
ধীরে ধীরে মস্তিষ্কের এই ক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। ব্যবহার না করলে এই ক্ষমতা হারিয়ে যাবে। বই পড়া মানসিক ব্যায়াম এর একটি বড় মাধ্যম। আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখার জন্য নিয়মিত বই পড়া জরুরি।
২। মানসিক চাপ কমানোঃ
আপনি ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক জীবন, একাডেমিক কিংবা চাকরিজীবনে যতই মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন, এই সকল চাপকে আপনি পাশে সরিয়ে রাখতে পারেন যখন আপনি একটি ভালো বইয়ের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে ফেলেন।
একটি ভালো বই আপনার দুশ্চিন্তা ও অবসাদ্গুলোকে পাশে সরিয়ে আপনাকে একটি অন্য দুনিয়ায় নিয়ে যেতে পারবে, যার মাধ্যমে আপনি মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
৩। জ্ঞানঃ
বই পড়লে জ্ঞান বাড়বে - একথা বলাই বাহুল্য। নতুন নতুন তথ্য যা অব্যশই কোন না কোনো দিন আপনার দরকারে আসবে। আপনার জ্ঞানের ভান্ডার যত সমৃদ্ধ হবে, আপনার জীবনের বাধা বিপত্তি গুলো অতিক্রমে আপনি ততটাই শক্তিশালী হবেন।
একটি কথা আমরা সবাই জানি - আপনার চাকরি/ব্যবসায়, আপনার সম্পত্তি, আপনার অর্থবিত্ত, আপনার স্বাস্থ্য - সবই হারিয়ে যেতে পারে, কিন্তু আপনার অর্জিত জ্ঞান সবসময়ই আপনার সাথে থাকবে।
৪। শব্দভান্ডার বৃদ্ধিঃ
আপনি যত পড়বেন, তত নতুন নতুন শব্দ শিখবেন। আর এতেই আপনার শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হবে। পারস্পরিক কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ আমাদের শিক্ষাজীবন, ব্যক্তিজীবন বা কর্মজীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কর্মজীবনে তো সুন্দর ভাষা বা ভালো যোগাযোগ দক্ষতার জন্য অনেকে বেশ সমাদৃত হন।
এই দক্ষতা বৃদ্ধিতে আপনাকে সব থেকে সাহায্য করবে, 'বই পড়া'। নতুন শব্দ, এর অর্থ ও প্রয়োগ আপনাকে অনেকের মধ্যে আলাদা করে তুলতে পারে।
৫। স্মৃতিশক্তির উন্নতিঃ
তীক্ষ্ণ স্মৃতিশক্তি আমরা কে না চাই! প্রায়ই আমরা বলে থাকি, স্মৃতিশক্তি কমে যাচ্ছে, অনেক কিছু মনে থাকে না। আবার ভালো স্মৃতিশক্তির মানুষকে আমরা শ্রদ্ধার চোখে দেখি।
আপনি যখন একটি বই পড়েন, আপনাকে বইয়ের চরিত্র ও তাদের ভূমিকা, তাদের পটভূমি, তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা, তাদের ইতিহাস, সূক্ষ্মতা স্মরণে রাখতে হয়।
আর মজার ব্যাপার হলো, আপনি যখনই আপনার মস্তিষ্কে নতুন একটি স্মৃতি দেন, তা একটি নতুন পথ তৈরি করে আপনার ব্রেইনে এবং আগের স্মৃতিগুলোকেও শক্তিশালী করে তোলে।
৬। চিন্তাশক্তি দক্ষতা শক্তিশালীঃ
দিন দিন একটি শব্দ অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, Critical Thinking বা জটিল চিন্তাশক্তি। কর্ম বা ব্যক্তিজীবনে এই দক্ষতার কদর বেড়েই চলেছে। আমরা বই পড়ার সময় প্রায়ই জটিল কিছু ঘটনার কথা পড়ি, যেগুলো নিয়ে আমরা সচেতন বা অবচেতনভাবে চিন্তা করি। ঘটনাগুলোকে ধাপে ধাপে সাঁজাতে চেষ্টা করি, সমাধান করার চেষ্টা করি।
অনেক পাঠক তো রীতিমত কাগজ কলম নিয়ে বসে যায় রহস্য গল্প সমাধান করার জন্য। এছাড়াও বই গুলো নিয়ে আমরা অনেকের সাথে আলাপ করি, আমাদের চিন্তা, লেখকের চিন্তা ব্যক্ত করার চেষ্টা করি।
এইসবই কিন্তু আমাদের চিন্তাশক্তিকে বৃদ্ধি করে। এই দক্ষতাকে শক্তিশালী করে তোলে।
৭। একাগ্রতা বৃদ্ধিঃ
আপনি কি খেয়াল করেছেন, ফেসবুকে একসময় আমরা দীর্ঘ বা বড় ভিডিও দেখতাম, কিন্তু সেখান থেকে আমরা ছোট্ট রিলসে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি? আমরা সারাদিন ফেসবুক ব্যবহার করি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই দিন শেষে বলতে পারবে না, আজকে ফেসবুকে কি কি বিষয় আমরা দেখেছে? শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই সত্যি, প্রযুক্তি আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে।
আর আমাদের কাছ থেকে কেঁড়ে নিয়ে গেছে একাগ্রতার মত গুন। যেকোনো কাজে একাগ্রতা অত্যাবশক একটি ব্যাপার। একাগ্রতা দিয়ে অনেক বড় বড় কাজ অতীতে হয়েছে। যা দিন দিন আমাদের থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।
যখন আমরা বই পড়ি, তখন আমরা অন্যসব কিছু থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রাখতে পারি, একাগ্রভাবে গল্পের বা বইয়ের মধ্যে ডুবে যেতে পারি। যা আমাদের একাগ্রতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ব্যাপকভাবে।
৮। ভালো লেখার দক্ষতাঃ
পড়া এবং লেখা একে অপরের সাথে পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। পড়ার মাধ্যমে আমাদের ভাষা ও শব্দের জ্ঞান বাড়ে আর এই জ্ঞান আমাদের লেখনীশক্তিকে বৃদ্ধি করে। এই জন্যই বলে, লেখক হতে গেলে আগে অনেক অনেক পড়তে হবে, এরপর লিখতে হবে।
৯। প্রশান্তিঃ
বর্তমান সময়ে বই পড়ার সবথেকে বড় উপকার যদি চিন্তা করেন, বই পড়ার কারণে আমরা যে মানসিক প্রশান্তি পাই, সেটাই অনেক বড়। বই পড়ার সময়ে আমরা হয়তো ডিজিটাল ডিভাইসের পিছনে সময় নষ্ট করতাম, সেটা না করে আমরা যে ভালো কিছু পড়েছি, কিছু শিখেছি, এই চিন্তা এই প্রশান্তির কি অমূল্য নয়?
১০। বিনোদনঃ
বই পড়ে উপরের সবগুলো উপকার তো আমরা পাচ্ছিই, পাশাপাশি এটা আমাদের একটা বিনোদনের মাধ্যম। সবথেকে সস্তা কিন্তু কার্যকরী মাধ্যম। একটি ভাল গল্প, প্রবন্ধ বা উপন্যাস আমাদের মনকে বিনোদিত করে আর এটা বিনোদনের সর্বোত্তম পথ। নির্মল ও শান্তিময় বিনোদন হলো - বই পড়া।
চারটি জিনিস সাথে রিযিক নিয়ে আসে-
১) কিয়ামুল লাইল তথা তাহাজ্জুদ সালাত।
২) প্রথম প্রভাতের পূর্বের ইস্তিগফার অর্থাৎ ফজরের ওয়াক্তের পূর্বের ইস্তিগফার।
৩) নিয়মিত দান-সদকা করা।
৪) দিনের শুরুতে এবং শেষে আল্লাহকে স্মরণ করা।
- ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.)
Good Morning 🌞
With PureLife RO Systems ❤️
💖
Dhansiri Restaurant - Gulshan 2
Nature 💕
মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
5th Water Bangladesh International Expo 2023
সুখ খোঁজে পালিয়ে যাবার,
নিত্য নতুন ফন্দী,
সুখগুলো থাক, ওষ্ঠ জুড়ে
অম্লান হাসিতে বন্দী ।
শুভ সকাল 🌞
* মৃত্যু কোনো যুক্তি মানে না *
গত ২৯ অক্টোবর, ২০২১ ব্যাঙ্গালোরের জনপ্রিয় অভিনেতা, সঙ্গীত শিল্পী এবং টেলিভিশন প্রেজেন্টার পুনীথ রাজকুমার মাত্র ৪৬ বছর বয়সে মারা যাবার পর প্রখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট ডা. দেবী শেঠি ( Dr. Devi Shetty) একটি সবিস্তার বিবৃতি দিয়েছিলেন। পছন্দ হয়েছে খুব - তাই তাঁর বিবৃতির একটি বাংলা ভাবানুবাদ দেখে তা প্রকাশ করার চেষ্টা করছি।
ডঃ দেবী শেঠী লিখেছেন: গত কয়েক বছরে আমার ৮/৯ জন প্রিয় পরিচিত জন এবং কিছু সেলিব্রেটিকে চিরতরে হারিয়েছি। তারা চল্লিশের ঘরে ছিলেন এবং 'শারীরিকভাবে ফিট' থাকার অতিরিক্ত চেষ্টার কারণে তারা মারা গেছেন।
দুর্ভাগ্য হলো - তারা শুধু দেখতেই ছিলেন সুঠাম, সিক্স প্যাক বা এরকম। পুনীথও সে তালিকায় যুক্ত হলেন।
জীবনে যা কিছু হোক-সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মধ্যপন্হা।
"জিরো ফিগার' বা একশোর বাড়াবাড়ি কোনোটাই ঠিক না।
প্রতিদিন মাঝারি পরিমান ব্যায়াম দরকার-২০ মিনিট মত। সবকিছুই খেতে হবে, কোনো বিষাক্ততা অপসারণের দরকার নেই (no detoxification), কোনো কিটো মটো ডায়েট দরকার নেই, আপনার পূর্বসূরীরা যা খেতেন, সব খান, আপনার শহরে পাওয়া যায় এমন সব স্থানীয় এবং মৌসুমি খাবার - তবে অল্প পরিমানে। বিদেশি কিউই ফল, ক্যাল বা জলপাই তেলের দরকার নেই। ৭ ঘন্টার নিবিড় ঘুম চাই, শরীরের চাহিদা পূরণ প্রয়োজন তবে সেটা স্টেরয়েড বা ক্ষমতাবর্ধক ড্রাগের মাধ্যমে হওয়া চলবে না।
বেড়ে ওঠার সময় যা খেয়েছেন, সবই খান, তবে অল্প পরিমাণে; বিশ / তিরিশ মিনিট হালকা ব্যায়াম করুন আর একটু হাঁটুন নিয়মমত।
আপনারা কি বুঝতে পারছেন আমার বার্তা? কিছুই না, শুধু মধ্যপন্হা।
দিনে কিছু সময়ের নীরব ধ্যান যোগ করুন রুটিনে। মুসলিমদের জন্য নামাজ পড়ার মধ্য দিয়ে এই কাজটি চমৎকার ভাবে হয়ে যায়।
একটা খুব জরুরি বিষয় হলো - শরীরের ভাষা শোনা, বোঝা এবং শরীরকে গুরুত্ব দেয়া দরকার। বুঝতে হবে, নিজের শরীর, নিজের দায়িত্ব।
৪০ এর পর বেশ কিছু শরীরবৃত্তীয় পরিবর্তন শুরু হয়, ৫০ এর পর আরো বেশি, ৬০ এর পর শরীর শিথিল হতে থাকে, ৭০ এর পর বন্ধ হতে থাকে, ৮০ এর পর প্রতিটি বছর হলো বোনাস। তাই ৬০ মানে নতুন করে ৪০ বা বয়স হলো শুধুই একটি সংখ্যা - এসব কথা বলা বন্ধ করুন। এগুলো ঠিক কথা নয়। ৪০ বা ৫০ পরবর্তী সময়ে আপনার স্বাস্থ্য অটুট থাকলে কৃতজ্ঞতা অনুভব করুন, কিন্ত কাজের গতি একটু কমান যাতে হৃৎপিন্ডের গতি বহাল থাকে।
দয়া করে বোঝার চেষ্টা করুন - অবসরের সময় নির্ধারণের যৌক্তিক কারণ আছে। একসময় আপনার শরীর আর মন যে চাপ বইতে পারতো এখন আর ততটা পারবে না। বাহ্যত চমৎকার আছেন, ধন্যবাদ আপনার 'জিন' কে (genes), কিন্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গের (organs) অভ্যন্তরীণ ক্ষয় তো হচ্ছেই।
সুখী সুন্দর হোন, বাহ্যিক ভাবে নয়, অন্তর্গত ভাবেও।
|| ফুটনোট ১ ||
সারকথা হলো ৬টি নির্দেশনা:
▪️২০ মিনিট হালকা ব্যায়াম
▪️নিয়মিত নিয়ম মত হাঁটা
▪️সাত ঘন্টা নিবিড় ঘুম
▪️কিছু সময় একাকী ধ্যান
▪️সব খাবারই খাওয়া - কম পরিমানে
▪️শরীরের কথা শোনা ও সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া।
|| ফুটনোট ২ ||
কোনো তত্ত্বই সর্বজনীন না, যাঁরা একমত নন, সেটা তাঁদের অধিকার - সম্মান করি তাঁদের মতকে।
Be happy internally and not externally.
______________
মূল রচনাঃ * Prof. Dr. Devi Shethi *
Kamil 1st year last exam with honourable big brother ❤️
❤️
বই ❤️
I have reached 300 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
একসঙ্গে চললে, এক সঙ্গে বেড়ালে, একসাথে ছবি তুললে, একসঙ্গে খেলেই বন্ধু হওয়া যায় না। বড়জোর পরিচিতের চেয়ে কিছুটা বেশি বা কলিগ বলা যেতে পারে।
সম্পর্ক এখন যদিও কারো কারো কাছে শুধুই লেনদেন। লাভ হলে সম্পর্ক, লাভ না থাকলে সম্পর্ক এগোয় না। যতক্ষণ নিজের লাভ দেখবে, ততক্ষন কাছে ভিড়বে...
নেগেটিভ ও অতি চালাক মানুষ থেকে সব সময় দূরে থাকা ভালো। তখন দেখবেন আপনার কাজের সময় বেড়ে গেছে। ফুরফুরে লাগছে! আপনার খুশী ও আনন্দে থাকার সময়টা বেড়ে যাবে।
এরা আপনার জীবনে কোন স্মাইল দিতে পারবে না। এরা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জিনিষকে পৃথিবী মনে করে অথচ আপনার পৃথিবী সীমাহীন !
একটু পাগল ও একটু বোকারা ভালো বন্ধু হতে পারে, হৃদয়ের কাছাকাছি আসতে পারে – কারণ তারা কথায় কথায় অতোটা বৈষয়িক হয় না, স্বার্থপরতা একটু কম বোঝে, সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়।
বন্ধু মানে বিশ্বাস ও আস্থা। যে আপনার ভুল গুলো ঠিক করে দেয়ার জন্য কানে কানে বলবে, সবার সামনে আপনাকে ছোট করে নয়। যে দুদিন আগে আপনার সাথে দেখা হলেও মনে হয় কত বছর দেখা নাই, আবার অনেক বছর পর দেখা হলেও মনে হবে কিছুই বদলায় নাই।
আমার কাছে বন্ধুত্ব মানে যার কাছে গেলে ফুরুৎ করে সময় চলে যায় বা যার সাথে সময় কাটাতে, আড্ডা দিতে ভালো লাগে খুশী লাগে এবং বন্ধুত্ব মানে হল বাড়তি কিছু দায়িত্ব - দুঃসময়ে পাশে থাকা।
Iqbal Bahar Sir
❤️
আমার চেহারা না খুঁজে পিছনের সৌন্দর্য দেখুন।
#বাংলার_তাজমহল
মেরুন কোনো দ্বীপে থাক রহস্যময়
ছুঁয়ে দিলে কী জানি কী হয়!💓
Lovely 😜 Food 😋
কোন কিছু পেতে হলে আগে খুঁজতে হবে,
খোজার জন্য প্রথমে বুঝতে হবে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Our Story
আল্লাহ ই আমার জন্য যথেষ্ট, তিঁনি
ব্যতীত বাঁচানোর মালিক আর কেউ নেই ।
আমি তাঁরই ভরসা করি, এবং তিঁনিই
মহান আরশের আধিপতি ।
Videos (show all)
Category
Contact the business
Address
Sector# 11, Uttara
Uttarati
1230
Uttara
Uttarati, 1230
Assalamualikum.Take my cordial love.I wanna represent every natural place's beauty by photography