মায়া - Maya

মায়া - Maya

নিয়মিত পোস্ট টাইমলাইনে পেতে Following অপশনে ক্লিক করে See first করে রাখুন। Author: Osman Goni Nayeem

28/10/2023

Follow দিয়ে Done লিখুন।
1 মিনিটের মধ্যে Follow Back পাবেন ✅

24/10/2023

তুমি আসবে বলে,
নিজে এখনো অগোছালো রই।
আমাদের বাড়ির দখিনা রাস্তায়,
তোমার অপেক্ষায় রই।
তুমি এখনো কই?
বলো, তুমি এখনো কই?

কাশঁফুলের তোড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে আমি রই।
তোমায় করবো বরণ তাই বড় উৎসাহে রই।
তোমার তরে সবই দিলাম, তুমি এখনো কই?
লাল গোলাপের সাথে দিবো কানে রক্ত জবা, জুঁই।
তোমার তরে দাঁড়িয়ে আমি, তুমি এখনো কই?

-Osman Goni Nayeem

16/10/2023

প্রকৃতিও নিরবতার ভাষা বুঝে।

11/10/2023

আমি একদিন কারো মায়াজালে বন্দি হয়ে নিজের স্ববর্শ দিয়ে দিবো সত্য। সে সবকিছু দেখে শুধু সাধারণভাবে হাসতে থাকবে আর এরচেয়ে বেশি কিছুই করবে না। তখন হয়তো আমি ভাববো যে আমি বুঝি ভুল মানুষের মায়াজালে বন্দি? একদিন আমি অজান্তেই হারিয়ে গেলাম। কেউ যখন কোন সন্ধান পেলো না তখন সেও আমাকে দুচোখ ভরে খুজতেছে। সবার কাছ থেকে আমার আগমনী বার্তার খবর নিচ্ছে। হঠাৎ একদিন সে সবকিছু আমলে নিয়ে চিন্তা করলো "ছেলেটা তো ভালো ছিলো, তাহলে ছাড়লাম কেন!" তখন আরো মরিয়া হয়ে খুঁজতে থাকবে আমাকে। একদিন কোন পথে হঠাৎ দেখা হবে দুজনের। তখন সে দেখবে সুঠাম এবং সুদর্শন দেহের অধিকারী ছেলেটা এখন কেমন জানি হয়েগেছে। সেদিন আমার গায়ে থাকবে জামার উপর একটি নীল চাঁদর যা শীতের জন্য পরা। তার দিকে যখন তাকাবো সেও আমার দিকেই তাকিয়ে থাকবে। আমি তাকে ছিনে পেলবো আর ভাববো হয়তো সে এখনও আমাকে ছিনেনি। ভাবনা শেষে মাথাটা একটু নিচু করতেই চড়াস করে একটা চড় বসিয়ে সে বলবে"ছেড়েই যখন যাবাগা, মায়ায় আটকাইছিলা কেন্? তুমি জানতা না আমি অনেক খুঁজবো তোমায়? এখন আবার না তাকিয়ে মুখ লুকাচ্চো কেন্, বলো? কথা কেন্ বলো না? চলো বাড়ি চলো......।

মায়া

11/10/2023

অবসর থাকাকালীন নিজের একাকিত্ব দূর করতে অন্যকে সময় দেওয়া মানে কখনই তার প্রতি আন্তরিকতা বা ভালোবাসা প্রকাশ পায় না বরং তাকে বলে অবসর কাটানো। কিন্তু হাজারো ব্যস্ততাকে দূরে পেলে, বিভিন্ন কিছুর বাঁধা ডিঙিয়ে সময় দেওয়ার নাম-ই হলো প্রকৃত ভালোবাসা বা আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ 🥀🌺

04/10/2023

প্রেমিকার বাবা যখন অনেক বড়লোক।

03/10/2023

সানি, মৌসুমির সাথে গোপনে দেখা করতে গিয়ে যখন ধরা খায়। বিদেশ নাটক 🙂

27/09/2023

তুমি আমার দৃষ্টির অগোচরে বেড়ে ওঠা কোমল সতেজ লাল গোলাপটি... 🌹💝

19/09/2023

অনেক গরম পড়ছে 🐸

19/09/2023

মাঝে মাঝে টাকার জন্য দূরত্বটুকু বেড়ে যায় 💔🥀

18/09/2023

এমনও হয়েছে যে আমি কারো কারো কাছে মুখ ভেঙে বলেছিলাম যে " কিচ্ছু চাই না শুধু আমাকে একটু সময় দিলেই হবে, ব্যস আমি এতেই খুশি"। কিন্তু তারা আমায় বুঝিয়েছে যে সময় অনেক মূল্যবান। এখন বসে বসে ভাবতেছি, আমার যদি কিছু শত্রু থাকতো তাহলে একাকিত্ব কাটানোর জন্য তাদের কাছে গিয়ে তাদের অপমান শুনতাম। তাও তো ভাল্লাগতো..💔🥀

Osman Goni Nayeem

17/09/2023

একদিন চোখে চোখে প্রেম হয়ে যাবে দু'জনের🌺

17/09/2023

খবর রাখো কি? রাখবা কেমনে তোমরা তো আছো আয়মান সাদিক আর মুনজেরিন খালারে নিয়া।

17/09/2023

🟢 রোমান্টিক গল্প ০২ (পর্ব-১)

সকাল থেকেই দেখছি তার মন খারাপ। আগে দেখতাম প্রতিদিন সে আমাকে সকালে ফজরের সময় তুলে দিতো নামাজ পড়তে। তার দুই-তিন ডাকে যদি না ওঠি, হয় সে আমার চোখে পানি ঢেলে দিবে নয় নাক ছেপে ধরবে যাতে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠে যাই। যেদিন বলতাম "আজকে নামাজ পড়বো না, একদিন ফজরের নামাজ না পড়লে কি হয়!" এটা শুনেই সে মুখ কালো করে বলতো "না না এমন কথা বলো না" এটা বলেই সে ঝাপটিয়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরতো আর আমাকে ফিস ফিস করে বলতো "আমি তোমার সাথে জান্নাতেও থাকতে চাই। কখনোই আমি তোমাকে হারাতে চাই না। দুনিয়াতেও তুমি আমার, পরকালেও তুমি আমার। আর কারো হতে দিবো না, বুঝছো!।" সে সারাদিন আমার পিছে লেগেই থাকতো এই যেমন গায়ে বেশি সুগন্ধি ব্যবহার করে বা একটু স্মার্ট হয়ে বাহিরে যেতে দেখলেই বলবে "ওওও আজকে মনে হয় কোন বেডির সাথে ডেটিং আছে। আমি বুঝিতো সব নয় কি এমন সাঝতো নি, হুম." এগুলো বলতে বলতে কাছে এসে হয় চুল এলোমেলো করে দিবে নয় শার্টের বাজ নষ্ট করে দিবে। বুঝাই যায় তার মনে আমাকে হারানোর ভয় কাজ করে। তাই সবসময় আমাকে নিয়ে সে অনেক সচেতন থাকে। সেই সাথে সে আমাকে অনেক ভালোও বাসে। আমি সত্যিই ভাগ্যবান এমন একজনকে স্ত্রী হিসেবে পেয়ে।

সপ্তাহে যেদিন ছুটি পাই ভাবি হয়তো একটু বাহিরে গিয়ে আড্ডা-টাড্ডা দিবো কিন্তু না সে কি আর তা হতে দিবে। তার একটাই কথা ছুটির দিনে বাহিরে যাওয়াই যাবে না, তাকে সময় দিতে হবে। তো আরকি যেদিন অফিস থেকে ছুটি পাই সেদিন সারা সকাল তার সাথে এটা ওটা করি সেই সাথে অনেক বেশি জালাতনও করি। আমার ভালোই লাগে তাকে জালাতে। বিকাল হলে দুজন কোথায়ও ঘুরতে বের হই। রাতে বাহিরে থেকে ডিনার-টিনার করে বাসায় ফিরে তার সাথে অনেক রাত পর্যন্ত মোবাইলে লুডু খেলি। বিভিন্ন কিছুর বাজি ধরে তার সাথে লুডু খেলতে আমার বেশ লাগে। আমি যদি কখনো লুডুর কোন ম্যাচে জিতে যাই তখন সে বলে"ওমমম হবে না, মানি না। তোমার সাথে বেডারা ভাইল করছে। হবে না, আমি খেলবো না।" আবার যদি কখনো গুটি কেটে দেই তখন সে মুখ কালো করে পুলে বসে থাকে। এমনটা করলে খেলা যায়! লুডু খেলায় সে আমার সাথে মোটেও পারে না। তো কি করি মাঝেমধ্যে তাকে গেম দেওয়ার সুযোগ করে দেই মানে আমি ইচ্ছে করে হেরে যাই নয় সে রাগ করে রাতে আর আমার সাথে কথা বলবে না। সে জিতলে কি যে খুশি হয় তা বলার বাহিরে। সত্যি বলতে তার সেই হাসিটা দেখার জন্যই আমি ইচ্ছে করে খেলায় হেরে যাই। তেমনই একটা ছুটি কাটালাম, সারাদিন ঘুরলাম, রাতে আগের মতো লুডুও খেললাম এমনকি কয়েক ম্যাচ আমি ইচ্ছে করে হেরে তাকে জিতিয়ে দিয়েছি যাতে করে সে খুশি থাকে। কিন্তু খেলা শেষ করে রাতে শোয়ার সময় যখন তাকে বললাম "আগামীকাল আমি বরিশাল যাবো, আমার জুতা, প্যান্ট সব রেডি করে রাখিও তো।" এটা শুনেই সে যেন অভাব হয়ে যায়। সাথে সাথেই বলে উঠলো...
❝কেন?❞
❝ভার্সিটির সার্টিফিকেট তুলতে যাবো।❞
❝সেদিন না গেলা!❞
❝গিয়েছিলাম ঠিক, যারা সার্টিফিকেট দিবে তারা সেদিন ছিলো না। মানে শুধু শুধু গেলাম কষ্ট করে। তো সেদিন আসার সময় এক লোকের মোবাইল নাম্বার এনেছিলাম যাতে পরেরবার এমন না হয়। আজকে সেই লোকটারে জিজ্ঞেস করলাম বলছে আগামীকালের পরের দিন যেতে ওরা থাকবে সেদিন। যেহেতু যেতে আমার প্রায় ৮ ঘন্টার মতো সময় লাগবে তাই আগামীকাল রাতে বের হয়ে যাবো। সকাল সকাল পৌঁছে যাবো সেখানে। সার্টিফিকেট নিয়েই সাথে সাথে আবার রওনা দিয়ে দিবো বাড়ির দিকে।❞
সে চুপচাপ...
❝কি হলো কথা বলো না কেন?❞
❝সেদিন তুমি সকালে বরিশাল পৌছে আমাকে বলছিলে এটা ওটা হালকা খেলে তারপর সারাদিন সেই সার্টিফিকের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের এদিক ওদিক ঘুরলে। শুনলাম পরে কিসের টাকা জমা দিতে বড় একটা লাইনে দাড়াঁলে দুপুর ১২:৩০ এ। কিছুতো আর খেতে পাওনি। পরে ফোন করে বললে নাকি এক ফোঁটা পানিও খেতে পারছোনা কারণ পানি কিনতে যেতে পারবে না সিরিয়াল ভঙ্গ হয়ে যাবে তাই। আমি কান্নার জন্য ফোন এ ধরতে পারছিলাম না বিশ্বাস করো। পরে অনেকবার কল দিলাম ধরো নি। ভাবছি এমনে আছো ক্লান্ত তার উপর ক্ষুদার্ত আবার সারারাত ঘুমাতেও পারোনি মানে আমি বুঝতেছিলাম না কি করবো না কি করবো। আমি একবার পাগল হয়ে রুমে আসি আবার বাহিরে যাই আবার রুমে আসি মানে কিছুই ভালো লাগছিলো না। বার বার মাথায় তেল দিচ্ছিলাম। চিন্তায় কিচ্ছুটি মুখে তুলিনি শুধু মনে মনে আল্লাহকে বলছি আল্লাহ তুমি আমার মানুষটারে মানে-সম্মানে আমার বুকে ফিরায় দিও...। এমন করতে করতে পরে হঠাৎ সন্ধ্যায় তোমার কল এলো। তখন তুমি বললে 'ফারু চিন্তা করো না, আমি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়েছি। আমি ঠিক আছি আর আমার মোবাইলে ১% চার্জ আছে যেকোন সময় বন্ধ হয়ে যাবে। তুমি চিন্তা করো না আমি রওনা দিয়ে দিচ্ছি। আমি আসতে আসতে ভোর হয়ে যাবে তুমি বসে থেকো না খবরদার, খেয়ে-দেয়ে সবাই ঘুমিয়ে যাইয়ো। আর আম্মুকেও চিন্তা করতে না করিও। আমি ঠিকঠাকভাবে চলে আসবো, আচ্ছা রাখলাম!' আচ্ছা রাখলাম এটা বলার পর আমার কলিজায় হঠাৎ মোচড় দিয়ে উঠলো চোখের পানি ধরে রাখতে পারছিলাম না। তুমি ফোন কাঁটার সাথে সাথেই আবার কল ব্যাক করলাম ২-১ বার রিং হলো কিন্তু এরপর থেকে 'মোবাইলটি বন্ধ আছে' এ কথা বলে। তোমার আর কোন খবর পাইনি। তুমি জানো আমার কেমন লাগছিলো তখন? মনে হচ্ছেছিলো দম বন্ধ হয়ে মারা যাবো। রাতে আমি আমার রুমে বসে টেনশান করছিলাম আর আম্মু তার রুমে বসে টেনশান করছিলো। সেও খায়নি, আমিও খাইনি। তোমার অপেক্ষা করতেছিলাম কখন যে কলিং বেলটা বেজে উঠবে, তোমায় দেখবো। অপেক্ষা করতে করতে ঘড়ির কাটায় দেখি এক এক করে রাত ৩ টা বেজে গেল। আম্মুর রুমে গেলাম সে কি করছে দেখতে। দেখি সে তসবিহ পড়তেছে। শুয়ে যেতে বললাম কিন্তু শোয়নি। শুধু বলে তুমি আসলে শুইবে। পরে আমিও ওযু করে ৮ রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে তোমার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে লাগলাম শুধু বলছিলাম "একবার ওনাকে আমার কাছে ফিরিয়ে দাও, আল্লাহ। কোনদিন আর ওনাকে একলা ছাড়বো না, কোনদিনও না সত্যি। মুনাজাতে আহাজারি, কান্নাকাটি করতে করতে দেখি ৪:২৪ টা বেজে গেছে। মন যেন মানছেই না তবুও আবার কল দিলাম তোমাকে। তখনও সেই একি কথা 'মোবাইলটি বন্ধ আছে'। জানালা খুলে আকাশের চাঁদের দিকে নিরবে তাকিয়েছিলাম আর তোমার কথা ভাবছিলাম। তুমি একদিন বলছিলে 'ফারু দেখো আকাশে যে চাঁদটি দেখছো সেটা হচ্ছে তুমি আর চাঁদের একদম কাছে যে ছোট্ট তারাটি দেখতে পাচ্ছো সেটা হচ্ছে আমি। কোনদিন আমি তোমার পাশে বাস্তবে না থাকলেও আকাশের দিকে তাকালে দেখবে আমি তোমার পাশেই আছি।' এটা যখন বলছিলে তখন তোমার কান টেনে বলেছিলাম এসব কথা আর জীবনেও না বলতে কারণ আমি তোমাকে কোনদিনও হারাতে চাই না। কিন্তু এরপরও আমার বোকামির কারণে তোমাকে বরিশাল একলা যেতে দিলাম। কিভাবে এই ভুল করলাম আমি! এসব ভাবছিলাম আর দু-চোখ দিয়ে অবিরাম চোখের পানি ঝরছে। অনেকক্ষণ পর ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি ঘড়ির কাটায় ঠিক ৫:১২ টা বাজে। তারপর ওযু করে এসে ফজরের নামাজ পড়লাম। আবারও একি অবস্থা তোমার জন্য দোয়া করছিলাম তখন নতুন কিছুও বললাম মানে তুমি যদি কোনদিন না ফিরো তাহলে আল্লাহ যেন আমাকেও এই অবস্থায় নিয়ে যায়। তুমিও নেই, আমিও থাকবো না ব্যস হিসেবে বরাবর। কারণ তোমাকে ছাড়া আমি কোনদিনও একলা থাকতে পারবো না। এসব চিন্তা করতে করতে কখন যে নামাজ এর জায়নামাজ এ উপুড় হয়ে শুয়ে গেলাম তা ঠিক মনে নেই তবে উঠে দেখি ঘড়ির কাটায় ৬:৩৭ বাজে। বাহিরে গেলাম, দেখি আম্মু রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে। উনি তোমার অপেক্ষায় রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিলো। তার কাছে গিয়ে বললাম ' আম্মু, কালেকেও কিছু খাওনি। ঘুমও গেলা না। চলো এখন কিছু খাবে।' আম্মু কথা শুনে নি। সে বলে 'তুমি আসলে খাবে'। পরে দেখতে দেখতে ৭ টা বাজলো। আমি ঘরের সামনে সিডিতে বসে দেওয়ালের সাথে হেলান দিয়ে ছিলাম। তখন আম্মু হঠাৎ 'ফারহা....' বলে চিৎকার দিয়ে উঠলো। আমি দৌড়ে গেলাম কি হইছে দেখতে। তখন দেখি তোমাকে আম্মু জড়িয়ে ধরে আছে। তখন আমার কি ইচ্ছে করছিলো জানো?❞
❝কি?❞
❝তখন ইচ্ছে করছিলো আম্মুকে বলি যে 'আম্মু, আমাকেও একটু জায়গা দেন না, প্লিজ। আমিও তাকে একটু জড়িয়ে ধরতে চাই! কিন্তু লজ্জায় বলতে পারি নি।❞
ফারুকে কাছে টেনে নিয়ে...
❝অনেক কষ্ট দিয়েছি তাই না, ফারু❞
❝ভেবেছিলাম তো অভিমান করে আর কথাই বলবো না তোমার সাথে। তুমি আমাকে ছাড়া গেলে কেন? তবুও তুমি বাড়ি ফিরছো এটা দেখেই আমার সমস্ত পৃথিবী যেন আনন্দে হেসে উঠলো। তখন কি করে আর তোমার উপর অভিমান করবো, বলো!❞
❝আচ্ছা আর কোনদিনও কষ্ট দিবো না। এখন অনেক রাত হয়েছে ঘুমাই যাও।❞
❝তুমি যাও❞
❝কেন তুমি যাবে না?❞
❝হুম, তুমি ঘুৃমাও আমি তোমার চুল টেনে দেই।❞
❝না, আজ অনেক রাত হয়েগেছে এমনেতে। আজকে আর চুল টানা লাগবে না। ঘুমাই যাও❞
❝আরে দেই না! এমন করো কেন। তুমি ঘুমাও,তুমি ঘুৃমিয়ে গেলে আমিও ঘুৃমাই যাবো, সত্যি।❞
❝ওকে!❞
এটা বলেই আমি ঘুমিয়ে গেলাম। পরে সকালেতো সে আর আমাকে ঘুম থেকে জাগায় নি। ঘুম থেকে উঠলাম ৮:১৬ টায়। ওঠেই দেখি সে ঘর ঝাড়ু দিচ্ছে আর তার চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে গেছে মানে রাতে ঘুমাইনি সে। কিছু জিজ্ঞেস করলেও ঠিকঠাক বলে না। তখন বুঝলাম আমি আবার বরিশাল যাবো বলছি যে তাই তার মন ভার হয়ে আছে। আবার তার ভিতরে টেনশান ডুকে গেল কিন্তু আমি কি করবো যেতে তো হবেই। তাকে আমার সাথে নিয়ে যেতাম কিন্তু দীর্ঘ পথ, সারারাত গাড়িতে অনেক কষ্ট করতে হবে তাকে। ঘুমাতেও পারবে না ঠিকঠাকভাবে। গাড়িতে ঘুমানো যায় নাকি। না, ঘুৃমাতে পারলে আবার তার মাথা ব্যথা উঠে। এবার বলবে 'আমার কিছু খেতে ইচ্ছে করছে না'। সুতরাং, তাকে এত কষ্ট করার কোন দরকার নেই। মনে মনে বলতে লাগলাম 'আল্লাহ ওর মাথাতে যেন আমার সাথে যাওয়ার ভুত না ডুকে'। ব্যস, যেই বললাম তার বিপরীতটাই হলো। সে বায়না করে বসেছে হয় সে আমার সাথে যাবে নয় আমাকেও যেতে দিবে না। এটা তার একবারে কড়া কথা। তাকে...(অপূর্ণ)

লিখেছেনঃ Osman Goni Nayeem

{বিঃদ্রঃ গল্প খন্ডটিতে বউয়ের চরিত্র (কাল্পনিক) ব্যতীত পুরোটা লেখাই আমার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে নেওয়া। দিনটি ছিলো বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চূড়ান্ত ভর্তির দিন। গল্পটির ২য় (শেষ) পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন...}

16/09/2023
16/09/2023

আর বলবো না, মুটকি....🙂

11/09/2023

রোমান্টিক গল্প - ০১

পরনে কালো প্যান্ট, হাতে কালো ঘড়ি আর গায়ের নেবি-ব্লু শার্টের সমস্ত বুতাম ছেড়ে ভিতরে সাদা গেজ্ঞি দেখিয়ে থপাস করে বিছানায় উপুড় হয়ে শুয়ে পড়লাম। আজ-কাল যে গরম পড়ছে কারেন্টও থাকে না। গরমে মনে হয় ভিতরের ভালোবাসাটা আরো বেড়ে ওঠে। কি জানি এবার। এসব এসব ভাবতে ভাবতে হঠাৎ পেছন থেকে একটা মেয়ে বলে উঠলো...
❝কিগো, এখনো রেডি হওনি? বিয়েতে যাবে না, হুম?❞

আমি তার দিকে অনেকক্ষণ তাকিয়ে ছিলাম। কিছু বলতে ইচ্ছে করছে না তাকে। শুধু ইচ্ছে করছে তাকে চুপচাপ দেখি কিন্তু সে কি আর তা হতে দিলো কি আর বলবো এসেই চটপট শুরু করে স্থির এ হতে চায় না সে। আজ-কাল যে কথা বলে ও। অবশ্য আমার তা ভালোই লাগে তবে সে চুপচাপ থাকলে আমার একদমই ভালো লাগে না। সে চুপচাপ থাকলে মনে হয় যেন আজকে রাত থেকে আর দিন হয়নি রাতই থেকে গেছে। ততক্ষনে সে....
❝কিছু বলো না কেন? এই রেডি কেন হচ্ছো না?❞
❝তোমাকে আজকে লাল রঙের শাড়িটায় অনেক সুন্দর লাগছে!❞
সে মুচকি হেসেই...
❝সত্যি?❞
❝হ্যা, এদিকে আসো না আরেকটু দেখি তোমায়❞
❝এখন দেখতে হবে না, পরে দেখিও, উঠোতো ❞
❝এমন করো কেন, একটু দেখি না❞
❝আচ্ছা আগে রেডি হও, একসাথেই তো যাচ্ছি তখন রাস্তায় অন্য মেয়ের দিকে না তাকিয়ে তো আমার দিকেই তাকাতে হবে নয় হাড্ডি ভেঙে দিচ্ছি না তোমার❞
❝না, বাহিরে আমি অন্য মেয়ের দিকেই তাকাবো। তোমার দিকে না... ❞

এটা বলতে না বলতেই সে আমার দিকে নিরবে তাকিয়ে আছে আর ফুলছে। মনে মনে ভাবতেছি এই সেরেছে রে, অসময়ে এটা যে বললাম আজতো আর বিয়েতেই যাবে না। যে ভাবনা সেই কাজ...
❝কি হলো কানের দুল গুলো খুলে পেলছো যে?❞
❝আমি যাবো না বিয়েতে, তুই যা❞
❝কেন যাবে না?❞
❝না, যাবো না❞
❝কেন যাবে না, তা তো বলবে নাকি?❞
ফোপিয়ে ফোপিয়ে কাঁদতে কাঁদতে সে....
❝না, আমি থাকতে তুই অন্য মেয়ের দিকে তাকাবি কেন। আমি কি তাকাই কারো দিকে, হুম?❞
❝আরে বাবা তাকালাম কই, একটু তোমার সাথে মজা করলাম আরকি।❞
❝কেন করো এসব মজা আমার সাথে। আমার কষ্ট লাগে না। আমিতো তোমার জন্যই সেজেছি সেটা তুমিইতো দেখবে নাকি? তুমি কেন বলবে অন্য মেয়ের দিকে তাকাবে আমাকে পাশে রেখে, বলো?❞
❝আচ্ছা বাবা, আর কোনদিন এসব মজা করবো না। দাও আবার লক্ষিটির মতো করে দুল গুলো পরে নাও। আমিও রেডি হচ্ছি.. ❞
কিছুক্ষণ পর সে আমাকে দেখেই....
❝তোমাকে না একদম হিরোর মতো লাগছে❞
❝সত্যি?❞
❝হুম সত্যিতো, তাছাড়া লাগবে না কেন কার জামাই দেখতে হবে না!❞
❝ওওও তাই, তা আমি কার জামাই শুনিতো একটু❞
❝তুমি হচ্ছো একটা কিউট সুন্দরী, গুণবতী, শান্তশিষ্ঠ মেয়ের একমাত্র জামাই, বুঝলা?❞
❝আল্লাহ বাচাইছে আর কিছু বলে নাই❞
একটু চোখ বড় করে সে বলতে লাগলো...
❝আর কি, হুম?❞
আমি একটু মুচকি মুচকি হেসে বলতে লাগলাম...
❝সুন্দরী, গুণবতী, শান্তশিষ্ঠ এসবের পরে আরো একটা আছে তা হচ্ছে প্যারাবতী❞
❝কিহ... আমি তোমাকে প্যারা দেই? আচ্ছা যাও আজকে সারা পথ একটুও কথা বলবে তুমি আমার সাথে এমনকি খাইছি কিনা তাও বলবে না ঠিক আছে?❞
❝এতো রাগ করো কেন তুমি, আমি একটু মজা করতেছি আরকি তোমার সাথে❞
❝না, যা বলছি তাই হবে। এটাই ফাইনাল❞
❝তোমার সাথে কথা না বললে কি অন্য কারো সাথে বলতাম?❞
❝হুম, বলিও যাও❞
❝আচ্ছা ঠিক আছে, এতই যখন চাচ্ছো অন্য কারো সাথে বলি তাহলে সেটাই হবে❞
আমার সামনে তেড়ে এসে সে...
❝হারামি, আমি মজা এনা করছি। তোর সাথে কথা না বলে আমি থাকতে পারবো, হুম? আমি দেখবোতো কে কেমনে কথা বলে❞
❝আচ্ছা দেখিও, এখন তাড়াতাড়ি চলো তো দেরি হয়ে যাচ্ছে❞
❝হুম চলো, এই দাঁড়াও তোমার মোবাইল,মানিব্যাগ নিয়েছো তো মনে করে?❞
❝হুম নিয়েছি নিয়েছি চলো❞
শখের একটা বাইক থাকলেও সে আমাকে তা একবারেই চালাতে দেয় না। তার ধারণা আমি জোরে বাইল চালিয়ে যে কোন সময় একটা অঘটন ঘটিয়ে পেলবো। সে একদিন আমাকে নিজেই বলছে 'সামান্য বাইকের জন্য সে আমাকে চিরতরে হারাতে চায় না' সেদিন থেকেই সে বাইকের চাবি লুকিয়ে রাখে আর কোথায় যে লুকায় তা মাঝে মাঝে সে নিজেও খুঁজে পায় না। একদিন তার সাথে রুমে কথা বলতে বলতে দেখি চাবিটা তার শাড়ির আঁচলে বেঁধে রাখছে। অনেক বায়না করে তার কাছ থেকে চাবি নিয়ে একটু চালাই। তবে আজ সে নিজেই চাবি দিয়ে বললো 'আমরা গাড়িতে নয়, বাইকে যাবো'। এটা আমি শুনতে না শুনতেই কি, কেন প্রশ্ন না করেই সোজা বললাম 'ঠিক আছে' কারণ বাইক আমার অনের শখের কিন্তু তার জন্য চালাতে পারি না। যাহোক, সে তো বাইকের চেয়েও বেশি শখের তাই শুধুমাত্র তার জন্যই বাইকের শখটা সবসময় মাটি চাঁপা দিয়ে রাখি। আমি বাইকে উঠে স্টার্ট দিলাম সেও উঠলো পিছন দিয়ে। সে বাইকে উঠতে অনেক ভয় পায় তবে আজ দেখি ভয় পাচ্ছে না। কেন ভয় পাচ্ছে না তা পরিক্ষা করতে একটু জোরে চালাতে লাগলাম। ওমা, দেখি যেই জোরে চালাতে লাগলাম সে আমাকে এমন শক্ত করে জড়িয়ে ধরছে ভয়ে মনে হচ্ছে যেন আমার পেট থেকে সব বের হয়ে যাবে। যাহোক, এভাবেই পৌঁছালাম দুজন তার চাচাতো বোন 'পারবিন' এর বিয়েতে।

বাইক থেকে নামতে না নামতেই জোহরের আযান পড়ে গেল চারদিকে৷ আমি বাইকটি পার্কিং করে তাকে বললাম
❝ফারু, এই নাও আমার মোবাইল, মানিব্যাগ রাখো। আমি নামাজ পড়ে আসি। আর হ্যাঁ, তাড়াতাড়ি খেয়ে নিও। বিয়েতে আসবে, এই আনন্দে সকাল থেকে তো তেমন কিছুই খাওনি।❞
❝আচ্ছা, তুমি নামাজ পড়ে আগে ঘরে এসো। তুৃমি আসলেই খাবো।❞
❝ওকে!❞
তারপর ফারু বাড়ির ভিতরে চলে গেল আর আমি তাদের বাড়ি পাশে একটা মসজিদ আছে সেখানে গেলাম নামাজ পড়তে। আমি এতক্ষণ ফারু, ফারু বলছি যে আসলে তার নাম হলো 'ওম্মে হুমাইরা ফারহা' কিন্তু আমি তাকে আদর করে ফারু ডাকি।

নামাজ পড়েই ফারুদের ঘরে গেলাম। ফারুর ছোট বোন 'জুই' আমার জন্য অনেক নাস্তা নিয়ে আসলো। ঘরের বাকিরা মনে হয় বিয়েতে খেতে বসে গেছে। জুই এসেই বড় করে একটা সালাম দিলো। তাকে ভালো-মন্দ জিজ্ঞেস করার পর বললাম...
❝তোমার আপু কোথায়?❞
❝আপুতো পারবিন আপুর কাছে❞
❝আচ্ছা ওকে একটু ডেকে দাও তো❞
❝আচ্ছা ভাইয়া ডাকতেছি! নাস্তা গুলো নেন না❞
❝নিচ্ছি তো, তুমি একটু কষ্ট করে তাকে ডেকে দাও❞
❝আচ্ছা, যাচ্ছি❞
আমি পানি ছাড়া তেমন কিছুই খাইনি। ততক্ষণে ফারু চলে এলো। এসেই সে বললো...
❝কিগো, কখন এলে? খাইচো তুমি?❞
❝না, মাত্র আসলাম। দেখি জুই অনেক নাস্তা দিয়েছে। তারপর তাকে পাঠালাম তোমাকে ডাকতে।❞
❝জুই আর আমি পারবিনের কাছে ছিলাম। দুজন মিলে ওকে সাজাচ্ছিলাম। জুইকে আমি পাঠিয়েছি ঘরে এসে দেখে যেতে তুমি আসছো কিনা কারণ বাকিরা খেতে চলে গেছে।❞
❝ওওও, না আমিও তাই ভাবতেছিলাম।❞
❝আচ্ছা, চলো খেতে যাই। আমার কিন্তু অনেক ক্ষিদে পেয়েছে। তোমার জন্যই খাইনি।❞
❝হুম হুম চলো❞
দুজন ভিন্ন ভিন্ন টেবিলে বসে খেয়ে নিলাম। মানে ফারু মেয়েদের টেবিলে আর আমি ছেলেদের টেবিলে বসেছিলাম। আমি এটা ওটা খাচ্ছি কিনা সে তার টেবিল থেকেই আমাকে অনেক ইশারা-ইঙ্গিত দিয়ে বুঝাচ্ছিলো। সত্যি বলতে সে আমার অনেক যত্ন নেয়। আর ভালোবাসা, সেটাতো সে আমাকে অতুলনীয় ভাসে। আমিও কিন্তু তার কম যত্ন নেয় না। অবশেষে খাওয়া শেষ করলাম। কিন্তু খাওয়া শেষ করেই ফারুকে আর দেখতে পেলাম না। সে কোথায়ও গেছে বধহয়। এদিকে পারবিনকে যখন তার বাবা তার জামাইয়ের হাতে তুলে দিচ্ছে তখনই সে হাও মাও করে কেঁদে উঠলো। তখনই আমি মনে মনে ফারুকে অনেক খুঁজতে লাগলাম কিন্তু পাগলিটা আমাকে একা রেখে কোথায় যে চলে গেলো কে জানে। এদিকে পারবিন তো কান্নাই থামাচ্চে না। হঠাৎ কোথায় থেকে ফারু আসলো। এসেই আমার বাম হাতকে দু'হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে আমার কাঁধে তার মাথাটা রেখে পারবিনের দিকে তাকিয়ে আছে উদাস মনে। তখন আমি বলতে লাগলাম...
❝কি হইছে ফারু? শরীর খারাপ লাগতেছে,হুম?❞
❝নাহ্❞
❝তাহলে হঠাৎ এমন উদাস দেখাচ্ছে যে তোমায়। এমনে তো সারাদিন হাসি-খুশি থাকো। কত কথা বলো। এখন কি হইছে তোমার, বলো?❞
❝আচ্ছা তোমার এইদিনটির কথা মনে আছে? যেদিন তোমার হাতে আব্বু আমাকে তুলে দিয়েছিলো পারবিনের মতো করে।❞
❝কি যে বলো তুমি আমাদের বিয়ে হলো সবেমাত্র ১১ মাস ৮ দিন হলো আর এর মাঝেই সব ভুলে যাবো?❞
❝যাহ...তুমিও না, যে একটু ইমোশনাল হচ্ছিলাম ওমনেই ইমোশানে জল ডেলে দিলা।❞
❝ওওও তাই!❞
❝হুম❞
❝বিয়েতো শেষ চলো আমরা চলে যাই❞
❝আজকে আমি এখানে থাকি না প্লিজ, কালকে চলে যাবো কথা দিচ্ছি❞
❝না, এখন না। পরে থাকিও❞
❝প্লিজ, প্লিজ না করো না প্লিজ❞
❝আচ্ছা ঠিক আছে, আমি কালকে বিকালে এসে নিয়ে যাবো কিন্তু।❞
❝তুমি কই যাবা? তুমিও থাকো না❞
❝না, তুমিতো জানই আগামীকাল আমাকে তাড়াতাড়ি একটা জরুরি কাজে শহরে যেতে হবে। এখান থেকে গিয়ে পৌঁছাতে পারবো না।❞
❝ওওও❞
❝আচ্ছা সাবধানে থেকো আর আমি আগামীকাল বিকালে এসে নিয়ে যাবো, ওকে!❞
❝আচ্ছা, তুমিও সাবধানে থেকো আর বাইক একদম আস্তে চালাবে বলে দিলাম। রাতে ঠিকঠাকভাবে খাবা কিন্তু❞
❝ওকে ওকে বা/বা❞
এসব বলতে বলতে সে আমার পিছে পিছে বাড়ির বাহিরে চলে আসলো। বাইকে উঠে গেলাম তখন সে বললো...
❝সাবধানে যাবে। কোন মেয়ের দিকে তাকাবেনা কিন্তু। পৌঁছে আমাকে কল দিও❞
❝ওকে, লাভ ইউ❞
❝লাভ ইউ ঠু, আল্লাহ হাফেজ....❞
আমি একটু পর পর পিছন ফিরে দেখছিলাম, সে আমি যাওয়া অবধি আমার দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলো..। (অসমাপ্ত)

লিখেছেন: Osman Goni Nayeem

11/09/2023

খুব ভালো লাগে রাতের আঁধারে তার ছোট্ট কন্ঠে ছেলে মানুষি কথা গুলো...💞

10/09/2023

তোমার প্রতি অপেক্ষা দিন দিন আমাকে যেন মৌচাক ভাঙা মধুর ইঙ্গিত দেয়...🌼🌺

09/09/2023

সারাদিন কাঠ পাঁটা রোদে রোজা রেখে ইফতারের সময় এক গ্লাস ঠান্ডা পানি পান করে যে তৃপ্তিটা পাই। তুমি হবে আমার সেই তৃপ্তিটা প্রিয়... 💞

অপেক্ষা....

08/09/2023

উত্তম তো সেই স্ত্রী, যে স্ত্রী সবসময় তার স্বামীর মুনাজাতে থাকে... 💞

08/09/2023

কল্পনাতে তুমি অদ্ভুত মায়াবী..🌺

07/09/2023

মাঝে মাঝে খুব লিখতে ইচ্ছে করে "তোমাকে যদি আমি দোকানে ঝুঁলে থাকা পছন্দের শার্টটি মতো করে পেয়ে যেতাম, তাহলে কোনদিনও সেই শার্ট গাঁ থেকে আর খুলতাম না"... 🌼

05/09/2023

পুরুষ হিসেবে পরিস্থিতি যেমনই হোক না কেন সর্বাস্থায় স্ত্রীকে সম্মান দিয়ে তার সাথে নরম ভাষায় কথা বলাকেই প্রকৃত ভালোবাসা বলে..🌺🌼

05/09/2023

যে কাউকে সত্যিকার অর্থে ভালোবাসে, সে তার শত দুর্বলতা দেখার পরও তাকেই ভালোবাসে...! 🌼

04/09/2023

আমি সারাদিন বিভিন্ন ভাবে ভেঙে যাই। সব ভাঙাচোরা একসাথ করে গোধূলি শেষে তোমার পানে ছুটে যাই। তুমি আবার আমাকে নতুন জীবন দান করে সব ভাঙা নিমেষেই জুড়ে দাও...🌼!

30/08/2023

তুমি আমার কাছে শুধু একজন মেয়ে হিসেবে-ই পরিচিত না। তুমি আমার কাছে পুরো একটা গোটা পৃথিবী। যে পৃথিবীতে যাকেই দেখি না কেন তোমার চেয়ে সুন্দরী আর দেখি না প্রিয়...! 🌼

28/08/2023

ধর্ষন নয়, দর্শনের নাম হচ্ছে প্রকৃত ভালোবাসা... 🌼

27/08/2023

বিয়ের চিন্তায় দিন দিন শুকিয়ে যাচ্ছে আপনার বান্ধবী🙂

27/08/2023

একজন বান্ধবী যদি হাজারটা বেডির ভূমিকা পালন করে তাহলে তাকে 'Girl' বলবো নাকি 'Girls' বলবো 🙂

27/08/2023

বান্ধবী নিজের মা-বাবার কথা শুনে না আর শ্বশুর-শাশুড়ির কথায় উঠবে বসবে বলে স্বপ্ন দেখে 🙂

24/08/2023

জননীর কাছে সন্তান হারালোর বেদনা আর প্রিয়জনের কাছে প্রিয়জন হারানোর বেদনা এ সবই হলো মায়া!

Website

https://www.facebook.com/mdosmangoni.nayeem?mibextid=9R9pXO