Bharatiya Janata Kisan Morcha D.Dinajpur
আর নয় কিষাণ অসুরক্ষা
আজকে বালুরঘাট টাউন মন্ডলের সাংগঠনিক সভায় রাজ্য সভাপতি ড: সুকান্ত মজুমদার মহাশয়ের সংক্ষিপ্ত ভাষণ
ভারতীয় জনতা পার্টির পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সভাপতি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ভূমি পুত্র মাননীয় ডক্টর সুকান্ত মজুমদার মহাশয় কে আজকে বালুরঘাট জেলা কার্যালয়ে সম্বর্ধনা দেওয়া হল।
https://youtu.be/foZySuvlDHw
Plz. Subscribe my channel
Biography of Dr. Keshav Baliram Hedgewar Ji | ডাঃ কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারজীর জীবনী।
পেট্রোল ডিজেলের দাম কেন আকাশছোঁয়া
কেন্দ্রীয় সরকার পেট্রোলিয়ামজাত দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করছে না কেন?
কেন্দ্রীয় সরকারকে আগামী প্রজন্মের কথা ভেবে কিছু ক্ষেত্রে অনেক বেশী বিনিয়োগের কথা ভাবতে হচ্ছে:
জাতীয় শিক্ষানীতি অনুযায়ী শিক্ষা খাতে খরচ বহুল পরিমাণে বাড়ানো হয়েছে, দেশের সমস্ত মানুষ যাতে স্বাস্থ্যপরিসেবা পায় তার জন্যও আয়ুষ্মান ভারতের মতন প্রকল্প চালু করা হয়েছে, সমন্ত কৃষকদের জন্য সরকারি অনুদান বাড়ানো হয়েছে, অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মচারীদের জন্য বিভিন্ন স্কিম এর মাধ্যমে বীমা, পেনশন চালু করা হয়েছে কিন্তু সরকারের আয়ের রাস্তা সীমিত। সরকার কোন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কর মানুষের উপর এই মুহূর্তে বসানো অমানবিক বলে মনে করছে। অপরদিকে কর্পোরেট কর বাড়ালে বিদেশী বিনিয়োগ সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, মেক্সিকো, ফিলিপিন্স কিংবা দক্ষিণ কোরিয়ায় চলে যাবে lসেক্ষেত্রে সরকারকে তার সীমিত বিকল্পগুলির মধ্যে অর্থের সংস্থান করতে হয়েছে l এর মধ্যে প্রথম রাস্তা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার আংশিক বিলগ্নিকরণ l আর দ্বিতীয়টি হল পেট্রোলজাত দ্রব্যের থেকে শুল্ক বসানো l আমরা জানি পেট্রল, ডিজেল কিনতে হয় বিদেশ থেকে এবং এই লেনদেন হয় ডলারে l ফলে প্রতি ব্যারেল পেট্রল যখন আমরা কিনি, তখনি আমাদের মুদ্রার অবমূল্যায়ন হয় ডলারের সাপেক্ষে l তাই সরকার চায় মানুষ এই দ্রব্য কম ব্যাবহার করুক l চীন তাঁদের দেশের নাগরিকদের একটা বড় অংশকে পেট্রল ব্যাবহার করতে দেয় না l কিন্তু ভারতের পক্ষে তা সম্ভব নয় l অন্যদিকে, সরকার অপ্রচলিত বিদ্যুতের উৎপাদনে জোর দিচ্ছে পেট্রোলের বিকল্প শক্তির উৎসের সন্ধানে l নাগপুরে তরল বজ্রপদার্থ থেকে বাস চালানো শুরু হয়েছে পরীক্ষামূলকভাবে l এই গবেষণায় প্রচুর বিনিয়োগ করা হচ্ছে l রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা খনিজ বিদেশ নিগম লিমিটেড আর্জেন্টিনা সরকারের সঙ্গে যৌথ ভাবে লিথিয়াম খনিজের সন্ধান করছে l এই লিথিয়াম ভবিষ্যতের জ্বালানি যা খনিজ তেলের বিকল্প l রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা কোল ইন্ডিয়া লিমিটেড এবং ONGC বিদেশও পৃথিবীব্যপী খনিজ সম্পদের উৎসের খোঁজে কাজ করে যাচ্ছে l এই কাজ আগে আমেরিকা, ব্রিটেন ও চীন করতো l এখন ভারতও করছে l দক্ষিণ আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া বিভিন্ন খনি এবং বিভিন্ন সমুদ্র গর্ভস্থ তেলের ভান্ডার আগামী দিনে ভারতের এই রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলির অধীনস্থ হবে l
আমাদের দেশে ২০১৩ তে মুদ্রাস্ফীতি ছিল প্রায় ১১%, আর এখন ৪% l গত ছয় বছরে ফ্ল্যাট বাড়ির দাম বেড়েছে সামান্য l গাড়ির দাম ২০১৪ আর ২০২১ এ প্রায় একই l খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের মুদ্রাস্ফীতি ন্যূনতম রেখে পেট্রোলের দাম বাড়িয়ে যদি দেশের ভালো করা যায় ক্ষতি কি? অসীমবাবুর সময় পশ্চিমবঙ্গের মানুষ গর্ব করে বলতেন যে পৃথিবীর সবচেয়ে সস্তা ভূখণ্ডে তাঁরা থাকেন l কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র বানাতে গিয়ে ডঃ দাশগুপ্তরা অবহেলা করেন শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিকাঠামোতে l ফলে আজকের প্রজন্মকে মাসে ৪০০০/- থেকে ৬০০০/- টাকা খরচ করতে হয় সন্তানের শিক্ষার জন্য l শরীর খারাপ হলে বাইপাসের ধরে হাসপাতালে গিয়ে ঘটি বাটি বেচে রাস্তায় বসতে হচ্ছে l আর চাকরি করতে যায় গুজরাট, মহারাষ্ট্র কিংবা কর্ণাটকl
✍️ সুদীপ্ত গুহ, বিশ্বব্যাংক এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রকল্পের অর্থনৈতিক পরামর্শদাতা।
কোভিডে মা-বাবা হারানো অনাথ শিশুদের পাশে নরেন্দ্র মোদী সরকার।
তাঁদের বিনামূল্যে শিক্ষার বন্দোবস্ত করা হবে।
১৮ বছর বয়স পর্যন্ত বছরে ৫ লক্ষ টাকা স্বাস্থ্য বিমা পাবে।
১৮ বছর বয়স হয়ে গেলে উচ্চ শিক্ষার জন্য বিনা সুদে শিক্ষা ঋণ পাবে সেই সঙ্গে ১৮ বছরের পর স্টাইপেন্ড পাবে তারা।
২৩ বছর বয়স হয়ে গেলে এককালীন ১০ লক্ষ টাকা দেবে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার।
এই টাকার সংস্থান পিএম কেয়ার্স তহবিল থেকে করা হবে।
কোনও শিশু একেবারে অনাথ হলে তাঁকে কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে নবোদয় বিদ্যালয় বা সৈনিক স্কুলের মতো আবাসিক স্কুলে ভর্তি করা হবে আর তার যদি কোনও পরিবার থাকে অর্থাত্ বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর কোনও নিকট আত্মীয়ের কাছে থাকে, তা হলে নিকটতম কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবে।
কাছে পিঠে কোনও কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় না থাকলে বেসরকারি স্কুলেও ভর্তি হতে পারবে এবং সে ক্ষেত্রে শিক্ষার অধিকার আইন মোতাবেক ফিজ দেবে সরকার।
১৮ বছর বয়সের পর স্টাইপেন্ড দেওয়ার কারণও ব্যাখ্যা করা হয়েছে - যাতে ওই শিশু আরও পড়াশুনা করতে পারে এবং স্কিল ডেভেলপ করতে পারে।
তার পর ২৩ বছর বয়স হলে ব্যক্তিগত বা পেশাগত প্রয়োজনে ১০ লক্ষ টাকা এককালীন দেওয়া হবে।।
"নর সেবা নারায়ণ সেবা" দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপির পক্ষ থেকে দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে খাবার বিতরণ করা হলো। আজ তৃতীয় দিনে বালুরঘাট শহরের ট্যাঙ্ক মোড় এলাকায় খাবার বিতরণ করা হলো।
কৃষকদের পক্ষে মোদী সরকারে নেয় এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত।
DAP সারের ভর্তুকি বাড়ানো হয়েছে ১৪০%
DAP এর প্রতি বস্তা ৫০০ টাকার বদলে এখন ১,২০০ টাকার ভর্তুকিতে পাওয়া যাবে।
কৃষকরা এক বস্তা DAP ২,৪০০ টাকার বদলে এখন ১,২০০ টাকায় পাবে
এই ভর্তুকির জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ১৪,৭৭৫ কোটি টাকার অধিক ব্যয় করবে।
Nameste Modiji
করোনা ভাইরাসের এই অতিমারি পরিস্থিতিতে মানুষের সুবিধার্থে সম্মানীয় সাংসদ ড. সুকান্ত মজুমদার মহাশয়ের সহযোগিতায় আজ থেকে আপৎকালীন অক্সিজেন পরিষেবা চালু হলো। এই পরিষেবার দ্বারোদঘাটন পর্বে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপি সভাপতি মাননীয় শ্রী বিনয় বর্মন মহাশয়, বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের সম্মানীয় সাংসদ ড. সুকান্ত মজুমদার মহাশয়, বালুরঘাট বিধানসভার বিধায়ক বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. অশোক কুমার লাহিড়ী মহাশয়, তপন বিধানসভার বিধায়ক বুধরাই টুডু মহাশয় সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ।
আজ থেকে বাংলার কৃষকরা "প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি"-র সুবিধা পাচ্ছেন। বাংলার প্রায় ৭ লক্ষ কৃষকের অ্যাকাউন্টে DBT-র মাধ্যমে প্রায় ২৮১কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে।সারা দেশে প্রায় ১৯ হাজার কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে। এতে দেশের প্রায় ১০ কোটি কৃষক উপকৃত হবেন।
https://t.co/ajoyvHArjA
Dr. Ashok Kumar Lahiri on Twitter “আজ থেকে বাংলার কৃষকরা "প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি"-র সুবিধা পাচ্ছেন। বাংলার প্রায় ৭ লক্ষ কৃষকের অ্যাকাউন্...
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনের পরবর্তী হিংসায় ভারতীয় জনতা পার্টির অসহায় কর্মীরা রাজ্য ছেড়ে আসামে আশ্রয় নিচ্ছেন জীবন বাঁচাতে। আসাম সরকার তাদের সর্বতোভাবে সহযোগিতা করছেন।
আপনার পাড়ায় কে কে বলছে বিজেপি হেরেছে? সিপিএমের রামদা? কংগ্রেসের শ্যামদা? তৃণমূলের যদুদা? অথবা যারা যারা বিজেপিকে ভোট দেয়নি সেই সমস্ত মধুদা রা? তাদের বলতে দিন এবং বিজেপি হেরেছে এই আনন্দে তাদের নাচানাচি করতে দিন।
আপনিতো বিজেপি করেন তাই না? বিজেপির পতাকা লাগান তাই না? বিজেপির মিটিংয়ে যান তাই না? বিজেপির মিছিলে অংশ নেন তাইনা? অথবা বিজেপির মিটিং- মিছিলে যান না, কারো সঙ্গে বিজেপির হয়ে তর্ক- বিতর্কও করেন না অথচ বিজেপিকে ভোট দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গে সরকার গড়বার লক্ষ্যে তাহলে আপনি যেনে রাখুন আপনার বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে হারেনি।
আপনার বিজেপির পশ্চিমবঙ্গে হারাবার মতো কিছু ছিল না। যেই বিজেপি দলের প্রতিষ্ঠাতা বাংলার বাঘ আশুতোষ মুখোপাধয়ের সুসন্তান ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, সেই শ্যামাপ্রসাদের বাংলায় বিজেপি কখনো ৩ টার বেশি বিধায়ক দেখেনি। সেই বাংলায় আজ বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা ৮০ র বেশি এবং প্রধান বিরোধী দল। এবার বলুন আপনার বিজেপি হেরেছে?
যে বাংলায় বিজেপি অতীতে কোনদিন ২৮ লক্ষ ভোট পায়নি (বিধানসভা নির্বাচনে) সেই বাংলায় আপনার বিজেপি ২ কোটি ২৮ লক্ষ মানুষের মন জয় করেছে। ভেবে বলুন আপনার বিজেপি হেরেছে?
এই প্রথম পশ্চিমবঙ্গে ২৯৪ টি আসনের মধ্যে ২৯৪ টি তেই বিজেপি প্রার্থী দিয়েছে এবং ১ টি আসনেও বিজেপি প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি, ভালো করে ভেবে বলুন আপনার বিজেপি হেরে গেছে?
হ্যা আপনার বিজেপি চেয়েছিল পশ্চিমবঙ্গে সরকার গড়তে সেটা হয়নি, মনে আছে ২০০১ সালের বিধান সভা নির্বাচনের কথা, বাংলায় তখন ছিল কমিউনিষ্ট শাসন, বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ভাতবর্ষের এক বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে বামফ্রন্ট সরকারের ব্যার্থতা তুলে ধরে একটা মমতাময়ী ঝড় তুলে দিয়েছিলেন তৎকালীন বিরোধী দলনেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়, বাংলার আকাশে- বাতাসে ছড়িয়ে পড়েছিল একটাই শ্লোগান "হয় এবার নয় নেভার", আর কমিউনিষ্টদের শ্লোগান ছিল " দিদি থেকে দিদিমা মুখ্যমন্ত্রী হবে না" নির্বাচন পর্ব মিটে যাবার পর দেখা গেল বাংলার মানুষ কমিউনিষ্ট দের কেই নির্বাচিত করেছে।
মনে করুন ২০০৬ সালের কথা। আজকেরে ক্ষমতাবান তৃণমূল মাত্র ৩০ টি আসন পেয়ে, বিধানসভায় বিরোধী দলের তকমা জোটাতেও ব্যর্থ হয়েছিল। আবার ২০১১ সালে সেই তৃণমূলই বুদ্ধদেব বাবুর 'আমরা ২৩৫'এর গর্ব কে ধুলিস্যাৎ করে ফিরে এসেছিলো।
তাই আপনারা যারা ভাবছেন একদিনেই সব হয়ে যাবে তারা ভুল ভাবছেন, লড়াইয়ের ময়দানে থাকুন, একদিনে হয়নি কিন্তু একদিন হবে, ভালোভাবে বিরোধীদের ভূমিকা পালন করুন। লক্ষ্য রাখুন ২০২৬ শে আমরাই পশ্চিমবঙ্গে সরকার গঠন করবো।
তাই বলছি আপনার আমার বিজেপি হারেনি, আপনার আমার বিজেপি ২ কোটি ২৮ লক্ষ মানুষের মন জয় করেছে। তাই আপনার পাড়ায় যারা বিজেপিকে ভোট দিয়েছে তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করুন। আর যারা বিজেপিকে ভোট দেয়নি তাদের মন জয়ের চেষ্টা করুন কারণ আপনার আমার বিজেপি হারেনি।
ভারত মাতা কি জয়।। 🇮🇳🇮🇳🇮🇳
সংগৃহীত।।
মহামান্য রাস্ট্রপতির কাছে বিজেপির অফিসিয়ালি চিঠি চলে গিয়েছে।
পশ্চিম বাংলার সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে #৩৫৬ ধারা জারির আবেদন।
ভারতীয় সংবিধানের ৩৫৬ ধারা অনুযায়ী, কোনও রাজ্যের সরকার সাংবিধানিক শর্ত অনুসারে রাজ্য শাসনে অসমর্থ হলে কেন্দ্রীয় সরকার সেই রাজ্যের সরকারকে বরখাস্ত করে রাজ্যের প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিজের হাতে তুলে নিতে পারে।
Vote 4 BJP
ভারতবর্ষের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জী'র বিশাল জনসভা হরিরামপুর বিধানসভার প্রার্থী মাননীয় শ্রী নীলাঞ্জন রায়ের সমর্থনে , দক্ষিণ দিনাজপুরের হরিরামপুরে।
শেষ মুহূর্তের প্রচার, বাড়ি বাড়ি বিজেপির সংকল্প পত্র নিয়ে ।
সোনার বাংলা গড়ার পরিকল্পনা আমাদের ।
এবার বঙ্গে, আমরা বিজেপির সঙ্গে ।
জয় শ্রীরাম,
বিজেপি জিন্দাবাদ,
ভারত মাতা কি জয় ।
দৈনন্দিন এর পর্দায় ভারতীয় জনতা পার্টির হয়ে বিতর্ক সভায় হাজির দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা কিষান মোর্চা আইটি কনভেনার শংকর জোয়ারদার
https://www.facebook.com/114328353610011/posts/301755048200673/
এবার মহিলা উন্নয়ন, এবার বিজেপি
Click here to claim your Sponsored Listing.