Abhisnata Bairagi

Happy to everyone 🙏

✍️কলমে-৫: আজ অনেক দিন পর আবারও একজনকে নিয়ে লিখতে বসা। কিছু নির্দিষ্ট কারনবসত মানুষটার এখনকার ছবি দিতে পারলাম না। তবে আমরা যারা প্রতিনিয়ত দলের প্রচার করি টেকনোলজিকে হাতিয়ার করে তাদের ১ শতাংশ লোকের কাছে উনি পরিচিত। হ্যাঁ, যারা বুঝতে পারছেন তাদের জন্য বলে রাখি আমি পূন্যি দি কেই নিয়ে কথা বলছি।
খুব ভুল না করলে, মানুষটা ১৯৯১তে জন্মগ্রহণ করেন এবং তার ছোটোবেলা থেকে পুরো বাল্যকাল কেটেছে ওড়িশার সরস্বতী বিহারে। ছোটো থেকে পড়াশুনার পাশাপাশি কম্পিউটারের প্রতিও ছিল তার অগাধ ভালোবাসা। পড়াশুনার ফাকে সময় কাটাতো বাবার কিনে দেওয়া ছোট্ট কম্পিউটারের সামনে। সেদিন কি কেউ জানতো যে সেই ছোট্ট মেয়েটা আজকে নিজের এই ছোট্ট দেহে এত দায়িত্ব বয়ে বেড়াবে।
তবে সেই কম্পিউটার এর প্রতি ভালোবাসা থেকে পরবর্তীকালে বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা এবং সেখান থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে কলেজে পড়াশোনা করা। কলেজ জীবন শেষ করে ২০১৫ তে যোগ দেন ITC Infotech কোম্পানিতে এবং সেখান থেকে ২০১৭ সালে PWC India কোম্পানি। কিন্তু তখনো কেউ ভাবতে পারেনি ঠিক তার ২ বছর পরেই সব কিছু ছেড়ে দিয়ে সে নিজের কাঁধে এত বড় দায়িত্ব ভার তুলে নেবে। সময়টা ২০১৯ সাল, তবে হয়তো তার এই দায়িত্ব নেওয়াতে দল কিছুটা শক্তি পেয়েছিল সেই সময় যখন টেকনোলজির বিপ্লব শুরু হয়েছিল।
ঠিক তার দুইবছর পর এই তৃণমূল কংগ্রেসে আমার পদার্পন হলো। তবে আমি কোনোদিন মাঠে নেমে লাড়াই করার কথা ভাবিনি, তাই টেকনোলজিকে হাতিয়ার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় নেমে পরলাম। কিন্তু তখন আমি এই মানুষটি সম্পর্কে কিছু জানতাম না। তারপর যুক্ত হলাম এই দলের একটি সমর্থক গ্রুপের সাথে, সেখানেই নিজেকে তৈরি করতে থাকলাম, আর ঠিক এই সময়েই এই মানুষটির সম্পর্কে জানতে পারলাম একটি দাদার কাছ থেকে । জানতে পারলাম তার কাজ সম্পর্কে।
ঠিক সেইদিন থেকে মানুষটিকে লক্ষ্য করা, ফলো করা শুরু করলাম। নিজের ভালোলাগার বিষয়ের একজন ব্যক্তি হওয়ায় দূর থেকে হলেও শিখতে থাকলাম অনেক কিছু। রোদ-জল-ঠান্ডায় অবিরাম পালন করে গেছে নিজের দায়িত্ব, সাথে ছিল একটা গো-প্রো ক্যামেরা।
এই মানুষটাকে কেউ কোনোদিন দেখেনি, কেউ চেনেনা, কেউ জানে না, এই মানুষটা কোনোদিন প্রচারের আলোয় আসতে চায় নি। কিন্তু এত কিছুর পরেও নিজের কাঁধের উপর গন্ধমাধন পর্বতের মতো এক বিশাল দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে চলেছে।
আজকের দিনে দাঁড়িয়ে আমরা যারা প্রতিনিয়ত সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেদের কৃতিত্ব প্রতিষ্ঠায় ব্যস্ত, একে ওপরের সাথে ঝগড়া করে যাই, কে বড়ো নেতা সেটা প্রমান করার চেষ্টা করে যাচ্ছি, সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে উল্টোদিকে একটা মেয়ে এত দায়িত্ব পালন করেও সবার থেকে নিজেকে আলাদা করে রেখেছে।
'রোদ-জল-বর্ষা, তৃনমূলের মিডিয়া সেলের পূন্যি দিই ভরসা।' এই কথাটা বাস্তব করে দেখিয়েছে দিদি। তাই প্রতিনিয়ত এই মানুষটার কাছ থেকে কিছুনা কিছু শিখছি।

তাই সর্বশেষ বলি দিদি তুমি এমনি থাকো সারাজীবন। আর আমরা যুব সমাজ যারা প্রতিনিয়ত টেকনোলজিকে ভরসা করে দলের প্রচার করি তাদেরকে এভাবেই উৎসাহিত করে যাও। ধন্যবাদ দিদি। 🙏

শুভ জন্মদিন ক্যাপ্টেন, লিডার, লেজেন্ড ছেত্রী
Happy Birthday Legend Sunil Chhetri

২৮শে আগস্ট আসছে দিন

দলে দলে যোগ দিন

তৃণমূল ছাত্র পরিষদ
আগামীর দেশের ভবিষ্যত 💚

আবেগের ২৮ এ আগষ্ট।।

ঐতিহ্যের, উন্মাদনার ও নবরূপের
ছাত্র পরিষদের হাত ধরে হবে নতুন সমাজ গঠন

ARGENTINA Wins
Congratulations to Argentina National Football Team

চিনতে পারছেন.. ??
ইনিই হলেন আন্দোলনের সমার্থক রূপ, আপনার -আমার আবেগের মমতাময়ী মমতা..!!

স্পষ্টবার্তা দিয়ে দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া ও আইটি সেলের নবনিযুক্ত প্রধান Debangshu Bhattacharya Dev দা। দলের ব্যানারে আর কোনো‌ কমিউনিটি নিজেদের মিটিং করতে পারবে না।

ফের ধরা পড়ল বিজেপি।

লকেট চ্যাটার্জির মিথ্যে ফাঁস - আমরা ফেক নিউজের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে জয়ী হব!

গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত তারানজিৎ সিং সান্ধুর হাতে পদ্মভূষণ গ্রহণ করেছেন

পুরস্কার গ্রহণের পর সুন্দর বলেন, "ভারত আমার একটি অংশ এবং আমি যেখানেই যাই সেখানেই এটি নিয়ে যাই।"

অভিষেক নাম টাই যথেষ্ট"

ওরে ভীতু ঝড়ের নাম শুনেই কাঁথি থেকে পালিয়ে গেলি????
যাই হোক তোর বাপ কে বলে দিস ৩রা ডিসেম্বর আসছে।
✊

The REAL FACE of - spewing violence & hate is their only AGENDA!

In Purba Medinipur, Anchal President of Boroj Gram Panchayat, Mihir Bhowmick was BRUTALLY ASSAULTED by 'karyakartas' of BJP👇

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছেলেকে নিয়ে কটু মন্তব্য করায় শুভেন্দুকে শো'কজ নোটিস শিশু সুরক্ষা কমিশনের
show-caused by for making "offensive and derogatory' tweet about 's minor son

গুয়াহাটি বিমানবন্দরে সাদর অভ্যর্থনা পেলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

"নতুন স্লোগান" ‌‌ উন্নয়ন করেছে তৃণমূল,ভোট চাইছে জোড়াফুল,
তাই তো বলি শান্তিকুঞ্জের পাগল,
হয়েছে রামছাগল‌।

শুভেন্দুকে মৌ জানার কাছে পাঠিয়ে দিন মাথা ঠিক হয়ে যাবে শিশির বাবু

ড্যাডা
ঘেবড়ে গ্যে
,,,পো আতঙ্ক

২ টাকার জালি লোডশেডিং নেতা শুভেন্দু অধিকারী যে কতটা ভয় পেয়েছে সেটার জলজ্যান্ত প্রমান রাখলাম

একটি কাউকে না পেয়ে কলেজের একটা বাচ্চা ছেলে অয়নের নামে কেস করেছে ছোট পাপ্পু শুভেন্দু

সকলে এইবারে তোমাকে Get well soon এর মেসেজ আর চিঠি পাঠাবে শুভেন্দু কারণ যেটুকু সন্দেহ ছিল তোমার মানসিক বিকারগ্রস্ততা নিয়ে সেটাও তুমি প্রমান করে দিলে

ওপেন ওয়ালে লোক বলে বেড়াবে তুমি পাগল

ক্ষমতা থাকলে যদি এক বাপের ব্যাটা হও সবাইকে জেলে ভরো

Swag level AB 🔥

আমাদের শিশুসুলভ LOP Suvendu Adhikari কে শিশু দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। একজন সুপারহিরো, আমরা তাকে তার রাজনৈতিক হতাশা প্রকাশ করার জন্য ৩ বছর বয়সী একজনকে বেছে নেওয়ার জন্য অভিনন্দন জানাই এবং তার বিকৃত মানসিকতার দ্রুত পুনরুদ্ধার কামনা করি। তাড়াতাড়ি সুস্থ হোন।

cam back to his own soil.... Stay safe Dada.... We will be seen you to roar again very soon...

কেউ কেউ ক্যাপ্টেন্সি ছেড়ে দিলেও...
ক্যাপ্টেন থেকে যায়🔥🔥 Virat Kohli

আমেরিকায় চোখের অস্ত্রোপচারের
পর স্থায়ী সুস্থতার পথে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়,,
তারাতারি সুস্থ হয়ে উঠো দাদা।💞💞
Abhishek Banerjee

প্রথমেই বলে রাখি লেখাটি সংগৃহীত কিন্তু অত্যন্ত সঠিক
১। কর্মীকে দিয়ে পোষ্টার লাগান,
২। কর্মীকে দিয়ে ব্যানার লাগান,
৩। কর্মীকে দিয়ে রাজপথে মিছিল করান,
৪। কর্মীকে দিয়ে হরতাল করান,
৫। কর্মীকে দিয়ে বিরোধিদলের নেতা দমান,
৬। কর্মীকে দিয়ে লিফলেট বিতরণ করান,
৭। কর্মীকে দিয়ে নির্বাচনে নির্ঘুম প্রচরণার হুকুম দেন,
৮। কর্মীকে সেন্টার পাহাড়ার দায়িত্ব দেন,
৯ ৷ কর্মীকে দিয়ে নেতা হবেন,
১০। কর্মীকে দিয়ে নিজে ক্ষমতার চেয়ারে বসেন।

ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি এসব কাজ করলে
কর্মীরা ১০০% ভালো।

কিন্তুু -------

১।কর্মীকে দিয়ে শীত বস্ত্র বিতরন করাতে লজ্জা লাগে ?
২।কর্মীকে দিয়ে চাল বিতরণ করতে বিবেকে বাধা দেয় ?
৩।কর্মীকে দিয়ে ব্যবসা করাতে সংকোচ লাগে ?
৪।কর্মীকে দিয়ে ভালো কোনো কাজ করালে নিজের সম্মান কমবে সেটা অনুভব করেন ?
৫।কর্মীকে যেকোনো অনুষ্ঠানে নেমতন্ন দিতে ঘৃণা লাগে কারণ আধুনিক পোষাক নেই বলে ?
৬।কর্মীকে ২ লাখ টাকা ধার দিতে পিছুটান কারণ কর্মীতো সৎ, সে সৎকাজ করে এতটাকা দিতে পারবেনা, তাই না ?
৭।কর্মীদের গায়ে থেকে দুর্গন্ধ আসে কারন রাজপথের ঘাম লেগে থাকে।
৮।কর্মীরা ঘন্টার পর ঘন্টা লাইন ধরে দাড়িয়ে থাকে নেতাদের কাছে কোনো সুপারিশের জন্য কিন্তু চাটুকারেরা আগে।
৯।কর্মীরা নিজের মা-বাবা কে ঠিকমত চালাতে পারেনা কিন্তু নেতারা শুধু নিজে না শশুর বাড়ি, পড়শি, আত্নীয় - স্বজনদের ও আরামে চালিয়ে নিয়ে যায়।
১০।কর্মীরা সরে গেলে/ স্বার্থের কারণে সরিয়ে দিলে/ মরে গেলেও লাশ নিয়ে হয় রাজনীতি, নেতারা বলে চিনিনা, আমার লোক না, খারাপ লোক ছিল ইত্যাদি ইত্যাদি ।

★তবে কর্মীরা সবসময় নেতাদের সম্মান করে যার যোগ্য সব নেতা নয়।
★বড় বড় রাষ্ট্রপ্রধান বড় বড় নেতারা লাঞ্চিত হয়েছে জনসম্মুকে, ইতিহাস সাক্ষী কর্মীরা কিন্তু হয়নি।
★কর্মীদের বুক ফাটে কিন্তু মুখ ফাটেনা।
★কর্মীরা বেঈমান নয় বেঈমান নেতারা।
★কর্মীরা সারাদিন রাজনীতি করে বাড়িতে ফিরে মা বাবার বকুনি খায় কিন্তু নেতারা খায় পোলাও ।
★কর্মীরা নেতার জন্য যে ঝুকি নেয়, নেতারা সেটাকে দুর্বলতা মনে করে।
★কর্মীরা একটা ভুল করলে অনুতপ্ত হয় নেতাদের হাজার ভুল পদদলিত।
★কর্মীরা শুধু নেতা নয়, দলকে বাঁচিয়ে রাখে।

অতএবঃ যেমন কর্ম তেমন ফল। মান্দার গাছে আঙ্গুর ধরেনা, জল ছাড়া মাছ বাঁচেনা, শিকড় ছাড়া গাছ বাঁচেনা । কর্মী ছাড়া দল বাঁচবেনা, দল ছাড়া নেতা বাঁচবেনা।

তাহলে সবশেষে বুঝা যায় কর্মী'ই বড়। কর্মীদের মুল্যায়ন করুন নিজে মুল্যায়িত হবেন, হবেন সম্মানীত।

♦বিঃদ্রঃ সব নেতার বৈশিষ্ট্য এক রকম নয়♦
যাচাই বাছাই করলে কিন্তু প্রকৃত নেতার সংখ্যা
হাতে গোনা কয়েকজন।

**কর্মী একতা মঞ্চ**

রবিবারে দেখা হচ্ছে সকলের সাথে....
তৈরি থাকুন.... রবিবার ঠিক ১২ টা... India Wants Mamata Di কমিউনিটির "প্রযুক্তায়ন" এবার দঃ ২৪ পরগনায়... চলে আসুন সবাই...

হিন্দি চাপানো মানবো না।
হিন্দি চাপাতে পারবে না।
#জয়বাংলা

✍️কলমে-৪: আজ আবার একজনকে নিয়ে লিখতে বসা, মানুষটির নাম Raj Mukherjee আপনারা হয়তো ভাববেন অনেকেই তো এই মানুষটাকে নিয়ে লিখছে তাহলে আবার আমি কেন..!!! এর একটাই উত্তর, যেহেতু মানুষটার সঙ্গে আমার খুব অতপ্রতভাবে পরিচয় ও সম্পর্ক রয়েছে, তাই নিজের অভিজ্ঞতাকে প্রকাশ না করে পারলাম না।
নিজের না হলেও মানুষটা আমাদেরকে "ভাই" বলে সম্বোধন করে, সব সময় আমাদের গুরুত্ব টাই তার কাছে অধিক প্রাধান্য বলে মনে হয়েছে। আমাদেরকে একসাথে রাখা, ভালো রাখা, আনন্দে রাখা, মজায় রাখা, কোনোটির কমতি কোনদিন হতে দেয়নি।
মানুষটার একান্ত নিজস্ব একটি পরিবার রয়েছে, কিন্তু সেসবের ঊর্ধ্বেও তার চেয়ে আরো একটি বৃহৎ পরিবার রয়েছে সেটা সে সবসময় মনে রেখেছেন এবং যে পরিবারের নাম " India Wants Mamata Di " । তার একটি নিজের নামও আছে কিন্তু আমরা সকলে তাকে "রাজ দা" হিসেবেই চিনি।
মানুষটি কখনো কোনো প্রচারের আলোয় থাকেনা, কারণ তিনি যে সেই আলোরই উৎস।
হ্যাঁ এটা ঠিক যে আমরা তাকে অনেক বেশি ভালোবাসি, প্রাধান্য দিই, স্নেহ করি, শ্রদ্ধা করি।

যার অনেক ক্ষমতা কিন্তু যে কোনদিন সেই ক্ষমতার বড়াই করে না তার নাম "রাজ দা"। সব সময় মাটির সঙ্গে মিশে থাকা একজন মানুষ।
আমার কাছে রাজনীতির আঙিনায় তার প্রভাব চানক্যের থেকে কম নয়। যার কাছ থেকে আমরা সব সময় শিখি কিভাবে আসল জীবনকে রাজনৈতিক জীবনের সাথে তাল মিলিয়ে পরিচালিত করতে হয়। তার কাছ থেকে আমরা শিখি আবেগে অতিবাহিত না হয়ে কিভাবে বুদ্ধিমত্তা দিয়ে সমস্ত পরিস্থিতিকে শান্ত করতে হয়, মোকাবিলা করতে হয়।

রাজনীতির আঙিনায় আজ আমায় একজন বলল আমি নাকি খুব বেশি এই মানুষটাকে বড়াই করে করে মাথায় তুলে তাকেই নাকি একদিন হঠাৎ করে ছেড়ে দিয়ে পালাবো। অবশ্য তাকে আমি আমার অনেকগুলো যুক্তি দেখানোর চেষ্টা করেছি আমার বড়াই করার পিছনের কারন সম্পর্কে, কিন্তু সে আমার যুক্তি গুলোকে তাচ্ছিল্য করেছে। তবে তাতে আমার কিছু এসে যায় না, যে মানুষটাকে আমি শ্রদ্ধা করি, স্নেহ করে, যে মানুষটা আমাকে বড় করেছে রাজনীতির আঙিনায়, যে আমাকে রাজনীতির মারপ্যাঁচ শিখিয়েছে, যার শিক্ষা ও পরিকল্পনাকে অনুসরণ করে আজকে আমার পরিচয়, তাকে আর যাই হোক নিজের জীবন থেকে অস্বীকার করা যায় না।

যে মানুষটা নিজের বৃহত্তর পরিবারের চিন্তা করে নিজের আনন্দের অবসান ঘটায়, তার প্রতি সেই পরিবারের যেকোনো সদস্যের সম্মান তথা ভালোবাসা অনেকটা বেড়ে যায়। যে মানুষটা পশ্চিমবঙ্গ সরকার কিংবা তৃণমূল কংগ্রেস আয়োজিত যে অনুষ্ঠানের প্রবেশ পত্র থাকা সত্ত্বেও সেখানে যায় না, শুধু মাত্র তার পরিবারের সদস্যরা যেতে পারবে না বলে।

অন্যান্য অনেক মানুষ আছেন যারা ও বিভিন্ন পরিবারের প্রধান বা প্রতিষ্ঠাতা, কিন্তু তারা নিজেদের আনন্দটাকেই সবার আগে প্রাধান্য দেন। যার পরিবারের সদস্যরা যেতে পারল কিনা সেটা না ভেবে নিজেই আনন্দ করতে চলে যান কিংবা সেখানে গিয়ে সেই মুহূর্তগুলোর ছবি তুলে সেগুলোই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সেই যেতে না পারা সদস্যদেরকে দিয়েই নিজের প্রচার করান। তাদের আশা করি বাহ্যিক সম্মানটুকু দিলেও মন থেকে সম্মানটা হয়তো দেওয়া যায় না।
এবার আপনারাই ভেবে দেখুন তো, কেন এই মানুষটাকে আমরা এত ভালবাসি, স্নেহ করি, শ্রদ্ধা করি, সম্মান দি...!!
যার কাছে সদস্যরা শুধু সদস্য নয় একজন ভাই, একটি বোন কিংবা একজন দাদার সমান, যে কোনদিন এই সম্পর্ক গুলোর বাইরে বেরোতে পারেনি, সে নিজের পরিবারের না হলেও এই বৃহৎ পরিবারের একজন আসল প্রধান।
তাইতো আমি গর্বের সাথে বলি, আমি শুধু সদস্য নই, আমি রাজ দার ভাই...!!!

যদি লেখাটা পড়ে আপনারাও সহমত হন তাহলে অবশ্যই আমার লেখাটি শেয়ার করবেন, যাতে আরও মানুষ এই অজানা মানুষটিকে জানতে পারে, চিনতে পারে...

যোগীজি একটি চিঠি লিখেছেন এবং মোদীজিকে মহিষদের হাত থেকে বন্দে ভারত ট্রেনগুলিকে বাঁচাতে ট্রেনের সামনে একটি বাম্পার দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন।

আজ গোটা বাংলা মেতে উঠতে চলেছে কার্নিভালের আনন্দে Mamata Banerjee এর উদ্যোগে।

রেড রোডে আগামীকাল হতে চলেছে কলকাতা শহরের দুর্গা পুজো কার্নিভাল।